Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১০ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১০ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    যুক্তরাজ্যে ব্যস্ত রাস্তায় ছুরি হামলা চলছেই



    যুক্তরাজ্যের লন্ডনের একটি ব্যস্ত রাস্তায় ছুরি হামলার ঘটনা ঘটেছে।

    মেট্রোপলিটন পুলিশ জানিয়েছে, স্ট্র্যাথাম হাই রোডে প্রকাশ্য দিবালোকে বেশ কয়েকজন মানুষ ছুরি হামলার শিকার হয়েছেন এবং ঘটনাটি গেরিলা হামলা বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

    মেট্রোপলিটন পুলিশ এক টুইটে জানিয়েছে, ‘স্ট্র্যাথামে সশস্ত্র কর্মকর্তারা একজনকে গুলি করেছে। এ পর্যায়ে ধারণা করা হচ্ছে, বেশ কয়েকজন মানুষ ছুরিকাহত হয়েছেন।’

    সূত্র : বিবিসি


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32566/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে বাংলাদেশিদের দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়ে পোস্টার!




    বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা হিসেবে পোস্টার ঝুলছে ভারতের মুম্বাইয়ের অলিগলিতে। সেখানে লেখা হয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিকরা এখনই দেশ ছাড়ুন, না হলে ‘মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা পার্টির স্টাইলে’ সবাইকে মুম্বাই থেকে তাড়ানো হবে। এ নিয়ে দেশটির সকল মহলে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যেও উত্তেজনা চলছে।

    ভারতে মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস নিয়ে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই এমন পোস্টার তৈরি হলো মুম্বাইয়ে।

    পোস্টারের ছবি প্রকাশ করে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এতে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক দল মহারাষ্ট্র নব নির্মাণ সেনার (এমএনএস) পক্ষ থেকে ছাপানো হয়েছে। দলটির নতুন পতাকায় দলের প্রধান রাজ ঠাকরে ও তার পুত্র অমিত ঠাকরের ছবি রয়েছে।

    মুম্বাই শহরের প্রধান সব স্থানসহ একাধিক স্থানে বাংলাদেশবিরোধী পোস্টারটি দেখা যাচ্ছে।

    পোস্টারের ছবিটি ফেব্রুয়ারির ৩ তারিখ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।

    মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা পার্টি উচ্ছেদের সমর্থনে ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ প্রতিবাদ মিছিল ডেকেছে। ডিসেম্বরের পর থেকেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে দেশের সবপ্রান্তেই প্রতিবাদে সরব হয়েছে সাধারণ মানুষ থেকে তারকা ব্যক্তিত্বরা।

    সমালোচকরা জানিয়েছেন, ধর্মনিরপেক্ষতার নিরিখে এই আইন মুসলিমদের বিরোধী বলেই জানিয়েছেন অনেকেই।

    গত ২৩ জানুয়ারি ক্ষমতাসীন বিজেপির গেরুয়া রঙ এবং শিবাজির রাজ মোহরের ছবি দেয়া নতুন দলীয় পতাকার উদ্বোধন করেছিলেন এনএমএসের রাজ ঠাকরে। সেদিন সিএএ, এনআরসির পক্ষে কথা বলে বিজেপিকে সমর্থন জানিয়েছিলেন তিনি। এ সময় ভারতে অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তিনি।

    এ বিষয়ে এমএনএস দলের রাজ ঠাকরের বক্তব্য, অনুপ্রবেশকারীদের মহারাষ্ট্র ছাড়তে হবে। না ছাড়লে এমএনএসের নেতাকর্মীরা নিজেরাই সক্রিয় হয়ে ভারত থেকে তাদের তাড়িয়ে দেবে।
    সূত্র: যুগান্তর


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32579/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বিজেপি ভারতকে হিটলারের দেশ বানাতে চায় : ওয়াইসি


      ভারতের মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (মিম) প্রধান ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি বিজেপি সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, তারা ভারতকে হিটলারের দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়।

      গত মঙ্গলবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব নিয়ে বক্তব্য রাখার সময় তিনি এ কথা বলেন।

      ভারতের এই মুসলিম নেতা বলেন, মোদি-অমিত শাহ সরকার দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। তারা বিভিন্ন রাজ্যের ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে কেন্দ্রীয়করণের চেষ্টা করছে।

      তিনি বলেন, জাতীয় জনসংখ্যা নিবন্ধন (এনপিআর) এবং জাতীয় নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। উভয়ই একই মুদ্রার দুটি দিক। এনপিআর হলে এনআরসি হবে। সেটা আজ না হলে কাল, কাল না হলে পরের দিন হবে।

      বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) বিরোধিতা করে ওয়াইসি বলেন, সিএএ যেমন নাগরিকত্ব দেয়ার অধিকার রাখে ঠিক তেমনি তা কেড়েও নিতে পারে। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ আসামের বাঙালি হিন্দুদের নাগরিকত্ব দিতে চাওয়া। অথচ সেখানকার পাঁচ লাখ মুসলমানের নাগরিকত্ব বাতিল করতে চায় মোদি সরকার।

      প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সমালোচনা করে তিনি বলেন, সম্প্রতি দিল্লির জামিয়া ও শাহীনবাগ চত্বরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। অথচ এই সরকারের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।

      তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন তিনি নাকি মুসলিম নারীদের ভাই। তাহলে আজ মুসলিম নারীরা প্রতিবাদে রাস্তায় নামলে ভাইয়ের এত অসন্তুষ্টি হচ্ছে কেন?’



      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32575/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        স্থলবন্দরে ঝুঁকি, চেকআপ হচ্ছে না ভারতীয় ট্রাকচালক-হেলপারদের



        দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে যাত্রীদের করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করা হলেও পণ্যবাহী ভারতীয় ট্রাকের চালক ও হেলপারদের কোনও চেকআপ করা হচ্ছে না। ভারতেও এই ভাইরাস আক্রান্তের খবরের পর থেকে তাদের মাধ্যমে দেশে আসার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।

        হিলি স্থলবন্দর দেখা গেছে, হাকিমপুর উপজেলার হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে গড়ে প্রতিদিন ৫০০-৬০০ যাত্রী যাতায়াত করেন।

        করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে একটি মেডিক্যাল টিম কাজ করছে। এছাড়া সচেতনতামূলক পরামর্শও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই হিলি স্থলবন্দর দিয়ে গড়ে প্রতিদিন ২৫০-৩০০ ট্রাক দেশে প্রবেশ করছে।

        যাতে চালক ও সহকারী মিলিয়ে ৫০০-৬০০ মানুষ দেশে প্রবেশ করে আবার ভারতে ফিরে যায়। তাদের চেকআপের কোনও ব্যবস্থা নেই।

        এদিকে, ভারতীয় ট্রাক চালকরা বলেন, ট্রাক নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের পরও স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। এমনকি ভারতেও কোন চেকআপের ব্যবস্থা নেই।

        হাকিমপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাজমুস সাঈদ জানান, সরকার ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চেকপোস্টে মেডিক্যাল টিম কাজ করছে।

        যাত্রী প্রবেশের সময়সীমা পর্যন্ত মেডিকেল টিম কাজ করে। এই স্থলবন্দর দিয়ে বিশেষ করে চীন থেকে পাসপোর্টযাত্রীদের আসার সম্ভাবনা থাকায় তাদের চেকআপ করা হয়। ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের চালক ও সহকারীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার বাইরে রয়েছেন।

        সূত্রঃ বিডি প্রতিদিন


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32538/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ‘বাংলাদেশ সীমান্তে চলছে ভারতীয় সন্ত্রাসীদের অন্যায় অত্যাচার ও হত্যাকাণ্ড



          মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেছেন, সীমান্ত হত্যা বন্ধে বাংলাদেশ সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর ভারতীয় বিএসএফ প্রায়ই নির্বিচার গুলি চালিয়ে বাংলাদেশী নাগরিকদের হত্যা করছে। পাখীর মত গুলি করে মানুষ হত্যা করছে। নিজ জমিতে কৃষিকাজরত বাংলাদেশী কৃষকের উপর গুলি চালিয়ে আহত করে তাকে ভারতে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

          আজ বুধবারসংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, ভারতের এ জঘন্য আচরণ কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়। সীমান্তে ভারতীয় অত্যাচার ও হত্যাকান্ড বন্ধ করতে হবে। এ জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ভারত তোষণ নীতি বাদ দিয়ে সীমান্তে ভারতীয় আগ্রাসনের কড়া জবাব দিতে হবে।

          বাংলাদেশের নাগরিকদের রক্ষায় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32570/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            এবার দোহার উপজেলা প্রকৌশলীকে পেটাল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা



            ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার নির্বাহী প্রকৌশলী কবির উদ্দিন শাহকে পিটিয়েছে উপজেলা ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী সভাপতি আমিনুল ইসলাম। এ ঘটনায় দোহার থানায় মামলা করেছেন ওই প্রকৌশলী।

            কালের কন্ঠের সূত্রে জানা যায়, রবিবার বিকেলে উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণ কাজের প্রসঙ্গে প্রকৌশলী কবির উদ্দিন ও আমিনুল ইসলামের কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে আমিনুল চড়াও হয়ে ওই কার্যালয়ের দরজা বন্ধ করে নির্বাহী প্রকৌশলীকে আটকে রেখে গালিগালাজ শুরু করে। ঘটনার এক পর্যায়ে আমিনুল ও তার সঙ্গে থাকা ৩/৪ জন মিলে কবির উদ্দিনকে পিটিয়ে আহত করে।

            কবির উদ্দিন শাহ বলেন, এ সময় তাঁর চোখে থাকা চশমা, টেবিলের গ্লাসসহ কিছু জিনিসপত্র ভেঙে ফেলে আমিনুল ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় রবিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি আমিনুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনকে আসামি করে দোহার থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

            এ বিষয়ে জানতে উপজেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি আমিনুল ইসলামকে রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।

            তবে এখানো পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করেনি কথিত প্রশাসন আওয়ামী দালাল পুলিশ বাহিনী।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32562/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বিএসএফ সন্ত্রাসীদের হাতে আটক জেলেদের ফিরে পেতে রাস্তায় স্বজনরা



              রাজশাহীর পদ্মা নদীতে মাছ ধরার সময় বিএসএফ সন্তাসীদের হাতে অন্যায় ভাবে পাঁচ জেলে আটকের প্রতিবাদ এবং তাদের ফিরে পেতে মানববন্ধন করেছেন গহমাবোনা এলাকাবাসী ও মৎস্যজীবী সমিতি।

              গত মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি)রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কের আলীমগঞ্জে মানববন্ধনে কেউ দাঁড়িয়েছিলেন ছেলের মুক্তির দাবিতে, কেউ শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে স্বামীকে ফিরে পেতে। তাদের অভিযোগ, বিএসএফ বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পদ্মা নদী থেকে পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। এরপর তাদের ভারতীয় পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। অনুপ্রবেশের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।

              তারা জানান, জেলেদের ফেরত দেওয়া নিয়ে বিজিবি পতাকা বৈঠক করলেও অপহৃতদের ফেরত দেয়নি বিএসএফ। উল্টো ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগ তুলে তাদেরকে ভারতীয় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। অথচ তাদের ফেরত আনতে সরকারের পক্ষ থেকে এখনও কোনও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। অবিলম্বে তারা অপহৃতদের মুক্তি দাবি করেন।

              বিএসএফ’র হাতে আটক শাহিন আলীর স্ত্রী বীথি খাতুন জানান, পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষ ছিলেন শাহিন। প্রতিদিনের মতো সেদিনও বাড়ির পাশেই পদ্মা নদীতে মাছ ধরছিলেন তিনি। এসময় স্পিড বোর্ডে করে বিএসএফ সদস্য বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে তাকে ধরে নিয়ে যায়।

              আড়াই বছরের সন্তানকে কোলে নিয়ে মানববন্ধনে এসেছিলেন কাবিল হোসেনের স্ত্রী সমিরা খাতুন। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে বাবা কই, বাবা কবে আসবে-বলে কান্নাকাটি করে সারাক্ষণ।’

              তিনি আরও বলেন, ‘আমার স্বামী সংসার চালাতে ঋণ করেছিলেন। মাছ ধরে তা বিক্রি করে সেই টাকার কিস্তি পরিশোধ করতেন। বিএসএফ তাকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতে। এখন আমি অসহায়। দ্রুত আমার স্বামীর মুক্তি চাই।’

              মৎস্যজীবী সমিতির নেতা আবু তাহের বলেন, বিএসএফ বাংলাদেশের সীমানায় যখন তখন ঢুকে গিয়ে আমাদের জেলেদের হেনস্তা করছে, ধরে নিয়ে যাচ্ছে। একারণে ভয়ে জেলেরা পদ্মায় নামতে পারছেন না। মাছ ধরা বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা দ্রুত এ সমস্যার সমাধান চাই।

              প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার খরচাকা সীমান্তে পদ্মা নদীতে মাছ ধরার সময় পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ। তারা হলেন, রাজন হোসেন (২৫), সোহেল রানা (২৭), কাবিল হোসেন (২৫), শাহীন আলী (৩৫) ও শফিকুল ইসলাম (৩০)। পবা উপজেলার গহমাবোনা গ্রামে তাদের বাড়ি।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32572/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                অফিসে তালা ঝুলিয়ে ফুটবল খেললেন, গান শুনলেন সরকারি কর্মকর্তারা



                অফিসের নির্ধারিত সময় তখনও শুরু হয়নি। কিন্তু এরই মধ্যে সব সরকারি কর্মকর্তা একসঙ্গে হাজির! ব্যাপারটা অবাক করার মতো। আরো অবাক করার বিষয় হলো তারা একসঙ্গে ছিলেন অফিস সময়ের আরো কয়েক ঘণ্টা পরও। তবে তারা অফিস করেননি। অফিসে তালা ঝুলিয়ে আমোদ করেছেন। ফুটবল খেলেছেন, গান শুনেছেন। ভুড়িভোজ তো ছিলোই। বাদ পড়েনি ফটোসেশনও। তবে মাঝে ‘বিষাদ’ হয়ে দাঁড়ায় এমন বিষয়ে কালের কণ্ঠে রিপোর্ট করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে জেনে।

                রিপোর্ট করার বিষয়টি নিয়ে কানাঘুষা শুরু হয় আয়োজনের সময়ই। এরপর থেকে অনেকেই মোবাইল ফোন রিসিভ করা বন্ধ করে দেন। একেবারে ঘনিষ্টজন ছাড়া কারো ফোন ধরেননি। কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জানতে চেয়ে এসএমএস পাঠালে একজন সরকারি কর্মকর্তা শুধু ‘সরি ভাই’ লিখে পাঠিয়েছেন। একজন পদস্থ কর্মকর্তা রিপোর্ট করা নিয়ে আরেক কর্মকর্তার সঙ্গে মোবাইল ফোনে উচ্চবাচ্যও করেছেন বলেও উপস্থিত সূত্র নিশ্চিত হয়েছে।

                অফিসার্স ক্লাবের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের সরকারি কর্মকর্তারা রবিবার ছুটে গেছেন হবিগঞ্জের চড়ে। সকাল নয়টার দিকে নবীনগর লঞ্চঘাট থেকে যাওয়ার সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মাসুম জানিয়েছেন, একটি প্রজেক্টের কাজ দেখতে তারা কাছে কোথাও যাচ্ছেন। ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই ফিরে আসবেন।

                এদিকে কর্মকর্তারা আমোদ ভ্রমণে চলে যাওয়ায় দিনভর নবীনগরের সরকারি অফিসগুলো তালা ছিল। কর্মকর্তাদের সঙ্গে কর্মচারীরাও যোগ দিয়েছেন ওই ভ্রমণে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ইউএনও, এসিল্যান্ড, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত), প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে অন্তত একশ’ জন এতে অংশ নিয়েছেন। লঞ্চে করে নবীনগর থেকে হবিগঞ্জের একটি চড়ে গিয়ে সেখানেই রান্না করে খাওয়া দাওয়া করেন তারা। এ ছাড়া সারাদিন গান ও খেলাধুলার আয়োজন ছিল।

                কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সেখানে উপস্থিত অনেকের সঙ্গেই যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারা ফোন ধরেননি। অনেকে ফোন বন্ধ করে রেখেছেন। বেশ কয়েকবার চেষ্টার পর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান ফোন ধরলেও পরে কথা বলবেন বলে জানান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পাল্টা এসএমএস করে এক সরকারি কর্মকর্তা সরি লিখেন।

                নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি কর্মচারি জানান, চড়েই খাওয়া-দাওয়াসহ আনন্দ আয়োজন করা হয়। গানের জন্য মোট সাতজনকে নেওয়া হয়েছে। সব পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারাই সেখানে আছেন। ফিরতে অনেক রাত হবে।

                কথা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ শামছুজ্জামানের সঙ্গে। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি অবগত নই।’ কর্মদিবসে অফিসে তালা ঝুলিয়ে এমন ভ্রমণ করা যায় কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে আমি বিষয়টি জেনে নেই।’

                রবিবার বিকেলে মোবাইল ফোনে কথা হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল সরকারি কর্মকর্তাদের ভ্রমণে যাওয়ার বিষয়টি অবগত হয়েছেন বলে জানান। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য তিনি করেননি।

                সূত্রঃ কালের কন্ঠ


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/05/32559/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment

                  Working...
                  X