Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৯ই জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ০৫ই জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৯ই জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ০৫ই জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    কাশ্মীরে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনীর ওপর গ্রেনেড হামলা


    জবরদখলকৃত কাশ্মীরে মালাউন সন্ত্রাসী ভারতীয় বাহিনীর গাড়ি লক্ষ্য করে ফের গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে ওই উপত্যকার স্বাধীনতাকামীরা।

    গত শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে শ্রীনগরের কওদারাতে এ হামলা চালানো হয়। সংবাদমাধ্যম এএনআই-এর এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

    ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার সকালে ভারতীয় আধা-সামরিক বাহিনী সিআরপিএফের টহল দলের সামরিক যান টাউনে অবস্থিত একটি বাজারের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেনেড হামলা করা হয়।

    এর আগে শুক্রবার কাশ্মীরের ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে মাইন বিস্ফোরণে ভারতীয় চার সেনা গুরুতর আহত হয়। এছাড়াও গত ৬ অক্টোবর কাশ্মিরের অনন্তনাগে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক গ্রেনেড হামলায় ১০ জন আহত হয়। ১২ অক্টোবর মধ্য শ্রীনগরের হরি সিং মহাসড়কে গ্রেনেড হামলায় আহত হয় ৫ জন। ১১ অক্টোবর শ্রীনগরে ভারতীয় আধা-সামরিক বাহিনী-সিআরপিএফ সদস্যদের লক্ষ্য করে চালানো স্বাধীনতাকামীদের হামলায় অন্তত ছয়জন আহত হয়। এর একদিন পর শ্রীনগরে গ্রেনেড হামলায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়। ২৮ অক্টোবর সোপোরের বাস স্টেশনে সংঘটিত হামলায় আহত হয় অন্তত ১৫ জন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30872/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতীয় মালাউনদের আগ্রাসনে মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছে কাশ্মিরি শিশুরা


    আবদুল মজিদ মির। উদ্বিগ্ন এই বাবা শ্রীনগরের এক হাসপাতালের জনাকীর্ণ করিডোরে অপেক্ষা করছেন। তার সাথে আছে তার ১০ বছরের মেয়ে আরিফা। গত মাস থেকে মেয়েটি কেবল দুঃস্বপ্নই দেখে। প্রত্যেকের অস্বস্তিতে সে চিৎকার করে কান্না করে।

    শুরুতে আরিফাকে নেয়া হয়েছিল ফকিরের কাছে। তিনি মেয়েটির মা-বাবাকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে সাত দিন তাকে পবিত্র পানি দেয়া হলে সে সেরে যাবে। তিনি সারেনি। বরং প্রকোপে বেড়েছে, মাঝে মাঝেই সে রেগে যায়, অন্য সময় সে বিষণ্ন থাকে।

    সাউথ এশিয়ান মনিটরকে মির বলেন, মিরের এক স্বজন তাকে পরামর্শ দেন আরিফাকে কোনো শিশু বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যেতে। প্রথম দেখাতেই আরিফা সেনাবাহিনীর এনকাউন্টারে নিহত হওয়া নিয়ে তার ছোট ভাইয়ের দুঃস্বপ্নের কথা জানায়। সে জানায়, সেও এনকাউন্টারের স্থানে পাথর নিক্ষেপ করবে।

    ভারতবিরোধী উগ্রবাদীদের উত্তপ্ত এলাকা দক্ষিণ কাশ্মিরের পুলওয়ামার বাসিন্দা আরিফারা। তাদের বাড়ির আশপাশ আছে ধান ক্ষেত আর আপেলের বাগান। ওই এলাকায় প্রায়ই বন্দুকযুদ্ধ হয়। কোনো বাড়িতে স্বাধীনতাকামীদের উপস্থিতি জানতে পারলে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেটিকে গ্রেনেড দিয়ে উড়িয়ে দেয়, লাশগুলো বিকৃত করে চেনার অযোগ্য করে তোলে।

    লোকজন প্রায়ই সেনা অভিযানে বিঘ্ন ঘটানো ও স্বাধীনতাকামীদের পালিয়ে যেতে সহায়তা করার জন্য এনকাউন্টার স্থলে পাথর নিক্ষেপ করে। গত বছর এ ধরনের অভিযানে বিপুলসংখ্যক লোক নিহত হয়েছে।

    মির বলেন, আরিফা নিশ্চয় তার বন্ধু ও স্বজনদের কাছে এসব নৃশংসতা ঘটনার কথা শুনেছে। তার এই অবস্থার কারণ এটিই।

    আরিফার এক চিকিৎসক সাউথ এশিয়ান মনিটরকে বলেন, তিনি যে হাসপাতালে কাজ করেন, সেখানে এ ধরনের রোগীর সংখ্যা কেবল বাড়ছেই।

    তিনি বলেন, অন্য লোকদের মতো কাশ্মিরে শিশুরাও ৫ আগস্ট থেকে খাঁচায় আটকে আছে। ৫ মাস ধরে তারা স্কুলে যেতে পারছে না, খেলতে পারছে না, ইন্টারন্টে নেই। যেটাকে স্বাভাবিক অবস্থা বলে মনে হচ্ছে, তা কৃত্রিম। বাস্তব অবস্থা ভয়াবহ ও বিপর্যয়কর।

    এই শিশু বিশেষজ্ঞ গত দুই মাসে আক্রান্ত শিশু ও তাদের মা-বাবাদের অব্যাহতভাবে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। তবে তিনি নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে চান না। তিনি বলেন, তাকে ও তার সহকর্মীদের কাশ্মিরের স্বাস্থ্যগত অবস্থা নিয়ে মিডিয়ার সাথে কথা বলতে বারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।

    তবে পরিচয় গোপন রাখা হবে, এই শর্তে রাজি হয়ে ওই চিকিৎসক বলেন, শিশুরাই মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে বেশি। আমরা যা অনুভব করি বা বুঝি, তা তারা অনেক বেশি ভাবায়। কাশ্মিরের বর্তমান পরিস্থিতি বয়স্কদের চেয়ে শিশুদেরই বেশি কষ্টে ফেলে দিয়েছে।

    কাশ্মিরের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না, বন্ধুদের সাথে সাক্ষাত করতে পারছে না, তাদের অনুভূতি প্রকাশ করতে পারছে না।

    তিনি বলেন, মা-বাবাকে বর্তমান পরিস্থিতিতে শিশুদের দিকে বেশি নজর রাখতে হবে। যদি মনে হয়, শিশুরা অদ্ভূত আচরণ করছে, তবে তাদের উচিত হবে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া। আমরা এখন বিশেষ পরিস্থিতিতে বাস করছি।

    আরিফার কয়েক মিটার দূরে ৮ বছরের হামাদ উদ্বিগ্নভাবে তাকাচ্ছে, সারাক্ষণ মায়ের জামা টেনে ধরছে, পীড়াপিড়ি করছে হাসপাতাল থেকে চলে যেতে।

    আগের দিন হামাদ চতুর্থবারের মতো বাড়ি থেকে বের হয়ে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরছিল। তার পরিবার খুঁজে তাকে বাড়ি নিয়ে আসে। তার জামার পকেটে তার ঠিকানা সেলাই করে দেয়া হয়েছে, যাতে সে হারিয়ে গেলেও লোকজন তাকে বাড়ি নিয়ে আসতে পারে।

    হামাদের মা আমিনা বানু বলেন, আমরা জানি না, তার কী হয়েছে। সে এমন ছিল না কখনো। অক্টোবরে সে চিৎকার করে ওঠত, আমাদেরকে বলত মার্কেটে নিয়ে যেতে। অনিশ্চয়তা থাকায় আমরা তাকে নিয়ে যেতে অস্বীকৃতি জানাতাম। আর এতেই সে বিষণ্ন ও ক্রুদ্ধ হয়ে যেত।

    মা জানান, এক দিন হামাদ কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত হারিয়ে গিয়েছিল। পরে দেখতে পাই, সে নোংরা রাস্তায় একাকী মার্বেল খেলছে।

    বানু বলেন, আমি তাকে ওই দিন বেশ বকেছিলাম। এর কয়েক দিন পর আবারো সে নীরবে হাওয়া হয়ে গিয়েছিল। আমরা আবার তাকে খুঁজে পাই, তাকে দেখি রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে।

    এক প্রতিবেশীর পরামর্শে তিনি তার ছেলেকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে এসেছেন। হাসপাতালে ডাক্তার হামাদকে যা ইচ্ছা আঁকতে বলেন। সে বাইরে থেকে কালো শেকল দিয়ে তালাবদ্ধ একটি বাড়ির ছবি আঁকে।

    গত ৫ আগস্ট কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসন বাতিল করার পর থেকে কাশ্মিরে স্থবির অবস্থা বিরাজ করছে। স্কুর কলেজ এখনো বন্ধ রয়েছে।

    কাশ্মিরের শৈশব বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মতো নিরাপদ, আনন্দময়, সুখের নয়। কাশ্মিরের এক শিশু গবেষক উলফাত আমিন বলেন, কাশ্মির নির্দোষ ও তিক্ত অভিজ্ঞতার মধ্যে থাকা এক টুকরা জায়গার মতো। এখানে বসবাসরত শিশুদের দৈনন্দিন জীবন বিক্ষোভ, প্রতিশোধ আর আধা সামরিক বাহিনীর উপস্থিতিতে ভারাক্রান্ত হয়।

    তার মতে, সন্দেহাতীতভাবেই বলা যায় যে কাশ্মিরের সাম্প্রতিক গোলযোগ এখানকার শিশুদের মনোস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক অবস্থার ওপর প্রভাব ফেলছে। এর ফলে পিটিএসডিও হতে পারে। এছাড়া আরো নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

    কাশ্মিরের প্রখ্যাত শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ মোস্তাক মারগুব সম্প্রতি এক গবেষণাপত্রে বলেছেন, গত এক বছরে তিনি ১৬ বছরের কম বয়সী যত শিশুকে দেখেছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিশু আক্রান্ত রয়েছে ‘ডিসোসিয়েটিভ ডিসঅর্ডারে (২২.৬৯ ভাগ)। এরপর সবচেয়ে বেশিসংখ্যক শিশু আক্রান্ত রয়েছে মেন্টাল রেটার্ডে (১৭.৬৪ ভাগ)। সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত ৮.৪ ভাগ, আর নিউরোটিক ডিসঅর্ডারে ভুগছে ৪.২ ভাগ। আর গবেষণায় একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হলো, ২.৫২ ভাগ ক্ষেত্রে রোগী পোস্ট-ট্রামেটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে ভুগছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30873/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      সিএএ:ব্যাঙ্গালোরুতে মুসলমানদের উপর মালাউন পুলিশের হামলা ছিল পূর্ব-পরিকল্পিত




      পিপলস ইউনিয়ন ফর সিভিল লিবার্টিজ (পিইউসিএল), অল ইন্ডিয়া পিপলস ফোরাম (এআইপিএফ) ও ন্যাশনাল কনফেডারেশন অব হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশন্স (এনসিএইচআরও)-এর প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত একটি তথ্য অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ১৯ ডিসেম্বর ব্যাঙ্গালোরুতে সিএএ ও এনআরসি-বিরোধী প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশের হামলা ছিলো পূর্ব-পরিকল্পিত। ওই হামলায় দুই জন নিহত হয়।

      প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশ বেছে বেছে মুসলমানদের উপর হামলা চালায় এবং মুসলমানদের দোকানপাট ও মসজিদকে টার্গেট করে। এই ঘটনার একদিন আগ থেকেই পুলিশ ঘটনাস্থলে বালুভর্তি বস্তা ও রায়ট গিয়ার প্রস্তুত রাখে এবং কাছাকাছি বিভিন্ন এলাকা থেকে কেএসআরপি বাহিনী এনে মোতায়েন করা হয়। এতে বুঝা যায় যে বিক্ষোভকারীদের উপর পুলিশের হামলা ছিলো পূর্বপরিকল্পিত। তাছাড়া বিক্ষোভাকারী সংখ্যা ৬০০০-৭০০০ বলে পুলিশ দাবি করলেও তা মিথ্যা। তাদের সংখ্যা ছিলো ২০০ থেকে ৩০০ জন।

      তথ্য অনুসন্ধানকারী টিম বহুল প্রচারিত ৬০ থেকে ৭০টি ভিডিও পর্যালোচনা করে। তারা বলে যে সেখানে প্রাথমিকভাবে জড় হওয়া তরুণের সংখ্যা ১৫০ জনের বেশি হবে না। তারা শুধু স্লোগান দিচ্ছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের উপরেই হামলা করে এবং তাদের উপর ব্যাপক শক্তি প্রয়োগ করা হয়।

      প্রতিবেদনে আরো বলা হয় যে, পুলিশ আশেপাশের দোকানপাটেও হামলা চালায় এবং সেখান থেকে লোকজন ধরে এনে নির্দিষ্টভাবে শুধু মুসলমানদেরই মারধর করে। বিকেল চারটার দিকে ইব্রাহিম খলিল মসজিদে হামলা করে পুলিশ। সেখানে ৮০ জনের মতো মুসল্লি নামাজ পড়ছিলো।

      রিপোর্টে আরো বলা হয়, মুসলিম গণ্যমান্য লোকজনের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে এলেও পুলিশের হামলায় আশরাফ নামে এক নেতার মাথা ফেটে যাওয়ার পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
      সূত্র: এক্সপ্রেস নিউজ সার্ভিস


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30878/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ‘আজাদ কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখায় ভারতীয় সন্ত্রাসীদের প্রাণঘাতি অস্ত্র মোতায়েন’


        পাকিস্তান দখলকৃত আজাদ কাশ্মিরের প্রেসিডেন্ট সরদার মাসুদ খান বলেছেন যে নিয়ন্ত্রণ রেখায় ভারত প্রাণঘাতি অস্ত্র মোতায়েন করেছে, যা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মোদি সরকারের অত্যন্ত আগ্রাসী পরিকল্পনার একটি নমুনা।

        গত বুধবার গভর্নর হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাশ্মিরের প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারতীয় শাসকদের এই দুষ্ট চক্রান্ত শুধু পাকিস্তানের জন্যই বিপজ্জনক নয় গোটা অঞ্চলের শান্তি জন্য বড় ধরনের হুমকি। তিনি বলেন, ভারত এই অঞ্চলের একটি ভুয়া মানচিত্র প্রকাশ করেছে।

        প্রেসিডেন্ট মাসুদ বলেন যে, গত বছর ৫ আগস্ট অধিকৃত অঞ্চলটির বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে ভারত জম্মু-কাশ্মিরকে নিজের সঙ্গে যুক্ত করার পর থেকেই এর বিরুদ্ধে সরব প্রতিবাদ করে আসছে পাকিস্তান।

        সরদার মাসুদ সতর্ক করে বলেন, ভারতের আগ্রাসি চক্রান্ত গোটা উপমহাদেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি। আমরা বেলুচিস্তানবাসীর কাছেও কৃতজ্ঞ কারণ তারা গোটা প্রদেশে কাশ্মিরি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে।

        তিনি হুশিয়ার করে দিয়ে বলেন, পাকিস্তান ও ভারত দুই দেশের হাতেই পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। তাই তাদের মধ্যে যুদ্ধ বেধে গেলে গোটা অঞ্চলের জন্য তা বিপর্যয় সৃষ্টি করবে।

        সূত্র : এসএএম/ ডন


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30882/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মালাউনদের অপশাসনের শিকার হয়ে ভারতে এক মাসে ৩০০ কৃষকের আত্মহত্যা


          সরকার আসে, সরকার যায়, দিন বদলায় না৷ বদলায় না সাধারণ মানুষের যন্ত্রণার কাহিনি৷ আরও একবার সেই রূঢ় বাস্তবের সামনে দাঁড়াল ভারত৷ তথ্য বলছে, গত এক মাসে মহারাষ্ট্রে আত্মহত্যা করেছেন ৩০০ জনেরও বেশি কৃষক৷

          ভারতে কৃষক আত্মহত্যা নতুন কিছু নয়৷ ঋণের জালে জর্জরিত কৃষক আত্মহত্যা করছেন অনেক দিন ধরেই৷ যা নিয়ে ছবি হয়েছে, গল্প লেখা হয়েছে, রাজনীতিতে উত্থালপাথাল হয়েছে৷ লং মার্চ করেছেন কৃষকেরা৷ দিল্লিতে এসে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করার জন্য ধর্না দিয়েছেন৷ কিন্তু বাস্তব বদলায়নি৷ কৃষকের সমস্যার যে কোনও সুরাহা হয়নি, আরও একবার তা প্রমাণ হয়ে গেল৷

          মহারাষ্ট্র বরাবরই কৃষক আত্মহত্যাপ্রবণ জায়গা৷ গত কয়েক বছরে রাজ্যে খরা হয়েছে ভয়ঙ্কর৷ হাজার হাজার একর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে৷ অথচ ফসল ফলানোর জন্য কৃষকেরা যে ঋণ নিয়েছিলেন, সব সময় তা মাফ হয়নি৷ ফলে দেনায় বিধ্বস্ত কৃষক আত্মহত্যা করেছেন৷ এ বছরের বিষয়টি ঠিক উল্টো৷ পুজোর পর ফসল ঘরে তোলার কিছুদিন আগে অকাল বর্ষণ হয় মহারাষ্ট্রে৷ আর তাতেই ফের নষ্ট হয় ফসল৷ মাথায় হাত পড়ে কৃষকদের৷

          সময়টা ছিল নির্বাচনের৷ ফলে বিধ্বস্ত কৃষকদের বহু আশ্বাস দিয়েছিলেন রাজনৈতিক নেতারা৷ ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়েছিল৷ কিন্তু সামান্য ক্ষতিপূরণই যে যথেষ্ট নয়, রাজনীতিকরা তা আগেও কোনও দিন বোঝেননি, এখনও বোঝেন না৷ খানিক ক্ষতিপূরণ, সামান্য ঋণ মওকুফ যে সমস্যার সমাধান নয়, ৩০০ কৃষকের আত্মহত্যা তা আরও একবার প্রমাণ করে দিল৷

          কৃষক আত্মহত্যার বিরুদ্ধে বহু দিন ধরে লড়াই করছেন বিদর্ভের বিজয় জওয়ানদ্ধিয়া৷ এই ঘটনার পরে ফের সোচ্চার হয়েছেন তিনি৷ তাঁর বক্তব্য, ”সরকার যদি সত্যিই কৃষকের আত্মহত্যা বন্ধ করতে চায়, তা হলে চাষের পুরো প্রক্রিয়াতেই বদল আনতে হবে৷ চাষিদের সঙ্গে বাজারের সরাসরি সংযোগ তৈরি করতে হবে৷ কারণ, বাজারে খাদ্য দ্রব্য চড়া দামে বিক্রি হলেও চাষিরা তার সুবিধা পান না৷ সমস্ত মুনাফাই চলে যায় মহাজনের ঘরে৷ যে দামে এখন চাষিকে ফসল বিক্রি করতে হয়, তাতে এক বছর চাষের ক্ষতি হলেই তাঁরা বিপুল ক্ষতির শিকার হন৷ ফলে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন৷ সরকার যদি সরাসরি এই বেচাকেনার জায়গায় ঢুকতে পারে এবং চাষিদের মুনাফা বাড়াতে পারে, তাহলেই একমাত্র এই মর্মান্তিক বাস্তব থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে৷”

          বিজয়ের কথা নতুন নয়৷ বহু দিন ধরে বহু ব্যক্তি এ কথা বলে চলেছেন৷ ভোটের সময় রাজনৈতিক দলগুলিও এ সব কথাই বলে৷ কিন্তু ভোট হয়ে গেলে, পরিস্থিতি ফিরে যায় সেই তিমিরেই৷ সাধারণ মানুষের কথা ভাববেন, এত সময় সম্ভবত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নেই৷ তা কেবল মাত্র ইসলামিক শাসন ব্যাবস্থাতেই সকলের ন্যায অধিকার দিতে পারে।

          সূত্র: এসজি/কেএম (টাইমস অফ ইন্ডিয়া, পিটিআই)


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30887/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            দাবানলে পুড়ছে ন্যাটো জোটের মিত্র অস্ট্রেলিয়া, ৩ হাজার সেনা মোতায়েনের ঘোষণা




            অস্ট্রেলিয়ার দাবানল ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। দেশটির সব স্থানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। সেই সঙ্গে বইছে প্রবল ঝড়ো হাওয়া।

            এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় তিন হাজার সেনা মোতায়েন করতে যাচ্ছে দেশটি। এ ধরনের ঘটনা অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে এই প্রথম।

            এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন ঘোষণা দিয়েছে, দাবানল পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশজুড়ে তিন হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে।

            এছাড়া, চারটি পানি-ছিটানো প্লেনের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার।

            এসময় মরিসন বলেছে, আমরা দেখছি, দুর্যোগ বেড়ে ভয়াবহ এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।

            প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিন্ডা রেনল্ডস বলেছে, দুর্যোগ মোকাবিলায় সেনা মোতায়েনের ঘটনা অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে এ প্রথম ঘটেছে।

            উল্লেখ্য, সেপ্টেম্বর থেকে দাবানলে এ পর্যন্ত অন্তত ২৩ জনের প্রাণহানি হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন কয়েক ডজন মানুষ।

            এছাড়া, পুড়ে গেছে ১৫শ’ বসতবাড়ি।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30901/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ‘উন্নয়নের’ ভোগান্তিতে চট্টগ্রামের মানুষ


              সামান্য বৃষ্টিতে কাদাপানিতে একাকার চট্টগ্রাম নগরের স্ট্যান্ড রোড। গতকাল বিকেল সাড়ে চারটায়। সৌরভ দাশকর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত স্ট্যান্ড রোডের পাশে রয়েছে ৬টি জেটি ও ১৬টি ঘাট। আছে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ভোগ্যপণ্যের গুদাম ও পোশাক কারখানা। এ সড়কে চলাচল করে শত শত ভারী যানবাহন। চলাচল হাজারো মানুষের। গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম সড়কে ছয় মাস ধরে দুর্ভোগ লেগে আছে।

              সড়কের দুটি পুরোনো কালভার্ট ভেঙে চার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন করে নির্মাণ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। গত ডিসেম্বরে মেয়াদ শেষ হলেও কাজ হয়েছে মাত্র ২৫ শতাংশ। আবার পানির পাইপ বসাতে চলছে ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়ি। এসব কারণে লেগে আছে যানজট। শুষ্ক মৌসুমে ধুলার যন্ত্রণায় চলাচল করা দায় হয়ে পড়েছে। আবার বৃষ্টি হলে কাদাপানিতে একাকার হয়ে পড়েছে সড়ক। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, উন্নয়ন–যন্ত্রণায় ভুগছেন তাঁরা।

              গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের বেহাল দশা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা, ব্যবসায়ী ও চালকেরা ক্ষুব্ধ। মাসের পর মাস পার হলেও কাজের ধীরগতির কারণে যানজটসহ প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তাঁরা। সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনার ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে বলে জানান তাঁরা।

              নগরের সদরঘাট থেকে শুরু হওয়া এই সড়ক শেষ হয়েছে আগ্রাবাদের বারিক বিল্ডিং মোড়ে এসে। কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত দুই কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটি নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত। এই সড়কে রয়েছে পদ্মা অয়েল কোম্পানির প্রধান কার্যালয়। আছে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পোশাক কারখানা। এই সড়কের পাশে রয়েছে ছয়টি জেটি এবং বাংলাবাজার, মাঝিরঘাটসহ ১৬টি ঘাট।

              বিদেশ থেকে আসা পণ্যবাহী বড় জাহাজগুলো প্রথমে বন্দরের বহির্নোঙরে অবস্থান করে। এসব জাহাজের পণ্য লাইটার জাহাজে স্থানান্তর করা হয়। লাইটার জাহাজগুলোর পণ্য স্ট্যান্ড রোড এলাকার জেটি ও ঘাটে খালাস করা হয়। চট্টগ্রাম অঞ্চলের পণ্য মাঝিরঘাটের বিভিন্ন গুদামে রাখা হয়। আর চট্টগ্রামের বাইরে পণ্য ঘাট থেকে গাড়ি করে সরাসরি নির্দিষ্ট গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হয়। পণ্য পরিবহনের কারণে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত কাভার্ড ভ্যান, ট্রাক ও লরি চলাচল করে।

              সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, স্ট্যান্ড রোডের পুরোনো কাস্টমসের সামনের কালভার্টের দৈর্ঘ্য ২০ ফুট ও প্রশস্ততা ৪০ ফুট। ১ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ের এই নির্মাণকাজের কার্যাদেশ পেয়েছে মেসার্স সেলিম অ্যান্ড ব্রাদার্স-মেসার্স এ টি কনস্ট্রাকশন (জেভি)। অন্য কালভার্টটির ১৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও প্রশস্ততা ৪৫ ফুট। ব্যয় ধরা হয়েছে ২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। এটির কাজ করছে মেসার্স এ অ্যান্ড আর ট্রেডিং।

              সড়কের পুরোনো কাস্টমস এলাকার বাসিন্দা চাকরিজীবী মোহাম্মদ আমির হোসেন সেতুর নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, সেতু দুটির কারণে তাঁদের কষ্টের শেষ নেই। এর মধ্যে ওয়াসার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়িও ছিল। এসব কারণে বাসা থেকে বের হওয়ায় কঠিন হয়ে পড়েছে তাঁদের।

              স্থানীয় ব্যবসায়ী মোহাম্মদ খলিল বলেন, পণ্য পরিবহনের জন্য এটি (স্ট্যান্ড রোড) নগরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। কিন্তু সেতুর নির্মাণকাজের কারণে সড়কের প্রশস্ততা কমে গেছে। ফলে পণ্যবাহী গাড়ির জট লেগে থাকে। জরুরি প্রয়োজনে তাঁরা কোথাও যেতে পারেন না। রোগীকে হাসপাতালে বা চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার সময় সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয়।

              গতকাল শনিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, বৃষ্টির কারণে সদরঘাট থেকে সড়কটি কর্দমাক্ত হয়ে পড়েছে। সংস্কারের অভাবে বিভিন্ন জায়গায় সৃষ্টি হয়েছে গর্ত। পুরোনো কাস্টমস এলাকার কালভার্টের জন্য এক পাশ উন্মুক্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া এই অংশে রাখা হয়েছে পানির পাইপ বসানোর নানা সরঞ্জাম। অন্য পাশেও চলছে কালভার্টের নির্মাণকাজ।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30891/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                মহাসড়ক আটকে কেক কাটল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ


                সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ বরিশালের গৌরনদীতে ঢাকা–বরিশাল মহাসড়ক আটকে সমাবেশ ও কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্*যাপন করেছে। উপজেলার গয়না ঘাটা ব্রিজ এলাকায় গতকাল শনিবার এ কর্মসূচির সময় আধা ঘণ্টা ওই মহাসড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ ছিল। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হয় যানবাহনের যাত্রীদের।

                প্রথম আলোর সূত্রে জানা গেছে, সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেলা ১১টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গয়না ঘাটা ব্রিজ এলাকায় ছাত্রলীগের প্রায় ৮–১০ হাজার নেতা–কর্মী জড়ো হয়ে সমাবেশ করে। কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সরকারি গৌরনদী কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি সুমন মাহমুদ, কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন ওরফে সুজন ও পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মো মিলন খলিফা। এ সময় মহাসড়কের ওপরে টেবিল বসিয়ে বিশাল আকারের একটি কেক কাটা হয়। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মহাড়কের দুই পাশে দূরপাল্লার যানবাহনসহ শত শত গাড়ি আটকা পড়ে। প্রায় ৩৫ মিনিট মহাসড়ক আটকে কর্মসূচি পালন শেষে নেতা–কর্মীরা শোভাযাত্রা বের করেন। পরে শোভাযাত্রাটি গৌরনদী বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে শেষ হয়।

                নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় লোকজন জানান, মহাসড়কে এ ধরনের অনুষ্ঠান করলেও আওয়ামী দালাল প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করে।

                দূরপাল্লার বাসচালক আবু তালেব (৪৪), খবির হোসেন (৪৬) ও কাদের সরদার (৬০) ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মহাসড়ক আটকে কেক কাটার এমন ঘটনা তাঁরা কখনো দেখেননি। এতে মানুষকে বেশ দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।

                এভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্*যাপন করা প্রসঙ্গে গৌরনদী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জোবায়েরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

                গৌরনদী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত নই।’


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30894/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  কুবিতে সাংবাদিককে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের মারধর


                  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দ্বারা সজীব বণিক নামে এক সাংবাদিককে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে হামলার শিকার হন ওই সাংবাদিক। আহত সজীব দৈনিক বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার কুবি প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন। এ ব্যাপারে হল প্রভোস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক।

                  মারধরের পর রাত ১টার দিকে আহত ওই সাংবাদিককে চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়।

                  বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন সাংবাদিক ও শিক্ষার্থী জানান, রাতে শহীদ ধীরেন্দনাথ দত্ত হলের ২০৪ নম্বর রুমের সিট নিয়ে কথা বলার সময় এক পর্যায়ে সাংবাদিক সজীব বণিকের জিনিসপত্র ভাঙচুর করে বিশ্ববিদ্যালয় সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ কর্মী রাজু আহমেদ।

                  এ সময় ওই সাংবাদিক প্রতিবাদ করলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সদস্য ও হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক মিরাজ খলিফা, ইমতিয়াজ শাহরিয়ার, ছাত্রলীগ নেতা রাজু আহমেদ, মুনতাসির হৃদয়, মুক্তার হোসাইনসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতাকর্মী সাংবাদিক সজীবকে মারধর করে ও হুমকি দেয়।

                  আহত সজীব বণিক বলেন, মারধর ও পেটানোর সময় আমাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে হামলাকারী ওই সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতারা।

                  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনিক সংবাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ও সাংবাদিক সমিতির (কুবিসাস) সভাপতি জাহিদুল আলম জানান, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে হলের কক্ষেই সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী সাংবাদিক সজীবকে পিটিয়েছে। একজন শিক্ষার্থী ও সাংবাদিককে পেটানোর ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পাশাপাশি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কুবি প্রশাসনের কাছে দাবি করছি।’

                  সুত্রঃ কালের কন্ঠ


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30906/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    খুলনায় সাংবাদিকের ওপর সরকারি কর্মকর্তার হামলা, মহাসড়ক অবরোধ


                    খুলনায় কর্তব্যরত অবস্থায় একাত্তর টেলিভিশনের খুলনা ব্যুরো প্রধান রকিব উদ্দিন পান্নু, ক্যামেরা পারসন আরিফ হোসেন সোহেলের ওপর হামলা ও ক্যামেরা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। খুলনা ওয়াসার পাইপলাইন কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সন্ত্রাসী পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের এক সদস্যের সহায়তায় এ ঘটনা ঘটে।

                    এ ঘটনার প্রতিবাদে খুলনার কর্মরত সাংবাদিক জোড়াগেট সংলগ্ন খুলনা-যশোর মহাসড়ক অবরোধ করে দেড় ঘণ্টাব্যাপী বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।

                    আজ রবিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে জোড়াগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

                    সাংবাদিক রকিব উদ্দিন পান্নু বলেন, জোড়াগেট এলাকায় ওয়াসার পাইপ লিকেজ হয়ে পানি বের হওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে মোবাইলে ওই চিত্র ধারণ করছিলাম। এ সময় কর্মরত খুলনা ওয়াসার পানি সরবরাহ প্রকল্পের চায়না প্রকৌশলী আকষ্মিকভাবে আমাকে কিল, ঘুষি, লাথি মেরে আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। তখন আমি ওই কর্মকর্তাদের নিজেকে বার বার সাংবাদিক বলে পরিচয় দিলেও তারা থামেনি। আমি বার বার বলি ‘স্টপ, প্লিজ আই এম জার্নালিস্ট’। এক পর্যায়ে ক্যামেরাম্যান আরিফুর রহমান সোহেলের ওপরেও হামলা চালায় ঠিকাদারের লোক ও সন্ত্রাসী পুলিশ। হামলাকারীরা ক্যামেরাম্যানের ক্যামেরা ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আবুল বাশার এসে ওয়াসার পক্ষ নিয়ে আমাকে উল্টো হ্যান্ডকাপ পরিয়ে নিজে মারধর করে ও ওয়াসার লোকজনদের মারধরে সহযোগিতা করে। পরে পুলিশ আমাকেই থানায় নেওয়ার চেষ্টা করে। খবর পেয়ে সাংবাদিকরা উপস্থিত হলে আমাকে ছেড়ে দেয়।

                    এদিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়ছে বিক্ষুদ্ধ সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে জড়ো হয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছণার বিচার দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন। তারা দ্রুত এ ঘটনায় দায়ী ওয়াসার দেশি-বিদেশি ঠিকাদার, কর্মকর্তা, সন্ত্রাসী পুলিশ কর্মকর্তার শাস্তি দাবি করেন।

                    সুত্রঃ কালের কন্ঠ


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30910/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      চুল পড়া কমায় কালিজিরা


                      অনেক বছর ধরে মানুষ খাবারের সঙ্গে ‘কালিজিরা’ গ্রহণ করে আসছে। কালিজিরার তেলও আমাদের শরীরের জন্য নানাভাবে উপকারি। এতে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।

                      ১. কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

                      ২. কালিজিরায় থাকা অ্যান্টিমাইক্রোরিয়াল এজেন্ট শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। এই উপাদানের জন্য শরীরে সহজে ঘা, ফোড়া, সংক্রামক রোগ হতে বাধা দেয়।

                      ৩. এতে রয়েছে ক্ষুধা বাড়ানোর উপাদান।

                      পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে ক্ষুধা বাড়ায়। যারা মোটা হতে চান, তাদের জন্য কালিজিরা উপকারী পথ্য।

                      ৪. চুল পড়া কমাতে ও ত্বকের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে কালিজিরার তেলের তুলনা হয় না।

                      ৫. দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালিজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে। জিহ্বা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু মরে।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30898/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        অনিরাপদ সাইবার দুনিয়া! পাসওয়ার্ড সংক্রান্ত টিপস


                        দিন যত যাচ্ছে মানুষ ততই প্রযুক্তি নির্ভর হচ্ছে। আর এই মাত্রাকে আরও বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে ইন্টারনেট তথা সাইবার দুনিয়া। তবে সেক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছে। যেমন, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে কম্পিউটারের তথ্য থেকে শুরু করে ফেসবুকের একাউন্ট, ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড, ই-মেইল ইত্যাদি অনেক কিছুই চলে যাচ্ছে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির কাছে।

                        তবে এ সমস্যা সমাধান সম্ভব যদি আপনি এর পাসওয়ার্ড সংক্রান্ত বিষয়ে একটু সচেতন থাকেন।

                        ১. কোন জায়গায় আপনার পাসওয়ার্ড প্রবেশ করছেন সতর্ক থাকুন
                        কোন সাইট বা অ্যাপে প্রবেশ করার সময় বা পাবলিক কিউস্ক বা চার্জিং স্টেশনগুলোতে পাসওয়ার্ড প্রবেশ করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। পাবলিক ওয়াইফাই, এয়ারপোর্ট, প্রিয় কফি শপ, হোটেল কক্ষ বা আপনার কলেজ ক্লাসরুমের কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড ব্যবহারে বিরত থাকতে হবে।

                        আর সেসব পাবলিক জায়গাগুলো থেকে কখনোই আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করবেন না। ব্যক্তিগত স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকেই সেটা করতে হবে।

                        ২. প্রতিটি ওয়েবসাইট বা অ্যাপে অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
                        অনেকে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন একাউন্টে। ফেসবুক, মেইল, ইয়াহু বা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার মতো বোকামি করে অনেকে। কিন্তু এটা অনেক বড় নিরাপত্তা ঝুঁকি।

                        কোন মতে একটা পাসবওয়ার্ড ফাস হয়ে গেলে আপনার সব একাউন্ট কিন্তু ঝুঁকিতে পড়ে গেল।

                        ৩. শক্ত পাসওয়ার্ড তৈরি করুন
                        শক্ত পাসওয়ার্ড বলতে আপনার পাসওয়ার্ড ১০ থেকে ১৫ ক্যারেক্টারের হওয়া উচিত। এবং সেখানে স্মল লেটার, ক্যাপিটাল লেটার, সংখ্যা বা বিশেষ ক্যারেক্টার যেমন @, $ বা * রাখা দরকার। এবং সেটা আগের কোন পাসওয়ার্ডের মতো হওয়া যাবে না।

                        ৪. আপনার একাউন্টে আক্রমণ করার চেষ্টা হলে নোট রাখুন
                        যদি খবর পান আপনার ব্যবহৃত ওয়েবসাইট বা অ্যাপে কোন আক্রমণ হয়েছে তাহলে সেটা সতর্কতার সাথে আমলে নিতে হবে। অন্য কেউও যদি আক্রান্ত হয় তাহলেও নজর দিবেন। আর দ্রুত পাসওয়ার্ড পাল্টে ফেলাও জরুরী হতে পারে।

                        ৫. কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবহার করুন
                        আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার জন্য দু’স্তর বা তার চেয়ে বেশি স্তরের অথেন্টিকেশন ব্যবহার করুন। কোন একাউন্টে প্রবেশ করতে হলে আপনার ফোন নাম্বার বা কয়েক স্তরের পদক্ষেপ যেন নিতে হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

                        ৬. সহজে অনলাইনে পাওয়া এমন তথ্য দিয়ে পাসওয়ার্ড নয়
                        ধরেন আপনার পোষা বিড়ালটাকে খুব পছন্দ করেন। তার নাম রাখলেন সুইটি। এখন সেটা দিয়ে যদি পাসওয়ার্ড রাখেন তাহলে অন্যরা কিন্তু ধরে ফেলতে পারেন। আপনি গাযওয়া হিন্দের ফ্যান তাই বলে গাযওয়া হিন্দের পাসওয়ার্ডে নিয়ে আসবেন না।

                        ৭. যুক্ত একাউন্ট এড়িয়ে চলুন
                        যুক্ত একাউন্ট বিষয়টি কি? ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে আপনি ইচ্ছে করলে অন্যান্য সাইটেরও একাউন্ট খুলতে পারেন। কিন্তু এটা না করে সেই ওয়েবসাইটে গিয়ে নতুন করে একাউন্ট খোলাই ভালো। যুক্ত একাউন্ট অনেক আরামদায়ক। কিন্তু এ আরামদায়ক ব্যবস্থার অনেক ঝুঁকি আছে!

                        সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/05/30903/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          শুকরান লাকুম।
                          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                          Comment


                          • #14
                            উম্মাহর সংবাদ আমাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য, ভাইয়েরা যে মেহনত করছে ৷
                            আল্লাহ ভাইদের মেহনত কবুল করেন ৷ আমিন
                            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                            Comment


                            • #15
                              কুকুর কেতাবের চেয়ে মুগুরের ভাষা ভেশী(বেশী) বুঝে ।
                              Last edited by Munshi Abdur Rahman; 01-07-2020, 06:06 AM.

                              Comment

                              Working...
                              X