Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৫ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৩ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৫ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৩ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    বাবরি মসজিদ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে করা সব পিটিশন খারিজ করেছে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট!


    ভারতে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে করা ১৮টি রিভিউ পিটিশনের সবগুলো খারিজ করে দিয়েছে।

    আর কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট। রিভিউ আবেদনগুলো বাতিল হওয়ায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণে আর কোনো বাঁধা রইলো না।

    পার্সটুডের সংবাদ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ নভেম্বর বাবরি মসজিদ মামলার রায় দেয় ভারতের মালাউন হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মাণের অনুমোদন দেয়া হয়। মসজিদ নির্মাণের জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে অযোধ্যার অন্য একটি জায়গায় পাঁচ একর জমি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর থেকে রায়টি ঘিরে ১৮টি রিভিউ পিটিশন জমা পড়ে আদালতে।

    গত বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে’র নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির একটি বেঞ্চ পিটিশনগুলো খারিজ করে দেয়। বিচারপতিদের চেম্বারে এক শুনানি শেষে এ রায় দিয়েছে।

    বাবরি মসজিদ মামলার রায় নিয়ে প্রথম পিটিশনটি জমা পড়ে ২রা ডিসেম্বর। পিটিশনটি করে জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ এর উত্তর প্রদেশের সভাপতি মাওলানা সৈয়দ আশাদ রশিদি। । ঐ পিটিশনে বলা হয়, শীর্ষ আদালত দুপক্ষের মধ্যে ভারসাম্য আনতে গিয়ে হিন্দু পক্ষকে বেআইনিভাবে সুবিধা দিয়েছে এবং মুসলিম পক্ষকে অন্য জায়গায় পাঁচ একর জমি দিয়েছে, যা মুসলিম পক্ষের সওয়াল বা আবেদনের বিষয় ছিল না। পরবর্তীতে ৬ই ডিসেম্বর আরো ছয়টি পিটিশন দাখিল হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29651/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বাবরি মসজিদের রিভিউ পিটিশন খারিজের পর মাওলানা আরশাদ মাদানীর মন্তব্য!


    ভারতের ঐতিহাসিক বারবি মসজিদ বিরোধ মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর করা জমিয়তে উলামায়ে হিন্দসহ বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তির করা পুনর্বিবেচনার সব আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দেশটির হিন্দুত্ববাদী আদালত। এরই মধ্য দিয়ে ভারতীয় মুসলিমদের মনে বাবরি মসজিদ ফিরে পাওয়ার শেষ আশাটুকুও নিভে গেল।

    পিটিশন খারিজের পর গত বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের প্রেসিডেন্ট মাওলানা আরশাদ মাদানী বলেন, আমরা আপসোসের সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাদের পিটিশন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। আমরা জানি, সব পিটিশনেই খারিজ হয় না। কোনো কোনো পিটিশন খারিজ হয়ে যায়। যেহেতু এ মামলাটির শুরু শেষ আদালত ভিন্নভাবে দেখছে, তাই আমাদের পিটিশন খারিজ করে দিয়েছে।

    তারা এটাও মানে যে, মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির ছিল না, কারণ আমাদের শক্তিশালী দলিল প্রমাণ আছে। আদালত এটাও মেনে নিয়েছে, মসজিদে মূর্তি রেখেছে সে দোষী, যে মসজিদ ভেঙ্গেছে তারাও দোষী, এরপরও আদলত হিন্দুত্বাদী মতাদর্শকে সম্মান জানাতে এ ফায়সালা দিয়েছে। সারা দুনিয়া এ রায়ের ব্যাপারে বলছে , এ রায় আইনের উপর দাঁড়িয়ে দেয়া হয়নি বরং এ রায় দেশের একটি জাতিগত আদর্শকে শক্তিশালী করতে দেয়া হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের এক বেঞ্চের চেম্বার বাবরি মসজিদ ইস্যুতে আদালতে উত্থাপিত সব আবেদন খারিজ করা হয়। ভারতের সর্বোচ্চ আদালতের ওই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন পড়ে ১৮টি।

    আবেদনকারীদের মধ্যে মূল মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে ৯টি আবেদন পড়ে। আর ৯টি আবেদন করে ৪০ মানবাধিকারকর্মীর তৃতীয়পক্ষ। মামলার মূল দুই পক্ষ হলো অল ইন্ডিয়া মুসলিমস পারসোনাল ল বোর্ড (এআইএমপিএলবি) ও নির্মোহি আখড়া।

    উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে বলা হয়, বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে গড়ে উঠবে রাম মন্দির। আর এর পরিবর্তে অযোধ্যার যেকোনও স্থানে মসজিদের জন্য বরাদ্দ করা হবে ৫ একর জমি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29653/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      উত্তাল ভারতে ৭ বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে মালাউন সন্ত্রাসী পুলিশ


      সম্প্রতি বহুল বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস করেছে ভারত। এ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল আসামসহ ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলো। শুধু মুসলমান বাদে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে যাওয়া হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের ভারতে বসবাস করার অধিকার সুরক্ষিত করতেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে মালাউন মোদি সরকার।

      এই পরিস্থিতিতে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে সাতজন বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করেছে দেশটির মালাউন পুলিশ।

      গ্রেফতারের ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের পালঘর শহরে। বৃহস্পতিবার তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সংবাদপ্রতিদিন নিশ্চিত করেছে।

      বুধবার রাজ্যসভায় ১২৫-৯৯ ভোটে পাস হয়েছে বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধন বিল। এর আগে গত সোমবার বিলটি পাস হয়েছিল লোকসভায়।

      ১৯৫৫ সালের ভারতীয় নাগরিকত্ব আইনে এই সংশোধনের ফলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে চলে আসা হিন্দু, শিখ, খ্রিষ্টান, জৈন, পারসি ও বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা ভারতের নাগরিকত্ব পাবে।

      এই বিলকে কেন্দ্র করে আসাম ও ত্রিপুরা-দুই রাজ্যে সহিংস বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কারফিউ ভেঙে বের হওয়া বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে সন্ত্রাসী পুলিশ।

      কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা ও দেশটির অন্যান্য গণমাধ্যমের খবরে জানানো হয়েছে, গত কয়েকদিনের এই বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত আসামে ৫ জন নিহত হয়েছেন। বিলের প্রতিবাদে রাস্তায় নামা হাজার হাজার মানুষকে ছত্রভঙ্গ করতে সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনীর দমনাভিযানে এসব মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29657/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আসাম, ত্রিপুরার পর এবার মেঘালয়েও মালাউনদের কারফিউ জারি, ইন্টারনেট সেবা বন্ধ


        আসাম, ত্রিপুরার পর এবার মেঘালয়েই অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়েছে। দুদিনের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মোবাইল ইন্টারনেট ও এসএমএস সেবা।

        বিতর্কিত মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সামাল দিতেই তিন রাজ্যে কারফিউ জারি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য সরকার এ নির্দেশ দিয়েছে। খবর এনডিটিভির।

        বৃহস্পতিবার রাতে শহরের প্রধান সড়কে বিশাল টর্চলাইট মিছিল বের করা হয়েছে।

        রাজধানী থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে উইলিয়ামনগরে মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা হেলিকপ্টার থেকে নামার পর তাকে ধুয়োধ্বনি দিয়েছে নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিলের বিরোধীরা। প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহরের সামনেই তরুণ-তরুণীরা ‘কনরাড ফিরে যাও’ স্লোগান দেয়।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29661/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বিক্ষোভের মাঝেই ভারতীয় রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের মাধ্যমে আইনে পরিণত হল মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব বিল


          কোথাও জ্বলছে টায়ার, কোথাও আবার ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী পুলিশের গুলিতে প্রাণ কাড়ল পাঁচ জনের, জ্বালিয়ে দেওয়া হল দুই সন্ত্রাসী দল বিজেপি সাংসদদের বাড়ি, প্রতিবাদীদের সঙ্গে সন্ত্রাসীবাহিনীর লড়াইয়ের চিত্র এখন আসামের দিনপঞ্জি। নাগরিকপঞ্জি থেকে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, প্রতিবাদের আগুন জ্বলেছে শহরের প্রতিটি কোনায়। আসামের এই বিক্ষুদ্ধ পরিস্থিতির মাঝেই বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রক একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেয় যে এই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে সায় দিয়েছে মালাউন সন্ত্রাসী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অ-মুসলিমদের নাগরিকত্ব দেওয়ার যে দাবি পদ্মশিবির বিলে পরিণত করেছে, এবার তাতেই রাষ্ট্রীয় সম্মতি মিলেছে,এমনটাই জানিয়েছে আইনমন্ত্রক।

          কিন্তু আসাম শান্ত হয়নি। বরং ক্রমশ উত্তপ্ত হয়েছে পরিস্থিতি। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের প্রতিবাদের মাঝেই রক্ত ঝরল গুয়াহাটিতে। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাণ হারালেন দুজন। সংঘর্ষের মাঝেই আহত হলেন প্রায় ২১ জন। সকলকেই ভর্তি করা হয়েছে গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজে।

          বিক্ষোভকারীরা সার্কেল অফিস, রেলস্টেশনেও ভাঙচুর চালিয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে আসাম-ত্রিপুরা রেলপরিষেবা। মোতায়েন করা হয়েছে ১২ কোম্পানি বিশেষ সন্ত্রাসী বাহিনী।

          তবে আসামের পরিস্থিতি এতোটাই উতপ্ত, তা ছোঁয়া তো দূরের কথা, কাছে গেলেও প্রতিবাদের আঁচ টের পাওয়া যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে ২ হাজার সশস্ত্র সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনীকে মোতায়েন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ১০টি জেলায় বন্ধ করা হল ইন্টারনেট পরিষেবা, অনির্দিষ্টকালের জন্য কার্ফু জারি করা হল গুয়াহাটিতে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29689/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ইন্ডিয়ান মালুদের যেখানেই পাওয়া যাবে সাথে সাথে জবায় করে দিতে হবে। এ নীতিটি গ্রহণ করার সময় এসেছে।
            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

            Comment


            • #7
              হিন্দুরা জেগে উঠেছে,মুসলিমদের নির্মূল করতে ৷ আর আমরা ঘুমিয়ে আছি ৷ হে মুসলিম! আর কতকাল ঘুমিয়ে থাকবে ৷
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment


              • #8
                মুসলিম উম্মাহর জাগরণ আর কতদূর?!
                ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                Comment


                • #9
                  হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজতে রাখুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment

                  Working...
                  X