Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৩ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১১ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৩ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১১ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কথিত নাগরিকত্ব বিল বিরোধী আন্দোলনে বিপর্যস্ত ভারতের আসাম


    কথিত নাগরিকত্ব বিল বিরোধী আন্দোলনে গুয়াহাটি-সহ রাজ্যের শহরে-গ্রামে চলল মিছিল, বিক্ষোভ, অবরোধ। নেসো, আসু, কেএমএসএস-সহ বিভিন্ন সংগঠনের ডাকা বন্*ধে সমর্থন জানায় কংগ্রেস ও বামদলগুলিও। গুয়াহাটিতে একের পর এক আক্রমণ চলল মন্ত্রী-সাংসদদের বাড়িতে, কনভয়ে। বিভিন্ন স্থানে চলেছে মালাউন পুলিশের লাঠি, কাঁদানে গ্যাসও। জখম শতাধিক। ভাঙা হয়েছে গাড়ি, বাস।

    প্রতিবাদকারীরা দিসপুরে বিধায়ক-আবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়ে আসামে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়।

    এ দিন, শিলঘাট, টংলা, ধেমাজিতে অবরোধে আটকে পড়ে বেশ কয়েকটি ট্রেন। জাতীয় সড়ক, রাজ্য সড়কগুলিতে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করা হয়। ১৪৪ ধারা অমান্য করে প্রতিবাদকারীরা রাস্তায় নামে। ভাঙা হয় বাস-গাড়ি। বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও সিআরপির সঙ্গে অবরোধকারীদের সংঘর্ষ হয়েছে। দু’দিনের টানা বন্*ধে কাজিরাঙায় বহু পর্যটক আটকে পড়েন। কটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা অনশন শুরু করেছেন। ডিব্রুগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলফার পতাকা ওড়ানো হয়েছে। নিউ গুয়াহাটি স্টেশনে আন্দোলনে যোগ দেন রেলকর্মীদের একাংশও।

    আসাম আন্দোলনের শহিদের পরিবার আজ সরকারি শহিদ দিবসের অনুষ্ঠান বয়কট করেছে। তার মধ্যেই গুয়াহাটির বরাগাঁওয়ে শহিদ স্মারক ক্ষেত্রের শিলান্যাস করে মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ বলেন, ‘‘আমি কোনও ভুল করে থাকলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না। আমাদের সরকার অসমের ভূমিপুত্রদের কোনও ক্ষতি করবে না।’’

    বরাকে অবশ্য বন্*ধের বিশেষ প্রভাব পড়েনি। তবে বিল-বিরোধী কয়েকটি সংগঠন বরাকের তিন জেলাতেই সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় পিকেটিঙে নামে। পুলিশ বিভিন্ন স্থান থেকে চারশোরও বেশি পিকেটারকে গ্রেফতার করেছে। দু’-এক জায়গায় লাঠিচার্জও করতে হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29553/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে কথিত নাগরিকত্ব বিল মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৈষম্য: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ


    আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, ধর্মের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব দেয়ার জন্য ভারতীয় সরকার প্রস্তাবিত আইনটি ভারতের আন্তর্জাতিক আইনী বাধ্যবাধকতার লঙ্ঘন। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, ২০১৯-এর অধীনে প্রতিবেশী মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যাওয়া অবৈধ ও শুধুমাত্র অমুসলিমদের নাগরিকত্ব দেয়া হবে। নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ আরো বলেছে, গত ৯ই ডিসেম্বর ভারতের পার্লামেন্টে বিলটি পাস হয়েছে। তা ১১ই ডিসেম্বর উচ্চকক্ষে উত্থাপন হওয়ার কথা।

    হিউম্যান রাইটস ওয়াচের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক মীনাক্ষি গাঙ্গুলি বলেছে, এই বিলে শরণার্থী এবং অভয় আশ্রয়ের মতো ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বৈষম্য করা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। এই বিলে আরো অনেক বিষয় আছে, যা সন্ত্রাসী দল বিজেপি সরকারের নীতি।

    এসব পলিসি মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের সুবিধা দেয়। যেমন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলায় জড়িত থাকা দলীয় সমর্থকদের বিরুদ্ধে *বিচার না করা। এ ছাড়া জীবন ও নিরাপত্তার ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠিয়েছে সরকার।

    হিউম্যান রাইটস ওয়াচ লিখেছে, মুসলিম অভিবাসী এবং আশ্রয় প্রার্থীদের খাটো করে দেখছে বিজেপির রাজনীতিকরা। তারা রাজনৈতিক সমর্থন আদায়ের জন্য এসব মানুষকে অনুপ্রবেশকারী আখ্যায়িত করেছে। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে এক নির্বাচনী র*্যালিতে বর্তমানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ত্রাসী অমিত শাহ অবৈধ অভিবাসীদের উইপোকা বলে আখ্যায়িত করে এবং বলেছে, ‘তারা খাবার খেয়ে ফেলছে, যে খাবার আমাদের গরিবদের কাছে যাওয়া উচিত ছিল এবং তারা আমাদের কাজ নিয়ে নিচ্ছে।

    বাংলাদেশ থেকে যাওয়া মুসলিম অভিবাসীদের কথা উল্লেখ করে সে এসব কথা বলেছে। সন্ত্রাসী অমিত শাহ বলেছে ‘২০১৯ সালে যদি আমরা ক্ষমতায় আসি তাহলে এসব মানুষের প্রতিজনকে খুঁজে খুঁজে বের করবো এবং তাদেরকে বের করে দেবো।

    মীনাক্ষি গাঙ্গুলি আরো বলেছে, নাগরিকত্ব পাওয়ার সমান ও মৌলিক অধিকার থেকে লাখ লাখ মুসলিমকে বঞ্চিত করার আইনগত ক্ষেত্র তৈরি করছে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী মোদি সরকার।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29568/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতের কথিত লোকসভায় ‘মুসলিমবিরোধী’ নাগরিকত্ব বিলের অনুমোদন!


      ভারতের কুফরি পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভায় বিতর্কের জন্য উত্থাপিত হয়েছে বহুল আলোচিত নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল। বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যাওয়া অমুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে এই আইনটি উত্থাপিত হয়।

      সোমবার (০৯ ডিসেম্বর) লোকসভায় বিলটি তোলে ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ব জাতীয়তাবাদী ভারতীয় সন্ত্রাসী জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকার।

      সন্ত্রাসী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিলটি তোলার পর ৯০ মিনিট উত্তপ্ত বিতর্কের পর ২৯৩-৮২ ভোটের ব্যবধানে বিতর্কের অনুমোদন পায়। বিতর্ক শেষে ভোটাভুটিতে অনুমোদন পেলে বিলটি আইনে পরিণত হওয়ার আগে পার্লামেন্টের কথিত উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার অনুমোদিত হতে হবে। লোকসভায় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী বিজেপি’র সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় বিলটি সহজে অনুমোদন পেল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বিলটিকে ‘মুসলিমবিরোধী’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে।

      গত ৪ ডিসেম্বর ভারতে অমুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে একটি খসড়া বিলে অনুমোদন দেয় দেশটির মন্ত্রিসভা। বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভারতে শরণার্থী হওয়া অমুসলিমদের নাগরিকত্ব দিতে এ বিলটি আনা হয়।

      সুত্রঃ ইনসাফ২৪


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29588/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        নাগরিকত্ব বিলের প্রতিবাদে উত্তপ্ত ত্রিপুরা, বন্ধ মোবাইল-ইন্টারনেট


        ভারতের লোকসভায় সদ্য পাস হওয়া নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিরুদ্ধে দেশটিতে তীব্র প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ চলছে। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের ডাকে এই বিলের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার ১১ ঘন্টার সর্বাত্মক হরতালও পালিত হয়েছে।

        পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরায় ১২ ঘন্টার জন্য মোবাইল-ইন্টারনেট এবং এসএমএস পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কথিত রাজ্য সরকার। খবর এনডিটিভির।

        মঙ্গলবার আগরতলায় কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। তারপরেই যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া হয়।

        উত্তর-পূর্ব ভারতের সবক’টি ছাত্র সংগঠন মিলেই এদিন ওই অঞ্চলের সাতটি রাজ্যে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করেছে। বিক্ষোভে-প্রতিবাদে স্তব্ধ হয়ে গেছে গুয়াহাটি থেকে আগরতলা।

        সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডেমন্ট বিল বা সিএবি নামে পরিচিত এই বিতর্কিত বিলটির বিরুদ্ধে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল প্রতিবাদে উত্তাল গত বেশ কিছুদিন ধরেই - আর মঙ্গলবার তা তুঙ্গে পৌঁছায়।

        অল অরুণাচল প্রদেশ ছাত্র ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট হাওয়া বাগাংয় বলেন, সরকার নিজেদের রাজনৈতিক অভিসন্ধিতে এই বিল এনেছে। আমরা উত্তর-পূর্বের লোকজন নিজেদের ভারতীয় ভাবি, দেশপ্রেমী ভাবি। সন্ত্রাসী অমিত শাহ্ও যদি নিজেকে ভারতীয় ভাবে, তার উচিত হবে এটি প্রত্যাহার করে নেয়া।

        আসামের গুয়াহাটিসহ উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন জায়গার জনজীবন থমকে যায়, বিলের প্রতিবাদে উত্তর-পূর্বের ছাত্র সংগঠনের তরফে হরতাল ডাকা হয়। মূল রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদে অংশ নেন বিক্ষোভকারীরা। উত্তর-পূর্ব ফ্রন্টিয়ার রেলের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অবরোধ করার কারণে বহু ট্রেন বাতিল করা হয়েছে।

        বিল পাসের পরদিনই আসামের বিভিন্ন অংশেও ব্যাপক প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়ে, স্লোগান দেয়ার পাশাপাশি বিধানসভা ও রাজ্যের সচিবালয় সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন বিক্ষোভকারীরা।

        ডিব্রুগড় জেলায় সিআইএসএফ কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায় বিক্ষোভকারীদের। দুলিয়াজানে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন আহত হন। পরে সন্ধ্যা ৫টায় বন্ধ প্রত্যাহার করা হয়।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29591/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে বাড়ছে অপরাধে জড়িত হিন্দুত্ববাদী মালাউন এমপিদের সংখ্যা


          ভারতের নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা এসোসিয়েশন ফর ডেমক্রেটিক রিফর্ম (এডিআর) ও ন্যাশনাল ইলেকশন ওয়াচ (নিউ) জানিয়েছে যে, ২০০৯ সাল থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ফৌজদারি মামলা রয়েছে এমন ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার হার ২৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

          দুটি সংস্থার যৌথ গবেষণায় দেখা গেছে, নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ করার জন্য মামলা রয়েছে এমন লোকসভা এমপি সংখ্যা বেড়েছে ৮৫০ শতাংশ।

          এ ব্যাপারে এডিআর-নিউ তাদের রিপোর্টে নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতার ক্ষেত্রে দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করেছে।

          রিপোর্টে বলা হয়, নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতার অভিযোগ রয়েছে এমন লোকসভা এমপি সংখ্যা ২০০৯ সালে যেখানে ছিলো ৩৮ জন সেখানে ২০১৯ সালে দাঁড়িয়েছে ১২৬ জন, যা ২৩১ শতাংশ বৃদ্ধি।

          অন্যদিকে একই অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে এমন এমপি সংখ্যা ২০০৯ সালে যেখানে ছিলো ২ জন সেখানে ২০১৯ সালে হয়েছে ১৯ জন, যা ৮৫০ শতাংশ বৃদ্ধি।

          রিপোর্টে আরো বলা হয়, রাজ্য বিধান সভাগুলোর ৪,০৬৩ জন এমপির মধ্যে ৭৫৯ জন ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডিত হয়েছেন।*

          বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে বিজেপি’র সবেচেয়ে বেশি ২১ জন এমপি’র বিরুদ্ধে নারীর ওপর সহিংসতা চালানোর জন্য মামলা রয়েছে। এর পরে আছে কংগ্রেস ১৬ জন ও ওয়াইএসআর কংগ্রেস ৭ জন।

          সংস্থাগুলোর মতে, এতে বুঝা যায় যে নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো তেমন উদ্বিগ্ন নয়।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29571/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কমছে টাকার মান, বাড়ছে আমদানি ব্যয়


            মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাচ্ছে। এতে বাড়ছে আমদানি ব্যয়। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে বাণিজ্য ঘাটতির ওপর। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান মতে, গত বছরের ৪ ডিসেম্বর আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার পেতে যেখানে ব্যয় করতে হতো ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা, চলতি মাসের একই সময়ে তা বেড়ে হয়েছে ৮৪ টাকা ৯০ পয়সা। তবে আমদানি পর্যায়ে করপোরেট ডিলিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন হচ্ছে ৮৬ টাকা পর্যন্ত। রফতানি আয় কমে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহে টান পড়েছে।

            এক দিকে আমদানি চাহিদা বেড়ে গেছে, অপর দিকে টাকার মান কমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে পণ্যের আমদানি ব্যয়ের ওপর। আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সামগ্রিক পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান মতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা।

            জানা গেছে, বছরের শুরুতেই রেমিট্যান্সপ্রবাহের পাশাপাশি রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি বেড়ে ছিল। কিন্তু সেই তুলনায় আমদানি চাহিদা বাড়েনি। এর ফলে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা অনেকটা সহনীয় ছিল। কিন্তু গত চার মাস ধরে রেমিট্যান্সপ্রবাহ ঠিক থাকলেও একটানা রফতানি আয়ের ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এ দিকে আমদানি চাহিদাও বেড়ে গেছে। সাথে সাথে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা বেড়ে গেছে। এ দিকে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাচ্ছে।

            এ দিকে বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্কট থাকায় ব্যাংকগুলো প্রতিনিয়তই বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে হাত পাতছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জ্বালানি তেল ভোগ্যপণ্যসহ কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিনিয়তই সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোর টাকার জোগান দিচ্ছে। কিন্তু বেশির ভাগ ব্যাংকই করপোরেট ডিলিংয়ের মাধ্যমে বেশি মূল্যে ডলার লেনদেন করছে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেয়া বৈদেশিক মুদ্রার দর কার্যকর হচ্ছে না।

            সংশ্লিষ্ট এক সূত্র জানায়, কিছু কিছু ব্যাংকের ডলারের সঙ্কট রুটিনে পরিণত হয়েছে। কারণ, বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ছে না। কাংখিত হারে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে পারছে না। আবার রফতানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ কম। ফলে পণ্য আমদানির দায় পরিশোধ করতে বাজার থেকে হয় তাদের ডলার কিনতে হচ্ছে, অথবা একটি নির্ধারিত কমিশনের বিপরীতে ধার নিতে হচ্ছে। আর এ সুযোগটি কাজে লাগাচ্ছে কিছু কিছু ব্যাংক। তারা ইচ্ছেমাফিক ডলার মূল্য আদায় করতে চাচ্ছে। তবে, এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও তেমন করার কিছু নেই। যেমন, বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেয়া মূল্য ধরেই ফরওয়ার্ড ডিলিং করছে।

            ফরওয়ার্ড ডিলিং হলো, একটি ব্যাংকের পণ্যের আমদানি দায় মেটাতে ১০ কোটি ডলারের প্রয়োজন। চাহিদার দিনের ৪ থেকে ৫ দিন আগেই বাংলাদেশ ব্যাংক বেধে দেয়া মূল্য ধরে ডলার কেনা হলো। এর সাথে বিনিময় ঝুঁকি বা অতিরিক্ত প্রিমিয়াম যুক্ত হচ্ছে। যেমন, চার দিন আগে ৮৪ টাকা ৯০ পয়সা দরে ১০ কোটি ডলার কেনা হলো। লেনদেনের দিন ২ শতাংশ অতিরিক্ত ধরে অর্থাৎ ৮৭ টাকায় ডলার লেনদেন করছে। এভাবেই বাজারে বাংলাদেশ ব্যাংক বেঁধে দেয়া দর কার্যকর হচ্ছে না। এ বিষয়ে অপর একটি ব্যাংকের তহবিল ব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, তাদের করার কিছুই নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিমালা দিয়ে ব্যাংকগুলোকে আটকাতে না পারলেও তাদেরকে ডেকে এনে এ বিষয়ে সতর্ক করতে পারে।

            এ দিকে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। আগে যে পণ্যের দাম ১০০ টাকা ছিল ওই পণ্য শুধু টাকার মান কমে যাওয়ার কারণে এখন ১০৫ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। যেহেতু আমাদের অর্থনীতি বেশির ভাগ আমদানিনির্ভর, এ কারণে টাকার মান কমে যাওয়ার সরাসরি প্রভাব পণ্যের মূল্যের ওপর পড়ে। এতে এক দিকে যেমন পণ্য মূল্য বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতির ওপর প্রভাব পড়ছে, অপর দিকে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, জুলাই-অক্টোবর চার মাসে পণ্য আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ১৯ হাজার ৬০৩ কোটি টাকা, এর বিপরীতে রফতানি আয় হয়েছে ১২ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। অর্থাৎ মাত্র চার মাসে পণ্যবাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা। এভাবে ঘাটতির পরিমাণ বাড়লে বছর শেষে পণ্য বাণিজ্য ঘাটতি ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

            সুত্রঃ নয়া দিগন্ত


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29576/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              চুয়েট শিক্ষার্থীর ওপর আওয়ামী দালাল পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি


              চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে পুলিশ-ছাত্র সংঘর্ষের সময় শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টা থেকে ভিসি ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তাঁরা সন্ত্রাসী প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন।

              পরে চুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলা এবং সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানে প্রশাসনের ব্যর্থতার বিষয়ে পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করে উপচার্যকে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

              স্মারকলিপিতে বলা হয়, গত ৬ ডিসেম্বর চুয়েটের প্রধান ফটকের ভেতরে কয়েকজন ছাত্র পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ছাত্রকল্যাণ পরিষদের উপপরিচালকের উপস্থিতিতে পুলিশ একজন শিক্ষার্থীকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। ওই ছাত্রের মাথায় তিনটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আরো অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

              এ ঘটনায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নিয়ে ঘটনার তদন্তের দাবি করা হলেও চুয়েট কর্তৃপক্ষ সিসি ক্যামেরা অকার্যকর বলে দায় সেরেছে বলে অভিযোগ করা হয়।
              সুত্রঃ কালের কন্ঠ


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29579/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                তিন কলেজ ছাত্রীকে অকথ্য গালিগালাজ ও হুমকি সন্ত্রাসী পুলিশ কর্মকর্তার


                বাড়িতে গিয়ে তিন কলেজছাত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও তাদের ইয়াবা দিয়ে জেলে ঢোকাবে বলে হুমকি দিয়েছে সিলেটের বিশ্বনাথ থানা সন্ত্রাসী পুলিশের এসআই আব্দুল লতিফ।

                যুগান্তর থেকে জানা যায় , অভিযোগকারী রাহেলা বেগম উপজেলা সদরের পাশ্ববর্তী জানাইয়া গ্রামের আশিক আলীর প্রথম স্ত্রী।

                রাহেলা বলেন, "গত বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) আমার সতিন মনোয়ারা বেগমের (৪০) দেয়া একটি অভিযোগ তদন্তে বাড়িতে গিয়ে এসআই আব্দুল লতিফ আমার কলেজে পড়ুয়া তিন মেয়েকে হুমকি দেয়।"

                প্রতিবাদ করলে সন্ত্রাসী এসআই লতিফ অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে বলে, ‘তোদের মতো হাজারও বেহায়া মেয়েদের জেলে ঢোকিয়ে উচিৎ শিক্ষা দিয়েছি’। একদম ইয়াবা দিয়ে জেলে চালান করে দেব। আর আমার হাত কতটুকু লম্বা তোরা কেন? প্রধানমন্ত্রীও জানে না’।

                স্বামী ও সতিনের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় ওই বছরেই ২ ছেলে ও ৩ মেয়েকে নিয়ে পৃথক হয়ে একই বাড়িতে আলাদা বসবাস শুরু করে রাহেলা। বর্তমানে রাহেলার দুই ছেলে ব্যবসা করছে আর ৩ মেয়ে কলেজে লেখাপড়া করছে।

                এদিকে সম্প্রতি পারিবারিক কলহের জেরে দ্বিতীয় স্ত্রী মনোয়ার সঙ্গেও বিবাদে জড়িয়ে ঘরছাড়া হন আশিক আলী।টাকার জন্য প্রথম স্ত্রী রাহেলার ছেলে ইমামুল ইসলামের কাছে বাড়ির ৯টি গাছ ৪হাজার টাকায় বিক্রি করে ওই টাকা নিয়ে অন্যত্র চলে যান আশিক আলী।

                পরদিন সকালে থানায় গিয়ে ইমামুলের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক গাছ কাটার অভিযোগ করেন মনোয়ারা।

                এর পরদিন রাহেলার মেঝো মেয়ে সাহেদা বেগমকে পিটিয়ে আহত করেন মনোয়ারা।বিষয়টির সূরাহা করতে দুইবার তাদের বাড়িতে যায় সন্ত্রাসী এসআই আব্দুল লতিফ।

                এসময় সে মনোয়ারার পক্ষ নিয়ে রাহেলার কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের ইয়াবা দিয়ে জেলে ঢোকানোর হুমকি দেয়।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29582/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  গৌরনদীতে বাস স্ট্যান্ডে হামলা চালাল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা!


                  তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সীমান্তবর্তী ভূরঘাটা বাস স্ট্যান্ডে হামলা চালিয়ে বাস মালিক সমিতির টোল ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছে।

                  মঙ্গলবার দুপুরে পার্শ্ববর্তী কালকিনি উপজেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান বাকামীন খানের নেতৃত্বে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয়রা জানায়।

                  বরিশাল বাস মালিক সমিতির স্টাফ ও ভূরঘাটা গ্রামের বাসিন্দা মোকছেদ আলী বেপারী অভিযোগ করেন, কালকিনির ২-৩ যুবক আমার বাড়ির পাশে মাদক বিক্রেতা ও সেবনকারী বাবু ফকির ও নাজমুল মল্লিকের বাড়িতে প্রায়ই আসা-যাওয়া করে। মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে আমি দুপুরের খাবার খেতে বাড়িতে যাই। এ সময় বাকামীন খানকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে কারণ জানতে চাই। তখন এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়।

                  তিনি বলেন, এর জের ধরে বাকামীন খানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী দুপুর দেড়টার দিকে ভূরঘাটা বাসস্ট্যান্ডস্থ বাস মালিক সমিতির টোল ঘরে ঢুকে আমাকে খুঁজতে থাকে। আমাকে না পেয়ে টোল ঘরে হামলা চালিয়ে টেবিল ও চেয়ারসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করে তারা।

                  সুত্রঃ যুগান্তর


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29585/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ‘ভিন্নমতের কারণে বাংলাদেশে ১০ বছরে ৩৫ লাখ আসামী, নিহত ১৫২৫, গুম ৭৮১


                    বর্তমানে বাংলাদেশে যে মানবাধিকার পরিস্থিতি চলছে এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি অতীতে কখনোই ছিলো না বলে মন্তব্য করেছে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার গুলশানের লেকশোর হোটেলে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় সে এ মন্তব্য করে।

                    মির্জা ফখরুল বলেছে, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি গত দশ বছরে শুধুমাত্র ভিন্নমত এবং ভিন্ন রাজনৈতিক চিন্তা পোষণ করার কারণে প্রায় ৩৫ লাখ* মানুষকে মামলার আসামী করা হয়েছে। মামলা দেয়া হয়েছে এক লাখ আট হাজার চৌদ্দটি। ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত সরকার এবং সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের হাতে মারা গেছেন ১৫২৬ জন। আমাদের হিসাব মতে, গুম হয়েছেন বিএনপির ৪২৩ জন সর্বমোট ৭৮১ জন।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29597/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      বাংলাদেশে মূর্খের শাসন চলছে :- ব্যারিস্টার মইনুল


                      দেশে মূর্খের শাসন চলছে বলে মন্তব্য করেছে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন।

                      গত মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বিশ্ব মানবাধিকার দিবস-২০১৯’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় বিশেষ আলোচকের বক্তব্যে সে এ মন্তব্য করে।

                      ব্যারিস্টার মইনুল বলেছে, দেশের বিচার ব্যবস্থাকে অস্তিত্বহীন করাই আমাদের এই সরকারের কাজ। দেশে মূর্খতার শাসন চলছে। আমরা যে লেখালেখি করে, রক্ত দিয়ে, সংগ্রাম করে, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। তা এখন হারিয়ে ফেলেছি।

                      আমরা চেষ্টা করেছি বিদ্যা দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে দেশ গড়ার। কিন্তু আজ মানুষের অধিকার নেই। মানুষকে বিচারহীনতায় ভুগতে হচ্ছে।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/11/29550/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ তায়ালা আপনাদের কাজকে কবুল করুন,আমিন।
                        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                        Comment


                        • #13
                          আজকের এক জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় দেখলাম-
                          বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় না জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, আমাদের সরকারের অনেক বড় বড় সিদ্ধান্ত নেয় অন্য ধর্মের (হিন্দু ধর্মাবলম্বী) লোক। আমরা তাদের বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে একই দৃষ্টিতে দেখি। কে কোন ধর্মের সেটা আমরা বিচার করি না।
                          এবার বুঝুন- দেশ কাদের হাতে? কারা দেশ চালাচ্ছে?! তাগুত হাসিনা সরকার যে কেবল পুতুল সরকার তাও কি স্পষ্ট হয়ে গেল না?
                          আল্লাহ তা‘আলা বাংলাদেশের সকল মুসলিমদেরকে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সজাগ দৃষ্টি রাখার ও তা প্রতিহত করার তাওফীক দান করুন। আমীন
                          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                          Comment


                          • #14
                            হিন্দুত্ববাদের আগ্রাসন দিন দিন বেড়েই চলছে ৷
                            হে মুসলিম! আর না ঘুমিয়ে, জিহাদের জন্য জেগে উঠেন ৷
                            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                            Comment


                            • #15
                              হায় আফসোস! বাংলাদেশের প্রশাসনের লোকেরা এখনো মুসলিম ও হিন্দুদের মাঝে কোন পার্থক্য করে না। তাদেরকে প্রশাসনে উচ্চপদস্থ চাকরি দেয়। আবার ভারতকে বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র মনে করে....! অন্যদিকে ভারতে মুসলমানদেরকে কঁচুকাটা করার সকল ব্যবস্থা চূড়ান্ত করছে...! তাদেরকে বিতাড়ন করছে...! এ জাতির হুশ ফিরবে আর কবে........................?!
                              আর কাশ্মীরের কথা তো বলাই বাহুল্য...!
                              হে আল্লাহ! এই জাতির সুমতি দান করো। আমীন
                              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                              Comment

                              Working...
                              X