Announcement

Collapse
No announcement yet.

ছাত্র ভাইদের উদ্দেশ্যে নসিহত প্রয়োজন, অভিজ্ঞরা সাড়া দিন।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ছাত্র ভাইদের উদ্দেশ্যে নসিহত প্রয়োজন, অভিজ্ঞরা সাড়া দিন।

    আসসালামু আলাইকুম,

    একটি বিষয়ে নসিহত এর বিশেষ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি, যা হলো কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ভাইদের উদ্দেশ্যে।
    অনেক ছাত্র ভাই আছেন আমার দেখা মতে যারা কী না দ্বীনে আসার পর আস্তে আস্তে জিহাদের বুঝ পাবার পর একদম দুনিয়াবিমুখ হয়ে যান। তারা জিহাদ বিষয়ক নানারকম বই, অডিও ভিডিও ইত্যাদি নিয়ে ঝুকে পড়েন।
    কিন্তু পরবর্তীতে সমস্যা দেখা দেয় তাদের পড়াশোনার উপর।

    এরকম একজন কলেজপড়ুয়া ভাই আছেন যিনি কীনা পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ ছেড়ে দিয়েছিলেন কেননা সামনে জিহাদ সম্পর্কিত মাসলা মাসায়েল, শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি লাগবে বলে। তার ভয় হয় সে যদি পড়াশোনায় মগ্ন হয় তবে তার ভেতর দুনিয়ামুখিতা চলে আসবে৷ আর সামনে এই একাডেমিক পড়াশোনা কোনো কাজে আসবে না, ক্যারিয়ার কোনো কাজে আসবে না, এই ভেবে পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন।

    এমতাবস্থায় অভিজ্ঞ ভাইদের পরামর্শ একান্ত জরুরি।

  • #2
    শায়খ তামিম আদনানী সাহেবের এই বিষয়ে কোনো বয়ান দিলে ভালো হতো ্দানিং শায়খের কোনো বয়ার পাচ্ছিনা
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহ

      Comment


      • #4
        Originally posted by কালো পতাকা View Post
        শায়খ তামিম আদনানী সাহেবের এই বিষয়ে কোনো বয়ান দিলে ভালো হতো ্দানিং শায়খের কোনো বয়ার পাচ্ছিনা
        বর্তমানে এ শিক্ষাব্যবস্থা যেভাবে ছাত্রদের চেপে ধরে রেখেছে আর গোলামি করাচ্ছে দিন রাত, এ ব্যাপারে অবশ্যই প্রিয় শায়েখ এর মুখ হতে কিছু শুনতে চাই। কেননা এটি এমন একটি মেজর বিষয় যেটা নিয়ে কেউ কথা বলছে না।

        Comment


        • #5
          যারা এ পথে আসবেন তাদের এই জযবা না থাকলে লাইনে চলারই যোগ্যতা হারাবেন , সাহাবায়ে কিরাম ইসলাম গ্রহনের পর প্রতিটি বিষয়ে পদেক্ষেপ নেয়ার পুর্বে নতুন করে ভাবতেন যে এটা না আবার জাহেলিয়্যাত হয়ে যায় এই ক্ষেত্রে ইসলামের অনুমোদন / দিক নির্দেশনা কী? তাঁরা এক নতুন জীবনে প্রবেশ করতেন , এই ভাবেই তারা সব কিছু থেকে বিমুখ হয়ে আল্লাহমুখি হয়ে পৃথিবীতে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করে দেখিয়েছেন , এমনি করে ঈমানের প্রফুল্লতা কারো গায়ে-অন্তরে দোলা দিলে তার সব কিছুতে আমুল পরিবর্তন হয়ে যায় , তাকদীরে মুয়াল্লাকের চাকা ভিন্ন দিকে ঘুরতে শুরু করে। তবে জামাতের মাশওয়ারা মাফিক নিজট্রেনের ডাব্বাকে জামাতের ইঞ্জিনের সাথে সংযোক্ত রেখে চলা আবশ্যক। বর্তমান সময়ে জিহাদি কার্য্যক্রমের ক্ষেত্রে গেরিলা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেহেতো নিজেকে সমাজে স্বাভাবিক রাখা শ্ত্রুর চোখ কে ফাকি দেয়ার জন্য ও আবশ্যক , এই প্রয়োজনিয়তার কারনে জিহাদের কাজ হিসেবে যার জন্য মাসুল উপযোগি মনে করবেন তিনি দুনিয়াবি যে কোন অবস্থার সাথে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য শরিয়ত অনুমোদিত যে কোন কাজে সংশ্লিষ্ট হতে পারেন।নতুবা প্রত্যেকের জন্য বর্তমানে সর্বাগ্রে ফরজ কী? সাহাবায়ে কিরাম রাজিয়াল্লাহু আনহুম জিহাদের জরুরতে সময়মত নামাজ আদায় এবং রমজানের রোজা ও ছেড়েছেন। জিহাদ এটি ত্যগ,কুরবানি, বিসর্জনের নাম । জান, মাল,অভ্যাস ইজ্জত,ফিউচার,প্রতিভা,সম্ভাবনা,সন্তান,স্ত্রী,ব্যবসা ,জাতি,দেশ, বংশ,পদ-মার্যাদা,জস্খ্যতি,আবেগ,হবি...এসব কিছুর কুরবানি চায়। ইন্না সালাতি ওয়া নুছুকী ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।ইবাদত ইবাদতের তরীকা জীবন মৃত্যু আল্লাহর জন্য।
          এই ক্ষেত্রে কারো জন্য কলেজ ছাড়াআবার কারো জন্য কলেজে উন্নতভাবে পড়া হবে দ্বীনের অংশ। সবাইকে এক পাল্লায় রাখা যাবেনা।
          জিহাদ ফরজ হয়ে যাবার পর জিহাদের পথে যতেষ্ঠ পরিমান উপকরণের অনুপস্থিতিতে ফিরার মিনাযযাহাফ এর কবীরা গুনাহ তাওয়াল্লি মিনাল কিতাল এর গজবে নিপতিত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে হলে এইপথে জীবনুতসর্গিত আহলে ইলম ও তাওহীদ মুকাতিল জামাতের দিক নির্দেশনা মাফিক ই যে কোন মুসলিম কে নিজের জীবন পরিচালনা করতে হবে । অন্যথায় দেখা যাবে বরং বাস্তবে দেখা যাচ্ছে মুসলিম নামধারি নামাজি কালামি ব্যক্তিরাই আল্লাহর শরিয়তের বিরোদ্ধে কাফের মুরতাদদের পক্ষে সমর্থন যুগিয়ে জিহাদের বিরোধিতা করে বে ঈমান হয়ে জাহান্নামে ঝাঁপিয়ে পড়ছে।

          Comment


          • #6
            Originally posted by murabit View Post
            যারা এ পথে আসবেন তাদের এই জযবা না থাকলে লাইনে চলারই যোগ্যতা হারাবেন , সাহাবায়ে কিরাম ইসলাম গ্রহনের পর প্রতিটি বিষয়ে পদেক্ষেপ নেয়ার পুর্বে নতুন করে ভাবতেন যে এটা না আবার জাহেলিয়্যাত হয়ে যায় এই ক্ষেত্রে ইসলামের অনুমোদন / দিক নির্দেশনা কী? তাঁরা এক নতুন জীবনে প্রবেশ করতেন , এই ভাবেই তারা সব কিছু থেকে বিমুখ হয়ে আল্লাহমুখি হয়ে পৃথিবীতে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করে দেখিয়েছেন , এমনি করে ঈমানের প্রফুল্লতা কারো গায়ে-অন্তরে দোলা দিলে তার সব কিছুতে আমুল পরিবর্তন হয়ে যায় , তাকদীরে মুয়াল্লাকের চাকা ভিন্ন দিকে ঘুরতে শুরু করে। তবে জামাতের মাশওয়ারা মাফিক নিজট্রেনের ডাব্বাকে জামাতের ইঞ্জিনের সাথে সংযোক্ত রেখে চলা আবশ্যক। বর্তমান সময়ে জিহাদি কার্য্যক্রমের ক্ষেত্রে গেরিলা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেহেতো নিজেকে সমাজে স্বাভাবিক রাখা শ্ত্রুর চোখ কে ফাকি দেয়ার জন্য ও আবশ্যক , এই প্রয়োজনিয়তার কারনে জিহাদের কাজ হিসেবে যার জন্য মাসুল উপযোগি মনে করবেন তিনি দুনিয়াবি যে কোন অবস্থার সাথে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য শরিয়ত অনুমোদিত যে কোন কাজে সংশ্লিষ্ট হতে পারেন।নতুবা প্রত্যেকের জন্য বর্তমানে সর্বাগ্রে ফরজ কী? সাহাবায়ে কিরাম রাজিয়াল্লাহু আনহুম জিহাদের জরুরতে সময়মত নামাজ আদায় এবং রমজানের রোজা ও ছেড়েছেন। জিহাদ এটি ত্যগ,কুরবানি, বিসর্জনের নাম । জান, মাল,অভ্যাস ইজ্জত,ফিউচার,প্রতিভা,সম্ভাবনা,সন্তান,স্ত্রী,ব্যবসা ,জাতি,দেশ, বংশ,পদ-মার্যাদা,জস্খ্যতি,আবেগ,হবি...এসব কিছুর কুরবানি চায়। ইন্না সালাতি ওয়া নুছুকী ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।ইবাদত ইবাদতের তরীকা জীবন মৃত্যু আল্লাহর জন্য।
            এই ক্ষেত্রে কারো জন্য কলেজ ছাড়াআবার কারো জন্য কলেজে উন্নতভাবে পড়া হবে দ্বীনের অংশ। সবাইকে এক পাল্লায় রাখা যাবেনা।
            জিহাদ ফরজ হয়ে যাবার পর জিহাদের পথে যতেষ্ঠ পরিমান উপকরণের অনুপস্থিতিতে ফিরার মিনাযযাহাফ এর কবীরা গুনাহ তাওয়াল্লি মিনাল কিতাল এর গজবে নিপতিত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে হলে এইপথে জীবনুতসর্গিত আহলে ইলম ও তাওহীদ মুকাতিল জামাতের দিক নির্দেশনা মাফিক ই যে কোন মুসলিম কে নিজের জীবন পরিচালনা করতে হবে । অন্যথায় দেখা যাবে বরং বাস্তবে দেখা যাচ্ছে মুসলিম নামধারি নামাজি কালামি ব্যক্তিরাই আল্লাহর শরিয়তের বিরোদ্ধে কাফের মুরতাদদের পক্ষে সমর্থন যুগিয়ে জিহাদের বিরোধিতা করে বে ঈমান হয়ে জাহান্নামে ঝাঁপিয়ে পড়ছে।

            মাশাআল্লাহ ভাই! জাযাকাল্লাহ । উত্তম পরামর্শ, উত্তম উপদেশ!
            আমি একটি কথা বলতে চাচ্ছি। তা হলো- যদি কোন স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ব্যক্তি এমন পর্যায়ে থাকে যে জিহাদের ক্ষেত্রে তার লেখাপড়া কাজে আসবে তাহলে আপাতত তার লেখাপড়ার দিকে মনোযোগ দিতে পারেন। যেমন: কেউ যদি মেডিকেলে পড়েন, এখন দ্বীন বুঝার পর আরো ভালোভাবে পড়া দরকার বলে আমি মনে করি। কেননা, জিহাদের ময়দানে একজন ডাক্তারের অনেক প্রয়োজন রয়েছে। যাইহোক, পরিস্থিতি বিবেচনায় একেক জনের ক্ষেত্রে একেক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

            Comment


            • #7
              আমাদের সকলের জন্যই উচিৎ মাসউলের সাথে মাশওয়ারা করে সকল কাজ করা। তাহলেই বরকত হবে। ইনশাআল্লাহ

              Comment


              • #8
                এখন এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা চলছে যা মানুষকে ত্বাগুতের গোলাম বানিয়ে দেয়।
                ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدة ولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القاعدة
                سورة توبة ٤٦

                Comment


                • #9
                  Originally posted by murabit View Post
                  যারা এ পথে আসবেন তাদের এই জযবা না থাকলে লাইনে চলারই যোগ্যতা হারাবেন , সাহাবায়ে কিরাম ইসলাম গ্রহনের পর প্রতিটি বিষয়ে পদেক্ষেপ নেয়ার পুর্বে নতুন করে ভাবতেন যে এটা না আবার জাহেলিয়্যাত হয়ে যায় এই ক্ষেত্রে ইসলামের অনুমোদন / দিক নির্দেশনা কী? তাঁরা এক নতুন জীবনে প্রবেশ করতেন , এই ভাবেই তারা সব কিছু থেকে বিমুখ হয়ে আল্লাহমুখি হয়ে পৃথিবীতে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করে দেখিয়েছেন , এমনি করে ঈমানের প্রফুল্লতা কারো গায়ে-অন্তরে দোলা দিলে তার সব কিছুতে আমুল পরিবর্তন হয়ে যায় , তাকদীরে মুয়াল্লাকের চাকা ভিন্ন দিকে ঘুরতে শুরু করে। তবে জামাতের মাশওয়ারা মাফিক নিজট্রেনের ডাব্বাকে জামাতের ইঞ্জিনের সাথে সংযোক্ত রেখে চলা আবশ্যক। বর্তমান সময়ে জিহাদি কার্য্যক্রমের ক্ষেত্রে গেরিলা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেহেতো নিজেকে সমাজে স্বাভাবিক রাখা শ্ত্রুর চোখ কে ফাকি দেয়ার জন্য ও আবশ্যক , এই প্রয়োজনিয়তার কারনে জিহাদের কাজ হিসেবে যার জন্য মাসুল উপযোগি মনে করবেন তিনি দুনিয়াবি যে কোন অবস্থার সাথে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য শরিয়ত অনুমোদিত যে কোন কাজে সংশ্লিষ্ট হতে পারেন।নতুবা প্রত্যেকের জন্য বর্তমানে সর্বাগ্রে ফরজ কী? সাহাবায়ে কিরাম রাজিয়াল্লাহু আনহুম জিহাদের জরুরতে সময়মত নামাজ আদায় এবং রমজানের রোজা ও ছেড়েছেন। জিহাদ এটি ত্যগ,কুরবানি, বিসর্জনের নাম । জান, মাল,অভ্যাস ইজ্জত,ফিউচার,প্রতিভা,সম্ভাবনা,সন্তান,স্ত্রী,ব্যবসা ,জাতি,দেশ, বংশ,পদ-মার্যাদা,জস্খ্যতি,আবেগ,হবি...এসব কিছুর কুরবানি চায়। ইন্না সালাতি ওয়া নুছুকী ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।ইবাদত ইবাদতের তরীকা জীবন মৃত্যু আল্লাহর জন্য।
                  এই ক্ষেত্রে কারো জন্য কলেজ ছাড়াআবার কারো জন্য কলেজে উন্নতভাবে পড়া হবে দ্বীনের অংশ। সবাইকে এক পাল্লায় রাখা যাবেনা।
                  জিহাদ ফরজ হয়ে যাবার পর জিহাদের পথে যতেষ্ঠ পরিমান উপকরণের অনুপস্থিতিতে ফিরার মিনাযযাহাফ এর কবীরা গুনাহ তাওয়াল্লি মিনাল কিতাল এর গজবে নিপতিত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে হলে এইপথে জীবনুতসর্গিত আহলে ইলম ও তাওহীদ মুকাতিল জামাতের দিক নির্দেশনা মাফিক ই যে কোন মুসলিম কে নিজের জীবন পরিচালনা করতে হবে । অন্যথায় দেখা যাবে বরং বাস্তবে দেখা যাচ্ছে মুসলিম নামধারি নামাজি কালামি ব্যক্তিরাই আল্লাহর শরিয়তের বিরোদ্ধে কাফের মুরতাদদের পক্ষে সমর্থন যুগিয়ে জিহাদের বিরোধিতা করে বে ঈমান হয়ে জাহান্নামে ঝাঁপিয়ে পড়ছে।
                  মা-শা আল্লাহ উত্তম মাশওয়ারা।

                  এই ব্যপারে আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে, স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি যে যেখানেই পড়ুক না কেন যদি তার শিক্ষার মাধ্যমে দ্বীনের ফায়দা হবে আশাকরা যায় তাহলে সে যেন তার অবস্থান বহাল রাখেন। এবং তার অবস্থান থেকে দ্বীনের সাহায্য করতে থাকেন। যেমন পাকিস্তানের নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট এবং তাদের সাথে আরো কয়েক জন আল্লাহর মাকবুল বান্দা (আল্লাহ পাক তাদের কে শাহাদতের সু উচ্চ মাকাম দান করুন) তারা তাগুতের মাঝে থেকে ও দ্বীনের কত বড় এক দায়ীত্ব আঞ্জাম দিয়েছেন।
                  তাই ঐ সমস্ত ভাইদের জন্যে উচিৎ হবে তারা অবস্থা অনুপাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এবং সর্ব পরি নিজের মাসুল ভাইয়ের ইত্বয়াত করবেন।
                  শরিয়াহর জন্য আমরা নিবেদিত.....

                  Comment


                  • #10
                    ভাই ... এক্ষেত্রে কথা হল , সংশ্লিষ্ট ভাই তার উপরস্থ দায়িত্বশীল ভাইয়ের সাথে মশওয়ারা করে কাজ করবেন । কেননা অবস্থাভেদে কাজের সিস্টেম ভিন্ন হয় । কাজের সাথে সম্পৃক্ত কেউ যেন ফোরাম থেকে দিক নির্দেশনা না নেয় । বরং দায়িত্বশীল ভাইয়ের সাথে সার্বিক হালাত সম্পর্কে আলোচনা করে ভাইদের মশওয়ারা যদিও ফোরাম বা নিজের মতের বিপরিত হয় কিংবা বাহ্যিক দৃষ্টিতে নিজের মতটাই ভাল মনে হয় তবুও ইমারার নির্দেশনা মেনে চলাই হল " শুনা-মানা" সামাআ-তা'আ ।

                    Comment

                    Working...
                    X