Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৭শে রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২৫শে নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৭শে রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২৫শে নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কমিউনিষ্ট চিন প্রশাসন লাখ লাখ উইগার মুসলিমকে বন্দী করে তাদেরকে ধর্মান্তরিত করছে!


    চীনে কয়েক লাখ উইগার মুসলিমকে গোপন বন্দীশালায় আটকে রেখে কিভাবে তাদের মগজ ধোলাই (ধর্মান্তরিত) করা হচ্ছে তার কিছু দলিলপত্র সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে।

    পশ্চিমাঞ্চলীয় শিনজিয়াং প্রদেশে এ ধরনের গোপন বন্দীশালার কথা চীন বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে, এবং কমিউনিষ্ট চীন সরকার বলে থাকে যে মুসলিমরা নিজেরাই স্বেচ্ছায় এখানে প্রশিক্ষণ নিতে এসেছে।

    তাদের দাবি, এগুলো আসলে প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষা শিবির।

    কিন্তু অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিআইজে যেসব ফাঁস হওয়া গোপন দলিলপত্র হাতে পেয়েছে, তাতে দেখা যায় কীভাবে এই উইগার মুসলিমদের বন্দী করে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে এবং শাস্তি দেয়া হচ্ছে।

    ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টসসহ (আইসিআইজে) আরও ১৭টি সহযোগী প্রতিষ্ঠান চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের ওই গোপন ক্যাম্পগুলোতে অনুসন্ধান চালায়। অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের সঙ্গে বিবিসি এবং দ্য গার্ডিয়ানেরও অংশীদারিত্ব ছিল। তারাই চীনের ‘মগজ ধোলাই’ ক্যাম্পের নথি ও ছবি ফাঁস করে।

    ধারণা করা হয়, এসব শিবিরে দশ লাখেরও বেশি মুসলিমকে বিনা বিচারে আটক করে রাখা হয়েছে যাদের বেশিরভাগই উইগর সম্প্রদায়ের সদস্য।

    এসব গোপন বন্দীশালার ছবি বিশ্ব এর আগেও দেখেছে। স্যাটেলাইট থেকে তোলা উঁচু প্রাচীর ঘেরা এসব বন্দী শিবিরের ছবি। দেখেছে শিবিরের ভেতর থেকে তোলা ছবি, যেগুলো গোপনে বাইরে পাচার করা হয়েছে।

    বেইজিং দাবি করে যে সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় গত তিন বছর ধরে এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে যেখানে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

    কিন্তু এখন ফাঁস হওয়া দলিলপত্র থেকে পরিষ্কার এসব শিবিরের ভেতরে আসলে কী ঘটছে।

    সাংবাদিকরা যেসব দলিল পেয়েছে, সেগুলো মূলত রয়েছে কীভাবে এই বন্দী শিবির চালাতে হবে তার নির্দেশনা। শিবিরের কর্মকর্তাদের জন্য লেখা এসব নির্দেশাবলী।

    শিনজিয়াং কমিউনিস্ট পার্টির ডেপুটি সেক্রেটারি ঝু হাইলুন ২০১৭ সালে নয় পৃষ্ঠার এই সরকারি দলিল পাঠিয়েছিল – যারা এসব শিবির পরিচালনা করেন তাদের কাছে।

    এসব নির্দেশনায় স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে এই শিবিরগুলো অত্যন্ত সুরক্ষিত জেলখানার মতো চালাতে হবে, বজায় রাখতে হবে কঠোর শৃঙ্খলা এবং কেউ যাতে সেখান থেকে পালিয়ে যেতে না পারে সেটাও নিশ্চিত করতে হবে।

    সরকারের এসব নির্দেশনার মধ্যে ছিল:
    ১) কখনোই পালানোর সুযোগ দিও না।
    ২) শৃঙ্খলা এবং শাস্তি বাড়াতে থাকো।
    ৩) কেউ আচরণবিধি ভঙ্গ করলে তাকে কঠোর শাস্তি দাও।
    ৪) স্বীকারোক্তি ও অনুতপ্ত হতে উৎসাহিত করো।
    ৫) ম্যান্ডারিন ভাষা শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দাও।
    ৬) পুরোপুরি বদলে যাওয়ার এবং ধর্ম ত্যাগ করার ব্যাপারে তাদেরকে অনুপ্রাণিত করো।
    ৭) পুরো ভিডিও নজরদারি চালাও, কোন জায়গা যেন বাদ না থাকে।

    এসব দলিলে দেখা গেছে শিবিরে বন্দী উইগারদের জীবনের ওপর কীভাবে নজর রাখা হচ্ছে ও কতোটা নিয়ন্ত্রণের ভেতরে তাদেরকে রাখা হয়েছে।

    যেমন: “শিক্ষার্থীদের বিছানা কোথায় কীভাবে থাকবে, কে লাইনের কোথায় দাঁড়াবে, শ্রেণীকক্ষের কোথায় বসবে, কে কী শিখবে – সেগুলো সব নির্ধারিত থাকবে। এগুলো পরিবর্তন করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।”

    এসব নির্দেশনায় ঘুম থেকে ওঠা, রোল কল করা, কাপড় ধোওয়া, টয়লেটে যাওয়া, ঘর গুছিয়ে রাখা, খাওয়া দাওয়া, লেখাপড়া, ঘুমানো এমনকি দরজা বন্ধ করার বিষয়েও উল্লেখ করা হয়েছে।

    হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একজন মুখপাত্র সোফি রিচার্ডসন বলছে, এসব দলিল আসলে এমন একটি প্রমাণ যার ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া যায়।

    “এটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রামাণিক দলিল। এই প্রমাণ এখন থাকা উচিৎ কোন বিচারিক তদন্ত কর্মকর্তার ফাইলে,” বলেন তিনি।

    যেসব নিষ্ঠুরতার কথা আছে এই দলিলে, তা সাবেক বন্দীরা নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকে ভালো করেই জানেন। এরকম একজন ইয়ো জান। তাকে রাতের বেলায় ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, এর পর তাকে এক বছর আটকে রাখা হয় বন্দী শিবিরে।

    তিনি বলেন, “ওরা আমাকে উলঙ্গ করে পায়ে শেকল পরিয়ে দিল। খুবই ভীতিকর অভিজ্ঞতা। ওরা আমাদের মানুষ বলে গণ্য করতো না। সেখান থেকে জীবিত বেরিয়ে আসতে পারবো বলে ভাবিনি কখনো।”

    ইয়ো জান তার যে অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন, সেটা বন্দী শিবিরে আটক আরও লাখ লাখ উইগার মুসলিমেরই কাহিনি।

    চীনা সরকার বিদেশি সাংবাদিকদের অবশ্য এসব শিবির ঘুরিয়ে দেখিয়ে দাবি করেছে যে সন্ত্রাসবাদ দমনে সাহায্য করছে এসব শিবির। এখানে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা নতুন দক্ষতা অর্জন করছে।

    কিন্তু আইসিআইজের অনুসন্ধানী সাংবাদিকরা বলছেন, এখন ফাঁস হওয়া দলিলপত্রে বোঝা যায়, এসব শিবিরের আসল উদ্দেশ্য আসলে কী।

    বিশ্ব উইগার কংগ্রেসের আইনি উপদেষ্টা বেন এমারসন বলেন, চীন এখন বিশ্বের এক বড় পরাশক্তি, কিন্তু তারা নিজের জনগণকে আটকে রাখছে, যতক্ষণ না তারা তাদের বিশ্বাস, ভাষা এবং নিজস্ব জীবনযাত্রা পুরোপুরি বদলে ফেলছে।

    “এটাকে গণহারে মগজ ধোলাই ছাড়া অন্য কিছু ভাবা আসলেই কঠিন। একটি পুরো জাতিগোষ্ঠীকে টার্গেট করে এই কাজ চালানো হচ্ছে।”

    লন্ডনে চীনের রাষ্ট্রদূত লিও যাও মিং এসব বন্দী শিবিরের ব্যাপারে বিবিসির সরাসরি প্রশ্নের কোন জবাব দিতে অস্বীকৃতি জানিয়। কিন্তু এর আগে গত সপ্তাহে তিনি হংকং-এর ব্যাপারে এক সংবাদ সম্মেলন ডেকেছিলেন।

    সেখানে বিবিসির সাংবাদিক রিচার্ড বিল্টন তাকে এসব বন্দী শিবির নিয়ে প্রশ্ন করেন।

    জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, “প্রথমত বলতে চাই, আপনি যেরকম বর্ণনা দিচ্ছেন, সেরকম কোন বন্দী শিবির সেখানে নেই। এগুলো আসলে বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। সেখানে তাদের রাখা হয়েছে সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের জন্য।”

    রিচার্ড বিল্টন এরপর পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন, তার মানে তিনি যা দেখে এসেছেন, তা সত্য নয়?

    “আপনি যে তথাকথিত দলিলের কথা বলছেন, সেটা পুরোটাই বানোয়াট। ভুয়া খবরে বিশ্বাস করবেন না। বানানো গল্প শুনবেন না,” চীনা রাষ্ট্রদূতের জবাব।

    কিন্তু আইসিআইজের সাংবাদিকরা বলছেন, “এসব দলিল আসলে মোটেই ভুয়া নয়, এগুলো মানবতা-বিরোধী অপরাধের প্রমাণ। চীন লাখ লাখ মুসলিমকে খাঁচায় বন্দী করে তাদের মগজ ধোলাই করছে, এবং এখন আমরা জানি কীভাবে সেটা করা হচ্ছে।”


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28961/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    লাখ লাখ উইঘুর মুসলিমকে বন্দী করে মগজ ধোলাই’র দলিল ফাঁস!


    চীনে কয়েক লাখ উইগার মুসলিমকে গোপন বন্দীশালায় আটকে রেখে কিভাবে তাদের মগজ ধোলাই করা হচ্ছে তার কিছু দলিলপত্র সম্প্রতি ফাঁস হয়েছে। পশ্চিমাঞ্চলীয় শিনজিয়াং প্রদেশে এ ধরনের গোপন বন্দীশালার কথা চীন বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে, এবং চীন বলে থাকে যে মুসলিমরা নিজেরাই স্বেচ্ছায় এখানে প্রশিক্ষণ নিতে এসেছে।

    তাদের দাবি, এগুলো আসলে প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষা শিবির।

    কিন্তু অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিআইজে যেসব ফাঁস হওয়া গোপন দলিলপত্র হাতে পেয়েছে, তাতে দেখা যায় কীভাবে এই উইগার মুসলিমদের বন্দী করে মগজ ধোলাই করা হচ্ছে এবং শাস্তি দেয়া হচ্ছে।

    সাংবাদিকদের এই দলে রয়েছে বিবিসিসহ ১৭টি সংবাদ মাধ্যমের সাংবাদিক।

    য়, এসব শিবিরে দশ লাখেরও বেশি মুসলিমকে বিনা বিচারে আটক করে রাখা হয়েছে যাদের বেশিরভাগই উইগার সম্প্রদায়ের সদস্য। এসব গোপন বন্দীশালার ছবি বিশ্ব এর আগেও দেখেছে। স্যাটেলাইট থেকে তোলা উঁচু প্রাচীর ঘেরা এসব বন্দী শিবিরের ছবি। দেখেছে শিবিরের ভেতর থেকে তোলা ছবি, যেগুলো গোপনে বাইরে পাচার করা হয়েছে।

    বেইজিং দাবি করে যে সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় গত তিন বছর ধরে এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে যেখানে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এখন ফাঁস হওয়া দলিলপত্র থেকে পরিষ্কার এসব শিবিরের ভেতরে আসলে কী ঘটছে।

    বিবিসির কাছে যেসব দলিল এসেছে, সেগুলো মূলত কীভাবে এই বন্দী শিবির চালাতে হবে তার নির্দেশনা। শিবিরের কর্মকর্তাদের জন্য লেখা এসব নির্দেশাবলী।

    শিনজিয়াং কমিউনিস্ট পার্টির ডেপুটি সেক্রেটারি ঝু হাইলুন ২০১৭ সালে নয় পৃষ্ঠার এই সরকারি দলিল পাঠিয়েছিলেন – যারা এসব শিবির পরিচালনা করে তাদের কাছে।

    এসব নির্দেশনায় স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে এই শিবিরগুলো অত্যন্ত সুরক্ষিত জেলখানার মতো চালাতে হবে, বজায় রাখতে হবে কঠোর শৃঙ্খলা এবং কেউ যাতে সেখান থেকে পালিয়ে যেতে না পারে সেটাও নিশ্চিত করতে হবে।

    এসব দলিলে দেখা গেছে শিবিরে বন্দী উইগারদের জীবনের ওপর কীভাবে নজর রাখা হচ্ছে ও কতোটা নিয়ন্ত্রণের ভেতরে তাদেরকে রাখা হয়েছে। যেমন : ‘শিক্ষার্থীদের বিছানা কোথায় কীভাবে থাকবে, কে লাইনের কোথায় দাঁড়াবে, শ্রেণীকক্ষের কোথায় বসবে, কে কী শিখবে – সেগুলো সব নির্ধারিত থাকবে। এগুলো পরিবর্তন করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’

    এসব নির্দেশনায় ঘুম থেকে ওঠা, রোল কল করা, কাপড় ধোওয়া, টয়লেটে যাওয়া, ঘর গুছিয়ে রাখা, খাওয়া দাওয়া, লেখাপড়া, ঘুমানো এমনকি দরজা বন্ধ করার বিষয়েও উল্লেখ করা হয়েছে।

    একজন মুখপাত্র সোফি রিচার্ডসন বলছেন, এসব দলিল আসলে এমন একটি প্রমাণ যার ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া যায়।

    ‘এটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রামাণিক দলিল। এই প্রমাণ এখন থাকা উচিৎ কোন বিচারিক তদন্ত কর্মকর্তার ফাইলে,’ বলেন তিনি।

    যেসব নিষ্ঠুরতার কথা আছে এই দলিলে, তা সাবেক বন্দীরা নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকে ভালো করেই জানেন। এরকম একজন ইয়ো জান। তাকে রাতের বেলায় ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, এর পর তাকে এক বছর আটকে রাখা হয় বন্দী শিবিরে।

    তিনি বলেন, ‘ওরা আমাকে উলঙ্গ করে পায়ে শেকল পরিয়ে দিল। খুবই ভীতিকর অভিজ্ঞতা। ওরা আমাদের মানুষ বলে গণ্য করতো না। সেখান থেকে জীবিত বেরিয়ে আসতে পারবো বলে ভাবিনি কখনো।’

    ইয়ো জান তার যে অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন, সেটা বন্দী শিবিরে আটক আরও লাখ লাখ উইগার মুসলিমেরই কাহিনি।

    চীনা সরকার বিদেশি সাংবাদিকদের অবশ্য এসব শিবির ঘুরিয়ে দেখিয়ে দাবি করেছে যে সন্ত্রাসবাদ দমনে সাহায্য করছে এসব শিবির। এখানে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা নতুন দক্ষতা অর্জন করছে।

    কিন্তু আইসিআইজের অনুসন্ধানী সাংবাদিকরা বলছেন, এখন ফাঁস হওয়া দলিলপত্রে বোঝা যায়, এসব শিবিরের আসল উদ্দেশ্য আসলে কী। বিশ্ব উইগার কংগ্রেসের আইনি উপদেষ্টা বেন এমারসন বলেন, চীন এখন বিশ্বের এক বড় পরাশক্তি, কিন্তু তারা নিজের জনগণকে আটকে রাখছে, যতক্ষণ না তারা তাদের বিশ্বাস, ভাষা এবং নিজস্ব জীবনযাত্রা পুরোপুরি বদলে ফেলছে। ‘এটাকে গণহারে মগজ ধোলাই ছাড়া অন্য কিছু ভাবা আসলেই কঠিন। একটি পুরো জাতিগোষ্ঠীকে টার্গেট করে এই কাজ চালানো হচ্ছে।’

    লন্ডনে চীনের রাষ্ট্রদূত লিও যাও মিং এসব বন্দী শিবিরের ব্যাপারে বিবিসির সরাসরি প্রশ্নের কোন জবাব দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। কিন্তু এর আগে গত সপ্তাহে তিনি হংকং-এর ব্যাপারে এক সংবাদ সম্মেলন ডেকেছিল। সেখানে বিবিসির সাংবাদিক রিচার্ড বিল্টন তাকে এসব বন্দী শিবির নিয়ে প্রশ্ন করে।

    জবাবে রাষ্ট্রদূত বলে, ‘প্রথমত বলতে চাই, আপনি যেরকম বর্ণনা দিচ্ছেন, সেরকম কোন বন্দী শিবির সেখানে নেই। এগুলো আসলে বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। সেখানে তাদের রাখা হয়েছে সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের জন্য।’

    রিচার্ড বিল্টন এরপর পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়, তার মানে তিনি যা দেখে এসেছেন, তা সত্য নয়?

    ‘আপনি যে তথাকথিত দলিলের কথা বলছেন, সেটা পুরোটাই বানোয়াট। ভুয়া খবরে বিশ্বাস করবেন না। বানানো গল্প শুনবেন না,’ চীনা রাষ্ট্রদূতের জবাব। কিন্তু আইসিআইজের সাংবাদিকরা বলছেন, ‘এসব দলিল আসলে মোটেই ভুয়া নয়, এগুলো মানবতা-বিরোধী অপরাধের প্রমাণ। চীন হাজার হাজার মানুষকে খাঁচায় বন্দী করে তাদের মগজ ধোলাই করছে, এবং এখন আমরা জানি কীভাবে সেটা করা হচ্ছে।’


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28958/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতে মুসলিম পুলিশদের দাড়িতে নিষেধাজ্ঞা; সমালোচনার জেরে প্রত্যাহার করল মুশরিক প্রশাসন


      ভারতের রাজস্থানের আলোয়ার জেলায় পুলিশ বাহিনীর নয় জন মুসলিম সদস্যকে দাড়ি কেটে ফেলার নির্দেশ দেয় পুলিশ প্রশাসন। এই ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার জেরে এর একদিন পরে সেই নির্দেশ প্রত্যাহার করা হয়।

      গত বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সাম্প্রদায়িক এ আদেশ দেওয়ার পর বিভিন্ন স্থানে প্রতিক্রিয়া শুরু হলে পরদিন শুক্রবার আদেশ প্রত্যাহার করে নেয় আলোয়ারের পুলিশ সুপার অনিল প্যারিস দেশমুখ।

      মুশরিক পুলিশ সুপার দেশমুখ সাংবাদিকদের বলেছিল, পুলিশ সদস্যদের কেবল নিরপেক্ষভাবে কাজ করা উচিত নয়, তাদের দেখলেও যেন নিরপেক্ষ মনে হয়।

      সে জানায়, রাজ্য সরকারের একটি বিধান রয়েছে যেখানে পুলিশ প্রধান দাড়ি রাখার অনুমতি দিতে পারে। এই বিধানের আওতায় ৩২ পুলিশ সদস্যকে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। আবার পরে নয় জন পুলিশ সদস্যের অনুমতি বাতিল করা হয়েছে।

      সে আরো জানায়, এটি প্রশাসনিক আদেশ ছিল যা পুলিশ সদস্যদের মানসিকভাবে দ্বন্দ্বে ফেলে দিয়েছিল। যার ফলে তা প্রত্যাহার করা হয়েছে।

      সূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28952/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ‘সন্ত্রাস বিএসএফ কর্তৃক বাংলাভাষীদের পুশব্যাক বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ’


        বেনাপোলসহ বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে বিএসএফ কর্তৃক ভারত থেকে বাংলাভাষীদের জোর করে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে মাওলানা ইসহাক ও ড. আহমদ আবদুল কাদের (২৫ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে বলেছেন, বিএসএফ কর্তৃক বাংলাভাষীদের পুশব্যাক বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। এভাবে বাংলাভাষী নারী-পুরুষ-শিশুদের জোর করে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়া মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।

        ভারতের আসামসহ বিভিন্ন রাজ্যে এনআরসি’র নামে সেদেশের বাংলা ভাষাভাষীদের বাংলাদেশে ঠেলে দেয়ার আশঙ্কা আজ বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের সাথে ভারতের অপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। সরকারের নতজানু পররাষ্ট্র নীতির ফলে ভারত সীমান্তে বেপরোয়া ভাব দেখাচ্ছে। প্রতিনিয়ত বাংলাদেশী নাগরিকদের গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে।

        সুত্রঃ ইনসাফ২৪


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28943/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বাংলাদেশের ওষুধের বাজারে নৈরাজ্য: রোগীরা নাকাল, প্রশাসন নীরব


          বাংলাদেশের ওষুধের বাজারে চলছে নৈরাজ্য। ইচ্ছামতো দাম বাড়িয়ে নিচ্ছে ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো। খুচরা ব্যবসায়ীরা নির্ধারিত মূল্য মানছে না। নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর এক্ষেত্রে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। আর নিয়ন্ত্রণহীন বাজারে নাকাল হচ্ছেন রোগী আর তাদের পরিবার।

          রাজধানীর মিটফোর্ডের পাইকারি ওষুধের বাজার ও খুচরা ওষুধ বিক্রেতারা জানান, সম্প্রতি সবচেয়ে দাম বেড়েছে ইনসুলিনের। এছাড়া হৃদরোগ, ক্যান্সার ও হেপাটাইটিসের ওষুধের দাম বেড়েছে। এক্ষেত্রে এক হাজার টাকার ইনসুলিন বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার টাকায়। ডায়াবেটিস রোগীদের বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেটের দাম বেড়েছে ৯ থেকে ২০ টাকা।

          হৃদরোগের যেসব ওষুধের এক প্যাকেটের দাম ছিল ৬০ টাকা, তার বর্তমান মূল্য ১৫০ টাকা। হেপাটাইটিস (বি+সি) কম্বিনেশন এক হাজার টাকার ওষুধ বিক্রি হচ্ছে আড়াই থেকে ৩ হাজার টাকা। কাশির ওষুধেরও দাম বেড়েছে।

          ক্যান্সার চিকিৎসায় কেমোথেরাপিতে প্রয়োজনীয় ডসেটিক্সেল, প্যাক্লিটেক্সেল, কার্বোপ্লাটিন, সিসপ্লাটিন, জেমসিটাবিন ইত্যাদি ওষুধের দাম ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

          একইভাবে ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক কোম্পানিগুলোও তাদের ওষুধের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।

          সংশ্লিষ্টরা জানান, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারে ওষুধের দাম বাড়ার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এমনকি কাঁচামালের (এপিআই) বাজারও স্বাভাবিক রয়েছে। তারপরও দেশে বিভিন্ন কোম্পানি একই ওষুধ উৎপাদন করে ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি করছে।

          যেমন, গণস্বাস্থ্য ফার্মাসিউটিক্যালসের জি ক্যাটামিন ৫০ এমজির প্রতিটি ভায়ালের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (এমআরপি) ৮০ টাকা, পপুলার ফার্মার ক্যাটালার ১১৫ টাকা, ইনসেপ্টার ক্যাটারিড ১১৫ টাকা এবং রেনেটার কেইন ইনজেকশন প্রতি ভায়াল ১০০ টাকা। তবে সরবরাহ সংকটে বর্তমানে এসব ইনজেকশন ২০০-২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

          ওষুধ প্রশাসনের হিসেবে আড়াই হাজারের বেশি ওষুধ দেশে উৎপাদন বা পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করে থাকে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো। এর মধ্যে বাজারে চাহিদা কম এরকম ১১৭টির ওষুধের মূল্য সরকার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। বাকিগুলোর মূল্য নির্ধারণে কথিত সরকারের তেমন কোনো ভূমিকা নেই।

          এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ডাক্তার ফায়েজুল হাকিম রেডিও তেহরানকে বলেছেন, বাংলাদেশে চিকিৎসা খাতে রোগীর পকেট থেকে ব্যয় হয় সবচেয়ে বেশী। এর মধ্যে যার দুই-তৃতীয়াংশই ব্যয় হয় ওষুধের পেছনে। এখানে সরকার পক্ষের লোকজন ওষুধ ব্যবসায় যুক্ত বলে তারা অন্যসব ভোগ্য পণ্যের মতো জীবন রক্ষাকারী ওষুধকেও মুনাফা অর্জনের ক্ষেত্র বানিয়ে জনগণের পকেট কাটছে। তিনি মনে করেন, এভাবে ওষুধের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশবাসীকে সোচ্চার হতে হবে।

          বিশিষ্ট জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বিএমএর সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশীদ-ই মাহবুব গণমাধ্যমকে বলেছেন, ৯৫ ভাগ মানুষের সুস্থতার জন্য যেসব ওষুধ গুরুত্বপূর্ণ সেগুলোর মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। আমাদের ক্ষমতা নেই এ কথা বলে ঔষধ প্রশাসন বসে থাকতে পারে না। ওষুধের দাম বাড়লে অবশ্যই তার যৌক্তিকতা থাকতে হবে। তাছাড়া ওষুধনীতিতে তাদের যথেষ্ট ক্ষমতা দেয়া আছে, যেটার ব্যবহার করতে হবে। কোম্পানির স্বার্থ দেখা তাদের কাজ নয়।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28955/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কুষ্টিয়ায় আগে চেয়ার দখল নিয়ে সন্ত্রাসী আ’লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫


            কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন শুরুর আগেই সভাস্থলের চেয়ার দখল নিয়ে সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে।

            সোমবার (২৫ নভেম্বর) বেলা ২টায় খোকসা জানিপুর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে এ ঘটনা ঘটে।

            জানা যায়, সাত বছর পর উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু সকালে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খানের অংশ ও কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের সমর্থক ও নেতাকর্মীরা সভাস্থলের চেয়ার দখলের চেষ্টা করে। এ সময় হলুদ গেঞ্জি পরা এমপি সমর্থিত বাবুল আখতারের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে সাদা গেঞ্জি পরা সাধারণ সম্পাদক ও মেয়র তারিকুল ইসলামের সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে।
            খবর ইনসাফ২৪

            বৈঠা ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তারা ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু করে। মুহূর্তের মধ্যে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে খোকসা ইউনিয়নের ক্লাব মোড়, তেলপাম্প, বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন পয়েন্টে দুই দলের কর্মী-সমর্থকরা লাঠিসোটা নিয়ে অবস্থান নেয়।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28949/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              হিন্দু শিক্ষককে সুপার করে মাদরাসা শিক্ষাকে অবমাননা করা হয়েছে, বিবৃতি দিল জাতীয় তাফসীর পরিষদ


              জাতীয় তাফসীর পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম উত্তম কুমারকে মাদরাসার সুপার করে ইসলামী শিক্ষা বিনাশের ষড়যন্ত্রে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দী উপজেলার পাটকিয়া বাড়ি দাখিল মাদরাসা সুপারের দায়িত্বভার উত্তম কুমার গোস্বামীকে দিয়ে মাদরাসা শিক্ষাকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। যে হিন্দু শিক্ষককে সুপার করা হয়েছে সে একজন হিন্দু সংগঠনের কট্টরপন্থি একজন নেতা। মাদরাসার সুপার অবসরে যাওয়ায় নতুন সুপার নিয়োগের আগ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত সুপার হিসেবে ম্যানেজিং কমিটি উত্তম কুমার গোস্বামীকে মাদরাসার সুপারের দায়িত্ব দিয়ে মাদরাসা শিক্ষাকে চরম অবমাননা করেছে।

              আজ এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

              তিনি আরো বলেন, মাদরাসার শিক্ষার স্বকীয়তা ও বৈশিষ্ট্য ধ্বংসে মন্ত্রণালয়ের একটি চক্র নানাভাবে ষড়যন্ত্র করছে। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উচ্চপদেও অন্য ধর্মের লোকজন নিযুক্ত আছেন। অথচ বিশেষায়িত এসব প্রতিষ্ঠানে সবসময় ইসলামী ব্যক্তিত্ব বা আলেম-ওলামা নিয়োগ পাওয়ার কথা। উত্তম কুমার এক মহুর্তও সুপারের দায়িত্বে থাকতে পারবে না। মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে চক্রান্ত বরদাশত করা হবে না।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28946/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                নেত্রকোনায় শরীয়ার আলোকে বিয়েতে বাধা তাগুত বাহিনীর, বন্দী হল বর


                নেত্রকোনার কেন্দুয়ার পৌর সদরের পশ্চিম সাউদপাড়ায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে শরীয়ার আলোকে বিয়ে করতে এসে বর মাহমুদুল হাসান রঞ্জুকে (২৫) পাঁচ দিনের সাজা দিয়েছে তাগুত বাহিনীর কথিত ভ্রাম্যমাণ আদালত।

                হমুদুল হাসান উপজেলার মাসকা ইউনিয়নের মাচিয়ালী গ্রামের মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে।

                রবিবার রাতে কেন্দুয়া পৌর শহরের সাউদপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

                কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কেন্দুয়া পৌর সদরের পশ্চিম সাউদপাড়াস্থ বাড়িতে এনামুল হকের মেয়ে একটি কারিগরি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী।

                তার সঙ্গে সাউদপাড়া মাহমুদুল হাসানের বিয়ের আয়োজন করা হয়। খরব পেয়ে তাগুত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আল ইমরান রুহুল ইসলাম সন্ত্রাসী পুলিশের সহযোগিতায় রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কনের বাড়িতে গিয়ে কথিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বিয়ে ভেঙে দেয়।

                শরীয়ার আলোকে বিয়ে করায় বরকে ৫ দিনের কারাদনণ্ড ও দেওয়া হয়।

                সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/25/28940/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বাংলাদেশের ওষুধের বাজারে নৈরাজ্য: রোগীরা নাকাল, প্রশাসন নীরব
                  বাংলাদেশের সব পণ্যের বাজারেই নৈরাজ্য চলছে। প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করে নিজেদের ক্ষমতায়ন ও পদোন্নিতির ধান্ধায় দিনাতিপাত করছে। আর অন্যদিকে জনগণের করুণ হালাত সর্বত্র বিরাজমান।
                  হে আল্লাহ! আপনি আমাদের মাজলুম উম্মাহর প্রতি রহম করুন। আমীন
                  ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ! মুসলমানদের জান-মাল, ও ঈমান আক্বীদার হিফজত করুন। ঘুমে বিভোর অচেতন মুসলমানদের সজাগ সচেতন হয়ে আপন ফরিজা জিহদে আদায়ে ময়দানে নেমে আসার তাওফিক দান করুন। আমীন্।

                    Comment


                    • #11
                      আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদের উপর শান্তি বর্ষণ করুন।
                      আপনাদের মেহনতকে কবুল করুন।
                      মুজাহিদীনকে ভালবাসুন, তাদের সাপোর্ট করুন!
                      কেননা, তারাই একমাত্র সত্য ও সঠিক পথে অটল রয়েছেন।

                      Comment


                      • #12
                        প্রিয় মুহতারাম, যদি ঠিক মনে করেন! তাহলে আল ফিরদউসের টিউটোরিয়াল প্রকাশ করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
                        আল্লাহ তায়ালা আপনাদের সহায় হউন।
                        মুজাহিদীনকে ভালবাসুন, তাদের সাপোর্ট করুন!
                        কেননা, তারাই একমাত্র সত্য ও সঠিক পথে অটল রয়েছেন।

                        Comment


                        • #13
                          আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
                          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                          Comment

                          Working...
                          X