Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৪ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৪ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    আফগান ইউনিফর্ম পরিহিত অজ্ঞাত ব্যক্তির গুলিতে ২ মার্কিন সন্ত্রাসী নিহত



    যৌথ অভিযানে গিয়ে ক্রুসেডার মার্কিন সেনাদের ওপর গুলি চালালেন আফগান সেনার ইউনিফর্ম পরিহিত অজ্ঞাত এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় দুই মার্কিন সেনা নিহত ও আরও ছয়জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

    ওই হামলার পর প্রকাশিত এক প্রাথমিক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিবিসি।

    বিবিসি জানায়, আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে নানগারহার প্রদেশে স্থানীয় সময় শনিবার যুক্তরাষ্ট্র-আফগানিস্তান যৌথ অভিযান চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।

    ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে এক বিবৃতিতে আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল সনি লেগেট বলেন, শনিবার নানগারহার প্রদেশে মার্কিন-আফগান সেনাদের যৌথ অভিযানে আফগান সেনার ইউনিফর্ম পরিহিত এক ব্যক্তি মেশিনগান দিয়ে গুলিবর্ষণ করেন। এতে দুই মার্কিন সেনা নিহত ও ছয়জন আহত হয়েছেন।

    প্রসঙ্গত, তালেবানদের দমনের নামে আগ্রাসীভাবে স্থানীয় সেনাবাহিনীর সাথে কাজ করতে প্রায় ১৩ হাজার মার্কিন সন্ত্রাসী আফগানিস্তানে অবস্থান করছে। প্রায় সময়ই মার্কিন-আফগান সন্ত্রাসীরা দেশটির বিভিন্ন প্রদেশে যৌথ অভিযান চালিয়ে সাধারণ মানুষের জান মালের বিপুল ক্ষতি সাধন করছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32751/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ‘ভারতে একমাত্র হিন্দুদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যেই কাজ করতে হবে’- বিতর্কিত মন্তব্য আরএসএস নেতার



    ভারত ও হিন্দু পৃথক নয়। ভারতে কাজ করতে হলে হিন্দুদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যেই কাজ করতেই হবে।’ মন্তব্য করেছে আরএসএস-এর সাধারণ সম্পাদক সুরেশ ভাইয়াজি যোশি।

    গত শনিবার পানাজিতে দু’দিনব্যাপী আরএসএস কনক্লেভ ‘বিশ্বগুরু ভারতে’ বক্তব্য পেশ করেন ভাইয়াজি যোশি। সেখানেই এদেশে কাজ করার ‘গাইড লাইনে’র ঘোষণা করেন তিনি। আরএসএস সাধার সম্পাদক বলেছেন, ‘আমরা এই সভ্যতার সাক্ষী হয়েছি, এই সভ্যতা যা ভারতের উত্থানের এক হাজার বছরেরও বেশি পুরনো। হিন্দুদের জন্যই ভারতের অস্তিত্ব এখনও রয়েছে। ভারতকে হিন্দুদের থেকে পৃথক করা যায় না। এ দেশের কোটি কোটি মানুষ হিন্দু। তাই যে বা যারা এই দেশে কাজ করতে চায় তাঁকে বা তাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যেই কাজ করতে হবে।’ এখানেই থেমে না থেকে ভাইয়াজি যোশীর সংযোজন, ‘এদেশে কাজ করতে হলে- হিন্দুদের পক্ষে কাজ করতে হবে, হিন্দু সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে আরও শক্তিশালী করতে হবে এবং হিন্দু-সমাজের সচেতনতা তৈরি করতে হবে।’

    ‘হিন্দু’ ও ‘হিন্দুত্বে’র পক্ষে কথা মানেই ‘সাম্প্রদায়িক’ বলে মনে করেন না আরএসএস-এর সাধারণ সম্পাদক সুরেশ ভাইয়াজি যোশী। তাঁর কথায়, ‘হিন্দুদের জন্য কাজ মানে সাম্প্রদায়িকতা নয়। এমনকী তা অন্য কোনও সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধাচারণ’ও নয়।’

    ‘ভারত ভাবনা’র উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন আরএসএস-এর সাধারণ সম্পাদক। । তাঁর দাবি, ‘ভারতের পতন নেই। বহু নেতিবাচক ঘটনা সত্ত্বেও এ দেশ এখনও মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে ও ক্রমশ তার বিকাশ ঘটছে। বস্তুত, ভারত অনন্তকাল থেকে ছিল এবং এটি অনন্তকাল পর্যন্ত থাকবে…। সেই অর্থে হিন্দু-সমাজের কোনওদিনই পতন ঘটবে না।’

    সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32759/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      অনবরত বাংলাদেশিদের হত্যার পরেও, সীমান্ত হাটের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত



      বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদারের জন্য ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তে আরো তিনটি সীমান্ত হাট বসানোর প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। গত বুধবার আগরতলায় ত্রিপুরার তিন জেলা মেজিস্ট্রেট ও বাংলাদেশের চার জেলার ডিসি’দের মধ্যে বৈঠকে ওই প্রস্তাব দেয়া হয়।

      বৈঠকের পর পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার মেজিস্ট্রেট সন্দীপ মহাত্মে সাংবাদিকদের জানান যে প্রস্তাবিত হাটগুলোর জন্য বেশ কিছু নতুন স্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। দুই দেশের কর্মকর্তারা ২৬ ফেব্রুয়ারি যৌথভাবে স্থানগুলো পরিদর্শন করবেন। এরপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর কাছে পাঠানো হবে।

      চিহ্নিত স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে খোয়াই জেলার পাহাড়মুড়া, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার বামুতিয়া ও সিপাহীজালা জেলার জগৎরামপুর। এগুলোর বাংলাদেশের পাশ হবে যথাক্রমে হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা। সিপাহীজালা ও দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার শ্রীনগরে দুটি সীমান্ত হাট এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে।

      এছাড়া বৈঠকে পাচার, চোরাচালান ও নাগরিকদের অবৈধ পারাপারের বিষয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি আগরতলা-আখাউড়া রেললাইনের কাজ, উন্মুক্ত সীমান্ত এবং সমন্বিত চেকপোস্ট স্থাপনের জন্য নতুন স্থান চিহ্নিতকরণ নিয়েও আলোচনা হয় বলে মহাত্মে উল্লেখ করেন।

      তিনি বলেন, আগরতলা-আখাউড়া রেললাইনের কাজের মেয়াদ ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

      বৈঠকে খোয়াই, সিপাহীজালা ও পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার মেজিস্ট্রেট এবং বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার ডিসি’রা অংশ নেন। এছাড়া ত্রিপুরার সব জেলার পুলিশ সুপার এবং বিজিবি ও বিএসএফ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

      ভারতীয় পক্ষে নেতৃত্ব দেন সন্দীপ মহাত্মে ও বাংলাদেশ পক্ষে কুমিল্লার ডিসি মো. আবুল ফজল মীর।

      এদিকে ভারত বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য যতই চেষ্টা চালাক এবং দুই দেশের বন্ধুত্ব সর্বকালের ঘনিষ্ঠ বলে উল্লেখ করুক না কেন, সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী (বিএসএফ)’র হাতে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা অব্যাহতভাবে চলছে। মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে যে, এই হত্যাকাণ্ড ২০১৯ সালে তিনগুণ বৃদ্ধি পায়। সীমান্তে হত্যার জন্য ভারতীয় পক্ষ গরু চোরাচালানকে দায়ি করে। কিন্তু গরু চোরাচালান উল্লেখযোগ্যভাবে কমলেও হত্যাকাণ্ড কমছে না।

      বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন আইন-ও-সালিশ কেন্দ্র জানায়, ২০১৯ সালে বিএসএফ অন্তত ৪৩ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে।

      আট বছর আগে বিএসএফের গুলিতে ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানী নিহত হয়ে কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে ছিলো। তার এই ছবি সীমান্তে বিএসএফের হত্যাকাণ্ডের প্রতীকে পরিণত হয়। এই ঘটনা বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের জন্ম দেয়। এই ঘটনায় বিচারও হয় কিন্তু ফেলানীরা ন্যায়বিচার পায়নি। আর হত্যাকাণ্ড চলছে অব্যাহত গতিতে।

      হাট আর বাণিজ্য সম্পর্ক মানুষের জীবনের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কিনা সেই প্রশ্ন বাংলাদেশের জনগণের। এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে দাবি তাদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী জাহান আরা বলেন, বন্ধুত্ব ভালো, কিন্তু জীবনের বিনিময়ে নয়। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনোভাবও একই।

      এদিকে, নতুন বছর ২০২০ সালেও সীমান্তে বাংলাদেশিদের রক্ত ঝরছে। জানুয়ারির প্রথম ২৩ দিনে বিএসএফ অন্তত ১০ জন বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও ‘উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সীমান্তে নজরদারি বৃদ্ধি ও ক্যামেরা বসানোর কথা বলেছেন। কিন্তু সীমান্ত হাট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও বাংলাদেশিদের রক্তঝরা কমছে না কিছুতেই, চলছে অব্যাহত গতিতে।

      https://youtu.be/P4y7pg44ozE

      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32746/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        পদ্মায় খেয়া চলাচল বন্ধ করে দিলো হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী বিএসএফ



        রাজশাহীর পবা উপজেলায় ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সীমান্তসন্ত্রাসী বাহিনীর (বিএসএফ) আপত্তিতে গত শনিবার থেকে সরাসরি পদ্মা নদীতে খেয়া পারাপার বন্ধ হয়ে গেছে। এখন উপজেলার চরখিদিরপুর, তারানগর ও নবীনগরে আর সরাসরি খেয়ানৌকা যেতে পারছে না। এর আগে সন্ত্রাসী বিএসএফের আপত্তির কারণে পবার চরমাঝারদিয়াড়ে সরাসরি খেয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। বিএসএফের দাবি, ভারতের সীমানার ভেতর দিয়ে এসব নৌকা যাচ্ছে।

        সীমান্তবর্তী এলাকার লোকজন বলছেন, এর আগে বিএসএফ এসব ছোটখাটো বিষয়ে নজর দেয়নি। তাদের মাঠেই বাংলাদেশি রাখাল গরু চরালেও তারা আপত্তি করেনি।

        গত ৩০ জানুয়ারি বিএসএফ বাংলাদেশে গোদাগাড়ী সীমান্ত এলাকা থেকে পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে যায়। প্রথম দিন বিজিবির সঙ্গে পতাকা বৈঠকের পর বিএসএফ তাঁদের ধরে নিয়ে যাওয়ার কথা অস্বীকার করে। পরের দিন দুই দফা পতাকা বৈঠকের সময় পরিবর্তন করে। অবশেষে তাঁদের ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছিল। অবশ্য তার আগেই পাঁচ বাংলাদেশিকে তারা থানায় সোপর্দ করেছে। এই পতাকা বৈঠকে বিজিবি গুগল মানচিত্র দেখিয়ে প্রমাণ করে দিয়েছে যে সন্ত্রাসী বিএসএফ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর থেকে তাঁদের ধরে নিয়ে গেছে। তার পরও তারা মানতে চায়নি। একপর্যায়ে বিজিবিকে জানিয়েছে এমন ঘটনা ঘটলে তারা দুঃখিত।

        গত ২২ জানুয়ারি রাজশাহীর পবা উপজেলার ১০ নম্বর চর এলাকা থেকে সন্ত্রাসী বিএসএফ ৪০০ বাংলাদেশি গরু ও ভেড়া ধরে নিয়ে যায়। এর চার দিন পরে তিন দফা পতাকা বৈঠক করে তারা গরু-ভেড়াগুলো ছেড়ে দেয়। এর আগে গোদাগাড়ী খরচাকা এলাকা থেকে ১৮টি মহিষ ধরে নিয়ে যায়। চার দিন পরে পতাকা বৈঠক করে সেগুলো ছেড়ে দেয়। এর কিছুদিন আগে বাঘা সীমান্ত থেকে দুই দফায় চারজনকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। পতাকা বৈঠকের পর দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয় আর বাকি দুজনকে ভারতের থানায় সোপর্দ করা হয়।

        পবার চরখিদিরপুরে প্রতিদিন খেয়ানৌকায় যাত্রী পারাপার করেন মাঝি আলমগীর হোসেন। তাঁর বাড়ি চরখিদিরপুর গ্রামেই। তিনি বলেন, নদীভাঙনের কারণে চরতারানগরের বিরাট অংশ পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে কয়েটি সীমানা পিলারও ভেঙে পড়েছে। নদী খানিকটা ভারতীয় সীমানায় ঢুকে পড়েছে। এবার নদীর মাঝে একটু বেশি চর পড়ার কারণে ভারতীয় সীমানার ওই জলসীমা দিয়েই এত দিন তাঁরা খেয়া নৌকা পারাপার করেছেন। এত দিন বিএসএফ কোনো আপত্তি করেনি। কিন্তু আজ শনিবার বিজিবির পক্ষ থেকে তাঁদের গ্রামে মাইকিং করে ওই এলাকা দিয়ে নৌকা না নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এখন ওই এলাকায় যেতে না পারলে সরাসরি খেয়া নৌকায় শহর থেকে চরে যাওয়ার আর কোনো পথ নেই।

        বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রাজশাহীর-১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফেরদৌস জিয়াউদ্দিন মাহমুদ প্রথম আলোকে বলেন, বিএসএফ একটি পত্র দিয়ে তাদের জানিয়েছে, খেয়ানৌকা তাদের ক্যাম্পের খুব কাছ দিয়ে পার হচ্ছে। তাদের দেশের জলসীমার ভেতর দিয়ে তারা কোনো বাংলাদেশের নৌচলাচল করতে দেবে না।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32728/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          কিশোরগঞ্জে ইয়াবাসহ ধরা খেলো কারারক্ষী



          কিশোরগঞ্জে ৩০টি ইয়াবাসহ আবু হানিফ (৩৮) নামে এক কারারক্ষীকে গ্রেপ্তার করেছে আওয়ামী দালাল বাহিনী পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা সোহেল মিয়া (৪৬) নামের একজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়।

          আবু হানিফ কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের কারারক্ষী। তাঁর বাড়ি নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের ফতেপুর গ্রামে। আর সোহেলের বাড়ি কিশোরগঞ্জ শহরের আখড়াবাজারে।

          কারারক্ষী আবু হানিফ ও সোহেল ইয়াবা ধরা খায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে। এ সময় হানিফের কাছে ১০টি এবং সোহেলের কাছে ২০টি ইয়াবা পাওয়া যায়।

          কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের সুপার বজলুর রশীদ বলেন, বিষয়টি কারা মহাপরিদর্শককে জানানো হয়েছে।

          সূত্র: প্রথম আলো


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32729/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            দেশে অরাজকতা চলছেই, এবার প্রকাশ্যে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা



            চট্টগ্রামের রাউজানে প্রকাশ্যে কুপিয়ে একেএম নুরুল আজম (৭০) নামে এক বৃদ্ধকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার উরকিরচর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে হাড়পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

            প্রকাশ্যে কিরিচ দিয়ে শিরশ্ছেদ করে সড়কের পাশে অনাবাদি জমিতে ফেলে পালিয়ে যায় ঘাতকরা।

            স্থানীয়রা জানান, নিহত একেএম নুরুল আজম হাটহাজারী উপজেলার গড়দুয়ারা ইউনিয়নের গুড়ামিয়া চৌধুরী বাড়ির বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন ধরে রাউজানে একটি স্টেশনারি দোকানে কাজ করতেন। নুরুল আজমকে হত্যা করতে দেখেছেন স্থানীয় একজন।

            তবে এ ঘটনায় আওয়ামী দালাল পুলিশ বাহিনী এখনো কাউকেই গ্রেফতার করেনি।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32737/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              সরকারি জমির মাটি কেটে বিক্রি করলেন সন্ত্রাসী আ.লীগ নেতা



              ফরিদপুরে খালের পাড় ও সরকারি হালটের জমির মাটি কেটে বিক্রি করে দিয়েছেন সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের নেতা। এ ঘটনা ঘটেছে ফরিদপুর পৌরসভার সম্প্রসারিত এলাকা সাদীপুর সেতু সংলগ্ন মান্দারতলা খালের পশ্চিম পাশে ভাজনডাঙ্গা এলাকায়।

              স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাটি কেটে নিয়ে বিক্রি করে দেওয়ার ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ওই নেতার নাম জিল্লুর রহমান ওরফে টুটুল। তিনি সাদীপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি ফরিদপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। এ ছাড়া তিনি আলীয়াবাদ ইউনিয়নের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ছিলেন।

              তবে এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা জিল্লুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘যে হালটটি ছিল তার দুই পাশেই আমার জমি আছে।’ এটি একটি অব্যবহৃত হালট দাবি করে তিনি বলেন, তবে হালটের যে জায়গা কেটে ফেলা হয়েছে তা ভরাট করে দেওয়া হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার থেকেই শুরু হয়েছে হালট ভরাটের এ কাজ।

              এলাকাবাসী ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সাদীপুর এলাকায় সাদীপুর সেতুর নিচ দিয়ে মান্দারতলা খাল প্রবাহিত হচ্ছে। সাদীপুর এলাকায় পদ্মা নদী থেকে উৎপত্তি হয়ে ৯ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে খালটি সদরের বাখুন্ডা এলাকায় কুমার নদে মিলিত হয়েছে। সম্প্রতি পাউবোর উদ্যোগে কুমার নদের পাশাপাশি এ খালটিও খননের আওতায় আনা হয়। খালটির খনন কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে।

              গতকাল শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, সাদীপুর সেতুর পশ্চিমে ভাজনডাঙ্গা এলাকায় খালের পাড়সংলগ্ন অন্তত ২৮/৩০ ফুট জমির মাটি কাটা হয়েছে। মাটি কাটার ফলে খালের পাড় ধসে পড়ার উপক্রম হয়েছে। এ ছাড়া ওই জায়গা দিয়ে যে সরকারি হালটি রয়েছে সে হালটের অন্তত ১৫০ ফুট জায়গা কেটে গর্ত করে মাটি নেওয়া হয়েছে। গতকাল একটি এক্সকাভেটর দিয়ে কেটে ফেলা হালটের জায়গা ভরাট করতে দেখা যায়। তবে খালের পাড় থেকে মাটি কেটে হালটের জমি ভরাট করায় খালের পাড় ধসে পড়ার উপক্রম হয়েছে।

              ওই এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় এক মাস আগে আওয়ামী লীগ নেতা জিল্লুর রহমান খালের পাড়ে তাঁর নিজের জায়গার মাটি কেটে বিক্রি করা শুরু করেন। মাটি কাটতে কাটতে জিল্লুরের নিজের জায়গার সঙ্গে সরকারি হালট ও খালপাড়ের জমির মাটিও কেটে বিক্রি করে দেন তিনি। এক ট্রাক মাটি তিনি ৬০০ টাকা করে বিক্রি করেছেন।

              নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই এলাকার দুই বাসিন্দা বলেন, এক সপ্তাহ আগে এ ব্যাপারে এলাকাবাসী প্রতিবাদমুখর হয়ে ওঠেন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এক নির্বাহী হাকিম ও পৌরসভার সার্ভেয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

              পাউবোর ফরিদপুর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ বলেন, মদনতলী খালের পাড়ের মাটি কেটে বিক্রি করে দেওয়ার খবর তাঁর জানা নেই। তিনি অবিলম্বে কর্মকর্তাদের ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32735/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                পুলিশের ‘ভুলে’ নিরপরাধ হয়েও দুর্বিষহ অবস্থায় ৬ পরিবার!



                রাজশাহী নগরীর শিরোইল কলোনির বাসিন্দা রিকশাচালক জয়নাল। স্ত্রী ও ছোট ছেলেকে নিয়ে তার সংসার। বড় ছেলে বিয়ে করে আলাদা থাকেন। জয়নাল বয়সের কারণে রিকশা চালানো বাদ দিয়েছিলেন। স্ত্রী আশা বেগমও গোদ রোগে আক্রান্ত। ফলে সংসার ও মায়ের চিকিৎসার জন্য পড়ালেখা ছেড়ে রিকশা চালাতে শুরু করেন ছোট ছেলে বাপ্পি। কিন্তু বিধি বাম! সেই বাপ্পি এখন কারাগারে। তাকে মুক্ত করতে টাকার প্রয়োজন। এজন্য অসুস্থ আশা বেগম কাজ নিয়েছেন অন্যের বাড়িতে। আর ছেলেকে মুক্ত করতে বৃদ্ধ বয়সে পেডেলে পা রেখেছেন জয়নাল।

                পরিবারের সদস্যদের দাবি, রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে রাজশাহীতে খুন হওয়া যুবলীগ কর্মী রাসেল হত্যা মামলার আসামির নামের সঙ্গে মিল থাকায় নিরাপরাধ হওয়ার পরেও আড়াই মাস ধরে কারাভোগ করছেন বাপ্পি।
                শুধু জয়নালের পরিবারই নয়, শিরোইল কলোনির আরও পাঁচটি পরিবারের প্রায় একই দশা। পরিবারগুলোর সদস্যদের অভিযোগ, পুলিশের ‘ভুলে’ তাদের সন্তানরা আজ হত্যা মামলার আসামি। তারা নিজেদের ‘নিরপরাধ’ সন্তানদের মামলা থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানান।
                জানা যায়, গত বছরের ১৩ নভেম্বর পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ ও মহানগর বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় খুন হন যুবলীগকর্মী সানোয়ার হোসেন রাসেল। এ ঘটনায় রাসেলের ভাই মনোয়ার হোসেন রনি বাদী হয়ে ওইদিন রাতে নগরীর চন্দ্রিমা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়।
                তবে মামলা হওয়ার আগেই ঘটনার দিন সন্ধ্যায় পুলিশ শিরোইল কলোনি থেকে জয়নাল আবেদীনের ছেলে বাপ্পি (১৯), নুর মোহাম্মদ সরদারের ছেলে মো. শাহীনুর (২৪), মানিক মিয়ার ছেলে শুভ (২১), বাবু ইসলামের ছেলে চঞ্চল (১৯), মো. জালাল উদ্দীনের ছেলে মো. কালাম উদ্দীন, আবুল কালাম চৌধুরীর ছেলে মো. মোজাহিদুল ইসলাম অভ্রকে আটক করে। পরে তাদেরকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।
                এদের মধ্যে কালাম ও অভ্র গত বছর জেএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। কিন্তু গ্রেফতার হওয়ায় একটি পরীক্ষা দিতে পারেনি। তাদের বয়স ১৫ বছর হলেও এজাহারে ১৯ বছর দেখানো হয়। পরে তারা দু’জন কিশোর আদালত থেকে জামিন পায়।
                এছাড়া মামলার এজহারে মো.শাহিনের নাম উল্লেখ থাকলেও পুলিশ গ্রেফতার করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং বিভাগের সান্ধ্যকোর্সের শিক্ষার্থী শাহীনুরকে।
                গত ২৯ জানুয়ারি সরেজমিনে শিরোইল কলোনিতে গেলে কারাগারে থাকা চার তরুণের বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের।
                বাপ্পির মা আশা বেগম বলেন, ‘আমার বেটা সংসার চালাইতো। মার্ডারের দিন ও ঘরেই ছিল। সন্ধ্যায় মোড়ের সামনে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিলো। পুলিশ আসল বাপ্পিকে না ধরে আমার বেটাকে নিয়ে গেছে। পুলিশ আমাদের কথা শুনছেই না। জেলহাজতে গেলে টাকা লাগে। আমি গরীব মানুষ, পায়ের রোগের জন্য হাঁটতেও পারি না। তবু ছেলের জন্য অন্যের বাড়িতে কাজ করছি। বেটার বাপেরও বয়স হইছে, কাজ করতে পারে না। কিন্তু টাকার জন্য রিকশা চালায়। রিকশার লাইসেন্স না থাকায় শহরেও যেতে পারে না। বাবা তোমরা সাংবাদিক, আমার ছেলের জন্য কিছু করো,’ বলেই দু’চোখের পানি ছেড়ে দেন আশা।
                এসময় পাশে দাঁড়িয়ে থাকা শুভর বাবা মানিক মিয়া অনেকটা হতাশার সুরে বলেন, ‘আমার বেটার কোনও দোষ নেই। বাপ্পির সঙ্গে বসে ছিল মোড়ের ওপর। পুলিশ বাপ্পির সঙ্গে যারা ছিল সবাইকে ধরে নিয়ে গেছে।’
                মানিক মিয়া আরও বলেন, ‘আমি একজন টিকিট মাস্টার, দিনে তিনশ’ টাকা বেতন পাই। এ টাকা দিয়ে সংসার চালাতেই কষ্ট হয়। তার ওপর স্থানীয় কোর্ট থেকে ছেলের জামিন না হওয়ায় উকিল বলেছে হাইকোর্ট থেকে জামিন নিতে। এর জন্য লাখ টাকা লাগবে, এত টাকা কোথায় পাবো? এই চিন্তায় আমার গত দুই মাস ধরে ঘুম নাই।’
                ঘটনার দিনের বর্ণনা দিতে গিয়ে শাহীনুরের মামা অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট সাইফুল ইসলাম জানান, ঘটনার দিন শাহীনুর ইন্টার্নশিপের কাজে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছিলেন। সন্ধ্যায় রাজশাহীতে ফিরে কলোনির একটি দোকানে শেভ করাচ্ছিল। সেখান থেকে পুলিশ তাকে আটক করে। বিষয়টি জানতে পেরে থানায় যান সাইফুল ইসলাম এবং শাহীনুরকে আটকের কারণ জানতে চান। পুলিশের সঙ্গে এ নিয়ে সাইফুল ইসলামের তর্কও হয়। পরে বাকিদের পরিবারের লোকেরা থানায় গেলে পুলিশ আটকদের ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাস দেয়। রাত ১২টার দিকে মনোয়ার হোসেন রনি থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করেন। এসময় পুলিশ কৌশলে আটকদের বাবা-মা’র নাম জেনে তা এজাহারে দিয়ে দেয়।
                এ বিষয়ে জানতে চাইলে চন্দ্রিমা থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মামলার এজাহারে যাদের নাম ছিল তাদেরকেই গ্রেফতার করা হয়েছে।’
                এসময় মামলার আগেই আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ফোন কেটে দেন। এরপর একাধিকবার ফোন করেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
                ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা জানান, ঘটনার পর থেকে বাদীর সঙ্গে একাধিকবার তারা যোগাযোগ করেছেন। বাদী এজাহার থেকে তাদের সন্তানদের নাম মুছে দেবেন বললেও এখনও তা করেননি।
                জানা যায়, রাসেল হত্যাকাণ্ডের পর এলাকাবাসী নগর জুড়ে পোস্টার সাঁটায়। পোস্টারে হত্যাকাণ্ডে জড়িত দাবি করে বাপ্পি, শাহিনসহ আট জনের নাম ও ছবি ছাপানো হয়। সেখানে গ্রেফতার শাহীনুর, বাপ্পি, শুভ, চঞ্চল কারো ছবি নেই।
                এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা বলছেন, হত্যাকাণ্ডের স্থানের আশপাশে বেশ কয়েকটি সিসি ক্যামেরা রয়েছে। সেখানে হামলাকারীদের ছবি সংরক্ষিত আছে। কিন্তু পুলিশের সেদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই। নিরপরাধ ও নিরীহদের পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে।
                তারা অভিযোগ করছেন, মূল আসামিদের আড়াল করতেই পরিকল্পিতভাবে পুলিশ এমনটা করেছে। কারণ হিসেবে তারা বলছেন,ঘটনার দিন মধ্যরাতে থানায় মামলা হলেও এরআগে সন্ধ্যাতেই ওই ছয়জনকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাদের নামে মামলা হয়।
                মামলার বাদী মনোয়ার হোসেন রনি বলেন, ‘ঘটনার দিন রাতে মামলা দায়ের করেছিলাম। কিন্তু মামলার মূল আসামিরা কেউ এখনও গ্রেফতার হয়নি।’
                গ্রেফতাররা আসল আসামি কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি প্রশাসনকে জিজ্ঞাসা করুন। আমি কিছু বলতে পারবো না।’
                এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন,‘মামলার তদন্ততো আর গ্রেফতারদের পরিবার করবে না, যারা তদন্ত করছে তারাই এই বিষয়টি ভালো বুঝেছে।’
                তবে মামলা হওয়ার আগে তাদেরকে কেন আটক করা হয়েছিল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি কিছু জানেন না বলে মন্তব্য করে ফোন কেটে দেন। পরে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

                সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/09/32763/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment

                Working...
                X