Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৫শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২৩শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৫শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২৩শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    পাকিস্তানে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রভাষক শাতিমে রাসূলের মৃত্যুদণ্ড!


    ধর্ম অবমাননা নিরোধ আইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রভাষকের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল পাকিস্তানের মুলতান প্রদেশের একটি আদালত এ রায় দেয়।

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী জুনাইদ হাফিজ (৩৩) মুলতানের বাহাউদ্দীন জাকারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের প্রভাষক ছিল।

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কটুক্তি করার দায়ে ২০১৩ সালে এই জানোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুলতানের একটি কারাগারে তার বিচারকাজ চলছিল। । পরে গতকাল পাকিস্তানের মুলতান প্রদেশের একটি আদালত এ রায় দেয়।

    মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর সরকারি আইনজীবীরা ‘আল্লাহু আকবার’ ও ‘ধর্ম অবমাননাকারীদের মৃত্যু হোক’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন।

    অবশ্য পাকিস্তানের প্রশাসন এর আগে একই অপরাধে অভিযুক্ত আসিয়া বিবিকে মুক্তি দেয়। গত বছরই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী আসিয়া বিবিকে মুক্তি প্রদান করে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। অন্যদিকে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী আরো প্রায় ৪০জনকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হলেও, কোনোটাই কার্যকর করা হয়নি।

    হানাফী মাযহাবের সকল আলেম একমত যে, কেউ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তি করলে কিংবা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গ করলে অবশ্যই কটুক্তিকারীকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে ৷ হানাফি মাযহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ফাতওয়ায়ে শামীতে উল্লেখ করা হয়েছেঃ

    قال ابو بكر بن المنذر اجمع عوام اهل العلم علي من سب النبي صلي الله عليه وسلم يقتل وممن قال ذالك مالك بن انس والليث واحمد واسحاق وهو مذهب الشافعي

    হানাফী মাযহাবের প্রসিদ্ধ আলেম আবূ বকর ইবনে মুনযির রহঃ বলেন, “এ ব্যপারে সকল উলামায়ে কেরাম একমত যে, যে ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কটাক্ষ করবে বা গালি দিবে তাকে হত্যা করতে হবে। ইমাম মালিক ইবনে আনাস, লাইস, আহমদ, ইসহাক ও ইমাম শাফেয়ী রহিমাহুমুল্লাহও অনুরুপ মত ব্যক্ত করেছেন ৷ ফাতওয়ায়ে শামী, 4:417 পৃষ্ঠা


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30223/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    নমো সরকারের নির্দেশে ইন্টারনেট বন্ধে বিশ্বের শীর্ষে আছে ভারত!


    সরকারি নির্দেশে গত এক বছরে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বার ইন্টারনেট বন্ধ হয়েছে ভারতে। ইন্টারনেটে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, নিরাপত্তা, গোপনীয়তা ও মানবাধিকারের মতো বিষয়ের পক্ষে লড়া আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘অ্যাকসেস নাও’ এ তথ্য জানিয়েছে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

    অ্যাকসেস নাওয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে এখনও ভারতে ৩৭৩ বার নেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে।

    শুধু ২০১৯ সালেই ৯১ বার ইন্টারনেট বন্ধ হয়েছে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে। ২০১৮ সালে নেট বন্ধ হয়েছে ১৩৪ বার। শুধু নথিভুক্ত হয়েছে এমন ঘটনারই নাগাল পেয়েছে সংস্থাটি। তাদের মতে, প্রকৃত সংখ্যাটি আদতে অনেক বেশি।

    টেলিকম সংস্থাগুলো রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারের থেকে নির্দেশ পেয়ে বিশেষ বিশেষ পরিস্থিতিতে রাজ্যে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেয়।

    মালাউন সন্ত্রাসীদের অপশাসনের বিরুদ্ধে জনগণ সজাগ হয়ে গেলেই নেট বন্ধ করে দেয় সরকার।

    ২০১২ থেকে এ পর্যন্ত কাশ্মীরে ১৮০ বার ইন্টারনেট বন্ধ হয়েছে। ২০১০ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকার ইন্টারনেট পরিষেবা নিয়ে কড়াকড়ি শুরু করে। কিন্তু সংস্থাটির মতে, ২০১৪ সাল থেকে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ‘শাটডাউন’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে দেশে।

    ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর রিসার্চ অন ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক রিলেশন’র রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে নেট বন্ধ হওয়ার কারণে ৩০০ কোটি ডলার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ভারতের।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30191/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এনআরসি ইস্যুতে কে মিথ্যাবাদী-মোদি নাকি অমিত?


      তাহলে কে মিথ্যে বলছে?* দেশের প্রধানমন্ত্রী নাকি দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?* কারণ নির্বাচনী ইস্তেহার থেকে গরমাগরম টুইট বা ইন্টারভিউ, অমিত শাহ থেকে রাজ্য নেতা দিলীপ ঘোষ, সংগঠিত সন্ত্রাসী দল বিজেপির সর্বস্তরের নেতারাই বারবার বলেছে গোটা ভারতেই এনআরসি হবেই। অথচ গতকাল সন্ত্রাসী মোদি বলেছে, এনআরসি নিয়ে নাকি কোনও আলোচনাই হয়নি। তাহলে ধোকা দিচ্ছে কে?*
      এনআরসি, ডিটেনশন ক্যাম্প নিয়ে নাকি গুজব রটানো হচ্ছে। গতকাল রবিবার রামলীলা ময়দানে দাঁড়িয়ে ঠিক একথাই বলেছে সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর বক্তব্য, মিথ্যে কথা বলছেন বিরোধীরা। গোটা দেশে এনআরসি চালু হওয়ার কথা নাকি বিরোধীরাই ছড়াচ্ছে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য। রবিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছে, ‘*আমি দেশের ১৩০ কোটি ভারতবাসীকে জানাতে চাই, ২০১৪ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসার পর এখনও পর্যন্ত কোথাও কখনও এনআরসি নিয়ে আলোচনা হয়নি।

      অথচ, সম্প্রতি ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে অমিত শাহ বলেছে, ‘*২০২৪ সালের মধ্যে গোটা ভারতে এনআরসি নিয়ে আসা হবে। অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের দেশ থেকে তাড়ানো হবে।’*
      তাহলে মোদিকে এতসব অস্বীকার করতে হল কেন? সে* এমন ভাব করল যেন এনআরসি বিষয়টাই প্রথম বারের জন্য শুনল। তাহলে এতদিন ধরে কী করছিল তাঁর দল?* এত কথা কেন বলছিল?*

      আর সন্ত্রাসী মোদির মিথ্যে কথা যাচাই করতে ভারতীয়রা একটু গুগুল সার্চ করলেও পেয়ে যাবে। বেশিকিছু নয়, শুধুমাত্র ইন্টারনেট সার্চ করেই ধোকাবাজ প্রধানমন্ত্রীর দাবির সত্যতার প্রমাণ মিলবে। মোদি অস্বীকার করলেও ডিটেনশন ক্যাম্পের বিষয়টি প্রচণ্ডভাবে সত্য। সরকারের ক্ষমতা যত বাড়বে, ততই একের পর এক ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি হবে দেশে।’*

      আনন্দ বাজার পত্রিকার সূত্রে জানা যায়, অসম ছাড়া, রাজধানী দিল্লি-সহ বিভিন্ন রাজ্যে অন্তত ১০টি সচল ডিটেনশন ক্যাম্প আছে। সম্ভবত ২০০৫ সাল থেকে দিল্লিতে অবৈধ অভিবাসী বা অনুপ্রবেশকারীদের আটকে রাখতে ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি শুরু হয়— যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য, ওল্ড দিল্লি সেবা কুটির, আলিপুর রোড ডিটেনশন হাউস, লামপুর ও দরিয়াগঞ্জের ডিটেনশন সেন্টার। ২০০৫ সালে পশ্চিমবঙ্গে ‘আনডকুমেন্টেড মাইগ্রেন্টস’ বা নথিবিহীন অনুপ্রবেশকারীদের জন্য তৈরি হয় ডিটেনশন সেন্টার বর্ডার সিকিয়োরিটি ফোর্স ক্যাম্প। বিহার ও গুজরাতেও ডিটেনশন সেন্টার আছে। নতুন করেও করা হচ্ছে অগণিত ক্যাম্প। এ সমস্ত ক্যাম্পগুলোর মালাউনদের অত্যাচারে অনেক বন্দির মৃত্যুর সংবাদও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।

      আর এনআরসি ইস্যু নিয়ে রামলীলা ময়দানের সভা থেকে, প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছে, ‘*গুজব’* ছড়াচ্ছে। সে আরও বলেছে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে অসমে এনআরসি কার্যকর করা হয়েছে এবং ২০১৪ সালে সে ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী মোদি। অথচ, *স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদের উভয়কক্ষে বলেছে, এটা সরকারের আওতায়। একটা ভীতি, নিরাপত্তাহীনতা, এবং অনিশ্চয়তার আবহ রয়েছে দেশজুড়ে এবং তার জন্য মূলত দায়ী সরকার’*।

      এই ক্ষেত্রে, আনন্দ শর্মা কয়েকমাস আগে বনগাঁয় অমিত শাহের একটি বক্তব্যের ভিডিও তুলে ধরেছে, যেখানে তাঁকে বলতে দেখা গিয়েছে, ‘*কেন্দ্রের প্রথম পদক্ষেপ হবে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল। তারপর ভারত থেকে সমস্ত অনুপ্রবেশকারীদের তাড়াতে ২০২৪ সালের মধ্যেই দেশজুড়ে এনআরসি করা হবে।’*


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30206/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সিএএ নিয়ে ভারতে অবস্থানরত রোহিঙ্গা মুসলিমদের উদ্বেগ, তারা মিয়ানমারে ফিরতে নারাজ!


        “এটা একটা আশীর্বাদের মতো ছিল যে, প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আমাদেরকে এটা নিয়ে চিন্তা করতে হতো না যে, দিনটা আমরা পার করতে পারবো কি না”, বললো ১৮ বছর বয়সী রোহিঙ্গা মুসলিম রাহিমা। মিয়ানমারে হত্যাযজ্ঞ থেকে প্রাণ বাঁচাতে ভারতে পালিয়ে আসার পর প্রথম কিছু দিনের কথা স্মরণ করে এ কথা বললো সে।

        এই মেয়ে আরো বললো, ‘দুঃস্বপ্ন’কে সে অতীতের বিষয় ভাবতে শুরু করেছিল। কিন্তু এক মুদির দোকানে রেডিওতে সে শুনেছে যে, সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট (সিএএ) পাস হয়েছে এবং এর ফলে কি হতে পারে। এরপর পুরনো দুঃস্বপ্ন আবার তাড়া করছে তাকে।

        রাহিমা বললো, “ধীরে ধীরে ভারত আমাদের ঘর হয়ে গেছে”। ছয় বছর আগে দুই ভাইকে নিয়ে ভারতে এসেছিল রাহিমা। এখন তারা থাকে দক্ষিণ দিল্লীর শরণার্থী ক্যাম্পে।

        “যাদেরকে ভারতের নাগরিকত্ব দেয়া হবে না, তাদের যে কারও চেয়ে আমাদের পরিস্থিতি আরও অনেক খারাপ। সহিংসতা থেকে প্রাণ বাঁচাতে আমরা যেখান থেকে পালিয়ে এসেছিলাম, আমাদেরকে আবার সেখানে ফেরত পাঠানো হবে। এটা আমাদের মৃত্যু পরোয়ানার চেয়েও কোন অংশে কম নয়।

        সে বললো, “আমি রাজনীতিতে জড়াতে চাই না কিন্তু আমাদের পরিস্থিতি এখন খুবই কঠিন”।

        ভারতে যে প্রায় ৪০,০০০ রোহিঙ্গা বাস করছে, তাদের মধ্যে রাহিমা একজন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে বাস করছে তারা।

        দক্ষিণ দিল্লীর ক্যাম্পে বসবাসরত আরেকজন হলো ২২ বছর বয়সী সালাম।

        তিনি বলেন, মিয়ানমারের উত্তর রাখাইন রাজ্যের তুলা তোলি গ্রাম থেকে রাতে তাকে পালিয়ে আসতে হয়েছিল কারণ সেনাবাহিনী তাদের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল, তার পরিবারের সদস্যদেরকে হত্যা করেছিল এবং তাকে বলেছিল যে, এরপর তাকে হত্যা করা হবে।

        তিনি বলেন, “আমাদের গ্রামের ৩৫ জন লোকের সাথে পায়ে হেঁটে বাংলাদেশে যায় আমরা। কক্সবাজারে গিয়ে দিনমজুর হিসেবে চার মাস কাজ করি এবং এরপর কয়েকজনের সাথে ভারতে চলে আসি”।

        সালাম বলেন, যখন গ্রাম ছেড়ে আসেন, তখন সেখানকার পরিস্থিতি ছিল খুবই ভয়াবহ।

        তিনি বলেন, “আমার গায়ে যে কাপড় ছিল, শুধু সেটা নিয়েই গ্রাম থেকে আমি দৌড়ে পালিয়ে আসি। কেউ তাদের ঘর ছেড়ে পালাতে চায় না, আমাদেরকে পালাতে বাধ্য করা হয়েছে। এখন ভারতে আমরা আরেকটা ঘর পেয়েছি এবং সেখান থেকে আমাদের চলে যেতে বাধ্য করা হবে”।

        সিএএ অনুসারে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের শিকার হয়ে যে সব অমুসলিম শরণার্থীরা ভারতে এসেছে, তাদেরকে ভারতের নাগরিকত্ব দেয়া হবে।

        এই আইনে রোহিঙ্গাদেরকে বাদ দেয়া হয়েছে, যাদেরকে বিশ্বের সবচেয়ে নির্যাতিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিসেবে বর্ণনা করা হয়।

        সূত্র: পিটিআই


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30208/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          হিন্দুত্ববাদীদের আগ্রাসনে অবরুদ্ধ কাশ্মীরের আর্থিক ক্ষতি ২৪০ কোটি ডলার


          আগস্টে ভারত তাদের জবরদখলকৃত কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা রদের সময় থেকে উপত্যকাটিকে অবরুদ্ধ করে রাখে। এখনো গোটা কাশ্মীর অবরুদ্ধ। তাতে করে সেখানকার অর্থনীতির অবস্থা শোচনীয়। কাশ্মীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (কেসিসিআই) জানিয়েছে, এই সময়ে কাশ্মীরের মোট আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ২৪০ কোটি ডলার।

          কাশ্মীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট শেখ আশিক আহমেদ বলেছেন, ‘গত ১২০ দিনে আমরা আমাদের অর্থনীতির প্রত্যেকটি সেক্টর রক্তাক্ত হয়েছে। আমরা আশঙ্কা কাশ্মীরের এই মারাত্মক সঙ্কট আগামী বছরও বোধহয় অব্যাহত থাকবে।’

          সন্ত্রাসী মোদি সরকার গত আগস্টে ভারতের একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য কাশ্মীরের সাংবিধানিক মর্যাদা রদ করে তাকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দিখণ্ডিত করে। এমন সিদ্ধান্তের আগে থেকেই সেখানকার মানুষকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। মোবাইল, টেলিফোন, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়, যা সম্প্রতি কিছুটা চালু হয়েছে।

          বিতর্কিত ওই অঞ্চলটির সকল দোকানপাট দীর্ঘদিন বন্ধ থাকে। গ্রেফতার করা হয় হাজার হাজার রাজনৈতিক নেতা-কর্মী। তখন থেকে সেখানকার অর্থনীতিতের অচলাবস্থা চলছে। উপত্যকার অর্থনীতির চাকা নিয়ন্ত্রণকারী ফলের বাণিজ্যে ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এছাড়া পর্যটনসহ অর্থনীতির বাকি খাতগুলোর অবস্থাও নাজেহাল।

          কেসিসিআইএর প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ইন্টারনেটের ওপর নির্ভর করে আইটি এবং ই-কমার্সের মতো যেসব সেক্টর নির্ভরশীল সেগুলো অচল হয়ে রয়েছে। কাশ্মীরের ৮৫ বছরের পুরনো এই চেম্বার অব কমার্সের সঙ্গে দেড় হাজার বড় ব্যবসায়ী, ভোগ্যপণ্য ব্যবসায়ী এবং রফতানিকারকরা সংশ্লিষ্ট।

          কেসিসিআই সভাপতি আশিক আহমেদ বলেন, ‘ভারত সরকার উন্নয়নের কথা বলে তাদের নেয়া সিদ্ধান্তের বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করছে। সরকারের এই সিদ্ধান্তে উল্টো অর্থনীতির ধস নেমেছে, যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন স্থানীয়রা। বিশাল এই ক্ষতির জন্য অবশ্যই আমাদেরকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে কেন্দ্রীয় সরকারকে।’


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30212/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            উত্তরপ্রদেশে মালাউনদের কারাগারে কাশ্মীরি মুসলিম নেতার মৃত্যু


            কারাগারে বন্দি অবস্থায় ভারত জবরদখলকৃত জম্মু-কাশ্মীরের জামায়াত-ই-ইসলামিয়ার নেতা গোলাম মোহাম্মদ ভাটের মৃত্যু হয়েছে। চার মাসেরও বেশি সময় ধরে উত্তরপ্রদেশের এলাহাবাদের একটি কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। শনিবার কারগারে মৃত্যুর পর রোববার বিমানে করে তার মরদেহ শ্রীনগরে নেয়া হয়।

            গত ৫ আগস্ট কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ নামে পৃথক পৃথক দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন করে ভারতীয় মালাউন সরকার। তখন উপত্যকার কয়েকশ মানুষের সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় গোলাম মোহম্মদ ভাটকেও। জননিরাপত্তা আইনে তাকে এলাহাবাদের নৈনি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়।

            আগামী ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে ওই আইন কার্যকর থাকার কথা ছিল। তার আগেই শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

            উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা ও রাজস্থানসহ ভারতের একাধিক কারাগারে এই মুহূর্তে প্রায় ৩০০ কাশ্মীরি রাজনৈতিক বন্দি রয়েছেন। রাজ্যের সাবেক তিন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ, তার ছেলে ওমর আবদুল্লাহ এবং মেহবুবা মুফতিকেও বন্দি করে রাখা হয়েছে। আগস্টের পর থেকে চার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে।

            সন্ত্রাসী মোদি সরকার গত আগস্টে ভারতের একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য কাশ্মীরের সাংবিধানিক মর্যাদা রদ করে তাকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দিখণ্ডিত করে। এমন সিদ্ধান্তের আগে থেকেই সেখানকার মানুষকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। মোবাইল, টেলিফোন, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়, যা সম্প্রতি কিছুটা চালু হয়েছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30214/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ভিপি নুরের ওপর সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের হামলাঃ প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি


              ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর ও তার সহযোগীদের ওপর সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদ ও জড়িতদের বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

              সোমবার সকালে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে প্রথমে জড়ো হয় বিক্ষোভকারীরা। পরে সেখান থেকে মিছিল বের করেন বিক্ষোভকারীরা।

              সন্ত্রাস বিরোধী ছাত্র ঐক্যের ব্যানারে সাধারণ ছাত্রজোটের নেতাকর্মীরা এতে অংশ নেন।

              মিছিলে বিক্ষোভকারী স্লোগান দেন ‘আমার ভাই আহত কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘ছাত্রলীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’, ‘সনজিতের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’, ‘সাদ্দামের কালো হাত, ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ঢাবি জেগেছে। ”

              এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভ মিছিল চলছিল। এতে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতৃবৃন্দ, ছাত্র ফেডারেশনের ঢবি শাখার সভাপতি আবু রায়হান খানসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশ নন।

              সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30194/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের হামলায় মারাত্মক আহত ফারাবী কথা বলছেন



                আহত তুহিন ফারাবীকে ররিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।

                ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথিত মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের হামলায় আহত বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতা তুহিন ফারাবীর (২৫) শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। তিনি চোখ মেলেছেন এবং কথাও বলেছেন।

                সোমবার সকালে ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ তথ্য জানান।

                পাশাপাশি তুহিন ফারাবীর লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

                তুহিন ফারাবীর বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

                এর আগে, রবিবার দুপুরে ডাকসু ভবনের মূল ফটক বন্ধ করে ভিপি নুর ও তার সহযোগীদের ওপর লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের এই সংগঠন। এছাড়া বাইরে থেকে ইট-পাটকেল ছোড়াও হয়।

                এতে অন্তত ১৪ জন আহত হয়েছেন। হামলায় গুরুতর আহত তুহিন ফারাবীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।

                পরে সোমবার সকালে তার শারীরিক অবস্থা উন্নত হলে ফারাবীর লাইফ সাপোর্টে খুলে দেওয়া হয়।

                এদিকে, ডাকসু ভবনে রবিবার ওই হামলার জন্য সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ ও মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চকে দায়ী করেছেন ভিপি নুর।

                সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30197/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  হৃদযন্ত্র ভাল রাখে খেজুর


                  খেজুর অতি পরিচিত একটি ফল। প্রতিদিন সকালে যদি নিয়ম করে খেজুর খেতে পারেন তাহলে অ্যানিমিয়া ও ওজন কমবে। বাড়বে মগজাস্ত্রের ধার। শরীর হবে তরতাজা- এর মধ্যে থাকা ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলসের গুণে।

                  খেজুর এমন একটি ফল, যা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিসের রোগীরাও খেতে পারেন।

                  কেন রোজ খেজুর খাবেন? কী কী উপরকারিতা আছে খেজুরের? খেজুরের থেকে কত রকমের ভিটামিন, খনিজ পাবেন? জেনে নিন—

                  ১. অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা প্রায় প্রতিটি মেয়ের শরীরে। তাই নিয়মিত খেজুর খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে রক্তাস্বল্পতা কমাবে।

                  রক্তে বাড়াবে অক্সিজেনের ঘাটতি। এতে শরীর তরতাজা থাকবে সারাক্ষণ।

                  ২. সকালে নিয়মিত খেজুর খেলে সারাদিন এনার্জিটিক থাকবেন ক্লান্তি ভুলে।

                  ৩. খেজুর মানেই প্রচুর পটাশিয়াম। যারা উচ্চরক্তচাপে ভোগেন তাদের মহৌষধ এটি।

                  ৪. খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। ফলে, হার্ট বা ধমনি ব্লকেজ হওয়ার সম্ভাবনাও কমে অনেকটাই।

                  ৫. প্রতিদিন খেজুর মানেই মজবুত হাড়। এক মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস হাড় শক্ত রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও আছে ভিটামিন কে, যা হাড়ের ক্ষয়রোধে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।

                  ৬. ওজন কমাতে চান? খেজুর খেয়ে জিমে যান। এক মাসের মধ্যে হাতেনাতে ফল পাবেন।

                  ৭. যারা অ্যানিমিয়ার কারণে অনিয়মিত ঋতুস্রাবে ভোগেন, তারা রোজ খান এই ফল। কারণ, খেজুর মানেই একরাশ আয়রন, যা অ্যানিমিয়া কমিয়ে, রক্তের পরিমাণ বাড়িয়ে নিয়মিত করে ঋতুস্রাব।

                  ৯. মগজাস্ত্রে শান দিতে নিয়মিত খেজুর খান। পারকিনসন, অ্যালজাইমার্স, ডিমেশনিয়া কমিয়ে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এই ফল।

                  ১০. ভিটামিন সি-এ সমৃদ্ধ বলেই রোজ সকালে খালিপেটে খেজুর খেলে ত্বক কথা বলবে। কারণ, ভিটামিন সি কোলাজেনের মাত্রা বাড়িয়ে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে।

                  সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30200/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!


                    ২০১৯ সালেও সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান স্প্ল্যাশডাটা ৫০ লাখ ফাঁস হওয়া পাসওয়ার্ড বিশ্লেষণ করে দেখে ৫০টি পাসওয়ার্ডকে হ্যাকারদের সবচেয়ে শেয়ার করা পাসওয়ার্ড হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞরা এসব ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড এখনই ব্যবহার বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

                    সেই ৫০টি বিপজ্জনক পাসওয়ার্ডের তালিকা:

                    123456
                    123456789
                    qwerty
                    password
                    1234567
                    12345678
                    12345
                    iloveyou
                    111111
                    123123
                    abc 123
                    qwerty 123
                    1 q2 w3 e4 r
                    admin
                    qwertyuiop
                    654321
                    555555
                    lovely
                    7777777
                    welcome
                    888888
                    princess
                    dragon
                    password1
                    123 qwe
                    666666
                    1 qaz2 wsx
                    333333
                    michael
                    sunshine
                    liverpool
                    777777
                    1 q2 w3 e4 r5 t
                    donald
                    freedom
                    football
                    charlie
                    letmein
                    !@#$%^&*
                    secret
                    aa 123456
                    987654321
                    zxcvbnm
                    passw0 rd
                    bailey
                    nothing
                    shadow
                    121212
                    biteme
                    ginger

                    সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30203/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      উম্মাহর নিউজগুলো বেশি বেশি প্রচার করা দরকার ৷
                      গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                      Comment


                      • #12
                        দুই দেশই গণতন্ত্র পূজারী!
                        তবুও এই বিষয়টি বাংলাদেশের তাগুতরা পাকিস্তানের তাগুতের কাছে শিক্ষা নেয়া উচিত।
                        মুজাহিদীনকে ভালবাসুন, তাদের সাপোর্ট করুন!
                        কেননা, তারাই একমাত্র সত্য ও সঠিক পথে অটল রয়েছেন।

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by Al-Firdaws News View Post
                          ৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!


                          ২০১৯ সালেও সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান স্প্ল্যাশডাটা ৫০ লাখ ফাঁস হওয়া পাসওয়ার্ড বিশ্লেষণ করে দেখে ৫০টি পাসওয়ার্ডকে হ্যাকারদের সবচেয়ে শেয়ার করা পাসওয়ার্ড হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞরা এসব ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড এখনই ব্যবহার বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

                          সেই ৫০টি বিপজ্জনক পাসওয়ার্ডের তালিকা:

                          123456
                          123456789
                          qwerty
                          password
                          1234567
                          12345678
                          12345
                          iloveyou
                          111111
                          123123
                          abc 123
                          qwerty 123
                          1 q2 w3 e4 r
                          admin
                          qwertyuiop
                          654321
                          555555
                          lovely
                          7777777
                          welcome
                          888888
                          princess
                          dragon
                          password1
                          123 qwe
                          666666
                          1 qaz2 wsx
                          333333
                          michael
                          sunshine
                          liverpool
                          777777
                          1 q2 w3 e4 r5 t
                          donald
                          freedom
                          football
                          charlie
                          letmein
                          !@#$%^&*
                          secret
                          aa 123456
                          987654321
                          zxcvbnm
                          passw0 rd
                          bailey
                          nothing
                          shadow
                          121212
                          biteme
                          ginger

                          সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30203/
                          প্রিয় মুহতারাম!
                          --------------------------------
                          মুজাহিদীনকে ভালবাসুন, তাদের সাপোর্ট করুন!
                          কেননা, তারাই একমাত্র সত্য ও সঠিক পথে অটল রয়েছেন।

                          Comment


                          • #14
                            পাকিস্তান, দ্রুত এই কাজ করেছে কারণ হলো সেখানে আল্লাহর সৈনিকরা উপস্থিত।
                            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                            Comment


                            • #15
                              Originally posted by ইবনে মুজিব View Post
                              প্রিয় মুহতারাম!
                              --------------------------------
                              আপনি যেটা চাচ্ছেন, সেটা করে নিলেই ভালো হবে...

                              Comment

                              Working...
                              X