Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৭শে জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২২শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৭শে জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২২শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    ভারতীয় মুসলমানদের নিয়ে আবারও বিষোদগার করল বিজেপি’র মন্ত্রী



    ভারতীয় মুসলমানদের নিয়ে দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপির বিষোদগার যেন থামছেই না। গত বুধবার বিহারের পুর্নিয়ায় এক সভায় বিজেপির মন্ত্রী গিরিরাজ সিং বিষোদগার করে বলেছে, ভারতের সব মুসলিমদেরই ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান পাঠিয়ে দেয়া উচিত ছিল। সেটা না করায় আজ পূর্বসূরীদের সেই ‘ভুলের’ খেসারত দিতে হচ্ছে আমাদের।

    সে আরও বলেছে, আমাদের সময় এসেছে জাতির কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার। ১৯৪৭ সালের আগে (মোহাম্মদ আলী) জিন্নাহ একটি মুসলিম রাষ্ট্রের চেষ্টা করেছিলেন। সেটা ছিল আমাদের পূর্বসূরীদের বড় ভুল, আজ আমরা সেই ভুলের মাসুল দিচ্ছি।

    ‘তখন যদি মুসলিমদের ওখানে (পাকিস্তান) পাঠানো এবং হিন্দুদের এখানে (ভারত) নিয়ে আসা হতো, তাহলে আজ আর এই পরিস্থিতিতে থাকতাম না। ভারতবাসী যদি এখানে আশ্রয় না পায় তো আর কোথায় যাবে?’

    বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (সিএএ) বিরোধিতায় চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বলতে গিয়েই এসব কথা বলেছে এই বিজেপির গুণ্ডা।

    এই আইনে ২০১৫ সালের আগে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যাওয়া শুধু অমুসলিমদের ভারতের নাগরিকত্ব দেয়ার কথা বলা হয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/22/33346/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    এনআরসির আড়ালে বিজেপি দেশকে একক হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর চক্রান্তে লিপ্ত : আল্লামা আরশাদ মাদানী



    ভারতের জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দের প্রধান আল্লামা আরশাদ মাদানী বলেছেন, আমাদের দেশ যুগ যুগ ধরে নিরাপত্তা, সম্প্রীতি ও ভালবাসার নিদর্শন হয়ে আছে। বহু সংস্কৃতি ও ভাষার এ দেশে শত বছর ধরে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষেরা এক সাথে বসবাস করে আসছে। ধর্মীয় সহনশীলতা ভারতবর্ষের অস্তিত্বের পরিচায়ক।

    মুম্বাই-এ জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দের ৪ দিনব্যাপী আলোচনা সমাবেশে আয়োজন কমিটির মজলিসের পূর্বে সাংবাদিকদের দেওয়া এক প্রেস ব্রিফিং তিনি এসব কথা বলেন।

    তিনি আফসোস করে বলেন, কয়েক বছর ধরে রাজনৈতিক হীন স্বার্থ চরিতার্থে বর্তমান সরকার দেশে যেভাবে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়িয়ে দিয়েছে। সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগরিষ্ঠ মাঝে বিভেদের দেয়াল দাড় করিয়ে ভোটাধিকার নিয়ে যেভাবে রাজনীতি করছে, তাতে দিন দিন দেশের অবস্থা নাজুক হতে চলেছে।

    এনআরসি ও সিআইআই বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে একক হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর যেই অবৈধ ইচ্ছার দিকে সরকার আগাচ্ছে, এতে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা তাদের ধর্ম পরিচয় থেকে বঞ্চিত হয়ে সংখ্যা গরিষ্ঠের মাঝে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। যা অবশ্যই দেশের নিরাপত্তা ও অস্তিত্বের জন্য হুমকি।

    জমিয়ত প্রধান বলেন, সিসিআই নিয়ে আমাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। সরকার যাকে ইচ্ছা নাগরিকত্ব দিতে পারে।কিন্তু ধর্মকে ইস্যু বানিয়ে যেভাবে একটি গোষ্ঠীকে নিয়মের আওতায় এনে আলাদা করে দেওয়া হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের যথেষ্ট আপত্তি আছে। শুধুমাত্র ধর্মের ভিত্তিতে আপনি কোন নাগরিককে দেশ থেকে বিতাড়িত করতে পারেন না।

    আরোপিত আইন দেশের বর্তমান অবস্থার বিপরীত। এই আইনের বিরুদ্ধে জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দ আদালতের দারস্থ হলে আদালত স্পষ্ট জানিয়ে নতুন আরোপিত আইনে যা কিছু যুক্ত করা হয়েছে তা একেবারে অপ্রয়োজনীয়। তাই এই আইন বেশি বিপদজনক।

    মাওলানা মাদানী আরো বলেন, যখন নতুন এই আইন বাস্তবায়ন করা হবে তখন দায়িত্বশীলদের ইচ্ছাধিকার থাকবে। তারা চাইলেই কাউকে অনাগরিক হিসেবে গণ্য করতে পারবেন। আমরা আসামে এমন ভয়াবহ অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছি।সন্দেহভাজনদের আর ভোটাধিকার দেওয়া হবে না। এভাবে চলতে থাকলে শুধু মুসলিমরাই নির্যাতনের শিকার হবে।

    সরকার এখনো এই আইন বাস্তবায়ন করেনি তারপরও এই ব্যাপারে আপনি শঙ্কিত কেন? এ প্রশ্ন করা হলে উত্তরে তিনি বলেন, ১৯৫১ সাল থেকে ২০১০ পর্যন্ত দেশে যেভাবে আদম শুমারি চলে আসছিল এবার সেভাবে হ বেনা একথা স্পষ্ট। বরং এবার এমন কিছু তথ্য চাওয়া হবে যার বিস্তারিত বিবরণ দেয়া প্রায় নাগরিকের জন্য অসম্ভব।

    আমরা এজন্যও শঙ্কিত যে বর্তমান সরকার গত ৬ বছর ধরেই জনগণের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে এমন কাজগুলোই করে যাচ্ছে। সিসিআই – এর মত আইন সামনে আনা শঙ্কা আরো বাড়িয়ে দেয়। আরোপিত আইন সম্পর্কিত সরকারের বর্তমান কার্যক্রম সরকারের অবৈধ অভিসারকে আরো স্পষ্ট করে দিয়েছে।

    এনআরসি, সিআইআইসহ মুসলমানদের অন্যান্য সমস্যা নিয়ে জমিয়তে ওলামে হিন্দের চার দিন ব্যাপী এই কার্যক্রম ২৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে বলে জানিয়েছেন মাওলানা মাদানী।

    জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দের এই আলোচনা সভা দেওবন্দে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকার পক্ষের অনুমতি না পাওয়ায় মুম্বাইতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    ‘যরবে দেওবন্দ ‘ এর সূত্রে জানা যায় ১৭,১৮ ও ১৯ বিগত এই তিন বছরে সরকার পক্ষ দেওবন্দে এই আলোচনা সভার অনুমতি দিলেও শেষ মুহুর্তে আয়োজক কমিটি তা বাতিল করে অভ্যন্তরীণ কোন কারণে।

    মাওলানা মাদানী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এটাই প্রথম বার যখন জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দের এই আলোচনা সভাকে দেওবন্দে অনুমতি না দেওয়ার পর দিল্লীতেও অনুমতি মেলেনি। কিন্তু দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানুষের কাছে কিছু জরুরি বার্তা দেওয়ার জন্য আমাদের এই প্রোগ্রাম খুব গুরুত্বপূর্ণ। এজন্যই এই মজলিস মুম্বাই-এ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

    মাওলানা মাদানী আরো বলেন, দেশে সুদিন ফুরিয়ে আনার কথা বলে ক্ষমতায় আসা এই সরকার এখন দেশে বিভেদ ও সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপনে ব্যস্ত। যা এক সেকুলার দেশের জন্য কখনো কাম্য নয়। সরকারের বর্ণবাদী আইনের বিরুদ্ধে দেশে চলমান আন্দোলনকে জায়গায় জায়গায় দমন করা হচ্ছে।

    মাওলানা মাদানি এক প্রশ্নের উত্তরে আরো বলেন, ১৫ ডিসেম্বর থেকে উত্তর প্রদেশে অধিকার আদায়ে রাস্তায় নেমে আসা বিক্ষোভকারীদের উপর সরকার বাহিনী শুধু পৈচাশিক আচরণ করেনি, সরাসরি তাদের বুকে গুলিও চালিয়েছে। পরবর্তীতে পুলিশের পক্ষ থেকে মিথ্যাচার করা হয়েছে, আন্দোনলকারীরা পরস্পরে পরস্পরকে গুলি করে বলে। আর তা থামাতে পুলিশ ফাঁকা লাঠি চার্জ করেছে।

    তিনি আরো বলেন, এটা বড় দুঃখজনক যে বিক্ষোভে অংশগ্রহণের কারণে যে ক্ষতি হচ্ছে তা বিক্ষোভকারীদের থেকে নেওয়া হচ্ছে। অথচ পুলিশ এতোগুলো জীবনের ক্ষতি করল এটা নিয়ে না উত্তর প্রদেশ সরকার কোন প্রশ্ন তুলেছে না কেন্দ্রীয় সরকার।

    তিনি আরো বলেন, দেশে ভয় ও সন্ত্রাসবাদের রাজনীতি চলছে। অগণতান্ত্রিক ও বেআইনি সিদ্ধান্ত জনগণের উপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অপরদিকে যারা গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে কথা বলছে তাদের দেশদ্রোহী বলা হচ্ছে।

    তিনি বলেন, আলোচনা সভায় কমিটি যা সিদ্ধান্ত নিবে তা ২৩ ফেব্রুয়ারি জানানো হবে।

    আল্লামা আরশাদ মাদানী বলেন, দেশে যেই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে একে হিন্দু- মুসলিমের ধর্মী সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা অন্যায়। বর্তমানে দেশের অস্থিতিশীলতা বজায় রাখতে দেশের প্রত্যেক সুশীল নাগরিকের ভেবেচিন্তে কাজ করা উচিত।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/22/33355/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বাবরি মসজিদ মামলায় অভিযুক্তকেই করা হলো রাম মন্দির ট্রাস্টের প্রধান



      এবার অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাস্ট নিয়ে শুরু হল নয়া বিতর্ক। ট্রাস্টের সভাপতি পদে এমন একজনকে বসানো হল যে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সাথে জড়িত। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাম জন্মভূমি ন্যাসের প্রধান তথা বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার অন্যতম অভিযুক্ত নৃত্যগোপাল দাস।

      গত বুধবার ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয় অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের জন্য রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের প্রথম সভা। সভায় মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন থেকে নির্মাণের সমাপ্তির জন্য সময় নির্ধারণের মতো বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরাও। খবর এনডিটিভি




      সভায় মহন্ত নৃত্যগোপাল দাসকে রাম মন্দির ট্রাস্টের সভাপতি এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) সহ-সভাপতি চম্পত রায়কে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করা হয়। একই সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রাক্তন সেক্রেটারি নৃপেন্দ্র মিশ্রকে মন্দির নির্মাণ কমিটির সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়। পাশাপাশি মন্দিরের ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ করা হয়েছে গোবিন্দ গিরিকে।

      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/22/33354/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি করলো সন্ত্রাসী দুই ছাত্রলীগ নেতা



        শরীয়তপুরের গোসাইরহাটে সরকারি সামসুর রহমান কলেজ সন্ত্রাসী ল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়ামিন শিকদার ও ছাত্রলীগ নেতা মারুফ শিক্ষার্থীদের উক্ত্যক্ত করার সংবাদ পাওয়া গেছে। মারুফ শরীয়তপুর সরকারি কলেজ সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সদস্য। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন ছয়জন ছাত্রী।

        লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, গত সোমবার দুপুরে কলেজের ক্যান্টিনে যাওয়ার সময় ওই ছয় ছাত্রীর পথ গতিরোধ করে ইয়ামিন শিকদার ও মারুফের নেতৃত্বে কয়েকজন ছাত্র। এ সময় তারা তাদের বাজে প্রস্তাব দেন। এ সময় একজন ছাত্র তাদের প্রপোজ করেন ও মোবাইলে ভিডিও চিত্র ধারণ করেন। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের পরিবার চিন্তিত।

        কালের কন্ঠের বরাতে জানা যায় ইয়ামিন শিকদার বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছাত্রীকে কু-প্রস্তাব দেয়। তাদের যাতায়াত পথে ডিস্টার্ব করে। এর আগেও কলেজের ৩ ছাত্রীকে উক্ত্যক্ত করায় তারা কলেজ ছেড়ে অন্য কলেজে গিয়ে ভর্তি হন। দল বেধে রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিভিন্ন মেয়েদের উক্ত্যক্ত করে। তারা লোক লজ্জার ভয়ে কারো কাছে বলতে পারে না। কলেজের ক্ষমতা পেয়ে ক্ষমতার দাপটে কলেজের শিক্ষার্থীরা অনেকটা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। গত সোমবার তারা এই কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ৬ ছাত্রীকে উক্ত্যক্ত করায় তারা কলেজ অধ্যক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। তবে এর আগে কেউ সাহস দেখায়নি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করার।

        এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রীরা বলেন, আমরা দুপুর বেলা কলেজের ক্যান্টিনে খাওয়ার জন্য যাচ্ছিলাম। পথের মধ্যে ইয়ামিন ও মারুফের নেতৃত্বে কয়েকজন ছেলে এসে আমাদের পথরোধ করা দাড়ায়। তখন একজন ছেলে বলে দোস্ত কোনটাকে প্রপোজ করব বোরকা পড়াটা কে না কি ড্রেস পড়াটাকে বলে হাসাহাসি শুরু করে। তারা এমন ভাবে দাড়াইছে আমরা কোনোভাবেই যেতে পারছিলাম না। পরে আমাদের একজনকে ডাক দেয়। ও শুধু একবার তাকাইছে। ওরে এসে একজন প্রপোজ করে ও মোবাইলে সেটার ভিডিও করেছে। এতেও তারা থামেনি আমাদের পেছন পেছন মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতে করতে আসে।

        তারা আরো বলেন, তারপরও আমরা কিছু বলিনি। পরদিন কলেজ ক্যাম্পাসে ঢোকার পথে ইয়ামিন ভাইয়ের নেতৃত্বে কয়েকজন ছাত্র বিভিন্ন ভাষায় আমাদের বাজে মন্তব্য করেন। মেহেদী মিরাজ নামের একটা ছেলে ছিল যে আমাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেয়। সবচেয়ে বড় কথা ওই ছেলে আমাদের কলেজের ছাত্রই না। এখান থেকে একজন বলেন- আমাদের বোম মেরে ওড়ায়া দিবে। এতেও ওদের কোন সমস্যা হবে না।

        এ ব্যাপারে কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ ফয়জুল হক বলেন, সেদিন আমি কলেজে জাতীয় সঙ্গীত মহরার মধ্যে ছিলাম। ওখান থেকে আসার পর কলেজের ছয়জন ছাত্রী আমার কাছে অভিযোগ করে যে তাদেরকে কয়েকজন ছাত্র উক্ত্যক্ত করেছে। আমি সাথে সাথে শিক্ষক পরিষদের মিটিং দেই এবং ৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দেই। অন্যদিকে তাদেরকে দুই কর্মদিবসের মধ্যে এটির প্রতিবেদন দেওয়ার কথা বলে দেই।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/22/33340/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ‘ভোগান্তির জন্য প্রস্তুত থাকো বোকাসোকা জনগণ’-ভিপি নুর



          কচুরিপানা খাওয়া নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর।

          গত বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে নুর বলেন, ‘ভোগান্তির জন্য প্রস্তুত থাকো বোকাসোকা জনগণ। সবেমাত্র কচুরিপানা খেতে বলা, কয়েকদিন পর বলবে তিনবেলা খাওয়া নিষেধ, দুইবেলা খেতে হবে।’

          দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতির ফলাফল শীর্ষক ওই ফেসবুক পোস্টে ভিপি নুর বলেন, ‘রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিদেশি বিনিয়োগ নাই,ব্যবসার উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় দেশীয় বিনিয়োগেও খরা,বিদেশে রপ্তানির অন্যতম খাত গার্মেন্টসের অবস্থা দিন দিন নাজুক হচ্ছে।’

          ডাকসু ভিপি আরও বলেন, ‘ব্যাংক, শেয়ারবাজার থেকে ছোট ও মাঝারি বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থে সরকারের হাত- সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতি এখন চরম খারাপ পর্যায়ে রয়েছে।’

          প্রসঙ্গত, গত সোমবার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফোরামের অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘কচুরিপানা নিয়ে কিছু করা যায় কিনা, কচুরিপানার পাতা খাওয়া যায় না কোনোমতে? গরু তো খায়। গরু খেতে পারলে আমরা খেতে পারব না কেন?’


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/22/33367/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ঢাবি’র ২ ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী হাতেনাতে ধরা



            ছিনতাই করার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আজ শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ভোরে হাইকোর্ট এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

            আটকরা হলেন-শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আল-আমিন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র শান্ত। অভিযুক্ত দু’জনই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের ছাত্র। তারা দু’জনই হল শাখা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী বলে জানা গেছে।

            শাহবাগ থানা সূত্রে জানা যায়, শনিবার ভোরে অভিযুক্ত দুই শিক্ষার্থী হাইকোর্ট এলাকায় চাকা নষ্ট হওয়ার কারণে অবস্থান করা একটি বালির ট্রাকের কাছে চাঁদা দাবি করে। নগদ টাকা না পাওয়ায় ট্রাক সংশ্লিষ্টদের মারধর ও রকেট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা হস্তান্তরে বাধ্য করে। পরবর্তী সময়ে আরও বেশি টাকা দাবি করে।

            পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় আল-আমিন ও শান্তকে আটক করা হয়।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/22/33372/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ আপনি মুসলামনদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

              Comment

              Working...
              X