Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২১শে জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২১শে জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    সোভিয়েত বাহিনীর মতোই শেষ পরিণতি হবে মার্কিন সেনাদের



    যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্দেশ্য করে তালেবানদের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে সাবেক সোভিয়েত বাহিনীর পরাজয় থেকে শিক্ষা নিতে হবে মার্কিনীদেরকে। মার্কিনিরা আফগানিস্তানে জোর করে থেকে যেতে চাইলে তাদেরকে সেই পরিণতি ভোগ করতে হবে যা ভোগ করেছিল সাবেক সোভিয়েত ইউনয়ন।

    আফগানিস্তান থেকে সকল মার্কিন সেনাকে সরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে তালেবান। আফগানিস্তানের তালেবান আবারো দেশটি থেকে সকল মার্কিন সেনাকে সরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তালেবানের একটি সমঝোতা চুক্তি সই হতে যাচ্ছে বলে যখন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম খবর দিচ্ছে তখন তালেবান ওয়াশিংটনের প্রতি এ আহ্বান জানাল।

    মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমস গত সপ্তাহে তালেবানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চলমান আলোচনার কথা উল্লেখ করে জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছেন। শর্তটি হচ্ছে, দু’পক্ষের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের এক সপ্তাহ আগে থেকে তালেবানকে সহিংসতা বন্ধ রাখতে হবে। এক সপ্তাহ আফগানিস্তানের কোথাও তালেবান সশস্ত্র হামলা না চালালে বোঝা যাবে তারা চুক্তির শর্ত মেনে চলবে।

    উল্লেখ্য যুক্তরাষ্ট্র গত প্রায় এক বছর যাবত আফগান সরকারকে পাশ কাটিয়ে তালেবানের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা চালিয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33112/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    সাবেক সোভিয়েত বাহিনীর লাঞ্ছনাকর পরাজয় থেকে শিক্ষা নিতে হবে মার্কিনীদের: তালেবান



    1989 সালের 15 ফেব্রুয়ারি, দিনটি ছিল তৎকালীন সুপারপাওয়ার দাবিদার সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া) কুফ্ফার সৈন্যদের আফগানিস্তান থেকে “আমু দরিয়া” হয়ে পলায়নের সর্বশেষ দিন, আফগান মুজাহিদদের সাথে দীর্ঘ যুদ্ধের পর এদিন লাঞ্চনা ও অপমানের গ্লানি নিয়েই পরাজিত হয়ে আফগান ছাড়ে তৎকালীন এই সুপারপাওয়ার।

    সোভিয়েত ইউনিয়নের পরাজয়ের বিষয়ে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত ইসলামী ইমারাত তাদের এক বিবৃতিতে ক্রুসেডার আমেরিকানদের লক্ষ্য করে বলেছেন,
    যদি বর্তমানে ন্যাটো এবং এর মিত্রদের সামান্যতম জ্ঞান বুদ্ধি থাকে তবে তাদের সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তাদের গোলামদের থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।

    আর যদি আমেরিকা তার আক্রমণাত্মক সামরিক শক্তি এবং তাদের গোলামদের উপর আশাবাদী হয়ে এখানে দখলদারিত্ব বজায় রাখার স্বপ্ন দেখতে থাকে, তবে নিঃসন্দেহে আমেরিকাও সেই একই পরিণতি ভোগ করতে হবে, যা ইতিপূর্বে ভোগ করেছিল কমিউনিজমের অনুসারী সাবেক সোভিয়েত ইউনয়ন। প্রতিবছর তারা ১৫ ফেব্রুয়ারিকে পরাজয়ের বছর ধরে স্মরণ করে।

    এমনই এক সময় “ইমারতে ইসলামিয়া” ক্রুসেডার আমেরিকাকে লক্ষ্য করে এই বার্তাটি দিল যখন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো খবর দিচ্ছে যে, “আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আমেরিকার সঙ্গে তালেবানের একটি সমঝোতা চুক্তি সই হতে যাচ্ছে”

    মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমস গত সপ্তাহে তালেবানের সঙ্গে আমেরিকার চলমান আলোচনার কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শর্তসাপেক্ষে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে। শর্তটি হচ্ছে, দু’পক্ষের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের এক সপ্তাহ আগে থেকে তালেবানকে যুদ্ধ বন্ধ রাখতে হবে। এক সপ্তাহ আফগানিস্তানের কোথাও তালেবান অভিযান না চালালে বোঝা যাবে তারা চুক্তির শর্ত মেনে চলবে।

    অন্যদিকে তালেবান মুজাহিদিন ইতিপূর্বে তাদের বক্তব্য স্পষ্টরূপে জানিয়ে দিয়ে বলেছিল, সমঝোতা চুক্তি সম্পূর্ণ হওয়া এবং কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত যুদ্ধের ময়দানে কোন প্রভাব পড়বেনা, যতক্ষণ না আফগানিস্তান থেকে দখলদার সৈন্যরা পরিপূর্ণভাবে চলে যায়। যদি আমেরিকা সত্যিকার অর্থেই শান্তি চায়, তাহলে তাকে আগে সৈন্য প্রত্যাহার করতে হবে।

    বর্তমানে এটা স্পষ্ট হয়েগেছে যে কারা শান্তি চায় আর কারা বিবাদ চায়। কারণ চলমান এই আলোচনা ক্রুসেডার মার্কিন প্রশাসনের আচরণে বেশ কয়েকবার ভেঙ্গেও গেছে। ভারসাম্যহীন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজেই ঘোষণা দিয়ে আলোচনা বন্ধ করে দিয়েছিল একবার।

    সূত্র : পার্সটুডে


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33137/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মিল্লিয়ার শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে আবারও মালাউন পুলিশের হামলা, ১০০ জনেরও বেশি গ্রেফতার



      গত শুক্রবার তামিনলাড়ুতে সাম্প্রদায়িক সিএএ’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে ভারতীয় মালাউন পুলিশ হামলা চালায়। তামিনলাড়ুতে পুলিশি হামলার প্রতিবাদে আবার শনিবার দিল্লিতে জামিয়া মিল্লিয়ার শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এসময় মিল্লিয়ার শিক্ষার্থীদের উপর আবারও হামলা ও লাঠিচার্জ করে দিল্লি পুলিশ।

      বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে মিছিল নিয়ে বেরোলে প্রথমে পুলিশ ব্যরিকেড দেয়। পুলিশের ব্যারিকেড উপেক্ষা করে মিছিল সামনে এগিয়ে চললে মিছিলের নেতৃত্বে থাকা আসিফ ইকবাল, মিযান হায়দার, আয়েশাসহ বেশ কয়েকজনকে উঠিয়ে নেয় পুলিশ।

      এসময় নেতাদের ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাতে থাকা বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশ তাদের লাঠিচার্জ করতে শুরু করে। মিছিল থেকে ১০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

      সূত্র: দেওবন্দ ডেস্টক


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33097/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        জামিয়া মিল্লিয়ার শিক্ষার্থীদের লাইব্রেরিতে ঢুকে পেটাচ্ছে মালাউন পুলিশ, সিসিটিভির ভিডিও ভাইরাল



        ভারতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ)-এর প্রতিবাদ করার সময় দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় দিল্লি পুলিশ। গতবছরের ১৫ ডিসেম্বর তথা দু’মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশি তাণ্ডবের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

        ভিডিওতে খো যায়, লাইব্রেরিতে এক জায়গায় এক সঙ্গে গোল হয়ে বসে রয়েছেন অনেকে। আবার বই-খাতা খুলে একাই পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন কেউ কেউ। এমন অবস্থায় লাইব্রেরির মধ্যে উর্দিধারী পুলিশ সন্ত্রাসীদের দেখে হুলস্থুল পড়ে গেল চারিদিকে। মাথা বাঁচাতে টেবিলের নীচে আশ্রয় নিলেন কেউ। কেউ আবার সেঁটে গেলেন দেওয়ালে। তবে তাতেও রেহাই মিলল না। কখনও মাথায়, তো কখনও আবার পিঠে এসে পড়ল লাঠির বাড়ি। হাত তুলে মাথা বাঁচাতে গেলে সেই হাতেই এসে পড়ল এলোপাথাড়ি লাঠির ঘা।

        লাইব্রেরিতে ঢুকে কার্যত একতরফা তাণ্ডব চালাতে দেখা গেল দিল্লি পুলিশকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া এবং প্রাক্তনীদের নিয়ে গঠিত জামিয়া কো-অর্ডিনেশন কমিটির তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় ৪৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিয়োটি প্রকাশ করা হয়েছে। লাইব্রেরির সিসিটিভি ফুটেজ ঘেঁটে সেটি বার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাতে শুধু মারধরই নয়, লাঠি উঁচিয়ে পড়ুয়াদের শাসানিও দিতে দেখা গিয়েছে পুলিশকে।




        ১৩ হা জন লোক এই সম্পর্কে কথা বলছেন


        জামিয়া কো-অর্ডিনেশন কমিটির তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়েছে, ‘‘এই সিসিটিভি ফুটেজ পড়ুয়াদের উপর পুলিশি নৃশংসতার প্রমাণ। এতে প্রমাণিত হয়, কীভাবে রাষ্ট্রের পোষা সন্ত্রাসবাদীরা লাইব্রেরিতে ঢুকে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া পড়ুয়াদের উপর নৃশংস অত্যাচার চালিয়েছে।’’ ভিডিয়োটি সামনে আসার পর নতুন করে দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।



        ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরনো একটি লাইব্রেরিতে বসে পড়ছেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে ঢুকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটাতে শুরু করে পুলিশ। টুইটারে ভিডিওটি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের ‘জামিয়া কো-অর্ডিনেশন কমিটি’ নামের একটি সংগঠন।

        গত ১৫ ডিসেম্বর জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একটি মিছিল করেন সিএএ-র বিরোধিতা করে। এরপরই সেখানে হাজির হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শিক্ষার্থীদের উপরে চড়াও হয় পুলিশ। পুলিশ লাঠিচার্জ করার পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়ে আন্দোলন প্রতিহত করতে চেষ্টা করে। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ঢুকে প্রায় ১০০ জনকে আটক করে।

        সূত্র:আনন্দ বাজার/ এনডিটিভি
        পূর্ববর্তী নিবন্ধ


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33104/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে মসজিদে করা হচ্ছে হিন্দুত্ববাদীদের যোগ ব্যায়াম



          ভারতের হায়দ্রাবাদের একটি মসজিদের ভেতরে হিন্দুদের ইয়োগা অনুশীলন করা হয়েছে। তাদবুন শহরের নবাব সাহেব কুন্তা এলাকায় অবস্থিত মসজিদ-ই-ইশাক নামের মসজিদের অসংক্রামক ও স্থুলতাবিরোধী ইয়োগার অনুশীলন করা হয়।

          তিনতলা মসজিদের একটি তলাতে এই ইয়োগা ক্লাস আয়োজন করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এখবর জানিয়েছে।

          প্রসঙ্গত, শরীর চর্চা ইসলামে প্রশংসনীয়। কিন্তু ইয়োগা শুধু ব্যায়ামই নয়, এটি হিন্দুদের একটি আচার যা মুসলিমদের জন্যে গ্রহণ করা উচিত নয়।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33098/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আরও ১৪২ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৬৮ সহস্রাধিক



            চীনে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস-কোভিড নাইনটিনে আক্রান্ত হয়ে আরও ১৪২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।সরকারি হিসেবে দেশটিতে এই ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৬৫ জনে।

            চীনা কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

            কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চীনে রবিবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ২ হাজার ৯ জন। এছাড়া পুরো দেশে আরও ১৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

            চীনের স্বাস্থ্য কমিশন বলছে, করোনাভাইরাসে চীনব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৬৫ জনে। আক্রান্ত ৯ হাজার ৫শ’ রোগী চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে গেছে।

            জানা গেছে, চীনের বাইরে মারা গেছেন চারজন। আরও অন্তত ২৬টি দেশে এরইমধ্যে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে।

            এদিকে, জাপানের ইয়োকোহামা বন্দরে কোয়ারিনটিনে থাকা ক্রুজ জাহাজ ডায়মন্ড প্রিন্সেসে আটকে পড়া ৪শ মার্কিনিকে ফিরিয়ে নিতে উড়োজাহাজ পাঠানোর কথা জানিয়েছে ওয়াশিংটন।

            সূত্র : বিবিসি, আল-জাজিরা


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33115/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              চরম ঝুঁকিতে অর্থনীতি, ঋণখেলাপিতে দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক



              বিশ্বব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টাস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে খেলাপি ঋণের হার সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ নেপালে যেখানে এই হার ১ দশমিক ৭ শতাংশ, সেখানে বাংলাদেশের হার হচ্ছে ১১ দশমিক ৪ শতাংশ। বলা বাহুল্য, খেলাপি ঋণের এ প্রবণতা দেশের অর্থনীতিতে চরম ঝুঁকি তৈরি করেছে।

              দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের চিত্র বাস্তবিকই উদ্বেগজনক। প্রশ্ন ওঠে, খেলাপি ঋণের ঊর্ধ্বগতি কি কোনোভাবেই রোধ করা সম্ভব নয়? বস্তুত ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের ক্রমাগত উল্লম্ফন দেশের অর্থনীতির জন্য একটি অশনিসংকেত। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ২ থেকে ৩ শতাংশ খেলাপি ঋণকে সহনীয় বলে ধরা হয়ে থাকে। এর বেশি থাকলেই তা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে শনাক্ত করা হয়। আর খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশ হলে তা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কাজেই আর কোনো ঋণ যাতে খেলাপি না হয় সেদিকে দৃষ্টি দেয়ার পাশাপাশি খেলাপি ঋণের আদায় বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে।

              দেশে ব্যাংকিং খাতে দীর্ঘদিন ধরে নানা সমস্যা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল উচ্চ খেলাপি ঋণ। মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতির অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বস্তুত খেলাপি ঋণ শুধু ব্যাংকিং খাতে নয়, দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতেই ঝুঁকি তৈরি করছে। মাত্রাতিরিক্ত খেলাপির প্রভাব পড়ছে ঋণ ব্যবস্থাপনায়, বিশেষত ঋণের সুদহারে। এ কারণে এগোতে পারছেন না ভালো উদ্যোক্তারা।

              সূত্র: যুগান্তর


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33083/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সুদের টাকা দিতে না পারায় ঘরে তালা, পরিবার নিয়ে রাস্তায় কৃষক


                সুদের টাকা না পেয়ে নজির আহাম্মদ নামে এক কৃষকের বসত ঘরে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জাহাঙ্গীর আলম নামে এক প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে। কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউপির নুরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

                গত বৃহস্পতিবার ওই অসহায় পরিবারটি অন্য জায়গায় বসবাস করছে। নজির আহাম্মদ নুরপুর গ্রামের মৃত আলী মিয়ার ছেলে।

                ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক নজির আহাম্মদ বলেন, গত ১০ মাস পূর্বে ওই গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে প্রভাবশালী জাহাঙ্গীর আলম থেকে ৫ টাকা সুদে ১ লাখ টাকা ঋণ নেন। শর্ত অনুযায়ী প্রতি মাসে সুদের টাকা দিয়ে আসছেন। এভাবে ওই কৃষক ৮ মাসের ৪০ হাজার টাকা সুদ পরিশোধ করেন। গত দুই মাসের সুদের টাকা দিতে না পেরে ওই প্রভাবশালীর কাছে কিছু দিন সময় চান। কিন্তু ওই প্রভাবশালী কিছুতেই রাজি না হয়ে গত বৃহস্পতিবার নজির আহাম্মদের পরিবারকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে ঘরে তালা দেন। নজির আহাম্মদ বাড়িতে তালা দেওয়ার কারণে শীতের দিনে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবতার জীবন যাপন করছেন।

                উল্লেখ্য, ইসমলামে সুদ দেয়া এবং নেওয়াকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।



                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33085/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  নিজ দেশেই আসামের আটক কেন্দ্র থেকে ‘বিদেশি’ পুত্রের মুক্তির অপেক্ষায় ৮৫ বছরের বাবা




                  কলকাতার পার্ক সার্কাস এলাকায় নির্মীয়মাণ গুলাম রসুল মসজিদের কাছে এক ঘিঞ্জি গলি। সেই এঁদো গলির এক অন্ধকার ঘরে শয্যাশায়ী ৮৫ বছরের বৃদ্ধ, তাঁর ছয় ছেলেমেয়ে সমেত অপেক্ষা করছেন জুলাই মাসের। কারণ সেই মাসে আসামের এক আটক কেন্দ্র, অর্থাৎ ডিটেনশন সেন্টার থেকে ছাড়া পাওয়ার “ক্ষীণ আশা” রয়েছে অশীতিপর ওই বৃদ্ধের বড় ছেলে আসগর আলির।

                  আশির দশক থেকে গুয়াহাটিতে কাঠমিস্ত্রির কাজ করে আসছেন বছর পঞ্চাশের আসগর। আজ থেকে প্রায় তিন বছর আগে, ১৪ জুলাই, ২০১৭, তাঁকে বিদেশি ঘোষণা করে আসামের ফরেনার্স ট্রাইব্যুনাল, এবং আসামের জাতীয় নাগরিকপঞ্জির আওতায় আসগরের স্থান হয় গোয়ালপাড়া আটক কেন্দ্রে।

                  কলকাতায় তাঁর পরিবারের একমাত্র আশা এখন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, যে আসামের আটক কেন্দ্রে তিন বছরের বেশি কাউকে বন্দী করে রাখলে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। আটক হওয়ার আগে পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী সদস্য ছিলেন আসগর। সেই ভূমিকায় ফের তাঁকে দেখার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন তাঁর পরিবার। যাতে তাঁর বোনের বিয়েটা, যা গত বছর অর্থাভাবে বাতিল করতে হয়, এবার দেওয়া যায়। বা তাঁর বাবা মুহাম্মদ জরিফকে একজন ভালো ডাক্তার দেখানো যায়।

                  বিদেশ থেকে আসগরের উকিল আমন ওয়াদুদ হোয়াটসঅ্যাপে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানান, “আসগর আলির এসএলপি (স্পেশ্যাল লিভ পিটিশন) গত বছর খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু ১৪ জুলাই, ২০২০-র পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হবে, কারণ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ রয়েছে যে তিন বছরের বেশি কাউকে আটকে রাখা হলে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে।”

                  ওয়াদুদ আরও জানান, “কিছু প্রক্রিয়াগত কারণে তাঁকে বিদেশি ঘোষণা করে ট্রাইব্যুনাল – এবং নির্বাসন দেওয়ার জন্য আটক করা হয়। কিন্তু কোনও ভারতীয় নাগরিককে যদি বিদেশি ঘোষণা করা হয়, তবে তাঁকে কোথায় পাঠাবেন? এবং যদি নির্বাসন দেওয়া সম্ভব না হয়, তবে আদৌ আটক করা কেন? মুক্তির পরেও তো তিনি রাষ্ট্রহীনই থাকছেন।”

                  আসগরের সবচেয়ে ছোট ভাই আরশাদ বলছেন তাঁদের পরিবার “বহুযুগ” ধরে কলকাতা নিবাসী। “দাদা আসামে যায় কাজের জন্য – ভালো উপার্জন হচ্ছে বলে ওখানেই থেকে যায়। পরে ওখান থেকে ভোটার কার্ডও করিয়ে নেয়,” বলছেন আরশাদ, যিনি কলকাতায় একটি ব্যাগ বানানোর কারখানায় কাজ করেন। বিয়ের পর স্ত্রীকেও গুয়াহাটি নিয়ে যান আসগর। তাঁদের ছেলের বয়স বর্তমানে ১২।

                  ট্রাইব্যুনাল তাঁকে বিদেশি ঘোষণা করার পর প্রথমে গৌহাটি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আসগর, কিন্তু ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তই বহাল রাখে হাইকোর্ট। এরপর সুপ্রিম কোর্টে যান আসগর। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ এবং বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার একটি বেঞ্চ ১০ মে, ২০১৯ তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয়।

                  আসগরের পরিবারের দাবি, কয়েক বছর আগে নিজের নাম পাল্টানোর সিদ্ধান্ত নেন আসগরের বাবা মহম্মদ জরিফ, এবং সেখান থেকেই শুরু হয় সমস্যা। ২০০৮ সালে ভোটার আইডি কার্ডে, এবং ২০১৩-১৪ সালে আধার কার্ডে পরিবর্তিত নাম নথিভুক্ত করান জরিফ, যার ফলে আসামে সমস্যায় পড়তে হয় আসগরকে।

                  আসগরের বোন রাদিয়া বিবি বলছেন, “আগে ভোটার লিস্টে আমার বাবার নাম ছিল শেখ মোড়ল। সবাই ওই নামের জন্য আমাদের খেপাত (মোড়ল কথাটির বাংলা অর্থের ভিত্তিতে)। তখন বাবা নাম পাল্টে করেন *মুহম্মদ জরিফ, আধার কার্ডেও সেই নাম আছে। এর ফলেই ট্রাইব্যুনালের সামনে সমস্যায় পড়ে আসগর।”

                  “বাবা তখন অসুস্থ, তবু তাঁকে নিয়েই আমরা সবাই গেলাম, সব অ্যাফিডেভিট আর কাগজপত্র নিয়ে। কিন্তু কেউ আমাদের কথা শুনল না, আমার দাদাকে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দিল।”

                  সেবছরের জুলাই মাস থেকেই পরিবারের অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। আসগরের আর এক ভাই আশরফ কলকাতায় একটি টুপির কারখানায় কাজ করেন। তিনি জানাচ্ছেন, “আমাদের সবচেয়ে ছোট বোন রাজিয়া খাতুনের বিয়ে ঠিক করি গত বছর। ওর বয়স ৩০। কিন্তু আমাদের যথেষ্ট টাকা ছিল না বলে বিয়ে ভেঙে যায়।”

                  আশরফ আরও বলছেন, “বাবার বয়স ৮৫, নড়তে-চড়তে পারেন না। দাদা থাকলে একজন ভালো ডাক্তারের ব্যবস্থা করতে পারত। এখন আমাদের উকিল বলছেন যে জুলাই মাসে ও ছাড়া পেতে পারে। সেই অপেক্ষাতেই রয়েছি আমরা।”

                  আসগরের দুই ভাইয়ের দৈনিক রোজগার মাথাপিছু ২০০ টাকার কাছাকাছি। এই উপার্জন থেকেই দেখাশোনা করতে হয় চার বোন এবং অসুস্থ বাবার।
                  Source: IE Bangla


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33090/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১০



                    রাজশাহীর বাগমারায় তাহেরপুর পৌর সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে তাহেরপুর ডিগ্রি কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে সংঘর্ষের ছবি তুলতে গিয়ে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল সময় টিভির চিত্রসাংবাদিক হাবিবুর রহমান পাপ্পুকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়।

                    প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, তাহেরপুর পৌর এলাকার সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আট বাবু তার কয়েকজন সহযোগী নিয়ে ডিগ্রি কলেজ মাঠে জড়ো হন। এ সময় তাহেরপুর পৌর মেয়র, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম ও তার সমর্থকরা বাবুর সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়। পরে লাঠিপেটা করে সেখান থেকে তাদের বের করে দেওয়া হয়। এ সময় বাবুর অন্তত ১০ জন কর্মী আহত হন।

                    বাবুর গ্রুপের নেতাকর্মীদের অভিযোগ, সম্মেলনের প্রধান অতিথি বাগমারা আসনের সংসদ সদস্য এনামুল হক, রাজশাহী জেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সভাপতি মেরাজ মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ দারার উপস্থিতিতে পুলিশের সামনে এই হামলার ঘটনা ঘটে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ পাহারায় আট বাবু ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

                    এ বিষয়ে জানতে তাহেরপুর পৌর মেয়র আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আট বাবুর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি।

                    এদিকে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সংবাদকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সাংবাদিকরা। রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাজী শাহেদ বলেন, আমাদের এক সহকর্মীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

                    সূত্রঃ আমাদের সময়


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33103/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      নারায়ণগঞ্জে বস্তিতে ভয়াবহ আগুন, অর্ধশতাধিক বসতঘর পুড়ে ছাই



                      নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানার ইসদাইর এলাকায় বাজারের পাশে জলাধারের উপর অবৈধভাবে গড়ে উঠা বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। আগুনে প্রায় ৬০টি বসতঘর ও গার্মেন্টসের ঝুটের গুদাম পুড়ে গেছে বলে দাবি করেছেন বস্তিবাসী।

                      শনিবার দিবাগত রাত পৌনে তিনটায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। পরে মূহুর্তের মধ্যে আগুন পুরো বস্তিতে ছড়িয়ে পড়লে ধোঁয়ায় চারপাশ আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে।

                      এ সময় বস্তির বাসিন্দারা আতঙ্কে ছোটাছুটি করতে থাকেন।

                      বস্তিবাসী ও স্থানীরদের ধারণা, মশার কয়েল অথবা বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে।

                      সূত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33106/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        রিফ্রেশ করলে কম্পিউটারের গতি বাড়ে কি?



                        জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস, লিনাক্স। এর মধ্যে উইন্ডোজে শুধু রিফ্রেশ বাটন থাকলেও বাকিগুলোয় রিফ্রেশ করার কোনো অপশন নেই। আসলেই রিফ্রেশ কতটা দরকারি?

                        অনেকেই কম্পিউটার চালু করার পর রিফ্রেশ করতে করতে ভুলেই যান আসলে ঠিক কী কারণে কম্পিউটার চালু করেছিলেন অথবা কোনো ফাইল কপি পেস্ট করার পর প্রতি মিনিটে মিনিটে রিফ্রেশ করতে থাকেন। এসব ব্যবহারকারীদের ধারণা—যত বেশি রিফ্রেশ করা হবে তত গতিশীল হবে কম্পিউটার। আসলে রিফ্রেশের কাজ কম্পিউটারের কার্যক্ষমতাকে দ্রুত করা নয়, তাই যতই রিফ্রেশ করা হোক না কেন কপি পেস্ট তাড়াতাড়ি হবে না। তাহলে রিফ্রেশের আসলে কাজটা কী, দেখে নেওয়া যাক।

                        উইন্ডোজ নিজের ফার্স্ট গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) আনে ১৯৮৫ সালে উইন্ডোজ ১.০ সংস্করণে। গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেসের জন্যই আমরা এখন মাউসে ক্লিক করে কম্পিউটারের কাজগুলো করতে পারি। গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস আসার আগে ব্যবহারকারীরা কমান্ড লাইনের সাহায্যে কম্পিউটারের ফাইল দেখা থেকে শুরু করে সব কাজ করতেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস আরো উন্নত হয়েছে। মাঝেমধ্যে খেয়াল করে দেখবেন আপনি কোনো ফাইল ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড দিয়েছেন, ডাউনলোডও শেষ কিন্তু সেটা আপনার ডাউনলোড ফোল্ডারে দেখাচ্ছে না। তার কারণ আপনার স্ক্রিনটা আগে থেকেই খোলা ছিল। আপনার গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস এখনো জানে না কোথায় আপনার ডাউনলোড করা ফাইলটি আছে। তখন যদি আপনার কম্পিউটারটা রিফ্রেশ দেন, তাহলে আপনার আগে থেকে ওপেন রাখা স্ক্রিনটা একবার রিফ্রেশ হবে এবং আপনার স্ক্রিনে আপনার ডাউনলোড করা ফাইলটি দেখাবে। কিন্তু আপনি যদি ডাউনলোড ফোল্ডারে নতুন করে ঢোকেন, তাহলে আর রিফ্রেশ করার দরকার নেই। কারণ এখনকার ফিকাল ইউজার ইন্টারফেস অনেক আপডেট, কম্পিউটার এখন কিছু সময় পর পর নিজে থেকেই রিফ্রেশ নেয়।

                        একই জিনিস ঘটে কোনো ফাইল কপি বা পেস্ট করার সময়। তাই অযথা বারবার রিফ্রেশ বাটনে ক্লিক করে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। এটি আপনার কম্পিউটারকে সুপারফাস্ট করবে না।

                        সূত্রঃ কালের কন্ঠ


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/16/33109/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          আমাদের মদজিদে ওদের পতিতারা যোগব্যায়াম করছে!!!!
                          والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                          Comment


                          • #14
                            হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                            ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                            Comment

                            Working...
                            X