Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী ?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী ?

    শক্র কর্তৃক মুসলিম ভূমি আক্রান্ত হলে অথবা মুসলিমরা শক্র কর্তৃক আক্রান্ত হলে
    মুসলিমদের করণীয় কী?


    -------------------------------------------


    দেখুন






    ডাউনলোড করুন
    Video [100 MB]







    পরিবেশনায়

    আল-হিকমাহ মিডিয়া
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-25-2020, 12:01 PM.

  • #2
    সম্মানিত ভাইয়েরা! ভিডিও টি সাধারণ মানুষের খুব প্রচার করা চাই!

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহ।
      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

      Comment


      • #4
        জাজাকাল্লাহ
        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

        Comment


        • #5


          হে আল্লাহ ! আপনি কাজে বারাকাহ দান করুন । আমীন ।

          জাযাকুমুল্লাহ ।
          যারা ঈমানদার তারা যে, ক্বিতাল করে আল্লাহর রাহেই । আল-ক্বুরআনুল কারীম ।

          Comment


          • #6
            মুসলিমদের করণীয় কী?

            ইমাম আবু বকর জাসসাস আল হানাফী রাহিমাহুল্লাহ বলেন,

            'মুসলিমদের বিশ্বাসসমূহ থেকে যা কিছু জ্ঞাততার অন্তর্ভুক্ত তা হল এই যে-
            যখন সীমান্তবর্তী কোন মুসলিম নগরী শত্রুর ব্যাপারে ভীত হবে এবং তাদের প্রতিরোধ করতে অসমর্থ হবে এবং একই সাথে নিজেদের ভূমি, জান, সন্তান ও স্ত্রীদের নিয়ে শঙ্কিত হবে তখন সমগ্র উম্মাহর উপর ফরয হয়ে যায় শত্রুর আগ্রাসন প্রতিরোধ করার জন্য সমর্থ সকল ব্যাক্তিকে পাঠানো। এই ব্যাপারে উম্মাহর মধ্যে কোন মতপার্থক্য নেই। কারণ এমন কোন মুসলিম নেই যে মনে করে কাফিররা মুসলিমদের রক্ত ঝরানো সময় এবং মুসলিম নারী ও শিশুদের কৃতদাস বানানোর সময় বসে থাকা জায়েজ।'
            [আহকামুল কুরআন, ৪/৩১২]


            ইমাম ইবনে কুদামা আল মাক্বদিসি আল হানবালি রাহিমাহুল্লাহ বলেন-

            'তিন ক্ষেত্রে জিহাদ ফরজে পরিণত হয়ঃ

            প্রথমত, যুদ্ধক্ষেত্রে যখন মুসলিম বাহিনী ও কাফির বাহিনী পরস্পর মুখোমুখি হয়।
            দ্বিতীয়ত, যখন কাফিররা কোন মুসলিম অধ্যুষিত শহরের উপর আক্রমণ করে তখন তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা ও তাদের বিতাড়িত করা ঐ শহরের বাসিন্দাদের জন্য ফরয হয়ে যায়।
            তৃতীয়ত, যদি খলীফা কোন গোষ্ঠী বা লোককে জিহাদে যোগ দেয়ার জন্য ডাকেন তবে তাদের অবশ্যই সেই ডাকে সাড়া দিতে হবে এবং জিহাদ করতে হবে।'
            [আল-মুগনী- ৮/৩৪৫]


            [size=4]★ ইমাম ইবনে আব্দুল বার আল-মালিকী বলেছেন-

            'জিহাদ দুই ধরনের। একটি জিহাদ আমভাবে
            প্রাপ্তবয়স্ক, অস্ত্র বহন ও যুদ্ধ করতে সক্ষম এমন প্রত্যেক ব্যাক্তির উপর ফরয। আর তা হল যখন শত্রু মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে, এবং মুসলিমদের ভূখন্ড দখল করে নেয়। এমতাবস্থায় ঐ ভূখণ্ডের অধিবাসী সকল মুসলিমের জন্য ফরয- যুদ্ধের ময়দানে এগিয়ে যাওয়া, হালকা অথবা ভারী অবস্থায়, যুবক কিংবা বৃদ্ধ। কোন সক্ষম ব্যাক্তির জন্য বৈধ নয় এই যুদ্ধ থেকে এবং মুসলিম বাহিনীর সংখ্যাবৃদ্ধি থেকে পিছিয়ে থাকা।' [আল কাফি ফিল ফ্বিকহ আহ্ইলল মাদিদা, ১/৪৬২]


            ইমাম আন-নববী আশ-শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন,

            'যদি কাফির বাহিনী মুসলিমদের ভূমিতে প্রবেশ করে অথবা প্রবেশ না করে কেবল প্রবেশপথের নিকটবর্তী হয় তাহলে জিহাদ প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য ফরযে আইন হয়ে যায়।'
            [রাওদাতুত তালিবীন, ১০/২১৪]


            ইমাম ইবনে হাযম আয-যাহিরী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন-

            'আলিমদের ইজমা হল কাফিররা মুসলিম ভূমি আক্রমণ করলে কাফিরদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিমদের শহর, দুর্গ ও সম্মানের প্রতিরক্ষা করা প্রত্যেক সক্ষম ব্যক্তির জন্য বাধ্যতামূলক।'
            [মারাতিব আল ইজমা, ১/১১৯]


            শাইখ উমর আব্দুর রহমান রাহিমাহুল্লাহ বলছেন,

            'অতীত ও বর্তমানের আলিমগণের ইজমা হল একহাত পরিমাণ মুসলিম ভূমি দখল হয়ে গেলে প্রতিটি মুসলিমের উপর জিহাদ ফরযে আইন হয়ে যায়। সে যুবক কিংবা বৃদ্ধ, ধনী কিংবা গরীব, তারুণ্যদীপ্ত কিংবা বার্ধক্যগ্রস্ত, প্রশিক্ষিত কিংবা অপ্রশিক্ষিত যাই হোক না কেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,
            "তোমরা হালকা ও ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও এবং তোমাদের মাল ও জান নিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।" [সূরা তাওবাহ, ৪১]
            আর মুসলিমদের থেকে অধিকৃত অঞ্চল শুধুমাত্র একহাত, হাজার হাত বা মিলিয়ন হাত এর মাঝে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সকল মুসলিম অঞ্চলসমূহ জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে। সুতরাং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রতিটি মুসলিমের উপর জিহাদ ফরযে আইন হয়ে গেছে।'



            [size=4]★ শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন,

            'রক্ষণাত্বক জিহাদ হল আগ্রাসী শত্রুর কবল থেকে দ্বীন ও পবিত্র বিষয়গুলো রক্ষার সর্বাধিক কঠিন কাজগুলোর অন্যতম। আর তাই রক্ষণাত্মক জিহাদ আলিমগণের ইজমা অনুযায়ী বাধ্যতামূলক। কারণ ঈমান আনার পর দ্বীন ও দুনিয়াকে কলুষিতকারী শত্রুকে প্রতিরোধ করা অপেক্ষা অধিক গুরুত্বপূর্ণ কোন দায়িত্ব নেই। আর তাই এধরণের জিহাদের জন্য কোন শর্ত নেই। প্রত্যেকের নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী শত্রুকে বিতাড়িত করার চেষ্টা করতে হবে। ' [আল ফাতাওয়া আল কুবরা, ৫/৩৩৮]
            মুসলিম উম্মাহ তো জিহাদের উম্মাহ!

            Comment


            • #7
              বর্তমান সময়ে জিহাদ ফরয হয়েছে কিনা? যারা সংশয়ে ভোগেন, তাদের জন্য এই ভিডিওটি দেখা আবশ্যক।
              আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন ও জিহাদের ব্যাপারে সকল সংশয় থেকে হিফাযত করুন। আমীন
              মুহতারাম ভাইয়েরা- নিরাপত্তা বজায় রেখে অনলাইন ও অফলাইনে ভিডিওটির সর্বোচ্চ শেয়ার কামনা করি।
              “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও।
                সবাই দেখি ও প্রচার করি, ইনশা আল্লাহ।
                ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                Comment

                Working...
                X