Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৪ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ১২ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৪ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ১২ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    মাদক সেবনকালে সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতাসহ ৬ জনকে ধরে ফেলল জনগন


    কুষ্টিয়ায় স্কুলে মাদক সেবনকালে হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন সন্ত্রাসী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলম উদ্দিন (৪১) সহ ৬ জনকে হাতেনাতে ধরে ফেলে জনগন।

    আটককৃতরা হলো সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে ইউনিয়ন সন্ত্রাসী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলম উদ্দিন (৪১), একই গ্রামের শুকুর শেখের ছেলে কালাম শেখ (৪১), তক্কেল উদ্দিনের ছেলে আনারুল (৩৮), আলাউদ্দিনের ছেলে সাইদুল ইসলাম (৪৪), মৃত কামাল উদ্দিনের ছেলে ইয়ারুল ইসলাম (৪০) ও মতিউর রহমানের ছেলে মাসুদ (৩০)।

    হাটশ হরিপুর কাবিল উদ্দিন কিন্ডারগার্টেন স্কুলে প্রতি রাতে মাদকের আসর বসে। আর সুযোগ বুঝে স্থানীয় জনগন হাতেনাতে ছয় মাদকসেবীকে ধরে ফেলে।
    সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/12/28694/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    একের পর এক শরীয়া অনুমোদিত বিয়ে ভেঙে দিচ্ছে কুফরি ভ্রাম্যমাণ আদালত


    ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার পরমেশ্বরদী ইউনিয়নের ময়েনদিয়া গ্রামের এক মাদ্রাসা ছাত্রীর বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে কুফরি ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    জানা যায়, একই উপজেলার শেখর ইউনিয়নের সহস্রাইল গ্রামের মৃত খলিল মুন্সির ছেলে ইমরান মুন্সির সাথে ঐ মাদ্রাসার ছাত্রীর বিয়ের দিন আজ সোমবার দুপুরে ধার্য ছিল। জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী মেয়েটির বয়স ১৭ বছর যা কথিত কুফরি সংবিধানের বিপরীত। আর তাই বিয়ের খবর পেয়ে কথিত ভ্রাম্যমাণ আদালত বিয়ে বাড়িতে অভিযান চালায়। খবরঃ বিডি প্রতিদিন

    এ সময় মেয়ের বয়স ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত মেয়ে বিয়ে না দেওয়ার মুচলেকা দেয় মেয়ের মা। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে বর পক্ষ আর কনের বাড়িতে আসেনি। এই কথিত আদালত পরিচালনা করে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাকিলা বিনতে মতিন


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/12/28690/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এবার জাবির আন্দোলনকারীদের পরিবারকে সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনীর হয়রানি


      জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের অপসারণের দাবিতে চলমান আন্দোলনে অংশ নেওয়া নেতৃস্থানীয় কয়েকজন শিক্ষার্থীর বাড়িতে গিয়ে সন্ত্রাসী পুলিশ তাদের পরিবারের সদস্যদের ‘হয়রানি’ করেছে।

      অন্তত পাঁচজন সংগঠকের বাড়িতে আওয়ামী দালাল বাহিনী পুলিশ গিয়ে‘হয়রানি’ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনকারীরা। এরা হলেন, আরিফুল ইসলাম অনিক, হাসান জামিল, রাকিবুল হক রনি, শোভন রহমান এবং মুশফিক উস সালেহিন।

      ভুক্তভোগী আরিফুল ইসলাম অনিক বলেন, ‘আমার বাসায় সন্ত্রাসী পুলিশ গিয়েছিল।

      এতে আমার পরিবার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। এছাড়া আমাদের আরও কয়েকজনের বাসায় পুলিশ গেছে। রাষ্ট্র কোনো বিষয়ে তদন্ত করতে চাইলে তার একটা নিয়ম আছে।

      কিন্তু সন্ত্রাসী পুলিশ দিয়ে পরিবারকে এ ধরনের হয়রানি কেন? আমি এ ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছি। ’ খবরঃ নয়া দিগন্ত

      মুশফিক উস সালেহিন বলেন, ‘ সন্ত্রাসী পুলিশ আমার নানা বাড়িতে গিয়ে আমার পরিবারের বিস্তারিত তথ্য নিয়েছে। এরপর থেকে আমার পরিবার আতঙ্কগ্রস্ত। তারা আমাকে নিয়ে এখন চিন্তিত। উপাচার্য ঊর্ধ্বতন যোগাযোগের মাধ্যমে কথিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি দেখানোর চেষ্টা করছে।

      এভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে আন্দোলনকে দমনের চেষ্টা করা নিন্দনীয়। ’

      একইভাবে বাসায় পুলিশ যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাকিবুল হক রনি ও শোভন রহমান।

      এ বিষয়ে ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ আন্দোলনের সমন্বয়ক অধ্যাপক রায়হান রাইন বলেন, ‘এভাবে আন্দোলনকারীদের বাসায় যাওয়া মোটেই ঠিক নয়। এতে তাদের পরিবার আতঙ্কের মধ্যে আছে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ইন্ধন থাকতে পারে। আন্দোলনকে দমানোর একটি অপকৌশল হিসেবেই এসব করা হচ্ছে। ’

      এদিকে এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে এক যৌথ বিবৃতিতে মেহেদী হাসান নোবেল এবং অনিক বলেন, ‘সকল তথ্য-উপাত্ত পাঠানোর পরও ভিসি ফারজানা ইসলামকে রক্ষার জন্য একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে এই আওয়ামী দালাল সরকার। আন্দোলনকারীদের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে ও পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে খারাপ আচরণ ও তাদের হেনস্থা করা হচ্ছে। এই দমন নীতি বন্ধ না করলে এই আন্দোলন আরও বৃহত্তর রূপ নেবে। শিক্ষার্থীদের ওপর কোনো ধরনের দমন-পীড়ন চালানো হলে সারাদেশের শিক্ষার্থীরা তাদের পাশে দাঁড়াবে। ’


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/12/28686/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        পুলিশের ভুলে জেল খাটল নিরীহ রাজন, অবশেষে নির্দোষ প্রমাণিত


        নির্দোষ মানুষকে জেলে পাঠানো যেন একটা রীতি হয়ে দারিয়েছে আওয়ামী দালাল বাহিনী কথিত পুলিশ বাহিনীর। জাহালামকে খাটতে হয়েছিল জেল। তা নিয়ে হয়ে গেছে বিস্তর সংবাদ। সালেকের পরিবর্তে জাহালামই ছিল কথিত পুলিশ বাহিনীর আসামি। পরে দেখা যায় জাহালাম নির্দোষ। এমন কত জাহালাম আটক আছে কে জানে! জাহালামকে ছাপিয়ে আবারো একই ঘটনা হয়েছে রাজন এর ভাগ্যে।

        হাবিবুল্লাহ রাজনের বদলে রাজন ভূঁইয়াকে গত ১৬ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে কথিত আওয়ামী দালাল বাহিনী পুলিশ। আজ তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।

        যোগাযোগ করা হলে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজম উদ্দিন মাহমুদ প্রথম আলোকে বলে, গত ১৬ অক্টোবর আদালতের পরোয়ানা অনুযায়ী হাবিবুল্লাহ নামের একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

        মামলার কাগজপত্র ও আইনজীবীর সূত্র বলছে, সাড়ে সাত বছর আগে (২০১২ সালের ৯ মে) রাজধানীর বংশাল এলাকা থেকে নেশাজাতীয় ২৮ পিছ ইনজেকশনসহ হাবিবুল্লাহ রাজন নামের এক আসামি গ্রেপ্তার হয়। তখন তার বয়স ছিল ২৬ বছর। তাঁর বাবার নাম আবদুল মান্নান। গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার গোপালনগর গ্রামে। গ্রেপ্তার হওয়ার এক মাস ২১ দিন পর আদালতের আদেশে জামিনে মুক্ত হয় হাবিবুল্লাহ রাজন। এরপর থেকেই সে পলাতক রয়েছে। হাবিবুল্লাহ রাজনের বিরুদ্ধে হওয়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলাটি তদন্ত করে বংশাল থানা-পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০১২ সালের ১ জুলাই হাবিবুল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে। মামলাটি তখন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন ছিল। ২০১৬ সালের ৪ সেপ্টেম্বর মামলাটি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এ বদলি করা হয়। আদালত পলাতক আসামি হাবিবুল্লাহ রাজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। আদালতের পরোয়ানাতে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ ছিল, আসামির নাম হাবিবুল্লাহ রাজন। বাবার নাম আবদুল মান্নান। গ্রামের নাম গোপালনগর। থানা ব্রাহ্মণপাড়া। জেলা কুমিল্লা। আদালতের পরোয়ানা পেয়ে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানা-পুলিশ রাজন ভূঁইয়াকে হাবিবুল্লাহ রাজন নামে গত ১৬ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে কুমিল্লার বিচারিক হাকিমের আদালতে তোলে। এরপর থেকে সে কারাগারে আছে।

        রাজন ভূঁইয়ার আইনজীবী নিকুঞ্জ বিহারী আচার্য প্রথম আলোকে বলে, রাজন ভূঁইয়ার নামে কোনো মামলা ছিল না। কথিত পুলিশ তাঁকে হাবিবুল্লাহ রাজন মনে করে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/12/28683/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের সকল খেদমত কবুল করুন। আমীন
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment

          Working...
          X