বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে এখন থেকে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে মালামাল আনা-নেয়া করা যাবে। এতে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কানেকটিভিটি জোরদার হওয়ার পাশাপাশি দুই অঞ্চলের মধ্যে পণ্য পরিবহনের সময় ও ব্যয় ব্যাপকভাবে কমে যাবে।
ডিএনএ ইন্ডিয়া সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত সপ্তাহে নয়া দিল্লি সফরে গেলে দুই দেশের মধ্যে যে স্টান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর (এসওপি) সই হয় তাতে বাংলাদেশ তার চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করে তার ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে ভারতে পণ্য পরিবহনের অনুমতি দিয়েছে।
একে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’র সফল পররাষ্ট্র নীতি হিসেবে উল্লেখ করে জাহাজ চলাচলবিষয়ক ইউনিয়ন মন্ত্রী মানসুখ মানদাভিয়া বলেছে, স্বল্প দূরত্ব ও উপকূলীয় জাহাজ চলাচল সুবিধা উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর পণ্যকে প্রতিযোগিতামূলক বাজার সুবিধা দেবে।
এই চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে জলপথ, রেলপথ, সড়ক ও অন্যান্য পরিবহন সুবিধা ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে। চুক্তিতে আটটি রুট ব্যবহার করতে দেয়া হবে যেগুলো স্থলবেষ্টিত ত্রিপুরা, আসাম ও মেঘালয়কে সংযুক্ত করবে।
রুটগুলো হলো: চট্টগ্রাম/মংলা বন্দর থেকে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে আখাউড়া হয়ে ত্রিপুরার আগরতলা, চট্টগ্রাম/মংলা বন্দর থেকে বাংলাদেশের তামাবিল হয়ে মেঘালয়ের ডাউকি, চট্টগ্রাম/মংলা বন্দর থেকে বাংলাদেশের শেওলা হয়ে আসামের সুতারকান্দি এবং চট্টগ্রাম/মংলা বন্দর থেকে বাংলাদেশের বিবিরবাজার হয়ে ত্রিপুরার শ্রীমন্তপুর।
চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে আসাম, মেঘালয় ও ত্রিপুরা ভারতের অন্যান্য অংশের সঙ্গে যুক্ত হবে।
সড়ক পথে কলকাতা ও আগরতলার মধ্যে দূরত্ব ২০০০ কিলোমিটারের বেশি। এই দূরত্ব ৮১০ কিলোমিটারে নেমে আসবে। কলকাতা থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের দূরত্ব ৬০০ কিলোমিটার। আর চট্টগ্রাম থেকে আগরতলা ২১০ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যস্ততম মন্দর মংলা কলকাতার আরো কাছে।
Results 1 to 2 of 2
Thread: bd vs ind
-
10-10-2019 #1
bd vs ind
-
The Following User Says جزاك الله خيرا to নয়া পথিক For This Useful Post:
abu ahmad (10-10-2019)
-
10-10-2019 #2
- Join Date
- May 2018
- Posts
- 3,152
- جزاك الله خيرا
- 20,290
- 5,711 Times جزاك الله خيرا in 2,284 Posts
বাংলাদেশ শুধু দাদাদের দিয়েই গেল। বিনিময়ে কি পেল?!