Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১২ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ১০ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১২ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ১০ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    বাবরি মসজিদের স্থানে মন্দির নির্মাণের রায় মেনে নেবে না মুসলিম বিশ্ব : আল্লামা বাবুনগরী


    বহুল আলোচিত শহীদ বাবরি মসজিদের ভূমি মালিকানার ব্যপারে মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষে দেয়া ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়ের কড়া সমালোচনা করে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী। খবরঃ ইনসাফ২৪

    আজ (৯ নভেম্বর) শনিবার রায় পরবর্তি প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সংবাদ মাধ্যমে প্রেরিত এক বার্তায় আল্লামা বাবুনগরী বলেন, কট্টর হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার গায়ের জোরে ভারতীয় হিন্দুদের পক্ষে এই রায় ঘোষণা করে বিশ্ব মুসলিমের কলিজায় আঘাত করেছে। এ রায় বিশ্বমুসলিম কখনো মেনে নেবে না।আমরা এ রায় প্রত্যাখান করছি।

    তিনি বলেন, প্রথম মুঘল সম্রাট জহির উদ্দিন শাহ্ বাবরের শাসনামলে ১৫২৮ সালে বর্তমান ফৈজাবাদ জেলার অন্তর্গত অযোধ্যায় বাবরের সেনাপতি মীর বাকি কর্তৃক বানানো বাবরী মসজিদ ৫০০’শ বছরেরও পুরনো একটি মসজিদ। মসজিদ নির্মাণের সময় অথবা পরে এ সম্পর্কে স্থানীয় হিন্দুদের মধ্যে কোনো বিরূপ প্রতিক্রিয়া ছিল না। পরবর্তীতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অযোধ্যাকে রামের জন্মভূমি দাবী করে সর্বশেষ ১৯৯২ সালে মুসলিম স্থাপনের অনন্য নিদর্শন বাবরী মসজিদকে শহীদ করা হয়েছে।

    অযোধ্যা রামের জন্মভূমি নয় উল্লেখ করে আল্লামা বাবুনগরী বলেন, গবেষণায় প্রমাণিত-অযোধ্যায় কোথাও রাম জন্মভূমির হদিস মেলেনি। ১৯৭৫ সালে ভারতের প্রত্মতত্ত্ব বিভাগের সাবেক ডাইরেক্টর বিবি লালের নেতৃত্বে বাল্মীকির রামায়ণে উল্লিখিত পাঁচটি শহরে অনুসন্ধান চালানো হয়। বাবরি মসজিদের পেছনেই ১১ মিটার গভীর পরিখা খনন করা হয়। অনুসন্ধানের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ নভেম্বর :১৯৮৮ ইং ভারতের সানডে মেইল এবং ১৫ ই জানু: ১৯৮৯ ইন্ডিয়া টুডে পত্রিকায় গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করা হয়।প্রবন্ধ দু’টির প্রতিপাদ্য ছিলো, উল্লিখিত স্থানটি রামের জন্মস্থান নয়।

    সত্যান্বেষী অনেক হিন্দুরাও বাবরি মসজিদের ঐতিহাসিক সত্যতা স্বীকার করেছে। কিন্তু ভারতের তৎকালীন সরকারপ্রধান নরসিমা রাও শুধু রাজনীতির স্বার্থে উগ্রবাদী হিন্দুগোষ্ঠীকে কাছে পাওয়ার অভিপ্রায়ে পবিত্র মসজিদ ভাঙার মতো জঘন্য কাজে ইন্ধন জুগিয়েছিল।সুতরাং রামের জন্মভূমির মিথ্যা ও ভূয়া স্লোগান তুলে বাবরী মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির করার কোন মানে হতে পারে না।তাই সুপ্রিম কোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে বিশ্বমুসলিম ঐক্যবদ্ধ হয়ে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা সময়ে অপরিহার্য ঈমানী দায়িত্ব।

    কোর্টের রায়ে বিকল্প হিসেবে অন্যত্র বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য মুসলিম ওয়াকফ বোর্ডকে পাঁচ একর জমি প্রদান করার ব্যপারে আল্লামা বাবুনগরী বলেন, অমুসলিমদের দেওয়া জায়গায় মুসলমানদের ইবাদতের পবিত্রময় স্থান মসজিদ হতে পারেনা। অন্যত্র নয় বাবরী মসজিদের স্থানে-ই পুণঃরায় বাবরি মসজিদ স্থাপনের রায় দিতে হবে।

    মসজিদ আল্লাহ তায়া’লার ঘর, পৃথিবীর সর্বোৎকৃষ্ট জায়গা। মুসলিম উম্মাহর ইবাদতের পবিত্র স্থান। যেখানে একবার মসজিদ নির্মাণ হয় তা সর্ব সময়ের জন্য মসজিদের হুকুমেই থেকে যায়। সেই জায়গার পবিত্রতা রক্ষা করতে হয়। বাবরি মসজিদের স্থানে মন্দির নির্মাণ করা হলে মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট হবে। এ রায় মসজিদের সাথে অবমাননার শামিল। যা কোন মুসলমান মেনে নিতে পারে না।

    আজ মুসলমানদের পবিত্র স্থানে রাম মন্দির করার রায় দিয়ে মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করেছে উগ্রবাদী মোদি সরকার।বিশ্বমুসলিম শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও বাবরি মসজিদের স্থানে মন্দির নির্মাণের ষড়যন্ত্র বাস্তবায় হতে দেবে না।অনতিবিলম্বে এ রায় বাতিল না করলে প্রয়োজনে পরামর্শক্রমে লক্ষ কোটি তৌহিদী জনতাকে নিয়ে বাবরি মসজিদ অভিমুখে লংমার্চ করা হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন হেফাজত মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/10/28661/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইডেন কলেজের সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেত্রী কোপালো অপর নেত্রীকে


    হলে বহিরাগত ছাত্রী রাখা নিয়ে রাজধানীর ইডেন মহিলা কলেজের এক সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেত্রীকে কুপিয়ে আহত করেছে আরেক সন্ত্রাসী নেত্রী। এ সংঘর্ষে আরো কয়েকজন আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কলেজ ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

    শনিবার (৯ নভোম্বর) ভোরে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দুই নেত্রীর মধ্যে সংঘর্ষের সময় উভয়ের মধ্যে কোপানোর এ ঘটনা ঘটে।

    হলের শিক্ষার্থীরা জানান, ইডেন কলেজ সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুবা নাসরিন রূপা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের ২১৯ নং কক্ষে নাবিলা নামের একজন বহিরাগত শিক্ষার্থীকে (প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের) টাকার বিনিময়ে রাখত। তাকে রাখাকে কেন্দ্র করে হলে অন্য নেত্রীদের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রূপা তার অনুসারীদের নিয়ে অন্য নেত্রীদের ওপর হামলা করে। এ সময় রূপা অপর ছাত্রলীগ নেত্রী সাবিকুন্নাহার তামান্নার হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দেয়।

    মাহবুবা নাসরিন রূপা ইডেন কলেজ শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। তার বাড়ি ঝিনাইদহ জেলায়। সাবিকুন্নাহার তামান্না ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য, তার বাড়ি বরগুনা জেলায়।

    নাবিলার ব্লকের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ছাত্রী বলেন, ইডেনে প্রচুর সিট বাণিজ্য হয়, এটা সবার জানা। তবে চাঞ্চল্যকর তথ্য হলো, আজকের ঘটনার মূল হোতা সেই নাবিলা মেয়েটি একজন বহিরাগত। সে টাকার বিনিময়ে হলে থাকে এবং হলের মেয়েদের শাসন করে বেড়ায়। আমরা শুধু নিজেদের সেফটির জন্য এসব বলিনা।

    জানা যায়, নাবিলাকে হলে রাখা নিয়ে অনেকদিন যাবৎ সমস্যা হচ্ছিল। শনিবার ভোরে ইডেন কলেজ শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আঞ্জুমান আরা অনুর নেতৃত্বে তার অনুসারীরা ওই হলের ২১৯ নম্বর কক্ষে গিয়ে নাবিলাকে বের হয়ে যেতে বলে এবং তাকে হুমকি দেয়। অনুর অনুসারীদের একজন ছিল সাবিকুন্নাহার তামান্না। এসময় তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। খবর পেয়ে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রুপা দৌড়ে যান ২১৯ নম্বর কক্ষে। রুপা সেখানে গেলে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তামান্নাকে ছুরি দিয়ে কোপ দেয় রুপা। পরে অন্যপক্ষ রুপার গ্রুপের কর্মীদের ওপর পাল্টা হামলা করে।

    অন্যদিকে রুপার রুম ভাঙচুর করে তাকে মেরে হল থেকে বের করে দেয়ারও অভিযোগ উঠেছে।

    সুত্রঃ ইনসাফ২৪


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/10/28667/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ছোট্ট আবরারকে হত্যা’র প্রতিবাদে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ


      দৈনিক প্রথম আলোর কথিত সাময়িকী কিশোর আলোর অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর দায়িত্বের গাফিলতির কারনে বিদ্যুৎস্পর্শে রেসিডেন্সিয়ালের ছাত্র নাইমুল আবরারের নিহতের ঘটনায় দোষী ব্যক্তিদের বিচার দাবিতে শাহবাগ ও কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
      খবরঃ ইনসাফ২৪

      শনিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হয়ে মানববন্ধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

      এসময় তারা ‘প্রথম আলো বয়কট করো’, ‘কিশোর আলো বয়কট করো’ লেখাসহ বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে স্লোগান দেন।

      শাহবাগের পর কারওয়ান বাজারে মানববন্ধন করেন তারা। নিজেদের তেজগাঁও কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী বলে পরিচয় দেন তারা।

      কারওয়ান বাজারে বিকাল সোয়া ৫টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ খান বিক্ষোভকারীদের পক্ষ থেকে চার দফা দাবি ঘোষণা করেন।

      দাবিগুলো হলো- দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে আবরার হত্যার বিচার করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠান আয়োজন বন্ধ করা, প্রথম আলো ও কিশোর আলো নিষিদ্ধ করা।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/10/28664/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        জনগনের কাছে মাদকসহ ধরা খেল বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ নেতা


        মাদক কারবারের প্রমানে বগুড়ার ধুনট উপজেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সহসভাপতি শামিম আকতারকে (৪০) ফেনসিডিলসহ ধরে ফেলল । শামিম আকতার ধুনট পৌর এলাকার উত্তর অফিসারপাড়া গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোড়ে অবস্থিত ইত্যাদি ফার্মেসি নামে এক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক।

        সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সদস্য শামিম আকতারের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য ব্যবসায় করার অভিযোগ অনেক আগে থেকেই। কালের কন্ঠের বরাতে জানা যায় সন্ত্রাসী শামিম আকতার দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোড়ে অবস্থিত ইত্যাদি ফার্মেসিতে বসে ভুয়া ডাক্তার সেজে গ্রামের সহজ-সরল রোগীদের চিকিৎসেবা প্রদান করে। চিকিৎসাসেবার অন্তরালে শামিম ওই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য মজুদ রেখে মাদকসেবীদের নিকট বিক্রি করে। এ ছাড়া সে নিজেও মাদকদ্রব্য সেবন করে। তারই ধারাবাহিকতায় শামিম আকতার শুক্রবার রাত প্রায় সাড়ে ৮টার দিকে ওই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফেনসিডিল বিক্রয়ের প্রস্তুতি নেয়। আর তখনি এলাকার কিছু জনগন বিষয়টি বুঝে ফেলে এবং হাতেনাতে ধরে ফেলে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/10/28658/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          লীগ!!!! অপরাধের আখড়া।
          এমন কোন অপরাধ নাই, যা তাদের দ্বারা সংগঠিত হয়নি।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            জিহাদই একমাত্র সমাধান।

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের সকল খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment

              Working...
              X