Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্* নিউজ ll ৪ঠা যিলক্বদ, ১৪৪০ হিজরী ll ৭ই জুলাই, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্* নিউজ ll ৪ঠা যিলক্বদ, ১৪৪০ হিজরী ll ৭ই জুলাই, ২০১৯ ঈসায়ী।

    রামপালসহ সুন্দরবন-বিনাশী সকল প্রকল্প বাতিল করার দাবি!






    সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম।
    সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে অখন্ড বন যা বিশ্বে সর্ববৃহৎ। এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত।

    এই সুন্দরবনের সৌন্দয্য নষ্টের সব আয়োজন সম্পূর্ণ করেছে অর্থলোভী ক্ষমতাশালীলা।
    তাই রামপালসহ সুন্দরবন-বিনাশী সব প্রকল্প বাতিল এবং বনের ভেতর দিয়ে কয়লা, তেল ও ফ্লাই অ্যাশ পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি।

    গত শুক্রবার (৫ জুলাই) জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ ও সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।

    বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৪ জুলাই বাকুতে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর অধিবেশনে বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আরও কয়েক মাস সময় দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সমীক্ষা চালানোরও কথা বলেছে তারা। এই অধিবেশনে যোগ দিয়ে সরকারি প্রতিনিধিদল আবারও নানা ভুল তথ্য উপস্থাপন করেছে। যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সেগুলোর সবই তারা বারবার ভঙ্গ করেছে। এমন সব উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলেছে যেগুলো মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়।

    বিবৃতিতে তারা বলেন, বিষাক্ত পণ্যবাহী নৌপরিবহনের ঝুঁকি থেকে সুন্দরবন রক্ষার অঙ্গীকার ও আইন থাকা সত্ত্বেও সরকার গত কয়েক বছরে এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।

    সরকার একদিকে এ নৌপথে বিষাক্ত পণ্যবাহী জাহাজ পরিবহন বন্ধ করছে না। অন্যদিকে দেশ বিদেশের ব্যাপক প্রতিবাদ সত্ত্বেও অচিন্তনীয় ঝুঁকি তৈরি এবং সুন্দরবন বিনাশী রামপাল প্রকল্প এখনো অগ্রসর হচ্ছে। শুধু তাই নয় ২০১৭ সালে ইউনেস্কো অধিবেশনে দেয়া অঙ্গীকার ভঙ্গ করে সুন্দরবনের চারপাশে আরও দুই শতাধিক বিষাক্ত পণ্যের প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।







    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/06/24479/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভোলায় বখাটের ভয়ে মেয়ের স্কুলে যাওয়া বন্ধ, বাবা দ্বারে দ্বারে ঘুরেও পাননি সমাধান!






    ভোলা সদর উপজেলায় বখাটের উত্ত্যক্তের কারণে স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বখাটের বিচারের দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ঘটনাটি সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের স্যামপুর গ্রামের।

    গতকাল শনিবার দুপুরে ওই স্কুলছাত্রীর বাবা ভোলা জেলা প্রশাসক ও ভোলা প্রেসক্লাবে এসে সাংবাদিক কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেন।

    অভিযোগে জানা গেছে, স্যামপুর গ্রামের ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকের মেয়েকে (১৩) দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার মো. কামালের ছেলে সুজন (১৮) উত্ত্যক্ত করে আসছে। ঘটনাটি মেয়েটি তার বাবাকে জানালে তিনি বিষয়টি ওই বখাটের বাবা কামাল ও এলাকার গণ্যমান্যদের জানায়। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হয়নি। পরে মেয়েটির বাবা স্থানীয় ইউপি সদস্য মিলনকে জানালে তিনিও কোন সমাধান করতে পারেননি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বখাটে সুজন মেয়েটির বাবাকে হুমকি দিয়ে আসছে।

    মেয়েটির বাবা বলেন, আমার মেয়ে স্থানীয় শান্তির হাট ইসলামীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে। স্কুলে যাওয়া-আসার পথে সুজন তাকে উত্ত্যক্ত করে আসছে। আমি সুজনের বাবা কামালকে জানালে তিনি কোনো সমাধান করেননি। এতে সুজন ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে বাড়িতে গিয়ে মারধর করে। আমি গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হলে গাঁজা ও ইয়াবা গাড়িতে রেখে পুলিশে ধরিয়ে দেয়ারও হুমকি দেয়। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার ভয়ে মেয়েকে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছি।

    তিনি আরও জানান, আমি সুজনের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি।

    শান্তির হাট ইসলামীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফায়েল আহমেদ জানান, ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া ওই মেধাবী ছাত্রী ঈদের বন্ধের পর আর স্কুলে আসছে না। ছাত্রীর বাবার আমাদের কাছে বিষয়টি জানাননি। তিনি আরও জানান, সুজন আমাদের স্কুলে পড়াশোনা করেছিল। ছেলেটি বখাটে টাইপের।
    সূত্র: জাগোনিউজ২৪.কম







    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/07/24482/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পুলিশের উপস্থিতিতে হামলা, হামলা ঠেকানোর পরিবর্তে মোবাইল কেড়ে নিয়ে হামলার ভিডিও ডিলেট!






      কুড়িগ্রামের উলিপুরে সালিশ বৈঠক চলাকালে পুলিশের উপস্থিতিতে বিরোধপূর্ণ জমি হামলা চালিয়ে দখলে নেয়া হয়েছে। টিনের তিনটি ঘর ও সীমানা বেড়া ভেঙে এবং এসব ঘরের যাবতীয় আসবাবপত্র লুট করে ২৫ শতাংশ জমি দখলে নেয়া হয়।

      পুলিশ সদস্যরা দাঁড়িয়ে সব দেখলেও হামলা ঠেকানোর কোনো চেষ্টাই করেনি। বরং মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে হামলার ভিডিও মুছে ফেলেছে এক এসআই। ধরণীবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ মধুপুর সাতকুড়ারপাড় গ্রামে গত শনিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

      স্থানীয়রা জানান, গ্রামের সুবল চন্দ্র বর্মণের দখলে থাকা ওই জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে প্রতিবেশী সুশীল চন্দ্র বর্মণের। এ নিয়ে সালিশ বৈঠকে একাধিকবার মীমাংসা করা হয়, তবে সুশীলরা তা মানেনি। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়, কুড়িগ্রাম জজকোর্টে উলিপুর সাব-জজ আদালতে মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে। ওই জমিটিই এসআই তপন কুমার ও অন্য পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতিতে শনিবার দখলে নেয় সুশীল গং।
      সুবলের পরিবারের সদস্যরা জানায়, ২৪ এপ্রিল উলিপুর বাজারে যাওয়ার পথে অটোরিকশা থামিয়ে সুবলের ভাই রণজিতকে বেদম মারধর করে সুশীলরা। পরে প্রভাবশালীদের সহযোগিতায় উল্টো সুবল পরিবারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করে সুশীলরা।

      পরে ওই জমিতেই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সেখানে হঠাৎ উত্তেজনা সৃষ্টি হলে উভয়পক্ষ মারমুখী হয়ে উঠে। খবর দেয়া হয় থানায়। এসআই তপন ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে।

      স্থানীয় রঞ্জু মিয়া, আলতাফ হোসেন, গাজীবরসহ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তপন দারোগা আসামাত্রই সুশীল পরিবারের সদস্যরা লাঠিসোটা নিয়ে সুবল পরিবারের সদস্যদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। পুলিশ সে সময় নীরবে দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় সুবলের বড় ভাই রণজিতের স্ত্রী নমিতা রানী প্রতিপক্ষের হামলার দৃশ্য মোবাইল ফোনে ভিডিও করছিল। এসআই তপন কুমারের নির্দেশে সেকেন্দার নামে হামলাকারীদের একজন মোবাইল ফোনটি কেড়ে নিয়ে তার (তপন) হাতে দেয়। এসআই ভিডিও ও ছবি মুছে ফেলে ফোনটি ফেরত দেয়। পরে অবস্থার আরও অবনতি হয়। ততক্ষণে ২০ বান্ডিল টিনসহ তিনটি ঘর, বেড়া ও আসবাবপত্র লুট করে ওই জমির দখল নেয় সুশীলরা।

      প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকজন বলেন, পুলিশ বরং হামলাকারীদের সহায়তা করেছে। সুবলদের মামলায় ফাঁসানোর জন্য সুশীল পক্ষের পঙ্কজ কান্তি বর্মণ (৩০) ও প্রদীপ কুমারকে (১৯) উলিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

      এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে কথা হয় এসআই তপন কুমারের সঙ্গে। সে যুগান্তরকে জানায়, ঘটনা যা ঘটেছে তার জন্য আমি একা দায়ী নই। এসআই হাসান ও এসআই রাসেলও ঘটনাস্থলে ছিল। মোবাইলের ছবি ও ভিডিও কেন ডিলিট করেছে জানতে চাইলে বলে- ‘আসেন সামনা সামনি কথা বলব।’ এরপর ফোন কেটে দেয়। পরে আর ফোন দিলেও ধরেনি।
      সূত্র: যুগান্তর







      সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/07/24485/


      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        লালমনিরহাটে আ.লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৫ নেতাকর্মী আহত






        লালমনিরহাট সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটি গঠন নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে ৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

        গত শনিবার রাতে লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

        প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেয় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন। এ কমিটিতে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. মতিয়ার রহমানের ভাতিজা এরশাদ হোসেন জাহাঙ্গীরকে আহ্বায়ক করা হয়।

        কিন্তু কমিটিতে কোনো যুগ্ম আহ্বায়ক না রেখে ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকদের নিয়ে ১৬ জনকে সদস্য করা হয়। এতে অপর আরেকটি গ্রুপ গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে দাবি করে।


        এদিকে সদ্য অনুমোদন পাওয়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এরশাদ হোসেন জাহাঙ্গীর শনিবার রাত ৯টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মিষ্টিমুখ করছিল। এ সময় আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে অফিসের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। এতে পাঁচজন আহত হয়।

        লালমনিরহাট পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম তপন বলেছে, আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা নিয়েই আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর করেছে।






        সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/07/24498/


        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          তুরস্কে আশ্রয় নেওয়া উইঘুর মুসলিমকে চীনের কাছে হস্তান্তরের জন্য আটক!






          তুরস্কে আশ্রয় নেওয়া উইঘুর মুসলিম ইসমাঈল ওবুল। তাকে তুর্কি প্রশাসন চীনের কাছে হস্তান্তরের জন্য আটক করেছে।

          ইসমাঈল চার সন্তানের পিতা, ও একজন হাফিজে কোরআন। পেশায় তিনি একজন শিক্ষক। তার আইনজীবীর ভাষ্যমতে তিনি তুরস্কের কোনিয়াতে তিন বৎসর যাবত শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছিলেন। তাঁর কোনো ধরনের ক্রিমিনাল রেকর্ড নেই।

          তার আইনজীবী আরও বলেন যে প্রবাস এবং আন্তর্জাতিক আইনের ৫৫ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, “কোনো ব্যক্তি তার দেশের নিকট হস্তান্তর করা হবে না, যদি তার সেখানে মৃত্যুদন্ড, নির্যাতন, মানহানি ও অপমানিত হওয়ার ভয় থাকে। যেখানে “ফরেইন এন্ড ইন্টারন্যাশনাল ল” মানা হয় না। তাই এই হস্তান্তরের প্রচেষ্টা উক্ত আইনের সরাসরি লঙ্ঘণ।

          প্রকৃত কারণ হচ্ছে যে, ইসমাঈল ওবুল “ইসতিকবাল টিভি” তে পূর্ব তুর্কিস্তানে চীনের কন্সানট্রেশন ক্যাম্প ও জুলুমের ব্যাপারে কথা বলেছেন। আর সে কারণেই চীন তাকে ফেরত চাচ্ছে।







          সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/07/24501/


          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আর কবে জাগবে মুসলিমরা!!!
            ان المتقین فی جنت ونعیم
            سورة الطور

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ, আপনি মুসলিদের সহায় হোন। আমীন
              আল্লাহ তা‘আলা ভাইদের সকল খেদমতকে কবুল করে নিন। আমীন
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                Originally posted by Secret Mujahid View Post
                আর কবে জাগবে মুসলিমরা!!!
                ফোরামে স্বাগতম।
                আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                Comment


                • #9
                  এ হলো কথিত সুলতান?????? এরদোগানের মুসলিমদের প্রতি ভালোবাসা???????
                  হে আল্লাহ মুসলিমদের আপনি এসকল মুনাফিকদের দ্রুত চেনার তাওফীক দান করুন, আমিন।
                  এবং তাদের অনিষ্ট থেকে আমাদের রক্ষা করুন।

                  Comment


                  • #10
                    এখনো কি মুসলমানদের জাগার সময় হয়নাই।কবে জাগবে?
                    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                    Comment

                    Working...
                    X