Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৫ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৫ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    অতি ধার্মিক লোকেরাই উগ্রবাদী সন্ত্রাসী, এদের প্রতি নজর রাখতে হবেঃ শিল্পমন্ত্রী


    শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেছে, অতি ধার্মিক লোকদের প্রতি নজর রাখতে হবে।

    পরহেজগার ধার্মিক লোকেরাই সন্ত্রাসী করে দেশে বিশৃঙ্খলা করে।

    গত শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে নরসিংদীর বেলাব উপজেলার উয়ারী-বটেশ্বর পশ্চিমপাড়া গ্রামে একটি প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনকালে সে এসব কথা বলে। নরসিংদী জেলা পরিষদ প্রায় ৭ কোটি ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করতে যাচ্ছে হিন্দুত্ববাদীদের গঙ্গাঋদ্ধি নামের এই জাদুঘরটি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29200/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দিল্লিতে তিন মুসলিম হত্যায় পরিবারের সন্দেহ মালাউন পুলিশকেই!


    গত শনিবার রাতে দিল্লির অন্তর্গত সুভাষ মারেগ এর কাছে তিন মুসলিম তরুণের লাশ পাওয়া যায়। মুসলিম তিন তরুণের লাশ উদ্ধার হওয়ার পর থেকে গোটা দিল্লিতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। নিহত তিনজনের নাম সাদ, হামজা ও ওসামা। তিনজনই একে অপরের আত্মীয় ছিলো। তারা একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফিরছিলো।

    ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম মিল্লাত টাইমস জানায়, পুলিশ দাবি করছে রাস্তায় দুর্ঘটনায় এ তিন তরুণ নিহত হয়। যদিও নিহত তিন তরুণের পরিবার পুলিশকে এ বিষয়ে সন্দেহ করছে। পরিবারের সদস্যরা বলছেন, তারা তিনজন তাদের এক আত্মীয়ের বিয়েতে গিয়েছিলো। মটরসাইকেলে করে ফেরার সময় তাদেরকে একটি পুলিশের টহল গাড়ি ধাওয়া করায় দুর্ঘটনা ঘটলে তারা তিনজনই নিহত হয়। তাদের বয়স ছিলো ১৬ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। পরিবার দাবি করছে, পুলিশ তাদের ইচ্ছে করে হত্যা করে দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছে।

    আইআইএনএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাদের বাবা স্পষ্টভাবে বলেন, এটি কোনও দুর্ঘটনা নয় বরং একটি পরিকল্পিত হত্যা। মধ্য দিল্লি জেলার পুলিশ এই হত্যার জন্য দায়ী। তিনি বলেন, পুলিশ অযথা তাদের ধাওয়া না করলে তারা আজ বেঁচে থাকতো। দুর্ঘটনা ঘটার পর মালাউন পুলিশ তাদের সাহায্য করেনি। কিছু রিকশাওয়ালা তাদেরকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

    এদিকে, মধ্য দিল্লির ডিসিপি এবং দিল্লি পুলিশের মুখপাত্র মনদীপ রন্ধাওয়া, যিনি রাতের ঘটনার তথ্য মিডিয়াকে জানায়নি।

    নিহত সা’দের বাবা অভিযোগ করে বলেন, কেন্দ্রীয় জেলা পুলিশ যদি সত্যবাদী হয় তবে সে কেন ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ গোপন করছে?

    মুসলিম তিন তরুণের মৃত্যু নিয়ে নানান জটিলতার মধ্যে অবস্থা আরো কঠিন হচ্ছে। পুলিশ দাবি করছে তিন মুসলিম তরুণ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে। আর নিহতদের পরিবার দাবি করছে মালাউন সন্ত্রাসী পুলিশ ইচ্ছে করে তাদের ধাওয়া করে দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29195/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      রামমন্দির নির্মাণ ঠেকানোর ক্ষমতা কারও নেই:- রাজনাথ সিং


      সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছে, নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা যখন রামমন্দির নির্মাণের কথা বলেছিলাম, তখন অনেকে হেসেছিল। কিন্তু এবার রামমন্দির নির্মাণ ঠেকানোর ক্ষমতা কারও নেই। বিজেপির নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক অযোধ্যায় আমরা এক সুবিশাল রামমন্দির তৈরি করব।

      ভারতে একের পর এক রাজ্যে সন্ত্রাসী দল বিজেপির ভরাডুবির কারণ হিসেবে এনআরসি আতঙ্কের কথা উঠে এলেও বিজেপি যে তাদের ভাবনা থেকে সরছে না, এবার তা স্পষ্ট করে সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছে, যতই সমালোচনা হোক, পুরো দেশ জুড়ে, সব রাজ্যেই জাতীয় নাগরিক পঞ্জিকরণ (এনআরসি) করা হবে।

      গত রবিবার (১ডিসেম্বর) ঝাড়খন্ড রাজ্যের বোকারোয় এক নির্বাচনী জনসভায় সে এসব কথা বলে।

      প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছে, ‘আমরা ভারতের প্রতিটি রাজ্যে এনআরসি কার্যকর করব। কে দেশের বৈধ নাগরিক, আর কে অনুপ্রবেশকারী, তা জানার অধিকার দেশবাসীর রয়েছে। কিছু রাজনৈতিক দল এতে আমাদের সাম্প্রদায়িক বললেও আমাদের কিছু আসে-যায় না।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29198/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাবরি মসজিদের রায় পুনর্বিবেচনার জন্য জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের আপিল!


        অযোধ্যায় শহীদ বাবরি মসজিদের জমিতে রাম মন্দির স্থাপনে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায় পুনর্বিবেচনার জন্য এই প্রথম আপিল দায়ের করেছে জামিয়তে উলামায়ে হিন্দ। রায়ের ২৪ দিনের মাথায় অযোধ্যা নিয়ে প্রথম মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে। সংগঠনের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানির দাবি, দেশের মুসলিমদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই এই রায় পুনর্বিবেচনার পক্ষে মত দিয়েছেন। প্রায় একই দাবি করে রিভিউ পিটিশনের প্রস্তুতি নিচ্ছে অল ইন্ডিয়া পার্সোনাল ল বোর্ডও।

        ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দ বাজার পত্রিকার সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার (২ ডিসেম্বর) ভারতের সর্বোচ্চ আদালতে এ আপিল দায়ের করা হয়। মামলা দায়ের হওয়ার পর জমিয়তের শীর্ষ নেতা মাদানির দাবি, ‘‘আদালতই আমাদের অধিকার দিয়েছে মামলা করার, তাই মামলা দায়ের করা হয়েছে।’’ তিনি বলেন, ‘‘অযোধ্যা মামলায় বিতর্কের মূল বিষয়বস্তু ছিল মন্দির ধ্বংস করে মসজিদ তৈরি হয়েছিল কি না। শীর্ষ আদালত তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, মন্দির ধ্বংস করেই যে মসজিদ তৈরি হয়েছিল, এমন কোনও প্রমাণ নেই। সুতরাং মুসলিমদের অধিকার প্রমাণিত। অথচ চূড়ান্ত রায় এর বিপরীতধর্মী। আমরা রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছি কারণ, রায় বোধগম্য হয়নি।’’

        গত ৯ নভেম্বর ঐতিহাসিক অযোধ্যা মামলার রায় দিয়েছিল মালাউন সুপ্রিম কোর্ট। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের রায়ের প্রধান বক্তব্য ছিল, অযোধ্যার মূল বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে রাম মন্দির তৈরিতে কোনও বাধা নেই। মুসলিমদের মসজিদ তৈরির জন্য ওই বিতর্কিত জমির বাইরে ৫ একর জমি দিতে হবে সরকারকে।

        এই রায় নিয়ে মুসলিম সম্প্রদায়ের একাংশের মধ্যে তখন থেকেই অসন্তোষ ছিল। প্রায় একই দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে অল ইন্ডিয়া পার্সোনাল ল বোর্ডও। সেই মামলাও দায়ের হতে পারে এই সপ্তাহেই। রবিবার সংগঠনের নেতারা জমিয়তের সুরেই কথা বলেছিলেন। তাঁদের বক্তব্য, ‘‘অযোধ্যা রায়ের পর থেকেই বিশ্বাস দুর্বল হচ্ছে। দেশের ৯৯ শতাংশ মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষই রিভিউ পিটিশনের পক্ষে।’’

        উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর অযোধ্যার শহীদ বাবরি মসজিদের জমিতে হিন্দুদের রাম মন্দির নির্মানের রায় দেয় সুপ্রিম কোর্টের ৫ সদস্যের বেঞ্চ। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে রাম মন্দির তৈরির পথে যাবতীয় বাধা কেটে গেছে বলে দাবি করেছে সন্ত্রাসী দল বিজেপি।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29203/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে থানার পুলিশ কোয়ার্টারে তুলে নিয়ে যুবতীকে গণধর্ষণ!


          সম্প্রতি ভারতের হায়দরাবাদে এক নারীকে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। এই ঘটনায় ভারতজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হওয়ার পর নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কারণ, ভারতজুড়ে গণধর্ষণের ঘটনা চলছেই। এবার রক্ষকই ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ন হয়েছে। মালাউনদের মন্দির শহর পুরীতে বাসের জন্য অপেক্ষারত এক তরুণীকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করেছে মালাউন পুলিশ। শুধু তাই নয়, পুলিশ কোয়ার্টারের মধ্যেই ওই তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।

          দ্যা গ্রেট ইন্ডিয়া টাইমসের বরাতে জানা যায়, রামাদিয়া পুলিশ থানার অফিসার মালাউন বিদোন কুমার দাস তার পুলিশ কোয়ার্টারে ওই যুবতীকে ধর্ষণ করে।

          ওই তরুণী লিখিত অভিযোগে জানান, দু’*জন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করে। তাদের মধ্যে একজন পুলিশকর্মী।

          এদিকে, এই ঘটনায় জনরোষ তৈরি হতে শুরু করেছে। কারণ, জনগণ যাদের নিরাপত্তা দেওয়াটাই কাজ মনে করে, তারাই এই কুকর্ম করলে নারীদের নিরাপত্তা কোথায়?* মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের রাজ্যে এই ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। তাছাড়া পর্যটন রাজ্যে এমন ঘটনায় বিস্মিত নেটিজেনরা।

          এফআইআর থেকে জানা যাচ্ছে, পুরীর নিমাপারা বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়েছিলেন নির্যাতিতা। তখন এক ব্যক্তি তাঁকে লিফট দিতে চায়। ওই ব্যক্তিই পুলিশকর্মী বলে দাবি তরুণীর।

          পুলিশকে দেওয়া নির্যাতিতার বয়ান, ভুবনেশ্বর থেকে কাকাতপুর গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলাম। আমি ওই ব্যক্তিকে বিশ্বাস করে গাড়িতে উঠেছিলাম। গাড়িতে উঠে দেখি আরও তিনজন ভেতরে বসে আছে। কাকাতপুরের দিকে না গিয়ে গাড়ি দেখলাম পুরী শহরের দিকে ছুটছে। ওই চারজন জোর করে আমাকে একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে দু’*জন আমাকে ধর্ষণ করে। পুরীর ঝান্ডেশ্বরী ক্লাবের কাছে ওই বাড়িটি পুলিশ কোয়ার্টার।

          তাঁর দেওয়া বয়ান অনুযায়ী পুলিশ সূত্রে খবর, যৌন নিগ্রহের সময় এক অভিযুক্তের ওয়ালেট ধরে টান মারেন ওই যুবতী। পরে ওই ওয়ালেটে থাকা ফোটো আইকার্ড দেখে তিনি জানতে পারেন ধর্ষকদের একজন পুলিশকর্মী। সেই সূত্রেই এক অভিযুক্তকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। অপরজনের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তবে অভিযুক্তদের একজন পুলিশ কনস্টেবল। এই ঘটনায় গোটা সমুদ্র পর্যটন রাজ্যে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29208/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ২০২৪ সালের মধ্যেই সব অনুপ্রবেশকারীকে তাড়াব বলল হিন্দুত্ববাদী মন্ত্রী সন্ত্রাসী অমিত শাহ


            আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে ভারত থেকে সকল অনুপ্রবেশকারীকে তাড়ানো হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের সন্ত্রাসী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

            সোমবার ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারণায় সে বলেছে, ‘২০২৪ সালের মধ্যে গোটা ভারতে এনআরসি হবে। প্রত্যেক অনুপ্রবেশকারীকে খুঁজে বের করে দেশ থেকে তাড়াব। ’

            অমিত শাহ আরও বলেছে, ‘রাহুল বাবা (কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী) বলছে, ওদের তাড়িয়ে দেবে না।

            ওরা কোথায় যাবে, কী খাবে? কিন্তু, আমি সবাইকে জানিয়ে দিতে চাই, ২০২৪ সালে পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনের আগেই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে। ’

            উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেও পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে সারা দেশে এনআরসি কার্যকর করার কথা ঘোষণা করেছিল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তা নিয়ে পার্লামেন্টের ভিতরে ও বাইরে তুমুল বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়েছিল কথিত কেন্দ্রীয় সরকারকে। বিরোধীদের তোপে পড়ে বিজেপিও। পাশাপাশি, পশ্চিমবঙ্গে তিনটি বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রত্যেকটিতেই শোচনীয়ভাবে হেরে গেছে বিজেপি। এর জন্য এনআরসি নিয়ে দলীয় নেতৃত্বের অবস্থানকেই দায়ী করেছিল বিজেপির বেশ কিছু রাজ্য নেতা।

            বিরোধ সত্ত্বেও, গেরুয়া শিবির যে এই ইস্যুতে কোনোভাবেই পিছু হটতে নারাজ, অমিত শাহের এই কথাতেই তা পরিষ্কার।

            সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29214/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              প্রসারিত হচ্ছে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পরিধি


              প্রথাগত ব্যাংকিংয়ের তুলনায় শরিয়াহ ভিত্তিক বা ইসলামী ব্যাংকিং আগাচ্ছে দ্রুত গতিতে। শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলো সুদভিত্তিক ব্যাংকের মতো ঋণ না দিয়ে বিনিয়োগ আকারে অর্থায়ন করে থাকে।

              গত সেপ্টেম্বরে এ খাতের ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগে বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়ায় ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ, যেখানে প্রথাগত ব্যাংকসহ গোটা ব্যাংক খাতের বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

              মূলত গত এক-দেড় বছর ধরেই প্রথাগত ব্যাংকিংয়ে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে নিম্নগতি দেখা যাচ্ছে।

              গত জুনে গোটা ব্যাংক খাতে বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ১১ দশমিক ৩২ শতাংশ। গত মার্চে এই প্রবৃদ্ধি ছিল ১২ দশমিক ৪২ শতাংশ, ডিসেম্বরে ছিল ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং গত বছরের সেপ্টেম্বরে ছিল ১৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

              অন্যদিকে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৪ দশমিক ০২ শতাংশ। ডিসেম্বরে এই হার কিছুটা বেড়ে ১৪ দশমিক ৮২ শতাংশ হয়।

              গত মার্চে এই হার কিছুটা কমে ১৩ দশমিক ৪৫ শতাংশে নেমে আসে। গত জুনে বিনিয়োগে প্রবৃদ্ধি আরও কিছুটা কমে ১৩ দশমিক শূন্য আট শতাংশে নেমে আসে। তবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এ খাতের বিনিয়োগের হার কিছুটা বেড়ে ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশে উঠে আসে।

              দেশের পুরো ব্যাংক খাতের আমানত ও বিনিয়োগ উভয় দিক দিয়েই এক-চতুর্থাংশ শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলোর দখলে।

              গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতে মোট আমানতের স্থিতি ছিল ১০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলোর সংগৃহীত আমানতের পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৬২ হাজার ১১০ কোটি টাকা, যা মোট আমানতের প্রায় ২৪ শতাংশ।

              অন্যদিকে গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতের বিনিয়োগকৃত অর্থ বা ঋণের স্থিতি ছিল ১০ লাখ ১৭ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ ছিল দুই লাখ ৫০ হাজার ৩২৩ কোটি টাকা, যা গোটা ব্যাংক খাতের বিনিয়োগের ২৪ শতাংশেরও বেশি।

              রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রেও এগিয়েছে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলো। গত জুনে রেমিট্যান্সের ২৫ দশমিক ২৭ শতাংশ এসেছিল এ খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে। সেপ্টেম্বরে এই হার বেড়ে হয়েছে ৩১ দশমিক ১২ শতাংশ।

              শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলোকে নিয়ে করা বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে দেশের ব্যাংক খাতের বিতরণ করা কৃষিঋণের স্থিতি ছিল ৪২ হাজার ২২৭ কোটি টাকা।

              এর মধ্যে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা কৃষিঋণের পরিমাণ ছিল মাত্র ৮৭৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা, যা ব্যাংক খাতের মোট বিতরণ করা কৃষিঋণের মাত্র দুই দশমিক শূন্য সাত শতাংশ। গত জুনে এই হার ছিল তিন দশমিক ৩১ শতাংশ এবং গত মার্চে এই হার ছিল ৯ দশমিক শূন্য ছয় শতাংশ।

              বর্তমানে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকিংয়ে মোট জনশক্তি রয়েছে ৩৬ হাজার ৩৩৭ জন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তিন হাজার ২৭৯ জন বেশি।

              বিশ্বের ২১টি দেশের শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকের মোট সম্পদের পরিমাণ ২০১৮ সাল শেষে বেড়ে এক লাখ ৭৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর শেষে এর পরিমাণ ছিল এক লাখ ৬৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।

              তবে গত কয়েক মাসে দেশের ব্যাংক খাত কিছুটা তারল্য সংকটের মধ্য দিয়ে যায়, যে কারণে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ে উদ্বৃত্ত তারল্যেও কিছুটা টান পড়ে। তবে গত সেপ্টেম্বরে এ খাতের উদ্বৃত্ত্ব তারল্য আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭ দমমিক ৮৩ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ১৩০ কোটি টাকা হয়।

              এ খাতের ব্যাংকগুলো অনেক বেশি মানবিক, যে কারণেই এ খাতের ব্যাংকগুলোর আমানত ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি প্রথাগত ব্যাংকগুলোর তুলনায় অনেক বেশি স্থিতিশীল।

              সুত্রঃ আওয়ার ইসলাম২৪


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29211/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ


                মৌলভীবাজার সদর উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন চলাকালীন সময়ে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দু’গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে আওয়ামী দালাল পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

                কেন্দ্রীয় সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতে সোমবার দুপুরে মৌলভীবাজার পৌর জনমিলন কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।

                প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে পৌর মেয়র মো. ফজলুর রহমান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মোঃ কামাল হোসেনের বলয়ের দু’গ্রুপের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি, হাতাহাতি ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়।

                এসময় এক গ্রুপের নেতাকর্মীরা অন্য গ্রুপের নেতাকর্মীদের দিকে চেয়ার ছুড়ে মারে। এতে দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও সম্মেলন স্থলের জানালার গ্লাস ভাঙচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে মঞ্চ থেকে পৌর মেয়র মো. ফজলুর রহমান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মোঃ কামাল হোসেনসহ একাধিক অতিথি নেমে এসে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়।

                পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

                এ ঘটনার জন্য সন্ত্রাসী ছাত্রলীগকে অভিযুক্ত করেছে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিছবাহ উদ্দিন সিরাজ। সে পৌর মেয়র মো. ফজলুর রহমান ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ কামাল হোসেনের নাম উল্লেখ করে বলেছে, ‘আমরা মনে করি এখানে দুজনই নেতৃত্বে আছে। তাদের মূল দায়িত্ব এই সম্মেলন যাতে সুন্দর ও সফলভাবে সম্পন্ন হয়।

                সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিল কেন্দ্রীয় সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন।

                উপস্থিত ছিল কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিছবাহ উদ্দিন সিরাজ, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান, পৌর মেয়র মো. ফজলুর রহমান ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ কামাল হোসেন প্রমুখ।

                সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29217/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বগুড়ায় ইয়াবা বিক্রির সময় সন্ত্রাসী র*্যাব সদস্যকে আটক করল জনগন


                  বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় এক হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ শাহিনুর রহমান (৩৮) নামে এক র*্যাব সদস্যকে আটক করেছে জনগন।

                  সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলার ডোমনপুকুর টিকাদারপাড়া এলাকায় ইয়াবা বিক্রির সময় তাকে হাতেনাতে আটক করা হয়।

                  শাহিনুর রহমান র*্যাব-৬ খুলনায় কর্মরত। সে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় শিমুলতাইর গ্রামের মৃত বারেক সরকারের ছেলে। বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার ডোপনপুকুর নতুনপাড়া গ্রামে প্রায় ১০ বছর ভাড়া বাসায় পরিবার নিয়ে থাকে। সে ছুটিতে বাসায় আসে।

                  সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে শাহিনুর রহমান ডোমনপুকুর টিকাদারপাড়া এলাকায় অবস্থান করছিল। এ সময় স্থানীয় জনগন তার কাছে বিক্রির জন্য আনা ১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পায়।

                  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এই সন্ত্রাসী ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29220/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    চাঁদা না দেওয়ায় দলিল লেখককে হুমকি সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সভাপতির


                    চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সভাপতি ফয়সল আহমেদ তালুকদার নবীগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রি অফিসের ডিড রাইটার প্রদীপ সূত্রধরকে দেখে নেওয়ার হুমকী দেওয়ায় শহর জুড়ে তোলপাড় চলেছে। এ ঘটনা ধাপাচাপা দিতে সরকার একটি মহল ওই ডিড রাইটারকে চাপ ও ভয়র্ভীতি প্রদর্শন করছে।

                    কালের কন্ঠের সুত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার পানিউমদা ইউনিয়নের খাগাউড়া গ্রামের নবীগঞ্জ এসআর অফিসের দলিল লেখক প্রদীপ সূত্রধর একটি কম্পানির নামে সোমবার দলিল সম্পাদন করে। এ খবর নবীগঞ্জ উপজেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সভাপতি ফয়ছল আহমদ তালুকদার জানতে পেরে প্রদীপ সূত্রধরকে ফোন করে। ফোন করে সে বলে- মহুরি সাহেব আপনি জাল কাগজ দিয়ে যে কম্পানির নামে দলিল সম্পাদন করেছেন এর অভিযোগ আমার কাছে এসেছে। আমার সাথে একটু দেখা করেন। আমি ছাত্রলীগ সভাপতি ফয়ছল। আমার সাথে এসে বিষয়টির সমাধান করেন।

                    দলিল লেখক তার সাথে কথা না বাড়িয়ে বলে, প্রমাণ থাকলে আইননুক ব্যবস্থা নিন। বলে ফোন কেটে দেয় সে। কিছুক্ষণ পর ফয়ছল উত্তেজিত হয়ে প্রদীপকে গালিগালাজ করে।

                    এ ঘটনায় সত্যতা জানার জন্য দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি আজ বেশি সময় অফিসে ছিলাম না। তবে ঘটনাটি আমি শুনেছি।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/03/29223/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাহ মুসলিমদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment

                      Working...
                      X