Announcement

Collapse
No announcement yet.

তিন অবস্থায় জিহাদ ফরজে আইন হয়।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তিন অবস্থায় জিহাদ ফরজে আইন হয়।

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
    ইবনে কুদামা রহ বলেন তিন ক্ষেত্রে জিহাদ ফরজে আইন হয়।
    ১/ যখন উভয় দল যুদ্ধে উপস্থিত হয়ে পরষ্পর মুখামুখি হয়।
    এজিহাদে যে উপস্থিত হয় তার জন্য ফিরে আসা হারাম।
    দলিলঃ( সূরা আনফালের ৪৫-৪৬ আয়াত)
    ২/ যখন কাফেররা কোনো মুসলিম ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশ করে তখন তার অধিবাসীদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়।
    দলিলঃ( সূরা আনফালের ৪৫-৪৬ আয়াত)
    ৩/ যখন মুসলমানদের ইমাম কোনো সম্প্রদায়কে জিহাদে বের হওয়ার আহবান করেন তখন তাদের উপর বের হওয়া আবশ্যক হয়ে যায়।
    দলিলঃ( সূরা তাওবা ৩৮আয়াত)
    ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

  • #2
    মাশাল্লাহ ভাই কিছু ভাইয়ের সংশয় দুর হয়ে যাবে
    যদি রাসুলকে কটুক্তি করা হয়, ওদের বাক সাধিনতার অংশ
    তাহলে ওদেরকে ধারালো চাপাতির আঘাতে হত্যা করা আমাদের
    দিনের অংশ। (আনওয়কর আল-আওরাকি রহি

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহ আখি, গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। যারা বুঝে না বা বুঝার ইচ্ছে আছে কিন্তু ফোরামে প্রশ্ন তার সীমা শেষ করতে পারছেন না, আমি সেই সব ভাইদের বলব আপনারা ( শাইখ আঃকাদির বিন আঃ আজিজ রহ এর লিখা মায়ালিমুল আসাসিয়্যা বইটি পড়ুন, বাংলা আছে ইসলামে'র মৌলিক নীতিমালা নামে)
      আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
      আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

      Comment


      • #4
        মাসাআল্লাহ, খুবই জরুরী বিষয়ে পোষ্ট দিয়েছেন। জাঝাকাল্লাহ
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ।
          খুবই জরুরি বিষয় পোষ্ট করেছেন।
          আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            জাযাকাল্লহু খইরন আহসানাল জাযা...............!!
            .
            .
            তবে ভাই! মনে হয় আরো আছে যেমনঃ কোনো মুসলিম কে যদি কুফ্ফাররা বন্ধি করে৷
            হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

            Comment


            • #7
              ভাই, এটি তিন প্রকারের ভেতরেই আছে। ইমাম যখন কোনো কওমকে জিহাদে বের হতে বলে।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment


              • #8
                ওকে.... ভাই.... জাযাকাল্লাহ .....!!!! আগে... জানতাম.. এইটা... স্বতন্ত্র এক.. কারন যার কারনে... সকল মুসলিমের উপর.. জিহাদ ফরজে আইন... হয়ে যায়.....!!
                Originally posted by Mujahid of Hind View Post
                ভাই, এটি তিন প্রকারের ভেতরেই আছে। ইমাম যখন কোনো কওমকে জিহাদে বের হতে বলে।
                হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                Comment


                • #9
                  প্রতিটি কাফের রাষ্ট্রেই আমাদের ভাইয়েরা এখন বন্ধি আছে!!!এর পরেও কিছু দালাল আলিম বলে বেড়ায় আমাদের উপর নাকি জিহাদ ফরজ নয়।
                  والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Mujahid of Hind View Post
                    ভাই, এটি তিন প্রকারের ভেতরেই আছে। ইমাম যখন কোনো কওমকে জিহাদে বের হতে বলে।
                    আসলে কোন মুসলিম বন্দী হওয়া জিহাদ ফযরয হওয়ার একটা স্বতন্ত্র কারণ। কোন মুসলিম বন্দী হলে সারা দুনিয়ার সকল সক্ষম মুসলমানের উপর একসাথে জিহাদ ফরযে আইন হয়ে যায়। সাধারণত কোন এলাকায় আক্রমণ হলে প্রথমে সে এলাকার লোকজনের উপর জিহাদ ফরয হয়। তারা না পারলে বা না করলে অন্যদের *উপর বর্তায়। কিন্তু কোন মুসলিম বন্দী হলে মাসআলা ভিন্ন। তখন সারা দুনিয়ার সকল মুসলমানের উপর এক সাথে জিহাদ ফরযে আইন হয়ে যায়।

                    ফুকাহায়ে কেরাম লিখেছেন, কোন স্বাধীন মুসলমান কাফেরদের হাতে গ্রেফতার হলে সাথে সাথে তাকে উদ্ধারের জন্য জিহাদে বের হওয়া ফরযে আইন। যদি কাফেররা তাকে দারুল ইসলাম থেকে বের করে দারুল কুফরে নিয়ে যায়, তাহলেও তাদের পশ্চাতে ধাওয়া করা ফরয। হ্যাঁ, একেবারে যদি তাদের ঘাঁটিতে ঢুকিয়ে ফেলে তাহলে এই মূহুর্তে আর হামলা করা ফরয থাকে না। কারণ, ঘাঁটিতে ঢুকিয়ে ফেললে সাধারণত উদ্ধার করা সম্ভব হয় না। তবে এমতাবস্থায়ও হামলা করা মুস্তাহাব। একান্তু যদি উদ্ধার করা সম্ভব না-ই হয়, কিংবা ঘাঁটিতে ঢুকিয়ে ফেলার পর হামলা না করে, তাহলে আপাতত এই মূহুর্তে হামলা করা ফরয নয়। তবে একজন বন্দী মুসলমানকে মুক্ত করার যে ফরয, সেটা থেকেই যাবে। পরবর্তীতে শক্তি সঞ্চয় করে হামলা করে উদ্ধার করতে হবে। কিংবা টাকা পয়সা বা অন্য কোনভাবে তাদের মুক্ত করতে হবে। ওয়াল্লাহু তাআলা আ’লাম।

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ।
                      খুবই জরুরি বিষয় পোষ্ট করেছেন।
                      আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন,আমিন।

                      Comment


                      • #12
                        ইলম ও জিহাদ ভাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকা দান করুন, আমিন।
                        ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                        Comment


                        • #13
                          জাযাকাল্লহৱ খইরন..... ভাই ইলম ও জিহাদ-----------****
                          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                          Comment

                          Working...
                          X