Announcement

Collapse
No announcement yet.

এটাই আল ওয়ালা ওয়াল বারাহ! আর সেটাই আমরা ভুলে গেছি!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • এটাই আল ওয়ালা ওয়াল বারাহ! আর সেটাই আমরা ভুলে গেছি!

    বিশ্বজগতের মালিক মহান আল্লাহর প্রশংশা সহকারে শুরু করছি, কেননা তিনিই শুধুমাত্র প্রকৃত প্রশংসার একমাত্র হক্কদার। দরুদ এবং সালাম মুহাম্মাদ সাঃ এবং তাঁর সম্মানিত পরিবারবর্গের উপর।

    প্রথমে একটি ছোট্ট কথা বলে নেই ইনশাআল্লাহ। সেটি হচ্ছে - আমরা আমাদের চারপাশে কতরকম কত কিছু দেখি। ঘটনার পর ঘটনা, একের পর এক ঘটেই চলেছে। দৃশ্যপট বদলের মত ঘটনা গুলো বদলে চলেছে। এই ঘটনা গুলো আমাদের সামনে দিয়ে যায় আসে, এভাবে চলতেই থাকে। অধিকাংশ সময়েই আমরা এগুলোর দিকে সেভাবে তাকানোর সময় পাইনা। যদিও বা তাকাই সেভাবে কখনো আমরা এগুলো নিয়ে চিন্তা ভাবনা করিনা। আর যদি চিন্তা ভাবনা কিছুটা করিও কখনো আমরা সেই চিন্তা ভাবনা থেকে প্রাপ্ত উপলব্ধিকে বাস্তবে নিয়ে আসিনা। মনে রাখতে হবে এটি আমাদের একটি অনেক বড় সমস্যা। কত বড় সমস্যা? এতবড় যে, আমাদের বিরুদ্ধে কাফেরদের আপাত সফলতার পেছনে অনেক বড় একটি কারণ এই যে, আমরা ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে চিন্তা করিনা, করলেও তা উপলব্ধি পর্যন্ত আসেনা, আসলেও তা খুব কমই কাজে পরিণত করতে পারি।

    আজকের প্রসঙ্গ -

    করোনা ভাইরাসের প্রভাবে এখন চীন, করোনা ভাইরাস এবং এ প্রাসঙ্গিক যে কোন ঘটনা এখন নিউজ। এবং এই নিউজগুলো এখন মিডিয়ার মেইন গল্প। কিভাবে তারা দশ দিনে হাসপাতাল বানালো, কিভাবে তারা দিনরাত খেটে যাচ্ছে, কিভাবে তাদের ডাক্তাররা ওভার ডিউটির জন্য অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাচ্ছে, কিভাবে তাদের মা রা সন্তানদের কাছে যেতে পারছেনা, ইত্যাদি ...

    বিশ্বের সামনে এ যেন এক বিশাল মহাযুদ্ধের নায়কদের বর্ণনা দেয়া হচ্ছে! তাদের মত অকুতোভয় মহানায়ক যেন আর কেউ হয়ইনা! তারাই হচ্ছে মানবদরদী এবং মানবসেবার চুড়ান্ত মাপকাঠি!

    অথচ এই রঙের আড়ালে তারা গোপন করে ফেলছে কিভাবে এই নরপশুরাই যুগের পর জুগ উইঘুরের লক্ষ লক্ষ মুসলিমের ওপর অকল্পনীয় নির্যাতন চালিয়েছে, চালিয়েই যাচ্ছে! তাদের পাশবিকতা এমনকি কখনো কখনো আরেক পশু অ্যামেরিকাকেও লজ্জা দিয়েছে! হাজার হাজার নিষ্পাপ শিশুকে তারা মা বাবার কাছ থেকে আলদা করে ফেলেছে, হাজার হাজার মুসলিম যুবক তাদের নির্যাতনে মৃত্যুবরণ করেছে। হাজার হাজার মা বোনকে তারা নির্যাতন করতে করতে পাগল বানিয়ে দিয়েছে! কিন্তু এখন এগুলোর খুব সামান্য যা সামনে এসেছিলো তার সবই চাপা পড়ে গেছে, তাদের নতুন নাটকের আড়ালে।

    এগুলো নিয়ে কেউ কথা বলেনা। দশদিনে হাসপাতাল গড়ার কাহিনী সবাই ছাপায় কিন্তু আফগানিস্তানে আর শামে একের পর এক হাসপাতাল গুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে তার খবর আপনি কোথাও পাবেননা! মোল্লা উমর রহঃ বুদ্ধা মূর্তি ভেঙ্গে ফেলা নিয়ে মুশরিকদের মায়াকান্নার জবাবে বলছিলেন, সামান্য এই মূর্তির এত দাম তোমাদের কাছে অথচ আমাদের জীবনের কোন মুল্যই তোমাদের কাছে নাই! বামিয়ান মূর্তি ভাঙ্গা নিয়ে বিশ্ব তোলপাড় হয়ে গেছিলো অথচ লক্ষ লক্ষ নারী পুরুষ, শিশু নিহত হয়ে যাচ্ছে - কার কি আসে যায়! কারণ তারা মুসলিম তাই!!!

    একই ভাবে- কিছুদিন আগে বিবিসি বাংলায় নিউজ দেখলাম, (সুত্রঃ বিবিসি বাংলা, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০) মালাউন রাষ্ট্র ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত অনুযায়ীঃ দেশভাগের পর কিংবা পঁয়ষট্টি ও একাত্তরের যুদ্ধের সময় যারা ভারত ছেড়ে পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন, সেদেশে তাদের ফেলে যাওয়া জমি-বাড়িকেই ভারত সরকার শত্রু সম্পত্তি হিসেবে অধিগ্রহণ করে থাকে। শত্রু সম্পত্তি! খেয়াল রাখেন তারা কি নাম দিলো? শত্রু সম্পত্তি, অথচ তারা সবাই নিজেদের জান বাঁচানোর জন্য দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলো। এই পালিয়ে যাওয়া মানুষগুলো শত্রু! এবং তাদের সম্পত্তি শত্রু সম্পত্তি! এবং তা ভোগ করাও যায়।

    অপর দিকে আপনাদের স্মরন থাকার কথা - দৈনিক প্রথম আলো, ২৩ জানুয়ারি, ২০১৯ প্রতিবেদন ছাপিয়েছিলো যাতে তারা আল্লাহর বিধান করে দেয়া গণিমতের মালকে লুটের মাল আখ্যা দিয়েছিলো! মহান আল্লাহ যুদ্ধলব্ধ গণিমতের মাল করেছেন হালাল, যার প্রমান সুরা আনফাল, অথচ প্রথমআলো গংদের কাছে - যুদ্ধলব্ধ গনিমত নাকি লুটের মাল! কাপুরুষের মত মুসলিমদের সম্পত্তি ডাকাতি করে গ্রহন করে শত্রু সম্পত্তি আখ্যা দিয়ে অথচ তারাই আবার আল্লাহ প্রদত্ত বিধান দ্বারা হালাল করে দেয়া যুদ্ধ লব্ধ সম্পত্তি গনিমতকে বলে লুটের মাল!

    তাহলে বলতে চাচ্ছি - আপনি যদি এগুলো লক্ষ্য না করেন এবং এগুলো স্মরন না রাখেন তাহলে তারা আমাদের বিরুদ্ধে প্রতিবার সফল হয়েই যাবে। হয়ত ভাবতে পারি আরে এগুলো আর এমন কি? এই প্রোপাগান্ডা নীরবেই কাজ করে, তা আমি আপনি যত দ্রুত বুঝতে পারি ততই কল্যাণ।

    প্রথম কথায় ফিরে আসি - তাই যখনই আপনি এই চীন, করোনা ভাইরাস ইত্যাদি ঘটনা দেখবেন তখন আপনাকে মনে রাখতে হবে তার হিরো হয়ে যাক কিংবা ভিলেন হয়ে যাক তার সাথে আমাদের কোন কাজ নাই। তারা ৭২ ঘন্টা কাজ করুক কিংবা ২ ঘন্টা কাজ করুক আমাদের কিছু যায় আসেনা! কেন? এর কারণ অনেক - প্রথম কারণ তারা আল্লাহ এবং তাঁর দ্বীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। আমরা ব্যার্থ হয়েছি আর আল্লাহর সেনাবাহিনী সম্পর্কে কেউই জানেনা।

    তাদের প্রতি আমাদের করুণার জায়গা কোথায়! ইয়া আল্লাহ আপনি তাদের থেকে আপনার যেমন ইচ্ছা তেমনভাবে প্রতিশোধ গ্রহন করুন! তারা নিজেরা এই আজাব ডেকে এনেছে! তারাই নির্যাতন করে আর বলে তোদের আল্লাহ কে ডাক! লুত আঃ এর কওমকে আল্লাহ যখন উল্টিয়ে মাটিতে আছাড় মারলেন তখন আমরা সেখানে থাকলে কি তাদের জন্য করুণা দেখাতাম? কিভাবে সম্ভব?

    কাফেররা চায় আমি আপনি তাদের জন্য করুণা দেখাই, যেন এতে করে তাদেরে কুকর্মগুলো আমরা দ্রুত ভুলে যেতে পারি। মনে রাখবেন সারা দুনিয়ার সমস্ত কাফেরও যদি মরে যায় আমাদের কিচ্ছু যায় আসেনা, আমাদের যায় আসে যদি মাত্র একজম মুসলিম কিংবা একজন মুসলিমা কাফেরদের নির্যাতনে "আহ" করে উঠে!

    এটাই আল ওয়ালা ওয়াল বারাহ! আর সেটাই আমরা ভুলে গেছি!

    Last edited by s_forayeji; 02-17-2020, 07:31 AM.
    মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি

  • #2
    আলহামদুলিল্লাহ, অনেক অপেক্ষার পরে আশা নুযায়ী একটি পোস্ট পেয়েছি। জাযাকাল্লাহ আখি। আমাদের উচিত খুব গুরুত্ব দেওয়া প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাকে।
    আমাদের ভাইদের প্রতি লক্ষ করে,বিশেষ করে আমার নিজের প্রতি লক্ষ করে কথাগুলো বলছি। আমরা অনেকেই বলে থাকে ওনি আমার কাজের সাথী, ওমুক আমাদের ভাই, ওনি সমর্থক। কাফেররা যেখানে লক্ষকোটি টাকা ডালছে সেখানে আমাদের মতো, কয়েকজন সমর্থক ও কয়েকজন নড়বড়ে কর্মির দ্বারা তাদের মোকাবেলা করা কি সম্ভব????
    আমাদের নিজেদেরকে মুজাহিদ শুধু দাবী করলেই চলবে না, বাস্তবে প্রমাণ করতে হবে। যেখানে জিহাদে না যাওয়ার কারণে মুনাফেক সাব্যস্ত হয়েছিলো। সেখানে আমরা সমর্থক হয়ে ফজিলত হাসিল করে ফেলবো??? তাবুক যুদ্ধে যারা যায়ঞ্জ তাদের তাওবাহ কবুলের জন্য অনেক অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছিলো। তিনজন সাহাবী ( রাঃ) যারা তাবুকে যায়নি তারা এমন ছিলো যে, তারা জিহাদকে সমর্থন করেননি???? মোঠেও না। তারা শুধু সমর্থক কেনো যুদ্ধে যাওয়ারও শতভাগ ইচ্ছা ছিলো, ছিলো প্রস্তুতি। কিন্তু যাওয়া হয়নি। শাস্তি সরুপ্ তাদের সাথে অন্যদের কথা বলা লেনদেন এমনকি স্ত্রীদেরও আলাদা করে দেওয়া হলো। আর আমরা দুএক দিন কাজ করেই জিহাদের ফজিলত পেয়ে যাবো????মুজাহিদ এটি দাবীর বিষয় নয়, জিহাদ শুধু তানজিমের কাজ নয়, জিহাদ শুধু আল কায়দার ভাইদের উপর ফরজ নয়। এটি গোটা উম্মাহের উপর ফরজ ছিলো। আহকামুশ শরিয়াহ ৮টি, ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ,মুস্তাহাব,হালাল,হারাম, মুবাহ, মাকরুহ। আল্লাহর বিধানগুলো এই আহকাম অনুযায়ী প্রতিটি মুসলিম পালন করতে বাধ্য। কিন্তু আজকে কী দেখছি। মনে হচ্ছে জিহাদ শুধু জিহাদি তানজিমের উপর ফরজ করা হয়েছে! আর বাকীরা বাড়িতে ঘুমাতে পারবে। আপনি যত বড় আবেদই হননা কেনো, আপনার আমলগুলো আহকাম অনুযায়ী না হলে নিশ্চিত গোনাহগার হবে। আপনি একটি ফরজ তরক করছেন, বিপরীতে আপনি যত বড় ইবাদতই করেন না কেনো একটি ফরজ তরক করার গোনাহগা আপনার আমল নামায় লিখা হবে।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      অনেক চমৎকার ও হৃদয়গ্রাহী আলোচনা। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
      হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

      Comment


      • #4
        Originally posted by s_forayeji View Post
        কাফেররা চায় আমি আপনি তাদের জন্য করুণা দেখাই, যেন এতে করে তাদেরে কুকর্মগুলো আমরা দ্রুত ভুলে যেতে পারি।
        ভাই!আপনি যথাসময়ে একটা চমৎকার কথা বলেছেন ৷
        "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

        Comment


        • #5
          Originally posted by s_forayeji View Post
          ইয়া আল্লাহ আপনি তাদের থেকে আপনার যেমন ইচ্ছা তেমনভাবে প্রতিশোধ গ্রহন করুন!
          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আল্লাহুম্মা আমীন...

          আবারো বলি - আল্লাহুম্মা আমীন...

          ...
          কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

          Comment


          • #6
            Originally posted by Taalibul ilm View Post
            আল্লাহুম্মা আমীন...

            আবারো বলি - আল্লাহুম্মা আমীন...

            ...
            ছুম্মা আমীন
            ছুম্মা আমীন
            ছুম্মা আমীন
            ...........!
            “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

            Comment


            • #7
              Originally posted by Taalibul ilm View Post
              .ইয়া আল্লাহ আপনি তাদের থেকে আপনার যেমন ইচ্ছা তেমনভাবে প্রতিশোধ গ্রহন করুন!
              ভাই!এটা কি কুরআনের আয়াত নাকি হাদিসের ভাবার্থ না কি স্বাভাবিক দুয়া করলেন?
              "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

              Comment


              • #8
                উম্মতের হারানো আকীদা স্মরণ করিয়ে দেওয়ায়,আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক ৷ আমিন
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment


                • #9
                  মাশাআল্লাহ! খুব সুন্দর ও উপকারি পোষ্ট। যা ভাষায় বলে বুঝাতে পারবো না। অনেকদিন যাবত "এস ফরায়েযী" ভাইয়ের পোষ্টের অপেক্ষায় ছিলাম।
                  *মডারেটর ভাইদের দোয়াও খুব উপভোগ করলাম। আল্লাহ সুবঃ সকলের দোয়াগুলো কবুল করুন,আমীন ছুম্মা আমীন ইয়া রব্বাশ-শুহাদায়ি ওয়াল মুজাহিদীন।
                  বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
                  কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ আমাদেরকে প্রকৃত মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।
                    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ !!! অনেক উপকারী একটি পোস্ট আল্লাহ আপনার কাজে বারাকাহ দান করুন । আমিন

                      এই পোষ্টের কিছু অংশ আবারও আমি রিপ্লাই করে দিলাম

                      দশদিনে হাসপাতাল গড়ার কাহিনী সবাই ছাপায় কিন্তু আফগানিস্তানে আর শামে একের পর এক হাসপাতাল গুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে তার খবর আপনি কোথাও পাবেননা! মোল্লা উমর রহঃ বুদ্ধা মূর্তি ভেঙ্গে ফেলা নিয়ে মুশরিকদের মায়াকান্নার জবাবে বলছিলেন, সামান্য এই মূর্তির এত দাম তোমাদের কাছে অথচ আমাদের জীবনের কোন মুল্যই তোমাদের কাছে নাই! বামিয়ান মূর্তি ভাঙ্গা নিয়ে বিশ্ব তোলপাড় হয়ে গেছিলো অথচ লক্ষ লক্ষ নারী পুরুষ, শিশু নিহত হয়ে যাচ্ছে - কার কি আসে যায়! কারণ তারা মুসলিম তাই!!!

                      Comment


                      • #12
                        মাশাআল্লাহ ভাই চমৎকার লিখনী
                        সত্যি ই ভাঔ একজন সৈনিক সুলভ পোস্ট করলেন
                        আল্লাহ তায়ালা আপনার মেহনতকে কবুল করুন আমীন
                        জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
                        পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

                        Comment


                        • #13
                          মাশাআল্লাহ।
                          আনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন
                          আল্লাহ কবুল করুন আমিন।
                          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by s_forayeji View Post

                            তাহলে বলতে চাচ্ছি - আপনি যদি এগুলো লক্ষ্য না করেন এবং এগুলো স্মরন না রাখেন তাহলে তারা আমাদের বিরুদ্ধে প্রতিবার সফল হয়েই যাবে। হয়ত ভাবতে পারি আরে এগুলো আর এমন কি? এই প্রোপাগান্ডা নীরবেই কাজ করে, তা আমি আপনি যত দ্রুত বুঝতে পারি ততই কল্যাণ।

                            [/SIZE]
                            সহমত পোষণ করছি। বিশ্বের ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্র প্রতিটি জিনিসের মাঝেই আমাদের জন্য নিদর্শন রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত, প্রতিটি বিষয় নিয়েই গভীরভাবে ফিকির করা ও কোন কিছুকে ছোট মনে করে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে না নেওয়া।
                            আলাহ তাআলা আমাদেরকে তাউফীক দিন,আমীন।
                            হক্বের মাধ্যমে ব্যক্তি চিনো,
                            ব্যক্তির মাধ্যমে হক্ব চিনো না।

                            Comment


                            • #15
                              আল্লাহ তা আলা বলেন তারা মুমিনদের জন্য নমনিয় আর কাফেরদের জন্য কঠোর

                              Comment

                              Working...
                              X