Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৮শে জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২৪শে জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৮শে জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২৪শে জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    কারা শহরগুলোর নিরাপত্তা কেড়ে নিলো?



    রাজধানী কাবুলসহ আফগানিস্তানের বড় বড় শহরগুলোতে চুরি, অপহরণ এবং হত্যার ঘটনা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। দালাল সরকার শাসিত অঞ্চলগুলোতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে জনসাধারণ। এ বিষয়টি এখন গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

    ডাকাতদের জন্য কাবুল এখন স্বর্গরাজ্য। এই শহরটি খুব বেশি অনিরাপদ। সেখানে প্রকাশ্য দিবালোকে গাড়ি, টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন এবং মানুষের অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেওয়া হয়।

    ছিনতাইকারীরা ছোটখাটো জিনিসের জন্যও লোকদের হত্যা করতে কুণ্ঠিত হয় না। কোনো ধরণের বাধা-বিঘ্নতা ছাড়াই তারা দলবদ্ধ হয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়ায় এবং ইচ্ছেমতো অপকর্ম করে।

    দেশের অন্যান্য বড় শহরগুলোতেও ফৌজদারী অপরাধ একটি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিছুদিন আগে, শহরে ডাকাতদের নির্বিঘ্নে ডাকাতির ঘটনায় কুন্দুজ শহরের বাসিন্দারা প্রতিবাদ করতে শুরু করেন।

    শহরগুলোতে অপরাধের মাত্রা বেড়েই চলেছে। অথচ, অন্যদিকে ইসলামী ইমারাতের শাসনাধীন গ্রামীণ অঞ্চলগুলোতে চুরি ও ডাকাতির কথাও শোনা যায় না ।

    মার্কিন আগ্রাসনের পূর্বে ইসলামী ইমারত যেভাবে সমগ্র আফগানিস্তানজুড়ে নিরাপত্তার উত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, এখনো বরকতময় সেই শরিয়াহ আইন প্রয়োগের মাধ্যমে নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করে যাচ্ছেন, যেখানে স্থানীয়দের জীবন, সম্মান ও সম্পত্তির বিরুদ্ধে কোনো ধরনের জুলুমের আশঙ্কা নেই।

    প্রশ্ন আসে, আফগানিস্তানের শহর ও গ্রামীণ অঞ্চলের বাসিন্দারা একই (জাতি) হওয়া সত্ত্বেও কেন বড় বড় শহরগুলোতে অপরাধের হার সমস্ত রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেছে, অথচ গ্রামাঞ্চলে তা শূন্যের কাছাকাছি?

    এই প্রশ্নের উত্তর হলো, সরকারি কর্মকর্তারাই চুরি ও দুর্নীতির মূলে যারা শহরগুলোকে দখলদারিত্বের ছত্রছায়ায় নিয়ন্ত্রণ করছে।

    দালাল সরকারের অধিকাংশ কর্মকর্তারা কোনো না কোনোভাবে চুরি, দুর্নীতি, আত্মসাৎ এবং ডাকাতির মতো অপরাধে জড়িত। আর তাদের উচ্চপদস্থ নেতারা ব্যাংক ডাকাতি, সরকারি বাজেট আত্মসাৎ, জমিদখলসহ অন্যান্য বড় বড় অর্থনৈতিক প্রকল্পের দুর্নীতির সাথে জড়িত। অন্যদিকে নিম্নস্তরের কর্মকর্তারা সংঘবদ্ধ গ্যাংদের পরিচালিত করছে। আর, এসকল অপরাধী গ্যাং সদস্যরা হুমকি এবং বন্দুকের নল ঠেকিয়ে সাধারণ লোকদের সহায়-সম্পত্তি লুটে নিচ্ছে।

    কাবুল ও অন্যান্য শহরের বাসিন্দারা অভিযোগ করেন যে, অপরাধীরা কোনোরকম বাধা-বিপত্তি ছাড়া পুলিশের সামনেই লোকজনকে লুন্ঠন করছে। এমনকি জনসাধারণ যখন কোনো দুর্বৃত্তকে আটক করে কর্তৃপক্ষের হাতে সোপর্দ করে, তখন কয়েকদিন পরেই তাকে মুক্তি দেওয়া হয় এবং পুনরায় সে অপরাধে জড়িয়ে পড়ে।

    এটিই প্রমাণ করে যে শহরগুলোতে প্রচলিত মাফিয়া সংস্কৃতি কোনও সাধারণ ঘটনা নয়, বরং দুর্নীতিবাজ উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের জোড়ালো সমর্থনেই তা হচ্ছে। লুন্ঠিত সম্পত্তিতে সরকারি কর্মকর্তাদের একটা ভাগ থাকায় এইসব গ্যাংরা প্রকাশ্যে দিবালোকে হত্যা এবং অপহরণের সাহস পাচ্ছে। মাঝে মাঝে কিছু গ্যাং সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নাটকীয় অভিযান জনগণকে ধোঁকা দেওয়া এবং নিজেদের অপরাধমূলক পদক্ষেপগুলো আড়াল করার প্রতারণা বৈ অন্য কিছু নয়।

    ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান বিশ্বাস করে যে, দুর্নীতিতে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ডুবে যাওয়া এবং চুরি ও আত্মসাতের ক্ষেত্রে বিশ্ব রেকর্ড গড়া কোনো শাসনব্যবস্থা কখনও নিরাপদ জীবনযাত্রার নিশ্চয়তা দিতে পারে না। যে শাসনব্যবস্থায় মন্ত্রী এবং সংসদ সদস্যরা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার চুরি করতে দ্বিধাবোধ করে না, সেখানে পুলিশ বা নিম্নস্তরের কর্মকর্তারা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চুরি করতে গিয়ে কীভাবে লজ্জাবোধ করবে? এইসমস্ত অপরাধ রোধের একমাত্র উপায় হলো একেবারে গোড়া থেকেই এই শাসনব্যবস্থা সংস্কার করা এবং দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে শরীয়াহ আইন কার্যকর করা।

    [বি.দ্র: বাংলাদেশেও চলমান শাসনব্যবস্থা ও শাসকগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে উপরের এই আলোচনা খাটে। এদেশেও চলছে জোর-জুলুমের শাসন, চলছে ভারতের আগ্রাসন। এই অপশাসনের সমাধান কেবল ইসলামী শাসনব্যবস্থাই দিতে পারে, আল্লাহর নাযিলকৃত বিধানই পারে সকল প্রকারের জুলুমের অবসান ঘটাতে। আল্লাহ আমাদেরকে ইসলামী শাসন কায়েম করার তাওফিক দান করুন, আমীন। — সম্পাদক]
    -------------------
    আর্টিকেলটি ইসলামী ইমারত আফগানিস্তানের অফিসিয়াল ইংরেজী সাইটে গত ১৬ই জানুয়ারীতে প্রকাশিত হয়। সেখান থেকে এটি অনুবাদ করেছেন ভাই ইউসুফ আল-হাসান।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31872/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    এনআরসি বন্ধ করার জন্য আদালতে মাওলানা মাহমুদ মাদানীর আপিল



    ভারতের বিতর্কিত নাগরিকত্ব বিল এনআরসি, এনআরপি বন্ধে ভারত জমিয়তে উলামা হিন্দের (ম) জেনারেল সেক্রেটারি মাওলানা মাহমুদ মাদানীর আপিলে সুপ্রিমকোর্ট কেন্দ্রিয় সরকারকে জবানবন্দি দিতে চার সপ্তাহের সময় বেঁধে দিয়েছেন।

    জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজের বরাতে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে, বিচারপতি আব্দুন নজির আবেদন শোনার পর এ রায় প্রদান করেন।

    সূত্রমতে আরো জানা যায়, আদালতে গত বুধবার সকাল থেকেই শুরু হয় এ আপিল শুনানির। জমিয়তে উলামা হিন্দের জেনারেল সেক্রেটারি মাওলানা মাহমুদ মাদানীর পক্ষে সিনিয়র উকিল রাজিব ধাওয়ান বক্তব্য আদালতে পেশ করেন। আদালত তাদের আবেদন মঞ্জুরিকে নাকচ করে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে জবানবন্দি দিতে চার সপ্তাহের সময় বেঁধে দিয়েছেন।

    প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে নাকচ করা বিষয়ে আদালতে বলেন, একপক্ষের আবেদনে রায় দেয়া যায় না। এপর্যন্ত নাগরিকত্ব সংশোধিত বিলের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া শতাধিক আপিলের ব্যাপারে কেন্দ্রিয় সরকারকে এখনো কোন নোটিশ প্রদান করা হয়নি। তাদের নোটিশ দেওয়া ব্যতিরেকে শুধু একপক্ষের কথায় কোন রায় প্রদান করা সম্ভব নয়। কেন্দ্রিয় সরকারকে নোটিশ প্রদান ও জবানবন্দি দাখিলের জন্য আদালত তাদের চার সপ্তাহ সময় দিয়েছে।

    সূত্রমতে আরো জানা যায়, এ শুনানিতে মাওলানা মাহমুদ মাদানী সিনিয়র উকিল রাজিব ধাওয়ানকে নিয়োগ করেন। এছাড়াও আদালতে এ্যাডভোকেট শাকিল আহমদ সাইয়িদ, এ্যাডভোকেট নিয়াজ আহমদ ফারুকি (জমিয়তে উলামা হিন্দের সেক্রেটারি), এ্যাডভোকেট পারভেজ দাব্বাস ও এ্যাডভোকেট আজমি জামিলসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31862/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতে কমছে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার



      ভারতে কমছে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার। ষাট বা সত্তরের দশকে দেশটিতে যে হারে মুসলিম জনসংখ্যা বাড়ত, এখন আর সে হারে বাড়ছে না। ভারতের আদমশুমারির তথ্যের বরাত দিয়ে এখবর দিয়েছে আনন্দবাজার।

      ভারতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের নীতি আনতে মোদি সরকারকে জোর দিতে বলছে কট্টর হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএস। তবে তাদের লক্ষ্য মুসলিমদের দিকে। ক্ষমতাসীন বিজেপির কয়েকজন নেতাও মুসলিমদের সন্তান বেশি হওয়ার বিষয়ে কটাক্ষ করেছেন।

      কিন্তু ভারতে দশ বছর অন্তর যে আদমশুমারি হয়, তার পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি দশ বছরে মুসলিমদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ধাপে ধাপে কমে আসছে।

      তবুও আরএসএস কোনো রাখঢাক না করেই জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার জন্য মুসলিমদের দায়ী করছে। আরএসএসের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ১৯৫১ থেকে ২০১১- দেশের মোট জনসংখ্যায় মুসলিমদের হার ৯.৮ শতাংশ থেকে ১৪.২৩ শতাংশে পৌঁছেছে।

      কিন্তু দেশটির আদমশুমারির হিসেব বলছে, ২০০১ এর তুলনায় ২০১১ সালে মুসলিমদের সংখ্যা ২৪.৬ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে তার আগের দশকে, অর্থাৎ ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০০১ সালে মুসলিম জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার ছিল ২৯.৫ শতাংশ। আগের দশকগুলিকে এই হার ৩০ শতাংশের বেশি।

      ২০১১ আদমশুমারিতে ভারতের জনসংখ্যা

      মোট ১২১.০৯ কোটি
      হিন্দু ৯৬.৬৩ কোটি (জনসংখ্যার ৭৯.৮%)
      মুসলিম ১৭.২২ কোটি (জনসংখ্যার ১৪.২%)

      মুসলিমদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার

      ১৯৫১-৬১ ৩২.৪%

      ১৯৬১-৭১ ৩০.৯%

      ১৯৭১-৮১ ৩০.৭%

      ১৯৮১-৯১ ৩২.৮%

      ১৯৯১-২০০১ ২৯.৫%

      ২০০১-২০১১ ২৪.৬%

      জনসংখ্যা বৃদ্ধি কি আদৌ ভারতের চিন্তার কারণ? দ্বিতীয়বার মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে গত জুলাইয়ে কেন্দ্রের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক সমীক্ষা কিন্তু উল্টো কথাই বলেছিল। আর্থিক সমীক্ষা বলেছিল, গোটা দেশে জন্মের হার কমছে। তার ফলে দেশের জনসংখ্যায় বয়স্কদের হার বেড়ে যাচ্ছে।

      নারীরা মাথা পিছু গড়ে যত জন সন্তানের জন্ম দেন, তাকেই জন্মের হার বলে। তথ্য মতে ভারতে জন্মের হার ২.১ হলে জনসংখ্যা একই থাকবে। কিন্তু আর্থিক সমীক্ষায় মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছিলেন, ২০২১ সালে এই জন্মের হার ১.৮ শতাংশে নেমে আসবে।

      ভারতের পশ্চিমবঙ্গসহ বেশ কিছু রাজ্যে এখনই জন্মহার ১.৬ থেকে ১.৭-এর ঘরে। ফলে আগামী ২০ বছরের মধ্যে এই সব রাজ্যের ২০ শতাংশ মানুষের বয়স হবে ৫৯ বছরের বেশি।

      আরএসএস নেতাদের আশঙ্কা, ভারতে হিন্দুরা একসময় সংখ্যালঘু হয়ে পড়বে। আরএসএসের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ১৯৫১ সালে মুসলিম ছাড়া বাকি ধর্মের মানুষেরা ছিলেন জনসংখ্যার ৮৮ শতাংশ। ২০১১ সালে তা ৮৩.৮ শতাংশে নেমে এসেছে। কিন্তু এই আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছেন দেশে আদমশুমারির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার জেনারেল ও সেন্সাস কমিশনারের কর্তারা।

      তাদের যুক্তি, ২০১১ সালের আদমশুমারিতে দেখা গিয়েছিল, তার আগের দশকে মুসলিমদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি হারে বেড়েছে। ২০০১ এর তুলনায় ২০১১তে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১৭.৭ শতাংশ। মুসলিমদের ২৪.৬ শতাংশ। কিন্তু হিন্দুদের বৃদ্ধির হারও ছিল ১৬.৮ শতাংশ। মুসলিমরা জনসংখ্যার ১৪.২ শতাংশ হলে হিন্দুরা ৭৯.৮ শতাংশ। প্রতিটি আদমশুমারিতেই দেখা যাচ্ছে, হিন্দুদের মতোই মুসলিমদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ক্রমশ কমে আসছে। ফলে হিন্দুদের সংখ্যালঘু হয়ে পড়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

      আদমশুমারি বিশেষজ্ঞদের যুক্তি, শিক্ষার হার, আয় বাড়লেই পরিবার পরিকল্পনার প্রভাব দেখা যায়। পারিবারিক সিদ্ধান্তগ্রহণে মহিলাদের ভূমিকা বেড়ে যায়। মুসলিমদের পুরুষ-নারীর অনুপাতও বেড়েছে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31867/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        পোরশা সীমান্তে সন্ত্রাসী বিএসএফের গুলিতে আবারো ৩ বাংলাদেশী নিহত


        নওগাঁর পোরশা সীমান্তে ভারতীয় সন্ত্রাসী সীমান্তসন্ত্রাসী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে তিন বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর রাতে উপজেলার দুয়ারপাল সীমান্ত এলাকার ২৩১/১০(এস) মেইন পিলারের নীলমারী বীল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভারতের ক্যাদারীপাড়া ক্যাম্পের সন্ত্রাসী বিএসএফ জোয়ানরা ঘটনাটি ঘটিয়েছে বলে জানা গেছে।

        স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্র জানায়, ওই দিন ভোরে বাংলাদেশের বেশ কিছু লোক গরু নিতে ভারতে প্রবেশ করে। গরু নিয়ে আসার পথে ক্যাদারীপাড়া ক্যাম্পের টহলরত বিএসএফ সন্ত্রাসীরা তাদেরকে পিছন থেকে গুলি ছোঁড়ে। এসময় অন্যরা চলে আসতে সক্ষম হলেও ভারতের আট শ’ গজ ভেতরে বিষ্ণপুর বিজলীপাড়ার শুকরার ছেলে সন্দিপ (২৪), কাঁটাপুকুরের মৃত জিল্লুর রহমানের ছেলে কামাল (৩২) এবং বাংলাদেশের দুই শ’ গজ ভেতরে চকবিষ্ণপুর দিঘিপাড়ার মৃত খোদাবক্করের ছেলে মফিজ উদ্দিন (৩৮) নিহত হন।

        ১৬ বিজিবি হাঁপানিয়া ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার মোখলেছুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন এবং তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানান। গুলিবিদ্ধের মধ্যে বাংলাদেশের মধ্যে একজন মারা গেছেন এটি নিশ্চিত করেন তিনি। অপর দু’জন ভারতের অভ্যন্তরে মারা গেছে কিনা খোঁজখবর নিচ্ছেন।

        সূত্রঃ নয়া দিগন্ত


        সূত্র: https://alfirdaws.org/?p=31893&preview=true
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ছেলে সন্ত্রাসী আ’লীগ নেতা! তার হাত থেকে বাঁচতে থানায় বাবা!



          পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এবং পাবনা অ্যাডওয়ার্ড কলেজের সাবেক ভিপি খ ম হাসান কবীর আরিফের বিরুদ্ধে একাধিক বার হত্যাচেষ্টার অভিযোগ তুলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরি করেছেন তার বাবা পরিবহন ব্যবসায়ী খন্দকার আব্দুল মান্নান। জিডিতে তিনি ছেলের লাইসেন্স করা পিস্তল জব্দ করারও আবেদন করেছেন।

          পুলিশ জানায়, গত ১৩ জানুয়ারি পাবনা সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন খন্দকার আব্দুল মান্নান।

          অভিযুক্ত খ ম হাসান কবীর আরিফ পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি।

          লিখিত অভিযোগে খন্দকার আব্দুল মান্নান জানান, ছেলে খন্দকার হাসান কবীর আরিফ সবসময় তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করে। তুচ্ছ কারণে গায়ে হাত তোলে এবং হত্যার হুমকি দে। ইতোপূর্বে আরিফ তাকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা করলে প্রতিবেশীরা এসে রক্ষা করেন।

          আব্দুল মান্নান অভিযোগ করে বলেন, ক্ষমতার দম্ভ দেখিয়ে আরিফ কথায় কথায় আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে হত্যার ভয় দেখায়। ইতোপূর্বে সে আমার মালিকানাধীন একাধিক পরিবহনের কাঁচ ভাঙচুর করে বহু টাকার আর্থিক ক্ষতিও করেছে। এজন্য তিনি জীবনের নিরাপত্তার জন্য পুলিশের সহযোগিতা চেয়েছেন।

          তিনি অভিযোগ করেন, আরিফের ভয়ে তিনি বাড়ি থেকে বের হতে পারেন না। তার স্বাভাবিক চলাফেরাও বন্ধ হয়ে গেছে। নিরাপত্তাহীনতা ও মানসিকভাবে প্রচণ্ড চাপে প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এ পরিস্থিতিতে আরিফের লাইসেন্স করা পিস্তল জব্দ করতেও পুলিশের কাছে আবেদন করেছেন তিনি।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31863/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সিনহাসহ ১১ জনের নামে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ



            ফারমার্স ব্যাংকের ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ (এস কে সিনহা) পলাতক ১১ জনকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

            গত বুধবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ এ আদেশ দেন।

            এ মামলায় পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল আজ। কিন্তু আসামিদের গ্রেপ্তার করা যায়নি মর্মে পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামিদের আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।

            এর আগে গত ৫ জানুয়ারি দুদকের দেয়া চার্জশিট আমলে নিয়ে পলাতক ১১ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। এস কে সিনহা ছাড়া এ মামলার অপর আসামিরা হলেন- ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) সাবেক এমডি এ কে এম শামীম, সাবেক এসইভিপি গাজী সালাহউদ্দিন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন কুমার রায়, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাফিউদ্দিন আসকারী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লুৎফুল হক, টাঙ্গাইলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান, একই এলাকার বাসিন্দা নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা, রণজিৎ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী সান্ত্রী রায় এবং ফারমার্স ব্যাংক লিমিটেডের উদ্যোক্তা পরিচালক ও অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুল হক চিশতী (বাবুল চিশতী)।

            সূত্রঃ কালের কন্ঠ


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31880/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংঘাতে গত ছয় বছরে নিহত ৬৩৫



              গত ছয় বছরে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংঘাতে ৬৩৫ জন নিহত হয়েছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রভাব বিস্তারের অসুস্থ প্রতিযোগিতার কারণে এসব ঘটনা ঘটে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। যার শিকার হন সাধারণ কর্মী আর নাগরিকেরা।

              আধিপত্য বিস্তারে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সংঘাতে জড়িয়ে পড়া স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। নির্বাচন, ক্ষমতা বিস্তারকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা ঘটছে প্রায়ই, এমনকি নিজ দলের ভেতরেও অন্তর্কোন্দল রূপ নেয় সংঘর্ষে, যার কারণে ঘটে প্রাণহানি।

              ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে এখন পর্যন্ত বড় কোনো ঘটনা না ঘটলেও পরিস্থিতি উত্তপ্ত হচ্ছে। বিশ্লেষকেরা মনে করেন রাজনৈতিক সংঘাত বাংলাদেশের নীতিহীন রাজনীতিরই বহিঃপ্রকাশ, দলগুলো গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তাদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে ব্যর্থ হয়ে সহিংসতাকে উস্কে দিচ্ছে।

              আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাবে গত ৬ বছরে দেশে মোট ৩ হাজার ৭১০টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। তাতে নিহত হয়েছেন ৬৩৫ জন, আহত ৪১ হাজার ৩৪৫ জন।

              আসক-এর হিসাবে, শুধু ২০১৯ সালে রাজনৈতিক সহিংসতায় ৩৯ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন দুই হাজার ৬৮৯ জন। সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে মোট ২০৯টি। ২০১৮ সালে এমন ঘটনার সংখ্যা ছিল ৭০১টি, এতে ৬৭ জন নিহতের পাশাপাশি আহত হয়েছেন সাত হাজার ২৮৭ জন। ২০১৭ সালে নিহত হয়েছেন ৫২ জন আর আহত চার হাজার ৮১৬ জন, সে বছর রাজনৈতিক সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে ৩৬৪টি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক সংঘাতে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে ২০১৬ সালে। মোট ১৭৭ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন এগার হাজার ৪৬২ জন, সংঘাতের ঘটনা ছিল ৯০৭টি। ২০১৫ সালে ১৫৩ জন, ২০১৪ সালে ১৪৭ জন মারা গেছে এমন সহিংসতার কারণে।

              এইসব ঘটনা প্রধানত আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জড়িত ছিল। এর বাইরে নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলও সংঘাতের জন্ম দিয়েছে৷ নির্বাচন, নির্বাচন প্রতিরোধ এবং মাঠ দখলে রাখার চেষ্টা ছিল সহিংসতার প্রধান কারণ।

              ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে ও পরে বাংলাদেশে ব্যাপক সহিংসতা হয়। ২০১৩ এবং ২০১৪ সালে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের নামে যানবাহন ও স্থাপনায় সবচেয়ে বেশি আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। ২০১৩ সালে ৯৭ জন দগ্ধ হয়েছেন, তাদের মধ্যে ২৫ জন মারা যান।

              মানবাধিকার কর্মী এবং আসকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক নূর খান বলেন, ‘‘রাজনৈতিক সংঘাত ও সহিংসতা আমাদের নীতিহীন রাজনীতির প্রকাশ। আর দুঃখজনক হলেও সত্য এর শিকার হন রাজনৈতিক দলের সাধারণ কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের শক্তি দেখিয়ে প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তারা সহিষ্ণু নয়, তারা অসহিষ্ণুতার প্রকাশ ঘটায়।”

              তিনি মনে করেন, ‘‘রাজনৈতিক দলগুলো তাদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহারে ব্যর্থ হয়ে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। এটি রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরেও ঘটে। তারও কারণ এক গ্রুপের ওপর আরেক গ্রুপের অসুস্থ উপায়ে আধিপত্য বিস্তারের প্রবণতা।’

              তার মতে, ‘‘নির্বাচনে সংঘাত ও সহিংসতাও হয় পরিস্থিতি নিজেদের পক্ষে নেয়ার জন্য। কারণ, ক্ষমতার লড়াই।’

              সূত্র: ডয়চে ভেলে


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31886/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নির্যাতনের বিচার চেয়ে টিএসসিতে মুকিমের অবস্থান



                ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ‘শিবির সন্দেহে’ নির্যাতনের শিকার চারজন শিক্ষার্থীর একজন মুকিম চৌধুরী বিচারের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অবস্থান নিয়েছেন। তিনি বুধবার সন্ধ্যে থেকে এই অবস্থান নিয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে তাকেসহ বাকীদেরকে নির্যাতনের পর পুলিশের হাতে তুলে দেয় সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।

                আবাসিক হলে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার মুকিম চৌধুরী জানিয়েছেন, তাকে মারধর এবং বিনা কারণে পুলিশে দেয়ার ঘটনায় জড়িতদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তিনি সেখানে অবস্থান করবেন। এজন্য ঢাবির জহুরুল হক হল শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতার ও ডাকসু হল সংসদের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন তিনি।

                এদিকে, মুকিমের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছেন। মুকিম এই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। অন্যদিকে, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য জহুরুল হক হল কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

                কী হয়েছিল?

                সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার মুকিম চৌধুরী বলেন, সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে মঙ্গলবার রাতে সরকার-সমর্থক ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা তাকেসহ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বর্ষের মোট চারজন ছাত্রকে গেস্টরুমে ডেকে নেবার পর তাদের মারধর করা হয়।

                মারধরের শিকার শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, তাদেরকে ‘শিবির সন্দেহে’ ডাকা হয়েছিল, এবং তাদের দফায় দফায় হাতুড়ি, মোটা তার (মোটা এই কোএক্সিয়েল তারগুলো স্যাটেলাইট টিভি সংযোগের জন্য ব্যবহার হয়) এবং ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে পেটানো হয়। একপর্যায়ে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের অন্য নেতৃবৃন্দ এবং হলের আবাসিক শিক্ষকেরা এসে পৌঁছালে চার ছাত্রকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।

                তবে, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দাবি করেছেন, ওই শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করার ঘটনায় শুধু হল শাখা ছাত্রলীগ নয়, হলের সাধারণ শিক্ষার্থীরাও ছিল।

                আওয়ামী দালাল পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার প্রায় ১২ ঘণ্টা পর বুধবার বিকেল চারটায় শাহবাগ থানা থেকে চার ছাত্রকে ছেড়ে দেয়া হয়। শাহবাগ থানা থেকে জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ না পাওয়ায় চার ছাত্রকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেয়া হয়।

                থানা থেকে ছাড়া পাবার পর, চারজন ছাত্রের একজন মুকিম চৌধুরী ওই ঘটনার প্রতিবাদে এবং তাতে জড়িতদের বিচার চেয়ে বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন। বৃহস্পতিবার ভোররাত পর্যন্ত রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান করার পর, সকাল সাতটা থেকে আবারো সেখানে অবস্থান নিয়েছেন মুকিম।

                তিনি জানিয়েছেন,‘এ ঘটনায় যতক্ষণ জড়িতদের বিচার না হবে, আমাদের নিরাপত্তা না দেয়া হবে, আমি এখান থেকে কোথাও যাবো না। আমাকে অন্যায়ভাবে বেদম মারপিট করা হয়েছে। আমি এ ঘটনার বিচার চাই।’

                মুকিম অভিযোগ করেছেন, তাকে মারধরের ঘটনায় সরকার-সমর্থক সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের হল কমিটির কয়েকজন নেতা এবং হল সংসদের কয়েকজন অংশ নিয়েছেন।

                বিক্ষোভ

                মুকিমসহ চারজন ছাত্রকে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ কতৃক নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার সকালে মানববন্ধন করেছেন। মুকিম এই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

                এদিকে, নির্যাতনের প্রতিবাদে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী ছাত্র ঐক্য দুপুর বারোটায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

                উল্লেখ্য, গত বছর অক্টোবর মাসে বুয়েটের ছাত্র আবরার ফাহাদকে ‘শিবির সন্দেহে’ টানা নির্যাতনের একপর্যায়ে তিনি মারা যান। নির্যাতন করেছিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ। এ ঘটনায় দেশব্যাপী ছাত্রবিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।

                সূত্রঃ নয়া দিগন্ত


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31887/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল, অবরোধ



                  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলকে বহিষ্কারের দাবিতে ঝাড়ু মিছিল করেছে শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের উপ-গ্রুপ ‘বিজয়’। এ সময় গত বুধবারের হামলার অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে অবরোধও করা হয়। এতে গতকাল সকাল থেকে শাটল ট্রেন ও শিক্ষক বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে।

                  বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিজয় গ্রুপের নেতা সাইফুল করিম জুয়েলের নেতৃত্বে এই ঝাড়ু মিছিল শুরু করে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের একাংশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। সে সময় সভাপতিকে উদ্দেশে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে অবরোধকারীরা। বিবাদমান গ্রুপ দুটি শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেলের অনুসারী।

                  বিজয় গ্রুপের নেতা জুয়েল আমাদের সময়কে বলেন, ‘সভাপতির বয়স এখন ৩২ বছর ৫ মাস। তার ছাত্রত্ব বাতিল হয়েছে বহু আগে। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তার সভাপতি হওয়ার কোনো যোগ্যতা নেই। এই অযোগ্য সভাপতির অনুসারীরা গতকাল আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। অনতিবিলম্বে আমরা সভাপতির পদত্যাগ ও আমাদের ভাইদের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাই।’

                  সূত্রঃ আমাদের সময়


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31895/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মধ্যবিত্তের সংসার চালানোই দায়!



                    পশ্চিম আগারগাঁও কাঁচাবাজারে আতিকুর রহমানের মুদিদোকান। ক্রেতা রুহুল আমিন বিআর–২৮ চালের দাম জানতে চাইলেন। বিক্রেতা বললেন, কেজি ৩৮ টাকা।

                    রুহুল আমিনের কাছে জানতে চাইলাম, এর আগে তিনি কত দরে কিনেছেন? উত্তর দিলেন, বছরখানেক ধরে ঢাকায় থাকেন। এবারই প্রথম তিনি বিআর–২৮ কিনছেন। এর আগে কিনতেন মিনিকেট, যার কেজি এখন ৫০ টাকা।

                    রুহুল আমিন চার কেজি চাল কিনলেন। মিনিকেট বাদ দেওয়ায় মোট সাশ্রয় ৪৮ টাকা। কথায় কথায় বললেন, স্থানীয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। যা বেতন পান, তা দিয়ে চলা কঠিন। বাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় খরচ কমানোর জন্য একটু কম দামি চাল কেনা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না।

                    শরীরের মেদ কমাতে মানুষ নানাভাবে ‘ডায়েট’ করে। এখন সীমিত আয়ের সংসারগুলো ‘ডায়েট’ করছে, মানে খরচ কমাচ্ছে। সাধারণ একটি সংসারে খাওয়ার জন্য দিনে যা লাগে, তার বেশির ভাগের দামই বাড়তি অথবা চড়া।

                    মূল্যবৃদ্ধির তালিকায় সর্বশেষ যোগ দিয়েছে চাল। মোটামুটি আয়ের পরিবারে সবচেয়ে জনপ্রিয় মিনিকেট চালের দাম কেজিতে তিন থেকে চার টাকা বেড়েছে। বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের এক কেজি চাল কিনতে লাগছে ৫০ থেকে ৫৪ টাকা। ভালো মানের মোটা চালের দাম দুই টাকার মতো বেড়ে কেজি উঠেছে ৩৫ টাকায়।

                    চালের আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে বেড়েছিল মোটা দানার মসুর ডালের দাম। কেজিতে প্রায় ২০ টাকা। এ ডাল আবার নিম্ন আয়ের মানুষ বেশি কেনে। অ্যাংকর ডাল ও মুগ ডালের দামও কিছুটা বাড়তি।

                    নভেম্বর থেকে কয়েক ধাপে বেড়েছে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম, লিটারে ১৫ থেকে ২০ টাকা। বোতলের তেলও লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চিনির দাম কেজিতে ৫ থেকে ৭ টাকা বেড়েছে। আটা নিয়ন্ত্রণে আছে, কিন্তু ময়দার দাম অনেক দিন ধরেই চড়া।

                    দেশি পেঁয়াজের কেজি এখনো ১০০ টাকার নিচে নামেনি। নতুন করে ১০ টাকা বেড়ে চীনা রসুন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় উঠেছে। দেশি রসুনের কেজি ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। আদা কিনতেও প্রতি কেজি ১৪০ টাকা লাগছে। শীত প্রায় শেষ, শীতের সবজির দাম এবার এখনো ততটা কমেনি।

                    কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) হিসাবে, ২০১৯ সালে ঢাকায় মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ, যা আগের বছর বৃদ্ধির হার ছিল ৬ শতাংশ। ক্যাব বলেছে, গেল বছর জীবনযাত্রার ব্যয় আরও বেশি হারে বাড়ত, যদি চাল, ডাল, তেল, চিনির দাম কম না থাকত। কিন্তু নতুন বছরের শুরুতেই দেখা গেল, চাল-ডালের দামই বাড়তি।

                    শুধু বাজারেই যে অস্বস্তি, তা নয়। জানুয়ারিতে অনেকের বাসাভাড়া বেড়েছে, দুই শয়নকক্ষের বাসার ক্ষেত্রে বাড়ার পরিমাণ ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা। তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম বেড়েছে এক সিলিন্ডারে (১২ কেজি) ২০০ টাকা। এ মাসেই অনেক এলাকায় ডিশ বিল, ময়লা নেওয়ার বিল বাড়িয়েছেন সেবাদাতারা।

                    এভাবে মূল্যবৃদ্ধি কতটুকু চাপ তৈরি করেছে, তা জানতে গত তিন দিনে অন্তত ১০ জনের সঙ্গে আলাপ হয়। তাঁদের একজন একটি বেসরকারি ভোগ্যপণ্য বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন, নাম গোলাম কিবরিয়া। স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে থাকেন কাঁঠালবাগানে। দুই শয়নকক্ষের বাসাটির ভাড়া ১৬ হাজার টাকা, সঙ্গে সেবা মাশুল বা সার্ভিস চার্জ ৩ হাজার। তিনি বলেন, ৬৫ হাজার টাকা বেতনেও তাঁর সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। জানুয়ারিতে বাসাভাড়া ১ হাজার টাকা বেড়েছে। জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। বেতন না বাড়লে তিনি ৩ হাজার টাকার একটি মাসিক সঞ্চয় স্কিম ভেঙে ফেলার চিন্তা করছেন।

                    পীরেরবাগের জুতার দোকানমালিক মো. রিপন বলেন, ছয় মাস ধরে জুতার বেচাকেনা কম। প্রতিবছর চৈত্র মাসের দিকে দুই মাসের মতো বিক্রি কম থাকে। এবার অনেক আগে থেকেই ব্যবসার পরিস্থিতি খারাপ। এরই মধ্যে বাজারের ব্যয় বাড়ায় তিনি বিপাকে পড়েছেন।

                    পরিকল্পনা কমিশনের পেছন দিকে চায়ের দোকান চালান মো. সাব্বির। তিনি ছোট্ট দোকানে এক মাসে ২ হাজার ৭৮০ টাকা ব্যয় বাড়ার হিসাব দিলেন। এর মধ্যে রয়েছে দোকানের ভাড়া বাবদ মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা, চিনিতে ৩৬০ টাকা, চায়ে ৪৫০ টাকা, কনডেন্সড মিল্কে ২৭০ টাকা ও গ্যাসে ২০০ টাকা।

                    সাব্বির বলেন, বাণিজ্য মেলা শুরুর পর দোকান ভাড়া দিনে ৫০ টাকা বেড়ে এখন ১৫০ টাকা। বিক্রি তেমন বাড়েনি। আর পাঁচ টাকার চা এখনো পাঁচ টাকাতেই বিক্রি করতে হচ্ছে।

                    পশ্চিম কাজীপাড়ার বাইশবাড়ি এলাকার হেলাল উদ্দিনের দোকান থেকে আড়াই শ গ্রাম ডাল কিনে ফিরছিলেন রিকশাচালক মজিবুর রহমান। দোকানি দাম নিল ২০ টাকা, যা কিছুদিন আগেও ১৫ টাকা ছিল। আয় কি বেড়েছে, জানতে চাইলে মজিবুর বলেন, ‘১০ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা চাইলেই মানুষ মারতে উদ্যত হয়।’

                    মূল্যস্ফীতি বাড়তি

                    পণ্যের দাম বাড়লে মূল্যস্ফীতিও বাড়ে। ২০১৮-১৯ অর্থবছর শেষ হয়েছিল ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ মূল্যস্ফীতি নিয়ে। কিন্তু ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে তা বেড়ে ৫ দশমিক ৬২ শতাংশে ওঠে। পরের তিন মাস ওঠা–নামার মধ্যে ছিল। নভেম্বরে এসে তা ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়, যা ছিল ২৪ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। পরের মাস ডিসেম্বরে অবশ্য তা কিছুটা কমেছে। দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশে।

                    অবশ্য বাজারে মূল্যবৃদ্ধির প্রবণতা বেশি জানুয়ারিতে। ফলে এ মাস শেষ হলে মূল্যস্ফীতির আসল চিত্রটা দেখা যাবে। এ ছাড়া অশনিসংকেত হলো, বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য বাড়তি।

                    আয় কত বাড়ছে

                    পরিসংখ্যান ব্যুরোর খানা আয়-ব্যয় জরিপে মানুষের আয় বাড়ার চিত্রটা দেখা যায়। কিন্তু এ জরিপ সর্বশেষ ২০১৬ সালে করেছে বিবিএস। এতে দেখা যায়, আয়ের দিক দিয়ে সবচেয়ে নিজের স্তরে থাকা ৫ শতাংশ পরিবারের মাসিক গড় আয় ছিল ৪ হাজার ৬১০ টাকা, যা ২০১০ সালের তুলনায় ৫৩৯ টাকা কম।

                    বিপরীতে সবচেয়ে উচ্চ আয়ের পরিবারে মাসিক গড় আয় ৯ হাজার ৪৭৭ টাকা বেড়ে ৪৫ হাজার ১৭২ টাকা দাঁড়িয়েছে। অবশ্য এ জরিপে সবচেয়ে ধনীদের প্রকৃত হিসাব আসে না বলেও অভিযোগ রয়েছে। সার্বিকভাবে বিবিএসের হিসাবে, আয়বৈষম্য অনেকটাই বেড়েছে।

                    নতুন করে আরেক দফা বাড়ল চালের দাম। তেল, চিনি, ডালের দাম আগেই বাড়তি। সংকটে সীমিত আয়ের মানুষ।

                    এখন কী অবস্থা, তা কিছুটা বোঝা যায় বিবিএসের মজুরি হার সূচক দেখে। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম মজুরি হার সূচক বিশ্লেষণ করে বলেন, নির্মাণ খাত ও মৎস্য খাতে প্রকৃত মজুরি বাড়ার বদলে কমছে। আর সেবা ও কৃষি খাতে প্রকৃত মজুরি বৃদ্ধির হার ১ শতাংশীয় বিন্দুর কম। তবে উৎপাদনশীল খাতে প্রকৃত মজুরি বৃদ্ধির হার ২ শতাংশীয় বিন্দুর বেশি।

                    প্রকৃত মজুরি বৃদ্ধি হিসাব করা হয় মজুরি বাড়ার হার থেকে মূল্যস্ফীতির হার বাদ দিয়ে। সাধারণভাবে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রকৃত মজুরি বৃদ্ধির হার ছিল শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশীয় বিন্দু। সর্বশেষ গত ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে বৃদ্ধির গতি কমেছে বলে উল্লেখ করেন গোলাম মোয়াজ্জেম।

                    এখনকার বাজার পরিস্থিতি মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ে কেমন প্রভাব ফেলতে পারে জানতে চাইলে গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, হঠাৎ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি জীবনমানে প্রভাব ফেলে। ক্রয়ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। অনেক সময় মানুষকে সঞ্চয়ে ছাড় দিতে হয়।

                    সূত্রঃ প্রথম আলো


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31896/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      শীতজনিত রোগে ২৪ ঘণ্টায় ৬০১০ জন আক্রান্ত



                      শীতজনিত বিভিন্ন রোগে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশব্যাপী ৬ হাজার ১০ জন আক্রান্ত হয়েছেন বলে বুধবার জানিয়েছে সরকার।খবর ইউএনবির।

                      স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দেয়া তথ্যমতে, ৯৭১ জন রোগী শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সমস্যার কারণে চিকিৎসা নিয়েছেন।

                      অন্যদিকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ১ হাজার ৯৮৪ জন এবং জন্ডিস, চোখের সমস্যা, চর্মরোগ ও জ্বরসহ অন্যান্য রোগের চিকিৎসা নিয়েছেন ৩ হাজার ৫৫ জন।

                      গত ১ নভেম্বর থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত শীতজনিত রোগের কারণে দেশজুড়ে ৫৭ জন মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/24/31883/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ আপনাদের কাজে বারাকাহ দান করুন,আমিন।
                        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                        Comment

                        Working...
                        X