Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৩ সফর ১৪৪১ হিজরী # ২ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৩ সফর ১৪৪১ হিজরী # ২ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    উত্তর প্রদেশেও বাংলাদেশিদের শনাক্ত করে বিতাড়নের নির্দেশ যোগীর




    ভারতের অসমের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও এনআরসির হবে। উগ্র হিন্দুত্ববাদী নেতা যোগী আদিত্যনাথ সরকারের একটি নির্দেশের পর এমনই আতঙ্ক ছড়িয়েছে দেশের বৃহত্তম রাজ্যে। যোগী প্রশাসনের তরফে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, উত্তরপ্রদেশে বসবাসকারী সমস্ত বাংলাদেশি এবং বিদেশিদের শনাক্ত করতে হবে এবং তাদের বিতাড়িত করতে হবে।

    ফলে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যে ‘বাংলাদেশি’ এবং অন্য ‘বিদেশি’দের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই ‘বাংলাদেশি’ এবং অন্য ‘বিদেশি’দের শনাক্ত করে বের করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উত্তর প্রদেশ পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল সকল জেলা পুলিশ প্রধানকে চিঠি দিয়ে বলেছে, রাজ্যের অভ্যন্তরীণ সুরক্ষার জন্য এই পদক্ষেপ ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’।

    সে বলেছে, এই প্রক্রিয়া ‘নির্দিষ্ট সময়ে সীমাবদ্ধ এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হবে’।

    যোগী রাজত্বে এই নয়া নির্দেশ মনে করিয়ে দিচ্ছে আরেক বিজেপি-শাসিত রাজ্য আসামকে। আসাম রাজ্যে সংশোধিত নাগরিক তালিকা নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই উত্তরপ্রদেশে এই পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।

    উত্তর প্রদেশের পুলিশকে যেভাবে ‘বাংলাদেশি’ এবং ‘অন্যান্য বিদেশি’ চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে তাতে অনেকেই এর মধ্যে আসম এনআরসির ছায়া দেখছেন।
    আসামে এনআরসি’র কারণে সে রাজ্যের নাগরিক তালিকা থেকে বাদ পড়েছে প্রায় ১৯ লাখ মানুষের নাম। তাঁরা নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে না পারলে তাঁদের রাজ্য থেকে বিতাড়িত করা হবে।
    জানা গেছে, উত্তরপ্রদেশ পুলিশকে সমস্ত জেলার উপকণ্ঠে ‘ট্রান্সপোর্ট হাব’ এবং বস্তি অঞ্চলগুলোতে কোনো ব্যক্তিকে সন্দেহজনক মনে হলেই তাঁর সমস্ত নথি যাচাই করার জন্য আদেশ দেওয়া হয়েছে। পুলিশকে এমন সরকারি কর্মচারীদেরও সন্ধান করতে বলা হয়েছে যারা ‘বিদেশিদের’ জন্য জাল দলিল প্রস্তুত করতে সহায়তা করেছে। ‘বাংলাদেশি’ বা ‘বিদেশি’ হিসেবে চিহ্নিত ব্যক্তিদের আঙুলের ছাপও নেওয়া হবে। পুলিশের পক্ষ থেকে সমস্ত নির্মাণ সংস্থাগুলোকে জানানো হয়েছে যে, সকল শ্রমিকের পরিচয়ের প্রমাণপত্র রাখা তাদের দায়িত্ব।
    প্রসঙ্গত, গত মাসে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ আসাম এনআরসির প্রশংসা করেছে। সে সময় সে জানিয়েছে, প্রয়োজনে সে তাঁর রাজ্যেও একই রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
    উল্লেখ্য, অসমে এনআরসির পর একাধিকবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী দেশজুড়ে এনআরসি করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। বিজেপি নেতারাও বারবার এনআরসির দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে নাগরিকত্ব সংশোধনীর মাধ্যমে শরণার্থী হিন্দুদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। সেক্ষেত্রে মূল সমস্যায় পড়বে ভারতের মুসলমানেরা। উত্তরপ্রদেশ সরকারের নয়া সিদ্ধান্তের ফলে গোটা রাজ্যের মুসলিম সংখ্যালঘুদের মধ্যেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে। নথিপত্র জোগাড়ের হয়রানির জন্যও আতঙ্কিত অনেকে। ভিটেমাটি হারিয়ে ছিন্নমূল হওয়ার ভয়ে ত্রস্ত উত্তরপ্রদেশের সংখ্যালঘুদের সমাজ।


    সূত্র : এনডিটিভি
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/02/27451/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    শুধু মুসলিমদের জোর করে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে- অমিত



    ভারতের ১৯তম সাধারণ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো পশ্চিমবঙ্গ সফর করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি অমিত । কলকাতায় এনআরসি জাগরণ অভিযান নামের সভায় অমিত বলেছে, পশ্চিমবঙ্গ বা ভারতের যেকোনও স্থানে নাগরিকত্ব ইস্যুতে হিন্দু, শিখ ও জৈন শরণার্থীদের জোর করে তাড়ানো হবে না। বিজেপি সরকার একজনও অমুসলিম শরণার্থীকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করবে না। শুধু মুসলিম হলে জোর করে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে বলে মন্তব্য করেছে উগ্রবাদী বিজেপি নেতা অমিত।

    হিন্দুত্ববাদী নেতাদের উগ্র মন্তব্যে, পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি আতঙ্কে এরই মধ্যে ১৩ জন মানুষ মারা গেছেন।
    এদিকে, কয়েক দফায় খসড়া তালিকা প্রকাশের পর গত ৩১ আগস্ট (শনিবার) স্থানীয় প্রকাশিত হয় ভারতের আসাম রাজ্যের নাগরিক তালিকা। এই তালিকা থেকে বাদ পড়েন রাজ্যের প্রায় ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন মানুষ। এ নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে ভারতের ক্ষমতাসীন সন্ত্রাসী দল বিজেপি’র স্থানীয় নেতাদের মধ্যেও। এরইমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে নাগরিক তালিকা প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় হিন্দুত্ববাদী সরকার।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/02/27455/



    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এগুলো বিশ্ববিদ্যালয় নাকি অবাধ যৌনতার প্রাণকেন্দ্র?




      মারামারি, মাদকাসক্তি, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, দুর্নীতিসহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান অপকর্মের তালিকা অনেক বড়। শিক্ষার্থীদের থেকে শুরু করে কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক এমনকি উপাচার্যরা পর্যন্ত জড়িত নানা অপরাধে। তবে, এসকল অপরাধগুলোর মধ্যে একটি কমন অপরাধ হলো ‘অবাধ যৌনতা’। আমি এই যৌনতাকে ‘অপরাধ’ বললেও, যারা এ যৌনতায় লিপ্ত তাদের কাছে এটি অপরাধ মনে না হওয়াটাই স্বাভাবিক। অপরাধবোধ না থাকার কারণেই জাবি শিক্ষক সানোয়ার তার এক ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দিয়েছে। একই কারণে তো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘র*্যাগ ডে’ এর নামে চলেছে উদ্যাম যৌনতা! খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন আগে ‘র*্যাগ ডে’ উৎযাপনের নামে ছাত্রছাত্রীদের নাচ-গান আর অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির দৃশ্যময় ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে যা হয়েছে সেগুলোও যিনার অন্তর্ভুক্ত। ‘অবৈধ যৌনতা’র মানে কেবল ধর্ষণ নয়। বেগানা নারীর দিকে তাকানো, হাতে হাত রাখা, পর্দাহীন চলাফেরা ইত্যাদি সবগুলোই এ যৌনতার অন্তর্ভুক্ত।

      রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, দু-চোখের যিনা হল (নিষিদ্ধ যৌনতার প্রতি) দৃষ্টিপাত করা, দু’কানের যিনা হল শ্রবণ করা, রসনার যিনা হল কথোপকথন করা, হাতের যিনা হল স্পর্শ করা, পায়ের যিনা হল হেঁটে যাওয়া, অন্তরের যিনা হচ্ছে আকাংখা ও কামনা করা। আর যৌনাঙ্গ অবশেষে তা বাস্তবায়িত করে অথবা মিথ্যা প্রতিপন্ন করে। [বুখারী-৬২৪৩, মুসলিম-২৬৫৭ ]

      বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে থাকে এসকল অপকর্মের সমাহার। ঢাবি, জাবি, রাবি, জবি, চবি, কুবি, খুবি তথা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ই এ অপরাধমুক্ত নয়।
      আর, এ অপরাধগুলো নতুনও নয়। খুবিতে ‘র*্যাগ ডে’ এর নামে যে যৌনতা আপনারা প্রত্যক্ষ করেছেন, সেটাও বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয়। এসবগুলোর উৎস সেই সহশিক্ষা, বেপর্দা আর ‘কাছে আসার গল্পের’ই শিক্ষা। ছাত্রীকে শিক্ষকের কুপ্রস্তাব কিংবা বিবাহ করার যে সংবাদ আমরা পাই, সেগুলোর পেছনেও রয়েছে কোন এক নজরের প্রভাব, বাতাসে উড়ানো চুলের দৃশ্য।
      তবে, এ অপরাধকর্ম অধিকাংশ সময়ই সম্মতিক্রমে সংঘটিত হয়। তাই, সেগুলোর সংবাদ আমাদের কাছে আসে না। অল্পকিছু যাই হয় প্রতারণা আর জোরপূর্বক, সেগুলোর সংবাদই আমাদের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অবাধ যৌনতা’র ভয়ানক চিত্র তুলে ধরে।
      এক্ষেত্রে কঠোরতাই কাম্য। ছাড় দিতে দিতে আজ এসকল বিশ্ববিদ্যালয় অবাধ যৌনতার প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
      আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেন, “ব্যভিচারের দায়ে অভিযুক্ত পুরুষ ও নারী যারা, তাদের প্রত্যেককে একশত বেত্রাঘাত প্রদান কর; তাদের বিষয়ে করুণা যেন তোমাদেরকে দুর্বল না করে, এমন একটি বিষয়ে যা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত হয়েছে, যদি তোমরা আল্লাহ এবং মহাপ্রলয় দিবসের উপর বিশ্বাস রাখো। আর বিশ্বাসীদের একদলকে তাদের শাস্তির সাক্ষী করে রাখো।”[ সূরা ২৪ (আন-নুর), আয়াত ২]

      আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা আরো বলেছেন, “তোমরা জিনার ধারে কাছেও যেয়ো না, কারণ এটি একটি লজ্জাজনক ও নিকৃষ্ট কর্ম, যা অন্যান্য নিকৃষ্ট কর্মের পথ খুলে দেয়।” [সূরা ১৭ (আল-ইসরা/বনি ইস্রাঈল), আয়াত ৩২]
      শেষ কথা হলো- বেপর্দা, সহশিক্ষা, সেক্স এডুকেশন, ‘ট্যাবু’ ভাঙ্গার নামে অশ্লীলতার প্রচারণা, ধর্ষণ, ব্যভিচার ইত্যাদি কর্মকাণ্ডগুলো কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এগুলো একটি অপরটির সাথে জড়িত। এগুলোর মূলে রয়েছে পশ্চিমাদের আদলে গড়ে ওঠা এ সমাজব্যবস্থা। এ সমাজব্যবস্থার ভেতরে থেকে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে হয়তো সাময়িক কিছু ক্ষতি এড়ানো যাবে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য এ সমাজব্যবস্থা পরিবর্তনের বিকল্প নেই।
      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/02/27461/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সন্ত্রাসী বিজেপি নেতার জঘন্য মন্তব্য ভারত থেকে মুসলিমদের সম্পূর্ণ মুছে দেব




        ভারতের উত্তর প্রদেশের ধর্ম জাগরণ সমিতির প্রধান রাজেশ্বর সিং দাবি করেছে, ‘*২০২১–র ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভারত থেকে সব মুসলিম ও খ্রিস্টানরা সম্পূর্ণ মুছে যাবে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ইসলাম এবং খ্রিস্টান ভারত থেকে ২০২১–এর মধ্যে মুছে দেব। এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। এই প্রতিজ্ঞা আমাদের এই নীতি আমার সহকর্মীরা করেছে।’

        রাজেশ্বর সিং আরো দাবি করেছে, তাঁর দলের সরকার ভারত থেকে ২০০ মিলিয়ন মুসলিম এবং ২৮ মিলিয়ন খ্রিস্টান বিদায় করে দেবে। এর আগেও রাজেশ্বর দাবি করেছিল, ‘*আমাদের লক্ষ্য ভারতকে ২০২১–র মধ্যে হিন্দু রাষ্ট্র তৈরি করা। মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের কারো এই দেশে থাকার অধিকার নেই। তাই হয় তাদের ধর্মান্তরিত হতে হবে নয়তো এই দেশ ছেড়ে পালাতে হবে।’*

        লাভ জেহাদ বা আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আগেও উস্কানিমূলক মন্তব্যের জন্য পরিচিত রাজেশ্বর ২০১৮-তে আরএসএস–এর ‘*ঘর ওয়াপসি’* নীতির জন্য অভিযুক্ত হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, সে জোর করে মুসলিম এবং খ্রিস্টাননদের হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করেছে।
        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/02/27459/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          পাবনায় চরিত্রহীন এক পুলিশ প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় জনতার হাতে আটক


          পাবনার চাটমোহর থানা এক পুলিশ প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে আপত্তিকর অবস্থায় জনতার হাতে আটক হয়েছে।
          গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পৌর সদরের দোলং মহল্লা থেকে তাকে আটক করা হয়েছে।
          এলাকাবাসী ও থানা সূত্রে জানা গেছে, পৌর সদরের দোলং মহল্লার সিঙ্গাপুর প্রবাসী নাসির উদ্দিনের স্ত্রী ১ সন্তানের জননী (৪০) এর সঙ্গে চাটমোহর থানার পুলিশ সদস্য (কনস্টেবল) ফিরোজ আলির দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া সম্পর্ক চলে আসছিল। আর এই সম্পর্কের জেরে সোমবার রাতে দুজন ফোনে কণ্ট্রাক্ট করে পুলিশ সদস্য ওই প্রবাসীর ঘরে গোপনে ঢুকে পরে।
          বিষয়টি তার পরিবারের সদস্যরা ও স্থানীয় জনসাধারণ বুঝতে পেরে তাদের ঘরে ঢুকে আপত্তিকর অবস্থায় আটক করে থানায় খবর দেয়। পরে থানার অন্যান্য সন্ত্রাসী পুলিশ সেখানে হাজির হয়ে পুলিশ কনস্টেবল ফিরোজকে নিরাপদে জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

          সূত্র: কালের কণ্ঠ
          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/02/27493/



          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            হে আল্লাহ, আপনি মুসলিম উম্মাহকে হিফাযত করুন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment

            Working...
            X