Announcement

Collapse
No announcement yet.

একটি ফাতওয়া জানতে চাই?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • একটি ফাতওয়া জানতে চাই?

    আসসালামু আলাইকুম .........
    মুহতারাম ভাইয়েরা!
    আমার একটি ফতওয়া জানার ছিল, তা হল এইঃ-
    আমার জানা মতে কালো বাজার থেকে জিহাদের জন্য অস্ত্রশস্ত্র ক্রয় করা যায়। এখন কোন গরীব বা আর্থিকভাবে অসচ্ছল মুজাহিদের জন্য অস্ত্রশস্ত্র ব্যতিত অন্য কোন জিনিস যা জিহাদের জন্য প্রয়োজন যেমন কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা বিভিন্ন ধরণের মোবাইল ইত্যাদি কালো বাজার থেকে ক্রয় করা কি জায়েজ?
    উল্লেখ্য এই সকল জিনিস অনেক সময় নিজের প্রয়োজনে ব্যাবহার হতে পারে। আর কালো বাজার দ্বারা উদ্দেশ্য হল সিকশন বা গুলিস্তান ইত্যাদি।
    জবাবের জন্য ভাইদের কাছে অনুরধ রইল।

  • #2
    ফতোয়াটা আমারও জানা দরকার

    Comment


    • #3
      ফতোয়া বিভাগের ভাইদের উত্তর আসা করছি।
      ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

      Comment


      • #4
        প্রিয় ভাই! আমি একটি বিষয়ে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি:

        প্রিয় ভাই! লেপটপ বা মোবাইলের কালোবাজার বলতে চোরাই লেপটপ বা চোরাই মোবাইল ক্রয় বিক্রয় করাকে বুঝায়। যা হচ্ছে মানুষের মালকে অবৈধভাবে ভক্ষণ করার নাম। বান্দার হক নষ্ট করার নাম। এতে অন্যায়ে সহযোগীতা করা হয়।

        আর অস্ত্রের কালোবাজার বলতে ত্বাগুত শাসকশ্রেণীর অনুমোদনহীন অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয়কে বোঝায়। আর আল্লাহ তাআলা অস্ত্রের ক্রয়-বিক্রয় ও ব্যবহারকে বৈধ ও জায়েজ করেছেন। সুতরাং ত্বাগুত শাসকশ্রেণী এটিকে কালোবাজার বলে নামকরণ করলে শরয়ী বিধানে তার কোন প্রভাব না পড়ার কথা।

        সুতরাং যদি কোনো মুসলিম নিজস্ব টাকা দিয়ে অস্ত্র ক্রয় করে বা অন্য কেউ তার থেকে ছিনতাই বা চুরি করে নিয়ে যায় তাহলে যে এই ঘটনা জানবে তার জন্য এই অস্ত্র ক্রয় করা জায়েজ হবে না বলে মনে হচ্ছে। কারণ এতে অন্য মুসলিমের মাল অবৈধভাবে ভক্ষণ করার ক্ষেত্রে সাহায্য করা হচ্ছে।

        কিন্তু কেউ যদি টাকা দিয়ে অস্ত্র ক্রয় করে অতপর মুজাহিদগণও তার থেকে টাকা দিয়েই তা ক্রয় করে তা হলে এটিকে ত্বাগুতদের নিষেধাজ্ঞা বা কালোবাজারি নাম দেয়াতে কোনো সমস্যা না হওয়ার কথা।

        সংক্ষিপ্তভাবে শুধু মূল বিষয়টি স্পষ্ট করার চেষ্টা করেছি। আল্লাহই ভালো জানেন।
        মাআ'আসসালাম।

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ

          Comment


          • #6
            salahuddin-aiubi ভাইয়ের কথা্টা যথার্থ

            Comment


            • #7
              জাযাকাল্লাহ ভাই
              নহে সমাপ্ত কর্ম মোদের।অবসর কোথা বিশ্রামের উজ্জ্বল হয়ে ফোটেনি আজও সুবিমল জ্যোতি তাওহিদের।
              -আল্লামা ইকবাল

              Comment


              • #8
                রেফারেন্স সহ কোন ভাই জবাবটি দিলে আরো ভাল হতো।
                আমার নিদ্রা এক রক্তাক্ত প্রান্তরে,
                জাগরণ এক সবুজ পাখি'র অন্তরে।
                বিইযনিল্লাহ!

                Comment


                • #9
                  আল্লাহু-আঁকবার

                  না ভাই এটি জায়েজ নাই,
                  কারনঃ
                  ---------
                  এটি অন্য মানুষের মাল, যা চুরি এর মাধ্যমে বাজারে আনা হয়েছে,
                  এবং চুরির মাল ভক্ষণ করা একদমই জায়েজ নয়।
                  ইসলাম এটাকে একদম সমর্থন করে না।
                  করণীয়ঃ
                  আল্লাহ চাইলে জীহাদ করার সামগ্রীর ব্যবস্থা হয়ে যাবে (ইংসাআল্লাহ্)

                  সাবধানতাঃ
                  খোলা পরিবেশে এই অশ্র কিনার কথা বলা থেকে বিরতো থাকবেন,
                  আল্লাহ প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি করলে তখন এই ব্যপারে চিন্তা করবেন বা বলবেন এখন এই সব কথা সাধারণ মানুষের কাছে বলা থেকে বিরত থাকার অনুরদ রইলো।
                  [এতে আপনার বিপদ হতে পারে]

                  Comment


                  • #10
                    জুলফিকার তলোয়ার ��❤

                    Comment

                    Working...
                    X