Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ * নিউজ ll ৩ রা যিলক্বদ, ১৪৪০ হিজরী ll ৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ * নিউজ ll ৩ রা যিলক্বদ, ১৪৪০ হিজরী ll ৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কৌশলে মুসলমানদের শুকর খাওয়াচ্ছে হিন্দুরা’ নেই কোন প্রতিবাদ!



    শুকরের গোশত, হাড়, চর্বি খাওয়া, ব্যবহার করা মুসলমানদের জন্য চিরতরে হারাম। তাই কোন মুসলমান জেনে শুনে শুকর খাবে না। তাই মুশরিক হিন্দুরা কৌশলে বিভিন্ন জিনিসের সাথে মিশানো হচ্ছে শুকরের গোশত, হাড়, চর্বি।
    স্বদেশ বার্তাসহ দেশের অন্যান্য নিউজ পোর্টালের বরাতে জানা যায়, গতকাল (৩রা আগস্ট) বাংলাদেশের রাজধানীর নিকটে ধামরাইয়ে একটি ভোজ্যতেল তৈরীর কারখানায় অভিজান চালিয়ে র্যাব- ৩ হাজার মেট্রিক টন শুকরের গোশত, হাড়, চর্বি জব্দ করে। ঐ প্রতিষ্ঠানটি শুকরের গোশত দিয়ে ভোজ্য সয়াবিন তেল, মাছ-মুরগীর ফিড তৈরী করছিলো। প্রতিষ্ঠানটিতে অভিজান চালিয়ে ২ লাখ ৯৮ হাজার ২৪০ মেট্রিক টন শুকরের চর্বি, গোশত ও হাড় আমদানির চালান ফরম জব্দ করা হয়। প্রতিষ্ঠানটির নাম কেবিসি এগ্রো (প্রাঃ) লিমিটেড, তারা হেলথ কেয়ার নামক সয়াবিন তেল, রাইস ব্যান ওয়েল ও মাছ মুরগীর ফিড তৈরী করতো।

    কেবিসি এগ্রো (প্রাঃ) লিমিটেড নামক কোম্পানির মালিকের নাম ‘রাজকুমার আগরওয়াল’, কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নাম সুধীর চৌধুরী, মহাব্যবস্থাপকের নাম তাপস দেবনাথ। ‘রাজকুমার আগরওয়াল’ লোকটা ভারতীয় ব্যবসায়ী। পশ্চিমবঙ্গে তার ‘বনসল অয়েল’ নামক একটি ভোজ্যতেল কোম্পানি ছিলো, যা কয়েক বছর আগে আর্থিক দৈন্যতায় বন্ধ হয়ে যায়।
    বাংলাদেশে উত্তরবঙ্গে ‘রাজকুমার আগরওয়াল এন্ড কোং এর নাম শোনা যায়।

    উল্লেখ্য ভারতীয় ব্যবসায়ী রাজকুমার আগরওয়াল ঢাকার পার্শ্ববর্তী ধামরাইয়ে বেশ কয়েক বছর আগে প্রায় ৪ একর যায়গার উপর এই কেবিসি এগ্রো নামক ফ্যাক্টরি তৈরী করে। ফ্যাক্টরির দৈনিক উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১০০ মেট্রিক টন অপরিশোধিত তেল।

    পাঠক! লক্ষ্য করুণ- ধামরাইয়ে কেবিসি এগ্রো থেকে জব্দ হয়েছে ৩ হাজার মেট্রিক টন শুকরের মাংশ, হাড় ও চর্বি। পরিমাণটা বুঝতে পারছেন?

    একটা বড় ট্রাকে যদি ৫ মেট্রিক টন আটে, তবে ৩ হাজার টন মানে ৬০০ ট্রাক শুকরের মাংশ, চর্বি ও হাড় রেডি রাখা হয়েছিলো এসব খাদ্য বানানোর জন্য। এছাড়া পূর্বের চালান উদ্ধার করা হয়েছে ২ লাখ ৯৮ হাজার ২৪০ মেট্রিক টন শুকরের চর্বি, মাংস ও হাড় আমদানির হিসেব। ট্রাক দিয়ে হিসেব করলে যার পরিমাণ দাড়ায় ৬০ হাজার ট্রাক শুকর পণ্য। যা ইতিমধ্যে বাংলাদেশের মুসলমানরা খাদ্যের মাধ্যমে সাবার করে ফেলেছে !
    অথচ, কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট ও শাহজালাল ভার্সিটিতে পৃথক ঘটনায় হিন্দুদের বিরিয়ানীর মধ্যে গরুর গোশত দেয়ায় হিন্দুরা তীব্র প্রতিবাদ জানায়। যে ক্যান্টিন থেকে খাবার দেয়া হয়েছিলো তার মালিককে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠায়। আমার কথা হলো- মুসলমানরা হিন্দুদের ২ টুকরা গরুর গোশত খাওয়ালে যদি হিন্দুরা এত প্রতিবাদ করতে পারে, তবে হিন্দুরা যে মুসলমানদের খাবারের মধ্যে ৬০ হাজার ট্রাক শুকর গোশত-হাড়-চর্বি ঢুকিয়ে দিছে, তার প্রতিবাদ কি মুসলমানরা করবে??

    আরেকটি কথা, অন্য ধর্মের লোকরা মুসলমানদের কোন খাবার দিলে তারা তা গোগ্রাসে গিলে ফেলে, ভাবে- আহারে কত ভালো মানুষ। কিন্তু সেই খাবারের মধ্যে কি লুকিয়ে আছে সেটা বিচার করে না। এক রাজকুমার আগারওয়াল যদি বাংলাদেশের মুসলমানদের ৬০ হাজার ট্রাক শুকর খাওয়াতে পারে, তবে বাকি সব অমুসলিম মুসলমানদের কি খাওয়াবে, তার হিসেব মুসলমানরাই করে দেখুক। এখনো কি আমাদের চেতনাবোধ জাগ্রত হবে না?!!
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আসলেই বিষয়টা খুবই উদ্বেগের।
    হে আল্লাহ, আপনি আমাদের উপর রহম করুন। আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      ক্রুসেডার আমেরিকা ও আফগান বাহিনীর হাতেই বেশি ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন আফগান জনতা!

      চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে অর্থাৎ জানুয়ারী-জুন মাস পর্যন্ত ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের গোলাম আফগান মুরতাদ বাহিনীর অমানবিক বোমা হামলা ও স্থলপথের হামলায় হতাহতের শিকার হয়েছেন ২৪৬৩ জন নিরপরাধ আফগান জনসাধারণ।

      পাহাড়ঘেরা দরিদ্র-পীড়িত ও যুদ্ধ কবলিত এক দেশ আফগানিস্তান। রাশিয়ার বর্বরোচিত হামলার শিকার হয়ে দেশটি হারায় ভূগর্ভস্থলে থাকা বহু সম্পত্তি, হারাতে হয় মাটির উর্বরতা, জীবন দিতে হয় প্রায় কয়েক লক্ষ আফগান মুসলিমকে। আবার এমনই এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের রেশ কেটে না উঠতেই আমেরিকা ও ন্যাটো নামক আরেক ক্রুসেডার বাহিনী হায়েনার মত ঝাঁপিয়ে পড়ে দরিদ্র-পীড়িত এই দেশটির উপর। ২০০১ সালে শুরু হওয়া এই ক্রুসেড যুদ্ধ আজ ২০১৯ সালেও চলছে। আকাশ ও স্থলপথে চালানো হয় অমানবিক হামলা, আবারো নব্য ক্রুসেডারদের গণহত্যার শিকার হয় দেশটির মুসলিম জনসাধারণ। আর এই গণহত্যায় ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সাথে অংশগ্রহণ করে স্বদেশীয় গাদ্দার মুরতাদ সামরিক বাহিনী, যারা সামান্য অর্থের বিনিময়ে নিজেদের ঈমান ও ভূমিকে বিক্রি করে দিয়েছে।

      চলতি ২০১৯ সালের প্রথম ৬ মাসেও চলে এই গণহত্যা, ইমারতে ইসলামিয়ার একটি টিম গত ৬ মাসে তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও গণহত্যার শিকার হওয়া মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে সাধারণ মুসলিমদের জান-মালের ক্ষয়ক্ষতির উপর একটি রিপোর্ট তৈরী করেন।
      উক্ত রিপোর্টে দেখা যায় গত ৬ মাসে আফগানিস্তান জুড়ে সাধারণ ও নিরপরাধ মানুষের উপর প্রায় ৯৩২টি হামলার ঘটনা ঘটে। যার মধ্য হতে ৮৫২টি ঘটনাই ঘটে ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের গোলাম স্বদেশীয় মুরতাদ আফগান বাহিনীর দ্বারা। এছাড়া বাকি ৭৬ হামলার ঘটনা ঘটে খারেজী গোষ্ঠী আইএস ও কিছু অজ্ঞাত লোকের দ্বারা।

      গত ৬ মাসে ৯৩২ ঘটে যাওয়া হামলার ঘটনায় হতাহতের শিকার হন প্রায় ২৪৬৩ জন নিরপরাধ আফগান জনসাধারণ। যার মধ্য হতে শাহাদাত বরণ করেন ১৩৯৯ জন এবং আহত হন ১০৬৫ জন।

      ১৩৯৯ জন শহিদের মধ্যে ১৩৭৬ জনই (৯২%) শাহাদত বরণ করেন ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের গোলাম আফগান মুরতাদ বাহিনীর হামলায়। এছাড়া বাকি ১২৩ জন (৮%) শাহাদাত বরণ করেন সন্ত্রাসী আইএস ও অজ্ঞাত লোকদের দ্বারা।

      অন্যদিকে ৯৩২টি হামলার ঘটনায় আহত হন প্রায় ১০৬৫ জন আফগান জনসাধারণ। যাদের মধ্য হতে ৯৫৩ জনই আহত হন ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের আফগান মুরতাদ গোলাম বাহিনীর হামলায় এবং বাকি ১১২ জন লোক আহত হন সন্ত্রাসী আইএস ও অজ্ঞাত ব্যাক্তিদের হামলায়।

      এছাড়াও রাতের বিভিন্ন গোপন অভিযানের মাধ্যমে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয় আরো ৬১২ জন আফগান বেসামরিক নাগরিককে। অন্যদিকে ধ্বংস করে দেওয়া হয় ৪৭টি মসজিদ, ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ১২টি ক্লিনিক বা হাসপাতাল, সাধারণ জনতার ৮৪৭টি ঘর-বাড়ি, ৮৮টি গাড়ি, ৭৮৯টি দোকান, ৭১৩টি মোটরসাইকেল, খেটে খাওয়া মানুষের হাজারেরও অধিক গবাদিপশু, ইচ্ছাকৃতভাবে কয়েক শত হেক্টর ফসলের ক্ষেত পুড়িয়ে দেওয়া হয়, মানুষের গোলাভরা গম ও যব পুড়িয়ে দেওয়া হয়, তল্লাশির নামে সাধারণ আফগানীদের ঘর হতে মূল্যবান অনেক সম্পত্তি ও নগদ অর্থ চুরিসহ জঘন্যতম সকল অপকর্মগুলোই এই সন্ত্রাসী আমেরিকা ও আফগান মুরতাদ বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত হয়েছে।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        রাজধানীর কলাবাগানে নিজ বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নিয়ে গ্রেফতার দেখাল র*্যাব!


        বাংলাদেশে এখন গুম হওয়া প্রতিদিনের ঘটনা। বিভিন্ন সময় গোয়েন্দা পরিচয়ে অনেক সাধারণ মানুষকেও তুলে নিয়ে যায়। পরে হয়তো কোন মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। কিংবা মোটা অংকের টাকা দাবি করা হয়। টাকা দিতে না পারলে গুম করে সুবিধামত হত্যা করে ফেলা হয়।

        ‘জাগো নিউজ’ টোয়েন্টিফোরের বরাতে জানা যায়, রাজধানীর কলাবাগানের নিজ বাসা থেকে গত (৩০ জুলাই ) মঙ্গলবার মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিচয়ে ট্রাভেল এজেন্ট ব্যবসায়ী শাহিনুর কাদির সুমনকে (৩৭) তুলে নেয়ার পর আজ তাকে গ্রেফতার দেখিয়েছে র*্যাব।

        মিরপুর এলাকা থেকে একটি প্রতারণার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর মিরপুর মডেল থানায় তাকে হস্তান্তর করা হয়।

        তার বিরুদ্ধে শনিবার ‘চাকরি দেয়ার নামে প্রতারণার’ একটি মামলা করে মোহাম্মদ কাশেম নামের এক ব্যক্তি। মিরপুর থানা পুলিশ তাকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়েছে।

        গত ৩০ জুলাই কলাবাগানের লেকসাকার্স এলাকার আবেদ ঢালি রোডের বাসা থেকে সুমনকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেয়া হয়।

        সুমনের পরিবার জানায়, ডিবি পুলিশের সিরিয়াস ক্রাইম শাখার সহকারী কমিশনার (এসি) রবিউল পরিচয় দিয়ে তাকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তুলে নেয়ার পর তারা ডিবিতে গিয়ে জানতে পারেন এই নামে ডিবিতে এসি নেই। এ ঘটনায় তুলে নেয়ার ভিডিও ফুটেজসহ ৩১ জুলাই কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে তার পরিবার।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          গাজীপুরে রিকশাচালককে থানায় ডেকে ইয়াবা দিয়ে মাদক মামলায় ফাঁসাল পুলিশ!


          গাজীপুরের কালীগঞ্জ থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এক ভিক্ষুকের রিকশাচালক ছেলেকে থানায় ডেকে নিয়ে ইয়াবা দিয়ে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছে।

          সবুজ দেশ নিউজ পোর্টালের বরাতে জানা যায়, আয়েস আলীর অভিযোগ, তার ছেলে কাউছার (২৭) পেশায় রিকশাচালক। যাত্রীদের প্রয়োজনে দূর-দূরান্তে রিকশা নিয়ে যান। গত ২০ জুন রাতে উপজেলার কাপাইশ গ্রামের মোন্তাজ উদ্দিন দর্জির ছেলে রাসেল দর্জিকে নিয়ে ছৈলাদি গ্রামে যান কাউছার। তাকে নিয়ে ফেরার পথে ওই গ্রামের তমিজ শেখের ছেলে গ্রাম পুলিশ (চৌকিদার) বোরহান শেখ তাদের গতিরোধ করে। এ সময় রাসেল দর্জির শরীর তল্লাশি করে ৫০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।

          বিষয়টি জানাজানি হলে একই গ্রামের সফুর উদ্দিন শেখের ছেলে তাইজুল ইসলাম, মৃত সামছু শেখের ছেলে বাদল শেখ ও মফিজ উদ্দিন ওরফে বুইড্ডা শেখের ছেলে জয়নাল শেখ বিষয়টির সমঝোতা করেন। এ সময় চৌকিদার বোরহানকে আর্থিক সুবিধা দেয়ার প্রলোভন দেখালে ইয়াবা রেখে তাদের ছেড়ে দেয়। পরের দিন (২১ জুন) এ ঘটনায় সমঝোতাকারী তাজুলের বিকাশ নম্বরে দুই হাজার টাকা পাঠায় কাউছার। স্থানীয়রা বিষয়টি জামালপুর ইউপি চেয়ারম্যানকে জানালে সে গ্রাম পুলিশ সিদ্দিকের মাধ্যমে থানায় জানায়।

          ওইদিন রাতে থানা পুলিশের এসআই আব্দুর রহমান সঙ্গীয় ফোর্স ও দুই গ্রাম পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান চালিয়ে রাসেলকে বাড়ি থেকে আটক করে। ২২ জুন সকালে গ্রাম পুলিশ বোরহান কাইছারকে ফোনে ডেকে আনে এবং চৌকিদার বোরহানের কাছে রাখা ৫০ পিস ইয়াবাসহ গ্রাম পুলিশ সিদ্দিককে সঙ্গে নিয়ে থানায় যায়।

          কিন্তু ওই রাতে এসআই আব্দুর রহমান বাদী হয়ে থানায় ৪৪ পিস ইয়াবা জব্দ দেখিয়ে কাউছারের নামে একটি (নং ২৩) মামলা করে। পরদিন (২৩ জুন) সকালে রাসেলকে থার্টিফোরে এবং কাউছারকে মাদক মামলায় গাজীপুর আদালতে পাঠায়।

          এদিকে, পুলিশ রাসেলকে বাড়ি থেকে আটক করলেও আদালতে পাঠানো প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে তাকে কালীগঞ্জ পৌর এলাকার দুর্বাটি গ্রাম থেকে আটক করা হয়েছে।

          এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পরে ওসি বলে, মামলার প্রয়োজনে পুলিশ যেকোনো স্থানের কথা উল্লেখ করতে পারে। তাতে কোনো সমস্যা নেই।

          আয়েস আলী বলেন, আমি গরিব এবং টাকা দিতে পারিনি বলে রাসেলের কাছ থেকে উদ্ধার করা ইয়াবা দিয়ে আমার ছেলে কাউছারকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে এসআই।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা করুন আমীন, কিছুই করতে পারছি না, ঠিকমত ভাইদের সাহায্যও করতে পারছি না। যেদিন থেকে তানজিমে যোগ দিয়েছি শুধু ফাপর দিয়েই সময় নষ্ট করে চলেছি, আর্থিকভাবেও সাহায্য করছি না, যতটুকু করছি নিজের প্রয়োজন শেষ হলে তারপর। এ হচ্ছে আমার জিহাদ। আল্লাহ আপনি তাওফিক দান করুন আমীন। আল্লাহ দ্বীন বুঝার মত যোগ্যতা দান করুন আমীন। আল্লাহ নিজের প্রধান কাজ বানানোর তাওফিক দান করুন আমীন।
            ان المتقین فی جنت ونعیم
            سورة الطور

            Comment


            • #7
              হে জালিমদের কবল থেকে এই উম্মাহকে উদ্ধার করুন। আমীন
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                জঘন্যতম নিউজটি ফেইজবুকে খুব বেশি প্রচার করা সময়ের দাবী।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment

                  Working...
                  X