Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৪শে রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২২শে নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৪শে রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২২শে নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কুফফারদের হামলায় সিরিয়াতে ২৯ হাজার নিশ্পাপ শিশু হত্যা, চুপ মানবতাবাদীরা


    ২০১১ সালে সিরিয়ায় শুরু যুদ্ধ হয়। চলমান এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২৯ হাজারেরও বেশি শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। লন্ডনভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংগঠন বুধবার বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই হিসাব দিয়েছে।

    সংস্থাটি ওই প্রতিবেদনে বলছে, সন্ত্রাসী আমেরিকা, রাশিয়া, সিরিয়া সরকার ও ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হামলায় ২২ হাজার ৭৫৩ জন শিশুকে হত্যা করা হয়েছে।

    এরমধ্যে ১৮৬ শিশু সন্ত্রাসী সরকারের রাসায়নিক হামলায় এবং ৩০৫ শিশু অপুষ্টি ও ওষুধ স্বল্পতায় মারা গেছে।

    সংস্থাটি বলছে, সন্ত্রাসী রুশ সেনা, সন্ত্রাসী মার্কিন সামরিক জোট ও সন্ত্রাসী কুর্দিদের হামলায় এসকল শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

    কিন্তু এতসবের পরেও চুপ আছে কথিত সব মানবতার ঝুড়ি নিয়ে হাজির হওয়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28894/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    সিরিয়ায় সন্ত্রাসী আসাদ ও রাশিয়ান কুফ্ফার জোট বাহিনীগুলোর হামলায় এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন কয়েক লক্ষ মানুষ ও ২৯ হাজার নিষ্পাপ শিশু !


    গত বুধবার (২০ নবেম্বর) ছিল বিশ্ব শিশু দিবস, আর উক্ত দিবস উপলক্ষে লন্ডনভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংগঠন বুধবার সিরিয়ার চলমান গৃহযুদ্ধে কুফ্ফার রাশিয়া ও মুরতাদ আসাদ সন্ত্রাসী বাহিনীর অমানবিক হামলায় নিহত হওয়া সিরিয়ান শিশুদের নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

    উক্ত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ সালের পর থেকে কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া আসাদ সরকার ও ইরান সমর্থিত সন্ত্রাসীদের অমানবিক বিমান হামলা ও গোলাগুলিতে নিহত হয়েছে ২২ হাজার ৭৫৩ জন সিরিয়ান শিশু। এছাড়া অন্তত ১৮৬ জন সিরিয়ান শিশু প্রাণ হারিয়েছে মুরতাদ বাহিনীর রাসায়নিক হামলায়। আর ৩০৫ জন শিশু অপুষ্টি এবং চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে।

    সিরিয়ার চলমান গৃহযুদ্ধে নিরাপরাধ মানুষকে হত্যার ক্ষেত্রে আসাদ ও ইরানী মুরতাদ বাহিনীর পরে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কুফ্ফার রাশিয়ান সন্ত্রাসী বাহিনী, এরপরেই রয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী জোট বাহিনী।

    এদিকে ৫০৩৪ জন সিরিয়ান শিশু এখনো সন্ত্রাসী বাহিনীগুলোর অন্ধকার প্রকোষ্ঠ বন্দীত্বের জিবন-জাপন কাটাচ্ছেন। যার মাঝে ৩৬১৮ জন শিশু বন্দী রয়েছে মুরতাদ আসাদ সন্ত্রাসী বাহিনীর কারাগারগুলোতে, সন্ত্রাসী পিকেকে (কুর্দি) এর কারাগারগুলোতে রয়েছে ৭২২ জন শিশু। এছাড়াও তুর্কি সমর্থিত গণতান্ত্রিক বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর কারাগারে রয়েছে আরো ৩২৬ জন সিরিয়ান শিশু।

    জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুসারে সিরিয়ার চলমান গৃহযুদ্ধে কয়েক লক্ষ সিরিয়ান জনসাধারণ মারা গেছেন এবং আরও এক কোটিরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28879/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনে কমপক্ষে 12 মিলিয়ন শিশুর জন্য জরুরি মানবিক সহায়তার প্রয়োজন!


      বর্তমান যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেন বিশ্বের শিশুদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ দেশগুলির মধ্যে রয়েছে,”
      ইয়েমেনে কর্মরত ইউনিসেফের প্রতিনিধিরা জানায় যে ” ইয়েমেনে অব্যাহত রক্তক্ষয়ী সংঘাত এবং অর্থনৈতিক সঙ্কটের ফলস্বরূপ শিশুদের জন্য সুদূরপ্রসারী কোন পরিকল্পনা গ্রহণ করা যাচ্ছেনা, পরিণতি দিন দিন জটিলতার দিকে যাওয়ায় দেশজুড়ে মৌলিক সমাজসেবা ব্যবস্থা ধসের ধারে এসে দাঁড়িয়েছে,”

      “মুরতাদ হুতী, হাদী এবং সৌদি জোট বাহিনী তারা কেউ বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নিজেদের দায়বদ্ধ প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করেনি,” এই মুরতাদ বাহিনীগুলোর মধ্যকার যুদ্ধের ফলে পুরো ইয়েমেন এখন এক ধ্বংস্তুপে পরিণত হয়েছে।

      ২০১৪ সালে যখন মুরতাদ শিয়া সন্ত্রাসী হাদি বাহিনী ইয়েমেনের রাজধানী সানাসহ দেশের বেশিরভাগ এলাকা সৌদি সমর্থিত হাদী বাহিনী হতে দখল করেছিল, তখন থেকে সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলা বেড়েই চলছে।

      এরপর ২০১৫ সালে যখন সৌদি নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসী সামরিক জোট হুথিদের থেকে আঞ্চলগুলো দখল করার লক্ষ্যে বিধ্বংসী বিমান অভিযান শুরু করে তখন এই সংকট আরও বেড়ে যায়।

      এরপর থেকে হুতী ও সৌদি সমর্থিত হাদি মুরতাদ বাহিনীর মধ্যকার সংঘর্ষে অসংখ্য বেসামরিক সহ কয়েক হাজার ইয়েমেনী নিহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, অন্যদিকে ১৪ মিলিয়ন মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন।
      এছাড়াও বর্কমানে কমপক্ষে 12 মিলিয়ন ইয়েমেনী শিশুর জন্য এখন জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সহায়তার প্রয়োজন!


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28876/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃত পড়াতে মুসলিম শিক্ষক নিয়োগ দেয়ায় হিন্দুদের বিক্ষোভ


        ভারতের একটি ঐতিহ্যশালী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন মুসলিম যুবক সংস্কৃতের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর সেখানকার হিন্দু ছাত্ররা এর বিরুদ্ধে লাগাতার বিক্ষোভ দেখিয়ে যাচ্ছে।

        বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটির কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলছে, সংস্কৃতে পিএইচডি ডিগ্রিধারী ফিরোজ খানের চেয়ে যোগ্যতর আর কোনও প্রার্থী ওই পদে ছিলেন না।

        কিন্তু ছাত্রছাত্রীরা মি খানকে ক্লাসেই ঢুকতে দিতে রাজি হচ্ছে না, উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে তারা অবস্থানও নিয়েছে।

        মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা ভারতে সংস্কৃত পড়তে বা পড়াতে পারবেন কি না তা নিয়ে বিতর্ক অবশ্য ভারতে অনেক পুরনো।

        বিখ্যাত ভাষাবিদ ড: মুহম্মদ শহীদুল্লাহ যখন ১৯১০ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংস্কৃতে বিএ পাশ করে এমএ-তে ভর্তি হতে গিয়েছিলেন, তখন তিনিও বাধার মুখে পড়েছিলেন।

        গত প্রায় দুসপ্তাহ ধরে বিএইচইউর ছাত্রছাত্রীরা গান গেয়ে, বাজনা বাজিয়ে লাগাতার বিক্ষোভ দেখিয়ে যাচ্ছে।তাদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সংস্কৃত বিদ্যা ধর্ম বিজ্ঞান’ নামক সেন্টারে ফিরোজ খানকে সংস্কৃতের শিক্ষক হিসেবে মানা সম্ভব নয়।

        আন্দোলনকারী ছাত্রদের একজন যেমন বলছিল, “আমাদের সেন্টার একটি গুরুকুল।”

        “এর প্রবেশপথে প্রতিষ্ঠাতা মদনমোহন মালব্যজির যে বাণী শিলাতে লিপিবদ্ধ আছে তাতে স্পষ্ট লেখা আছে হিন্দুদের চেয়ে ইতর এমন কেউ সেখানে প্রবেশ করতে পারবে না।”

        “তো সেখানে এই ব্যক্তি কীভাবে ঢুকবেন, কীভাবেই বা পড়াবেন?”

        তিষ্ঠানের প্রোক্টর রামনারায়ণ দ্বিবেদীও বলছিল, “আমাদের নিয়োগ সমিতি সব নিয়মকানুন মেনেই এই মুসলিম যুবককে চাকরি দিয়েছে।”

        “কিন্তু ছেলেপিলেরা তা মানতে চাইছে না। আমি বলব এই ধরনের আন্দোলন তাদের করা উচিত নয়।”

        ফিরোজ খান নিজে টাইমস অব ইন্ডিয়া পত্রিকাকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছেন, তাদের পরিবারে সংস্কৃতের চর্চা আছে বহুকাল ধরে।

        ফলে তার বিরুদ্ধে এই ধরনের আন্দোলনে ফিরোজ খান স্বভাবতই অত্যন্ত ব্যথিত।

        কলকাতায় একটি নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃতের অধ্যাপক শিউলি ঘোষ-বসুও বিবিসিকে বলছিল, বিএইচইউ-তে এ ধরনের আন্দোলন তাকে স্তম্ভিত করেছে।

        “খুব খারাপ লাগছে। আমরা যারা সংস্কৃত পড়াশুনোর সঙ্গে জড়িত তাদের জন্য যেমন এটা অপমান, তেমনি মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্যও অপমান বলেই আমি মনে করি,” বলছিলেন তিনি।

        শিউলি ঘোষ-বসু সেই সঙ্গেই যোগ করেন, “এটা আসলে একটা কুসংস্কার। কই, আমাদের বিভাগের বহু ছাত্রছাত্রীই তো হিন্দু নন, আর তারা সফলও হচ্ছেন – তাতে কোনওদিন কি সমস্যা হয়েছে?”

        “আমার নিজেরই একজন ছাত্রী জুবিন ইয়াসমিন গবেষণা শেষ করে এখন আশুতোষ কলেজে সংস্কৃত পড়াচ্ছে। কোনওদিন তো তাতে কোনও অসুবিধা হয়নি?”

        “আমি আরও চিনি সাবির আলিকেও, যিনি বারাসাত ইউনিভার্সিটিতে সংস্কৃত পড়ান। আমাদের এমএ প্রথম বর্ষের ছাত্র জসিমউদ্দিন পড়াশুনোয় দারুণ, কোথায় তার কী আটকেছে?” বলছিলেন তিনি।
        সুত্রঃ বিবিসি


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28885/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          সৌদিতে মার্কিন সৈন্য, যুদ্ধবিমান, রাডার ও ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়ন করছে ক্রুসেডার আমেরিকা : ট্রাম্প


          একুশ শতকের ক্রুসেডের নেতৃত্বদানকারী দেশ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ক্রুসেডার প্রধান ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছে, সৌদি আরবে আমেরিকার সৈন্য মোতায়েনের পাশাপাশি সৌদি আরবের রাডার এবং ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও কন্ট্রোল করবে আমেরিকা। এছাড়া মার্কিনীদের একটি এয়ার এক্সপেডিশন উইং এবং দুই স্কোয়াড্রন যুদ্ধবিমান মোতায়েন করা হবে। তবে এ কার্যক্রমের চরম বিরোধিতা করে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে সন্ত্রাসের আরেক দেশ রাশিয়া। মস্কো থেকে বলা হয়েছে, সৌদিতে মার্কিন সেনা মোতায়েনের কারণে এ অঞ্চলে উত্তেজনা আরও বেড়ে যাবে।

          মার্কিন কংগ্রেসের সিনেট এবং প্রতিনিধি পরিষদের প্রধানের কাছে লেখা এক চিঠিতে সন্ত্রাসী ট্রাম্প সৌদিতে মার্কিন সৈন্য, যুদ্ধবিমান, রাডার ও ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়ন কথা জানায়।

          বুধবার (২০ নভেম্বর) রুশ উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিখাইল বোগদানভ সৌদিতে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে হুশিয়ারিমূলক মন্তব্য করে।

          এর আগের দিন ক্রুসেডার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কংগ্রেসকে সেনা মোতায়েনের কথা জানায়। নতুন করে সেনা মোতায়েনের ফলে সৌদি আরবে মার্কিন সেনা সংখ্যা দাঁড়াবে তিন হাজারে।

          ইতিমধ্যে মার্কিন সেনাদের প্রথম দল সৌদি আরবে পৌঁছেছে এবং বাকি সেনা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পৌঁছাবে বলে ওই চিঠিতে জানানো হয়েছে।

          চিঠিতে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে, যতদিন প্রয়োজন ততদিন এসব সেনাসদস্য মোতায়েন করা থাকবে। সন্ত্রাসী ট্রাম্প দাবি করে, ওয়াশিংটনের এ পদক্ষেপের ফলে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন স্বার্থ রক্ষিত হবে। এছাড়া ইরানকে মোকাবেলায় মধ্যপ্রাচ্যে মোতায়েন করা সেনাদের শক্তি বাড়বে।

          সূত্রঃ পার্সট্যুডে


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28888/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            নিজেদের মধ্যে নৈরাজ্য করেই চলেছে সন্ত্রাসী আ’লীগ, দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা


            একের পর এক উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি করে চলেছে সন্ত্রাসী আ’লীগ বাহিনী। এবার ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্রকরে দু’পক্ষ একই স্থানে সমাবেশ আহ্বান করায় উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
            ইনসাফ ২৪ থেকে জানা যায়, ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) আসনের সংসদ সদস্য ও উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ সভাপতি বজলুল হক হারুন আগামীকাল শনিবার বিকাল ৩টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সমাবেশ আহ্বান করে। এদিকে এমপি বিরোধী পক্ষ আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সোহাগ হাওলাদারের কাছে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করে। এ নিয়ে আজ দুপুরে উভয়পক্ষের নেতাকর্মীদের উপজেলা সদরে পৃথক মিছিল করতে দেখা যায়। এই অবস্থায় সংঘর্ষের শঙ্কা প্রকাশ করেছে সাধারণ মানুষ।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28882/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ‘আলাদিনের চেরাগ’ পেয়ে শত শত কোটি টাকার মালিক সন্ত্রাসী যুবলীগের ২ নেতা


              রাজধানীর গেণ্ডারিয়া থানা সন্ত্রাসী যুবলীগের সহসভাপতি এনামুল হক ওরফে এনু ভুঁইয়া ও তার ছোট ভাই থানা সন্ত্রাসী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রুপন ভুঁইয়ার শত শত কোটি টাকার সন্ধান পাওয়া গেছে। পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকাতে তাদের বাড়ি আর প্লটের সংখ্যাও অনেক।

              জানা গেছে, একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই জমাকৃত টাকার পরিমাণ ছিল ১২২ কোটি ৫৭ লাখ ৪ হাজার ৮৬৯ টাকা। দেশে শুদ্ধি অভিযান শুরুর পর অ্যাকাউন্ট থেকে তড়িঘড়ি সরানো হয় প্রায় ১০০ কোটি টাকা।

              বাকি সাড়ে ২২ কোটি টাকা এই অর্থ এখন আছে বাজেয়াপ্তের অপেক্ষায়। এ রকম আরও ৮২টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান মিলছে দুই যুবলীগ নেতার নামে। এসব ব্যাংক হিসাবে তারা টাকা লেনদেন করেছে কয়েকশ’ কোটি টাকা।

              ইতিমধ্যে দুই ভাইসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাব সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পাওয়া গেছে।

              এখন পর্যন্ত এনু-রুপনের মালিকানাধীন ১৯টি বহুতল বাড়ি ও একাধিক প্লটের সন্ধান মিলেছে। ক্যাসিনোর অন্ধকার জগৎ তাদের কাছে ধরা দেয় অনেকটা আলাদিনের চেরাগ হয়ে। দুই যুবলীগ নেতার দৃশ্যমান কোনো আয়ের উৎস নেই।

              কয়েকটি সাইনবোর্ডসর্বস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে তারা অর্থ লুকানোর চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়।

              সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/22/28891/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                মুজিবের মাথায় আসা স্বাধীনতার ফলাফল আজকের জনগণকে ভোগ করতে হচ্ছে। আজকের বাংলাদেশ কী পেলো হত্যা,গোম, আর ডাকাতি। মুজিবের আদর্শ যারাই গ্রহণ করবে তাদেরকে পুরো দেশটাকে গিলে খাওয়ার ক্ষমতা দিবে ত্বাগুত হাসিনা।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  ইয়া আল্লাহ! আপনি সিরিয়ার মাজলুম মুসলমানদের উপর রহম করুন। রহম করুন...! আমীন
                  ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                  Comment

                  Working...
                  X