Announcement

Collapse
No announcement yet.

আশরাফ আলী সাহেবকে "পথভ্রষ্ট বুড়ো" আখ্যাদান: হৃদয় নিংড়ানো কিছু অভিব্যক্তি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আশরাফ আলী সাহেবকে "পথভ্রষ্ট বুড়ো" আখ্যাদান: হৃদয় নিংড়ানো কিছু অভিব্যক্তি


    শাইখুল হাদিস আশরাফ আলী সাহেব (আল্লাহ তাঁর উপর রহম করুন!) ইন্তেকালের পর কিতালের প্রবক্তা এক শাইখ তাঁর ব্যাপারে 'পথভ্রষ্ট বুড়ো' শব্দচয়ন করেছেন। এতে সর্বমহলে তিনি বিতর্কিত হয়েছেন। তাঁর এমন ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া প্রধানত তিনভাবে ব্যক্ত হয়েছে।
    ১) মানহাজ বিরোধী শ্রেণি মানহাজের পথভ্রষ্টতা (!) তুলে ধরেছেন তাঁর এমন বক্তব্যের কারণে।
    ২) মানহাজ সমর্থক ভাইয়েরা তাঁর থেকে দায়মুক্তির ঘোষণা করেছেন মানহাজের পবিত্রতা রক্ষায়।
    ৩) তৃতীয় আরেকটা শ্রেণি রয়েছে, যারা সরাসরি তাঁর পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।

    প্রথম শ্রেণীর ব্যাপারে এখানে খুব বেশি কিছু একটা বলার প্রয়োজন নেই। ফেসবুকে অনেক জনপ্রিয় শাইখ এবং অন্যান্যরা তাদের জবাব দিয়েছেন।

    দ্বিতীয় শ্রেণি অর্থাৎ মানহাজ সমর্থক ভাইদের ব্যাপারে বলতে গেলে অনেকেই আমার ব্যাপারে এই ভেবে ভুল করতে পারেন যে, আমি 'পথভ্রষ্ট বুড়ো' এমন শব্দচয়নের পুরোপুরি পক্ষে। কিন্তু না… আমি আগেই জানিয়ে দিচ্ছি আমি এমন কাজকে অনুচিত মনে করেছি।
    আমি নিজেই যেহেতু মানহাজ সমর্থক, তাই এটাকে আমাদের আত্মসমালোচনা ধরা যেতে পারে।

    যেটা বলতে চাচ্ছি, আমরা মানহাজ সমর্থক ভাইয়েরা আসলেই ওই ভাইয়ের প্রতি অবিচার করেছি। ভাইয়েরা! আসলে আমরা কেউই পরিবেশের প্রভাব থেকে মুক্ত নই। এই যে আমরা 'পথভ্রষ্ট বুড়ো' এমন শব্দের ব্যবহারকে উগ্রতা আখ্যা দিয়েছি, এটা কি আমাদের হেকমতের পরিচয় হলো?? আমরা ঊর্ধ্বে এমন বলতে পারতাম, তার এমন উচ্চারণ হেকমত বিরোধী এবং দাওয়াতের কাজের জন্য ক্ষতিকারক। একটা বিষয় কি আমরা লক্ষ করেছি, আমরা মানহাজ বিরোধী ভাইদের নাকানি-চুবানি থেকে বাঁচার জন্য আমাদেরই একজন তাওহীদবাদী আলেমের ব্যাপারে কেমন অন্যায় আচরণ করলাম?? এই যদি হয় আমাদের অবস্থা,তবে ময়দানে কোন ভাই যদি বাড়াবাড়ির কারণে কখনো বিপদ নিয়ে আসে, তখন কি আমরা সেই বিপদে তাকে একা ফেলে সবাই পালিয়ে যাব?? আমাদের ইসলামী ভ্রাতৃত্ব এতটাই ভঙ্গুর??

    আমি আবারো বলতে চাই, আমি অন্ধভাবে উনাকে সমর্থন করছি না এবং তাঁর এমন উচ্চারণের পক্ষে সাফাই গাইছি না। আচ্ছা আমরা একটু নিজেদের বিবেককে প্রশ্ন করি তো, তিনি এমন কি গুরুতর' জঘন্য কাজ করেছেন যে, এর জন্য তাঁকে খারেজী, পথভ্রষ্ট ইত্যাদি আখ্যা দিয়ে নানাভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে কথা বলতে হবে?? আমরা যে কারণে তাঁর এমন আচরণ উচ্চারণের প্রতি ক্ষুব্ধ (অর্থাৎ তাঁর হেকমত বিহীন আচরণ উচ্চারণ), প্রতিবাদ করতে গিয়ে সেই একই কারণেরই কি আমরা প্রয়োগ ঘটাচ্ছি না??

    তবে সান্তনার কথা হল, আমাদের ফেসবুক ইত্যাদি বিভিন্ন অনলাইন অ্যাক্টিভিটি কোন একক নেতৃত্বের অধীনে নেই বিধায় এ সমস্ত ঘটনাগুলো ঘটছে। কিন্তু বাস্তবে আমরা সকলেই একটি তানজিমের অধীনে রয়েছি আলহামদুলিল্লাহ!তাই প্রয়োজনের সময় সকলেই আমীরের আনুগত্যে ফিরে যাবো তাতে কোন সন্দেহ নেই ইনশাআল্লাহ!! কিন্তু এই যে একেকজন ভাইয়ের প্রতি অবিচার করা হয়ে যাচ্ছে সেটার কি হবে?

    আমি কি আমাদের ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের বিষয়টা বোঝাতে পেরেছি?!

    আমরা মানহাজ বিরোধী ভাইদের নাকানি-চুবানিকে ভয় পাচ্ছি। তাদেরকে কি একথা বলা যেত না, যখন ডক্টর জাকির নায়েক কে কওমি শীর্ষস্থানীয় আলেমরা ইহুদী-খ্রিস্টানদের দালাল আখ্যা দিয়েছেন, তখন কি সে সমস্ত আখ্যা দানকারী আলেমদের প্রতি আমাদের এতটা বিক্ষুব্ধ মনোভাব ছিল?? এটা ঠিক, সমালোচনা হয়েছে কিন্তু তাই বলে আখ্যা দানকারীদের প্রতি কতটুকু ঘৃণা জন্মেছিল?? আর আজ তাওহীদবাদী এক ভাই উপযুক্ত কারণে আবেগ ধরে রাখতে না পেরে তাওহীদ না জানা এক মুরুব্বী আলেমের ব্যাপারে কথা বলাতে তিনি খারেজি ইহুদী-খ্রীষ্টানদের এজেন্ট হয়ে গেলেন??
    মানহাজ বিরোধী ভাইদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহারের পক্ষে আমরা নই। আমরা নিজেদের দিকেই তাকিয়ে দেখি তাদের সঙ্গে আমরা কেমন আচরণ করছি অনলাইনে?? আমরা কেন এত সহজে আখলাক ভুলে গেলাম??

    আসলে মানহাজ বিরোধী ভাইদের কার্যকলাপে যতটা না কষ্ট পেয়েছি, তার চাইতে বেশি কষ্ট পেয়েছি আমাদের এমন অবিবেচনা দেখে।

    ##এবার বলি ওই ভাইকে উদ্দেশ্য করে… আসলে ভাই হেকমতের কথা কেন আমরা ভুলে যাই। একথা ঠিক, হেকমতের অপব্যাখ্যা এবং ভ্রান্ত হেকমত ও কৌশলের আমরা বিরোধিতা করে আসছি দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু তাই বলে হেকমত কি দ্বীনে ইসলামের ভেতর নেই?? হে প্রিয় ভাই! আপনি একটু খেয়াল করে দেখুন, কেমন করে আমরা মূল থেকে সরে যেতে যেতে শাখা উপশাখা এসবের ভেতর জড়িয়ে যাচ্ছি?? আমি কেন শুধু শুধু এতগুলো মানুষের পরীক্ষার কারণ হতে যাবো??
    প্রিয় ভাই! আপনি মরহুম ওই মুরুব্বী সাহেবের ব্যাপারে যে কথাগুলো বলতে চাচ্ছেন এবং বলতে চেয়েছেন, আমি আপনাকে নিষেধ করি না সেগুলো বলতে। কিন্তু শ্রদ্ধেয় একজন মুরুব্বী আলমের মৃত্যুতে এভাবে আনন্দ প্রকাশ করা…আচ্ছা এটা না করলে এমন কি ক্ষতি হয়ে যেত?? মুমিনদের প্রতি নমনীয় আমাদেরকে হতে বলা হয়েছে তাহলে আমরা কেন পারি না??
    আমি আপনার আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে জানতে চাই,"আলহামদুলিল্লাহ" বলে এভাবে আনন্দ প্রকাশ না করলে এমন কি ক্ষতি হয়ে যেত?? আমি একথাও স্বীকার করছি, মানহাজ সমর্থক ভাইয়েরা মৃত্যুর সহানুভূতি দেখানোর ভেতর দিয়ে মুরব্বি আলেমের বাতিল কার্যকলাপ থেকে অনেকটাই বিমুখ হয়ে পড়েছেন সাময়িকভাবে। তাদের সে বিমুখতা কাটানোর জন্য মুরুব্বী আলেমের বাতিল কার্যকলাপ আপনার তুলে ধরা উদ্দেশ্য, কিন্তু সেটার জন্য আনন্দ প্রকাশ…!! * দাওয়াত যদি আমাদের উদ্দেশ্য হয়, তবে আমার এমন আচরণের কারণে কয়জন মানুষ দাওয়াত গ্রহণ করবে??


    পরিশেষে মানহাজ সমর্থক ভাইদেরকে আমি আবারো সেই কথা মনে করিয়ে দিতে চাই যা কিছুক্ষণ আগে বলে এসেছি। আমরা যে কাজগুলো করি—অনেকের কাছেই-শ্রদ্ধাভাজন চরমোনাই পীরকে পথভ্রষ্ট বলি, অনেকের কাছেই-শ্রদ্ধাভাজন অনেক আলেমকে নিকৃষ্ট আলেম বলি, ফরিদ উদ্দিন মাসউদ সাহেবকে ব্যঙ্গ করে ফউমা বলি ইত্যাদি।এমনই একটা কাজ একজন ভুল করে ভুল স্থানে বলে করে ফেলাতে আমরা তার থেকে দায়মুক্তি ঘোষণা করে দিলাম এবং তাকে বিভিন্ন ভ্রান্ত ট্যাগ দিয়ে আখ্যায়িত করতে শুরু করলাম? যে ভুলের কারণে আমরা তার প্রতি বিক্ষুব্ধ, তাঁর যে ভুলের কারণে দাওয়াতের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে, তার যে ভুলের কারণে অনেকেই মানহাজ সমর্থকদেরকে ভুল ভাবতে শুরু করেছে, সেই একই ভুল করে আমরা কি ভুলকারীর মনে কষ্ট দিলাম না?? সেই একই ভুল করে আমরা কি ভুলকারীকে শোধরানোর পরিবেশ নষ্ট করলাম না?? আমরা কয়জন আছি ভুল কারীর জন্য একান্তে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছি?? কয়জন আছি তাকে নম্রভাবে বুঝাতে চেষ্টা করেছি??


    হে আল্লাহ আমাদেরকে তায়েফের সুন্নাহ মনে রাখার তৌফিক দাও! আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন!

  • #2
    আমরা তাকে সম্মান বাদ বাকি কারো পদস্খলনকে মেনে নিতে পারিনা।। এই জন্য উচিত হলো হেকমতের সাথে কারো সমালোচনা করা।যাতে বিতর্ক সৃষ্টি না হয়, আবার তার অন্যায়টা ঢাকাও না পড়ে যায়।
    #জিহাদের প্রবক্তা না বলে আরেকটু নম্র শব্দে বললে ভালো হতো। যেমন একজন শায়েখ, মুরব্বি ইত্যাদি।
    إن الله معنا

    Comment


    • #3
      تلک امة قد خلت لها ماکسبت ولکم ما کسبت ولا تسئلون عن ماکانو یعملون
      والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহ সালামান রুমী ভাইকে। আমি উনার কথাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করি। উনার কথা ভারসাম্যপূর্ণ। উনার কথাগুলো না মানার কোন কারণ থাকতে পারে না।

        আর আশরাফ আলী সাহেব তো *পথভ্রষ্ট বুড়ো ই। এটা তো বিলকুল ঠিক। তবে মৃত্যুর সময় তার ভক্তদের বেদনার মাঝে আমি যদি আলহামদু লিল্লাহ শব্দ বলে আনন্দ প্রকাশ করি এবং তখনই সব বলতে থাকি, তাহলে আসলে ধোপে টিকা যাবে না। যাইহোক, যে ভাই বলেছেন আল্লাহ তার নেক নিয়তকে কবুল করুন! এর কারণে, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না, সেদিন আল্লাহ তার পক্ষে থাকুন। আল্লাহ তাকে ঈমান ও ইখলাসের সাথে জিহাদ করে শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করার তাওফিক দান করুন!

        আর আমাদের তানযীমের যে ভাইয়েরা উনাকে খারিজী ও অন্যান্য অন্যায় শব্দগুলো বলেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে উনার প্রতি জুলুম হয়েছে, সেগুলোর জন্য উক্ত ভাইয়ের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আপনাদের কাজ কবুল করুন আমীন।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            আমার মনে হয় আমাদের দাওয়াহর ক্ষেত্রে হিকমাহ অবলম্বন করা অনেক বেশি প্রয়োজন । নয়তো হিতে বিপরীত হতে পারে ।

            Comment


            • #7
              Originally posted by নয়া পথিক View Post
              #জিহাদের প্রবক্তা না বলে আরেকটু নম্র শব্দে বললে ভালো হতো। যেমন একজন শায়েখ, মুরব্বি ইত্যাদি।
              নয়া পথিক ভাই!
              আল্লাহ তাআলা আমাকে ক্ষমা করুন!
              আসলে আমি উনাকে কটাক্ষ করে শব্দটা ব্যবহার করিনি। আপনি যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন যে, নম্র শব্দ ব্যবহারের কি তাৎপর্য??

              Comment


              • #8
                Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                জাযাকাল্লাহ সালামান রুমী ভাইকে। আমি উনার কথাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করি। উনার কথা ভারসাম্যপূর্ণ। উনার কথাগুলো না মানার কোন কারণ থাকতে পারে না।

                আর আশরাফ আলী সাহেব তো *পথভ্রষ্ট বুড়ো ই। এটা তো বিলকুল ঠিক। তবে মৃত্যুর সময় তার ভক্তদের বেদনার মাঝে আমি যদি আলহামদু লিল্লাহ শব্দ বলে আনন্দ প্রকাশ করি এবং তখনই সব বলতে থাকি, তাহলে আসলে ধোপে টিকা যাবে না। যাইহোক, যে ভাই বলেছেন আল্লাহ তার নেক নিয়তকে কবুল করুন! এর কারণে, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না, সেদিন আল্লাহ তার পক্ষে থাকুন। আল্লাহ তাকে ঈমান ও ইখলাসের সাথে জিহাদ করে শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করার তাওফিক দান করুন!

                আর আমাদের তানযীমের যে ভাইয়েরা উনাকে খারিজী ও অন্যান্য অন্যায় শব্দগুলো বলেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে উনার প্রতি জুলুম হয়েছে, সেগুলোর জন্য উক্ত ভাইয়ের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।
                আপনাকে আল্লাহ তা'আলা উত্তম প্রতিদান দান করুন!
                প্রিয় ভাই!
                আপনার বক্তব্যটা আসলে আমি বুঝতে পারিনি। আপনি একবার বলেছেন, উনার কথাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করেন। কিন্তু পরে আবার বললেন, "আলহামদুলিল্লাহ" বলে আনন্দ প্রকাশ করাটা এবং তখন তখনই তার দোষ ত্রুটির ফিরিস্তি তার ভক্তদের সামনে তুলে ধরাটা ধোপে টিকবে না।


                Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                যাইহোক, যে ভাই বলেছেন আল্লাহ তার নেক নিয়তকে কবুল করুন! এর কারণে, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না, সেদিন আল্লাহ তার পক্ষে থাকুন। আল্লাহ তাকে ঈমান ও ইখলাসের সাথে জিহাদ করে শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করার তাওফিক দান করুন!

                আর আমাদের তানযীমের যে ভাইয়েরা উনাকে খারিজী ও অন্যান্য অন্যায় শব্দগুলো বলেছেন, যেগুলোর মাধ্যমে উনার প্রতি জুলুম হয়েছে, সেগুলোর জন্য উক্ত ভাইয়ের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।
                জি আমিও ভাইয়ের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, নেক নিয়তের জন্য আল্লাহ তায়ালা যেন তাঁকে প্রতিদান দান করেন!

                আর আমাদের দিক থেকে তাঁর ওপর যে অন্যায় হয়েছে সেটার জন্য আমিও তাঁর কাছে দুঃখিত।




                Originally posted by salahuddin aiubi View Post


                আর আশরাফ আলী সাহেব তো *পথভ্রষ্ট বুড়ো ই। এটা তো বিলকুল ঠিক।
                আসলে ভাই আমি যে বলেছি, আখ্যা দানকারী ব্যক্তির বক্তব্যকে আমি অনুচিত মনে করি; তার অর্থ এই নয় যে আমি আশরাফ আলী সাহেবকে "পথভ্রষ্ট বুড়ো" মনে করিনা।
                কিন্তু ভাই একটু চিন্তা করে দেখেন, এত মানুষের কাছে শ্রদ্ধাভাজন একজন মুরুব্বির ব্যাপারে এমন শব্দ চয়ন দাওয়াতি পরিবেশের জন্য কতটা প্রতিকূলতা সৃষ্টি করতে পারে?!

                আর আমি পোস্টে গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় বলতে পারিনি। এ বিষয়টা পথভ্রষ্ট বুড়ো আখ্যাদানের চাইতেও গুরুতর। আপনি সেটা উল্লেখ করেছেন। আর তা হলো একজন মুসলমানের মৃত্যুতে এভাবে আনন্দ প্রকাশ করা।

                মুহতারাম ভাই! আখ্যা দানকারী ভাইয়ের কথা অনুচিত মনে করার দ্বারা আমার উদ্দেশ্য হলো, এভাবে বলাটা তার একদমই ঠিক হয়নি। আমি আশরাফ আলী সাহেবকে হকপন্থী সাব্যস্ত করছিনা। আমাদের নিজেদের মধ্যে আমি স্বীকার করছি তিনি বিপথে চলে গিয়েছিলেন। (আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করে দিন!)

                কিন্তু ভাই এভাবে বলাটা কোনক্রমেই সমর্থন করার মতো নয়। আখ্যা দানকারী ভাই তার* এক লাইভে একটা ঘটনা বলেছিলেন। একবার তাকে জেলে নেয়া হলে জামিন দেবার আগে তার কাছে এই মর্মে প্রতিশ্রুতি চাওয়া হলো যে, তিনি আর সরকারের বিরুদ্ধে বলবেন না— তখন তিনি এসপি সাহেবকে বলেছিলেন যে, আচ্ছা এসপি সাহেব! আপনি নিজের বিবেককে জিজ্ঞেস করে আমাকে বলুন তো, আমি যদি ইসলামের কথা পুরোপুরি বলতে যাই, তাহলে কি সেটা সরকারের বিরুদ্ধে যাবে না?

                তো ভাই দেখেন, এসপি সাহেব নিজেও একজন তাগুতের দোসর। কিন্তু সে বিষয়টা তিনি তুলে না ধরে আন্তরিকভাবে এসপি সাহেবের সঙ্গে কথা বলেছেন। হ্যাঁ এটাই হেকমত। এখন এই অবস্থায় তিনি যদি এসপি সাহেব কে বলে বসতেন, তুই একটা তাগুতের চামচা। আমি তোর মৃত্যু কামনা করি। তো তখন ব্যাপারটা কেমন হতো?

                আরেকটা বিষয় লক্ষ্য করুন, আবু তালেব কাফের হওয়া সত্ত্বেও আমরা জীবনে কয়বার তাকে গালি দিয়েছি? আমরা জীবনে কয়বার তাকে আল্লাহর শত্রু বলে আখ্যায়িত করেছি। বাস্তবে তো তিনি আল্লাহর শত্রুদের দলেরই একজন। এরপরেও সেটা সব সময় উল্লেখ করা হয় না।

                তো আসলে বড় ভাই! আমাদেরকে বিষয়গুলো বুঝতে হবে।

                আমি আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন রাখতে চাই।
                তিনি যদি এভাবে পথভ্রষ্ট বুড়ো আখ্যা দান না করতেন এবং আশরাফ আলী সাহেবের মৃত্যুতে আনন্দ প্রকাশ না করতেন, তাহলে এমন কি ক্ষতি হয়ে যেতো?
                আমি জিজ্ঞেস করছি না আনন্দ প্রকাশ করাতে কি ফায়দা হয়েছে? জিজ্ঞেস করতে চাই, আনন্দ প্রকাশ না করলে কি ক্ষতি হতো?

                এ প্রসঙ্গে আপনাকে বলবো, নিম্নোক্ত পোস্টটি একটু দেখে দিয়েন—


                Originally posted by Salman rumi View Post
                ভাইয়েরা! ফিতনা ও ভুল বোঝাবুঝির সংকটাপন্ন এই ক্রান্তিকালে মুসলমানদের মাঝে ভালো ব্যবহারের নমুনা হোন…



                হে প্রিয় ভাইয়েরা!
                বেদাতপন্থীদের সঙ্গে কঠোরতা করতে বলা হয়েছে। তাদের সঙ্গে উঠবস করতে নিষেধ করা হয়েছে।নিজস্থানে শরীয়তের এসমস্ত নির্দেশনা শতভাগ ঠিক আছে। কিন্তু ইদানিং কেন জানি মনে হচ্ছে, শরীয়তের এ নির্দেশনা আমরা ঠিকভাবে পালন করতে পারছিনা। আমাদের প্রয়োগ যেন যথাস্থানে হচ্ছে না।

                প্রিয় ভাইয়েরা! লক্ষ্য করুন!!
                আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন—
                يا أيها الذين أمنوا من يرتد منكم عن دينه فسوف يأتي الله بقوم يحبهم ويحبونه أذلة على المؤمنين أعزة على الكافرين

                উক্ত আয়াতে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে জানাচ্ছেন, যখন আমাদের মাঝে রিদ্দা'র প্রাদুর্ভাব দেখা দিবে, তখন আল্লাহর দ্বীনকে সাহায্যকারী দলের আবির্ভাব ঘটবে, যাদের একটি বিশেষ গুণ হচ্ছে — "মুমিনদের সামনে তারা নমনীয় ও বিনয়ী এবং কাফেরদের সামনে তারা কঠোর"।

                (এ পর্যায়ে আমি একটি বিষয় বলে নেয়া জরুরি মনে করছি, আয়াত বিষয়ে এখানে আমার কথাগুলো إستفساري-মুফাসসির ভাইদের নিকট জিজ্ঞাসা মূলক।)

                এ আয়াতে আল্লাহ তাআলা المؤمنين শব্দটির মাঝে বিশেষ এক তাৎপর্য নিহিত রেখেছেন বলে মনে হচ্ছে। যেহেতু এখানে রিদ্দার কথা এসেছে, তাই এর বিপরীতে ঈমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে সমস্ত পাপাচার, বেদাত, কুসংস্কার, ভ্রান্ত চিন্তাধারা ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, মুমিনদের মাঝে যদি সেগুলোর উপস্থিতি থাকে,এরপরেও তাদের সঙ্গে নম্র আচরণ করার নির্দেশনা হয়তো এসেছে আলোচ্য আয়াতে। তাছাড়া শরীয়তের মূল নীতি রয়েছে, "তুলনামূলক জঘন্য ও বড় অকল্যাণ প্রতিকারের লক্ষ্যে ছোট অকল্যাণ সহনীয়"।

                আসলে এখানে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হলো, এগুলো নব উদ্ভাবিত কোনো বিষয় নয়। আমরা সকলেই এ বিষয়গুলো জানি।কিন্তু কেন জানি বাস্তব প্রয়োগের বেলায় এ বিষয়গুলো আমাদের চিন্তায় থাকে না।

                তাই আসুন! এখন থেকে পণ করি, একটা মানুষ অথবা একটা শ্রেণি যতক্ষণ পর্যন্ত কুফরের সীমানায় পা না রাখবে, শুধু তাই নয়, স্পষ্ট কুফরে লিপ্ত হবার পরেও (যেমন গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ) প্রতিবন্ধকতা থাকার কারণে অথবা তাকফীরের প্রতিবন্ধক অন্য যেকোনো কারণে কেউ বা কোন শ্রেণী যদি কাফের আখ্যা না পায় এবং আমাদের দিক থেকে কাফেরের ন্যায় আচরণ পাবার যোগ্য না হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সাধারণেরা সুনির্দিষ্ট ফায়দা ও অকল্যাণ না থাকলে কোন প্রকার রূঢ় আচরণ ও কঠোর উচ্চারণ তাদের সঙ্গে করবো না। ইসলামের সোনালী যুগে অথবা তৎপরবর্তী ইসলামের বিজয়কালে বেদাতপন্থীদের ব্যাপারে উম্মতের ওলামায়ে কেরাম আচরণে উচ্চারণে যে মাত্রার কঠোরতা প্রয়োগ করেছেন, বর্তমানে রিদ্দা'র এই সংকটাকীর্ণ সময়ে মুমিন মুসলমানদের ক্ষেত্রে (যতই বেদআত ও পাপাচার থাকুক না কেন তাদের মাঝে) কঠোরতার সে মাত্রাটুকুও হয়ত এড়িয়ে চলা উচিত।

                আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে স্মরণে রাখার তৌফিক দিন—
                # واخفض جناحك للمؤمنين،
                # أشداء على الكفار رحماء بينهم،


                পরিশেষে বলবো—
                ولو كان من عند غير الله لوجدوا فيه اختلافا كثيرا—
                তাই আমার উপরের বক্তব্যের ভুলত্রুটিগুলো অনুগ্রহ করে ধরিয়ে দেবেন।

                Comment


                • #9
                  অনুগ্রহ করে আমরা আমাদের দায়িত্বশীল ভাইদের কথাগুলো মেনে চলি।

                  Comment


                  • #10
                    আপনাকে আল্লাহ তা'আলা উত্তম প্রতিদান দান করুন!
                    প্রিয় ভাই!
                    আপনার বক্তব্যটা আসলে আমি বুঝতে পারিনি। আপনি একবার বলেছেন, উনার কথাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করেন। কিন্তু পরে আবার বললেন, "আলহামদুলিল্লাহ" বলে আনন্দ প্রকাশ করাটা এবং তখন তখনই তার দোষ ত্রুটির ফিরিস্তি তার ভক্তদের সামনে তুলে ধরাটা ধোপে টিকবে না



                    জি ভাই, আসলেই মনে হয় আপনি বুঝেননি। আমি “উনার কথাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করি”- এর দ্বারা আপনাকে বুঝিয়েছি। মানে আপনার কথাগুলোকে পরিপূর্ণ সমর্থন করি। বুঝেছেন?

                    তারপর আপনি যেরকম মাঝামাঝি একটা অবস্থান নিয়েছেন। অর্থাৎ যে ভাই আশরাফ আলী সাহেবকে ‘পথভ্রষ্ট বুড়ো’ বলেছে, তাকে হিকমাহ অবলম্বনের উপদেশ দিয়েছেন। আর যে ভাইয়েরা এটা বলার কারণে উনার থেকে সম্পর্কমুক্তির ঘোষণা দিয়েছে এবং উনাকে খারেজি বলেছে, তাদেরও গঠনমূলক মৃদু প্রতিবাদ করেছেন, আমিও তো সেটাই করলাম।

                    তাই সম্ভবত আপনি বুঝেননি ভাই।

                    Comment


                    • #11
                      Originally Posted by salahuddin aiubi View Post
                      ভাইয়েরা! ফিতনা ও ভুল বোঝাবুঝির সংকটাপন্ন এই ক্রান্তিকালে মুসলমানদের মাঝে ভালো ব্যবহারের নমুনা হোন…



                      হে প্রিয় ভাইয়েরা!
                      বেদাতপন্থীদের সঙ্গে কঠোরতা করতে বলা হয়েছে। তাদের সঙ্গে উঠবস করতে নিষেধ করা হয়েছে।নিজস্থানে শরীয়তের এসমস্ত নির্দেশনা শতভাগ ঠিক আছে। কিন্তু ইদানিং কেন জানি মনে হচ্ছে, শরীয়তের এ নির্দেশনা আমরা ঠিকভাবে পালন করতে পারছিনা। আমাদের প্রয়োগ যেন যথাস্থানে হচ্ছে না।

                      প্রিয় ভাইয়েরা! লক্ষ্য করুন!!
                      আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন—
                      يا أيها الذين أمنوا من يرتد منكم عن دينه فسوف يأتي الله بقوم يحبهم ويحبونه أذلة على المؤمنين أعزة على الكافرين

                      উক্ত আয়াতে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে জানাচ্ছেন, যখন আমাদের মাঝে রিদ্দা'র প্রাদুর্ভাব দেখা দিবে, তখন আল্লাহর দ্বীনকে সাহায্যকারী দলের আবির্ভাব ঘটবে, যাদের একটি বিশেষ গুণ হচ্ছে — "মুমিনদের সামনে তারা নমনীয় ও বিনয়ী এবং কাফেরদের সামনে তারা কঠোর"।

                      (এ পর্যায়ে আমি একটি বিষয় বলে নেয়া জরুরি মনে করছি, আয়াত বিষয়ে এখানে আমার কথাগুলো إستفساري-মুফাসসির ভাইদের নিকট জিজ্ঞাসা মূলক।)

                      এ আয়াতে আল্লাহ তাআলা المؤمنين শব্দটির মাঝে বিশেষ এক তাৎপর্য নিহিত রেখেছেন বলে মনে হচ্ছে। যেহেতু এখানে রিদ্দার কথা এসেছে, তাই এর বিপরীতে ঈমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে সমস্ত পাপাচার, বেদাত, কুসংস্কার, ভ্রান্ত চিন্তাধারা ঈমানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, মুমিনদের মাঝে যদি সেগুলোর উপস্থিতি থাকে,এরপরেও তাদের সঙ্গে নম্র আচরণ করার নির্দেশনা হয়তো এসেছে আলোচ্য আয়াতে। তাছাড়া শরীয়তের মূল নীতি রয়েছে, "তুলনামূলক জঘন্য ও বড় অকল্যাণ প্রতিকারের লক্ষ্যে ছোট অকল্যাণ সহনীয়"।

                      আসলে এখানে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হলো, এগুলো নব উদ্ভাবিত কোনো বিষয় নয়। আমরা সকলেই এ বিষয়গুলো জানি।কিন্তু কেন জানি বাস্তব প্রয়োগের বেলায় এ বিষয়গুলো আমাদের চিন্তায় থাকে না।

                      তাই আসুন! এখন থেকে পণ করি, একটা মানুষ অথবা একটা শ্রেণি যতক্ষণ পর্যন্ত কুফরের সীমানায় পা না রাখবে, শুধু তাই নয়, স্পষ্ট কুফরে লিপ্ত হবার পরেও (যেমন গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ) প্রতিবন্ধকতা থাকার কারণে অথবা তাকফীরের প্রতিবন্ধক অন্য যেকোনো কারণে কেউ বা কোন শ্রেণী যদি কাফের আখ্যা না পায় এবং আমাদের দিক থেকে কাফেরের ন্যায় আচরণ পাবার যোগ্য না হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সাধারণেরা সুনির্দিষ্ট ফায়দা ও অকল্যাণ না থাকলে কোন প্রকার রূঢ় আচরণ ও কঠোর উচ্চারণ তাদের সঙ্গে করবো না। ইসলামের সোনালী যুগে অথবা তৎপরবর্তী ইসলামের বিজয়কালে বেদাতপন্থীদের ব্যাপারে উম্মতের ওলামায়ে কেরাম আচরণে উচ্চারণে যে মাত্রার কঠোরতা প্রয়োগ করেছেন, বর্তমানে রিদ্দা'র এই সংকটাকীর্ণ সময়ে মুমিন মুসলমানদের ক্ষেত্রে (যতই বেদআত ও পাপাচার থাকুক না কেন তাদের মাঝে) কঠোরতার সে মাত্রাটুকুও হয়ত এড়িয়ে চলা উচিত।

                      আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে স্মরণে রাখার তৌফিক দিন—
                      # واخفض جناحك للمؤمنين،
                      # أشداء على الكفار رحماء بينهم،


                      পরিশেষে বলবো—
                      ولو كان من عند غير الله لوجدوا فيه اختلافا كثيرا—
                      তাই আমার উপরের বক্তব্যের ভুলত্রুটিগুলো অনুগ্রহ করে ধরিয়ে দেবেন।


                      সম্মানিত সালমান রুমী ভাই ভাই! এটা তো আমার পোষ্ট নয়। আমি বুঝলাম না, এটা কিভাবে আমার নামে আসলো? বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করিয়েন সময় পেলে ভাই। এটা কি আপনি ভুল করে আমার নামে দিলেন, নাকি ফোরামের সেস্টেমের কোন ভুলে হয়েছে?

                      প্রিয় আখি! আমার কথায় ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী। আল্লাহ আমাকে, আপনাকে, আমাদের সকল ভাইকে ক্ষমা করুন!

                      Comment


                      • #12
                        ولا تنازعوا فتذهب ریحکم واصبروا ان الله مع الصبرین
                        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                        Comment


                        • #13
                          ভাইয়েরা! ফিতনা ও ভুল বোঝাবুঝির সংকটাপন্ন এই ক্রান্তিকালে মুসলমানদের মাঝে ভালো ব্যবহারের নমুনা হোন…
                          এই শিরোনামের পোস্টটা সালমান রুমি ভাইয়ের-ই... কিন্তু @salahuddin aiubi এর নামে শো করলো কিভাবে? অটোম্যাটিক তো হওয়ার কথা না!

                          Comment


                          • #14
                            সালাহউদ্দিন আইয়ুবী ভাই!
                            আসলে ফোরামের কোনো সিস্টেমের ভুল নয়, বরং আমার হাতেই কাজটা হয়েছে। তবে ভুল করে।

                            তাই আমি দুঃখিত!!

                            Comment


                            • #15
                              Originally posted by আবু আব্দুল্লাহ View Post
                              এই শিরোনামের পোস্টটা সালমান রুমি ভাইয়ের-ই... কিন্তু @salahuddin aiubi এর নামে শো করলো কিভাবে? অটোম্যাটিক তো হওয়ার কথা না!
                              এটা আসলে ভুল করে হয়েছে। একই কমেন্টের মধ্যে অনেক গুলো html tag QUOTE ছিল। যখন সালমান ভাই কমেন্ট কপি করেছিলেন তখন ওখান থেকে সালাহুদ্দিন ভাইয়ের আই ডির QUOTE tag ভুলে চলে আসে। যেটা মুলত কমেন্টের মধ্যভাগের QUOTE ছিল। কিন্তু সালমান ভাইয়ের আই ডির QUOTE tag কমেন্টের শুরুতে আছে, যেটা ভুলে কপি হয় নাই।

                              Comment

                              Working...
                              X