Announcement

Collapse
No announcement yet.

আল্লাহ তায়ালা ঈমানদারদেরকে কেন এতো বিপদ-আপদ দিয়ে কষ্ট দেন...?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আল্লাহ তায়ালা ঈমানদারদেরকে কেন এতো বিপদ-আপদ দিয়ে কষ্ট দেন...?

    আল্লাহ তায়াল ঈমানদারদেরকে কেন এতো বিপদ-আপদ দিয়ে কষ্ট দেন...?

    ১- ধৌর্য শিক্ষা দেওয়ার জন্য ...।

    ২- ঈমান মজবুত করার জন্য ...।

    ৩- দুনিয়া ও আখেরাতে সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি করার জন্য......

    ৪- জান্নাতকে সুউচ্চ করার জন্য......।

    ৫- পাপ সমূহ মার্যিত করে , পবিত্র করার জন্য ও ক্ষমার যোগ্য বানানোর জন্য......।
    ৬- তাকওয়া বৃদ্ধি করে , মুত্তাকী বানানোর জন্য......।

    ৭- আল্লাহ তায়ালার বন্ধু বানানোর জন্য......।

    ৮- নবী-রাসূল গণের উত্তরসরী বানানোর জন্য......।

    ৯- এই কথা বুঝানোর জন্য যে, দুনিয়া হলো প্রকৃত ঈমানদারদের জন্য জেল খানা আর কাফেরদের জন্য জান্নাত......।

    ১০- হক্ব ও বাতিলের মাঝে পার্থক্য করার জন্য যে, ভালো কাজে কষ্ট ও দুঃখ রয়েছে আর খারাপ কাজে আনন্দ ও ফুর্তি রয়েছে......।

    ১১- কিছু বিষয়ের উপর পরীক্ষা করার জন্য......
    ক- সর্বোদায় আল্লাহ তায়ালাকে স্বরণে রাখে কি না...।
    খ- আল্লাহ তায়ার উপর পরিপূর্ণ ভাবে ভরসা রাখে কি না...
    গ- সঠিক দ্বীনের উপর ও ঈমানের উপর অটল থাকে কিনা......।
    ঘ- ভালো কাজ বেশী করে নাকি খারাপ কাজ বেশী করে , তা জানার জন্য...।
    ঙ- সর্বোস্থায় আল্লাহ তায়ালার নেয়ামতের শুক্রিয়া আদায় করে কিনা......।

  • #2
    আখি, চোখ খুলে দেয়ার মত পোস্ট। জাযাকাল্লাহ।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      ভাইদের কাছে বিনীত অনুরোধ, আমার জন্য দুয়া করবেন আল্লাহ যেনো আমাকে ক্ষমা করে দেন। আমিন।
      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

      Comment


      • #4
        আখি, খুব সুন্দর পোস্ট করেছেন। আসাকরি এরকম পোস্ট আরো বেশি বেশি করবেন। আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে বোঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন। আল্লাহ দিনের পথে অটল থাকার তৌফিক দান করুন। আমীন।

        Comment


        • #5
          আখি, কি যে বলব। কিছু খুজে পাচ্চি না।
          আল্লাহ যেন আমাদের ভাইদের সাথে আমাকে ও কবুল করেন, আমিন।

          আখি আমার জন্য দোয়া করবেন। জামাতের সাথে যেন ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারি, আমিন।
          আমরা পুরুষ, যারা মৃত্যুকে ততটাই ভালোবাসি
          যতটা তোমরা তোমাদের জীবনকে ভালোবাসো৷

          Comment


          • #6
            সুবহানাল্লাহ ৷ আল্লা সুবহানাহু তায়ালা এভাবেই মুমিনদের পরীক্ষা করেন ৷ যা সুরা আনকাবুতের শুরুতেই বলা হয়েছে৷

            Comment


            • #7
              জাযাকাল্লাহু খাইরান। অন্তরের চোখ খুলে দিয়েছেন। আল্লাহ পাকের পরীক্ষায় শুধু ফেল হতেই থাকি। বিপদে আপদে আল্লাহকে স্বরণ করি কিন্তু একটু স্বাচ্ছন্দ বোধ করলেই আল্লাহ কে ভুলে যাই।
              ইয়্যাকা না’বুদু ওয়া ইয়্যাকা নাসত’য়ীন।

              Comment


              • #8
                জাযাকাল্লাহ,,,,,,,,, আনেক সুন্দর হয়েছে।।।।।।।।
                ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                Comment


                • #9
                  Originally posted by tawsif ahmad View Post
                  আল্লাহ তায়াল ঈমানদারদেরকে কেন এতো বিপদ-আপদ দিয়ে কষ্ট দেন...?

                  ১- ধৌর্য শিক্ষা দেওয়ার জন্য ...।

                  ২- ঈমান মজবুত করার জন্য ...।

                  ৩- দুনিয়া ও আখেরাতে সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি করার জন্য......

                  ৪- জান্নাতকে সুউচ্চ করার জন্য......।

                  ৫- পাপ সমূহ মার্যিত করে , পবিত্র করার জন্য ও ক্ষমার যোগ্য বানানোর জন্য......।
                  ৬- তাকওয়া বৃদ্ধি করে , মুত্তাকী বানানোর জন্য......।

                  ৭- আল্লাহ তায়ালার বন্ধু বানানোর জন্য......।

                  ৮- নবী-রাসূল গণের উত্তরসরী বানানোর জন্য......।

                  ৯- এই কথা বুঝানোর জন্য যে, দুনিয়া হলো প্রকৃত ঈমানদারদের জন্য জেল খানা আর কাফেরদের জন্য জান্নাত......।

                  ১০- হক্ব ও বাতিলের মাঝে পার্থক্য করার জন্য যে, ভালো কাজে কষ্ট ও দুঃখ রয়েছে আর খারাপ কাজে আনন্দ ও ফুর্তি রয়েছে......।

                  ১১- কিছু বিষয়ের উপর পরীক্ষা করার জন্য......
                  ক- সর্বোদায় আল্লাহ তায়ালাকে স্বরণে রাখে কি না...।
                  খ- আল্লাহ তায়ার উপর পরিপূর্ণ ভাবে ভরসা রাখে কি না...
                  গ- সঠিক দ্বীনের উপর ও ঈমানের উপর অটল থাকে কিনা......।
                  ঘ- ভালো কাজ বেশী করে নাকি খারাপ কাজ বেশী করে , তা জানার জন্য...।
                  ঙ- সর্বোস্থায় আল্লাহ তায়ালার নেয়ামতের শুক্রিয়া আদায় করে কিনা......।
                  মাশাআল্লাহ ভাই চমৎকার লিখেছেন ভাই
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
                    ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                    Comment


                    • #11
                      আখি খুব গুরুত্তপুৃর্ন কিছু কথা, আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন আমিন।
                      আমি হতে চাই খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা এর মত রণকৌশল ও ওমর (রা এর মত কাফেরদের প্রতি কঠোর।

                      Comment


                      • #12
                        জাজাকুমুল্লাহ ভাইয়ের ইলমের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা বরকত দান করুন আমীন মাঝে মাঝে এমন কিছু খুজতে থাকি পরে দেখি আল্লাহ তায়ালা মিলায় দেন জাক সুক্রিয়া আল্লাহ তায়ালার কাছে
                        যারা আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় শহিদ হয় তাদের কে তোমরা মৃত্যু ধরানাও করোনা বরং তারা জিবিত

                        Comment


                        • #13
                          সুবহানাল্লাহ ৷ আল্লা সুবহানাহু তায়ালা এভাবেই মুমিনদের পরীক্ষা করেন ৷

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by tawsif ahmad View Post
                            যারা দুনিয়ার প্রতি মুহাব্বাত রাখে , তাদের কি কি ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় ?
                            আমি আমার অনুসন্ধান অনুযায়ি ও অভিজ্ঞতার আলোকে যা জেনেছি বুঝেছি , তা আমি এখানে উল্লেখ করলাম ... ভুল হলে সংশোধন করে দিবেন ... ইনশা-আল্লাহ ...
                            * হযরত ঈসা (আঃ) বলেছেন , যার অন্তরে দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা স্থান পাবে , তার অন্তর তিন বিষয়ে ফেসে যায় ।
                            ১- সার্বক্ষণিক ব্যস্ততা , যার থেকে সে কোন সময় নিস্তার পাবে না......
                            ২- সার্বক্ষণিক অভাই বোধ করবে , কখনো অভাব মুক্ত হবে না...।
                            ৩- বিরাট বিরাট আসা করবে , যা কখনো পূরণ হবে না......।
                            ৪- যে ব্যক্তি দুনিয়াকে ভালোবাসে , সে ব্যক্তি আল্লাহর মুহাব্বাত থেকে দূরে থাকে ...।
                            হযরত কাতাদা বিন নু”আমান (আঃ) থেকে বর্ণিত , তিনি বলেন , নবী কারীম (সঃ) এরশাদ করেন , আল্লাহ তায়ালা যখন কাউকে ভালোবাসেন , তখন তাকে দুনিয়া হতে ঐ ভাবে দূরে রা খেন , যেমন ভাবে তোমরা অসুস্থ ব্যক্তিকে পানি হতে দূরে রাখ ... মুসনাদে আহমাদ ও ইবনে মাযাহ
                            ৫- যার অন্তরে দুনিয়ার মুহাব্বাত থাকে , সে সঠিক জ্ঞানবুদ্ধি হাড়িয়ে ফেলে
                            হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন , (পরকালে) যার কোন ঘর নেই , দুনিয়াই তার ঘর আর যার মাল নেই , দুনিয়াই তার মাল । যার জ্ঞান নেই সেই দুনিয়া নিয়ে পরে থাকে । মুসনাদে আহমাদ
                            ৬- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা থাকে , তার পেরেশানী শেষ হয় না বরং দিনের দিন পেরেশানী বৃদ্ধিই পায় ...
                            হযরত ঈসা (আঃ) তার সাথীদেরকে বলেছিলেন , প্রত্যেক অনিষ্টের মূল হলো দুনিয়ার মুহাব্বাত । দুনিয়াতে এমন অনেক চাহিদা বা আশা আছে , যা কোন দিন শেষ হয় না বরং পেরেশানী ভারিয়ে দেয়......।
                            ৭- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালবাসা থাকে , সে দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশী নিকৃষ্ট ও খারাব ......।
                            হযরত নবী কারীম (সঃ) বলেছেন , আল্লাহ তায়ালা দুনিয়া হতে অধিক নিকৃষ্ট আর কোন কিছু সৃষ্টি করেননি দুনিয়া এত নিকৃষ্ট ও বিকৃত যে , তাকে সৃষ্টি করার পর , একটি বারের জন্যও দুনিয়ার দিকে ফিরে তাকান নি ...।
                            আল-জামিউস-ছগীর ও ফাইজুল কাদীর
                            ৮- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা থাকে , তার অন্তর কঠোর ও শক্ত হয়ে যায় , অন্তরে কোন ধরণের মায়া-মুহাব্বাত থাকে না ...।
                            ৯- যে দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তার প্রতি আল্লাহ তায়ালার , রসূল (সঃ) এর ও সমস্ত ফেরেস্তাদের অভিসাপ ......।
                            ১০- যে ব্যক্তি দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তার বন্ধু হলো শয়তান ...।
                            ১১- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তাদের বেশীর ভাগই ধোকাবাজ , পতারক , বাটপার-ছিটার , লম্পট , সার্থবাজ ও সুভিদাবাদী হয় ...।
                            ১৩- প্রত্যেক পাপের ও অনিষ্টের মূল হলো দুনিয়ার মুহাব্বাত ও ভালোবাসা । যেমন –
                            (ক) মানুষ হারাম খায় ।
                            (খ) সুদ খায় ।
                            (গ) ঘোষ খায় ।
                            (ঘ) অন্যের সম্পদ অন্যায় ভাবে দখল করে নিজের বানিয়ে নেয় ।
                            (ঙ) চুরি করে , ডাকাতি করে ।
                            (চ) অন্যায় ভাবে মানুষ হত্যা করে ।
                            (ছ) মাপে ও ওজুনে কম দেয় ।
                            (জ) আমানতের খেয়ানত করে ।
                            (ঝ) ওয়াদা দিয়ে , ওয়াদা আবার ভঈ করে ।
                            (ঞ) মিথ্যা কথা বলে ।
                            (ট) মদ ও নেসা জাতীয় দ্রব্য খায় ।
                            (ঠ) জুয়া খেলে ও অন্যান্য হারাম খেলায় লিপ্ত থাকে ।
                            (ড) জিনা করে ।
                            (ঢ) গান-বাদ্য করে ও শুনে ।
                            (ণ) পিতা-মাতার অবাধ্য হয় ।
                            (ত) আপনজনদের সাথে সম্পর্ক চিন্ন করে ।
                            (থ) আপন ধর্মের সাথে গাদ্দারী করে ।
                            (দ) মুসলিম ভাইদের বিপরীদে অমুসলিমদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে ।
                            (ধ) মুসলিম ভাই-বোনদের বিপক্ষে অমুসলিমদেরকে সাহায্য করে ।
                            (ন) সত্য-মিথ্যা চিনার মত ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।
                            (প) চাকরির ভয়ে , মৃত্যুর ভয়ে , সন্তান-সন্ততির ভয়ে ও জেল-জুলুমের ভয়ে হক্ব কথা বলা বন্ধ করে দেয় ।
                            (ফ) হক্ব কথা শুনতে পারে না আর যারা হক্ব কথা বলে , তাদের বিরোধি করে এবং হক্ব কথা বলতে বাধা দেয় ।
                            (ব) মানুষের উপর জুলুম-নির্যাতন করে ।
                            (ভ) জিহাদের বিরোধিতা করে ।
                            (ম) মানুষের উপর মিথা অপবাধ দেয় ।
                            ১৪- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা আল্লাহর জিম্মাদারী থেকে বের হয়ে যায় ।
                            হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) বতে বর্ণিত , তিনি বলেন , রসূল (সঃ) বলেছেন , দুনিয়ার ফিকির নিয়ে যার সকাল হয় , সে আল্লাহ তায়ালার জিম্মাদারীর বাহিরে থাকে ( তার ব্যপারে আল্লাহ তায়ালার কোন দায়িত্ব থাকে না ) কানযুল উম্মাহ
                            ১৫- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা কখনো অল্পতে সন্তুষ্ট হয় না ।
                            ১৬- তারা অহংকার কারী হয় ।
                            ১৭- তারা হিংসা কারী হয় ।
                            ১৮- তারা কৃপন ও বখিল হয় ।
                            ১৯- তারা অভদ্র হয় ।
                            ২০- তারা মৃত্যুর কথা ভুলে যায় ।
                            ২১- তারা লজ্জা-শরম হারিয়ে ফেলে ।
                            ২২- তারা সব সময় চিন্তা-ফিকেরে থাকে ।
                            হযরত তাউস (রহঃ) বলেন , রসূল (সঃ) বলেছেন , দুনিয়া বিমুখতা শান্তি নিয়ে আসে আর দুনিয়ার ভালোবাসায় চিন্তা-ফিকির ও দুঃখ বৃদ্ধি করে । কানযুল উম্মাহ
                            ২৩- তারা অকৃতজ্ঞ হয় ।
                            ২৪- তারা সম্পদের লোভ করে ।
                            ২৫- তারা নেতৃত্বের লোভ করে ।
                            ২৬- তারা নারীর লোভ করে ।
                            ২৭- তারা ক্ষমতার লোভ করে ।
                            ২৮- তারা জিহাদ করা ছেড়ে দেয় ।
                            ২৯- তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ।
                            ৩০- তারা সৎ সাহস হারিয়ে ফেলে ।
                            ৩১- তারা মানুষের কাছে হাত পাতে ।
                            ৩২- তারা দুনিয়ার আদালত কে ভয় করে ।
                            ৩৩- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষের সামনে মাথা নত করে ।
                            ৩৪- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষকে ভয় করে ।
                            ৩৫- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষের গোলামী করে ।
                            ৩৬- তারা আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে যায় ।
                            ৩৭- তারা মৃত্যুর কথা ভুলে যায় ।
                            ৩৮- তারা কবরের কথা ভুলে যায় ।
                            ৩৯- তারা জান্নাত-জাহান্নামের কথা , হাশর-নাশরের কথা , মিজানের কথা , ফুলসিরাতের কথা ভুলে যায় ।
                            ৪০- তারা ঈমান কে বিক্রি করে দেয় ।
                            ৪১- তাদের আল্লাহ তায়ালার প্রতি ভরসা কমে যায় বা ভরসা থাকে না ।
                            ৪২- তাদের ধৌর্য কমে যায় বা থাকে না ।
                            ৪৩- তারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল বানিয়ে ফেলে ।
                            ৪৪- তারা অহেতুক কথা-বার্তা বলে ।
                            ৪৫- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা আল্লাহ তায়ালার হুকুম পালান করার ও আল্লাহ তায়ালাকে স্বরণ করার সময় পায় না । যেমন
                            (ক) নামাজ পড়ে না ।
                            (খ) রোজা রাখে না ।
                            (গ) হজ্জ করে না ।
                            (ঘ) যাকাত দেয় না ।
                            (ঙ) দ্বীনী ইলম শিখে না ও শিক্ষাও দেয় না ।
                            ভাইয়ের দুটো পোস্ট অনেক শিক্ষনিও এবং গুরুত্বপূর্ণ ভাই এধরনের আরো পোস্টের অপেক্ষাই থাকবো ইংশাআল্লাহ
                            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                            Comment


                            • #15
                              ভাই আনেক ভালো লাগল মনে আনন্দ পাচ্ছি।আল্লাহ তায়ালা আপনার কাজকে কবুল করুন,আমিন।

                              Comment

                              Working...
                              X