Announcement

Collapse
No announcement yet.

হৃদয়ে রক্তক্ষরণ সৃষ্টিকারী অভিজ্ঞতা ও কিয়ামতের একটি আলামত: অজ্ঞতার বিস্তার

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হৃদয়ে রক্তক্ষরণ সৃষ্টিকারী অভিজ্ঞতা ও কিয়ামতের একটি আলামত: অজ্ঞতার বিস্তার

    [একজন আলিমের হৃদয় বিদীর্ণকারী অভিজ্ঞতা। প্রতিটি লাইন যথেষ্ট নিঃশ্বাস নিয়ে পড়ুন। তাড়াহুড়া করবেন না। লেখাটা পড়ে রসূলুল্লাহ (সাঃ) এর সে হাদীসটি মনে পড়ে গেল, 'তোমরা যদি জানতে- যা আমি জানি তবে হাসতে কম, কাঁদতে বেশী।' ইয়া রহমান ইয়া রহীম! দূর্বল এ বান্দার ওযর তুমি কবুল করো। আমিন।]


    ধর্ম, আন্ত:ধর্ম ও ইরতিদাদ নিয়ে কিছু আলাপ-

    ধর্ম ও আন্ত:ধর্ম নিয়ে বেশ কিছু পড়াশুনা করেছি। ফলে এ বিষয়ে আমার কিছু অভিজ্ঞতা হয়েছে। একটা সময় ছিলো; যখন ধর্মীয় পন্ডিতরা কোথাও একসাথ হতেন। পরে প্রত্যেকে নিজ নিজ ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরতেন। একজন মুসলিম পন্ডিতও তুলে ধরতেন ইসলাম কেন শ্রেষ্ঠ এবং একমাত্র ধর্ম তার বয়ান। সম্প্রতি বিষয়টা ভিন্নদিকে মোড় নিয়েছে। কোথাও আকবরের দ্বীনে ইলাহীর মতো সকল ধর্মের অনুসরণে গড়ে উঠছে একটি নতুন ধর্ম। কোথায়ও চলছে আন্ত:ধর্মীয় সম্প্রীতি বয়ান। আন্ত:ধর্মীয় সম্প্রীতির সমাবেশগুলোতে সাধারণত বক্তারা অন্যধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার কথাই বেশি বলেন।
    *
    ইসলামের দিক থেকে অন্যধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার কথা বলা- এর দুটি দিক আছে। একটা হচ্ছে কোন অমুসলিম ব্যক্তির নিরপত্তা ও অবস্থাভেদে তার প্রতি ইসলামের নির্দেশিত সদাচার। আরেকটা হচ্ছে গণতন্ত্র ও স্যাকুলারিজমের ভিত্তিতে তার বিশ্বাস ও কর্মযজ্ঞকে ধর্ম হিসেবে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার স্থান দেয়া। স্যাকুলারিজমের প্রবক্তারা, বিশেষ করে মাঠপর্যায়ে আন্ত:ধর্মীয় বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়;* এমন এনজিওগুলো- বিষয়টিকে সহজে বুঝাতে* “ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা” এই শিরোনামে আহ্বান করে থাকে।

    ঈমান ও কুফর যে, দুটি সম্ভাবনাময় সত্যের ভিন্নমত নয় বরং দুটি বিপরীতমুখী মতামত, যার একটা গ্রহণ করলে অন্যটাকে অস্বীকার করতে হয়, এই কথাটা মিটিয়ে দেয়াই বর্তমান `ধর্মীয় সম্প্রীতি' বয়ানের সহজ পাঠ। কিন্তু কোন মুসলিম যদি ভিন্নধর্মীয় বিশ্বাস ও আচারের কোন একটির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অনুভব করে, তাহলে দিন শেষে যা হবে; তা হচ্ছে তিনি আল্লাহর একত্ববাদকে নিরংকুশ মানছেন না। আর যে ব্যক্তি শিরকের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অনুভব করে, হোকনা তা খেলাচ্ছলে, রাজনৈতিক কারণে বা উৎসবের আমেজ নিতে; তার তাওহীদের প্রতি বিশ্বাস প্রশ্নবিদ্ধ হবেই। তাই এমন ব্যক্তি যদিও নিজেকে মুসলিম বলে দাবি করে তবুও সে কাফির।

    এই যে ভিন্নধর্মের বিশ্বাস ও আচারের প্রতি শ্রদ্ধা ও প্রীত অনুভব না করা, এর জন্য যদি কেউ আপনাকে সন্ত্রাস বা জঙ্গীবাদী বলতে চায়; তাহলে আপনার হাতে অপশন দু’টো। কুফরের প্রতি অবিশ্বাস ও অশ্রদ্ধা, এটা যে খালেস তাওহীদ ও মুসলিম আইডেন্টি, জঙ্গিবাদ নয়, এই কথা যদি আপনি তাদের বুঝাতে ব্যার্থ হন; তাহলে হয় এই বোঝা মাথায় নিয়েই আগামীর দিনগুলোর জন্য প্রস্তুত হন অথবা পরিচয়ে মুসলিম থেকেও ভেতরে নিজের জন্য ইরতেদাদ পছন্দ করুন। সমস্ত নবীগণ আলাইহিস সালামকে এই পরীক্ষার ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে এবং কিয়ামতের আগে দাজ্জালের ভয়াবহ পরীক্ষার অপশন এই দু’টোই। এই ছাড়া ঈমান ও কুফরের মাঝে তৃতীয় কোন অপশন নাই।

    গত কয়েক বছর আমি যেখানেই গিয়েছি সুযোগ পেলেই পার্শ্ববর্তী মানুষটার কাছে জানতে চেয়েছি; ইসলাম ও দুনিয়াতে প্রচলিত ধর্ম সম্পর্কে তার ধারণা কী। এখানে বিশ্বাসের কোন ‘দ্বন্দ্ব’ সে কী স্বীকার করে কী না, এবং জানতে চেয়েছি, এই যে আমি ধর্ম বিশ্বাসে পরস্পর ‘দ্বন্দ্ব’ শব্দটা বললাম এ বিষয়ে তার কোন আপত্তি আছে কী না। আমি দেখলাম অধিকাংশ মুসলিমই প্রচলিত ধর্মগুলোর সাথে ইসলামের বিশ্বাসগত পার্থক্যটুকু কী তা জানে না। সহজ করে বললে তাদের অধিকাংশই “কালিমাতুত তাওহীদের প্রথম অংশ “লা-ইলাহা” এর মর্ম বুঝেনা। অর্থাৎ তারা বুঝে আল্লাহ একজন আছেন এটাই ধর্ম। আর দুনিয়ার সকল ধর্মের লোকেরাই কোন না কোন পর্যায়ে বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ একজন আছেন; সুতরাং মতবাদের দিক থেকে এখানে ধর্মে ধর্মে ভিন্নতা থাকলেও বিশ্বাসের দিক থেকে সকলেই এক।

    অমুসলিমদের পূজা পার্বন উদযাপনে অংশগ্রহণ করে ও শুভেচ্ছা বিনিময় করে এমন অনেক মুসলিম পরিচয়ধারী ব্যক্তির সাথেও আমার এ বিষয়ে কিছু কথা হয়েছে; তাদের একজনের হুবহু বক্তব্য আমি নিম্নে উদ্ধৃত করলাম।

    “অন্য ধর্মের উপাসনাকে আমি আমাদের ইবাদত বা আল্লাহ কে বুঝিনা। ওদের উপসানা ওরা করে, ওদের আনন্দ উৎসব ওদেরই। তবে ওদের উৎসব যেন আনন্দময় হয় মানুষ হিসেবে আমি এই শুভ কামনা আমি করি”।

    অর্থাৎ তিনি একথা বুঝেছেন যে, অমুসলিমদের পূজা উদযাপন আল্লাহর ইবাদত নয়; কিন্তু তিনি এটা বুঝেন নি যে, এগুলো আল্লাহর সাথে শিরক। তাই কোন মুমিন মন থেকে এই শিরকি উদযাপনকে আনন্দময় হওয়ার প্রত্যাশা করা তাওহীদের সাথে সাংঘর্ষিক। বরং তাওহীদের দাবি হচ্ছে “একজন মুমিন সর্বাবস্থায় আল্লাহর সাথে শিরক যেন না হয় এই প্রত্যাশা করবে”।

    শহরের এক বড় মসজিদের ইমাম সাহেব আমাকে জানালেন যে; একদিন তিনি মসজিদে তাওহীদ নিয়ে আলোচনা করেছেন। মসজিদ থেকে বের হওয়ার পর মসজিদ সভাপতি তাকে প্রশ্ন করেছে যে, “আপনি যেভাবে ওয়াজ করলেন তাতে মনে হচ্ছে; শুধু মুসলিমরাই জান্নাতে যাবে”। অর্থাৎ*যে ব্যক্তি কালিমাতুত তাওহীদ কবুল করে নি, সে জাহান্নামে যাবে এই বিষয়ে মসজিদ সভাপতির সংশয় আছে। তদুপরি তিনি মসজিদ সভাপতি এবং তার দাবি তিনি মুসলিমও। সমাজের মুসলিমদের তাওহীদের আকিদার যে কী অবস্থা তা নিয়ে এমন হাজারো উদারহণ টানা যাবে।*

    সম্প্রতি একটি ভিডিও পেলাম। “মাদানী নগর মাদরাসা” থেকে দাওরায়ে হাদীস ফারেগ এক ছাত্র “মুভ ফাউন্ডেশনের” প্রশিক্ষণে অংশ নেয়ার পর; তার মতামত ব্যক্ত করছে এই ভাষায় যে- (লিংক চাইলে কমেন্টে দেয়া যাবে)

    “আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয় হওয়া উচিত যে আমরা মানুষ। যদি মুসলমান পরিচয় দেই আমরা, সারা পৃথিবীর মধ্যে দেড়শ কোটি মানুষকে আমরা সাথে নিয়ে আসতে পারি। কিন্তু তার থেকেও বড় যদি আমরা মানুষ পরিচয় দেই তাহলে সারা পৃথিবীর ছয়শ কিংবা সাতশ কোটি মানুষকে আমরা এক সাথে পাই”।

    ‘মুভ ফাউন্ডেশন’ এই ভাইটির কথাকে কাটছাট করেছে কী না তা আমি জানিনা। কিন্তু যে কথাগুলো এখানে প্রকাশ করা হলো; তাতে তাওহীদের দিক থেকে কোন সমস্যা আছে কী না!! এটা বুঝতে পারা এখন একটা বড় ধরণের ঈমানী পরীক্ষা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তদুপরি আমাদের অনেকের কাছেই এখন সব কিছুতেই “কী সমস্যা?” একটি কমন ডায়ালগে পরিণত হয়েছে।

    একজন মুসলিম যদি তার মুসলিম ভাই ছাড়াও, কাফিরদের (যারা আপাত মানুষও) নিজের সাথে নিয়ে আসতে, নিজের মুসলিম পরিচয়কে হাইড করে দিতে চায় এবং এটাকে গর্বের বিষয় মনে করে, তবে তাতে তার তাওহীদ বিরোধী কিছু হয়ে গেলো কী না! তা বুঝবার জন্য ঈমানের যে একেবারে প্রাথমিক পাঠ, আমরা সে জায়গা থেকেই সরে এসেছি। একাডেমিক বলি আর নন একাডেমিক বলি কুফর ও তাওহীদ প্রমাণের ক্ষেত্রে ‘বন্ধু ও শত্রুর’ পাঠ আমরা সমাজ থেকে বিলুপ্ত করে দিয়েছে। ফলে কাফিরদেরও সাথে না নিয়ে আসতে পারার বেদনা থেকে একজন মুসলিম তার মুসলিম পরিচয়কে মানুষ পরিচয় থেকে ছোট করে দেখছে। অথচ তিনি ‘দাওরায়ে হাদীস’ ফারেগ একজন আলিমও।

    আমি জানি “আমি মুসলিম” এই পরিচয়ের সাথে সাম্প্রদায়িকতার ট্যাগ যুক্ত করা আছে। আমি এও জানি যে, মুসলিম পরিচয় বহন করা এটি রাজনৈতিক ও জাতীয়বাদের মতো কোন ঠুনকো বিষয় নয় যে, দিন শেষে আমরা আমরাইতো। মুসলিম মানেই আলাদা কিছু। একটি বিপ্লবী পরিচয়। সমস্ত কুফরকে অস্বীকার করার মধ্য দিয়েই এ পরিচয় গড়ে উঠে। এখানেও সহনশীলতার পাঠ আছে; তবে তা ‘বাইনাহুম’। মোটাদাগে ‘আশিদ্দাউ আলাল কুফফার’। দুনিয়ার সমস্ত কাফিরদের নিজেদের অবস্থাও তাই। তাই যে মুসলিম এই ট্যাগের মুকাবেলা করতে নারাজ, উল্টো এ থেকে বাঁচতে কোন ধরণের বাধ্যবাধকতা ছাড়াই, নিজের মুসলিম পরিচয়ই মুছে দিতে চায়?, সে মুসলিম রইল কী না এই বিতর্ক এখন খুবই প্রাসঙ্গিক।*

    সম্প্রতি যশোরে, এমপিকে ফুল দেয়ার যে ভিডিও দৃশ্য ভাইরাল হলো; এটা আচমকা কোন ঘটনা নয়; মুসলিমদের ভেতরের তাওহীদ ধারণার যে কী অবস্থা, তার একটা সামগ্রিক ভিউ। মানুষের ধারণা ঐ যে একবার তার নাম রেখে, আরেকবার ‘মুসলমানি’ করে তাকে মুসলমান বানানো হয়েছে তারপর এটা ভাঙ্গার আর কোন সুযোগ নেই। ফলে সে নিত্যই ঈমান বিরোধী কাজ করছে আর দাবি করছে মুসলিম।

    এই বিষয়ে আমি আর দীর্ঘ আলাপ করছিনা। “নতুন তুফান ও তার প্রতিরোধ” নামে “সাইয়্যেদ আবুল হাসান আলী নদবী রহ”. এর ছোট্ট একটি রেসালা পড়েছি। সেখানে তিনি* ردة جديدة (নতুন ইরতিদাদ) এই শিরোনামে একটি অধ্যায় লিখেছেন। তাতে এই নতুন ইরতেদাদের বিষয়ে তিনি খুব বলিষ্ঠ ভাষায় ইঙ্গিত করেছেন। কিভাবে একজন মুসলিম ইরতেদাদকে গ্রহণ করেও নিজেকে মুসলিম দাবি করতে পারে তিনি খুব শক্ত ও সুন্দর ভাষায় তা তুলে ধরেছেন। আপনারা এই কিতাবটি পড়ে নিতে পারেন।

    দু:খ হচ্ছে ঠিক এই সময়ে; যখন মানুষেরা মুক্তচিন্তা ও সহনশীলতা চর্চার নামে দলে দলে ইসলাম থেকে নিজেদের গর্দান মুক্ত করছে; তখন আমাদের সম্মানিত দাঈগণ মানুষদের হাসির প্রকার শেখাচ্ছেন আর ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নষ্ট করছেন মিস্টি কথার তরিকা নিয়ে। যাদের ঈমানের অবস্থা ভয়াবহ তাদের শেখাচ্ছেন আযআ'ফুল ঈমান।

    যে ব্যক্তি নিজেকে ইসলামের একজন দায়ী মনে করেন তার প্রতি আহ্বান তাওহীদের পাঠ বৃদ্ধি করুন।*ইসলাম এ অঞ্চলে যেভাবেই আসুক শুরু থেকেই এখানে একান্তই তাওহীদের একাডেমিক পাঠ গূরুত্ব পায়নি। মানুষ বুঝেনি যে, শুধু স্বীকারই নয় অস্বীকারও ঈমান, বরং ঈমানের শুরু অংশ “ লা-ইলাহা”- ইল্লাল্লাহ- মানে -কোন ইলাহ মানিনা। তবে; যাকে মানি তিনি একমাত্র আল্লাহ। তিনি আমার রব।
    আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
    হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

  • #2
    আমার মনের ব্যথাগুলো ভাই আপনি তুলে ধরলেন, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন, আমাদের ঈমান আল্লাহ তায়ালা হিফাজত করুন, পরীক্ষাকালে ঈমানের উপর আমাদের পা সুদৃঢ় করে দিন, আমিন।

    اللهم حبب الينا الإيمان وزينه في قلوبنا و كره الينا الكفر والفسوق العصيان، واجعلنا من الراشدين
    آمين

    Comment


    • #3
      আল্লাহ তাআ'লা হযরতকে হিফাজত করুন। আমিন
      আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
      হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

      Comment


      • #4
        প্রিয় আখি,আল্লাহ আপনার কাজ কবুল করুন, আমীন। প্রিয় আখি,ভিডিওর লিংক দেওয়ার দর্খাস্ত।
        ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

        Comment


        • #5
          সন্মানিত আখিহ "চালিয়ে যান,
          আল্লাহ আমাদের সকলকে কবুল করুন

          বেশী বেশী শেয়ার করুন সবাই ইনশাআল্লাহ

          ঈমান সবার আগে
          সর্বোত্তম আমল হলো
          আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা এবং মহান মহীয়ান
          আল্লাহর পথে জিহাদ করা।নাসায়ী,শরীফ

          Comment


          • #6
            প্রিয় ভাই,এরকম লিখা আরো চাই। আপনি আরো কিতাবের নাম বলুন যা ঈমানের পরিশুদ্ধতার জন্য দরকার।

            Comment


            • #7
              Originally posted by Online save View Post
              প্রিয় ভাই,এরকম লিখা আরো চাই। আপনি আরো কিতাবের নাম বলুন যা ঈমানের পরিশুদ্ধতার জন্য দরকার।
              আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই, পিডিএফ গুলো দ্রুত ডাউনলোড করুন ও ধারাবাহিকভাবে পড়তে থাকুন। কোন বিষয় বুঝতে না পারলে বা খটকা সৃষ্টি হলে ফোরামে জানতে চান ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে শুদ্ধ ও সঠিক আকীদার সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দিন। আমিন।








              Originally posted by Bara ibn Malik View Post
              প্রিয় আখি,আল্লাহ আপনার কাজ কবুল করুন, আমীন। প্রিয় আখি,ভিডিওর লিংক দেওয়ার দর্খাস্ত।
              প্রিয় ভাই মূল পোস্টটি আমার না তাই লিংক দিতে পারছি না। তবে এই ভিডিওটি দেখুন কুফফারদের চক্রান্ত, কওমী ছাত্রদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে 'কুরআন, হাদিস যথেষ্ট না। কুরআন হাদীস ইসলামী আইনের উৎস না। আমাদেরকে অন্যখান থেকে আইন কানুন শিখতে হবে।' https://m.youtube.com/watch?v=pbu_0Y387Yk
              আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
              হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

              Comment


              • #8
                প্রিয় ভাইয়েরা,,((নতুন তুফান ও তার প্রতিরোধ)) বইটির পিডিএফ ফাইল্টি দেওয়ার দর্খাস্ত। বইটি কেনার জন্য প্রকাশনার নাম জানার মুহতাজ।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  প্রিয় ভাই,আল্লাহ আপনার কাজ কবুল করুন, আমীন। প্রিয় ভাই,আপনার কাছে অনুরোধ ((নতুন তুফান)) বইটির পিডিএফ ফাইল দেওয়ার জন্য। সেই সাথে প্রকাশনার নামটিও দিবেন! আসলে ফোরামে যত আসছি পড়ছি, আলহামদুলিল্লাহ ততই জানা হচ্ছে অন্তর পরিচ্ছন্ন হচ্ছে। আজ যদি মুসলিমরা এখানে আসতো কতইনা উপকার হতো।
                  আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                  আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                  Comment


                  • #10
                    ............
                    আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
                    হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

                    Comment


                    • #11
                      ভাই, আপনিকি নতুন তুফান বইটি দিতে পারবেন??

                      Comment


                      • #12
                        আবু জর গিফারী ভাইকে,অনেক অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার কাজ কবুল করুণ, আমীন।
                        ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                        Comment


                        • #13
                          প্রিয় ভাই! আবু যর গিফারী আল্লাহ্ আপনাকে হিফাজত করুন। আমীন।
                          আপনার থেকে এমন বিপ্লবী প্রকাশনা আরো চাই।
                          আল্লাহ্ শাতিমে রাসুলদের প্রোপাগাণ্ডা থেকে এ ভুখণ্ডকে হিফাজত করুন । আমীন।

                          Comment


                          • #14
                            জাজাকাল্লাহু খাইরান সকলকে। আল্লাহ সকল ভাইকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন এবং সকলের জন্য শাহাদাত নসীব করুন। আমিন।
                            আল্লাহ আমাকে মাফ করুন ও ক্ষমা করে দিন।
                            হয়তো শরীয়াহ নয়ত শাহাদাহ।

                            Comment


                            • #15
                              যাজাকা আল্লাহ

                              আল্লাহ তায়ালা ভাইয়ের খেদমত কবুল করেন। দ্বীনের আরো খেদমত করার তাওফিক দিন

                              আমিন ইয়া রাব্বাল আলামীন

                              Comment

                              Working...
                              X