Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৯ মুহাররম ১৪৪১ হিজরী # ১৯সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৯ মুহাররম ১৪৪১ হিজরী # ১৯সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনীর রাত্রকালীন তাণ্ডবের বর্ণনা দিলেন কাশ্মীরিরা!




    চলতি বছরের ১০ আগস্ট রাতে কাশ্মীরের দক্ষিণাঞ্চলে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী বশির আহমেদের বাড়িতে প্রবেশ করে। এরপর তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে দফায় দফায় বেধড়ক পেটানো হয়। পরে আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৫০ বছর বয়সী বশির।

    বশির বলেন, মূলত আমার ভাইকে খুঁজতে এসেছিল। সে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু তাকে না পেয়ে আমাকে তুলে নিয়ে যায় তারা। এরপর দফায় দফায় নির্মমভাবে মারধর করে।
    তিনি আরো বলেন, মালাউন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে তিনজন সেনা মিলে আমাকে ততক্ষণ ধরে মারধর করেছে, যতক্ষণ আমি জ্ঞান না হারিয়ে ফেলি। আমার সারা শরীর ক্ষত-বিক্ষত করে দিয়েছে তারা।
    তিনি আরো বলেন, এরপর ১৪ আগস্ট মালাউন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী আবারো আমাদের বাড়িতে আসে। তারা আমাদের খাবার-দাবার সব নষ্ট করে ফেলে। আমাদের বাড়িতে থাকা চাল আর আটাতে তারা কেরোসিন মিশিয়ে দিয়েছে।
    কাশ্মীরের কয়েকটি গ্রামের শতাধিক মানুষ অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের রিপোর্টারকে জানিয়েছেন, ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীর নির্যাতনের কথা। তারা সবাই বলছেন, গত ৫ আগস্টের পর ভারতীয় সেনাবাহিনীর নির্মম নির্যাতনের কথা।
    তাদের অভিযোগ, সেনাবাহিনী বেধড়ক মারধরের পাশাপাশি ইলেকট্রিক শকও দিয়েছে। এমনকি নোংরা খাবার খেতে এবং ময়লাযুক্ত পানি পান করতেও বাধ্য করেছে। এছাড়া বাড়িতে খাবার নষ্টের পাশাপাশি নারীদের তুলে নিয়ে গেছে। শত শত পুরুষকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
    সূত্র: কালের কণ্ঠ
    সুত্র:https://alfirdaws.org/2019/09/19/26849/




    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দেশ থেকে অবৈধ ‘এলিয়েন’ তাড়াতে নাগরিক তালিকা খুবই প্রয়োজন-অমিত



    ভারতের আসামের নাগরিক তালিকার মতো সারাদেশে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবংক্ষমতাসীন দল বিজেপি সভাপতি গেরুয়া সন্ত্রাসী অমিত শাহ।এইচটি মিডিয়া গ্রুপ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সে এক বক্তব্যে বলেছে, দেশ থেকে অবৈধএলিয়েনতাড়াতে নাগরিক তালিকা খুবই প্রয়োজন

    ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট প্রকাশিত আসামের চূড়ান্ত নাগরিক তালিকা (এনআরসি) থেকে বাদ পড়েছেন রাজ্যের ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন মানুষ। ২০১৮ বিধানসভা নির্বাচন এবং ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ইশতেহারে অন্যতম ইস্যু ছিল নাগরিক তালিকা চূড়ান্ত করা।

    অমিত শাহ বলেছে, আসামই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য নয়। আমরা এই তালিকা তৈরি কার্যক্রম সারাদেশেই চালাবো এবং জাতীয় তালিকা তৈরি করবো। দেশের জনগণের একটি তালিকা থাকা উচিত। এটি এনআরসি, আসামের তালকা নয়।
    চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত বিজেপি এই তালিকাকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিলো।

    চলতি মসের শুরুর দিকে অমিত শাহ বলেছিল, রাজ্যসভায় ব্যর্থ হওয়ায় আবারও নাগরিক বিল সামনে আনা উচিত। এই বিল অনুযায়ী বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে হিন্দু,শিখ ও বৌদ্ধরা সহজে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে। তাঁদের ঘোষণা থেকে মুসলিম বিদ্বেষ স্পষ্টই ফুটে উঠে।
    এ বিষয়ে বাংলাদেশেরও উদ্বিগ্ন হওয়ার সঙ্গত কারণ রয়েছে। বাদ পড়াদের বেশির ভাগই বাংলাভাষী মুসলিম। একই সাথে বিভিন্ন সময়ে তাদের বাংলাদেশী বলে ভারতের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে।
    মিয়ানমারে যেভাবে রোহিঙ্গাদের ওপর রাষ্ট্রীয় ও উগ্রপন্থী বৌদ্ধধর্মীয় গোষ্ঠী অত্যাচার চালিয়ে তাদের বাংলাদেশে আসতে বাধ্য করেছে, ঠিক তেমনিভাবে আসামসহ ভারতের মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর অত্যাচার শুরু হওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা রয়েছে।

    সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/09/19/26854/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      তরুণের কান কেটে নিল আ.লীগ নেতার ছেলে, এখনো হয়নি গ্রেফতার




      গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে এক তরুণের কান কেটে নিয়েছে। গত সোমবার বিকেল সাড়ে চারটায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলার শ্রীরামকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

      হামলার শিকার ব্যক্তির নাম সোহাগ সরদার (২৭)। তিনি টুঙ্গিপাড়া উপজেলার শ্রীরামকান্দি গ্রামের শওকত সরদারের ছেলে। অভিযুক্ত ব্যক্তি রাজিব শেখ (২৮) উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শেখ শুকুর আহম্মেদের ছেলে। রাজিবও শ্রীরামকান্দি গ্রামের বাসিন্দা।

      স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার বিকেল চারটায় সোহাগ সরদার ঢাকা যাওয়ার জন্য পাটগাতী বাসস্ট্যান্ডের বাস কাউন্টারে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। ওই সময় রাজিব ও তার আট-নয়জন সহযোগী পেছন থেকে এসে দেশীয় ধারালো অস্ত্র নিয়ে সোহাগ সরদারকে এলোপাতাড়িভাবে কোপাতে থাকে। এতে সোহাগ গুরুতর আহত হন। পরে সন্ত্রাসীরা সোহাগের বাঁ কান কেটে পলিথিন ব্যাগে করে নিয়ে উল্লাস করতে করতে চলে যায়।

      পরে স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহতাবস্থায় উদ্ধার করে সোহাগকে প্রথমে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি ঘটলে পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
      এ বিষয় সোহাগের মা কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে টুঙ্গিপাড়া থানায় রাজিব শেখসহ আটজনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। পুলিশ গতকাল রাতে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

      কোহিনুর বেগম বলেন, রাজিব দীর্ঘদিন ধরে তাঁর ছেলের স্ত্রীকে উত্ত্যক্ত করছিল। সে জের ধরে তাঁর ছেলেকে হত্যার জন্য এ হামলা চালানো হয়। এ বিষয় রাজিবের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তার মুঠোফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
      সূত্রঃ প্রথম আলো
      সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/09/19/26838/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        স্ত্রীকে গণধর্ষণের পর স্বামীর হাত-পা ভেঙে দিল সন্ত্রাসী শ্রমিক লীগ নেতার ক্যাডার বাহিনী




        পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় গৃহবধূকে গণধর্ষণ মামলার বাদী ও ধর্ষিতার স্বামীকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দিয়েছে মহিপুর থানা সন্ত্রাসী শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শাকিল মৃধার নেতৃত্বে মামলার এজাহারভুক্ত অন্য আসামিরা। মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ধূলাসার ইউনিয়নের চাপলী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। ওই গৃহবধূর স্বামী পশ্চিম লতাচাপলি এলাকার বাসিন্দা মো. সিদ্দিক হাওলাদার গণধর্ষণ মামলার বাদী ছিলেন। জ্ঞানহীন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

        বাদীর বাম হাত ও দুই পা পিটিয়ে ভেঙে দেয়া হয়েছে। রাত ৯টার দিকে চাপলী বাজারে যান সিদ্দিক হাওলাদার। এ সময় সন্ত্রাসী মো. শাকিল গং’রা তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে এবং তুলে নির্জন জায়গায় তুলে নিয়ে যায়।
        পরে সিদ্দিকের বাম হাত ও দুই পা ভেঙে দেওয়ার খবর পেয়ে গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে কলাপাড়া উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাৎক্ষণিক তাকে বরিশাল শেবাচিমে পাঠানো হয়েছে।

        সিদ্দিকের স্বজন ও এলাকাবাসীরা জানান, গণধর্ষণ মামলার আসামি মহিপুর থানা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সন্ত্রাসী শাকিলসহ তিনজন জেলহাজতে ছিলো।

        গত ৩/৪ দিন আগে তারা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে এলাকায় আসে। রাতে চাপলী বাজারে যায় মামলার বাদী সিদ্দিক। এ সময় গণধর্ষণ মামলার আসামি শাকিলের নেতৃত্বে শাহ আলম, আল-আমিন, রবিউলসহ ৮/১০ জন মিলে সিদ্দিককে পেটাতে থাকে। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় আশপাশের লোকজন এর প্রতিবাদ করতে এগিয়ে আসেনি। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই বাজার থেকে তাকে তুলে নির্জনে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় দুই ঘণ্টা যাবত তার উপর চলে নির্মম নির্যাতন। এতে তার হাত-পা ভেঙে যায়। পরে সন্ত্রাসী শাকিল গং’রা পশ্চিম চাপলি সিদ্দিকের বাড়ি সংলগ্ন নির্জন স্থানে তাকে জ্ঞানহীন অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।

        প্রসঙ্গত, গত ১৫ এপ্রিল রাতে ধূলাসার ইউনিয়নের পশ্চিম চাপলী গ্রামে মহিপুর থানা সন্ত্রাসী শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শাকিল মৃধার নেতৃত্বে শাহ আলম, শাহিন, রবিউল, আল-আমিন, আ. রশিদসহ অজ্ঞাত ৭/৮ যুবক স্বামী সিদ্দিক হাওলাদারকে অস্ত্রের মুখে বেঁধে রেখে তার স্ত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে রাতভর পালাক্রমে ধর্ষণ করে।

        সিদ্দিক তার স্ত্রীকে নিয়ে গত ১৫ এপ্রিল ঢাকা থেকে কলাপাড়ায় যান। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে পার্শ্ববর্তী খালা হাসিনা বেগম ও খালু মতিয়ার রহমানের গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যান। রাতে শাকিল গং’রা ওই বাড়িতে দুই দিকের দরজা দিয়ে ঢুকে প্রথমে সিদ্দিকের কাছে জানতে চায় তার বিয়ে করা স্ত্রী এর কী প্রমাণ আছে? এরপর সিদ্দিককে বেধড়ক মারধর করে হাত-পা বেঁধে বাড়ি সংলগ্ন বিলে নিয়ে যায়। আর স্ত্রীকে প্রথমে ওই ঘরে আটকে এবং পরে একটি মাছের ঘেরের ঝুঁপড়ি ঘরে নিয়ে রাতভর পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
        এভাবে রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ ও এর অংগসংগঠনসমূহ-এমনটাই মনে করেন দেশের চিন্তাশীলদের থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত সবাই।

        সূত্রঃ বিডি-প্রতিদিন
        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/19/26835/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আপনাদের কাজগুলো কবুল করুন আমীন। প্রিয় ভাইয়েরা,ফেইজবুকসহ সকল সোস্যাল মিডিয়াতে শিয়ার দেওয়ার বিনীত অনুরো। বাংলাদেশের মানুষ কাদের দেশের ক্ষমতায় বসালো তারা দেখুক!!!হেফাজতের নেতারা দেখুক! তারা কাদেরকে শুকরিয়া জানাচ্ছে। আফসোস লাগে এ জাতির আলিমদের দেখে!! যারা নিজেদের পকেট ভরে গেলেই বাস! এখন পুরো জাতী ধংস হয়ে যাক! প্রতিদিন খুন, ধর্ষ,, চাদানাজী। এসব কিছু হচ্ছে কিন্তু আমাদের আল্লামাদের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ নেই। আমাদের রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে, অন্যায় দেখে মুখেও প্রতিবাদ করলো তাহলে ঈমানের ৩য় স্ত্অরে রইল,আর এখন কী হচ্ছে ৩য় স্তরেও থাকার মত প্রতিবাদ হচ্ছে না। আল্লাহ আমাদের হিদায়তের উপর অটল রাখুন আমী।।
          ان المتقین فی جنت ونعیم
          سورة الطور

          Comment


          • #6
            হে আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ ভাইদের তুমি সাহায্য করো তারা যেন মুসলিম দের সাহায্যে এগিয়ে আসতে পারে আমিন হে রাব্বুল আলামিন
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              কমাত্র শরীয়াহর আইন-ই আমাদের মুক্তির পথ। তাই শরীয়াহ বাস্তবায়নের জিহাদে সবার অংশগ্রহন অপরিহার্য কর্তব্য।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment

              Working...
              X