Announcement

Collapse
No announcement yet.

সকলের বিশেষত মুজাহিদদের জন্য গ্লোবাল জিহাদ পাঠ করা, বুঝা ও এর সাথে সম্পৃক্ততা জরুরী কে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সকলের বিশেষত মুজাহিদদের জন্য গ্লোবাল জিহাদ পাঠ করা, বুঝা ও এর সাথে সম্পৃক্ততা জরুরী কে

    সকলের বিশেষত মুজাহিদদের জন্য গ্লোবাল জিহাদ পাঠ করা, বুঝা ও এর সাথে সম্পৃক্ততা জরুরী কেন?

    এর উত্তর পাওয়া যাবে -শাইখ হামুদ বিন হামুদ আত তামিমি (হাফিজাহুল্লাহ) এবং শাইখ নাসির আল উহায়শী (রহ.) এ দুই শাইখের বক্তব্য থেকে---।
    ************************************************** **************************************

    ★★
    'উম্মাহর মাঝে জিহাদের পুনর্জীবনের বিরাট সম্ভাবনা যেমন উপস্থিত ছিল তেমনি সম্ভাবনা ছিল সঠিক পথ থেকে বিচ্যুতি ও জিহাদের ফসল ধ্বংস হবার। এর একটি উদাহরণ হল আলজেরিয়ায় ইসলামী সশস্ত্র বাহিনী( gia) এর ঘটনা। ১৯৯২ সালে সেখানে যা ঘটেছিল তা ছিল গুলুহ ( সীমালংঘন ও চরমপন্থা) জিহাদ আন্দোলনের জন্য কতটা ক্ষতিকর তার এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এছাড়াও গোয়েন্দা অনুপ্রবেশের এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তারা ( অর্থাৎ সঠিক মানহাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়া আলজেরিয়ার সে সময়কার খাওয়ারিজরা) সাধারণ জনগণকে দূরে ঠেলে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল, যার ফলে জনগণ জিহাদের প্রতি সমর্থন থেকে (হাত গুটিয়ে নিয়ে) তাগুতের প্রতি সমর্থন দানের দিকে ঝুকে পড়েছিল। ফলে অত্যন্ত দুঃখজনক পরিস্থিতির প্রভাব এখনো অনুভূত হচ্ছে!-
    -শাইখ হামুদ বিন হামুদ আত তামিমি (হাফিজাহুল্লাহ)

    ★★
    'বিশ্বজুড়ে জিহাদী আন্দোলনের ব্যর্থতার একটি মূল কারণ ছিল সাধারণ জনগণকে তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অবহিত করতে না পারা। মুজাহিদীনরা যা চাচ্ছিলেন তা বুঝা থেকে সাধারণ জনগণ ছিল যোজন যোজন দূরে। সেই সময়ে অসংখ্য দল বিচ্ছিন্নভাবে তাওয়াগীতের মোকাবিলা করছিল। তারা লড়াই করছিল, কিছু ক্ষেত্রে তারা জয়ী হয়েছিল কিছু ক্ষেত্রে তারা বিজিত হয়েছিল। আর মুজাহিদীনরা এক কঠিন পরিস্থিতিতে বাস করছিলেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাগুত বাহিনী জিহাদী আন্দোলনকে বিভিন্নভাবে অবরুদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছিল। সে সময়ের খুঁটিনাটি সব মনে নেই, কিন্ত বর্তমানে যখন আমরা সেই পরিস্থিতি পর্যালোচনা করি তখন আমরা বুঝতে পারি যে কিভাবে তাগুতেরা জনগণের চিন্তা ও চেতনার উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত করেছিল আর কিভাবে তারা মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ জনগনকে বিভ্রান্ত করেছিল। মোটকথা, সারাবিশ্বজুড়ে জিহাদী আন্দোলন এ সময় (৯০ এর দশকে) অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। তাই শেষ পর্যন্ত জিহাদী আন্দোলন আফগানিস্তান ছাড়া আর কোথাও আশ্রয় পেল না। কেননা বিভিন্ন জায়গায় মুজাহিদীন কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। কী কী কারণে এই পরিস্থিতির উদ্ভব হল তা নিয়ে ভাইয়েরা গবেষণা ও বিশ্লেষণ করতে লাগলেন। আর এর সমাধানের ব্যাপারেও চিন্তা করতে লাগলেন। তারা কাবুল ও কান্দাহারে বেশ কিছু মিটিং করলেন। শায়খ উসামা অনুধাবন করতে সক্ষম হলেন যে, জিহাদী আন্দোলনগুলোর উচিত এমন শত্রুর মোকাবেলা করা যাদের কুফর সর্বাধিক প্রকাশ্য। ঐ শত্রুর না যার কুফর সর্বাধিক। সুতরাং যদিও মুরতাদের কুফর সবচেয়ে গুরুতর কিন্তু যায়নিস্ট আর খ্রিস্টানদের কুফর হল প্রকাশ্য আর সুষ্পষ্ট। অর্থাৎ ইহুদী ও খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে লড়াই/যুদ্ধ করার ব্যাপারে কোন মতানৈক্য নেই।'-
    -শাইখ নাসির আল উহায়শী (রহ.)
    আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
    হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

  • #2
    এ বিষয়ের উপর বই থাকলে ফোরামে দেওয়ার অনুরোধ।
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহ খইরন... আহসানাল জাযা.......!!
      হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

      Comment


      • #4
        Originally posted by bokhtiar View Post
        এ বিষয়ের উপর বই থাকলে ফোরামে দেওয়ার অনুরোধ।

        বখতিয়ার ভাই,
        বক্তব্যদুটি Guardians Of Shariah (বাংলা এনটাইটেলড: শরীয়তের প্রহরীরা) শীর্ষক ভিডিওটি থেকে নেয়া। ভাইদের জন্য ভিডিওটি দেখা উপকারী হবে। কোন ভাইয়ের কাছে ভিডিওটির সচল লিংক থাকলে ফোরামে শেয়ার দিতে পারেন।
        আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
        হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

        Comment


        • #5
          কোন ভাইয়ের কাছে ভিডিও লিংকটা থাকলে ফোরামে দেওয়ার অনুরোধ রইল,ইনশাআল্লাহ।

          Comment


          • #6
            প্রিয় ভাই! এজন্যইতো মুজাদ্দিদে মিল্লাত শায়খ উসামা রহ: বরেছেন,

            "মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
            তেমনি
            মুজাহিদগণের জন্য জনসমর্থন প্রয়োজন"
            আমি হব মুহাম্মাদ বিন আতিক,
            আমার চাপাতি্র টার্গেট হবে শাতিম ও নাস্তিক

            Comment

            Working...
            X