Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৭ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ৫ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৭ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ৫ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কাশ্মীরে অজ্ঞাত স্বাধীনতাকামীদের গ্রেনেড হামলায়, হতাহত ১৬


    ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের কঠোর অবরোধের মধ্যেই কাশ্মীরে শ্রীনগরে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটেছে।

    গতকাল সোমবার অজ্ঞাত ব্যক্তিদের চালানো এই গ্রেনেড হামলায় এক সন্ত্রাসী নিহত ও ১৫ টি আহত হয়েছে। এরমধ্যে দুইটির অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

    এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলার পর থেকে ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনী বাজার এলাকাটি ঘিরে রেখেছে। এটি নিয়ে শেষ ১০ দিনের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে তিনটি গ্রেনেড হামলা হল।

    গত সপ্তাহে সোপোরের একটি বাস স্ট্যান্ডে অপেক্ষমান লোকজনকে লক্ষ্য করে নিক্ষিপ্ত একটি গ্রেনেড বিস্ফোরণে ১৫ জন আহত হয়।

    ২৬ অক্টোবর ভারতের আধাসামরিক সন্ত্রাসী বাহিনী সিআরপিএফের সন্ত্রাসীরা একটি তল্লাশি চৌকিতে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি চালানোকালে গ্রেনেড হামলায় ছয় ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী আহত হয়।

    গত ৫ আগস্ট জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর থেকেই থমথমে অবস্থা গোটা উপত্যকার। জম্মু-কাশ্মীরকে একরকম অবরুদ্ধ অবস্থায় রেখেছে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের গডফাদার মোদি সরকার।

    রাজ্যটিকে কেন্দ্র শাসিত দুইটি আলাদা অঞ্চলে ভাগ করার ঘোষণা দেয় ভারত, যা গত বৃহস্পতিবার বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এ দু’টো অঞ্চলের একটি হচ্ছে জম্মু-কাশ্মীর এবং অন্যটি চীন সীমান্তবর্তী লাদাখ।

    দুটি অঞ্চলই এখন থেকে অবৈধ দখলদার ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে পরিচালিত হবে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28463/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ‘আ’লীগ নেতাদের আশীর্বাদ না থাকলে এত দূর আসা যেত না’


    আয়কর নথিতে দেখানো সম্পদের বাইরে কোনো অবৈধ সম্পদ নেই বলে দাবি করেছে সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা ও ঠিকাদার জি কে শামীম। আয়কর নথির বাইরে সম্পদ পাওয়া গেলে শাস্তি পেতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছে সে।

    আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত শামীমকে দ্বিতীয় দিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদকের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন, উপপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, সালাউদ্দিন আহমেদসহ অনুসন্ধান দলের সদস্যরা। বেলা তিনটায় রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে আনা হয় ঢাকা মহানগর সন্ত্রাসী যুবলীগ দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে। তাঁকেও বেলা তিনটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। রিপোর্টঃ প্রথম আলো

    দুদকের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, জি কে শামীমকে প্রধানত তাঁর সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়ও চলে আসে। শামীম কীভাবে এত কাজ পেয়েছে, কারা তাঁকে সহায়তা করেছে, সেসবও জানতে চায় দুদকের কর্মকর্তারা। গণপূর্তের কর্মকর্তাদের কাকে কত শতাংশ কমিশন দিয়ে কাজ পেত, তা–ও জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু উত্তরের ক্ষেত্রে শামীম ছিল অনেকটাই কৌশলী। অন্যান্য সংস্থার জিজ্ঞাসাবাদে সব তথ্য দিয়েছে বলে দুদক কর্মকর্তাদের কাছে জানায় শামীম। তাঁর কাছে নতুন কোনো তথ্য নেই বলেও দাবি করে সে।

    শামীম বলেছে, অনেক নেতাই তাঁর অফিসে নিয়মিত যেত। প্রয়োজনে তাঁদের সহায়তাও নিয়েছে। রাজনৈতিক নেতাদের আশীর্বাদ না থাকলে এত দূর আসতে পারত না।

    এসব নেতা আশীর্বাদের বিনিময়ে কত টাকা নিত, তা জানতে চাইলে শামীম মুখ খোলেননি এখনো। তবে দুদক চাইছে এ বিষয়ে শামীমের পরিষ্কার বক্তব্য। সূত্র বলছে, এসব তথ্য পেলে অন্য অনুসন্ধানের কাজে লাগবে। কিছুটা ক্ষুব্ধ শামীম বলেছে, প্রয়োজনের সময় নেতারা ব্যবহার করলেও তাঁর প্রয়োজনের সময় কেউই পাশে নেই। ‘মধু খাওয়া’ এসব নেতাকে ‘নষ্ট মানুষ’ বলেও শামীম আক্ষেপ প্রকাশ করেছে বলেও সূত্র জানিয়েছে।

    অন্যদিকে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে প্রথম দিনের জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর কাছ থেকে প্রাথমিক কিছু তথ্য জেনেছে দুদকের দলটি। দুদকের হাতে থাকা কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য–উপাত্ত যাচাই করে নিয়েছে।

    জি কে শামীমকে গত ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিকেতনের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিন তাঁর কার্যালয় থেকে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ১৬৫ কোটি টাকার স্থায়ী আমানতের (এফডিআর) কাগজপত্র, ৯ হাজার মার্কিন ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরি ডলার, একটি আগ্নেয়াস্ত্র এবং মদের বোতল জব্দ করা হয়।

    ২৯৭ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২১ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। রোববার তাঁকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে দুদক।

    শামীমের প্রতিষ্ঠান জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড বর্তমানে এককভাবে গণপূর্তের ১৩টি প্রকল্পের নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করছে। আবার যৌথভাবে আরও ৪২টি প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে যুক্ত, যা সারা দেশে চলমান অধিদপ্তরের মোট প্রকল্পের ২৮ শতাংশ। সব কটি প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ৪ হাজার ৬৪২ কোটি ২০ লাখ টাকা, যার মধ্যে ১ হাজার ৩০১ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28497/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সন্ত্রাসী নেশাখোর ছাত্রলীগ নেতাসহ আটক ৩


      কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল থেকে সন্ত্রাসী দুই ছাত্রলীগ নেতাসহ তিন শিক্ষার্থীকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় হাতেনাতে আটক করা হয়েছে । একইসঙ্গে তাদের কাছ থেকে বেশকিছু মাদকদ্রব্য ও হাতুড়ী উদ্ধার করা হয়েছে।

      ইনসাফ২৪ এর বরাতে জানা যায়, বুধবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় হলের ৫০৬ নং কক্ষ থেকে হল পরিচালিত অভিযানে মাদকসেবী ও মাদকদ্রব্যাদি পাওয়া যায়। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রুমটি সিলগালা করেছে।

      অভিযুক্ত তিন শিক্ষার্থীরা হচ্ছে- বাংলা বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক জসীম উদ্দিন বিজয়, পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজীব কুমার কর ও একই বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী খলিলুর রহমান শিবলু। তবে তাদের কেউই বঙ্গবন্ধু হলের বৈধ শিক্ষার্থী নয় বলে জানা গেছে।

      হলের প্রাধ্যক্ষ মো. জিয়া উদ্দিন হল পরিদর্শনের সময় ৫০৬ নাম্বার কক্ষ থেকে এইসব মাদকদ্রব্য উদ্ধার করেন। তিনি জানান, আমি ৫০৬ নং কক্ষে ঢুকার সময় গাঁজার বাজে গন্ধ পাই। রুমে ঢুকামাত্র আবছা অন্ধকারে ধোঁয়ার মধ্যে কেউ এয়ারফ্রেশনার স্প্রে করে। রুমে সজীব, শিবলু ও বিজয়কে নেশাগ্রস্ত, অস্বাভাবিক অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখি। একটি টেবিলের উপর বেশকিছু মাদক পড়ে থাকতে দেখি। তারপর পুরো কক্ষ সার্চ করে টেবিল, তোষক, ড্রয়ারসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে গাঁজা, একটি হাতুড়ি, ৩টি বন্ধ ফোন এবং নানাধরণের নেশাদ্রব্য আমরা উদ্ধার করি। এই কক্ষের বিরুদ্ধে আগেও বিভিন্ন অভিযোগ ছিলো।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28494/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ধর্ষকদের হটিয়ে গৃহবধূকে আবার ধর্ষণ করল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা


        ভোলার এক গৃহবধূকে চারজন ধর্ষণকারীদের থেকে উদ্ধার করে নিজেই তাকে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ এক নেতার ওপর।

        শনিবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে মনপুরায় নির্জন চর উপজেলার চরপিয়ালে এ ঘটনা ঘটে।

        ঘটনাটি চরের বাতাইন্নারা (মহিষের রাখালরা) দেখে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে জানায়। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তিনি (চেয়ারম্যান) চরপিয়াল থেকে ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে মনপুরায় নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেন।

        এ ঘটনায় গতকাল রাতে মনপুরা থানায় ওই গৃহবধূ মনপুরা উপজেলার সাকুচিয়া ইউনিয়নের সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম (৩০), বেলাল পাটোয়ারী (৩৫), মো. রাসেদ পালোয়ান (২৫), শাহীন খান (২২) এবং কিরণকে (২৬) আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা করেছেন।

        ভিকটিম জানান, ধর্ষক নজরুল তাকে ধর্ষণের সময় তা ভিডিও করে এবং বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য হুমকি দেয়। কাউকে কিছু বললে ওই ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেয়ারও হুমকি দেয়। খবরঃ ইনসাফ২৪

        জানা যায়, চরফ্যাশন উপজেলার বেতুয়া লঞ্চঘাট থেকে স্প্রিডবোটে করে ওই গৃহবধূ তার আড়াই বছরের শিশু সন্তানকে নিয়ে মনপুরা উপজেলায় যাত্রাকালে স্প্রিডবোটটি কিছুদূর যাওয়ার পর চরের মধ্যে জোর করে নামিয়ে তাকে ধর্ষণ করে চার পুরুষ যাত্রী। স্পিডবোটের ড্রাইভার রিয়াজ বিষয়টি স্পিডবোটের মালিক সাকুচিয়া ইউনিয়নের সসন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সভাপতি নজরুলকে জানালে সে অপর একটি স্পিডবোট নিয়ে চরপিয়ালে আসে। এ সময় সে ওই চার ধর্ষককে মারধর করে তাদের কাছে থাকা ৩ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। এরপর ধর্ষক নজরুল নিজে ওই গৃহবধূকে চরের ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28491/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          রাজশাহী পলিটেকনিকেও পাওয়া গেল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের টর্চার সেল, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার


          রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের একটি ভবনের ১১১৯ নম্বর কক্ষে ছাত্রলীগের টর্চারসেলের খোঁজ পাওয়া গেছে। সেই টর্চারসেল থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। টর্চারসেলের রুমে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধরে এনে রড ও লাঠি দিয়ে নির্যাতন করা হতো বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

          ইসলাম টাইমসের বরাতে জানা যায়, গত শনিবার (২নভেম্বর) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষকে লাঞ্ছিত এবং পুকুরে ফেলে দেয়ার ঘটনায় কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তে গিয়ে এই টর্চার সেলের সন্ধান পান। তদন্ত কমিটির সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে-অধ্যক্ষ, শিক্ষক ও ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলেন এবং সিসিটিভির ফুটেজ দেখেন।

          টর্চারের বিষয়ে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বললে বা তাদের কোনো কাজের প্রতিবাদ করলেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নেমে আসত নির্যাতন। এমনকি, শিক্ষকের সামনে ক্লাস থেকে ছাত্রদের ধরে এখানে এনে নির্যাতন করা হতো। ইনস্টিটিউটের পুকুরের পশ্চিমপাশের ভবনের ১১১৯ নম্বর কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব*্যবহৃত হতো। সেখান থেকে লোহার রড, পাইপ ও লাঠি উদ্ধার হয়েছে।

          তদন্ত কমিটিকে কয়েক জন শিক্ষক ও ছাত্র জানান, টর্চার সেলটি সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের। ওই কক্ষের সামনে ছাত্রলীগের টেন্ট। কেউ নেতাদের কথা না শুনলে সেখানে নিয়ে টর্চার করা হতো। এ সময় ইংরেজি বিভাগের এক শিক্ষক এবং অধ্যক্ষ ফরিদ উদ্দিন তদন্ত কমিটির সঙ্গে কথা বলেন।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28488/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে চলছে মাদকের রমরমা ব্যবসা


            বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকাসক্তের প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। খোদ আ’লীগ শিক্ষক নেতা থেকে শুরু করে, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতারাও মাদক সেবন এবং মাদক কারবারিতে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।

            অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যলয় টর্চার সেলের কমান্ডার খ্যাত জয়ের তত্ত্বাবধানে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং হলগুলোতে মাদক সেবন এবং রমরমা মাদকের কারবারি পরিচালিত হয়। যাকে পেছন থেকে সাপোর্ট দিচ্ছে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা শীর্ষ নেতারা বলে অভিযোগ আছে।

            জানা যায়, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইয়াবা এবং ফেনসিডিলে প্রবণতা বেশি। কর্মচারীদের গাঁজা, ফেনসিডিল। কর্মকর্তাদের মধ্যে গাঁজা, ফেনসিডিল ইয়াবা এবং মদ সেবনের অভিযোগ। শিক্ষকদের মধ্যে মদের এবং ফেনসিডিলের।

            অনুসন্ধানে জানা গেছে, একাডেমিক ভবন ৪ এর একজন আ’লীগ শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীদের সাথে নিয়ে মদের আড্ডা বসানোর অভিযোগ রয়েছে। একই অভিযোগ ২ নং ভবনের একজন সিনিয়র শিক্ষক এবং দুজন জুনিয়র শিক্ষকের অংশগ্রহণ আছে বলে বিশ্বস্ত সূত্র নিশ্চিত করেছে। খবরঃ কালের কন্ঠ

            কবি হেয়াৎ মামুদ ভবনে ৬ জন শিক্ষকের রুমে এই মাদক সেবন হয়। একাডেমিক ভবন ৩ এ বসে একজন শিক্ষক যার বিরুদ্ধেও মাদক সেবনের অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষকেরা তাদের চেম্বারে, কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসের বাইরে বিভিন্ন হোটেল, মাদকের আখরা এবং কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনের পাশে এবং ঝোপে-ঝাড়ে মাদক সেবন করে থাকে বলে সূত্র জানায়।

            এ ছাড়াও ক্যাম্পাসের ভিতরে এসে বহিরাগতদের বিরুদ্ধেও মাদক সেবনের এই অভিযোগ আছে। তবে বহিরাগতরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের কিছু নেতার মদদেই ক্যাম্পাসকে মাদক সেবনের নিরাপদ আশ্রয়স্থল বানিয়েছে। প্রতিদিন রাত ৮টার পর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত শহীদ মুখতার ইলাহী হলের বিভিন্ন কক্ষে মাদক সেবনের এই আখরা বসে। বঙ্গবন্ধু হলের ছাদে রাত ৮টার পর থেকে রাত ১টা পর্যন্ত বহিরাগতদের নিয়ে গাঁজা সেবন করে থাকে কিছু শিক্ষার্থী। হলের ছাদগুলোতে রাত গভীর হওয়ার সাথে সাথে মাদক এবং গাঁজা সেবনকারীদের উপস্থিতি বাড়ে।

            সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের উচ্চপদধারী কিছু নেতা মাদক সেবন এবং ব্যবসার সাথে সরাসরি জড়িত বলেও অভিযোগ আছে। সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির সভাপতি এবং সাবেক কমিটির সভাতির মাদক সেবনের একটি ভিডিও ভাইরাল হয় যা এখনো ইউটিউবে পাওয়া যায়।

            তবে কিছু শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ সকল বিষয়ে সরাসরি অবগত এবং প্রমাণাদি থাকা সত্বেও কোনো ধরণের কার্যকরি পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এসব নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি কিংবা প্রশাসনের কোনো তৎপরতা নেই।

            নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষকদের আবাসিক ভবন ডরমেটরির একজন শিক্ষক জানান, কিছুদিন আগে ডরমেটরিতে রাতে মাদক সেবন করে সিঁড়িতে মাতলামী করছিল এক শিক্ষক। এ অবস্থায় তিনি বাসায় যেতে পারছিলেন না। পরে তাকে বাসা পৌঁছে দেন তিনি।

            অভিযোগ রয়েছে পুলিশ ফাঁড়ির মাঠের পাশে, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশে, বোটানিক্যাল গার্ডেনে, মসজিদের পেছনে বসে গাঁজার আসর।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28484/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              পরামর্শ না করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্টের রুমে তালা দিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ


              আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের আসন বিন্যাসের ক্ষেত্রে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে পরামর্শ না করায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মুখতার ইলাহী হলের প্রভোস্ট রুম এবং অফিস রুমে তালা লাগিয়েছে ওই হলের টর্চার সেলের কমান্ডার খ্যাত সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদ-উল-ইসলাম জয়।

              রবিবার (৩ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মুখতার ইলাহী হলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হল ও অফিস থেকে বের করে তালা দেয় এই সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা ।

              জয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাবেক কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০১৫ সালে হল চালুর পর থেকে জয় ওই হলে অবৈধভাবে একাধিক কক্ষ দখল করে রয়েছে।

              সূত্র জানায়, পূর্ব আবেদনপত্র থেকে গত বৃহস্পতিবার হলের আসন বরাদ্দের জন্য শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন হল প্রভোস্ট। বৃহস্পতিবার রাতেই সাক্ষাৎকার দেয়া শিক্ষার্থীদের আসন বণ্টন করে তালিকা দেওয়া হয়।

              সিট বরাদ্দে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সঙ্গে পরামর্শ না করে আসন বরাদ্দ দেওয়ার পর ওই রাত থেকেই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা বিভিন্ন পরিকল্পনা নেয়। পরিশেষে রবিবার আসনপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আসলে তাদের বের করে দিয়ে প্রভোস্ট কক্ষ ও অফিস কক্ষে তালা লাগিয়ে দেয় টর্চার কমান্ডার জয়সহ সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতারা।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28478/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সন্ত্রাসী দল বিজেপি নেতার বক্তব্য -‘বিদেশি গরু আমাদের গো-মাতা নয়’


                সারা ভারতে গোরক্ষার নামে চলছে মুসলিম হত্যা। আসলে এটা গোরক্ষা নয় বরং মুসলিম হত্যার একটা অস্ত্র। যা দিয়ে তারা অন্যায়ভাবে মুসলিমদের হত্যা করে চলছে। মালাউন মুশরিকদের ভ্রান্ত্র বিশ্বাস অনুযায়ী গরুকে তাদের মা মনে করে। অথচ এই গরু যদি বিদেশি হয় তাহলে তা তাদের মা নয় বলে মন্তব্য করেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সন্ত্রাসী দল বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
                গতকাল সোমবার বর্ধমান শহরের টাউনহলে ‘ঘোষ ও গাভি কল্যাণ সমিতি’র অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দিলীপ ঘোষ মন্তব্য করে- বিদেশি গরু হিন্দুদের গো-মাতা নয়। বিদেশি গরু নিয়ে করা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতার এ মন্তব্য মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে সন্ত্রাসী দল বিজেপি রাজ্য সভাপতির এই মন্তব্য।
                সোমবার বর্ধমানের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিল রাজ্য সন্ত্রাসী দল বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। সেখানে সে বলে, আমাদের দেশি গাভির পিঠের কুঁজে সোনা থাকে। তাই দেশি গরুর দুধের রঙ সোনালি হয়। আর বিদেশি গরু তো হাম্বা হাম্বাও ডাকে না।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/05/28460/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বিদেশি গরু!!!আমাদের গো মাতা নয়!!! হায়রে কী অসহায় আমাদের দেশের গরুরা।
                  ان المتقین فی جنت ونعیم
                  سورة الطور

                  Comment


                  • #10
                    বাছুরের দেখি মেলা বুদ্ধি আছে!

                    Comment


                    • #11
                      ছাত্রলীগের কুকর্ম নিয়ে ডকুমেন্টারী ভিডিও বানানোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে উপলব্ধি করছি। আশা করি মুহতারাম ভাইয়েরা এদিকে একটু নজর দিবেন। জাযাকুমুল্লাহ
                      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                      Comment

                      Working...
                      X