Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইস্পাহান এবং খোরাসানের যুদ্ধ ||| দাজ্জালী মিডিয়া থেকে দূরে সরে যান নতুবা ঈমানের বেহাল অ

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইস্পাহান এবং খোরাসানের যুদ্ধ ||| দাজ্জালী মিডিয়া থেকে দূরে সরে যান নতুবা ঈমানের বেহাল অ

    ইস্পাহান। ইরানের একটা শহর। এই ইস্পাহানের ৭০ হাজার
    ইহুদি দাজ্জালের অনুসারী হবে। সকল ইহুদিই তো
    দাজ্জালের অনুসারী। আলাদাভাবে এই নাম ম্যানশন
    করার কী প্রয়োজন! এর দ্বারা স্পষ্ট যে, সে
    সময় তুলনামূলকভাবে ওই অঞ্চলে ইহুদিদের বসবাস
    বেশি হবে। আরবিতে ৭০ শব্দটা কখনো আধিক্য
    বোঝানোর জন্যও ব্যবহৃত হয়। তাই এখানে
    আধিক্যও উদ্দেশ্যও হতে পারে। সে হিসেবে
    ইস্পাহান নগরের লাখ লাখ ইহুদিও তার অনুসারী হতে
    পারে।
    দাজ্জালের অনুসারী শুধু যে ইহুদিরা হবে, বিষয়টি
    তো এমন নয়। কত মুসলমানও তো ইমান বিসর্জন
    দিয়ে তার অনুসরণ করে বসবে। জিন্দিক, মুরতাদ ও
    বেদীনরা তো প্রথম ধাপেই তার অনুসরণ করবে।
    যেহেতু তাদের ভেতরে ইমানই নেই, সুতরাং
    হারানোরও কিছু নেই। ইরানে ব্যাপকভাবে শিয়াদের
    বসবাস। আর অধিকাংশ বা সব শিয়াই হলো জিন্দিক। সুতরাং
    ইস্পাহানের ৭০ হাজার বা অশেষ ইহুদিদের পাশাপাশি এই
    শিয়াগোষ্ঠীও ব্যাপকভাবে দাজ্জালের 'মদদগার'
    হিসেবে আবির্ভূত হবে।
    না, দুর্বলচিত্তের বাংলাদেশি মুসলিমদের এত বেশি ভয়
    পাওয়ার দরকার নেই। ইরানের নিকটেই আছে
    খোরাসান। একদিকে যেমন দাজ্জালের জন্য
    অপেক্ষায় আছে ইস্পাহান, অপরদিকে হাদিসের
    ঘোষণা অনুসারে মাহদির লশকরের ভূমিও তো এই
    খোরাসান। সুতরাং পক্ষ ও প্রতিপক্ষ উভয়ই পাশাপাশি
    আছে। মারমুখো অবস্থান এখন থেকেই জারি
    আছে।
    এই যে এত মানুষ ইরানের ফ্যান, এরা আজ যেমন
    ইরানের ফ্যান, কালও কিন্তু অধিকাংশ এমনই থাকবে।
    সংখ্যাটা বরং ক্রমশ বাড়বে। খোরাসানের সাপোর্টার
    কমবে আর ইস্পাহানের সাপোর্টার বাড়বে।
    দাজ্জালের দলে থাকবে কোটি কোটি জনতা।
    মাহদির লশকরে থাকবে তাদের তুলনায় খুবই কম, খুবই
    কম।
    দাজ্জালি মিডিয়া অত্যন্ত সুকৌশলে মানুষের
    মনমস্তিষ্কের ওপর দাসত্বের শৃঙ্খল পরাচ্ছে। মানুষ
    নিজেকে ভাবছে বড় বুদ্ধিজীবী ও মুক্ত
    স্বাধীন; কিন্তু আসলে সে যে চিন্তাগতভাবে
    পরাধীন; এই বোধও ভেতর থেকে হারিয়ে
    গেছে। দেহের দাসত্ব কোনো দাসত্বই নয়;
    প্রকৃত দাসত্বই হলো বিবেকের দাসত্ব। চিন্তা,
    চেতনা, ভাবনা ও মানসিকতার দাসত্ব।
    কাসেম সোলায়মানি নিঃসন্দেহে এক মহান নেতা।
    কিন্তু সে খোরাসানি বাহিনীর নেতা নয়; ইস্পাহানী
    বাহিনীর নেতা। সুতরাং তার মৃত্যুতে মানুষের মধ্যে দু-
    ধরনের প্রতিক্রিয়া হবে, এমনকি একদল মিশ্র
    প্রতিক্রিয়ায় ভুগবে; এটাই তো স্বাভাবিক।


    সংগৃহীত
    "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

  • #2
    প্রিয় আখি, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট শিয়ার করেছেন। আল্লাহ আপনাদের কাজ কবুল করুন আমীন। বাস্তবসম্মত একটি লিখা। আজ বাংলার জমীনে খুরাসানের পক্ষের লোক কমই দেখা যাচ্ছে। খোরাসানি বাহিনীর কথা হাদিসে থাকার পরও এদেশের মুসলিমরা কুফুরী তন্ত্রে বিশ্বাসী আলিমদের বয়ানে ভিড় জমাচ্ছে! বড়ই আফসোসের কথা, মুসলিম হয়েও মুসলিমের বিরুদ্ধে কাজ করে এমন লোকদের কাছে ভিড়ছে দলে দলে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের দাবীদারদের ধারেকাছে খুব করে মানুষ আজ জমায়েত হচ্ছে, অথচ এই ধরণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন রাসূল ( সাঃ) মেনে চলেননি!!! সুলাইমানি মহান নেতা কথাটা কেটে দিলে ভালো হয়। কাসেম সুলায়মানি একজন কসাই এভাবে লিখা উচিত।
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment

    Working...
    X