Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৫ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১০ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৫ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১০ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    নাগরিকত্বের প্রতিশ্রুতি পেলে বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ ভারতে চলে আসবে




    নাগরিকত্বের প্রতিশ্রুতি পেলে অর্ধেক বাংলাদেশি ভারতে চলে আসবে বলে মন্তব্য করেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় মালাউন মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি।

    রোববার হায়দ্রাবাদে এক অনুষ্ঠানে সে এমন মন্তব্য করে। রেড্ডি বলেছে, ভারতে আসার জন্য বাংলাদেশিরা মুখিয়ে আছে। শুধু নাগরিকত্বের প্রতিশ্রুতি পেলে বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ ভারতে চলে আসবে। সে দেশ অর্ধেক খালি হয়ে যাবে।

    বিজেপির এ নেতা বলেছে, ‘বিরোধীরা অনুপ্রবেশকারীদের নাগরিকত্বের দাবি জানাচ্ছে। দেশের ১৩০ কোটি নাগরিকের মধ্যে একজনের বিরুদ্ধেও যদি সিএএতে কিছু বলা হয়ে থাকে কেন্দ্রীয় সরকার তা পর্যালোচনা করতে প্রস্তুত, তবে তা কখনই পাকিস্তানি বা বাংলাদেশি মুসলিমদের জন্য নয়।’

    সূত্র: এই সময়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32798/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মন্দিরের অন্তর্দ্বন্দ্বীয় কলহের ভুয়া ভিডিও দিয়ে ‘মুসলিমবিদ্বেষ’ উসকে দিচ্ছে বিজেপি সন্ত্রাসীরা



    বাংলাদেশের একটি মন্দিরে হামলা চালানো হচ্ছে, এমন একটি ভিডিও ভারতের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন দেশটির বিজেপি সন্ত্রাসীরা।

    গত কয়েক দিন ধরেই ওই ভিডিওটি অনেক ভারতীয়র ফেসবুক টাইমলাইন ও টুইটার হ্যান্ডেলে ভাসছে।

    এসব ভারতীয়র দাবি– বাংলাদেশে হিন্দু মন্দিরে ‘মুসলিম জিহাদি বাহিনী’ এই বর্বর আক্রমণ চালিয়েছে।

    দেশটিতে মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইন সংশোধনী পাস নিয়ে চলমান উত্তেজনার মধ্যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে।

    এবং তা পরিস্থিতির আগুনে ঘি ঢালছে।

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ধর্মীয় নির্যাতন এখনও অব্যাহত রয়েছে এমন খবর প্রচার করে ভিডিও শেয়ার করে অনেকেই মোদি সরকারের এনআরসিকে সমর্থন জানিয়েছেন।

    অথচ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিষয়টি আদৌ তেমনটি নয়। মুসলিম জিহাদি বাহিনী নামে কোনো গ্রুপের অস্তিত্ব ছিল না ওই ঘটনায়। ভিডিওতে দেখা সংঘর্ষটি ছিল ওই মন্দিরের অন্তর্দ্বন্দ্বীয় কলহ। গত ১৭ জানুয়ারি নেত্রকোনার এক ইসকনের মন্দিরে এ ঘটনাটি ঘটে।

    এ বিষয়ে ওই মন্দিরের প্রেসিডেন্ট জয়রাম দাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘হামলাটিকে নিয়ে সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো হচ্ছে ভারতে। বিষয়টি আদৌ তেমনটি ছিল না। একটি দেবোত্তর সম্পত্তির জবরদখল ঠেকানোর জন্য মন্দিরের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে এ হামলার ঘটনা ঘটে।’

    তিনি বলেন, ‘২৫ হিন্দু ও তাদের মদদদাতা কয়েকজন মুসলমান মিলে ওই জমিটি জবরদখল করে রেখেছে। সেই বিষয়টি নিয়েই ঘটনাটি আবৃত। এখানে বাইরের কোনো গোষ্ঠী এসে হামলা চালায়নি। এটি মূলত হিন্দুদের নিজেদের মধ্যে জমিসংক্রান্ত একটি গণ্ডগোল মাত্র।’

    ভিডিওটি নিয়ে গবেষণা করেছে ভারতে দুটি নির্ভরযোগ্য মিডিয়া ফ্যাক্ট চেক টিম- ‘দ্য কুইন্ট’ ও ‘অল্ট নিউজ’।

    তাদের বক্তব্যও ওই মন্দিরের প্রেসিডেন্ট জয়রাম দাসের সঙ্গে মিলে গেছে।

    দল দুটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন বলে ভারতের সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ওই ভিডিওটির সঙ্গে ইসলামী জিহাদি হামলার দূরতম কোনো সম্পর্ক নেই। একটি জমির দখল কেন্দ্র করে স্থানীয় হিন্দুদের সঙ্গে মন্দির কর্তৃপক্ষের সংঘর্ষ ঘটে। হামলাকারীরা প্রায় সবাই ছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী। এ হামলার ঘটনা মন্দিরের কর্মকর্তারা স্বীকারও করেছেন। নেত্রকোনার থানা পুলিশের এজাহারেও একই বক্তব্য রয়েছে।

    ওই ঘটনায় নেত্রকোনা পুলিশের কাছে দায়ের করা এফআইআরে মন্দির কর্তৃপক্ষ যাদের নামে অভিযোগ করেছে, তাদের বেশিরভাই হিন্দু ধর্মাবলম্বীর।

    তারা হলেন— শান্তা সরকার, ছায়া সরকার, রূপম চৌহান, রাজন চৌহান, মোহাম্মদ পরশ, হিমেল মিঞা, শরিফ আহওয়াল, বিশ্ব সরকার, তাপস সরকার, উজ্জ্বল সরকার।

    উল্লেখ্য, জানুয়ারি মাসের এ ঘটনার সপ্তাহখানেক পর ‘এফএম হিন্দু’ নামে ভারতের দক্ষিণপন্থী হিন্দুদের একটি গ্রুপ ফেসবুকে সেই ঘটনার ভিডিওটি আপলোড করে ক্যাপশন দেয়– ‘বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ইসকন মুক্তারপুর মন্দিরে হামলা চালিয়েছে মুসলিম জিহাদি বাহিনী। তিনজন ভক্ত মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।’

    গত ২০ জানুয়ারি জগদীশ মুরারি দাস নামে একজন ভারতীয় হিন্দু ধর্মপ্রচারক নিজের ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে একই গুজব ছড়ান।

    তার ওই পোস্ট টুইট করেন বিজেপি সমর্থিত জনসঙ্ঘ দলের প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের চয়ন চ্যাটার্জি।

    নিজের টুইটার হ্যান্ডলে তিনি লেখেন– ‘ইসকনের নেত্রকোনা মুক্তারপুর মন্দিরে হামলা চালিয়েছে মৌলবাদী গোষ্ঠী। তিনজন কৃষ্ণভক্ত গুরুতর আহত। শুধু দেখুন– বাংলাদেশে হিন্দুরা আজও কতটা বিপদের মুখে। ভারতে যারা নাগরিকত্ব আইন ও এনআরসির বিরোধিতা করছেন তারা জবাব দিন।’

    একই বক্তব্য দিয়ে ২৩ জানুয়ারি সেই ভিডিও টুইট করেন বিজেপির যুব শাখার তথ্যপ্রযুক্তি সেলের আহ্বায়ক অভিজিৎ বসাক। সেখানে তিনি লেখেন– ‘হিন্দুরা বাংলাদেশে নিরাপদ নয়’।

    পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি রিটুইট করে অভিজিৎ বসাকের সেই টুইট ।

    এভাবেই বাংলাদেশকে দোষারোপ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজবের টুইট ঝড়ে মেতে ওঠেন বিজেপি ও তার অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা।

    সূত্র: যুগান্তর


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32793/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কলকাতায় নাগরিকত্ববিরোধী সভায় মাইক হাতে ‘আজাদি আজাদি’ স্লোগানে ঝড় তুলল ছোট্ট শিশু


      লাল-হলুদ ফুল ছোপের জ্যাকেটের হাতা কনুই পর্যন্ত গোটানো। কপালে বাঁধা কালো ফিতায় ‘নো এনআরসি, নো সিএএ’। ছোট্ট চেহারাটায় প্রচণ্ড তেজ। একহাতে মাইকটা শক্ত করে চেপে ধরা। মুঠো করা আরেক হাত উপরে তুলে শরীরটা ঝাঁকিয়ে স্লোগান তুলছে ‘হাম ক্যায়া চাহতে…’।

      ভিড় থেকে গলা মিলিয়ে উত্তর আসছে, ‘আজাদি-আজাদি’। বুধবার ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত ১২টা। কিন্তু ছোট্ট একরত্তি শিশুটি এতটুকু ক্লান্ত নয়। ‘আজাদি আজাদি’র স্লোগানে ঝড় তুলে চলেছে সে। বড়রা বললেও হাত থেকে মাইক্রোফোন ছাড়তে নারাজ ৬ বছরের আইসান আলী।

      দ্বিতীয় শ্রেণির ওই বালক রোজই মা শামা পারভিনের হাত ধরে চলে আসে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার রাজাবাজারের ধরনা মঞ্চে। রাত বাড়লেও চোখে ঘুম নেই ছোট ছেলেটির।

      বরং বড়রা যখন স্লোগান দেয়া থেকে বিরত থাকেন, তখন আইসান নিজেই ‘আজাদি’ কিংবা ‘হাল্লা বোল’ স্লোগান তুলে আলোড়ন সৃষ্টি করে। তাকে সঙ্গ দেয় অন্যান্য খুদেরা। খবর এনডিটিভির ও দ্য কুইন্টের।

      ভারতজুড়ে প্রায় ২ মাস ধরে অব্যাহত রয়েছে বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) ও নাগরিক তালিকা (এনআরসি) বিরোধী বিক্ষোভ। তবে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভগুলো হচ্ছে রাজধানী নয়াদিল্লির জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, উত্তরপ্রদেশের শাহিনবাগ, পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায়, কেরালা, সিলামপুর ও পাঞ্জাবের অমৃতসরে।

      এমনকি ভারতের বাইরে বিশ্বের নানা প্রান্তেই এ বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। এ বিক্ষোভে ধর্ম-বর্ণ-জাত নির্বিশেষে সমাজের সব স্তরের মানুষ অংশ নিয়েছেন। মুসলিমবিরোধী নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় ছেলের গলায় ‘আজাদি’ স্লোগান শুনে উচ্ছ্বসিত তার মা শামাও।

      বললেন, ‘দেখুন, একটা বাচ্চা মন থেকে আজাদির কথা বলছে। কিন্তু মোদি তা শুনতে পাচ্ছেন না। আসলে এসব শুনলে যে মোদিই গদি থেকে পড়ে যাবে। ছেলের জন্য আমি গর্বিত।’ ছোট্ট আইসানের উৎসাহের প্রশংসা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। ধরনায় শামিল তরুণী সাহিনা জাভেদ বলছেন, ‘এ লড়াই তো আমাদের সবার।

      বাড়িতে গিয়ে শিশুরাও শুনছে তাদের বাবা-মা এবং অন্যদের লড়াইয়ের কথা। ধরনা মঞ্চে এসে নিজের চোখে দেখছে। তা থেকেই শিশুরাও শিখে গিয়েছে আজাদির স্লোগান।’ রাজাবাজার মোড়ে এপিসি রোডের উপরেই তেরঙা কাপড় ঘিরে তৈরি করা হয়েছে নাগরিকত্ববিরোধী সভার মঞ্চ।

      সেখানে ঢোকার মুখেই এক পাশে টাঙানো বিশাল জাতীয় পতাকা। শীতের হিমেল হাওয়া, শিশির উপেক্ষা করে রাস্তায় বসেই এনআরসি ও সিএএর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে বসেছে প্রবীণ থেকে তরুণ প্রজন্ম। রাত বাড়লেও খামতি ছিল না তাদের উৎসাহে।

      তাই তো একরত্তি শিশুকে চাদরে মুড়ে নেয়ার ফাঁকেই মঞ্চ থেকে ভেসে আসা স্লোগানে তাল মিলিয়ে গৃহবধূ নাসিমা বললেন, ‘কাগজ দেখাব না।’

      ঠাণ্ডা লাগুক। যেভাবে হোক বাঁচাতে হবে দেশের মাটি। এটাই এখন সবার একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মনে করেন বৃদ্ধা মুন্নি বেগম। তার কথায়, ‘সব কষ্ট সহ্য করা যায়। দেশ ভাগের ক্ষত যে প্রতি মুহূর্তে যন্ত্রণা দেয়। তাই সেটা বাচ্চা-বড় সবাইকে একজোট হয়ে আটকাতেই হবে।’


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32802/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাংলাদেশীদের তাড়ানোর দাবিতে মুম্বাইয়ে হিন্দুত্ববাদীদের সমাবেশ



        কথিত অবৈধ বাংলাদেশীদের তাড়ানোর দাবিতে ভারতের বাণিজ্যিক নগরী মুম্বাইতে লক্ষাধিক মানুষের মিছিল ও জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

        গত রোববার রাজ্যটির প্রভাবশালী রাজনৈতিক দল হিন্দুত্ববাদী দল ‘মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা’ দেশ থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়নের দাবিতে ও নতুন নাগরিকত্ব আইনের সমর্থনে এই জনসভার ডাক দিয়েছিল বলে বিবিসি জানিয়েছে।

        জনসভায় দলনেতা রাজ ঠাকরে ঘোষণা করেন, ‘ভারত কোনও ধর্মশালা নয়, এখান থেকে বাংলাদেশী ও পাকিস্তানিদের তাড়িয়েই ছাড়া হবে।’

        বিবিসির খবরে বলা হয়, মুম্বাইয়ের গোরেগাঁওতে হিন্দু জিমখানা গ্রাউন্ড থেকে শহরের দক্ষিণ প্রান্তে আজাদ ময়দান পর্যন্ত রাজ ঠাকরের দল মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা এদিন যে বিশাল পদযাত্রার আয়োজন করেছিল, ওই শহরে এত বড় মাপের জমায়েত অনেকদিন হয়নি।

        বিবিসি মারাঠির সংবাদদাতা ময়ূরেশ বলছিলেন, ‘দলের গেরুয়া পতাকা নিয়ে হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক এদিন যেন মুম্বাইকে গেরুয়াতে রাঙিয়ে তুলেছিল। অচল করে ফেলেছিল মেরিন ড্রাইভ।’

        আর এই জনসভার প্রধান দাবিই ছিল ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করা বাংলাদেশী ও পাকিস্তানিদের এদেশ থেকে তাড়াতে হবে।

        উগ্র হিন্দুত্ববাদী দল শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের ভাইপো রাজ ঠাকরে শিবসেনা থেকে বেরিয়ে এসে নিজের দল ‘মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা’ গড়েছিলেন প্রায় চোদ্দ বছর আগে।

        কথিত বাংলাদেশীদের তাড়ানোর ইস্যু এক সময় দিল্লিতে বিজেপির বড় রাজনৈতিক হাতিয়ার ছিল।

        যদিও দিল্লির সাম্প্রতিক নির্বাচনে অবশ্য সেটা তেমন কোনও ইস্যু হয়নি।

        কিন্তু ইদানীং দেখা যাচ্ছে দক্ষিণ ভারতের ব্যাঙ্গালোরে বা পশ্চিম ভারতের মুম্বাইতে সেটাকে বড় ইস্যু করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32788/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          এবার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গেল কলকাতায়



          এবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধ্যান পাওয়া গেছে। সম্প্রতি কলকাতার দক্ষিণ শহরতলীর মুকুন্দপুরের আরএনটেগোর হাসপাতালে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করতে গেলে এক বৃদ্ধের শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়।

          হাসপাতাল সূত্রের বরাতে রাজ্যটির গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, আক্রান্ত বৃদ্ধের বাড়ি যাদবপুরের পোদ্দার নগর এলাকায়। খবর ছড়িয়ে পড়লে হাসপাতালে উপস্থিত অন্যান্য রোগীর লোকজনও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অনেকেই হাসপাতাল থেকে তাদের রোগীকে ছাড়িয়ে নিতে চাইছেন।

          ডা. অরিন্দম বিশ্বাস বলেন, বার্ধক্যজনিত সমস্যার পাশাপাশি বৃদ্ধের কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা আছে। যার কারণে সাধারণ ভাইরাসটি ঠেকানোর মতো শক্তি তার নেই।

          ‘সাধারণ করোনা ভাইরাসটি আর পাঁচটা ভাইরাসের মতোই। এক্ষেত্রে ভাইরাস জ্বরের কোনো ওষুধ নেই। প্রতিরোধ করার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। বাতাসের মাধ্যমে যেন এর জীবাণু না ছড়ায় সেজন্য মাস্ক পরিধান করে চলাচল করাই উত্তম’।

          প্রসঙ্গত, চীনের উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসে এখন পর্যন্ত ভারতে অন্তত ৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে শুধু কেরালাতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ জন।

          এদিকে করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত চীনের মূল ভূখণ্ডে মৃতের সংখ্যা ৮১১ জনে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে ২০ হাজারেরও বেশি রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। যার মধ্যে ১১৫৪ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32785/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ৩ দিন পর তরুণীকে ফেরত দিল সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে



            ফিল্মি স্টাইলে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার ৩ দিন পর ফেরত দেয়া হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলোচিত অপহরণ ঘটনার শিকার সেই তরুণীকে। বৃহস্পতিবার জেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের শীর্ষ প্রভাবশালী এক নেতার ছেলে শহরের পূর্ব মেড্ডার ওই তরুণীকে নিয়ে যায়। এরপর শনিবার রাতে পৌরসভার সংক্ষিত আসনের এক নারী কাউন্সিলরের মাধ্যমে তাকে ফেরত দেয়া হয়।

            তরুণীর বড় মামা হাজী নাজমুল ইসলাম দারু জানান, মহিলা কাউন্সিলরকে নেতার বাসায় ডেকে নিয়ে তার কাছে মেয়েকে হস্তান্তর করা হয়।

            তার সাথে আমার বোনও ছিল। এসময় বলা হয়েছে- পরবর্তীতে যা করার করবে। এক মাস সময় নিয়েছে।

            এরপর বিয়ে করাবে বলে একটা আশ্বাস দেয়া হয়েছে।
            পৌরসভার সংরক্ষিত ১,২ ও ৪ নং ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর হোসনে আর বাবুল জানান, রাত ৯টার দিকে ওই নেতার বাসা থেকে মেয়েকে নিয়ে আসেন। সে নেতার এক আত্মীয়ের বাসায় ছিল। সেখান থেকে এনে তাদেরকে দেয়া হয়।
            তিনি বলেন, বিয়ের কোন কথা আমি জানি না।

            শনিবার রাত থেকেই মেয়ে পরিবারের হেফাজতে রয়েছে। তবে দুপুরে ওই তরুণীর বাড়িতে গিয়ে পাওয়া যায়নি কাউকে। মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর তার মা ঘর তালাবদ্ধ করে আত্মগোপনে রয়েছে। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নিলে বাড়িছাড়া করার হুমকি দেয়া হয় তাকে।

            তরুণীর পিতা শহরের পূর্ব মেড্ডা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এলাকার হাজী ইউসুফ। ১৫-১৬ বছর আগে তার মৃত্যুর পর থেকে একমাত্র কন্যাকে নিয়ে মেড্ডার ওই বাড়িতে বসবাস করে আসছিলেন তার স্ত্রী । স্থানীয় আনন্দময়ী উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশুনা করার পর আর পড়াশুনা করেনি ওই তরুণী। জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ এক নেতার ছেলের এই কীর্তি ‘টক অব দি টাউনে’ পরিণত হয়।

            সূত্রঃ বিডি প্রতিদিন


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32773/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আবার শীর্ষে রাজধানী ঢাকা



              মারাত্মক বায়ুদূষণের কারণে রবিবার সকালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ফের শীর্ষ অবস্থানে উঠে এসেছে।

              রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টা ৪৪ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ঢাকার স্কোর ছিল ২৫৮, যার অর্থ হচ্ছে এ শহরের বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর।’

              একিউআই মান ২০১ থেকে ৩০০ হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়, যার কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারে নগরবাসী। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। ভারতের দিল্লি ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২৫৭ ও ২৫৫ একিউআই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

              প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়। জনবহুল ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বাতাস নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। বিশ্বব্যাংক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান কারণ হিসেবে এ শহরের চারপাশে অবস্থিত ইটভাটাকে চিহ্নিত করা হয়েছে।

              সূত্রঃ ইউএনবি


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32781/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                বাংলাদেশ | জানুয়ারিতে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় ৫৯৭ জন লোক নিহত!


                চলতি বছরের জানুয়ারিতে ৫৩১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে মোট ৫৪৭ জন নিহত ও ১১৪১ জন আহত হন। একই সময় রেলপথে ৪৩টি দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত, ১০ জন আহত হন। নৌ-পথে ১৭টি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত, ৫৮ জন আহত এবং ৩০ জন নিখোঁজ হন। আর সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় মোট নিহতের সংখ্যা ৫৯৭ জন।

                বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। দেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি প্রতিবেদনের তথ্য জানিয়েছে।

                এতে বলা হয়, জানুয়ারিতে সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্তদের মধ্যে ১৬১ জন পথচারী, ১৯১ চালক, ৯১ পরিবহন শ্রমিক, ১৪৬ শিক্ষার্থী, ১০ শিক্ষক, ১২ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৩৯ নারী, ৫৫ শিশু, ২ সাংবাদিক, ৫ চিকিৎসক, এক প্রকৌশলী, এক মুক্তিযোদ্ধা এবং ১২ জন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে।

                এর মধ্যে নিহত হন ১৪০ জন চালক, ১৩৭ পথচারী, ৮২ নারী, ৬৮ ছাত্র-ছাত্রী, ৪৩ পরিবহন শ্রমিক, ৩৭ শিশু, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৯ নেতাকর্মী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ৭ সদস্য, ৪ চিকিৎসক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ১, শিক্ষক ৭ এবং প্রকৌশলী ১ জন।

                ১৭.৭৯ শতাংশ বাস, ২৫.৩৬ শতাংশ ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান, ৫.৯৭ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস, ৯.১৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ২০.৩১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ৯.১৬ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ১২.২১ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।

                ৫৯.১৩ শতাংশ গাড়ি চাপা দেয়ার ঘটনা, ১৮.০৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৭.৭০ শতাংশ খাদে পড়ে, ৩.৩৮ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.৭৫ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং ০.৯৪ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

                পরিসংখ্যানের তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসের তুলনায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে পথচারীকে গাড়ি চাপা দেয়ার ঘটনা ৩.৯৭ শতাংশ, বেপরোয়া গতির কারণে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ১৭.০৭, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ার ঘটনা ৮.০৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

                দুর্ঘটনার ধরণ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এ বছর মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৪১.৬১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২৯ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ২১.২৮ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়। এ ছাড়া সারাদেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৪.৭০ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ২.৪৪ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০.৯৪ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংঘটিত হয়।

                ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে জাতীয় মহাসড়কে ১.৬০ শতাংশ, ফিডার রোডে ১.৯১ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পায়েছে।

                জানুয়ারিতে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংগঠিত হয় ১৬ তারিখে, ৩২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৮ জন নিহত ৭৩ জন আহত হয়। সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা হয় ২৬ জানুয়ারি, ৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত ৮ জন আহত হয়।

                জেডএ/পিআর


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32807/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়াতে পারেন সহজ কিছু উপায়ে



                  আমরা অনেকেই ইন্টারনেটের ধীর গতি নিয়ে বিরক্ত বোধ করি। ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলেও অনেক সময় দেখা যায় সংযোগ রয়েছে কিন্তু গতি একেবারেই নেই। অর্থাৎ ইন্টারনেট স্পিড নেই। তবে এই সমস্যা হতে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে! চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়াবেন-

                  ১. রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন করুণ:
                  ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়াতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে।

                  অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়ে থাকে। এটা মোটেও উচিত নয়। আবার অনেক সময় রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না।

                  যে কারণে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো এবং রিসিভ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত, যাতে রাউটারটি সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে অথবা সংকেত রিসিভ করতে পারে।

                  ২. ওয়্যারলেস রাউটারে উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা:
                  অনেক সময় রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করেও ইন্টারনেটের গতি উন্নত বা বাড়ানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করতে পারেন। রাউটারের চারপাশে যদি অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।

                  কারণ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।

                  ৩.ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করুণ:
                  আপনি ইচ্ছে করলে রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়ানোর জন্য একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই রিপিটার রাউটার এবং সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে। কম দামে বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন।

                  ৪. ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ করা:
                  অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি স্লো হতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একইসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কমে যাবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করতে হবে। তাহলে দেখবেন ইন্টারনেটের স্পিড আগের থেকে অনেক বেড়েছে। তাছাড়াও অনেক সময় ইন্টারনেটের গতি কমে গেলে রাউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে নিলেও কাজ হয়। রাউটারটি রিস্টার্ট দিলে আবার গতি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।

                  সূত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/10/32774/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment

                  Working...
                  X