Announcement

Collapse
No announcement yet.

দল করা সম্পর্কে সৌদি উলামা পরিষদের ফতুয়া

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • দল করা সম্পর্কে সৌদি উলামা পরিষদের ফতুয়া

    দল সম্পর্কে সৌদি আরবের উলামা পরিষদের ফতুয়া,
    ইন্নাল হামদা লিল্লাহ ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রসুলিল্লাহ আম্মা বা'আদ,
    মুক্বীম অবস্থায় ‘ইমারত’ বিষয়ক বিধি-বিধান সম্পর্কে সঊদী আরবের উচ্চ উলামা পরিষদের ফৎওয়া

    প্রশ্ন: মুক্বী অবস্থায় ‘ইমারত’ বা কাউকে আমীর বানানো জায়েয আছে কি? অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত যে, তিনজন সফর অবস্থায় থাকলে তাদের একজন তাদের আমীরহবে; উক্ত হাদীছের আলোকে মুক্বীম অবস্থায় কোনো দেশে কোনো দলের আমীরহওয়া জায়েয হবে কি?


    উত্তর: আবূ সাঈদ ও আবূ হুরায়রাহরাদিয়াল্লাহু আনহুমাবলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তিনজন যখন সফরে বের হবে, তখন তাদের একজনকে তাদের আমীর বানাবে(আবূ দাঊদ, সনদ ‘হাসান’) উক্ত হাদীছ দ্বারা সফর অবস্থায় আমীর বানানোর বিষয়টি প্রমাণিত হয়। সুতরাং মুক্বীম অবস্থায় রাষ্ট্রপ্রধান বা তাঁর নিযুক্ত কোনো ব্যক্তি আমীর হবে।([1])


    প্রশ্ন:বিভিন্ন ইসলামী দলের উত্থান হয়েছে এবং হচ্ছে, দাওয়াতী ক্ষেত্রে যাদের পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন এবং তারা সবাই সর্বোচ্চ নেতৃত্বের আসনটি অলংকৃত করতে চায়- এক্ষণে উক্ত ইসলামী দলসমূহের উত্থানের ব্যাখ্যা আমরা কিভাবে করতে পারি? তারা কি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামএর নিম্নোক্ত হাদীছের আওতায় পড়বে? ‘আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে, একটি ব্যতীত তাদের সবাই জাহান্নামে যাবেকিভাবে আমরা বিভিন্ন দল যেমন: ইখওয়ানী, খালাফী, সালাফী, তাকফীর ওয়া হিজরা, তাবলীগী, ছূফী ইত্যাদির মধ্যে সমন্বয় সাধন করব?


    উত্তর: আল্লাহ্*র দ্বীন একটিই এবং সেদিকে আহ্বানের পদ্ধতিও একটিই। সুতরাং যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামএর পদ্ধতির উপর চলবে, সে-ই সঠিক কাজটি করবে। আল্লাহই একক তাওফীক্বদাতা।([2])


    প্রশ্ন: আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র, আমাকে সর্বদা বিভিন্ন মতবাদ এবং দলের মধ্যে বসবাস করতে হয় তাদের সবাই নিজের দলকে শ্রেষ্ঠ মনে করে এবং সর্বাত্মক চেষ্টা করে নিজেদের সহযোগী সদস্য বাড়ানোর কাজে ব্যস্ত থাকে। যেমন: ‘জামাআতুল ইখওয়ান’, ‘তাবলীগ জামাআত (যারা ৪০ দিন, ৪ মাস চিল্লায় বের হয়)’, ‘জামাআতু আনছারিস-সুন্নাহ’, আব্দুল হামীদ ছাহেবের জামাআহ ইছলাহিইয়াহইত্যাদি। এক্ষণে আমাদেরকে সঠিক পথটি বাৎলে দিবেন বলে আশা করছি।


    উত্তর: নির্দিষ্টভাবে কোনো জামাআতের পক্ষাবলম্বন না করে হক ও দলীলভিত্তিক বিষয়কে আঁকড়ে ধরে থাকা তোমার জন্য যরূরী। তবে কোনো দলসালাফে ছালেহীনের অনুসৃত ছহীহ আক্বীদার সংরক্ষক হলে তাদেরকে সহযোগিতা করা যেতে পারে।যাহোক, তোমার কর্তব্য হচ্ছে, কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ্*র প্রতি আমল করা এবং যাবতীয় বিদআত ও কুসংস্কার বর্জন করে চলা। আল্লাহ তাওফীক্ব দান করুন।([3])


    প্রশ্ন: বর্তমান বিদ্যমান বিভিন্ন দল ও জামাআত, যেমন: ‘ইখওয়ানী’, ‘তাবলীগী’, ‘আনছারুস-সুন্নাহ’, ‘জাম্*ইয়্যাহ শার্*ইয়্যাহ’, ‘সালাফী’, ‘তাকফীর ওয়াল হিজরা’, যেগুলি বর্তমানে মিশরে রয়েছে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, এসব দলের ক্ষেত্রে একজন মুসলিমের কি ধরনের ভূমিকা হতে পারে? এসব দলের ক্ষেত্রে কি রাসূলসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হুযায়ফারাদিয়াল্লাহু আনহুরাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত নিম্নোক্ত হাদীছটি প্রযোজ্য হবে? ‘গাছের শিকড় কামড়ে ধরে হলেও মৃত্যু অবধি তুমি উক্ত দলগুলির সবই পরিত্যাগ করে চলবে(ছহীহ মুসলিম)


    উত্তর: প্রশ্নে উল্লেখিত দলগুলির প্রত্যেকটিতে কিছু হকও আছে, কিছু বাতিলও আছে, অনুরূপভাবে আছে কিছু ভুল-ভ্রান্তি, আবার আছে কিছু সঠিক দিক। ঐসব দলগুলির কোনো কোনটি অন্যগুলির তুলনায় হকের অধিকতর নিকটবর্তী এবং অধিকতর কল্যাণময়। সেজন্য আপনার উচিৎ, প্রত্যেকটি দলকে তাদের সাথে বিদ্যমান হকের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা; আর বাতিল ও ভুল-ভ্রান্তির ক্ষেত্রে তাদেরকে নছীহত করা। যেসব বিষয়ে তোমার সন্দেহ হয়, সেগুলো পরিত্যাগ করআর যেসব বিষয়ে তোমার সন্দেহ না হয়, সেগুলো গ্রহণ কর। আল্লাহই একক তাওফীক্বদাতা।([4])


    প্রশ্ন: মুসলিমদেরকে বিভক্তির দিকে ঠেলে দেওয়া এবং তাদের ঐক্য বিনষ্ট করা সত্ত্বেও কি প্রত্যেকটি মুসলিমের কোনো না কোনো ইসলামী দলে থাকা এবং সেই দলের ‘আমীরে জামাআত’ থাকা যরূরী?


    উত্তর: প্রত্যেক মুসলিমের কথা, কাজে ও বিশ্বাসে পবিত্র কুরআন এবং সুন্নাহ্*র বক্তব্যকে অনুসরণ করে চলা উচিৎ। অনুরূপভাবে তার কর্তব্য হচ্ছে, শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাউকে ভালবাসা বা তাকে ঘৃণা করা এবং কেবলমাত্র তাঁর খুশীর জন্যই কারো সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা বা তার সাথে শত্রুতা পোষণ করা।([5])


    ([1]) সঊদী আরবের স্থায়ী ফৎওয়া বোর্ড, ১৮১৮৮ নং ফৎওয়ার দ্বিতীয় প্রশ্ন।

    ([2]) প্রাগুক্ত, ৬৮০০ নং ফৎওয়ার দ্বিতীয় প্রশ্ন।

    ([3]) প্রাগুক্ত, ৪০৯৩ নং ফৎওয়ার দ্বিতীয় প্রশ্ন।

    ([4]) প্রাগুক্ত, ৬২৮০ নং ফৎওয়ার চতুর্থ প্রশ্ন।

    ([5]) প্রাগুক্ত, ৪১৬১ নং ফৎওয়ার প্রথম প্রশ্ন।

  • #2
    আখি, পোস্ট এর জন্য জাযাকাল্লাহ।
    সূরাতুল মুলকে আল্লাহ তা' লা বলেন, যিনি জীবন ও মরকে সৃষ্টি করে করেছেন, তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য কারা উত্তম আমল করেন।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      লজনায়ে দায়েমার এ ফতোয়া দিয়ে আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন? জামাত ও তানজীমের ব্যাপারে আপনাদের আসল বিশ্বাস কি সেটা খুলে বলে দিলেই তো পারেন। এভাবে এদিক ওদিক ঘুরাচ্ছেন কেন? না’কি আপনারা জিহাদের ব্যাপারে সন্দেহের বীজ বপন করতে চাচ্ছেন? তানজীম ছাড়া আপনি জিহাদ কিভাবে করবেন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। কিন্তু কোন উত্তর না দিয়ে শুধু এলোপাথারি বলে যাচ্ছেন।

      আমাদেরকে আপনারা নসীহত করছেন কুরআন সুন্নাহ দিয়ে কথা বলতে। কোন কিতাবের ইবারতের উপর কিয়াস করে না। কিন্তু অতিশয় দুঃখের বিষয় আপনাদের কোন কথাই আপনারা কুরআন হাদিসের বরাত দিয়ে বলছেন না। বলছেন লজনায়ে দায়েমার রেফারেন্সে। কিংবা শায়খ আলবানীর রেফারেন্সে। কখনও ইবনে উসাইমিনের রেফারেন্সে। আর যাও দিচ্ছেন কেবল বাংলা তরজমা। আমার মনে হচ্ছে আপনারা এগুলো কপি পেস্ট করে গোমরাহী ছড়াতে চাচ্ছেন। আপনাদের বিষয়টা বড়ই সন্দেহজনক। যদি আপনাদের হক জানা উদ্দেশ্য হয়, তাহলে আদবের সাথে প্রশ্ন করুন। ইনশাআল্লাহ জওয়াব দেয়া হবে।

      এখানে একটা কথা মনে রাখা চাই যে, লজনায়ে দায়েমা, শায়খ আলবানী, ইবনে উসাইমিন- এরা সকলেই তাগুতের অধীনস্ত। তারা হক ততটুকু বলে যতটুকুতে তাগুত নারাজ না হয়। ইচ্ছা থাকলেও অনেক সময় তাগুতের চাপের কারণে হক বলতে পারে না। এরপরও আপনি তাদেরকে কুরআন হাদিসের মতো বানিয়ে দিচ্ছেন। বিষয়টা বুঝতে পারছি না।

      অধিকন্তু আপনি তাদের যে ফতোয়া উল্লেখ করেছেন, তাতে তো তানজীম করা যাবে না বলা হচ্ছে না। তানজীম হক হলে করা যাবে বলেই তো তারা ফতোয়া দিচ্ছেন। এ আপনার উল্লিখিত ফতোয়ার এ বক্তব্যদ্বয় দেখুন-

      ১.

      “কোনো দলসালাফে ছালেহীনের অনুসৃত ছহীহ আক্বীদার সংরক্ষক হলে তাদেরকে সহযোগিতা করা যেতে পারে।”


      ২.


      “আপনার উচিৎ, প্রত্যেকটি দলকে তাদের সাথে বিদ্যমান হকের ক্ষেত্রেসহযোগিতা করা; আর বাতিল ও ভুল-ভ্রান্তির ক্ষেত্রে তাদেরকে নছীহত করা। যেসববিষয়ে তোমার সন্দেহ হয়, সেগুলো পরিত্যাগ করআর যেসব বিষয়ে তোমার সন্দেহ না হয়, সেগুলো গ্রহণ কর।”


      লেখাটা আপনি পড়ে তারপর পেস্ট করুন। তাহলে দেখবেন এটা আপনার নিজেরই বিপক্ষে যাচ্ছে।

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ্।
        খুব সুন্দর পোষ্ট।

        Comment


        • #5
          modarat vai dar onurod korci ai sob post jara kore tadar ai from thaka bad ba sotorko kora dorkar. ar vai soudi abar ar alamdar dar fotoya dican. ar sob fotoya kara diyaca tadar name dile valo hoto. sudaisi moto alem to soudi arab a ovav nai. Tanzim Al-Queda amon jamat jar bapare soba-sondo ho thaka imani durbolotar lokhon.

          Comment


          • #6
            জাঝাকাল্লাহ আখি, খুব উপকারি পোষ্ট আল্লাহ আপনি ভাইকে কবুল করুন আমিন।
            আমি হতে চাই খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা এর মত রণকৌশল ও ওমর (রা এর মত কাফেরদের প্রতি কঠোর।

            Comment


            • #7
              ঐ ভাইদের প্রতি প্রশ্ন করেছিলাম, খিলাফা প্রতিষ্ঠায় ও মুসলিমদের রক্ষায় আপনাদের ভুমিকা / কর্মসূচি কি?
              কিন্তু উত্তর পাওয়া যায়নি।
              ২য় প্রশ্নঃ ভাইয়েরা আপনারা নেহিআনিল মুনকার কীভাবে করেন???
              والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

              Comment


              • #8
                এ ভাই নিজে কুরয়ান সুন্নাহ থেকে দলীল চাচ্ছেন কিন্তু উনি কাদের ফতুয়া উল্লেখ করছেন? বর্তমানে যদি উনি জিহাদকে ফরজ মানেন তাহলে যারা জিহাদ না করে সৌদির তাগুতের কোলে বসে ফতুয়া দিচ্ছেন তাদের ফতুয়া কিভাবে দলীল হিসাবে উপস্থাপন করছেন? এটা কোন কুরয়ান সুন্নাহর দলীল?হাদিসের ব্যাখ্যা উনি এ যামানার তাগুতপুষ্ট আলেমদের থেকে নিচ্ছেন কেন?
                উনি এলোপাথারি পোস্ট দিচ্ছেন।ফোরামের মান ক্ষুন্ন করছেন। তানজিম ও ভাইদেরকে কঠোর ভাষায় নিজের প্রতিপক্ষ বানিয়ে কথা বলছেন ।এ ভাইকে কিছু প্রশ্ন ।
                ১ঃসুতরাং মুক্বীম অবস্থায় রাষ্ট্রপ্রধান বা তাঁর নিযুক্ত কোনো ব্যক্তি আমীর হবে।([1])
                * বর্তমানে আমরা কোন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানকে আমীর মানব? বর্তমানে এমন কাউকে দেখান যে রাষ্ট্রপ্রধান আমীর হওয়ার যোগ্য। আমীর হওয়ার শর্তাবলী তার মাঝে বিদ্যমান আছে।যদি এমন আমীর আমাকে দেখাতে পারেন কুরয়ান সুন্নাহ অনুযায়ী ইনশাআল্লাহ আমি তাকে মানব। আর যদি না দেখাতে পারেন তাহলে সব রাষ্টপ্রধান তাগুত হলে এ ক্ষেত্রে আমীর কে হবেন? এক্ষেত্রে আমরা কিভাবে আমীর বানাব? নাকি এক্ষেত্রে আমরা কোন আমীর বানাতে পারবনা। যদি না বানাতে পারি তো এ সময়ে আমাদের করনীয় কি? কুরয়ান-সুন্নাহ ভিত্তিক জবাব দিবেন ইনশাআল্লাহ।
                ২ঃআপনি কি বর্তমানে জিহাদ ফরজ মানেন?বাংলাদেশ এ জাতীয় মুসলিম রাষ্ট্র যেখানে কুফরী আইন প্রতিষ্ঠিত এগুলোতে কি জিহাদ ফরজ মানেন?এগুলোকে কি দারুল কুফর মনে করেন নাকি দারুল ইসলাম?যদি দারুল ইসলাম মনে করেন তাহলে কোন দলিলের ভিত্তিতে? দারুল কুফর মনে করলে কোন দলীলের ভিত্তিতে? দারুল কুফর হলে এখানে এখন আমাদের কি করণীয়?
                তাগুতদেরকে কি আমাদের শাসক হিসেবে মেনে নিয়ে বসে থাকব নাকি তাদেরকে অপসারন করতে হবে? যদি মেনে মিয়ে বসে থাকতে হয় কোন দলিলের ভিত্তিতে ? যদি অপসারন করতে হয় তাহলে সে সময় কিভাবে অপসারন করতে হবে? সে সময় আমীর ছাড়া জিহাদ করা হবে নাকি আমীরের অধীনে? আমীরের অধীনে জিহাদ করতে হলে কোন আমীদের অধীনে ? আমীর তখন কিভাবে বানাব যখন রাষ্ট্রপ্রধান মুরতাদ। আর আপনার মতে আমীর হবে রাষ্ট্রপ্রধান।
                ৩ঃবর্তমানে কি ইকদামী জিহাদ চলছে নাকি দিফায়ী জিহাদ?কোন ভূমিতে কোন জিহাদ চলছে দলীলসহ স্পষ্ট করবেন ইনশাআল্লাহ। যদি ইকদামী জিহাদ হয় তাহলে এ যামানায় আমাদের আমীর হবেন কে? কার নেতৃত্বে আমরা জিহাদে অবতীর্ণ হব? দলীলসহ স্পষ্ট করুন।আর দিফায়ী জিহাদ হলে আপনি এখন কিভাবে আমীর নির্বাচন করবেন?
                ৪ঃআপনার দাবি অনুযায়ী আমরা ভুল ব্যখ্যা দিচ্ছি।নিজেদেরকে তায়েফাতুল মানসুরা দাবি করছি।আপনার দৃষ্টিতে বর্তমানে তায়েফাতুল মানসুরা কারা? কুরয়ান-সুন্নাহর দলীলসহ স্পষ্ট করুন।
                বিশেষ দ্রষ্টব্যঃঅনেক প্রশ্ন আছে আপনার কাছে। আপনি আপাতত এগুলোর উত্তর দিন। এগুলোর উত্তর না দিয়ে অন্য কোন এলোপাথারি পোস্ট দিবেন না। এগুলোর উত্তর সহ সব ভাইদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নতুন পোস্ট করবেন। কারন আপনার এ প্রশ্নগুলোর উত্তর না জেনে আপনার প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। আপনার আকিদা জানতে হবে। পরে আপনি উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ। যদি এ সব ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আপনি নতুন পোস্ট করেন বা ভিন্ন কোন প্রসংগে কথা বলেন তাহলে আপনার আইডি বাতিল করা হলে সেক্ষেত্রে এটা আপনার দোষের কারনেই।এর মাধ্যমে তানজীম গাইরে হক এটা প্রমান করার এমন কথা বলে ফোরামের নতুন ভাইদেরকে ধোকা দেওয়ার কোন সুযোগ নেই।
                **আপনি একসাথে কয়েকটা আইডি থেকে পোস্ট দিচ্ছেন আর বুঝাচ্ছেন আপনারা ভিন্ন ভিন্ন লোক যেন ফোরামের ভাইয়েরা এটা বুঝে ধোয়ায় পড়েন এ কথাটা অনেকের কথা।সঠিক ও হতে পারে। এ ধোকাবাজি বন্ধ করুন। জানার থাকলে এক আইডি থেকে পোস্ট দিন । আর নয়ত আইডি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। নতুন ভাইদের ধোকায় ফেলার প্রচেষ্টা ইনশাআল্লাহ সফল হবেনা।
                ** মডারেটর ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি ,সামলান হিন্দি,উত্তর জানার জন্য,সত্য প্রকাশ এ সব আইডি একজনের।যদি ভাইদের উত্তর না দিয়ে এলোপাথারি পোস্ট দেয় সব আইডি বন্ধ করে দিন।জেনেও না জানার ভান করে ফোরামের ভাইদেরকে বিভ্রান্ত করতে চাচ্ছেন উনি ।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by Little Ant View Post
                  modarat vai dar onurod korci ai sob post jara kore tadar ai from thaka bad ba sotorko kora dorkar. ar vai soudi abar ar alamdar dar fotoya dican. ar sob fotoya kara diyaca tadar name dile valo hoto. sudaisi moto alem to soudi arab a ovav nai. Tanzim Al-Queda amon jamat jar bapare soba-sondo ho thaka imani durbolotar lokhon.
                  এ রকম পোষ্ট আটকে দিলে প্রশ্নকারীরা ভাবতে পারে যে মুজাহিদিনের নিকট এ সকল প্রশ্ন / সন্দেহের উত্তর নেই। তাই এইগুলো এলাও করা শ্রেয়।

                  এখানে এ সঅল শুবুহাতের উত্তর পেলে, ভাইয়েরা ফেসবুল এবং অন্যান্য জায়গায় পিছনে বসে থাকা পার্টি এর শুবুহাত সুন্দরভাবে দূর করতে পারবেন আশা করি ইনশাআল্লাহ ।
                  কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                  Comment


                  • #10
                    খুব সুন্দর পোস্ট

                    Originally posted by ইলম ও জিহাদ View Post
                    লজনায়ে দায়েমার এ ফতোয়া দিয়ে আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন? জামাত ও তানজীমের ব্যাপারে আপনাদের আসল বিশ্বাস কি সেটা খুলে বলে দিলেই তো পারেন। এভাবে এদিক ওদিক ঘুরাচ্ছেন কেন? না’কি আপনারা জিহাদের ব্যাপারে সন্দেহের বীজ বপন করতে চাচ্ছেন? তানজীম ছাড়া আপনি জিহাদ কিভাবে করবেন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। কিন্তু কোন উত্তর না দিয়ে শুধু এলোপাথারি বলে যাচ্ছেন।

                    আমাদেরকে আপনারা নসীহত করছেন কুরআন সুন্নাহ দিয়ে কথা বলতে। কোন কিতাবের ইবারতের উপর কিয়াস করে না। কিন্তু অতিশয় দুঃখের বিষয় আপনাদের কোন কথাই আপনারা কুরআন হাদিসের বরাত দিয়ে বলছেন না। বলছেন লজনায়ে দায়েমার রেফারেন্সে। কিংবা শায়খ আলবানীর রেফারেন্সে। কখনও ইবনে উসাইমিনের রেফারেন্সে। আর যাও দিচ্ছেন কেবল বাংলা তরজমা। আমার মনে হচ্ছে আপনারা এগুলো কপি পেস্ট করে গোমরাহী ছড়াতে চাচ্ছেন। আপনাদের বিষয়টা বড়ই সন্দেহজনক। যদি আপনাদের হক জানা উদ্দেশ্য হয়, তাহলে আদবের সাথে প্রশ্ন করুন। ইনশাআল্লাহ জওয়াব দেয়া হবে।

                    এখানে একটা কথা মনে রাখা চাই যে, লজনায়ে দায়েমা, শায়খ আলবানী, ইবনে উসাইমিন- এরা সকলেই তাগুতের অধীনস্ত। তারা হক ততটুকু বলে যতটুকুতে তাগুত নারাজ না হয়। ইচ্ছা থাকলেও অনেক সময় তাগুতের চাপের কারণে হক বলতে পারে না। এরপরও আপনি তাদেরকে কুরআন হাদিসের মতো বানিয়ে দিচ্ছেন। বিষয়টা বুঝতে পারছি না।

                    অধিকন্তু আপনি তাদের যে ফতোয়া উল্লেখ করেছেন, তাতে তো তানজীম করা যাবে না বলা হচ্ছে না। তানজীম হক হলে করা যাবে বলেই তো তারা ফতোয়া দিচ্ছেন। এ আপনার উল্লিখিত ফতোয়ার এ বক্তব্যদ্বয় দেখুন-

                    ১.

                    “কোনো দলসালাফে ছালেহীনের অনুসৃত ছহীহ আক্বীদার সংরক্ষক হলে তাদেরকে সহযোগিতা করা যেতে পারে।”


                    ২.


                    “আপনার উচিৎ, প্রত্যেকটি দলকে তাদের সাথে বিদ্যমান হকের ক্ষেত্রেসহযোগিতা করা; আর বাতিল ও ভুল-ভ্রান্তির ক্ষেত্রে তাদেরকে নছীহত করা। যেসববিষয়ে তোমার সন্দেহ হয়, সেগুলো পরিত্যাগ করআর যেসব বিষয়ে তোমার সন্দেহ না হয়, সেগুলো গ্রহণ কর।”


                    লেখাটা আপনি পড়ে তারপর পেস্ট করুন। তাহলে দেখবেন এটা আপনার নিজেরই বিপক্ষে যাচ্ছে।
                    মাশাআল্লাহ

                    Comment


                    • #11
                      ফোরামে যে কেহ পোস্ট করুক যদি ফোরামের নিয়মবহির্ভূত না হয় তাহলে পোস্ট এপ্রোভ করাই উত্তম। পোস্টকারী যেই নিয়তেই পোস্ট করুন। পোস্ট এপ্রোভ না করলে ভাববে আমরা ইলমিভাবে দুর্বল।
                      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ, দুর্বল মুমিন থেকে শক্তিশালী মুমিনকে বেশি ভালোবাসেন। আর শক্তিশালী হতে হলে অবশ্যই একটি সঠিক ফলে যোগ দিতে হবে। যেহেতু এখন খিলাফা কায়েম নাই তাই খিলাফা প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে একটি শক্তিশালী ফ্রন্ট তৈরী করতে হবে যাতে করে উল্লেখিত হাদিসের মিছদাক হওয়া যায়। ( আল্লাহ দুর্বল মুমিন থেকে শক্তিশালী মুমিনকে বেশী ভালোবাসেন)
                        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                        Comment


                        • #13
                          ..................... আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন।
                          Last edited by আবু আব্দুল্লাহ; 10-18-2018, 01:09 PM.

                          Comment

                          Working...
                          X