Announcement

Collapse
No announcement yet.

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দেড় বিঘা জমি প্রদান করলো শেখ হাসিনা!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দেড় বিঘা জমি প্রদান করলো শেখ হাসিনা!

    ভারতীয় সংবাদসংস্থা ‘ইন্ডিয়া টাইমস্’-এর অন্তর্গত ‘দ্যা ইকোনমিক টাইমস্’-এর সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দূর্গা পূজা উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় একটি মন্দিরে দেড় বিঘা জমি দান করেছে!
    সংবাদসংস্থাটি জানায়, গত ১৫ই অক্টোবর সোমবারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মন্দির ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনকালীন সময়ে মন্দির কর্তৃপক্ষকে এই ঘোষণা দিয়েছে শেখ হাসিনা। ঐ সম্পত্তির মূল্য পায় ৫০ কোটি টাকা! ঐ মন্দিরের উন্নতির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো আর্থিক সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়! স্থানীয় হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ফান্ডকে ২১ কোটি থেকে ১০০কোটি টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় শেখ হাসিনা সরকার।
    উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা সরকারের হস্তক্ষেপে ২০১৭ সালে ৩০, ০০০ এর অধিক দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ জুড়ে!
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    বিএসএফের গুলিতে ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বাংলাদেশী মুসলিম যুবক নিহত!

    ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে ঠাকুরগাঁও সীমান্তে একজন বাংলাদেশি মুসলিম যুবক নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বার্তা সংস্থা ইউএনবি জানিয়েছে, গতকাল ২০ অক্টোবর শনিবার আনুমানিক ভোর ৪টার দিকে জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কান্তিভিটা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম মো. রব্বানী (২৫)। সে ওই উপজেলার তারাঞ্জুবাড়ি গ্রামের পশিরউদ্দিন পশিরের ছেলে।
    এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে বিজিবি ঠাকুরগাঁও ৫০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মো. মাসুদ জানায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে মো. রব্বানীসহ সাত-আটজন গরু আনতে কান্তিভিটা সীমান্তের ৩৮৫/৫ নম্বর সীমানা পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। সীমান্তের আনুমানিক ৫০০ গজ ওপারে ভারতের হাটখোলা ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি করলে রব্বানী নিহত হয়। বাকিরা পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়। এ ব্যাপারে অনুসন্ধান চলছে বলে জানায় লে. কর্নেল তুহিন মো. মাসুদ।
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      মুসলিম হল’-এর নাম বদলে হবে ‘আইয়ুব বাচ্চু হল’ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়রের ঘোষণা!
      চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আজম নাছির উদ্দীন জানিয়েছে, চট্টগ্রামের মুসলিম হল ইনস্টিটিউটের নাম বদলে সংগীতশিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর নামে নামকরণ করা হবে। কিন্তু হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা মাওলানা মুঈনুদ্দীন রুহী চসিক মেয়রের এই উদ্যোগের প্রতি ভিন্নমত পোষণ করে বলেছেন, সদ্যপ্রয়াত শিল্পীকে অন্য উপায়েও স্মরণীয় করে রাখা যায়। কিন্তু চট্টগ্রামের গৌরবময় মুসলিম সংস্কৃতির স্মৃতিবাহী ঐতিহ্যবাহী ‘মুসলিম ইনস্টিটিউট হল’-এর নাম বদলানোর প্রস্তাব উদ্দেশ্যমূলক বলেই আমরা মনে করছি। চট্টগ্রামের জনগণ এটা মেনে নেবে না।
      আজ (২০ অক্টোবর) শনিবার চট্টগ্রামের শিল্পীর নানাবাড়িতে তার লাশ হস্তান্তরের সময় চসিক মেয়র আজম নাছির উদ্দিন তাদের এ প্রতিশ্রুতি দেয়। সে বলে, আইয়ুব বাচ্চু দেশকে অনেক কিছু দিয়েছে। এখন আমাদের দেয়ার পালা।
      শিগগির চট্টগ্রামে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ‘মুসলিম হল ইনস্টিটিউট’ আইয়ুব বাচ্চুর নামে নামকরণে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে বলেও জানায় সে। চসিক মেয়র জানায়, আইয়ুব বাচ্চুর জানাযা ও লাশ দাফন পর্যন্ত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন সব ব্যবস্থা করবে।
      এর আগে তার লাশ বহনকারী ইউএস বাংলার ১০৩ নম্বর ফ্লাইটটি চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে শিল্পীর লাশবাহী গাড়িটি পূর্ব মাদারবাড়ি তাঁর নানাবাড়িতে পৌঁছে।
      চসিক মেয়রের নাম বদলের এই সিদ্ধান্তকে অগ্রহণযোগ্য বলে সমালোচনা করেছেন হেফাজতে ইসলামের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মুঈনুদ্দীন রুহী। উম্মাহ ২৪ ডটকমকে মুঠোফোনে তিনি বলেছেন, ‘চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট হল’ নামটি বৃটিশ আমল থেকে শুরু হয়ে এখনো পর্যন্ত সেভাবেই চট্টগ্রামবাসীর কাছে পরিচিত হয়ে আসছে। এই নাম চট্টগ্রামের মুসলিম ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির গৌরবময় দিকটি স্মরণ করিয়ে দেয়। তিনি বলেন, সদ্য প্রয়াত শিল্পী আইয়ুব বাচ্চু অবশ্যই বর্তমান সাংস্কৃতিক অঙ্গনে খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব। তার প্রতি যে কোন সম্মান জানানোতে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু এজন্য চসিক মেয়র মহোদয় কর্তৃক চট্টগ্রামের ঐতিহ্যের স্মারক ‘মুসলিম ইনস্টিটিউট হল’-এর নাম বদলে শিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর নামে নামকরণ কোনভাবেই সুবিবেচনাপ্রসূত বলে আমরা মনে করি না। আমি মেয়র মহোদয়কে অনুরোধ করব, তার এই সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নিতে। কারণ, চট্টগ্রামের মানুষ এটা কখনাই মেনে নেবে না। এই উদ্যোগ মেয়রের ভাবমূর্তির জন্যও ক্ষতিকর হবে।
      মাওলানা মুঈনুদ্দীন রুহী এর সাথে যোগ করে বলেন, ধর্মনিরপেক্ষতার নামে অত্যন্ত সুকৌশলে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ থেকে সমৃদ্ধ মুসলিম সংস্কৃতি মুছে ফেলার একটা চেষ্টা আমরা লক্ষ্য করছি। চট্টগ্রামের মুসলিম ইনস্টিটিউট হলের নাম বদলানোর এই উদ্যোগও তার অংশ হতে পারে, এমন আশংকা উড়িয়ে দেয়া যায় না।
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        ‘অবৈধ অভিবাসী ইস্যু নাকি হিন্দু বনাম মুসলিম দাঙ্গার পরিকল্পনা!’
        গতকাল ২৩শে অক্টোবর মঙ্গলবারে ভারতের উত্তরাঞ্চলের প্রদেশ আসাম বন্ধদশায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠেছে! ঐ বিক্ষোভ সংগঠিত হয়েছে সাম্প্রতিক বিতর্কিত নাগরিক আইন প্রস্তাব পরিবর্তনের বিরুদ্ধে।
        ‘আল-জাজিরা’ সংবাদমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, আসামে ধর্মের ভিত্তিতে ‘নাগরিকত্ব আইন’-এর ভিন্নতায় এরকম বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। সংবাদসংস্থাটি জানায়, ভারতের হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আসা হিন্দু, বৌদ্ধ এবং খ্রিষ্টানদের জন্য ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়াকে সহজ করার লক্ষ্যে নাগরিকত্ব আইনে পরিবর্তনের পরিকল্পনা করেছে। একটিভিস্ট এবং বিরোধী নেতারা জানিয়েছেন, এই প্রস্তাবনাটি মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণ এবং সেক্যুলার ভারতের সংবিধানকে লঙ্ঘন!
        বিজেপির স্থানীয় এক মিত্র সংগঠন ‘অসম গণপরিষদ’ও(এজিপি) বিজেপি সরকারের নাগরিকত্ব আইনকে পরিবর্তন করার বিরোধীতা করেছে! বিজেপি সরকারের নতুন এই চক্রান্তের পেছনে উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশী অবৈধ হিন্দুদেরকে ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার ব্যাপারে সহযোগিতা করা!
        এই আইনের বিরোধীতা করে ১২ ঘন্টার জন্য আহ্বায়িত ‘‘আসাম বন্ধ’’-এর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে গোয়াহাটি শহরেও দোকানপাট এবং ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ রাখা হয়েছে। গুয়াহাটিতে এক সংবাদসম্মেলনে কেএমএসএস নামক সংগঠনের উপদেষ্টা আখিল গগুই বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকার নাগরিকত্বের ইস্যুতে ‘ধর্মীয় রাজনীতি’ চালাচ্ছে!
        ১২ ঘন্টার জন্য আহ্বায়িত ‘‘আসাম বন্ধ’’-এর সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে গোয়াহাটি শহরেও দোকানপাট এবং ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ রাখা হয়েছে।
        আল-জাজিরা’ জানায়, ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী সরকার নাগরিকত্বের ইস্যুটিকে কেন্দ্র করে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধানোর ঝড়যন্ত্র করছে! বিজেপি সরকার মূলত নাগরিকত্ব আইনের মাধ্যমে ভারত থেকে মুসলিমদের তাড়িয়ে সেখানে অন্যান্য দেশ থেকে আসা হিন্দুদের প্রতিস্থাপিত করতে চায়!
        উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে কেন্দ্রীয় আসামের নেলিতে ২ হাজারের অধিক বাংলাভাষী মুসলিমকে হত্যা করেছিল হিন্দুত্ববাদীরা! সাম্প্রতিক সময়ে, শত শত বাংলাভাষী মুসলিমদেরকে বন্দীশালায় নিক্ষেপ করা হয়েছে।
        আল-জাজিরা অনুসন্ধান বলছে, হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার অবৈধ অভিবাসীর ইস্যুটিকে হিন্দু বনাম মুসলিম ইস্যুতে পরিণত করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #5
          আল্লাহ, আপনি আমাদের তাওফিক দিন যেনো ইসলামে'র শুত্রুদের গর্দানে ছুরি চালাতে পারি,আমিন।
          والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

          Comment


          • #6
            মাঠে নামার সময় শুরো হয়েগেছে।
            বসে থাকলে চলবে না।
            একের পর এক ঘঠনা গরঠেয় চলেছে।
            হে আল্লাহ আমাদের অতি তারা তারি মাঠে নামার তাউফিক দান করুন, আমিন।
            আমরা পুরুষ, যারা মৃত্যুকে ততটাই ভালোবাসি
            যতটা তোমরা তোমাদের জীবনকে ভালোবাসো৷

            Comment


            • #7
              এত সব করেও সে নাকি মুসলিম। এমনটিই বিশ্বাস করে আমাদের মুরুব্বিরা!!আল্লাহ আমাদের হিদায়তের উপর অটল রাখুন, আমিন।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment


              • #8
                সে নাকি মুসলিম!!!! আমি বলি না। কিছু লোক বলে। যারা এই শয়তানকে মুসলিম বলো তোমাদের ধর্মে কি অমুসলিমকে শক্তিশালী করার শরয়ী বিধান আছে??? থাকলে আমাদের একটু দেখাও।
                আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                Comment

                Working...
                X