Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৩ সফর ১৪৪১ হিজরী # ১২ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৩ সফর ১৪৪১ হিজরী # ১২ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    হিন্দুত্ববাদীদের কবলে অচল কাশ্মীর, বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করার আহ্ববান!




    ভারতীয় মালাউনদের আগ্রাসনের শিকার কাশ্মীরীদের জনজীবন এখনো স্বাভাবিক হয় নি। অস্ত্র হাতে টহল দিচ্ছে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী। এমতাবস্থায় বিভ্রান্ত্রমূলক বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে কাশ্মীরীদের স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করতে বলা হচ্ছে।

    আনন্দ বাজার পত্রিকার বরাতে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার কাশ্মীরের কোনও খবরের কাগজের প্রথম পাতায় খবর ছিল না। ছিল জম্মু ও কাশ্মীর সরকারের পাতাজোড়া একটি বিজ্ঞাপন। বাসিন্দাদের প্রতি আবেদন— “স্বাধীনতাকামী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের খপ্পরে পড়বেন না, স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করুন “

    প্রশ্ন উঠেছে, তবে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরা বলে আসছে— মানুষ উন্নয়নের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে, কাশ্মীরে সব স্বাভাবিক? জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহারের ৬৭ দিন পরে, তা হলে কেন প্রশাসনকে বলতে হচ্ছে, সবাই স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করুন?
    অথচ, এখনও বাস চলাচল বন্ধ কাশ্মীরে। মোবাইল ফোন স্তব্ধ, ইন্টারনেট নেই। বন্ধ অধিকাংশ দোকান-বাজারও। এটিএমে টাকা নেই। অস্ত্র হাতে টহল দিচ্ছে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী। আগস্টের মাঝামাঝি স্কুল খোলার ঘোষণা করেছে প্রশাসন, কিন্তু আজও ক্লাস শুরু হয়নি। কার্যত ঘরবন্দি উপত্যকার নারী-পুরুষ আজ মন দিয়ে সরকারি বিজ্ঞাপন পড়েছে। বিজ্ঞাপন দিয়ে ভারতীয় মালাউনরা আযাদপ্রেমী কাশ্মীরীদেরকে ধোঁকা দিয়ে তাঁদের আযাদীর লড়াই থামিয়ে দিতে চাচ্ছে। সুন্দর সুন্দর কথায় আকাশ কুসুম রঙ্গিন স্বপ্ন দেখাচ্ছে।

    কাশ্মীরীদের বিভ্রান্ত্রমূলক সেই বিজ্ঞাপনে লেখা ছিল, ‘‘৭০ বছরের বেশি সময় ধরে জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষকে ধোঁকা দেওয়া হয়েছে। পরিকল্পনামাফিক অপপ্রচারের সাহায্যে তাঁদের জীবনকে হত্যাযজ্ঞ, ধ্বংস ও দারিদ্রের নিরবচ্ছিন্ন চক্রাবর্তে আবদ্ধ করে ফেলা হয়েছে। আপনারা কি তা থেকে মুক্তি চান না?’’
    বিজ্ঞাপনে ধোঁকাবাজরা আরো বলছে, ‘‘বিচ্ছিন্নতাবাদীরা নিজেদের সন্ততিদের বিদেশে পাঠিয়ে লেখাপড়া করান, আর সাধারণ ছেলে-মেয়েদের হিংসা, পাথর ছোড়া আর হরতালের পথে যেতে উত্তেজিত করেন। ফের সেই পথই নিয়েছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। আপনারা কি এখনও তা সহ্য করবেন? তাঁদের খপ্পরে পড়ে ধ্বংসকে বেছে নেবেন, না কি সাধারণ জনজীবনে ফিরবেন?’’ এর পরেই কাশ্মীরবাসীর প্রতি আবেদন— স্বাভাবিক ব্যবসা-বাণিজ্য, জীবনযাত্রা শুরু করুন।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/12/27896/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    জাফলংয়ে যুক্তরাজ*্য প্রবাসীকে পিটিয়ে আহত করলো ভারতীয় সীমান্তসন্ত্রাসী বিএসএফ



    ভারতীয় সীমান্ত সন্ত্রাসী বাহিনী (বিএসএফ) বিভিন্ন সময় বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশের অভিযোগ তুলে গুলি করে হত্যা করে। অনেককে আবার পিটিয়েও আহত করে। এমন ঘটনা অসংখ্যবার ঘটলেও এবার ঘটেছে ভিন্ন ঘটনা।

    সুরমা টাইমসের বরাতে জানা যায়, বাংলাদেশ সীমান্তে এসে ভারতীয় সীমান্তসন্ত্রাসী বাহিনীর এক সদস্য বাংলাদেশের সাইফ আলী (২৩) নামের এক যুক্তরাজ*্য প্রবাসীকে বেধড়ক পিটিয়ে মারাত্মক আহত করেছে। তিনি বিশ্বনাথ উপজেলার দেওকলস ইউনিয়নের সদুরগাঁও গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসী আব্দুল আলীর ২য় পুত্র। গত মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে সিলেটের গোয়াইনঘাটের জাফলংয়ে এ ঘটনা ঘটে।

    সাইফের বাবা আব্দুল আলী বলেন, আমার স্ত্রী সন্তান নিয়ে মাত্র তিন দিন হয় দেশে এসেছি। দেশের পর্যটন কেন্দ্র দেখানোর জন্য গত মঙ্গলবার ‘আমার স্ত্রী সন্তানসহ ৮ জনকে নিয়ে জাফলংয়ে বেড়াতে যাই। সেখানে জিরো পয়েন্টে পানিতে নেমেছিল আমার ছেলে সাইফ। ওই সময় বাংলাদেশের সীমান্তে এসে বিএসএফের এক সদস্য লাঠি দিয়ে তাকে পেটাতে থাকে। এতে সাইফ গুরুতর আহত হয়। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ঘটনার সময় বাংলাদেশ বিজিবির কেউ টহলে ছিল না। বাংলাদেশের সীমারেখার কোন লেখা বা চিহ্ন ছিলো না। আমরা ব্রিটিশ নাগরিক বলার পরে আরো বেশী মারধর করে। এমনকি আমার মামা লাল মিয়া তাদেরকে না মারার জন্য অনুরোধ করলে তাকেও মারধর করে বিএসএফের সেই সন্ত্রাসী সদস্য। জিরো পয়েন্টে অনেক মানুষ দুই সীমান্তে আসা যাওয়া করছে। কিন্তু আমার ছেলে ব্রিটিশ নাগরিক। সে শুধুমাত্র জিরো পয়েন্টে সাঁতার কাটায় এইভাবে অত্যাচার করা হলো। এই ঘটনার সুষ্টু বিচার দাবি করেন তিনি।
    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/10/12/27892/



    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আল্লাহ তা‘আলা আপনার খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        আল্লাহ আপনাকে জাযায়ে খায়ের দান করুন।আমীন।

        Comment


        • #5
          চতুর্থ দিকে শুত্রু!ভেতরেও শুত্রু বাহিরেও শুত্রু। কোথাও যাওয়ার রাস্তা নাই।
          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

          Comment


          • #6
            Originally posted by Bara ibn Malik View Post
            চতুর্থ দিকে শুত্রু!ভেতরেও শুত্রু বাহিরেও শুত্রু। কোথাও যাওয়ার রাস্তা নাই।
            তাই শক্রর মোকাবেলা করার জন্য সকলেই জিহাদের পথে ফিরে আসুন...ইনশা আল্লাহ, বিজয় মুমিনদেরই হবে।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তায়ালা আপনাদের মেহনতকে কবুল করুন,আমিন।
              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

              Comment

              Working...
              X