Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ * নিউজ ll ৬ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll ৮ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ * নিউজ ll ৬ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll ৮ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কাশ্মীরে চলছে গণহত্যা! ২৫০ শতাধিক হতাহত, নিহত ১৪ মুশরিক সেনা!?

    আরএসএস সন্ত্রাসী, ভারতীয় মুশরিক বাহিনী এবং এক কাশ্মীরীর লাশ! এক ফটোতে অনেক কিছু! [ফটো ক্রেডিট: জায়িদ হামিদ]



    দখলদার সন্ত্রাসবাদী ভারতীয় মুশরিক হিন্দু বাহিনীর বর্বরোচিত হামলার শিকার কাশ্মীর। কাশ্মীরের সাথে বহির্বিশ্বের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে সন্ত্রাসী ভারতীয় সেনারা। ভেতর থেকে আসা খুব স্বল্প যে সংবাদগুলো ছড়িয়ে পড়ছে, তাই হৃদয় কম্পন ধরায়!

    জনপ্রিয় গবেষক জায়িদ হামিদ তার এক টুইট বার্তায় বলেন, কাশ্মীরে ভারতীয় দখলদার বাহিনীর সাথে সাধারণ মুসলিমদের লড়াইয়ে আড়াই শতাধিক হতাহত হওয়ার খবর তিনি নিশ্চিতভাবেই পেয়েছেন। তিনি জানান, কেবল শ্রীনগরের একটি হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ৫০টি লাশের দেখা মিলেছে…

    জায়িদ হামিদ আরো বলেন, ‘তীব্র সংঘর্ষে নিহত হওয়া প্রায় ১৪ ভারতীয় সেনার লাশও আমি দেখেছি।’

    তিনি জানান, সন্ত্রাসবাদী মুশরিক হিন্দু সংগঠন আরএসএসের সদস্যরা ভারতীয় মুশরিক সেনাদের সাথে মিলে মুসলিমদের ঘরে ঘরে ঢুকে হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে এবং অপহরণ করে নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া, কারফিউয়ের কারণে চরম খাদ্য, পানি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদির সংকটে আছেন কাশ্মীরী মুসলিমরা।

    আরো কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভিত্তিক সংবাদসংস্থা হতেও এই রকম তথ্য নজরে আসছে।

    টেলিগ্রামের একটি ‘যুদ্ধবিষয়ক গ্রুপ’ হতে জানা যায়, সেখানে মুসলিমদেরকে হত্যা করার জন্য হিন্দুদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হচ্ছে।

    গ্রুপটিতে আরো বলা হয়, ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনী কাশ্মীরে গণহত্যা চালাচ্ছে এবং মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করছে। ইতিমধ্যে, দুইজন মুসলিম নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করার সংবাদও তারা জানিয়েছে।

    জানা গেছে, ১৭ বছর বয়সী রিহান্না, ২১ বছর বয়সী রিনা এবং ১৬ বছর বয়সী আছমাকে তুলে নিয়ে গেছে দখলদার সন্ত্রাসবাদী মুশরিক ভারতীয় হিন্দু সেনারা।

    এছাড়া, কাশ্মীরের স্থানীয় সাংবাদিকগণ সংবাদ প্রচার করার অধিকারের দাবি তুলে আন্দোলন করেছেন বলে জানা গেছে।

    জনাব জায়িদ হামিদ জানান, ভারতীয় সন্ত্রাসবাদী হিন্দু মুশরিক সেনারা অচিরেই পাকিস্তান শাসিত আজাদ জম্মু-কাশ্মীরে আঘাত হানতে পারে। তিনি এই আশংকা প্রকাশ করে বলেছেন, আজ হোক বা কাল, অথবা এক সপ্তাহ বা মাস পর, ভারত আজাদ কাশ্মীরে আঘাত হানবে।

    তিনি আরো বলেন, যদি আমরা তাদের আক্রমণাত্মক হামলার অপেক্ষায় থাকি, তবে আজাদ জম্মু-কাশ্মীরে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমি হারাতে হবে। পরবর্তীতে সেগুলো উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে। আমাদেরকে অবশ্যই *যুদ্ধকে শত্রুদের দিকে ফিরে দিতে হবে নতুবা আমাদের ঘরের মধ্যে মোকাবেলা করতে হবে। এই মুহূর্তে যুদ্ধকে এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই, সুতরাং ভালো হবে সাহসী এবং তৎপর হলে।

    সূত্র:- https://alfirdaws.org/2019/08/08/25432/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হে আল্লাহ, আপনি কাশ্মীরের আজাদিকে আসান করে দিন। আমীন
    মুহতারাম ভাইয়েরা, কাশ্মীরের আপডেট চাই....!
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      Originally posted by Al-Firdaws News View Post
      কাশ্মীরে চলছে গণহত্যা! ২৫০ শতাধিক হতাহত, নিহত ১৪ মুশরিক সেনা!?

      আরএসএস সন্ত্রাসী, ভারতীয় মুশরিক বাহিনী এবং এক কাশ্মীরীর লাশ! এক ফটোতে অনেক কিছু! [ফটো ক্রেডিট: জায়িদ হামিদ]



      দখলদার সন্ত্রাসবাদী ভারতীয় মুশরিক হিন্দু বাহিনীর বর্বরোচিত হামলার শিকার কাশ্মীর। কাশ্মীরের সাথে বহির্বিশ্বের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে কাশ্মীরের অভ্যন্তরে ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে সন্ত্রাসী ভারতীয় সেনারা। ভেতর থেকে আসা খুব স্বল্প যে সংবাদগুলো ছড়িয়ে পড়ছে, তাই হৃদয় কম্পন ধরায়!

      জনপ্রিয় গবেষক জায়িদ হামিদ তার এক টুইট বার্তায় বলেন, কাশ্মীরে ভারতীয় দখলদার বাহিনীর সাথে সাধারণ মুসলিমদের লড়াইয়ে আড়াই শতাধিক হতাহত হওয়ার খবর তিনি নিশ্চিতভাবেই পেয়েছেন। তিনি জানান, কেবল শ্রীনগরের একটি হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ৫০টি লাশের দেখা মিলেছে…

      জায়িদ হামিদ আরো বলেন, ‘তীব্র সংঘর্ষে নিহত হওয়া প্রায় ১৪ ভারতীয় সেনার লাশও আমি দেখেছি।’

      তিনি জানান, সন্ত্রাসবাদী মুশরিক হিন্দু সংগঠন আরএসএসের সদস্যরা ভারতীয় মুশরিক সেনাদের সাথে মিলে মুসলিমদের ঘরে ঘরে ঢুকে হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে এবং অপহরণ করে নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া, কারফিউয়ের কারণে চরম খাদ্য, পানি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদির সংকটে আছেন কাশ্মীরী মুসলিমরা।

      আরো কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভিত্তিক সংবাদসংস্থা হতেও এই রকম তথ্য নজরে আসছে।

      টেলিগ্রামের একটি ‘যুদ্ধবিষয়ক গ্রুপ’ হতে জানা যায়, সেখানে মুসলিমদেরকে হত্যা করার জন্য হিন্দুদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হচ্ছে।

      গ্রুপটিতে আরো বলা হয়, ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনী কাশ্মীরে গণহত্যা চালাচ্ছে এবং মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করছে। ইতিমধ্যে, দুইজন মুসলিম নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করার সংবাদও তারা জানিয়েছে।

      জানা গেছে, ১৭ বছর বয়সী রিহান্না, ২১ বছর বয়সী রিনা এবং ১৬ বছর বয়সী আছমাকে তুলে নিয়ে গেছে দখলদার সন্ত্রাসবাদী মুশরিক ভারতীয় হিন্দু সেনারা।

      এছাড়া, কাশ্মীরের স্থানীয় সাংবাদিকগণ সংবাদ প্রচার করার অধিকারের দাবি তুলে আন্দোলন করেছেন বলে জানা গেছে।

      জনাব জায়িদ হামিদ জানান, ভারতীয় সন্ত্রাসবাদী হিন্দু মুশরিক সেনারা অচিরেই পাকিস্তান শাসিত আজাদ জম্মু-কাশ্মীরে আঘাত হানতে পারে। তিনি এই আশংকা প্রকাশ করে বলেছেন, আজ হোক বা কাল, অথবা এক সপ্তাহ বা মাস পর, ভারত আজাদ কাশ্মীরে আঘাত হানবে।

      তিনি আরো বলেন, যদি আমরা তাদের আক্রমণাত্মক হামলার অপেক্ষায় থাকি, তবে আজাদ জম্মু-কাশ্মীরে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমি হারাতে হবে। পরবর্তীতে সেগুলো উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে। আমাদেরকে অবশ্যই *যুদ্ধকে শত্রুদের দিকে ফিরে দিতে হবে নতুবা আমাদের ঘরের মধ্যে মোকাবেলা করতে হবে। এই মুহূর্তে যুদ্ধকে এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই, সুতরাং ভালো হবে সাহসী এবং তৎপর হলে।

      সূত্র:- https://alfirdaws.org/2019/08/08/25432/
      হে আল্লাহ আপনি আমাদের সাহায্য করুন হে আল্লাহ মুসলিমদের সাহায্য করার জন্য মুজাহিদ ভাইদের কাশ্মিরে যাওয়ার তৌফিক দনা করুন হে আল্লাহ আপনি আল-কায়েদার আফগান মুজাহিদ দের কাশ্মিরে প্রবেশ করা ব্যবস্থা করে দিন আমিন হে আল্লাহ আমাদের মুসলিম ভাইদের আপনি ছাড়া কোনা সাহায্য কারী নেই হে আল্লাহ আপনি আমাদের ভাইদের সাহায্য করুন আমিন
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        ইন্ডিয়ান সব কম্পানিকে বর্জন করুন।আমাদের সর্বশক্তি দিয়ে ভাইদের সাহায্য করা উচিত।
        والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

        Comment


        • #5
          বিদ্রোহের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ছে কাশ্মীর উপত্যকা জুড়ে, ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর সাথে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে মুক্তিকামীদের!

          দখলদার ও উগ্র ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর কঠোর অবস্থানের মধ্য দিয়েই কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় গত বুধবার থেকে বিক্ষোভ ফেটে পড়েছন সাধারণ কাশ্মীরীরা। তারা দখলদার ভারতের দেওয়া কারফিউ ও ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করেই রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন, শুরু করেছেন প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। উপত্যকার শ্রীনগর থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ এখন অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মত ছড়িয়ে পড়ছে পুরো কাশ্মীর উপত্যকা জুড়ে।

          যার বিস্তৃতি এখন কারগিল থেকে লাদাখ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে।

          বৃহস্পতিবার উপত্যকার কারগিলে দখলদার ভারতীয় সন্ত্রাসী হায়নাদের সাথে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় মুক্তিকামী কাশ্মীরের জনসাধারণের। এসময় ইট-পাটকেলের জবাবে কাশ্মীরীদেরকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় গুলি, অনেককেই আবার পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। এসময় ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় আহত হন প্রায় ৮৫ জনেরও অধিক মুসলিম, যাদের মাঝে শাহাদাত বরণ করেন ৫ জন।

          অন্যদিকে দখলদার সন্ত্রাসী বাহিনী
          কারগিলে বিক্ষোভকারীদের ২৫ জনকে বন্দী করে নিয়ে যাওয়ার কথাও জানায় আযাদ কাশ্মীরের একটি সংবাদ চ্যানেল। শুধু গত বুধ ও বৃহস্পতি এই দুদিনেই শ্রীনগর থেকে বন্দী করা হয়েছে প্রায় ৫৬০ এরও অধিক মুসলিমকে, এমন তথ্যই জানায় “ট্রবল নিউজ ইজেন্সী”
          কারগিলে ভারতীয় মালাউন বাহিনীর হিংস্রতার তীব্র আকার ধারণ করেছে, অবস্থা ধারণার চাইতেও অনেক বেশী ভয়াবহ মনে করেন বিশ্লেষকরা।

          এদিকে কাশ্মীরের সাংবাজ এলাকাতেও তীব্র সংঘর্ষ হয় স্বাধীনতাকামী কাশ্মীরীদের, যেখানে কাশ্মীরীদের ঐক্যবদ্ধতার কারণে পিছু হটতে হয় ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীকে। এসময় মুক্তিকামীদের ইট-পাটকেলের আঘাতে গুরতর আহত হয়ে এক পুলিশ অফিসারসহ হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩ ভারতীয় মালাউন সেনা।

          এছাড়াও কাশ্মীরের আরো ৬টি অঞ্চলের মানুষ কারফিউ উপেক্ষা করেই রাস্তায় নেমে পড়েছেন। “ভারত ফিরে যাও, কাশ্মীর আমাদের” এমন শ্লোগান দিতেও শুনা যায় অনেককেই।

          বর্তমানে শ্রীনগর ও তার আশপাশের কয়েকটি অঞ্চল ব্যতিত অন্য কোন স্থানের সংবাদই জানা যাচ্ছে না, ধারণা করা হচ্ছে সেখানের অবস্থা আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। শুধু শ্রীনগর থেকেই গতকাল চার শতাধিক লোককে বন্দী করা হয়েছে, আজকে করা হয়েছে আরো কয়েক শতাধিক মুসলিমকে। যাদেরকে বন্দী করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন মার্কেট, সরকারি অফিস ও আদালতগুলোর মধ্যে, কারণ কারাগারগুলো ইতি পূর্বেই বন্দী কাশ্মীরীদের দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে আছে, যেখানে সামান্য পরিমানও জায়গা নেই, তাই এখন এভাবেই বন্দী করে রাখা হচ্ছে মুসলিমদেরকে।

          বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম হতে জানা যায় যে, হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী ব্যাপক গণহত্যা চালানোর জন্য প্রস্তুত। হাজার হাজার অতিরিক্ত সেনার উপস্থিতি সেখানকার রাস্তায় যেটি ইতোমধ্যেই বিশ্বের অন্যতম একটি সামরিক জোন হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। বেসরকারি সংবাদ মাধ্যমগুলোর মতে বর্তমানে উপত্যকায় ৭ লাখেরও অধিক সেনা মোতায়েন রয়েছে। যারা সার্বক্ষণিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।

          হয়তো মুসলিমদের আরও একটি বসনিয়া বা আরাকান প্রত্যক্ষ করতে হবে।
          অপরদিকে জাতিসংঘ সহ সমস্ত বিশ্বমোড়লরা রহস্যজনক ভাবে নিরব। (যদিও মাঝে মাঝে মুখের বুলি আওড়ায় তারা) হয়তো সমস্ত কুফফাররা মিলেই কাশ্মীরে মুসলিম নিধনের নীল নকশা তৈরী করেছে।

          সাংবাদিকদের এক সাক্ষাতকারে রশিদ আলী, (যিনি একটি ঔষধের দোকান চালান শ্রীনগরে) জানান “বাধা নিষেধ উঠে গেলেই মানুষ রাস্তায় নামবে”। “এটা আমাদের পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারিত্বকেই মনে করিয়ে দেয়”।

          অসিম আব্বাস নামে স্থানীয় একজন বলেন- “আমাদের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নেয়ার পরিণতি হবে বিপজ্জনক”
          তিনি বলেন “মনে হচ্ছে পাথরের যুগে ফিরে গেছি। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে আমাদের”।
          ইকবাল নামে আরেকজন বলেন, “সরকার কাশ্মীরের জমি চায় কিন্তু কাশ্মীরের জনগণকে চাইছেনা”।
          “কাশ্মীরিরা ক্ষুধার্ত নাকি মরে গেছে তা নিয়ে তাদের চিন্তা নেই”।
          নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন বলেন, “কাশ্মীর তার স্বাধীনতা হারিয়েছে ও ভারতের দাসত্বে চলে গেছে বলেই মনে হচ্ছে”।

          কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রাস্তাঘাট এখনো আটকে রাখা হয়েছে। চেকপয়েন্টগুলোতে পুলিশ ও সশস্ত্র আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। চলাচল খুবই সীমিত, সব ধরণের যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনো বন্ধ করে রাখা হয়েছে, কাশ্মীরের বাইরে থাকা কাশ্মীরিরা তাদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে পারছেনা।
          তবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতার মধ্যে মালাউন পুলিশ সদস্যদের স্যাটেলাইট ফোন দেয়া হয়েছে।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            বিদ্রোহের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ছে কাশ্মীর উপত্যকা জুড়ে, ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর সাথে ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে মুক্তিকামীদের!

            দখলদার ও উগ্র ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর কঠোর অবস্থানের মধ্য দিয়েই কাশ্মীরের বিভিন্ন এলাকায় গত বুধবার থেকে বিক্ষোভ ফেটে পড়েছন সাধারণ কাশ্মীরীরা। তারা দখলদার ভারতের দেওয়া কারফিউ ও ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করেই রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন, শুরু করেছেন প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। উপত্যকার শ্রীনগর থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ এখন অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মত ছড়িয়ে পড়ছে পুরো কাশ্মীর উপত্যকা জুড়ে।

            যার বিস্তৃতি এখন কারগিল থেকে লাদাখ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে।

            বৃহস্পতিবার উপত্যকার কারগিলে দখলদার ভারতীয় সন্ত্রাসী হায়নাদের সাথে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় মুক্তিকামী কাশ্মীরের জনসাধারণের। এসময় ইট-পাটকেলের জবাবে কাশ্মীরীদেরকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় গুলি, অনেককেই আবার পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। এসময় ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় আহত হন প্রায় ৮৫ জনেরও অধিক মুসলিম, যাদের মাঝে শাহাদাত বরণ করেন ৫ জন।

            অন্যদিকে দখলদার সন্ত্রাসী বাহিনী
            কারগিলে বিক্ষোভকারীদের ২৫ জনকে বন্দী করে নিয়ে যাওয়ার কথাও জানায় আযাদ কাশ্মীরের একটি সংবাদ চ্যানেল। শুধু গত বুধ ও বৃহস্পতি এই দুদিনেই শ্রীনগর থেকে বন্দী করা হয়েছে প্রায় ৫৬০ এরও অধিক মুসলিমকে, এমন তথ্যই জানায় “ট্রবল নিউজ ইজেন্সী”
            কারগিলে ভারতীয় মালাউন বাহিনীর হিংস্রতার তীব্র আকার ধারণ করেছে, অবস্থা ধারণার চাইতেও অনেক বেশী ভয়াবহ মনে করেন বিশ্লেষকরা।

            এদিকে কাশ্মীরের সাংবাজ এলাকাতেও তীব্র সংঘর্ষ হয় স্বাধীনতাকামী কাশ্মীরীদের, যেখানে কাশ্মীরীদের ঐক্যবদ্ধতার কারণে পিছু হটতে হয় ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীকে। এসময় মুক্তিকামীদের ইট-পাটকেলের আঘাতে গুরতর আহত হয়ে এক পুলিশ অফিসারসহ হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩ ভারতীয় মালাউন সেনা।

            এছাড়াও কাশ্মীরের আরো ৬টি অঞ্চলের মানুষ কারফিউ উপেক্ষা করেই রাস্তায় নেমে পড়েছেন। “ভারত ফিরে যাও, কাশ্মীর আমাদের” এমন শ্লোগান দিতেও শুনা যায় অনেককেই।

            বর্তমানে শ্রীনগর ও তার আশপাশের কয়েকটি অঞ্চল ব্যতিত অন্য কোন স্থানের সংবাদই জানা যাচ্ছে না, ধারণা করা হচ্ছে সেখানের অবস্থা আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। শুধু শ্রীনগর থেকেই গতকাল চার শতাধিক লোককে বন্দী করা হয়েছে, আজকে করা হয়েছে আরো কয়েক শতাধিক মুসলিমকে। যাদেরকে বন্দী করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন মার্কেট, সরকারি অফিস ও আদালতগুলোর মধ্যে, কারণ কারাগারগুলো ইতি পূর্বেই বন্দী কাশ্মীরীদের দ্বারা পরিপূর্ণ হয়ে আছে, যেখানে সামান্য পরিমানও জায়গা নেই, তাই এখন এভাবেই বন্দী করে রাখা হচ্ছে মুসলিমদেরকে।

            বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম হতে জানা যায় যে, হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী ব্যাপক গণহত্যা চালানোর জন্য প্রস্তুত। হাজার হাজার অতিরিক্ত সেনার উপস্থিতি সেখানকার রাস্তায় যেটি ইতোমধ্যেই বিশ্বের অন্যতম একটি সামরিক জোন হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। বেসরকারি সংবাদ মাধ্যমগুলোর মতে বর্তমানে উপত্যকায় ৭ লাখেরও অধিক সেনা মোতায়েন রয়েছে। যারা সার্বক্ষণিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।

            হয়তো মুসলিমদের আরও একটি বসনিয়া বা আরাকান প্রত্যক্ষ করতে হবে।
            অপরদিকে জাতিসংঘ সহ সমস্ত বিশ্বমোড়লরা রহস্যজনক ভাবে নিরব। (যদিও মাঝে মাঝে মুখের বুলি আওড়ায় তারা) হয়তো সমস্ত কুফফাররা মিলেই কাশ্মীরে মুসলিম নিধনের নীল নকশা তৈরী করেছে।

            সাংবাদিকদের এক সাক্ষাতকারে রশিদ আলী, (যিনি একটি ঔষধের দোকান চালান শ্রীনগরে) জানান “বাধা নিষেধ উঠে গেলেই মানুষ রাস্তায় নামবে”। “এটা আমাদের পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারিত্বকেই মনে করিয়ে দেয়”।

            অসিম আব্বাস নামে স্থানীয় একজন বলেন- “আমাদের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নেয়ার পরিণতি হবে বিপজ্জনক”
            তিনি বলেন “মনে হচ্ছে পাথরের যুগে ফিরে গেছি। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে আমাদের”।
            ইকবাল নামে আরেকজন বলেন, “সরকার কাশ্মীরের জমি চায় কিন্তু কাশ্মীরের জনগণকে চাইছেনা”।
            “কাশ্মীরিরা ক্ষুধার্ত নাকি মরে গেছে তা নিয়ে তাদের চিন্তা নেই”।
            নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন বলেন, “কাশ্মীর তার স্বাধীনতা হারিয়েছে ও ভারতের দাসত্বে চলে গেছে বলেই মনে হচ্ছে”।

            কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রাস্তাঘাট এখনো আটকে রাখা হয়েছে। চেকপয়েন্টগুলোতে পুলিশ ও সশস্ত্র আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। চলাচল খুবই সীমিত, সব ধরণের যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনো বন্ধ করে রাখা হয়েছে, কাশ্মীরের বাইরে থাকা কাশ্মীরিরা তাদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে পারছেনা।
            তবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতার মধ্যে মালাউন পুলিশ সদস্যদের স্যাটেলাইট ফোন দেয়া হয়েছে।
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ! আপনি আফগান মুজাহিদদের কাশ্মীরে প্রবেশ করার ব্যবস্থা করে দিন ও এর উত্তম বদলা নেয়ার তাওফীক দান করুন,আমীন ইয়া রব্বাশ-শুহাদায়ি ওয়াল মুজাহিদীন।
              বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
              কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

              Comment

              Working...
              X