Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৯ সফর ১৪৪১ হিজরী # ১৮ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৯ সফর ১৪৪১ হিজরী # ১৮ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের স্থানে ৬ ডিসেম্বর রামমন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিলো সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী নেতা সাক্ষী মহারাজ!



    ভারতের অযোধ্যার ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদের জমির দাবি ছেড়ে দিতে পারে এই মামলার অন্যতম পক্ষ সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। মামলা নিস্পত্তিতে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের গঠন করে দেওয়া একটি মধ্যস্থতাকারী প্যানেল তাদের প্রতিবেদনে এমন আভাস দিয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভি। সূত্রের বরাতে এনডিটিভি জানিয়েছে, রাম মন্দির নির্মাণে সরকার অধিগ্রহণ করলে জমির ওপর নিজেদের দাবি প্রত্যাহার করে নিতে পারে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। তবে এর বিনিময়ে সরকারের কাছে অযোধ্যায় বিদ্যমান মসজিদের সংস্কার ও উপযুক্ত যেকোনও স্থানে নতুন মসজিদ নির্মাণের কথা জানিয়েছে তারা।

    এদিকে জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ জমির বিবাদ নিয়ে চলা মামলা নিষ্পত্তির আগেই বাবরি মসজিদের উপর রাম মন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে সন্ত্রাসী বিজেপি নেতা সাক্ষী মহারাজ। এমনকি মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মাণের দিনক্ষণও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে ভারতের ক্ষমতাসীন সন্ত্রাসী বিজেপির এই সাংসদ। সাক্ষী মহারাজ জানিয়েছে, আগামী ৬ ডিসেম্বর থেকে ওই স্থানে রামের মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

    বহুল আলোচিত ভারতের অযোধ্যার এই জমি নিয়ে মামলার শুনানি শেষ হয়েছে গত বুধবার। আদালতসূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৭ নভেম্বর এই মামলার রায় ঘোষণা করবে অ্যাটর্নি জেনারেল রাজেশ গাগৈ। রায় কী হবে, সেই দিকেই বহুদিন ধরে তাকিয়ে আছেন ভারতবর্ষের আপামর জনতা। কিন্তু এতদিন অপেক্ষা করতে মোটেই রাজি নয় সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী নেতা সাক্ষী মহারাজ। শুনানি শেষের আগেই সে ঘোষণা করে দিয়েছে, অযোধ্যায় রাম মন্দিরের নির্মাণ শুরু হবে ডিসেম্বর মাস থেকেই।
    উল্লেখ্য, ২৭ বছর পূর্বে ভেঙে ফেলার আগে বিরোধপূর্ণ জায়গাটিতে ১৬ শতক আয়তনের বাবরি মসজিদ ছিল। ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে সেটি ভেঙে দেয় শিবসেনার হিন্দু মালাউন সন্ত্রাসীরা। এই কাণ্ড ঘটানোর পেছনে তারা যুক্তি দেখায়, ‘অযোধ্যা ভগবান রামচন্দ্রের জন্মভূমি। মসজিদের জায়গাটিতে আগে রামের মন্দির ছিল। পরে মন্দিরের ভগ্নাবশেষের ওপর মসজিদ তৈরি করা হয়েছে।’ মসজিদ ভেঙে ফেলার ঘটনায় পুরো ভারতজুড়ে হিংসার পরিবেশ তৈরি হয় তখন। এই ঘটনা শেষমেষ হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা পর্যন্ত গড়িয়েছিল। হিংসার আঁচ সেসময় ভারতের পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেও কিছুটা লেগেছিল।
    ঘটনাচক্রে, ১৯৯২ সালে অযোধ্যাতে বাবরি মসজিদ যেদিন ভেঙে ফেলা হয়, সেই তারিখটি ছিল ৬ ডিসেম্বর। সেদিকে ইঙ্গিত করে সাক্ষী মহারাজ বলেছে, ‘যেদিন এই কাঠামোটিকে(বাবরি মসজিদ) ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, সেই তারিখেই মন্দির নির্মাণ শুরু করা উচিত। এটাই যুক্তিযুক্ত।’
    প্যানেল রিপোর্ট জানিয়েছে, আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার মসজিদ তালিকা দিতে পারে ওয়াকফ বোর্ড। রিপোর্টে অযোধ্যা নিয়ে জাতীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান করা হয়েছে, যে কারণে, মহান্ত ধর্মদাস এবং পদুচেরির শ্রী অরবিন্দ আশ্রম থেকে জমির প্রস্তাব এসেছে বলে খবর। এদিনই মধ্যস্থতার চেষ্টার বিস্তারিত প্রকাশ হয়, আবার এদিনই অযোধ্যা মামলা নিয়ে দৈনিক শুনানি শেষ করে সুপ্রিম কোর্ট বলে, “যথেষ্ঠ হয়েছে”।
    গত বুধবার সকালে রিপোর্ট জমা দেয় বিচারপতি কালিফুল্লা, তবে এদিন তা উল্লেখ করেনি প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈ। আগামী মাসে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেখানেই মধ্যস্থতাকারীদের রিপোর্টের ছাপ থাকবে। ১৭ নভেম্বর অযোধ্যা নিয়ে রায় দিতে পারেন প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈ।
    রায় প্রকাশের আগেই বাবরি মসজিদের উপর রাম মন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিল বিজেপি নেতা সাক্ষী মহারাজ। এমনকি মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মাণের দিনক্ষণও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় ভারতের ক্ষমতাসীন সন্ত্রাসী দল বিজেপির এই সাংসদ। সাক্ষী মহারাজ জানিয়েছে, আগামী ৬ ডিসেম্বর থেকে ওই স্থানে রামের মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/18/28031/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বাংলাদেশের কাছ থেকে এমভিএয়ের মাধ্যমে ট্রানজিট চায় ভারত!




    বাংলাদেশের দু’টি সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের সুযোগ পাওয়ার পর দ্বিপক্ষীয় মোটর ভেহিক্যাল অ্যাগ্রিমেন্টের (এমভিএ) মাধ্যমে ট্রানজিট চায় ভারত।

    (১৭ অক্টোবর)এরিপোর্ট প্রকাশ করেছে সংবাদ সংস্থা দৈনিক নয়া দিগন্ত।
    এদিকে, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারের বিধিবিধান বা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) অনুযায়ী পণ্য আমদানি-রফতানি ক্ষেত্রে ভারতকে বাংলাদেশের যানবাহন ও নৌযান ব্যবহার করতে হবে। তবে দ্বিপক্ষীয় এমভিএ’র মাধ্যমে দুই দেশের যানবাহন পরস্পরের সড়ক ব্যবহার করে চলাচল করতে পারবে।
    বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল (বিবিআইএন) উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার আওতায় এমভিএ বাস্তবায়নে স্থবিরতার পরিপ্রেক্ষিতে দ্বিপক্ষীয় এ উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যেতে চায় এই দেশটি। ভারতের এ উদ্যোগের ব্যাপারে বাংলাদেশের অবস্থান নেতিবাচক নয়। সম্প্রতি দিল্লিতে অনুষ্ঠিত দুই দেশের শীর্ষ বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

    তবে দ্বিপক্ষীয় এমভিএতে বাংলাদেশের চেয়ে ভারতের আগ্রহই বেশি। কেননা এর মাধ্যমে ভারত তার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে মূল ভূখণ্ডের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে। ভূমিবেষ্টিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ার কারণ হিসেবে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সাথে সরাসরি যোগাযোগের অভাবকে দায়ী করা হয়।
    নিয়মিত যাত্রীবাহী, ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী যান চলাচলের জন্য ২০১৫ সালের ১৫ জুন ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে চার দেশের পরিবহনমন্ত্রীরা বিবিআইএন এমভিএ সই করেছিলেন। এ চুক্তি সইয়ের পর ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আঞ্চলিক সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে ভারত শত কোটি ডলারের প্রকল্প অনুমোদন করে। এ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের সাথে ভারতের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনে ৫৫৮ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ ও উন্নয়নের পরিকল্পনা হতে নেয়া হয়েছে। উপ-আঞ্চলিক বাণিজ্য ৬০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য সামনে রেখে ভারত এ প্রকল্প হাতে নিয়েছে। প্রকল্পটি ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক বিভাগ অনুমোদন করেছে। এতে ৫০ শতাংশ অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।

    প্রকল্পের আওতায় ১৩ কোটি ডলার ব্যয়ে কলকাতা থেকে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বনগাঁও পর্যন্ত সড়ক প্রশস্থ, দেড় কোটি ডলার ব্যয়ে শিলিগুড়ি-মিরিক-দার্জিলিং সড়ক উন্নয়ন এবং ২৫ কোটি ডলার ব্যয়ে কলকাতার উপকণ্ঠে অবস্থিত ডায়মন্ড হারবার থেকে ১২৩ কিলোমিটার নতুন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছিল। এ ছাড়া ৫১ কোটি ডলার ব্যয়ে মনিপুর রাজ্যের দু’টি মহাসড়ক উন্নয়নও এর আওতায় রয়েছে। চার দেশের সবাই এ চুক্তি অনুসমর্থন করার পর বিবিআইএন এমভিএ কার্যকর হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু ভুটানের পার্লামেন্ট চুক্তিটি অনুসমর্থনে সায় দেয়নি। তাই বিবিআইএন এমভিএ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া মুখ থুবড়ে পড়েছে।

    রক্ষণশীল সমাজব্যবস্থায় অভ্যস্ত ভুটানের ভয়, এমভিএ বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের ভারী যানবাহনগুলোর চলাচল তাদের দেশে বেড়ে যাবে। এটি ভুটানের নাজুক অবকাঠামোকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। এ ছাড়া ভুটানে অন্য দেশের নাগরিকদের যাতায়াতও অনিয়ন্ত্রিতভাবে বেড়ে যাবে। এটি ভুটানের জনগণ পছন্দ করবে না। এ কারণে ভুটান তাদেরকে বাদ দিয়েই বিবিআইএনের অন্যান্য দেশকে এমভিএ নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেছে। কিন্তু বিবিআইএনের বাকি দেশগুলো ভুটানের এই প্রস্তাব পছন্দ করেনি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আঞ্চলিক উদ্যোগ কাক্সিক্ষত গতি না পেলে বাংলাদেশের সাথে দ্বিপক্ষীয় এমভিএ সই করার ইচ্ছার কথা জানিয়েছে ভারত। দিল্লিতে শীর্ষ বৈঠকের পর ঢাকায় সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ভারতের হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলী দাশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

    গত ৫ অক্টোবর দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার করে পণ্য আমদানি-রফতানির এসওপি সই হয়েছে। এসওপির আওতায় বাংলাদেশের নদীপথ, রেল, সড়ক বা মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্ট (নদী, রেল বা সড়ক) ব্যবহার করে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে পণ্য আনা-নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের রামগড় ও ভারতের দক্ষিণ ত্রিপুরার সাবরুম-ফেনী নদীর ওপর নির্মাণাধীন মৈত্রী সেতুর মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের সাথে ত্রিপুরার সরাসরি সংযোগ স্থাপিত হবে। বর্তমানে এক হাজার ৫০০ কিলোমিটার পথ ঘুরে ত্রিপুরাকে কলকাতা বন্দর ব্যবহার করতে হয়। এখন মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরের চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে পারবে রাজ্যটি।

    এসওপি অনুযায়ী আটটি রুট হচ্ছে চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর থেকে আখাউড়া হয়ে আগরতলা (ত্রিপুরা), চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর থেকে তামাবিল হয়ে ডাউকি (মেঘালয়), চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর থেকে শ্যাওলা হয়ে সুতারকান্দি (আসাম), চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর থেকে বিবিরবাজার হয়ে শ্রীমন্তপুর (ত্রিপুরা), আগরতলা (ত্রিপুরা) থেকে আখাউড়া হয়ে চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর, ডাউকি (মেঘালয়) থেকে তামাবিল হয়ে চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর, সুতারকান্দি (আসাম) থেকে শ্যাওলা হয়ে চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর এবং শ্রীমন্তপুর (ত্রিপুরা) থেকে বিবিরবাজার হয়ে চট্টগ্রাম বা মংলা বন্দর।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/18/28034/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      নরসিংদীর রায়পুরায় ‘হিন্দুত্ববাদী ইসকন’ কর্তৃক মাদ্রাসার ভবন নির্মাণ


      নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামে অবস্থিত মদিনাতুল উলুম তালিমুল কুরআন মাদরাসার ভবন নির্মাণ করলো হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকন।
      ইমান টুয়েন্টিফোর ডট কমের বরাতে গত ২৮ সেপ্টেম্বর ভবনটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিল নরসিংদী জেলা ইসকনের প্রধান শ্রীমান প্রহ্লাদ কৃষ্ণ দাস। অনুষ্ঠানে এই ইসকন নেতা শতাধিক ওলামা-তালাবা ও মুসল্লিদের সামনে আলোচনা রাখে।

      অনুষ্ঠান শুরু হয় কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে, এরপর পাঠ করা হয় গীতা থেকেও। এসময় ইসকনের আরও একাধিক নেতা উপস্থিত ছিল। নির্মাণকাজ চলাকালীন নির্মাণব্যয়ের উৎস গোপন রাখা হয়।
      পরে হিন্দু ব্যক্তির নামে ভবনের নামকরণের ফলে আসল রহস্য বেরিয়ে আসে। ভবনটির নামকরণ করা হয় ‘মুক্তিযোদ্ধা রাখাল ভট্টাচার্য স্মৃতি এতিম ছাত্রাবাস’।
      নরসিংদীর রায়পুরা এলাকাটি আলেম-ওলামাদের চারণভূমি হিসেবে খ্যাত। সেইখানে এধরনের কর্মকান্ড সত্যিই আমাদের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ বলে মনে করছেন আলেমওলামাগণ।

      আর এই মাদরাসাটির পরিচালক ফজলুল হক সাহেব চট্টগ্রামের নানুপুরী হুজুরের খলিফা এবং অত্র অঞ্চলের সর্বজন শ্রদ্ধেয় একজন ব্যক্তিত্ব। ওরা আমাদের আস্থার জায়গাগুলোতে আঘাত হানছে।

      আমাদের আকাবিরদের সাইনবোর্ডধারী বড় বড় মাথাগুলোকে সুকৌশলে হাত করে নিচ্ছে। মসজিদ-মাদরাসায় হিন্দুদের ডোনেশন গ্রহণ জায়েয না নাজায়েয সেই প্রশ্ন এখানে নয়, এটা তো হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরাসরি আলেম-ওলামাদের অংশগ্রহণ।
      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/18/28037/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামীদের গুলিতে এক ভারতীয় মালাউন নিহত



        ম্মু-কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামীদের গুলিতে এক ভারতীয় মালাউন নিহত হয়েছে। গত বুধবার সন্ধ্যায় চরণজিৎ সিং নামের ওই ভারতীয় মালাউন নিহত হয়।

        সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ানে।

        স্বাধীনতাকামীদের গুলিতে গুরুতর জখম হয়েছে আরও এক ভারতীয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে প্রথমে পুলওয়ামা সরকারি হাসপাতাল ও পরে শ্রীনগরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

        ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর জম্মু-কাশ্মীরে থেমে থেমে এমন ঘটনা ঘটে চলেছে।
        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/18/28042/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আপেলে মুজাহিদদের নাম লিখে কাশ্মীরি ব্যবসায়ীদের একাত্মতা প্রকাশ, গো-পূজারীদের প্রতি তিরস্কার



          সন্ত্রাসী মোদির দেশ ভারতের আগ্রাসনের পর, কাশ্মীরে ঘটে গেল এক চমকপ্রদ ঘটনা। মালাউন ভারত সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ স্বরুপ কাশ্মীরের ব্যবসায়ীরা শরীয়া বাস্তবায়নের জন্য যুদ্ধরত মুজাহিদগণের পক্ষে এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আপেল ব্যবসায়ীরা আপেলে মুজাহিদগণের নাম লিখে এবং বিভিন্ন লেখা লিখে এ প্রতিবাদ জানান।
          জম্মু ও কাশ্মীরের আপেল বিক্রেতারা কাশ্মীরের বিভিন্ন জেলার আপেল চাষী ও আপেলের পাইকারি ব*্যবসায়ীদের কাছ থেকে আপেল কেনেন। সেই আপেল তাঁরা কেজি দরে বিক্রি করেন জম্মু, পাঞ্জাব, দিল্লি, হরিয়ানায়। সেই আপেলগুলি সবচেয়ে বেশি কেনে কাশ্মীর ঘুরতে যাওয়া পর্যটকরা। এবার সেই অপেলকেই প্রতিবাদের অভিনব উপায় হিসেবে অবলম্বন করে ব্যবসায়ীরা তাদের মনের কথা প্রকাশ করেছেন। আর একাত্মতা প্রকাশ করেছেন আল কায়েদা কাশ্মীর শাখা আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের মুজাহিদগণের সাথেও।

          সংবাদ প্রতিদিন নামে একটি অনলাইন বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, গত তিন-চার দিন ধরে দেখা গেছে, আপেলের বাক্স বা পেটি খুললেই তাতে নীল বা কালো রংয়ের পেন দিয়ে লেখা রয়েছে, ‘আজাদি চাই’, ‘আমি বুরহান ওয়ানিকে ভালবাসি’, ‘জাকির মুসা কাম ব্যাক’, ‘হিন্দুস্থান মুর্দাবাদ’, ‘ভারতীয় সেনা দূর হটো’-র মতো নানা প্রতিবাদী স্লোগান। কোন পেটিতে বা কোন বাক্সে এসব লেখা আছে তা বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই। এই কথাগুলো কোথাও খোদাই করা রয়েছে। কোথাও স্টিকার হিসাবে সেলোটেপ দিয়ে এঁটে দেওয়া হয়েছে।

          কাঠুয়ার পাইকারি বাজারের সভাপতি রোহিত গুপ্তা জানিয়েছে, যে সব বাক্সের আপেলে ওই সব লেখা ছিল, সেগুলো কাশ্মীর থেকে এসেছে। কথাগুলি লেখা ছিল ইংরেজি ও উর্দুতে।
          শরিয়াহ বাস্তবায়নের লক্ষে যুদ্ধরত আল-কায়েদার কাশ্মীর শাখা আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের প্রতিষ্ঠাতা কমান্ডার জাকির মুসা রহিমাহুল্লাহ এর নামও রয়েছে ঐসকল আপেলগুলোতে। আপেলে নাম থাকা বুরহান ওয়ানি রহিমাহুল্লাহও ছিলেন এক স্বাধীনচেতা কাশ্মীরি মুজাহিদ, ইসলামী শরীয়াত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই তিনি লড়াই করেছিলেন দখলদার হিন্দু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে। আল-কায়েদাপন্থী এ দু’জন কাশ্মীরি নেতা উপমহাদেশে বেশ জনপ্রিয়।
          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/18/28048/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            মুসলিমরা বাবরি মসজিদ জমির দাবি ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে বলে মিথ্যাচার করছে হিন্দুত্ববাদীরা



            ভারতের সুপ্রিম কোর্টের চূড়ান্ত রায় ঘোষণা বাকি এখনও। তার আগেই অন্য মোড় নিল বাবরি মসজিদ তথা অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মামলা। জমির দাবি ছাড়ার প্রস্তাবে একেবারেই সায় নেই বলে এ বার জানিয়ে দিল অযোধ্যা মামলায় মুসলিম পক্ষের একাংশ। তাদের দাবি, সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড যে প্রস্তাব দিয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে, তাতে হতবাক তারা।

            বিডি জার্নাল সূত্রে জানা গেছে, মুসলিম পক্ষের প্রতিনিধিদের দাবি, শীর্ষ আদালত নিযুক্ত মধ্যস্থতাকারী কমিটির সঙ্গে তাদের কোনও সমঝোতাই হয়নি। যদি হয়ে থাকে তা একমাত্র সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের সঙ্গে। কিন্তু শর্তসাপেক্ষে মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে বোর্ডের কোনও সমঝোতা হলেও, তা সংবাদমাধ্যমে কীভাবে ফাঁস হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তারা। ইচ্ছাকৃত ভাবেই বিষয়টি ফাঁস করা হয়ে থাকতে পারে বলে দাবি তাদের।

            এর আগে, গত বুধবার বন্ধ খামে একটি রিপোর্ট জমা দেয় সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত মধ্যস্থতা কমিটি। ওই রিপোর্টে বিতর্কিত জমির দাবি ছাড়তে রাজি হয়েছে সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড। মধ্যস্থতাকারীদের মধ্যে অন্যতম শ্রীরাম পঞ্চুর মাধ্যমে একটি চিঠি দিয়ে নিজেদের মতামত জানিয়েছে তারা। কিন্তু এ দিন একটি বিবৃতি প্রকাশ করে সেই দাবি খারিজ করেন অযোধ্যা মামলায় মুসলিম পক্ষের আবেদনকারী এম সিদ্দিকের আইনজীবী এজাজ মকবুল। তিনি বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হওয়া রিপোর্টে সমঝোতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এই ধরনের কোনও প্রস্তাবে আমরা রাজি নই। যে পদ্ধতিতে মধ্যস্থতা হয়েছে এবং মীমাংসার মাধ্যমে জমির দাবি ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে, তাতেও তাতেও একমত নই আমরা।’

            সমঝোতার খবর ইচ্ছাকৃত ভাবে সংবাদমাধ্যমে ফাঁস করা হয়েছে বলেও দাবি করেন এজাজ মকুবল। তার কথায়, উত্তরপ্রদেশের সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড জমির দাবি তুলে নিতে রাজি হয়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ফলাও করে প্রকাশিত হয়েছে। এই সমঝোতার বিষয়টি জানাজানি হল কী ভাবে? কারণ সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি চলাকালীনই সমঝোতা প্রক্রিয়া শুরু হয়ে থাকবে। সে ক্ষেত্রে নির্বাণী আখড়ার ধর্ম দাস, সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের জাফর ফারুকি এবং হিন্দু মহাসভার চক্রপাণি-সহ হাতেগোনা কয়েক জনের উপস্থিতিতে আলোচনা হয়েছে। তাই হয় মধ্যস্থতাকারী কমিটিই বিষয়টি ফাঁস করেছে, নয়ত বা নির্বাণী আখড়া।
            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/18/28052/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আল্লাহ আপনাদের কাজ কবুল করুন আমীন।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment


              • #8
                নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামে অবস্থিত মদিনাতুল উলুম তালিমুল কুরআন মাদরাসার ভবন নির্মাণ করলো হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকন।==এই বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। আসলে আমার মনে হয়, আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ ও অধিকাংশ উলামায়ে কেরাম ইসকনের ব্যাপারে তেমন বেশী জানেন না। তাই এ ব্যাপারে আমাদেরকে সোচ্চার ভূমিকা পালন করা একান্ত কর্তব্য।
                ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                Comment


                • #9
                  বাবরি মসজিদ ছেড়ে দেয়া মানে হচ্ছে সেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করা। ভারতের মুসলিমরা এ কাজটি করতে পারে না। এ ক্ষেত্রে যা করণীয় তা করার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া দরকার।
                  ان المتقین فی جنت ونعیم
                  سورة الطور

                  Comment

                  Working...
                  X