Announcement

Collapse
No announcement yet.

মডারেটরের চিঠি - ভাইদের প্রতি কিছু নিবেদন || ২৭ জানুয়ারি ২০১৯ ইংরেজি থেকে ......

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মডারেটরের চিঠি - ভাইদের প্রতি কিছু নিবেদন || ২৭ জানুয়ারি ২০১৯ ইংরেজি থেকে ......

    আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, ওয়াস-সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসু্লিহিল আমিন! আম্মা বাদ-

    @এসো জিহাদ করি ভাই লিখেছেন-
    প্রিয় ভাইয়েরা আমি অনেক কষ্টে বলছি যে আমি পোষ্ট করি কিন্তুু আমার পোষ্ট আমি দেখতে পারিনা এবং ফলাফল পাইনা আশা করি আমার দঃখটা সবাই বুজবেন আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে সারা জিবন আপনাদের সাথে থাকার তৌফিক দান করেন
    সম্মানিত ভাই! আমি পূর্বের কোন পোস্টে আপনার পোস্ট এপ্রভ না করার কারণ উল্লেখ করেছিলাম হয়তো, তবুও আপনাকে অসংখ্য শুকরিয়া। সুন্দর সুন্দর অ তথ্যবহুল পোস্ট করার অনুরোধ করছি। আপনারা লিখুন! উম্মাহকে জাগ্রত করুন ইনশা আল্লাহ! ভাই সম্ভবত নিচের পোস্টটি করেছিলেন, আপনার হেল্প করা হইছে আলহামদু লিল্লাহ-
    Originally posted by এসো জিহাদ করি
    ভাইদের কাছে কিছু নিরাপত্তাবিষয়ক কিছু কিতাব চাচ্ছিলাম আসা করি কিছু দীক নির্দেশনা দিবেন[
    সম্মানিত ভাই! আপনি নিচের বইগুলো পড়তে পারেন ইনশা আল্লাহ-
    ১- নিরাপত্তা ও ইনটেলিজেন্স বিষয়ক কোর্স – শাইখ আবু উবাইদা আব্দুল্লাহ আল আদাম রহিমাহুল্লাহ
    ২- লোন উলফ মুজাহিদ ও ক্ষুদ্র জিহাদী ইউনিটের প্রতিরক্ষা কৌশল – শাইখ আবু উবাইদা আব্দুল্লাহ আল আদাম রহিমাহুল্লাহ
    ৩- স্লিপার সেলগুলোতে গোয়েন্দাদের অনুপ্রবেশ ও প্রতিরোধের উপায়! ।। আবদুল ওয়াহহাব ফারিস অনূদিত

    @the unknown ভাই লিখেছেন-
    আমাদের ইমারার ইংলিশ ওয়েবে অনেকদিন যাবত ঢোকা যাচ্ছে না। এটি কি কুফ্ফাররা বন্ধ করে দিয়েছে? এর নতুন লিংক কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে শেয়ার করেন।
    সম্মানিত ভাই! লিঙ্ক http://alemarahenglish.com/ - এছাড়াও ইমারতে ইসলামীর আরও সাইট এর লিঙ্ক দিচ্ছি, ভাইদের কাজে লাগবে ইনশা আল্লাহ-

    http://www.alemarahvideo.org/
    http://alemarahdari.com/
    http://shahamat1.net/
    http://alemarahurdu.com/
    http://alemara1.net/
    http://www.alsomood.com
    Last edited by আবু আব্দুল্লাহ; 01-27-2019, 11:22 PM.

  • #2
    @Al jihad media ভাই লিখেছেন-
    اسلام عليكم
    আমরা কয়েকজন সাথী ভাই মিলে পরামর্শ করেছি যে
    আমাদের উম্মাহর বীর মুজাহীদ উলামায়ে কিরাম
    বিশেষ করে তালেবান ও আল কায়েদা মুজীহিদিন রহিমাহুল্লাহ ও
    হাফিজাহুল্লাহ্ দের জীবনী নিয়ে অডিও ক্লিপ তৈরী করবো "

    যাতে করে উম্মাহর প্রতি আমাদের উত্তরসূরিদের
    দরদ কেমন ছিলো তাদের কুরবানী কেমন ছিলো
    সেটা যেন, মুসলিম উম্মাহর সামনে আমরা উপস্থাপন করতে পারি,

    কারণ আমাদের মুসলিম সমাজের ভাই বোনেরা লেখা আর্টিকেল না পড়লে ও অডিও ভিডিও শোনা ও দেখার ক্ষেত্রে খুবই আগ্রহী "

    তাই আমরা এই কাজটি করতে চাচ্ছি, আশা করি মতামত দিয়ে ধন্য করবেন সন্মানিত উস্তাদগণ।
    সম্মানিত ভাই! খুবই উত্তম একটি উদ্যোগ। অবশ্যই উম্মাহর জন্য উপকারী হবে ইনশা আল্লাহ! আরও একটি বিষয়ের দিকে আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই, - আমরা অবশ্যই আপনাদের ভাই! এবং আপনাদের থেকে ভাই ডাক শুনতেই আমরা অভ্যস্ত ও সাচ্ছন্দ অনুভব করি। আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন... আমিন।

    Comment


    • #3
      Originally posted by al-zadid
      মুক্তি ও সফলতা এই পথে
      আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তার খলিফা বানিয়েছেন। কুফরী শক্তিকে মিটিয়ে দ্বীনকে বিজয় করার জন্য হুকুম করেছেন। হুকুম করেছেন, মাজলুম মুসলিমদের পাশে দাড়াতে। তাদেরকে জালেমের জুলুম থেকে চির মুক্তি দিতে। হুকুম করেছেন, জালেম শাসকের কোমড় ভেঙ্গে গুরিয়ে দিতে। হুকুম করেছেন, কুফুরী মতবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে। হুকুম করেছেন, কুরআনের আইন প্রতিষ্ঠা করতে। হুকুম করেছেন, এ সবের জন্য প্রয়োজনে জীবন দিতে ও নিতে। এবং এর বিনিময়ে রেখেছেন জাহান্নাম থেকে মুক্তি আর জান্নাত লাভের মত প্রাপ্তি।
      @al-zadid নামের একটি আইডি থেকে একজন ভাই খুব সুন্দর এই পোস্টটি করেছেন। সম্মানিত ভাই! আলাদাভাবে পোস্টটি এপ্রভ না করার কারণ হল, এগুলা আসলে ফেসবুকের উপযুক্ত ছোট পোস্ট। ফোরামে আরও তথ্যবহুল ও বড় মানসম্মত পোস্ট কাম্য। আগের এক পোস্টেও বলেছিলাম, আপনাদের দৃষ্টি এরিয়ে গেছে হয়ত।

      Comment


      • #4
        @হেলাল ভাই লিখেছেন-
        দাজ্জাল বর্তমানে কোথায় আছে?

        ফাতেমা বিনতে কায়স (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি মসজিদে গমণ করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর সাথে নামায আদায় করলাম। আমি ছিলাম মহিলাদের কাতারে। তিনি নামায শেষে হাসতে হাসতে মিম্বারে উঠে বসলেন। প্রথমেই তিনি বললেনঃ প্রত্যেকেই যেন আপন আপন জায়গায় বসে থাকে। অতঃপর তিনি বললেনঃ তোমরা কি জান আমি কেন তোমাদেরকে একত্রিত করেছি? তাঁরা বললেনঃ আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলই ভাল জানেন। অতঃপর তিনি বললেনঃ আমি তোমাদেরকে এ সংবাদ দেয়ার জন্যে একত্রিত করেছি যে তামীম দারী ছিল একজন খৃষ্টান লোক। সে আমার কাছে আগমণ করে ইসলাম গ্রহণ করেছে। অতঃপর সে মিথ্যুক দাজ্জাল সম্পর্কে এমন ঘটনা বলেছে যা আমি তোমাদের কাছে বর্ণনা করতাম। লাখ্ম ও জুযাাম গোত্রের ত্রিশ জন লোকের সাথে সে সাগর পথে ভ্রমণে গিয়েছিল। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার শিকার হয়ে এক মাস পর্যন্ত তারা সাগরেই ছিল। অবশেষে তারা সাগরের মাঝখানে একটি দ্বীপে অবতরণ করলো। দ্বীপের ভিতরে প্রবেশ করে তারা মোটা মোটা এবং প্রচুর চুল বিশিষ্ট একটি অদ্ভুত প্রাণীর সন্ধান পেল। চুল দ্বারা সমস্ত শরীর আবৃত থাকার কারণে প্রাণীটির অগ্রপশ্চাৎ নির্ধারণ করতে সক্ষম হলোনা। তারা বললঃ অকল্যাণ হোক তোমার! কে তুমি? সে বললোঃ আমি সংবাদ সংগ্রহকারী গোয়েন্দা। তারা বললোঃ কিসের সংবাদ সংগ্রহকারী? অতঃপর প্রাণীটি দ্বীপের মধ্যে একটি ঘরের দিকে ইঙ্গিত করে বললোঃ হে লোক সকল! তোমরা এই ঘরের ভিতরে অবস্থানরত লোকটির কাছে যাও। সে তোমাদের কাছ থেকে সংবাদ সংগ্রহ করার জন্যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। তামীম দারী বলেনঃ প্রাণীটি যখন একজন লোকের কথা বললোঃ তখন আমাদের ভয় হলো যে হতে পারে সে একটি শয়তান। তথাপিও আমরা ভীত হয়ে দ্রুত অগ্রসর হয়ে ঘরটির ভিতরে প্রবেশ করলাম। সেখানে প্রবেশ করে আমরা বৃহদাকার একটি মানুষ দেখতে পেলাম। এত বড় আকৃতির মানুষ আমরা ইতিপূর্বে আর কখনও দেখিনি। তার হাত দু’টিকে ঘাড়ের সাথে একত্রিত করে হাঁটু এবং গোড়ালীর মধ্যবর্তী স্থানে লোহার শিকল দ্বারা বেঁধে রাখা হয়েছে। আমরা বললামঃ মরণ হোক তোমার! কে তুমি? সে বললোঃ তোমরা আমার কাছে আসতে সক্ষম হয়েছ। তাই আগে তোমাদের পরিচয় দাও। আমরা বললামঃ আমরা একদল আরব মানুষ নৌকায় আরোহন করলাম। সাগরের প্রচন্ড ঢেউ আমাদেরকে নিয়ে একমাস পর্যন্ত খেলা করলো। অবশেষে তোমার দ্বীপে উঠতে বাধ্য হলাম। দ্বীপে প্রবেশ করেই প্রচুর পশম বিশিষ্ট এমন একটি জন্তুর সাক্ষাৎ পেলাম, প্রচুর পশমের কারণে যার অগ্রপশ্চাৎ চেনা যাচ্ছিলনা। আমরা বললামঃ অকল্যাণ হোক তোমার! কে তুমি? সে বললোঃ আমি সংবাদ সংগ্রহকারী গোয়েন্দা। আমরা বললামঃ কিসের সংবাদ সংগ্রহকারী? অতঃপর প্রাণীটি দ্বীপের মধ্যে এই ঘরের দিকে ইঙ্গিত করে বললোঃ হে লোক সকল! তোমরা এই ঘরের ভিতরে অবস্থানরত লোকটির কাছে যাও। সে তোমাদের নিকট থেকে সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। তাই আমরা তার ভয়ে তোমার কাছে দ্রুত আগমণ করলাম। হতে পারো তুমি একজন শয়তান- এ ভয় থেকেও আমরা নিরাপদ নই। সে বললোঃ আমাকে তোমরা ‘বাইসান’ সম্পর্কে সংবাদ দাও। আমরা তাকে বললামঃ বাইসানের কি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করছো? সে বললোঃ আমি তথাকার খেজুরের বাগান সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছি। সেখানের গাছগুলো এখনও ফল দেয়? আমরা বললামঃ হ্যঁা। সে বললোঃ সে দিন বেশী দূরে নয় যে দিন গাছগুলোতে কোন ফল ধরবেনা। অতঃপর সে বললোঃ আমাকে বুহাইরাতুত্ তাবারীয়া সম্পর্কে সংবাদ দাও। আমরা তাকে বললামঃ বুহাইরাতুত্ তাবারীয়ার কি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করছো? সে বললোঃ আমি জানতে চাই সেখানে কি এখনও পানি আছে? আমরা বললামঃ তথায় প্রচুর পানি আছে। সে বললোঃ অচিরেই তথাকার পানি শেষ হয়ে যাবে। সে পুনরায় বললোঃ আমাকে যুগার নামক ঝর্ণা সম্পর্কে সংবাদ দাও। আমরা তাকে বললামঃ সেখানকার কি সম্পর্কে তুমি জানতে চাও? সে বললোঃ আমি জানতে চাই সেখানে কি এখনও পানি আছে? লোকেরা কি এখনও সে পানি দিয়ে চাষাবাদ করছে? আমরা বললামঃ তথায় প্রচুর পানি রয়েছে। লোকেরা সে পানি দিয়ে চাষাবাদ করছে। সে আবার বললোঃ আমাকে উম্মীদের নবী সম্পর্কে জানাও। আমরা বললামঃ সে মক্কায় আগমণ করে বর্তমানে মদ্বীনায় হিজরত করেছে। সে বললোঃ আরবরা কি তার সাথে যুদ্ধ করেছে? বললামঃ হ্যাঁ। সে বললোঃ ফলাফল কি হয়েছে? আমরা তাকে সংবাদ দিলাম যে, পার্শ্ববর্তী আরবদের উপর তিনি জয়লাভ করেছেন। ফলে তারা তাঁর আনুগত্য স্বীকার করে নিয়েছে। সে বললঃ তাই না কি? আমরা বললাম তাই। সে বললোঃ তার আনুগত্য করাই তাদের জন্য ভাল। এখন আমার কথা শুন। আমি হলাম দাজ্জাল। অচিরেই আমাকে বের হওয়ার অনুমতি দেয়া হবে। আমি বের হয়ে চল্লিশ দিনের ভিতরে পৃথিবীর সমস্ত দেশ ভ্রমণ করবো। তবে মক্কা-মদ্বীনায় প্রবেশ করা আমার জন্য নিষিদ্ধ থাকবে। যখনই আমি মক্কা বা মদ্বীনায় প্রবেশ করতে চাইবো তখনই ফেরেশতাগণ কোষমুক্ত তলোয়ার হাতে নিয়ে আমাকে তাড়া করবে। মক্কা-মদ্বীনার প্রতিটি প্রবেশ পথে ফেরেশতাগণ পাহারা দিবে।

        হাদীছের বর্ণনাকারী ফাতেমা বিনতে কায়েস বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাতের লাঠি দিয়ে মিম্বারে আঘাত করতে করতে বললেনঃ এটাই মদ্বীনা, এটাই মদ্বীনা, এটাই মদ্বীনা। অর্থাৎ এখানে দাজ্জাল আসতে পারবেনা। অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে লক্ষ্য করে বললেনঃ তামীম দারীর হাদীছটি আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে। তার বর্ণনা আমার বর্ণনার অনুরূপ হয়েছে। বিশেষ করে মক্কা ও মদ্বীনা সম্পর্কে। শুনে রাখো! সে আছে সাম দেশের সাগরে (ভূমধ্য সাগরে) অথবা আরব সাগরে। তা নয় সে আছে পূর্ব দিকে। সে আছে পূর্ব দিকে। সে আছে পূর্ব দিকে। এই বলে তিনি পূর্ব দিকে ইঙ্গিত করে দেখালেন। ফাতেমা বিনতে কায়েস বলেনঃ ‘‘আমি এই হাদীছটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর নিকট থেকে মুখস্থ করে রেখেছি’’।[9]**
        সম্মানিত ভাই! এগুলা আসলে ফেসবুকের উপযোগী ছোট পোস্ট। তাছাড়া ফোরামেও ইতিপূর্বে এই বিষয়ে পোস্ট হইছে, তাই আলাদা করে আর এখানে পোস্ট এপ্রভ করা হলনা। আশা করি আরও সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট করবেন ইনশা আল্লাহ।

        Comment


        • #5
          @Collected Notes ভাই লিখেছেন-
          ***কুফফারদের বিরুদ্ধে জিহাদের চারটি স্তর রয়েছেঃ হাত দ্বারা জিহাদ, সম্পদ দ্বারা জিহাদ, জবান দ্বারা জিহাদ এবং অন্তর দ্বারা জিহাদ।
          -শাইখ আব্দুল্লাহ আল গুনাইমান হাফিজাহুল্লাহ।

          .
          ***এটি আমাদের জন্য অত্যাবশ্যক যে, আমরা আমাদের জীবন ও সম্পদ ব্যয় করতে থাকব যতক্ষণ না আল্লাহর কালিমা সুপ্রতিষ্ঠিত হয়।
          - শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ

          .
          ***রিয়া ও অহংকারের প্রতিষেধক

          দুটি মারাত্মক রোগ দ্বারা অন্তর আক্রান্ত হয়, যদি বান্দা এর চিকিৎসা না করে তাহলে তাঁর অন্তর অনিবার্য ধ্বংসের সম্মুখীন হবে। রোগ দুটি হলঃ রিয়া (লোক দেখানো আমাল) এবং অহংকার।
          .
          রিয়ার প্রতিষেধক হলঃ
          “আমরা তোমারই ইবাদত করি” (সূরা ফাতিহা)

          অহংকারের প্রতিষেধক হলঃ
          “আমরা তোমারই কাছে সাহায্য চাই” (ঐ)

          শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়্যাহ (র) প্রায়ই বলতেন, “ {আমরা তোমারই ইবাদত করি} অন্তর থেকে রিয়া দূর করে দেয় এবং {আমরা তোমারই কাছে সাহায্য চাই} অন্তর থেকে অহংকার দূর করে দেয়।

          - ডা. আবু আব্দুল্লাহ আল শামি
          .

          ***মুসলিম কে?

          মুসলিম তাকে বলা হবে যিনিঃ
          ১। শাহাদাহ পাঠ করেছেন,
          ২। এর মর্মার্থ অনুধাবন করেছেন,
          ৩। এর তাকাজা অনুযায়ী কাজ করেছেন,
          ৪। এমন কোন কাজে লিপ্ত হন নি, যা এটিকে ভঙ্গ করে।
          যে মনে করে শুধু শাহাদাহ মৌখিক ভাবে পাঠ করায় মুসলিম হওয়ার জন্য যথেষ্ট, তবে তার এই আকিদা নোংরা মুরজিয়াদের আকিদা যা কুর’আন ও সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক।
          সম্মানিত ভাই! খুবই উপকারী পোস্ট করেছেন, তবে এগুলা আসলে ফেসবুকের উপযোগী ছোট পোস্ট। তাই আলাদা করে আর এখানে পোস্ট এপ্রভ করা হলনা। আশা করি আরও সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট করবেন ইনশা আল্লাহ।

          Comment


          • #6
            মডারেটর ভাইদের এ উদ্যোগটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ আপনাদের কাজে বারাকাহ দান করুন,আমীন। প্রিয় ভাইয়েরা, তালিবান ও আমেরিকার মাঝে আলোচনার সত্যতা আমাদের জানানোর অনুরোধ।
            ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

            Comment


            • #7
              @এসো জিহাদ করি ভাই লিখেছেন-
              ভাই আমার মিডিয়া জগতে কাজ করতে চায় আমাকে যদি একটু দু্িক নির্দেশনা দিতেন ভালো হতো
              এবং @jaishulhind ভাই লিখেছেন-
              প্রিয় আইটি ভাইদের নিকটে একটি বিশেষ আবেদন,,,
              সম্মানীত ভাইয়েরা!! আমি একটি মিডিয়া টিম খুলতে চাই,কিন্ত কিভাবে কি করব ভালো ভাবে বুঝতেছিনা,তাই ভাইদের নিকট আমার আকুল আবেদন হলঃ একটি মিডিয়া টিমের জন্য সাধারণত কি কি প্রয়োজন হয়, ও কি কি আইটির ব্যপারে জানা জরুরী তার একটি লিস্ট, ডাউনলোড লিংক ও তার ব্যপারে আইটি আপডেত ফাইল দিলে অনেক উপকার হত ইন...



              (“চলুন জিহাদের বড় এক উপাদান মিডিয়ার জন্য নিজেকেও প্রস্তুত করি”।)
              ভাই! আল্লাহ আপনাদের ইচ্ছা পূরণ করার তাওফিক দান করুন ও আপনাদেরকেও মিডিয়ার যুদ্ধের লড়াকু হিসেবে কবুল করুন! উম্মাহর জাগরণের উসিলা বানান! আমিন... ভাই অপেক্ষা ইনশা আল্লাহ...

              Comment


              • #8
                Originally posted by আবু আব্দুল্লাহ View Post
                @Al jihad media ভাই লিখেছেন-


                সম্মানিত ভাই! খুবই উত্তম একটি উদ্যোগ। অবশ্যই উম্মাহর জন্য উপকারী হবে ইনশা আল্লাহ! আরও একটি বিষয়ের দিকে আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই, - আমরা অবশ্যই আপনাদের ভাই! এবং আপনাদের থেকে ভাই ডাক শুনতেই আমরা অভ্যস্ত ও সাচ্ছন্দ অনুভব করি। আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন... আমিন।
                জাঝাকাল্লাহ্ খায়রান প্রিয়,, ইনশাআল্লাহ সেটাই হবে

                Comment


                • #9
                  @Fahim Abrar ভাই লিখেছেন-
                  আসসালামু আলাইকুম।
                  আমি ফোরামে নতুন। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
                  আল্লাহ রব্বুল আলামিন যেন আমাকে হক্বের পথে আমৃত্যু অটল থাকার তৌফিক দান করেন।
                  নতুন ভাইকে আমাদের ফোরামে স্বাগতম! আল্লাহ ভাইকে ও আমাদেরকে মুজাহিদ হিসেবে করুন... আমিন...

                  Comment


                  • #10
                    @Transtec Bangla লিখেছেন-
                    আপনি ভাবতে
                    পারেন বর্তমান সময়ের সব
                    চেয়ে বেশি আলোচিত বিষয়
                    হচ্ছে প্রেম,গার্ল ফ্রেন্ড,বয়
                    ফ্রেন্ড অবিশ্বস্য হলে সত্যি যে
                    ছেলেটা এখনও একলা ঘরে
                    থাকতে ভয় পায় রাতে মা
                    ছাড়া প্রছাব করতে যায় না
                    সেও নাকি প্রেম করে,শুনে
                    অবাক হলাম তারও নাকি গার্ল
                    ফ্রেন্ড আছে।আর যে মেয়েটার
                    সাথে প্রেম করে সেই
                    মেয়েটা এখনও রাতের বেলা
                    মাকে জড়িয়ে ধরে
                    ঘুমায়,প্রত্যেক রাতে ঘুমের
                    ঘোরে বিছানায় হিসু করে।
                    প্রথমে শুনে অবাক হতাম এখন আর
                    হইনা। যে ছেলেটা এখনও স্কুল
                    লাইফ শেষ করতে পারেনি,যে
                    হয়ত এখনও আম্মুর হাতে তুলে
                    খায়,সেই ছেলেটিও নাকি
                    আজকাল প্রেমে ছ্যাকা
                    খাইছে। আমার অনেক অশ্চয্যের
                    মধ্যে এটাই সব চেয়ে বড় অশ্চয্য
                    প্রেমে ছ্যাক খাওয়া
                    মেয়েটির জন্যে হাত কাটে।
                    আর মেয়েটি নাকি ক্লাশ ৬-১০
                    শেষ করতে করতে কয়েক ডর্জন বয়
                    ফ্রেন্ড পাল্টায়।এটা শুধু মেয়ের
                    ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য
                    নয়,ছেলেদের ক্ষেত্রে খুব
                    বেশিই প্রযোজ্য। আজকালকার
                    পিচ্চিদের প্রিকেডেড ও
                    কচিং নাসারি পড়ুয়া ছেলে
                    মেয়ের প্রেম দেখলে আবেগে
                    অনেকের কান্না পেলেও
                    আমার খুব হাসি পায়।তারা
                    ভ্যালেন্টাইন ডে পালন
                    করে,হাত কেটে রক্ত দিয়ে
                    চিঠি লিখে মেয়েটিকে
                    প্রপোজ করে,আর মেয়েটি সেই
                    রক্তে লেখা চিঠি দেখে
                    আবেগে একদম মোমের মত গলে
                    যায়,প্রেম আগ্নেয় লাভার মত
                    উতলে উতলে ওঠে।শুধু কি তাই
                    ক্লাশ এইট না পেরুতেই
                    মেয়েটি যায়
                    হাসপাতালে,পেটে নাকি
                    আটকে গেছে।এর জন্যে দায়ি
                    কে? খুঁজতে খুঁজতে বেরিয়ে
                    আসে ক্লাশ নাইনে পড়া একটা
                    ছেলে,যার দাড়ি গোফ এখনও
                    ভালভাবে গজায়নি সেই
                    ছেলে। খুব অবাক লাগলেও
                    এটাই সত্যি। অনেকে আবার
                    আছে ক্লাশ নাইনেই দেবদাস
                    হয়ে যায়।প্রেমে ছ্যাকা
                    খেয়ে বিড়ি সিগারেট
                    খাইতে শুরু করে,বিড়ি
                    সিগারেটটা প্রথম স্টেজ,বাকি
                    গুলো তো আছেই।যদি তাকে
                    বলা হয়,এত্ত ছোট্ট এখনি এগুলো
                    খাও যে?উত্তর আসে এ
                    রকম,"নিজেকে টেনশন মুক্ত
                    রাখতে।"ভাবতে পারেন স্কুল
                    পড়ুয়া একটা ছেলে বিড়ি
                    সিগারেট খায় নিজেকে
                    টেনশন মুক্ত রাখতে?। আজকাল
                    ক্লাশ এইট-নাইনে এ পড়া মেয়ে
                    গুলো যে রকম পেকে গেছে
                    তাতে এদের তাকানোর অন্য
                    রকম ভংগি দেখে, চোখে চোখ
                    পড়লে নিজেরই লজ্জালাগে।
                    এরা অতি তাড়াতাড়ি পেকে
                    যায় বলে গন্ধটাও তাড়াতাড়ি
                    ছড়ায়,চারদিক থেকে সে গন্ধে
                    ছুটে আসে গন্ধ পিপাসুরা।যখন
                    একে একে সবাই গন্ধ শুকে চলে
                    যায়,তখন মেয়েটি তার বন্ধুকে
                    উপদেশ দিতে গিয়ে বলে সব
                    ছেলেরায় এক মত। আমরা যে সময়
                    প্রেম কি,ভালবাসা কি বুঝতাম
                    না সে সময় এরা দু চারটা
                    ছ্যাকা খায়। আমরা যে সময়
                    রুপকথার গল্প পড়েছি সে সময়
                    এরা চটি গল্প পড়ে।আমরা যখন
                    মোবাইল ছুয়ে দেখারও সাহস
                    পাইনি এরা সে সময়
                    অ্যান্ড্রয়েট ফোন ইউজ করে।
                    এখন ক্লাশ ফাইভে পড়া একটা
                    মেয়েকে ক্লাশ সিক্সে পড়া
                    ছেলে প্রোপোজ করতে
                    গেলে, মেয়েটা খুব অবাক আর
                    বিষ্ময় প্রকাশ করে
                    বলে,"ভাইয়া আমি এখনক্লাশ
                    ফাইভে পড়ি,আপনি কামনে
                    ভাবলেন আমি এখনও সিংগেল
                    আছি!!!!!!!!?" কয়েকদিন পর হয়ত
                    শুনবেন ক্লাশ ওয়ানে পড়া
                    ছেলেটি নার্সারিতে পড়া
                    মেয়েটিকে প্রপোজ করতে
                    গিয়ে এই কথাশুনেছে
                    যে,"ভাইয়া আমি এখন
                    নার্সারিতে পড়ি,আপনি
                    ক্যামনে ভাবলেন আমি এখনও
                    ফ্রি আছি। এখন ভাবুন তো কখন
                    অফিস বা সংসার সামলাই কখন
                    ছেলে মেয়েদের সামলাই।
                    মেয়ের বাবারা তো সব সময়
                    চিন্তায় মাথা গরম হয়ে থাকে
                    কখন যেন হাসপালে যাবার
                    ডাক পড়ে। ছেলের বাবা
                    গনতে থাকে তার ছেলেকে
                    কজন মেয়ে প্রফেজ করে। যতো
                    প্রেমে ফেমাস হবে ওর
                    ডিমেন্ট ততো বেশি। গৃহ শিক্ষক
                    পড়াইতে আসলে ৩য় শ্রেণী পড়–
                    য়ার মেয়ের মায়ের টিভিতে
                    প্রিয় ছিরিয়েল দেখা বন্ধ
                    করে মেয়ের নাটক দেখতেই সময়
                    চলে যায়। একটু চোখের আড়াল
                    হলে ছোট গল্পোটাকে টেনে
                    সেটাকেই প্রেম কাহিনীর
                    সিনেমা তৈয়ার করতে একটু
                    সময় নেয় না। সম্পতিতে
                    ফেসবুকে আইডিতে একটা ছোট
                    বাচ্চার ছবি দিয়ে আইডির
                    প্রোফাইল খুলে চেটিং করে।
                    আমি ভেবেছি ফ্যান
                    প্রোফাইল আর সেই আইডিতে
                    যদি ভুল করে মন্তব্যে সম্মধন
                    করেন বাবু প্রতি মন্তব্যে দেখে
                    অবাক বলে এই আনটি আপনার
                    কতো নাম্বার চলছে। বুঝতে না
                    পেরে রিপলাই দিয়ে জানতে
                    চাইলাম কি ক নাম্বার চলছে। ও
                    পাশ থেকে বলে ধূর যতোসব
                    বেকডেড এখনও কি ফিডার খান
                    কতোজনের সঙ্গে লাভ চলছে।
                    আমি থ মরে বলি লে হালুয়া এই
                    পিচ্চিটা বলে কি। আবার
                    আন্ডর লাইনে লেখা আমার ১১
                    শেষ লাইনে ৯ ওয়েটিং ৩২ আর
                    টাগেট ৭০। আমি ভাবলাম কোন
                    এক ছেলে ফাজলামো করে
                    ফ্যাক আইডি দিয়ে আমায়
                    বোকা বানাচ্ছে। আমি বললাম
                    তোমার নাম্বারটা দিবে
                    বাবু। পিচ্ছি রেগে মেগে
                    বলে এটা কোন গোয়ালে গরু
                    আপনি আমায় বাবু বলছেন কেন
                    আমি আশিক সেই সঙ্গে
                    মোবাইল নাম্বারটা দিলো।
                    আমি আর ধয্য ধরতে পারলাম না।
                    সঙ্গে সঙ্গে মোবাইলে
                    নাম্বরটা তুলে কল দিলাম কল
                    ওয়েটিং প্রায় ৪৫ মিনিট পর
                    কল ধরলো ও পাশ থেকে বলছে
                    কতো নাম্বার বলছেন আমি থ
                    মেরে গেলাম সত্যিই তো ৫/৬
                    বছরের বয়সের ছেলে বাচ্চার
                    কন্ঠ। আমি বললাম ক নাম্বার
                    মানে। আরে আন্টি আপনি
                    ব্যাবডেড হয়ে গেছেন। বলেই
                    লাইনটা কেটে দিলো। এখনও
                    আমার ওই বাচ্চার কথা গুলি
                    ঘুরে ফিরে কানে বাচচ্ছে।
                    এখন মনে হচ্ছে সত্যি কি দেশটা
                    রাতারাতি ডিজিটাল হয়ে
                    গেলো। তারা যে কি দেখে
                    প্রেমে পড়ে সেটাও ওরা
                    নিজেরাও জানেনা। এটাই
                    জানে প্রেম করতে হবে।
                    ভাবতে গা শিহরণ দিয়ে উঠে
                    ৯ বছরের বাচ্চাকে এভাশন
                    করতে করার জন্য ক্লিনিকে
                    যেতে হচ্ছে। এই প্রভাবটা শুধু
                    শহরে সীমাবদ্ধ নেই এখন
                    সেটালাইড চেনেল ও
                    মোবাইলের বদৌলতে গ্রমেও
                    পৌছে গেছে। এই মহামারি
                    মরণ ব্যধি রোগ থেকে সকল
                    শিশুকে বাচতে এগিয়ে আসুন।
                    এই প্রেম নামক ভাইরাসটা
                    উল্কার বেকে ছুটছে । প্রেমের
                    রসলো গল্পো বড়দের কাছ
                    থেকে শুনে টিভি ছিরিয়েল
                    আর মোবাইলে ফেসবুক আর
                    অশ্লিল ছবির ভিডি দেখে
                    বাচ্চারা এ কান থেকে ও কান
                    পৌছাইতে দেরি করেনা।
                    নিজের অন্তেই প্রেম নামক
                    রোগে অক্রান্ত হয়ে পড়ে। এই
                    কারণে বাল্য বিয়ের প্রবনতা
                    বৃদ্ধি পাচ্ছে।
                    সম্মানিত ভাই! এটা খুবই উপকারী পোস্ট, তবে আপনি হয়তো ফেসবুক থেকে সরাসরি কপি করে দিয়েছেন। কিন্তু এই ধরণের পোস্টগুলাকে একটু সাজিয়ে দেওয়া উচিত, না হলে ফোরামের মান নষ্ট হবে। আল্লাহ সহজ করুন... আমিন... জাঝাকুমুল্লাহ খাইর।

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by আবু আব্দুল্লাহ View Post
                      @হেলাল ভাই লিখেছেন-


                      সম্মানিত ভাই! এগুলা আসলে ফেসবুকের উপযোগী ছোট পোস্ট। তাছাড়া ফোরামেও ইতিপূর্বে এই বিষয়ে পোস্ট হইছে, তাই আলাদা করে আর এখানে পোস্ট এপ্রভ করা হলনা। আশা করি আরও সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট করবেন ইনশা আল্লাহ।
                      আচ্ছা ঠিক আছে ভাই,আমি আরো চেষ্টা করব সুন্দর ও তথ্যবহুল পোষ্ট করার,ইনশাআল্লাহ।
                      আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আমি জিহাদের পথে অটল অবিচল থাকতে পারি,ইনশাআল্লাহ।
                      দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা আমার যেহেন শক্তি বাড়িয়ে দেন,ইনশাআল্লাহ।

                      Comment


                      • #12
                        মুহতারাম আবু আবদুল্লাহ ভাইকে অসংখ্য জাজাকাল্লাহ খাইরান
                        আমাদের চলার পথের ভুল সমূহকে সংশোধন করার জন্যে
                        ভাই আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে জান্নাতে আপনার সাথি হওয়ার তাওফিক দান করুক আমীন আমীন
                        জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
                        পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

                        Comment

                        Working...
                        X