Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্* নিউজ ll ১২ই যিলক্বদ, ১৪৪০ হিজরী ll ১৫ই জুলাই, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্* নিউজ ll ১২ই যিলক্বদ, ১৪৪০ হিজরী ll ১৫ই জুলাই, ২০১৯ ঈসায়ী।

    ঢাবিতে ২৫ শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের মারধর !






    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে গেস্টরুমে প্রথম বর্ষের ২৫ জন শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে ছাত্রলীগ। এতে মারাত্মক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন মনিরুল ইসলাম নামে এক শিক্ষার্থী।

    গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ১ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরই রাত দেড়টার দিকে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জিয়াউর রহমান আসেন।
    শিক্ষার্থীদের মারধরের বিষয়ে তিনি বলেন, এমন একটা ঘটনার অভিযোগ পেয়েছি।

    মারধরকারীরা হল সংসদের এজিএস আবির হোসেনের অনুসারী।

    জানা গেছে, বুধবার দুপুরে মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগের এক কর্মসূচিতে না যাওয়ায় ওইসব ছাত্রকে গেস্টরুম (ম্যানার শেখানোর নামে মানসিকভাবে হেনস্তা করার আসর) ডাকে ইমিডিয়েট সিনিয়র পলিটিক্যাল ভাইয়েরা। এ সময় যারা প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিল না তাদের রাতে রুমে ঘুমাতে নিষেধ করা হয় এবং তাদের রুমমেটদেরও বলে দেওয়া হয়, তারা যাতে রুমে ঢুকতে না পারে। কিন্তু বড় ভাইদের নিষেধ অমান্য করে ওই শিক্ষার্থীদের রুমে ঘুমাতে দেয় তাদের রুমমেটরা।
    নেতাদের নির্দেশ অমান্য করা এবং প্রোগ্রামে উপস্থিত না থাকায় ক্ষিপ্ত হয়ে শনিবার রাতে হলের ২১২ নম্বর রুমে গেস্টরুম করে প্রায় ২৫ জন প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীকে মারধর করা হয়।

    আহত শিক্ষার্থীরা সবাই বিভিন্ন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী এবং জিয়াউর রহমান হলের বাসিন্দা। এর মধ্যে গুরুতর আহত মুনিরকে আজ রবিবার ঢাবি চিকিৎসাকেন্দ্রে নেওয়া হয়।

    এভাবেই ক্ষমতাশীল দল আওয়ামী লীগের এই অংশটি দেশের প্রতিটা স্থানে ক্ষমতার অপব্যাবহার করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।
    আর বর্তমানে এই ছাত্রলীগ দেশের জনগণের কাছে একটি সন্ত্রাসী দল হিসাবে আতঙ্ক হয়ে উঠেছে।
    সূত্র: জাগোনিউজ২৪.কম






    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/14/24756/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    পাটুরিয়ায় চাঁদা ছাড়া ট্রাকের চাকা নড়ে না!






    বর্তমানে দেশের সর্বত্রই চলে বেপরোয়া চাঁদাবাজি। যার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ।

    প্রথম আলোর বরাতে জানা যায়, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থার (বিআইডব্লিউটিসি) কর্মকর্তা-কর্মচারীর যোগসাজশে বেপরোয়া চাঁদাবাজির শিকার হচ্ছেন পণ্যবাহী ট্রাকচালক ও তাঁদের সহকারীরা। যার প্রভাব পড়ছে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস পারাপার ও ঘাটের সার্বিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে।
    গুরুত্বপূর্ণ এই নৌপথ দিয়ে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষ যাতায়াত করে। বিআইডব্লিউটিসির হিসাবে, প্রতিদিন পাটুরিয়া ঘাট দিয়ে আড়াই হাজারের বেশি যানবাহন পার হয়। এর মধ্যে ছোট আকারের যানবাহনের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা গড়ে সাড়ে আট শ।ঘাট এলাকায় দুই দিনের অনুসন্ধানের সময় অন্তত ৭০ জন ট্রাকচালক ও সহকারীর সঙ্গে কথা বলেন প্রথম আলোর দুই প্রতিবেদক। তাঁরা বলছেন, পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিসির কাউন্টারে চাঁদা না দিলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, এমনকি গাড়ির চাপ বেশি থাকলে কখনো কখনো এক থেকে দেড় দিন পর্যন্ত টার্মিনালে অপেক্ষা করতে হয়।
    নিয়ম হচ্ছে পণ্যবাহী প্রতিটি ট্রাক প্রথমে ঘাটের উত্তর পাশে স্থাপিত ওজন স্কেলে উঠে ওজন পরিমাপের পর বাঁ পাশের টার্মিনালে ঢুকবে। এরপর টার্মিনালের ভেতরে স্থাপিত কাউন্টারে টাকা জমা দিয়ে ক্রমিক নম্বরে স্লিপ নিয়ে সেখানেই অপেক্ষা করবে। টার্মিনাল থেকে নির্ধারিত ঘাটে যাওয়ার জন্য আলাদা পথ আছে। তাই এই অংশে ট্রাক কখনো মূল সড়কে উঠবে না। তবে বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত টার্মিনালের প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে থেকে দেখা যায়, অন্তত ১০টি ট্রাক ওজন স্কেল থেকে নেমে টার্মিনালে না ঢুকে সরাসরি মূল সড়কে উঠে যায়। আবার প্রবেশপথ দিয়ে টার্মিনালের ভেতরে থাকা ১৫ টির মতো ট্রাক নির্ধারিত সারিতে না গিয়ে বাইরে বেরিয়ে যায়। প্রবেশপথের সামনেই তখন বেরিয়ে আসা ট্রাকচালকদের সঙ্গে চাঁদার পরিমাণ নিয়ে দর-কষাকষি করছিল সহকারী শহর উপপরিদর্শক (এটিএসআই) আবদুর রশিদ ও ট্রাফিক কনস্টেবল মো. জাকারিয়া। পরে সমঝোতার ভিত্তিতে একটি একটি করে ট্রাক ছেড়ে দিচ্ছিল।

    ঘাট এলাকায় চাঁদাবাজিতে পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে দালাল চক্র। অনেক ক্ষেত্রে তাঁরাই ট্রাকচালকদের সঙ্গে পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেয়। গত বৃহস্পতিবার সকালে ট্রাকচালক ও তাঁদের সহযোগীদের সঙ্গে কথা বলার সময় সেখানে মতিন নামের এক ব্যক্তি তাঁদের শাসাতে থাকে। পরে জানা যায়, সে ঘাট এলাকার দালাল। সক্রিয় দালালদের মধ্যে আরও আছে সুকুমার, সোহরাব, জনি, মজনু, বাবুল, রফিক, মতিন প্রমুখ। এ ছাড়া ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বিআইডব্লিউটিসির পাঁচজন কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিআইডব্লিউটিএর একজন পরিদর্শক এবং ট্রাফিক পুলিশের কয়েকজন পরিদর্শকের নামও আছে।

    গুরুত্বপূর্ণ এই নৌপথ দিয়ে ২১টি জেলার মানুষ যাতায়াত করে। প্রতিদিন পাটুরিয়া ঘাট দিয়ে আড়াই হাজারের বেশি যানবাহন পার হয়। ছোট আকারের যানবাহনের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি । পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা গড়ে সাড়ে আট শ । পুলিশ ও বিআইডব্লিউটিসির কাউন্টারে চাঁদা না দিলে টার্মিনালে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। পাটুরিয়া ঘাটে দৈনিক চার লাখ টাকা চাঁদাবাজি হয়।

    সূত্রমতে, দৈনিক এই ঘাট থেকে আদায় করা চাঁদার পরিমাণ চার লাখ টাকার বেশি। যার ভাগ ট্রাফিক পুলিশের সদস্য থেকে শুরু করে বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও দালাল সবাই পায়। আর এসবই করা হয় ঘাট এলাকায় স্থাপিত সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ রেখে।
    সূত্র: প্রথম আলো






    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/15/24766/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এই হলো সোনার ছেলেদের অবস্থা ও কথিত জনগণের বন্ধুদের অবস্থা...!!!
      জাতি ভাল করে অবলোকন করো ও শিক্ষা গ্রহন কর এবং শরীয়তের শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জিহাদে শরীক হও।
      আল্লাহ তা‘আলা সবাইকে তাওফিক দান করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        আমাদের দেশে একদিন কালেমার পতাকা উড়বে,,
        সব শান্তি সেদিন ঐ ফ্রী আসবে,,

        ইনশা-আল্লাহ আমরা পুস্তথ আছি
        আমরা পুরুষ, যারা মৃত্যুকে ততটাই ভালোবাসি
        যতটা তোমরা তোমাদের জীবনকে ভালোবাসো৷

        Comment


        • #5
          আমাদের দেশে একদিন কালিমার পতাকা উড়বে। ইনশাআল্লাহ।
          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

          Comment

          Working...
          X