Announcement

Collapse
No announcement yet.

আর ২/৩ বছর ইনশাআল্লাহ।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আর ২/৩ বছর ইনশাআল্লাহ।

    حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْمَهْرِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي سَعِيدُ بْنُ أَبِي أَيُّوبَ، عَنْ شَرَاحِيلَ بْنِ يَزِيدَ الْمَعَافِرِيِّ، عَنْ أَبِي عَلْقَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، فِيمَا أَعْلَمُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ يَبْعَثُ لِهَذِهِ الأُمَّةِ عَلَى رَأْسِ كُلِّ مِائَةِ سَنَةٍ مَنْ يُجَدِّدُ لَهَا دِينَهَا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ رَوَاهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ شُرَيْحٍ الإِسْكَنْدَرَانِيُّ لَمْ يَجُزْ بِهِ شَرَاحِيلَ ‏.‏

    আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:

    রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ নিশ্চয়ই আল্লাহ এই উম্মাতের জন্য প্রতি একশত বছরের শিরোভাগে এমন লোকের আবির্ভাব ঘটাবেন, যিনি এই উম্মাতের দীনকে তার জন্য সঞ্জীবিত করবেন।
    সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪২৯১

    হে আমার মুসলিম জাতি, হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।
    আমরা খিলাফত হারিয়েছিলাম ১৯২৪ সালে ।আমাদের লাঞ্ছনার ও অধপতনের দিন শুরু হয়েছিলো, ঐ ১৯২৪ সলে। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ি আমরি বিজয়ী হবো ২০২৪ সালে। এই হিসাবটা ইংরেজি সাল অনুযায়ী। আমরা মুসলিম। তাই আমরা আরবি সনের হিসাব করবো।
    আচ্ছা ,যদি আরবি সন অনুযায়ী হিসাব করি তবে, প্রতি একশ বছরে তিন বছর কমে যাবে।সুতরাং ,আমরা ধারণা করতে পারি, ২০২১ সালে আমাদের এই দ্বীন পূনরায় প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
    আল্লাহ মুসলিম জাতীকে ধৈর্যধারণ করার তৌফিক দান করুন। এই দ্বীনকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদেরকে প্রস্তুতি গ্রহণ করার তৌফিক দান করুন।ইমাম মাহদির সাথে যোগ দিয়ে, এই দ্বীনকে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জিহাদ করে শহীদ হবার তৌফিক দান করুন।
    আমিন ।

  • #2
    হে আল্লাহ! আপনি আমাদের ফরিয়াদ কবুল করুন। আমীন

    আল্লাহ তা‘আলা মুসলিম জাতিকে ধৈর্যধারণ করার তৌফিক দান করুন। এই দ্বীনকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদেরকে প্রস্তুতি গ্রহণ করার তৌফিক দান করুন।ইমাম মাহদীর বাহিনীর সাথে যোগ দিয়ে, এই দ্বীনকে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জিহাদ করে শহীদ হবার তৌফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      আমার মাঝেমধ্যে মনে হয় হয়ত বেশি দেরী নয়, এদিকে আফগানে আমাদের ভাইয়েরা বিজয়ের দারপ্রান্তে। আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

      Comment


      • #4
        আল্লাহ তায়ালা আমাদের ধৈর্য্য ধরার তৌফিক দান করুক।।

        Comment


        • #5
          শাইখ উসামা বিন লাদেন(রহি) হচ্ছেন এই জামানার সেই লোক। যার মিশন শুরু হয়েছিল একটি নতুন ইসলামিক শতাব্দীর শিরোভার্গে। ফোরামে তার জিবনীর উপর ডকুমেন্টারি আছে, ইনশাআল্লাহ দেখে নিবেন। মুসলিমদের বিজয় অতি সন্নিকটে ইনশাআল্লাহ।

          Comment


          • #6
            পরিস্থিতে তেমনই মনে হচ্ছে ৷
            "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

            Comment


            • #7
              আলা ইন্না নাসরাল্লাহি ক্বরিব.....
              فمن یکفر بالطاغوت ویٶمن بالله فقد استمسک بالعروت الوثقی'
              کم من فاة قلیلة غلبت فاة کثیرة باذن الله

              Comment


              • #8
                সুখবর সুখবর সুখবর!

                অল্প কিছুদিনেই বদলে যাচ্ছে আমাদের এই দুনিয়ার চিত্র ইন শা আল্লাহ!

                সুখবর সুখবর সুখবর!

                Comment


                • #9
                  আমাদের উচিত নিজেরা খুব বেশি কাজ করা। যিনি আসার তিনি তো আসবেনই। আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব থেকে কাজ করে যায়। দ্বীন কায়েমের সাথীরা অন্যান্য মুসলিমদের মতো হলে চলবে না। মুজাহিদ ভাইয়েরা হতে হবে শহিদ মুজাহিদিনদের মতো। জাকির মুসা( রহ) যিনি কাশ্মির মুজাহিদিবদের আমীর ছিলেন, তিনি জিহাদ বুঝার পর থেকে কোনদিন দামী কাপড় পরিধান কিরেননি। নিজের জন্য ধামী একটি কাপড় কিনলে ঘর থেকে বের হয়ে আবার ঘরে আসার পর গায়ে ঐ কাপড়টি থাকত না, কোন গরিব মুজাহিদকে গিফট দিয়ে দিতেন। আজকে আমাদের অবস্থা কত নীচের দিকে। আমাদের ইমারতকে আমাদেরকেই শক্তিশালী করতে হবে। শাইখ উসামা ইয়াতিম খানায় দান না কিরে জিহাদের ফান্ডে দান করা অব্যাহত রেখেচজিলেন, এমনকি ইয়াতিমদের একজন দায়িত্বশীলকে সাদাকা না দিয়ে ফেরত পাঠিয়ে ছিলেন। প্রিয় ভাইয়েরা, অন্তত দানের ক্ষেত্রে আমরা যেনো আমাদের ইমরতকে প্রাধান্য দেয়। ইমারতকে আমাদের পরিবারের একজন গুরুত্বপূর্ণ পার্সন ধরে এগুতে হবে। আমার পরিবারের কেও অসুস্থ হলে আমরা কি চিকিৎসা না করে বসে থাকতে পারি??? ঋণ করে হউক চিকিৎসা করাবার শতভাগ চেষ্টা করি। কিন্তু যখন মাস শেষে ইমারতের জন্য সাদাকা চাওয়া হয়, তখন যদি মুজাহিদ ভাইই বলে ভাই আমার হাত খালি তাহলে আমাদের কাজকে কীভাবে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবো??? এই জন্য আমাদের কাজকে আরো যত্নবান করতে হবে। আফগান আমাদের প্রেরণার উৎসঃ তাই আফগানে আমাদের সাহায্য সহযোগিতা আমাদের উপর ফরজ। আফগান বিজয়ের দারপ্রান্তে। সামনের দিনিগুলোতে আরো বেশি করে হইত আমাদের দান করা লাগবে।
                  ان المتقین فی جنت ونعیم
                  سورة الطور

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করে নিন

                    Comment


                    • #11
                      অবাক লাগে এটা ভেবে, যে আলমাহদী আলাইহিসসালাম এখন আমাদের মাঝেই কোথাও না কোথাও আছেন। হয়ত আলকায়দারই কোনো সদস্য, বা "সাধারণ" সদস্য" হিসাবে জীবন যাপন করছেন!

                      Comment


                      • #12
                        @Secret Mujahid

                        সত্যিই ভাই, এই উম্মতে দানশীল দুই হাতে সমুদ্রের ঢেউয়ের মত দান করার লোক খুবই কম। আগে খুব খারাপ লাগত যখন দেখতাম মানুষ নিজের জন্য তুচ্ছ তুচ্ছ শখ পূরণের জন্য লাখ লাখ এমনকি কোটি কোটি টাকাও খরচ করে যায়, অথচ আল্লাহর জন্য, অসহায় একটা মানুষের জন্য খরচ করতে গেলে কৈফিয়তের বন্যা ঝরিয়ে দেয়।

                        এখন আর খারাপ লাগে না, কিছুটা তাচ্ছিল্যের হাসি পায় কারণ:

                        كم من ألف لا يغني شيئا وكم من فرد يكفي ألفا

                        কত হাজার আছে যাদের দিয়ে কোনো কাজই হয় না, আর কত ব্যক্তি আছে যারা একাই হাজারের বদলে যথেষ্ট।

                        Comment

                        Working...
                        X