Announcement

Collapse
No announcement yet.

দল সমপর্কে ইমাম ইবনে তাইমিয়ার ফতুয়া শুনি

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • দল সমপর্কে ইমাম ইবনে তাইমিয়ার ফতুয়া শুনি

    ইন্নাল হামদা লিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা মান লা নাবিয়্যা বায়দা,
    শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ

    q তিনি বলেন, ‘কারো অধিকার নেই যে, সে উম্মতের জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামব্যতীত অন্য কাউকে খাঁড়া করে তার পথে মানুষকে আহ্বান করবে এবং সেই পথকে কোনো মুসলিমের সাথে আন্তরিক সুসম্পর্ক গড়া বা না গড়ার মানদণ্ড হিসাবে গ্রহণ করবে। অনুরূপভাবে তার জন্য এটাও বৈধ নয় যে, সে আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বক্তব্য এবং যেসব বিষয়ে মুসলিম উম্মাহ্*র ‘ইজমা’ হয়েছে, সেগুলো ব্যতীত অন্য কোনো বক্তব্যের জন্ম দিয়ে তাকে কোনো মুসলিমের সাথে আন্তরিক সুসম্পর্ক গড়া বা না গড়ার মানদণ্ড হিসাবে গ্রহণ করবে। বরং এটি বিদ‘আতীদের কাজ, যারা উম্মতের জন্য কোনো ব্যক্তি বা বক্তব্যকে দাঁড় করিয়ে তার মাধ্যমে তাদের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে; ফলে তারা এই সৃষ্ট বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে মিত্রতা বা শত্রুতা পোষণ করে’।[1]
    q মানুষদের মধ্যে দলাদলি সৃষ্টি করা এবং তাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষের জন্ম দেয় এমন কোনো কাজ করা কোনো শিক্ষকের উচিৎ নয়। বরং তারা সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকবে এবং পরস্পরে সৎ ও তাক্বওয়ার কাজে সহযোগিতা করবে। মহান আল্লাহ বলেন,
    ﴿وَتَعَاوَنُواْ عَلَى ٱلۡبِرِّ وَٱلتَّقۡوَىٰۖ وَلَا تَعَاوَنُواْ عَلَى ٱلۡإِثۡمِ وَٱلۡعُدۡوَٰنِۚ﴾ [المائ*دة: ٢]
    ‘সৎকর্ম ও আল্লাহভীতির কাজে তোমরা একে অন্যের সাহায্য কর। আর পাপ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে একে অন্যের সহায়তা করো না’ (আল-মায়েদাহ ২)
    অনুরূপভাবে কোনো শিক্ষকের এটাও উচিৎ নয় যে, সে কারো পক্ষ থেকে মানুষদের অঙ্গীকার গ্রহণ করবে এমর্মে যে, সে যা-ই চাইবে, তা-ই সমর্থন করতে হবে এবং সে যার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে, তার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে, অনুরূপভাবে সে যার সাথে শত্রুতা পোষণ করবে, তার সাথে শত্রুতা পোষণ করতে হবে। বরং যে ব্যক্তি এমনটি করবে, সে চেঙ্গিস খানদের মত, যারা কেবল তাদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করে, যারা তাদেরকে সমর্থন করে, পক্ষান্তরে যারা তাদের সমর্থন করে না, তাদেরকে শত্রু গণ্য করে। মনে রাখতে হবে, তাদের এবং তাদের অনুসারীদের উপর আল্লাহ ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম–এর আনুগত্যের অঙ্গীকার রয়েছে।([2])
    q যে ব্যক্তি কাউকে দাঁড় করিয়ে তার সমর্থনকে কেন্দ্র করে কারো সাথে সুসম্পর্ক গড়ে বা শত্রুতা পোষণ করে, সে নিম্নোক্ত আয়াতের আওতায় পড়ে যাবে,
    ﴿ مِنَ ٱلَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمۡ وَكَانُواْ شِيَعٗاۖ ﴾ [الروم: ٣٢]
    ‘যারা স্বীয় ধর্মকে খণ্ড-বিখণ্ড করেছে এবং অনেক দলে বিভক্ত হয়ে গেছে’ (আর-রূম ৩২)।([3])
    q যদি তারা (কোনো দল) আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম–এর নির্দেশনার মধ্যে কোনো কিছু বৃদ্ধি করে বা কম করে, যেমন: কেউ তাদের দলে প্রবেশ করলে হক-বাতিলের তোয়াক্কা না করে তার পক্ষাবলম্বন করা, পক্ষান্তরে কেউ তাদের দলে প্রবেশ না করলে সে হকের উপরে থাকুক কিংবা বাতিলের উপরে থাকুক তাকে প্রত্যাখ্যান করা। বস্তুত: এটিই হচ্ছে সেই বিভক্তি, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যার নিন্দা করেছেন। কেননা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল জামা‘আতবদ্ধভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে চলার নির্দেশ দিয়েছেন। পক্ষান্তরে পারস্পরিক মতপার্থক্য ও বিভেদ সৃষ্টি করতে নিষেধ করেছেন। অনুরূপভাবে তাঁরা সৎকর্ম ও আল্লাহভীতির কাজে পারস্পরিক সহযোগিতার নির্দেশ দিয়েছেন। পক্ষান্তরে পাপ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে একে অন্যের সহায়তা করতে নিষেধ করেছেন।([4])



    ([1]) মাজমূউ ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়াহ, ২০/১৬৪ (বাদশাহ ফাহ্*দ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স, মদীনা, ১৪২৫/২০০৪)।

    ([2]) প্রাগুক্ত, ২৮/১৫-১৬।

    ([3]) প্রাগুক্ত, ২০/৮।

    ([4]) প্রাগুক্ত, ১১/৯২।



  • #2
    জাযাকাল্লাহ!

    জি এজন্যই খেলাফত থাকা অবস্থায় খেলাফতের বাহিনী ব্যতিত ভিন্ন কোন বাহিনী করা এবং খলিফা ব্যতিত ভিন্ন কোন আমিরের দিকে আহ্বান করা ঠিক নয়।
    আর যখন খেলাফত না থাকবে, তখন খেলাফলত প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচেষ্টাকারী দল ছাড়া ভিন্ন কোন দল সৃষ্টি করা উচিত নয় বা ভিন্ন কোন আমিরের দিকে আহ্বান করা উচিত নয়।

    আর কেউ যদি বলে, কোন দল করা যাবে- এজন্য খলিফার বাহিনীতেও যোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে সে ভুলকারী। এমনিভাবে কেউ যদি বলে- কোন দল করা যাবে- এজন্য খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্যও কোন দল করা যাবে না-সেও ভুলকারী।

    Comment


    • #3
      আসলে দলের সঙ্গাটা সঠিকভাবে বোঝা উচিত। দল কাকে বলে? অভিন্ন লক্ষে কাজ করা গুটিকয়েক লোককেই দল বলে। আর দলের কথা কোরানে আল্লাহ বলেছেন তোমাদের দল/ গ্রুপ বের হয় না কেনো........?
      এখন দেখতে হবে আমরা যেই দল করছি এর দ্বারা ইসলাম উপকৃত হচ্ছে না অপকার হচ্ছে। এখন কি খিলাফত আছে? নাই। তাহলে খিলাফত কায়েমের জন্য একটি দল থাকা আবশ্যক। আর এ দলের কথা কোরানে, হাদিসে আছে। মুমিনদের মধ্যে একটি দল কিয়ামত অবধি জিহাদ করবে এবং হকের উপর থেকে বিজিয়ী থাকবে।
      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

      Comment


      • #4
        সন্মানিত সালাহুদ্দীন ভাই!
        আপনি দলিল দিয়ে রদ না করে শুধু অসার ও উলটাপালটা যুক্তি দিয়ে দল টিকাচ্ছেন। অন্য (দল করার) পোষ্টেও সেটাই দেখলাম।
        আপনি এক ভাইকে নও মুসলিম বলেও আগাত করেছেন। আপনি আক্রমন করে কথা বলেন। গায়ের জোরে সবকিছু হয় না ভাই। ইল্মের জোরে প্রমান করা উচিত। মাফ করবেন... নসিহা হিসেবে বললাম।

        Comment


        • #5
          তাহলে খিলাফত কায়েমের জন্য একটি দল থাকা আবশ্যক। আর এ দলের কথা কোরানে, হাদিসে আছে। মুমিনদের মধ্যে একটি দল কিয়ামত অবধি জিহাদ করবে এবং হকের উপর থেকে বিজিয়ী থাকবে।
          ভাই, আপনি দলিল দিয়ে প্রমান না করে এভাবে বলে লাভ নেই। তায়েফাতুল মানসুরাহ বলতে কোন দলের জিহাদকে বজায় নি। ইমামের অধিনে শরয়ী জিহাদকে বুঝিয়েছে। আপনি ভালোভাবে হাদিসগুলো মুহাদ্দিসদের ব্যখ্যা সহ পড়ে দেখলে ভালো হয়। আমি এই ব্যপারে একটা পোষ্ট দেবো ইনশাল্লাহ।

          Comment


          • #6
            সালমান হিন্দি ভাইয়ের প্রতি!
            ১/ এখন কি ইমাম আছে?
            ২/ এখন কীভাবে ত্বফাইফায়ে মানছুরাই শামিল হবো?
            ৩/ ইমাম না থাকলে ইমাম বানানো কি?
            ৪/ ইমাম ছাড়া জিহাদ ফরজ নয়?
            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

            Comment


            • #7
              Originally posted by salman hindi View Post
              ভাই, আপনি দলিল দিয়ে প্রমান না করে এভাবে বলে লাভ নেই। তায়েফাতুল মানসুরাহ বলতে কোন দলের জিহাদকে বজায় নি। ইমামের অধিনে শরয়ী জিহাদকে বুঝিয়েছে। আপনি ভালোভাবে হাদিসগুলো মুহাদ্দিসদের ব্যখ্যা সহ পড়ে দেখলে ভালো হয়। আমি এই ব্যপারে একটা পোষ্ট দেবো ইনশাল্লাহ।
              আসসালামুয়ালাইকুম,
              ভাই আপনি আক্রমনাত্নক কোন শব্দ না লিখে সবাইকে সংশোধনের জন্য কথা বলুন, যেন আমরা বিষয়টায় ব্যাপারে পরিস্কার হতে পারি আল্লাহ্* আমাদের উপর দয়া করুণ তার করুণা দ্বারা আমিন ।

              Comment


              • #8
                Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                জাযাকাল্লাহ!

                জি এজন্যই খেলাফত থাকা অবস্থায় খেলাফতের বাহিনী ব্যতিত ভিন্ন কোন বাহিনী করা এবং খলিফা ব্যতিত ভিন্ন কোন আমিরের দিকে আহ্বান করা ঠিক নয়।
                আর যখন খেলাফত না থাকবে, তখন খেলাফলত প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচেষ্টাকারী দল ছাড়া ভিন্ন কোন দল সৃষ্টি করা উচিত নয় বা ভিন্ন কোন আমিরের দিকে আহ্বান করা উচিত নয়।

                আর কেউ যদি বলে, কোন দল করা যাবে- এজন্য খলিফার বাহিনীতেও যোগ দেওয়া যাবে না, তাহলে সে ভুলকারী। এমনিভাবে কেউ যদি বলে- কোন দল করা যাবে- এজন্য খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্যও কোন দল করা যাবে না-সেও ভুলকারী।
                জাযাকাল্লাহ আখি।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  Originally posted by salman hindi View Post
                  ভাই, আপনি দলিল দিয়ে প্রমান না করে এভাবে বলে লাভ নেই। তায়েফাতুল মানসুরাহ বলতে কোন দলের জিহাদকে বজায় নি। ইমামের অধিনে শরয়ী জিহাদকে বুঝিয়েছে। আপনি ভালোভাবে হাদিসগুলো মুহাদ্দিসদের ব্যখ্যা সহ পড়ে দেখলে ভালো হয়। আমি এই ব্যপারে একটা পোষ্ট দেবো ইনশাল্লাহ।
                  এখন যারা জিহাদ করছেন তারা কি আপনার মতে শরিওতের বাইরের জিহাদ করছেন???
                  والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by safetyfirst View Post
                    এখন যারা জিহাদ করছেন তারা কি আপনার মতে শরিওতের বাইরের জিহাদ করছেন???
                    ভাই বর্তমানে যারা জিহাদ করছেন তারা শরীয়তের বাইরে করতেছেন না শরীয়তের ভিতরে করতেছেন তা প্রশ্ন না ভাই, আপনারা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যুক্তি দ্বারা করাচ্ছেন ভাইয়েরা আপনারা দলিল দ্বারা স্পষ্ট করতে হবে দল করতে হলে কারন এটা অনেক বড় বিষয়ে কথা বলতেছি ও কাজ করছি যেই কাজটা উম্মাহর আলেমরা করার কথা ছিল, আল্লাহ্* আমাদের সঠিক বুজ দান করুণ ।

                    Comment


                    • #11
                      দলিল,
                      মুমিনদের মধ্যে একটি দল থাকবে যারা হকের উপর থেকে কিতাল করবে।
                      হাদিসে কোনোরুপ শর্ত করা হয়নি।
                      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by সত্য প্রকাশ View Post
                        ভাই বর্তমানে যারা জিহাদ করছেন তারা শরীয়তের বাইরে করতেছেন না শরীয়তের ভিতরে করতেছেন তা প্রশ্ন না ভাই, আপনারা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যুক্তি দ্বারা করাচ্ছেন ভাইয়েরা আপনারা দলিল দ্বারা স্পষ্ট করতে হবে দল করতে হলে কারন এটা অনেক বড় বিষয়ে কথা বলতেছি ও কাজ করছি যেই কাজটা উম্মাহর আলেমরা করার কথা ছিল, আল্লাহ্* আমাদের সঠিক বুজ দান করুণ ।
                        আপনাদের উদ্দেশ্য কি দ্বন্ধ লাগানো না’কি হক তলব করা? যদি হক তলব করা উদ্দেশ্য হয় তাহলে আদবের সাথে সওয়াল করুন। আর যদি আমাদেরকে শিখানো উদ্দেশ্য হয় তাহলে দলীল প্রমাণ দিয়ে কথা বলুন। অমুক তমুকের হাওয়ালা দেবেন না। আশ্চর্যের বিষয়! আপনারা বার বার দলীল দিয়ে কথা বলার তাগিদ দিচ্ছেন, অথচ আপনাদের কথায় দলীলের কোন নাম গন্ধও নেই। অনর্থক বুলি আওড়িয়ে যাচ্ছেন। আপনারা আগে কুরআন হাদিস দিয়ে প্রমাণ করুন যে, তানজীম করা নাজায়েয। এরপর আমরা ইনশাআল্লাহ তানজীম করা আবশ্যক হওয়ার পক্ষে কুরআন, হাদিস ও সালাফের বক্তব্য থেকে অকাট্য দলীল পেশ করবো। দলীল ছাড়া অনর্থক গড়গড় করে ফোরারেম সৌন্দর্য নষ্ট করবেন না।

                        আরেকটি কথা বলে রাখি: নিজের মন মতো ফতোয়া দেয়ার দিন আলহামদু লিল্লাহ শেষ হয়ে এসেছে। এখন আলহামদু লিল্লাহ সে দিন এসে গেছে যে, কেউ বাতিল ছড়াতে চাইলে উম্মাহর সন্তানেরা তার টুটি চেপে ধরবে।

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by ইলম ও জিহাদ View Post


                          আপনাদের উদ্দেশ্য কি দ্বন্ধ লাগানো না’কি হক তলব করা? যদি হক তলব করা উদ্দেশ্য হয় তাহলে আদবের সাথে সওয়াল করুন। আর যদি আমাদেরকে শিখানো উদ্দেশ্য হয় তাহলে দলীল প্রমাণ দিয়ে কথা বলুন। অমুক তমুকের হাওয়ালা দেবেন না। আশ্চর্যের বিষয়! আপনারা বার বার দলীল দিয়ে কথা বলার তাগিদ দিচ্ছেন, অথচ আপনাদের কথায় দলীলের কোন নাম গন্ধও নেই। অনর্থক বুলি আওড়িয়ে যাচ্ছেন। আপনারা আগে কুরআন হাদিস দিয়ে প্রমাণ করুন যে, তানজীম করা নাজায়েয। এরপর আমরা ইনশাআল্লাহ তানজীম করা আবশ্যক হওয়ার পক্ষে কুরআন, হাদিস ও সালাফের বক্তব্য থেকে অকাট্য দলীল পেশ করবো। দলীল ছাড়া অনর্থক গড়গড় করে ফোরারেম সৌন্দর্য নষ্ট করবেন না।

                          আরেকটি কথা বলে রাখি: নিজের মন মতো ফতোয়া দেয়ার দিন আলহামদু লিল্লাহ শেষ হয়ে এসেছে। এখন আলহামদু লিল্লাহ সে দিন এসে গেছে যে, কেউ বাতিল ছড়াতে চাইলে উম্মাহর সন্তানেরা তার টুটি চেপে ধরবে।
                          জাযাকাল্লাহ! জাযাকাল্লাহ! আল্লাহ বক্র পন্থীদের দাতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার তাওফিক দান করুন!

                          Comment


                          • #14
                            salman hindi ভাইকে কয়েকটি প্রশ্ন করেছিলাম কিন্তু ওনি গায়েব। আল্লাহই জানে ওনি এখন কই আছেন। ওনাদের প্রতি একটিই প্রশ্নঃ খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য আপনাদের কর্মসূচি কি???
                            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                            Comment


                            • #15
                              মাশাআল্লাহ।
                              খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন। ভাইয়েরা।

                              Comment

                              Working...
                              X