Announcement

Collapse
No announcement yet.

একটি প্রশ্নের উত্তর চাচ্ছি

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • একটি প্রশ্নের উত্তর চাচ্ছি

    জিহাদের জন্য কাজ করতে গিয়ে সাধারণ মানুষকে বিপদে ফেলা যাবে কিনা?
    এবং মিথ্যা বলা যায়েজ আছে কিনা?

  • #2
    জিহাদের কাজ করতে গেলে সাধারণ মানুষকে বিপদে পড়া লাগে কথাটা আজই শুনলাম!!
    মিথ্যা বলার ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল ভাইদের পরামর্শের অপেক্ষা করুন।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      প্রিয় ভাইয়েরা। আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলোঃ
      ১/ একটি নির্ভরযোগ্য তাফসিরের নাম জানতে চাচ্ছি???
      ২/ নির্ভরযোগ্য একটি সিরাত কিতাবের নাম জানতে চাচ্ছি??
      ৩/ নির্ভরযোগ্য আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়ার একটি আকিদার কিতাবের নাম জানতে চাচ্ছি?
      ৪/ জিহাদ বুঝার জন্য নির্ভরযোগ্য একটি কিতাবের নাম জানতে চাচ্ছি?
      প্রিয় ভাইয়েরা। আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করবেন। আমার আকিদার কিতাবটি খুবি প্রয়োজন।
      আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করে নিন আমীন।

      Comment


      • #4
        ভাইয়ের প্রশ্নটির উত্তর দেয়া হোক।
        ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

        Comment


        • #5
          Originally posted by হক তালাশ View Post
          জিহাদের জন্য কাজ করতে গিয়ে সাধারণ মানুষকে বিপদে ফেলা যাবে কিনা?
          এবং মিথ্যা বলা যায়েজ আছে কিনা?
          ভাই! আপনার প্রশ্নগুলো পুরোপুরি স্পষ্ট হচ্ছে না!

          জিহাদের জন্য কাজ করতে গিয়ে সাধারণ মানুষকে বিপদে ফেলা যাবে কিনা?
          ভাই! এই প্রশ্নটির বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে বলার অনুরোধ রইলো! জিহাদের কারণে সাধারণ মানুষ কীভাবে বিপদে পড়ছে তা বুঝিয়ে বলার অনুরোধ ইনশাআল্লাহ।
          আর ভাই!
          এবং মিথ্যা বলা যায়েজ আছে কিনা?
          এখানে আপনি কোন ক্ষেত্রে মিথ্যা বলাকে উদ্দেশ্য করেছেন ভাই!?

          Comment


          • #6
            অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর দেয়া হোক, ভাই অনেক ভাইয়ের দ্বারা জিহাদের কাজ করতে গিয়ে তার আত্তীয় স্বজন ও পারা প্রতিবেশী অনেক বিপদে পড়ে আছে তাই তারা অনেক কষ্ট পাচ্ছে এবং জিহাদের বিরুদিতা করছে এটা কি শরিয়ত সম্মত এই গুলো দেখলে মনে হয় কিভাবে আল্লাহ তায়ালার কাছে জবাবদিহি করবা

            Comment


            • #7
              ভাইয়েরা আমি বলতে চাচ্ছি যে আমার এক আত্নীয় জিহাদের কাজ করতে গিয়ে প্রশাসনিক সমস্যায় আছেন এখন তার কারনে গ্রামের অনেক মানুষ ঘরে ঘুমাতে পারেনা কারন যদিও জিহাদের কাজের সাথে সম্পৃক্ত না তার পরে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এটা কি শরিয়ত সম্মত হচ্ছে

              Comment


              • #8
                জি ভাই। স্পষ্ট করে প্রশ্ন করার প্রয়োজন।
                ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                Comment


                • #9
                  কাহাকেও আগুন পানিতে পড়ে মৃত্যুর কবল থেকে বাচানোর জন্য প্রয়োজনে ঘারে ধাক্কা দেয়া জায়েজ আছে , তবে তৃষ্ণার সময় গলা ভিজানোর জন্য পানির পরিবর্তে বিষ দেয়া জায়েজ নেই।
                  ইকদামি জিহাদের জন্য কিছু শর্ত আছে যেগুলো দিফায়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। এক উসমান রাঃ হত্যার প্রতিশোধে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহ ১৪০০ সাহাবি মৃত্যুর জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন , আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে এ বলে ধমক দেন নি যে ১ জনের পরে আরো ১৪০০ জন মৃত্যু বরন করলে সে একজন কি ফিরে আসবে? দ্বীনের অন্যান্য কাজ কে করবে ? ১ জন সাহাবিকে হত্যার প্রতিশোধে ১০০০০০ নাছারায়ে আরব আর ১০০০০০ রুমক সৈন্যে মোট ২০০০০০ বিরোদ্ধে ৩০০০ সদস্য বিশিষ্ট সাহাবায়ে কিরামের বাহি্নী যুদ্ধ করেছেন যা গাযওয়ায়ে মুতা" নামে বিখ্যাত যেখানে ১২ জন মুসলমান শীদ অগনিত কাফের নিহত হয়। ১জন মুসলমানের প্রতিষোধে বনী কায়নুকার বিরোদ্ধে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহিও্য়াসাল্লাম যুদ্ধাভিযান পরিচালনা করেন। মুহাম্মদ বিন কাছেম একজন মহিলার ডাকে ছুতে এসে ভারতবর্ষে ইসলামের য়ালো জেলে রেখেযান। শরিয়ত বিহীন হাজারকুটি মানুষের শত বতসর সুখের জীবনের চেয়ে ১জনের শরীয়ত মাফিক একদিনের গরিবী জিন্দেগির/বরং মৃত্যুর মুল্য বেশী।

                  Comment


                  • #10
                    ভাইয়েরা মিথ্যা বলতে আমি বুঝাতে চাচ্ছি, আমাদের বাংলাদেশে জিহাদের প্রত্যেকটা কাজ গোপনে করতে হয় তাই সকলের কাছে গোপন করার জন্য মিথ্যা বলতে হয়, যেমন কোন মজলিশ করতে হলে আনসার হাউজে যাওয়ার সময় আমরা অনেকেই মিথ্যা বলে ছুটি নেই মোট কথা কোন কাজ গোপন করতে গেলে মিথ্যা বলতে হবেই ভাই আমরা না বলে থাকতে পারব না আমি এটার কথা বলেছি এটা শরিয়ত সম্মত কিনা?

                    Comment


                    • #11
                      জিহাদের কাজ করতে হিকমাহ এর আশ্রয় নেয়া ই উত্তম।
                      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by soldier of Islam View Post
                        প্রিয় ভাইয়েরা। আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলোঃ
                        ১/ একটি নির্ভরযোগ্য তাফসিরের নাম জানতে চাচ্ছি???
                        ২/ নির্ভরযোগ্য একটি সিরাত কিতাবের নাম জানতে চাচ্ছি??
                        ৩/ নির্ভরযোগ্য আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়ার একটি আকিদার কিতাবের নাম জানতে চাচ্ছি?
                        ৪/ জিহাদ বুঝার জন্য নির্ভরযোগ্য একটি কিতাবের নাম জানতে চাচ্ছি?
                        প্রিয় ভাইয়েরা। আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করবেন। আমার আকিদার কিতাবটি খুবি প্রয়োজন।
                        কিতাবগুলো আমারও প্রয়োজন। ভাইয়েরা কাগলজের কিতাব কিনার ইচ্ছা আছে প্লিজ নামগুলো বলবেন
                        والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                        Comment


                        • #13
                          আখি! আমি আপনার প্রশ্নের উত্তরে এতটুকু বলতে পারি—ঢালাওভাবে বলা যাবে না যে,জিহাদের কাজ করার কারণে মিথ্যার গুনাহ আমাদের থেকে উঠিয়ে নেয়l হয়েছে৷তবে তানজীম বিষয়ে সামান্যতম নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থেও প্রয়োজন অনুপাতে মিথ্যা আমরা বলতে পারি৷বরঞ্চ না বলায় "আ'যীমত"মূলক কোন ফায়দা না থাকলে বলাটা ওয়াজিব৷
                          —আল্লাহু আ'লাম৷
                          ❝বিজ্ঞ ভায়েরা একটু দেখে দেবেন আশা করি৷❞

                          Comment


                          • #14
                            আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে বর্তমানে জিহাদ ফরযে আইন। ফরযে আইন কোন বিধান পালনে যদি কারো ক্ষতি হয় সেটা দেখার কোন বিষয় নয়।আপনার এক আত্নীয়ের কারনে এলাকাবাসী হয়রানী হচ্ছে,তাদের পরিবার হয়রানী হচ্ছে তাদের উপর ও তো জিহাদ ফরয। একটা উপমা দিয়ে বলি।
                            বাংলাদেশ সরকার নামাজ নিষিদ্ধ ঘোষনা করল। এখন এক ব্যাক্তি নামাজ পড়ে। সে নামাজ পড়ার কারনে তাকে কারাগারে নিয়ে গেল তার আত্নীয়দেরকে হয়রানী করল। বা তাকে না পেয়ে তার আত্নীয় ও এলাকাবাসীদের উপর টর্চার করল। এখানে কি কোন মুমিন এ কথা বলতে পারে যে, ঐ ব্যক্তির নামাজ না পড়ার দরকার ছিল। সে নামাজ পড়ার কারনেই আমাদের এ হালাত । তার কারনে আমরা কষ্টে আছি। কোন মুমিন এ কথা বলবেনা। কারন নামাজ না পড়ে তারা গুণাহ করেছে। অন্য ব্যক্তি তাদের সুখের জন্য নামাজ ছেড়ে দিতে হবে এটা আল্লাহর বিধান নয়। আপনি বলতে পারেন জিহাদকে নামাজের সাথে কিভাবে তুলিনা দিলেন? আমি বলব নামাজের ব্যাপারে এমন হলে জিহাদের ব্যাপারে এমন হওয়া অগ্রগণ্য। কেননা, জিহাদ যখন ফরযে আইন হয়ে যায় তখন নামাজের চেয়েও বেশি গুরুত্ব রাখে। বর্তমানে জিহাদ ফরযে আইন। সুতরাং কারো জিহাদ করার কারনে যদি সারা দুনিয়ার মানুষকে ও তাগুতরা হয়রানী করে তাহলে ও ঐ ব্যক্তির জিহাদ করতে হবে। এটাই তার উপর আল্লাহর বিধান।সুরা নিসার ৮৪ নং আয়াতে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহ তায়ালা এমনই নির্দেশ দিয়েছেন। একা যুদ্ধ করতে বলেছেন।রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হিজরতের সময় আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুকে ঘরে না পেয়ে আসমা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে আবু জাহেল চপেটাঘাত করেছিল। বাবার কারনে মেয়ের উপর কাফেররা হাত তুলেছে এ কারনে তো আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু কাফেরদের হাতে ধরা দেননি । রাসুল সল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে শিয়াবে আবি তালেবে আটক করা হল। ৩ বছর তিনি সেখানে থাকলেন । তার সাথে তার কাফের আত্নীয়রা ও বয়কটে থেকেছে। এ কারনে তো রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাফেরদেরকে মেনে নেননি।নিজের সত্য দাওয়াত থেকে সরে আসেননি। অথচ উনার কারনে উনার গোত্রের সবাই বিপদে পড়েছেন। সিরাত অধ্য্যন করুন। এমন আরো অনেক উদাহরন পাবেন। যেগুলো প্রমান করে হকের উপর থাকলে আপনার নিজের বা আপনার কারনে অন্যের কি হ না হল কিছু লক্ষ্য করা যাবেনা। হকের উপর অটল থাকতে হবে। আল্লাহর বিধান পালনে অটল থাকতে হবে।

                            আপনার ২ নং প্রশ্নের উত্তর হল , রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাব বিন আশরাফকে হত্যা করার জন্য মুহাম্মাদ বিন মাসলামা রাদিয়াল্লাহু আনহুকে মিথ্যা বলার অনুমতি দিয়েছেন। খন্দকের যুদ্ধের সময় নাইম ইবনে মাসউদ ইবনে আমের আশযাঈ রাদিয়াল্লাহু আনহুকে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যুদ্ধ মানে কৌশল।অতঃপর উনি কুরাইশ ও ইহুদী ২ পক্ষের মাঝে ফাটল ধরিয়েছেন মিথ্যা বলে।যুদ্ধক্ষেত্রে মিথ্যা বলার ব্যাপারে সিরাতে আরো ঘটনা আছে।সিরাত ভালোভাবে মুতালায়া করুন। এগুলোর মাধ্যমে বুঝে আসে জিহাদের প্রয়োজনে মিথ্যা বলা যাবে । এখন প্রশ্ন হচ্ছে , রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাফেরদের সাথে মিথ্যার অনুমতি দিয়েছেন মুসলিমদের সাথে নয়। আর আমরা মুসলিমদের সাথে মিথ্যা বলছি। এ বিষয়টা বুঝতে হলে রাসুলের যামানার যুদ্ধের অবস্থা ও বর্তমানের যুদ্ধের অবস্থা বুঝতে হবে।রাসুলের যামানার যুদ্ধ কয়েকদিনের মাঝে শেষ হয়ে যেত।আবার শুরু হত। একাধারে কয়েকবছর চলত না। কিন্তু বর্তমানের যুদ্ধ এমন নয়। এটা আন্তর্জাতিক যুদ্ধ।শুরু হলে কখন অনেক বছর চলতে থাকে। এ যুদ্ধে কাফেরদের সাথে প্রতিটা দেশের সরকার তদেরকে সহায়তা করে থাকে ও মুজাহিদদেরকে দমনের জন্য তারা সবাই একমত।এ কারনে কুফফার ও তাদের সহায়তাকারীদের থেকে মুজাহিদদের তথ্য গোপন রাখা আবশ্যক। আর বর্তমানে কে কাফেরদেরকে সহায়তা করবে আর কে করবেনা সেটা নিষচিত না। বরং মুসলিম দেশগুলো কাফেরদের অধীনে হওয়ার কারনে ও মানুষের জিহাদ বিমুখী আচরন দেখে এটা ভালোভাবেই বুঝা যায় তারা এগুলো প্রকাশ করে দিতে পারে। এ কারনে আল্লাহ তায়ালা যেহেতু নিরাপত্তা নিতে বলেছেন নিরাপত্তার কারনে সাধারন মানুষের সাথেও মিথ্যা বলা হবে প্রয়োজন অনুপাতে। আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু হিজরতের সময় রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিজের রাহবার বলেছেন। এখানে উনি তাওরিয়া করেছেন।এটি ও মিথ্যার এক প্রকার। যদিও সরাসরি মিথ্যা নয়। উনি এখানে কেন তাওরিয়া করেছেন?কারন রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আসল পরিচয় পেলে এখানে নিরাপত্তার সমস্যা হবে এ কারনে উনি তাওরিয়া করেছেন। মুজাহিদিনরাও সরাসরি মিথ্যা বলেনা ।যতক্ষন পর্যন্ত তাওরিয়ার সুরত বাকি থাকে উনারা তাওরিয়া করার চেষ্টা করেন। কাব বিন মালেক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত তাবুকের যুদ্ধের বড় হাদিসটির শুরুতে আছে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক যুদ্ধের সময়ই সাহাবীদেরকে যুদ্ধ কাদের সাথে কোনদিকে যাবেন এ ব্যাপারে প্রকাশ করতেন না। অন্যটা বলে সেটা লুকাতেন। শুধু তাবুক যুদ্ধ ছিল এ থেকে ব্যতিক্রম।তাহলে বুঝা গেল,নিরাপত্তার জন্য তাওরিয়া করা রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ।প্রয়োজনে সরাসরি মিথ্যা বলাও তার সুন্নাহ।সিরাত পাঠ করুন। অনেক দলীল পাবেন। এটি কোন অস্পষ্ট বিষয় নয়।
                            ** তাওরিয়া হচ্ছে আপনি এমন কথা বলবেন যে, আপনি দর্শক বা শ্রোতাকে একটা বুঝাবেন আপনার মনে থাকবে ভিন্ন বিষয়। যেমন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসুল সল্লাল্লাহু আালাইহি ওয়া সাল্লামকে রাহবার বলে উদ্দেশ্য নিয়েছেন কল্যানের পথের রাহবার। আর সে জিজ্ঞাসাকারী বুঝেছে সড়ক পথের রাহবার।
                            ** এ জাতীয় প্রশ্ন ফোরামে না করে নিজের দায়িত্বশীল থেকে জেনে নিলে ভাল হবে। মডারেটর ভাইয়েরা ও এদিকে লক্ষ্য রাখলে ভালো হবে। কারন, এখানে নিরাপত্তার কিছু সমস্যা আছে।
                            **

                            Comment


                            • #15
                              প্রিয় ভাইয়েরা, আমি অধমের কিছু প্রশ্ন ছিলো উপরে দয়া করে উত্তর দিলে উপকৃত হব। কিতাবগুলি আমার খুবি প্রয়োজন।
                              আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করে নিন আমীন।

                              Comment

                              Working...
                              X