Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    ইরাক: নাজাফে মুসলিম বিক্ষোভকারীদের উপর শিয়াদের হামলা, নিহত ১২,আহত ১২২ জন।



    ইরাকের একটি মেডিকেল সূত্র জানিয়েছে, ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার, নাজাফের দক্ষিণে মুসলিস বিক্ষোভকারীদের বিক্ষোভ সমাবেশে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নিহতদের সংখ্যা বেড়ে ১২ জন এবং আহতদের সংখ্যা ১২২ জনে দাড়িয়েছে।

    নাজাফের আল-সদর টিচিং হাসপাতালে কর্মরতাদের বরাত দিয়ে “আল-জাসরুল ফাজাইয়্যাহ” সংবাদ মাধম জানিয়েছে, “নিহত ও আহতদের বেশিরভাগ লোককে গুলি করে হত্যা এবং আহতদের অনেককেই গরম জাতীয় লোহা এবং ছুরি দিয়ে ছুরিকাঘাত করা হয়েছিল।”

    দীর্ঘ অনেক মাস যাবত ইরাকী মুসলিম বিক্ষোভকারীরা ইরাকের মুরতাদ সরকারের দূর্নীতি, অন্যায়-অনিয়ম এবং মুরতাদ শিয়া প্রধান দেশের প্রভাব বিস্তারের বিরুদ্ধে রাজধানী বাগদাদ সহ দেশটির অনেক স্থানেই বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনতা, কয়েকমাস বিক্ষোভ করার পর ইরাকের মুরতাদ সরকার পদত্যাগের করার সিদ্ধান্ত নেয়, কিন্তু হঠাৎ করে সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে এবং বিক্ষোভকারীদের উপর পূর্বের তুলনায় আরো হিংস্রভাবে লেলিয়ে দেওয়া হয় দেশটির মুরতাদ সামরিক বাহিনীকে। গত ডিসেম্বরে “আনাদোলে” প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলা হয়, “ইরাকী মুরতাদ বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৭৮ জন বিক্ষোভকারী নিহত এবং ১৫ হাজার বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন, ইরাকী মুরতাদ বাহিনী বন্দী করেছে আরো কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী”।

    সর্বশেষ গত মাসে রাজধানী বাগদাদে রাতের আধারে বিক্ষোভকারীদের তাবুতে আগুণ লাগায় ইরান সমর্থিত মুরতাদ শিয়ারা, যার ফলে অনেক বিক্ষোভকারী হতাহত ও নিখোঁজ হন। যার বিস্তারিত কোন তথ্য আসেনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও। বিক্ষোভকারীদের মতে তাবুতে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের সবদিক থেকে সহায়তা করেছে মুরতাদ ইরাকী প্রশাসন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32665/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বাবরি মসজিদের স্থানে রাম মন্দির করার ট্রাস্ট ঘোষণা করল নরেন্দ্র মোদি



    অযোধ্যায় বাররি মসজিদের স্থানে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ট্রাস্ট গঠনের কথা ঘোষণা করল প্রধানমন্ত্রী মালাউন নরেন্দ্র মোদি। গতকাল বুধবার সকালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক থেকে সোজা লোকসভায় এসে এই ঘোষণা করে প্রধানমন্ত্রী বলেছে, ওই ট্রাস্টের নাম হবে ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’। মন্দির নির্মাণ সংক্রান্ত যাবতীয় সিদ্ধান্ত এই ট্রাস্ট স্বাধীনভাবে গ্রহণ করবে।
    ট্রাস্টের মোট সদস্য সংখ্যা হবে ১৫। মোট ৬৭ একর জমিই এই ট্রাস্টের হাতে তুলে দেওয়া হবে। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতি টানা শুনানি শেষে জানিয়েছিলেন, অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে। সুপ্রিম কোর্ট রায়ে বলেছিলেন, মন্দির নির্মাণের দায়িত্ব তুলে দিতে এক ট্রাস্ট গঠন করতে হবে। সে জন্য সরকারকে তিন মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। আগামী রোববার, ৯ ফেব্রুয়ারি, সেই সময়সীমা উত্তীর্ণ হবে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32608/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কাশ্মিরের ইতিহাসই মুছে ফেলতে চাইছে হিন্দুত্ববাদী ভারত!



      ভারত অধিকৃত কাশ্মিরের সাবেক নেতা শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর মেয়ে খালিদা শাহ অভিযোগ করেছেন ভারত সরকার কাশ্মিরের ইতিহাসই মুছে ফেলতে চাইছে।

      শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ছিলেন একজন জনপ্রিয় নেতা। কয়েক দশক ধরে তার জন্মদিন ৫ ডিসেম্বর রাজ্যটিতে সরকারি ছুটি হিসেবে চলে আসছিল। কিন্তু গত ছয় মাস ধরে অবৈধভাবে মুসলিমদের অঞ্চলটির বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পর থেকে সরকারি ক্যালেন্ডার থেকে দিবসটি বাদ দেয়া হয়েছে।

      কাশ্মিরের প্রধান শহর শ্রীনগরে তাদের বাড়িতে বসে ৮৪ বছর বয়সী খালিদা শাহ আলজাজিরাকে বলেন, ‘বিষয়টি অবশ্যই ক্ষতিকর’। কাশ্মিরের রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে গত আগস্টে ক্র্যাকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে তিনি এ বাড়িটিতে গৃহবন্দি অবস্থায় আছেন।

      তার ভাই ফারুক আব্দুল্লাহ ও ভাতিজা ওমর আব্দুল্লাহও তখন থেকেই গৃহবন্দি আছেন। তারাও কাশ্মিরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।

      কেন্দ্রীয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সরকার কর্তৃক শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর জন্মদিনের অনুষ্ঠান বাতিল করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ভারতীয় সরকার এর মাধ্যমে কাশ্মিরের ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা করছে’।

      ৭০ বছর আগে শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর সময়ে অর্জন করা কাশ্মিরের বিশেষ মর্যাদা গতবছরের ৫ আগস্ট বাতিল করে দেয় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী মোদি সরকার। কথিত সংবিধান থেকে এ সংক্রান্ত ৩৭০ ধারা বাতিল করে দেয়ায় কাশ্মির হারায় তার নিজস্ব ক্ষমতা।

      কাশ্মির আন্দোলনের কর্মীদের এখন ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলটিতে এখন ভারতের অন্যান্য এলাকার লোকজনও জমি কিনতে পারবেন এবং বসতি স্থাপন করতে পারবেন। ফলে অঞ্চলটিতে জনতান্ত্রিক পরিবর্তন চলে আসবে।

      ১৯৩১ সালে কাশ্মিরের হিন্দু শাসকের বিরুদ্ধে এক বিক্ষোভে ২২ জন মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় ১৩ জুলাই পালন করা শহীদ দিবসটিও বাতিল করেছে সন্ত্রাসী মোদি সরকার।

      তিন প্রজন্ম ধরে কাশ্মির শাসন করা পরিবারের মেয়ে খালিদা শাহ বলেন, ‘ভারতের সাথে সম্পর্কের কারণে কাশ্মিরের জনগণের সাথে আমাদের শত্রুতা তৈরি হয়ে গেছে।’


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32618/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        মালাউনদের আগ্রাসনের শিকার হয়ে ছয় মাস পার করল অবরুদ্ধ কাশ্মীর



        অবরুদ্ধ কাশ্মীর গতকাল বুধবার ছয় মাস পূর্ণ করল। গত বছরের ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করার পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর দ্বিখণ্ডিত হয়েছিল। রাজ্যের মর্যাদা হারিয়েছিল কাশ্মীর। সেই থেকে উপত্যকার বন্দিদশা অব্যাহত। গৃহবন্দী আছেন সাবেক এই রাজ্যের তিন সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতি।

        কবে তাঁরা মুক্ত হবেন, কবে প্রত্যাহৃত হবে উপত্যকার যাবতীয় নিষেধাজ্ঞা এখনো কারও জানা নেই।

        অবরুদ্ধতার ছয় মাস উপলক্ষে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতির কন্যা ইলতিজা মুফতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, জন প্রতিনিধিদের অনির্দিষ্টকালের জন্য বিনা কারণে বন্দী রাখা যায় না। কিন্তু যে দেশে নয় বছরের বাচ্চার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা আনা হয়, সে দেশে এই অবস্থা অস্বাভাবিক নয়।

        ইংরেজি দৈনিক দ্য হিন্দুকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে ইলতিজা মুফতি বিচার ব্যবস্থার প্রতি কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। মায়ের মুক্তির জন্য আদালতের দ্বারস্থ হবেন কি না জানতে চাইলে ইলতিজা বলেন, কোন আদালত? যে আদালত কাশ্মীর প্রসঙ্গ এলেই বোবা-কালা হয়ে যায়? তিনি বলেন, কাশ্মীরের মানুষের দিক থেকে আদালত মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। ছয় মাস কেটে গেলেও ইন্টারনেট ব্যবস্থা চালু করার জন্য সরকারকে নির্দেশ দেওয়ার সাহসও আদালতের নেই।

        তিন সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন দলের ১৭ জন শীর্ষ নেতা এখনো উপত্যকায় বন্দী জীবন কাটাচ্ছেন। কতজন সাধারণ মানুষ বন্দী, তার কোনো হিসেব কোথাও নেই। সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করার সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বহু মামলা দায়ের হয়েছে। ছয় মাস কেটে গেলেও কবে সেই সব মামলা শোনা হবে তাও এখনো অজানা।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32637/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মালাউন মোদী সরকারের নীতি কাশ্মীরিদের মানসিকভাবে অসুস্থ করে তুলছে: রিপোর্ট বিবিসি উর্দু



          বিবিসি উর্দু একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যাতে বলা হয়েছে যে দখলকৃত কাশ্মীরের মানুষ হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ছেন।

          বিস্তারিত রিপোর্টে জানা যায়, ব্রিটিশ সম্প্রচার সংস্থা তার প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে যে ভারতীয় মালাউন বাহিনীর অবিচ্ছিন্ন লকডাউন এবং কারফিউয়ের কারণে দখলকৃত কাশ্মীরের মানুষ হতাশায় ও ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হচ্ছেন। বিষণ্ন রোগীদের ক্ষেত্র কাশ্মীরের পুলওমায় 150 শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

          বিবিসির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে যে শ্রীনগরেও মানসিক রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, কাশ্মীরিদের মধ্যে আরও ভয় বাড়িয়েছে অন্যায়ভাবে ভারতীয় সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী দ্বারা আটক হওয়া। কাশ্মীরিরা বলছেন যে তারা স্বপ্নেও ভারতীয় সন্ত্রাসীদের বর্বরতার দৃশ্য দেখেন।

          ব্রিটিশ সম্প্রচার সংস্থার রিপোর্টে দখলকৃত কাশ্মীরের নিপীড়িত জনগণের উদ্বেগজনক পরিস্থিতি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে তুলে ধরা হয়েছে, ১৮৫ দিন ধরে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের আগ্রাসনে অবরুদ্ধ কাশ্মীরের জনগণের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলছে। এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরে, প্রশ্ন উঠেছে যে মোদী সরকারের নীতি কি কাশ্মীরিদের মানসিকভাবে অসুস্থ করে তুলছে?

          অবরুদ্ধ কাশ্মীর গত বুধবার ছয় মাস পূর্ণ করল। গত বছরের ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করার পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর দ্বিখণ্ডিত হয়েছিল। রাজ্যের মর্যাদা হারিয়েছিল কাশ্মীর। সেই থেকে উপত্যকার বন্দিদশা অব্যাহত।

          উল্লেখ্য যে এর আগেও এমন খবর পাওয়া গিয়েছিল যে ভারতীয় মালাউন সেনাবাহিনী কাশ্মীরী মহিলাদের উপর ব্যাপকহারে যৌন সহিংসতা চালাচ্ছে। এছাড়া কাশ্মীরিদের বিরুদ্ধে আগ্নেয়াস্ত্রের পাশাপাশি মানসিক অস্ত্র ব্যবহার করছে। শিশুদের উপরও ভারতীয় সন্ত্রাসীরা অত্যাচার চালাচ্ছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32640/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামীদের হামলা, ভারতীয় সন্ত্রাসী সেনাসহ নিহত ৩



            জম্মু-কাশ্মীরে মুক্তিকামীরা ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের উপর হামলা চালিয়েছেন। হামলায় এক ভারতীয় সেনাসহ ৩সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।

            গতকাল বুধবার শ্রীনগরের পরীম পোড়ায় একটি চেকপোস্টে পাল্টাপাল্টি হামলায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের মাঝে একজন সিপিআরএফ সদস্য (কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনী)।

            সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32599/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              মুসলিমরা ভারতের কোনো উপকারে আসেনি বলে জঘন্য মন্তব্য করল সন্ত্রাসী যোগী



              দেশভাগের পর মুসলিমরা ভারতে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশের কোনও উপকারে আসেনি বলে মন্তব্য করেছে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সন্ত্রাসী যোগী আদিত্যনাথ।

              বিবিসি হিন্দির সংবাদদাতা নিতিন শ্রীবাস্তবের সঙ্গে এক একান্ত সাক্ষাৎকারে সে বলেছে, “তাদের দেশভাগের বিরোধিতা করা উচিত ছিল। কারণ এ দেশভাগের কারণেই পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছে।”

              ভারতের ২০ কোটি মুসলিমের প্রায় এক-চতুর্থাংশের বাস উত্তর প্রদেশে। আদিত্যনাথ এ জনবহুল রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) একজন উগ্র প্রভাবশালী নেতা।

              ৪৭ বছর বয়সী যোগী আদিত্যনাথ হিন্দু মন্দিরের পুরোহিত থেকে রাজনীতিতে উঠে এসেছেন এবং প্রায়ই তিনি বিতর্কিত মন্তব্য করে ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টি করেন।

              সিএএ নিয়ে চলমান সরকার বিরোধী বিক্ষোভের মধ্যে তিনি এবারও উত্তেজনা সৃষ্টিকারী মন্তব্য করলেন। সিএএ’র বিরুদ্ধে ভারতজুড়ে আন্দোলনের অংশ হিসেবে, দিল্লির শাহীনবাগে মুসলিম নারীরা প্রতিবাদে নেমেছেন।

              এ প্রতিবাদ সমাবেশকেও প্রশ্নবিদ্ধ করতে বিবিসি’কে আদিত্যনাথ বলেছে, “এ সম্প্রদায়ের পুরুষরা কাপুরুষ। তারা নিজেরা রাস্তায় না নেমে, ঘরের নারী শিশুদের রাস্তায় নামিয়েছেন।”

              যদিও মূলত আন্দোলন করছেন পুরুষরাই, তাঁদের সাথে যোগ দিয়েছেন মহিলারাও।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32598/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                রাখাইনে আবার ইন্টারনেট বন্ধ করল মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ



                সহিংসতা কবলিত রাখাইন ও চিন রাজ্যে আবারও ইন্টারনেট বন্ধ করেছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ।

                ৫ মাস আগে এমন নিষেধাজ্ঞা আংশিক প্রত্যাহার করা হয়েছিল। এখন আবার সেই একই নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানাল মিয়ানমারের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম প্রতিষ্ঠান।

                নরওয়েভিত্তিক মোবাইল অপারেটর টেলিনর গ্রুপ গত সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছে,মিয়ানমারের যোগাযোগ ও পরিবহন মন্ত্রণালয় রাখাইন ও চিন রাজ্যের পাঁচটি শহরে ফের তিন মাসের জন্য মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে।

                এর আগে রাখাইনের মংডু, বুথিডং, রাথিডং ও মায়েবন এবং চিনের একটি শহরে এক মাসের ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ রেখেছিল মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ।

                এছাড়া,আরও চারটি শহরে গতবছর জুনে ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল। টেলিনর গ্রুপ বলেছে, সরকারি কর্মকর্তারা ‘নিরাপত্তা ও জনস্বার্থের’ কথা বলে সেগুলোতে এখনো ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন রাখতে বলেছেন।

                বুধবার রয়টার্সকে ফোনে পরিবহন ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা মায়ো সয়ে বলেছেন,“আমাদেরকে সাময়িকভাবে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32633/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  চীনে কোন হাসপাতালেই জায়গা নেই, মরতে হচ্ছে বাড়িতেই



                  চীনে মহামারি করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ইতিমধ্যেই ভাইরাসটির উৎপত্তিস্থল হুবেই প্রদেশের উহান শহরকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে চীন সরকার। আজ বুধবার উহান শহরে মানুষের বর্তমান জীবনযাপন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘বিবিসি’।

                  বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চীনের এক গৃহবধূ বলেন, ‘কোয়ারেন্টাইনে গিয়ে আলাদা থাকার চেয়ে ঘরে বসে সবাই একসঙ্গে মরব।’

                  ৩৩ বছর বয়সী ওই গৃহবধূর নাম ওয়াং। সারা বিশ্বে আতঙ্ক ছড়ানো করোনাভাইরাসের উৎপত্তিস্থল উহানের বাসিন্দা তিনি।

                  গৃহবধূ ওয়াং বলেন, ‘গত ২৩ জানুয়ারি হুবেই প্রদেশ অবরুদ্ধ হওয়া থেকেই আমার পরিবার এখানে বেঁচে থাকার লড়াই করে যাচ্ছি। আমার চাচা ইতিমধ্যেই মারা গেছেন। বাবার অবস্থাও খুব খারাপ। আমার মা এবং চাচির মধ্যেও করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। সিটি স্ক্যানে দেখা গেছে তাদের পাকস্থলি আক্রান্ত হয়েছে। এ ছাড়া আমার ভাইয়েরও সর্দি কাশিসহ শ্বাসকষ্ট দেখা যাচ্ছে।’

                  তিনি বলেন, ‘আমার বাবার খুব জ্বর হয়েছে। গতকাল তার শরীরের তাপমাত্রা ছিল ১০২ ডিগ্রি এবং তার ক্রমাগত কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। আমরা বাড়িতে সারাক্ষণ তাকে অক্সিজেন দিয়ে রেখেছি। তাকে চীনা ও পশ্চিমা সব ধরনের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালের সিট ফাঁকা না থাকায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা যাচ্ছে না।’

                  ‘নিজের স্বাস্থ্য খারাপ হওয়ার পরেও একটি ফাঁকা সিটের আশায় আমার মা এবং চাচি প্রতিদিন হাসপাতালে খবর নিতে যায়। কিন্তু কোনো হাসপাতালেই সিট ফাঁকা নেই’ বলেন ওই গৃহবধূ।

                  কোয়ারেন্টাইন সম্পর্কে জানতে চাইলে ওয়াং বলেন, ‘উহানে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা দেওয়া এবং ইনকিউবেশন পিরিয়ডে থাকা রোগীদের থাকার জন্য অনেকগুলো কোয়ারেন্টাইন রয়েছে। সেখানে কিছু সাধারণ প্রাথমিক সুবিধা থাকলেও আমার বাবার মতো যারা গুরুতর অসুস্থ তাদের জন্য কোনো বিছানা নেই। আমি সত্যিই প্রত্যাশা করি আমার বাবার সঠিক চিকিৎসার।’

                  তবে এই মুহূর্তে কেউ তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বা সহায়তা করছে না জানিয়ে ওই গৃহবধূ বলেন, ‘আমি কমিউনিটির কর্মীদের সঙ্গে বেশ কয়েকবার যোগাযোগ করেছি,তবে যা দেখেছি আমাদের হাসপাতালে বিছানা পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই আমরা আলাদা হয়ে যাওয়ার চেয়ে বাড়িতেই মরে যাবো।’

                  চীনে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের জন্য নির্মিত নতুন হাসপাতাল সম্পর্কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘নির্মিত নতুন হাসপাতালগুলো হচ্ছে এই মুহূর্তে অন্যান্য হাসপাতালে ইতিমধ্যে থাকা ব্যক্তিদের জন্য। তাদের নতুন হাসপাতালে স্থানান্তর করা হচ্ছে।’

                  এই ভাইরাসে চীনে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ৪৯০ জন। এ ছাড়া ফিলিপাইন ও হংকংয়ে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এই ভাইরাসে ২৮টি দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজার ৩২৪ জন ।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32609/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    চীন ফেরতদের নির্জন দ্বীপে পাঠাচ্ছে দিশেহারা অস্ট্রেলিয়া



                    চীনে করোনাভাইরাসে একের পর এক প্রাণ যাচ্ছে। এ ছাড়া বিশ্বের আরও ২৪টি দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে চীনে থাকা নাগরিকদের ফিরিয়ে নিচ্ছে অনেক দেশই, যে তালিকায় রয়েছে অস্ট্রেলিয়াও। করোনাভাইরাস নিয়ে কড়া সতর্কতায় রয়েছে দেশটি।নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না অস্ট্রেলিয়া, পাঠিয়ে দিচ্ছে নির্জন দ্বীপে।

                    মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের খবরে বলা হয়, চীন থেকে অস্ট্রেলিয়া তাদের ৬০০ নাগরিককে ফিরিয়ে নিয়েছে। করোনাভাইরাসে সতর্কতার অংশ হিসেবে চীন ফেরতদের অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূ-খণ্ডে না নিয়ে জন্য পাঠানো হচ্ছে ক্রিসমাস আইল্যান্ডে। নির্জন এ দ্বীপটি অস্ট্রেলিয়ার উপকূল থেকে এক হাজার মাইল ভেতরে অবস্থিত।

                    আপাতত চীন ফেরত এ সকল অস্ট্রেলীয় সিডনি শহরের একটি হোটেলে প্রতিষ্ঠিত একটি ‘পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে’ রাখা হয়েছে।

                    অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, ‘চীন থেকে ফেরত আসা তার দেশের নাগরিকদের ক্রিসমাস আইল্যান্ডে রাখা হবে।’

                    অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পর দেশ জুড়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। কারণ এই দ্বীপটি অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ‘বন্দীশিবির’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ দ্বীপে বারবার মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে।

                    সূত্রঃ আমাদের সময়


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32615/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      বইমেলায় ইসকনের স্টল বরাদ্দ বাতিল করতে বললেন বাবুনগরী



                      একুশে বইমেলায় আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ তথা ‘ইসকন’কে স্টল বরাদ্দ দেয়ার ঘটনাকে বাংলা একাডেমির উস্কানিমূলক পদক্ষেপ উল্লেখ করে অবিলম্বে এই বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদরাসার সহযোগী পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

                      বুধবার এক বিবৃতিতে আল্লামা বাবুনগরী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ইসকন উগ্র ও ফ্যাসিবাদী হিন্দুত্ববাদের মতাদশের প্রচার প্রসারে জড়িত একটি বিতর্কিত আন্তর্জাতিক সংগঠন।

                      তিনি আরো বলেন, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উন্নয়ন ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমি এই বইমেলার আয়োজন করা হয়। বাংলা একাডেমি হওয়ার কথা বাঙালি মুসলমানের মননের প্রতীক। বাংলা একাডেমির মূল কাজ বাঙালি মুসলমানের সাহিত্য, জীবনবোধ ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করা। ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতো একজন বুজুর্গ এই প্রতিষ্ঠান গড়ায় মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন। আজ সেখানে আমরা দেখছি উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের স্টল। এটা বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতাদের চিন্তার সম্পূর্ণ বিপরীত।

                      হেফাজত মহাসচিব বলেন, বাংলা একাডেমি গড়ে উঠেছে এবং পরিচালিত হচ্ছে দেশের জনগণের অর্থে। এরকম প্রতিষ্ঠানের কাজে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সংস্কৃতি, জীবনবোধ ও সাহিত্য ঐতিহ্যের প্রতিফলন থাকার দায় রয়েছে। এরকম একটি প্রতিষ্ঠান কোনভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম ও মূল্যবোধের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো সংস্থাকে তার দর্শন প্রচারের জন্য জায়গা করে দিতে পারে না। এটা জনগণের অর্থে জনগণের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি আক্রমণ বৈ কিছু নয়।

                      তিনি বলেন, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ইসকনের সাম্প্রদায়িক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে তৌহিদী জনতার প্রতিবাদ ও অসন্তোষ দেখেছি আমরা। এখন বিস্ময়ের সঙ্গে আমাদের দেখতে হচ্ছে- বাংলা একাডেমির মতো সাহিত্য-সংস্কৃতির কেন্দ্রীয় একটি প্রতিষ্ঠানের ভিতরে ইসলামের প্রতি ঘৃণা-বিদ্বেষ লালনকারী ইসকনের আদর্শের প্রতি সহানুভূতিশীল মানুষ বসে আছে।

                      আল্লামা বাবুনগরী আরো বলেন, মেলায় কেবল ইসকনের স্টল বাতিলই নয়, বাংলা একাডেমিকে অবিলম্বে ব্যাখ্যা দিতে হবে, ঠিক কী কারণে তারা হিন্দুত্ববাদ প্রচারকারী একটা সংস্থাকে স্টল দিয়েছে। কাদের তরফ থেকে এবং কাদের দ্বারা এই ঘটনা ঘটেছে।

                      হেফাজত মহাসচিব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আজ দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে যখন হিন্দুত্ববাদের বিরুদ্ধে তরুণ-তরুণীদের বিক্ষোভ হচ্ছে, খোদ সারা ভারতে যখন সাম্প্রদায়িক নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে হিন্দুত্ববাদী আদর্শের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলন চলছে, তখন ইসকনকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বকে কী বার্তা দিতে চাচ্ছে?

                      বাংলা একাডেমির এই উস্কানিমূলক পদক্ষেপের জন্য জনগণের যেকোনো ক্ষোভের প্রকাশ ঘটলে তার দায়ভার বাংলা একাডেমির উপরই বর্তাবে উল্লেখ করে, বাংলাদেশের শান্তি-শৃঙ্খলা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য অনতিবিলম্বে ইসকনের স্টল বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানান হেফাজত মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

                      সূত্রঃ নয়া দিগন্ত


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32621/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        বই মেলায় ইসকনকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া বাংলা একাডেমির উস্কানিমূলক পদক্ষেপ: আল্লামা বাবুনগরী



                        একুশে বই মেলায় আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ তথা ‘ইসকন’কে স্টল বরাদ্দ দেওয়ার ঘটনাকে বাংলা একাডেমির উস্কানিমূলক পদক্ষেপ উল্লেখ করে অবিলম্বে এই বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানিয়েছেন হাটহাজারী মাদরাসার সহযোগী পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

                        গতকাল (৪ ফেব্রুয়ারি) বুধবার সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে আল্লামা বাবুনগরী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ইসকন উগ্র ও ফ্যাসিবাদি হিন্দু মতাদর্শের প্রচার প্রসারে জড়িত একটি বিতির্কত আন্তর্জাতিক সংগঠন।

                        তিনি আরো বলেন,বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উন্নয়ন ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমি এই বই মেলার আয়োজন করে। বাংলা একাডেমি হওয়ার কথা বাঙ্গালি মুসলমানের মননের প্রতীক। বাংলা একাডেমির মূল কাজ বাঙ্গালি মুসলমানের সাহিত্য, জীবনবোধ ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করা। ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতো একজন বুযূর্গ এই প্রতিষ্ঠান গড়ায় মুখ্য ভূমিকা রেখেছেন। আজ সেখানে আমরা দেখছি উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের স্টল। এটা বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠাতাদের চিন্তার সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলা একাডেমি গড়ে উঠেছে এবং পরিচালিত হচ্ছে দেশের জনগণের অর্থে। এরকম প্রতিষ্ঠানের কাজে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সংস্কৃতি, জীবনবোধ ও সাহিত্য ঐতিহ্যের প্রতিফলন থাকার দায় রয়েছে। এরকম একটি প্রতিষ্ঠান কোনভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম ও মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোন সংস্থাকে তার দর্শন প্রচারের জন্য জায়গা করে দিতে পারে না। এটা জনগণের অর্থে জনগণের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি আক্রমণ বৈ কিছু নয়।


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32605/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          ৫ নৈশপ্রহরীকে বেঁধে ৮ দোকানে ডাকাতি, গ্রেফতার হয়নি কেউ



                          গাজীপুরের কালীগঞ্জে আবার বাজারে গণডাকাতি হয়েছে। এবার ডাকাত দল উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের সাওরাইদ বাজারে হানা দিয়ে ৫ নৈশপ্রহরীকে বেঁধে স্বর্ণকারের দোকানসহ ৮ দোকানে ডাকাতি করেছে। ডাকাতরা নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কারসহ ৬ লাখ টাকার মালা মালামাল লুট করে নেয়।

                          এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর উপজেলার উলুখোলা বাজারে হানা দিয়ে ৫টি স্বর্ণালংকারের দোকান থেকে ৫৫ ভরি সোনা, ৩৪০ ভরি রূপা ও নগদ টাকাসহ ৩৫-৩৬ লাখ টাকার মালামাল লুট করেছিল।

                          স্থানীয়ভাবে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ১৪-১৫ জনের একদল ডাকাত পিকআপ নিয়ে সাওরাইদ বাজারে হানা দেয়। তারা ৫ নৈশপ্রহরীকে বেঁধে ১২টি দোকানের তালা ভেঙে আওলাদ হোসেন ও আজিমউদ্দীনের মোবাইল ফোনের দোকান, সুভাষ ও কৃষ্ণ বণিকের স্বর্ণালংকারের দোকান, আরিফ হোসেনের হার্ডওয়্যারের দোকান, কাউছার হোসেন ও মাসুদল ইসলামের মুদি দোকন এবং শরীফ হোসেনের ওয়ালটন শো রুম থেকে নগদ প্রায় দুই লাখ টাকা, সাড়ে তিন ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও মালামাল মিলিয়ে ৬ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।

                          বারবার এমন ডাকাতি হলেও এমন ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করেনি আওয়ামী দালাল পুলিশ বাহিনী।


                          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32624/
                          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                          Comment


                          • #14
                            নিজেদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধেই ঝাড়ু মিছিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের



                            খাগড়াছড়ি জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি টিকো চাকমা ও সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন ফিরোজের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল করেছে জেলা উপজেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঝাড়ু মিছিল করে এ বিক্ষোভ করে তারা।

                            খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিভিন্ন উপজেলা কমিটিতে ছাত্রদলের লোকজন দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কমিটি ঘোষণা, দায়িত্ব পালনে অনিয়ম-দুর্নীতি এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ জেলা কমিটি বাতিলের দাবিতে ঝাড়ু মিছিল করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সন্ত্রাসীদের গডফাদার আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এই সন্ত্রাসী নেতাকর্মীরা।

                            সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, মেয়াদ উত্তীর্ণ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সম্পাদক লাগাতার সেচ্ছাচারিতা,অনিয়ম-দুর্নীতি ও অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ছাত্রদল নেতৃবৃন্দকে মাটিরাঙ্গা,পানছড়ি উপজেলা,পানছড়ি সরকারি কলেজ,রামগড় সরকারি কলেজে কমিটি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ধ্বংসের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।

                            সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সহসভাপতি খোকন চাকমা। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিল, জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সহসভাপতি উবিক মোহন ত্রিপুরা, জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাপ্পী চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক কিশোর ময় ত্রিপুরা, পানছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শ্রীকান্ত দেব মানিক ও খাগড়াছড়ি পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল করিম।

                            এর আগে গত রোববার পানছড়ি উপজেলায় জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।

                            উল্লেখ্য সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সদস্যরা নিজেদের মধ্যে রেষারেষি ও ব্যক্তি স্বার্থের কারনে প্রায়ই নিজেরাই নিজেদের বিরুদ্ধে এমন কর্মকান্ড করে থাকে।

                            সূত্রঃ আমাদের সময়


                            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/06/32612/
                            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                            Comment


                            • #15
                              হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                              Comment

                              Working...
                              X