Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ০৬ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০২রা মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ০৬ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০২রা মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    এবার কলকাতায় সন্ত্রাসী অমিত শাহ’র সভায় ‘গুলি করো’ স্লোগান



    দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনের সময় শাহিনবাগে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে বিরোধীদের উদ্দেশে ‘গুলি মারো’ বক্তব্য দিয়েছিল বিজেপি নেতা কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। মন্ত্রীর পর বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরাও এই স্লোগান তোলেন। এমন স্লোগান নিয়ে সমালোচনাও হয়। এবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কলকাতায় আসায় বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের মিছিলেও গুলি মারোর সেই স্লোগান দেওয়া হলো।

    ভারতে নাগরিকত্ব সংশোধিত আইনবিরোধী বিক্ষোভ দিল্লি, মেঘালয়ের পর ছড়িয়ে পড়েছে কলকাতাতেও। অমিত শাহ রোববার কলকাতা সফরে আসে। তাঁর সফর ঘিরে বিক্ষোভ বের করেন নাগরিকত্ব সংশোধিত আইনবিরোধীরা। অমিত শাহর পক্ষেও বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের মিছিলে গুলি মারো স্লোগান দেওয়া হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33834/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দিল্লিতে অন্তত ৭ মালাউন হিন্দু ১৩ বছর বয়সী মুসলিম মেয়েকে গণধর্ষণ করেছে



    দিল্লিতে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালাচ্ছে হিন্দু সন্ত্রাসীরা। সেই সাথে চলছে মুসলিম নারীদের গণধর্ষণ। গত ১ মার্চ দিল্লির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জাফরাবাদের ১৩ বছরের মুসলিম কিশোরী দিবাকে গণধর্ষণ করেছে মালাউন হিন্দুরা।

    সংবাদ মাধ্যম “দি রিপাবলিক অফ বুজ” এর মাধ্যমে জানা যায়, মালাউন মুশরিকরা দিবার এলাকায় হামলা চালিয়ে ঘরে ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং মুসলমানদেরকে ঘিরে ধরে বাড়ি বাড়ি লুটপাট ও তল্লাশি চালায়। এসময় ইজ্জত বাঁচাতে দিবা অন্ধকার একটি গলিপথ দিয়ে পালাচ্ছিল, কিন্তু মুশরিকরা তাকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। দিবা কাঁদতে কাঁদতে চিৎকার করে সাহায্য চাইলো। তবে শেষ অবধি মালাউন মুশরিকরা তাকে ধরে ফেলে এবং কাছাকাছি একটি পরিত্যক্ত কক্ষে নিয়ে গণধর্ষণ করে।

    দিবা চিৎকার করতে থাকলেও উদ্ধারের জন্য কেউ আসেনি। কমপক্ষে সাত হিন্দু তাকে হিংস্রভাবে গণধর্ষণ করেছে এবং ধর্ষণের ছবি তুলেছে।

    পরে, হিন্দু সন্ত্রাসীরা দিবাকে অজ্ঞান অবস্তায় ফেলে চলে গেলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে। অতিরিক্ত নির্যাতনের ফলে ব্যাথায় তার শরীর কালো হয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল। জ্ঞান ফিরলে সে তার দগ্ধ প্রতিবেশীদেরকে তার পাশে নীরব নিস্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে থাকতে দেখে। হিন্দু মালাউন সন্ত্রাসীরা তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। গণধর্ষণের ফলে দিবার দেহে জ্বর আসে এবং মারাত্মকভাবে রক্তক্ষরণ হয়।.
    মুসলিম সংখ্যালঘুদের দমন করতে ভারতীয় মালাউনরা প্রায়শই ধর্ষণকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছে। দিবার ধর্ষণের ভয়াবহ কাহিনী মূলত ভারতের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিচ্ছবি, যেখানে মালাউন হিন্দু সন্ত্রাসীরা গণহত্যা, লুটপাট,অগ্নিসংযোগ এবং মুসলিমদের ধর্ষণ করছে।

    কাশ্মীর, পাঞ্জাব, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, আসাম, ছত্তিসগড় এবং তামিলনাড়ুর মতো অঞ্চলগুলোতেও ভারতীয় মালাউনরা নিয়মিতভাবে ধর্ষণ করার ইতিহাস তৈরি করেছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33869/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ‘দিল্লিতে গেরুয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় শত শত লোক মারা গেছে, মিডিয়ায় সঠিক তথ্য আসেনি’



      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএস (RSS) ও বিজেপির উগ্র সমর্থক, নেতাকর্মীরা দিল্লিতে টার্গেট করে মুসলিমদের ওপর হামলা চালিয়েছে। বাড়িঘর, দোকান ও মসজিদে আগুন দিয়েছে।

      গত শনিবার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা বলেন।

      নুর আরও জানান, দিল্লি সহিংসতা নিয়ে তার এক ভারতীয় বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছে। সে বলেছে, ‘বিভিন্ন এলাকায় যে সহিংসতা হয়েছে, তাতে শত শত লোক মারা গেছে; মিডিয়ায় সঠিক তথ্য আসেনি। সহিংসতা, হামলায় যারা অংশ নিয়েছে, তারা বহিরাগত এবং মূলত আরএসএস বিজেপির কর্মী, সমর্থক ছিল। এমনকি কোনো কোনো জায়গায় পুলিশই হামলা চালিয়েছে, অগ্নিসংযোগ করেছে।’

      প্রসঙ্গত দিল্লিতে ২৩ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া হিন্দুত্ববাদী তাণ্ডবে নিহতের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে।

      ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২৬ ফেব্রুয়ারি নিহতের সংখ্যা ছিল ২৭, বৃহস্পতিবার ৩৮-এ পৌঁছায়। শুক্রবার এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪২-এ। তবে প্রকৃত সংখ্যা আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানেন।

      হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২১ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ আহতদের মধ্যে অনেকে এখনও ঝুঁকিমুক্ত নন। দৃষ্টিশক্তিও পুরোপুরি হারিয়ে ফেলেছেন অনেকে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33859/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        মৃতের সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়াল



        বর্তমান বিশ্বের এক আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। চীনে এই ভাইরাসের উৎপত্তি হলেও ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের অর্ধশতাধিক দেশে। অ্যান্টার্কটিকা বাদে সব মহাদেশে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাসে বিশ্বব্যাপী মৃতের সংখ্যা তিন হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ৯১২ জনই চীনা নাগরিক।

        আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত আরও ৬২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে শুধু চীনেই ৪২ জন।

        অপরদিকে, চীনে সুস্থ হওয়ার হার বাড়লেও বিশ্বজুড়ে কমছে না প্রকোপ। বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়া, ইতালি ও ইরানে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। খবরঃ আমাদের সময়

        মহামারি আকার ধারণ করা করোনাভাইরাসে চীনের বাইরে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে ইরানে। দেশটিতে সোমবার সকাল পর্যন্ত আরও নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে এই ভাইরাসে মারা গেলেন ৫৪ জন। যেখানে দেশটির একজন এমপিও রয়েছেন। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সহস্রাধিক।

        এদিকে, ইরানের মতোই করোনাভাইরাস ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে ইতালিতে। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৩৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৭০০ জনে পৌঁছেছে।

        নিহতের সংখ্যায় কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও চীনের বাইরে আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি দক্ষিণ কোরিয়ায়। দেশটিতে সোমবার সকাল পর্যন্ত আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে সে দেশে ২২ জনের প্রাণহানি ঘটল। এ ছাড়া দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২১২ জনে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33897/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ছাত্রলীগ নেত্রী হত্যাকারী সন্দেহ আরেক সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা



          বরিশাল সরকারি ব্রজমোহন কলেজের (বিএম) সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী হেনা আক্তারের (৩০) মৃত্যুর ঘটনায় তার স্বামী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নিয়াজ মোর্শেদ সোহাগকে আটক করা হয়েছে।

          যুগান্তর সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহননের চেষ্টা চালায় হেনা। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হলে মঙ্গলবার ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33858/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ‘এই নুর, তোকে ১১ তারিখের পর মেরে ফেলব’ ভিপি নুরকে ছাত্রলীগের হুমকি



            ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুরকে প্রাণনাশের হুমকি ও তার এক অনুসারীকে মারধর করেছে ছাত্রলীগ কর্মী।

            রোববার বিকালে ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এ ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগের ওই কর্মীর নাম আদনান আহমেদ নাবিল। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ৩য় বর্ষের ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র। তিনি হল শাখা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী।

            প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভিপি নুরসহ কয়েকজন ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ করেই নাবিল বলতে লাগল ‘এই নুর, তোর সময় ১১ তারিখ পর্যন্ত। এরপর বস্তায় ভরে গুম করে ফেলব, মেরে ফেলব’। পরে নুরের সঙ্গে থাকা শাকিল মিয়া তাকে জিজ্ঞাসা করেন তুমি কে? তখন নাবিল তাকে থাপ্পড় দেন।

            হামলা ও হুমকির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বলে যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন ভিপি নুরুল হক নুর।

            উল্লেখ্য, ভিপি নুরুল হক নুর ভারতের বিভিন্ন অন্যায়মূলক আচরণ ও মুজিব বর্ষে কসাই মোদি আসলে কঠোর ভাবে আন্দোলন করার ঘোষণা দিয়েছেন। আগেও বহুবার ভারত বিরোধীতার কারণে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা তার উপর হামলা চালিয়েছিল।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33862/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের ২ পক্ষের সংঘর্ষ



              নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দুই পক্ষের দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই সময় স্থানীয় বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে।

              মঙ্গলবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯ টার দিকে উপজেলার ভুলতা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের সশস্ত্র মহড়ায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

              এসময় এক পক্ষ আরেক পক্ষের দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। বর্তমানে উভয়পক্ষের মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ঘটনায় দু’পক্ষের প্রায় ৬ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

              বিডি প্রতিদিনের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল আজিজ মিয়া তারপারিবারিক অনুষ্ঠানের দাওয়াত দিতে রূপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণসম্পাদক শেখ ফরিদ ভূইয়া মাসুমের মুড়াপাড়ার বাড়িতে যায়। সন্ধ্যায় আব্দুল আজিজ মিয়াকে নিয়ে শেখ ফরিদ মাসুম একটি প্রাইভেটকারে করে ভুলতা এলাকার দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় প্রাইভেটকারের সামনে তাদের একটি মোটরসাইকেল ছিল। ভুলতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হামজালার পক্ষের লোকজন সামনে থাকা মোটরসাইকেলটির গতিরোধ করে। এসময় মোটরসাইকেল আরোহী বিপ্লব হাসানকে মারধর শুরু করে হামজালার লোকজন।

              পরে শেখফরিদ ভূঁইয়া মাসুম তার সহযোগী বিপ্লব হাসানকে মারধর থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। এসময় মাসুমের সঙ্গে হামজালা লোকজনের হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিছুক্ষণ পরেই হামজালার লোকজন ধারালো অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ভুলতা থেকে নাহাটি এলাকায় একটি অস্ত্রের মহড়া দেয়। এরপর শেখ ফরিদ ভূইয়া মাসুম ও রূপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল আল মসিকদারের লোকজনও একত্রিত হয়ে পাল্টা মহড়া দেয়।

              এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপ সশস্ত্র অবস্থায় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে করে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

              বিডি প্রতিদিন জানায়, এলাকার বিভিন্ন কাজ নিয়ে দু’পক্ষের মাঝে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এ বিরোধের জের ধরে ঘটনার সূত্রপাত হতে পারে।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33874/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                লাগামহীন দুর্নীতিতে লোকসান ও খেলাপির শীর্ষে জনতা ব্যাংকের মাথা নুয়ে পড়ছে



                সম্প্রতি অ্যাননটেক্স গ্রুপ ও ক্রিসেন্ট গ্রুপের দুর্নীতির জন্য সবচেয়ে বেশি আলোচিত সরকারি খাতের জনতা ব্যাংক। বর্তমানে সব ধরনের নেতিবাচক সূচকে সবার শীর্ষে জনতা ব্যাংক। প্রথমবারের মতো গত বছর বড় অঙ্কের লোকসান দিয়েছে ব্যাংকটি। বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করলেও সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ রয়েছে ব্যাংকটির। কয়েক বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো প্রভিশন ঘাটতি ও মূলধন ঘাটতিতে পড়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও জনতা ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

                বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংকটি একসময় ভালো ছিল; কিন্তু এখন ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে। এর জন্য পরিচালনা পর্ষদ এবং শীর্ষ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ দায়ী। তারা নিয়ম মেনে যে ঋণ দেয়নি, সেগুলো এখন খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণে সংক্রামক ব্যাধির মতো অন্য সংকট তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, শুরুতেই দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল; কিন্তু সেটি করা হয়নি। এখন ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। অনিয়মের সঙ্গে যেসব কর্মকর্তা জাড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সুশাসন নিশ্চিত না করলে ব্যাংকটির অবস্থা আরও খারাপ হবে।

                এ বিষয়ে কথা বলতে জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন আহমেদ ও এমডি আব্দুছ ছালাম আজাদকে ফোন দিয়ে পরিচয় দিলে তারা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। পরে এসএমএস এবং কল দিলেও তারা সাড়া দেননি।

                বিদায়ী ২০১৯ সালের হিসাব-নিকাশ এখনো চূড়ান্ত হয়নি; কিন্তু বিভিন্ন সূত্র থেকে আর্থিক সূচকগুলোর তথ্য জানা গেছে। ২০১৯ সাল শেষে ব্যাংকটির মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৪১ কোটি টাকা। ঋণের পরিমাণ ৪৯ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। এই ঋণের মধ্যে খেলাপি ১৪ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা; যা দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আগের বছর খেলাপি ঋণ ছিল ১৭ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা। ব্যাংকটির খেলাপি

                ঋণ কমানোর কারণ খেলাপিদের গণছাড়ের আওতায় পুনঃতফসিল সুবিধা দেওয়া। গতবছর খেলাপি ঋণ কমেছে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা; অথচ পুনঃতফসিল করা হয়েছে ৫ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা। ছাড় দেওয়ার সমপরিমাণ খেলাপি ঋণ কমাতে পারেনি ব্যাংকটি। ২০১৮ সালে দেড় হাজার কোটি টাকা পুনঃতফসিল করে ব্যাংকটি। ব্যাপকহারে পুনঃতফসিল করায় ব্যাংকটির সুদ-আয় বেড়ে মুনাফা বাড়ার কথা; কিন্তু দুর্নীতিগ্রস্ত অনেক ঋণ নতুন করে খেলাপি হয়ে গেছে। ফলে মুনাফার ধারা থেকে বেরিয়ে লোকসানে পড়েছে ব্যাংকটি। গত বছর পরিচালন মুনাফা কমে হয়েছে ৭০৮ কোটি টাকা; আগের বছর যা ছিল ৯৭৮ কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রভিশন ও কর পরিশোধের পর ব্যাংকটির নিট লোকসান হয়েছে ২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা। আগের বছর ব্যাংকটির নিট মুনাফা ছিল ২৫ কোটি টাকা। এর আগের তিন বছর মুনাফা করেছে ব্যাংকটি।

                খেলাপি ঋণ বেশি থাকায় ব্যাংকটির প্রভিশনের প্রয়োজনীয়তা বাড়ে; কিন্তু আয় কমে যাওয়ায় প্রয়োজনমাফিক প্রভিশন সংরক্ষণ করতে পারেনি ব্যাংকটি। ২০১৯ সাল শেষে প্রভিশন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪৬১ কোটি টাকা। গত চার বছরে সবসময় প্রভিশন উদ্বৃত্ত ছিল। প্রভিশন ঘাটতি থাকার অর্থ হচ্ছে জনগণের জমানো অর্থ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

                নিয়ম মেনে ঋণ বিতরণ না করায় ঋণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে জনতা ব্যাংকের। ফলে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ বাড়ছে। ব্যাংকের আর্থিকভাবে শক্তিশালী করতে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে মূলধন সংরক্ষণ করতে হয়। সেটিও করতে ব্যর্থ হয়েছে জনতা ব্যাংক। গত ৫ বছরে ২০১৯ সালের আগে ব্যাংকটির মূলধন উদ্বৃত্ত ছিল; কিন্তু গত বছর শেষে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ৫০ কোটি, ২০১৭ সালে ১৫ কোটি, ২০১৬ সালে ২৭৮ কোটি ও ২০১৫ সালে ব্যাংকটির মূলধন উদ্বৃত্ত ছিল ৫৬ কোটি টাকা।

                ব্যাংক সূত্র জানায়, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মধ্যে বছর দুয়েক আগেও আর্থিক সূচকে ভালো অবস্থানে ছিল জনতা ব্যাংক; কিন্তু ব্যাংকটির শীর্ষ পদস্থরা নিয়ম ভেঙে উদারহাতে অ্যাননটেক্স গ্রুপ ও ক্রিসেন্ট গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ দিয়েছে। অ্যাননটেক্স গ্রুপের কর্ণধার ইউনুস বাদল ২২টি প্রতিষ্ঠানের নামে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। এর মধ্যে ৭টি প্রতিষ্ঠানের ঋণকে বিশেষ সুবিধাও দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ক্রিসেন্ট গ্রুপের দুই ভাই এমএ কাদের ও জাজ মাল্টিমিডিয়ার আবদুল আজিজ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে হাতিয়ে নিয়েছেন ৫ হাজার কোটি টাকা। এসব ঋণের টাকা আদায় হচ্ছে না। এর আগে বিসমিল্লাহ গ্রুপের ঋণ কেলেঙ্কারির মূল অকুস্থল ছিল জনতা ব্যাংক। এসব কেলেঙ্কারির সঙ্গে জনতা ব্যাংকের বর্তমান এমডি আব্দুস ছালাম আজাদ সরাসরি জড়িত বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে; কিন্তু অদৃশ্য কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আব্দুছ ছালাম আজাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে গড়িমসি করছে। ২০১৭ সালে তিনি ব্যাংকটির এমডি হিসেবে নিয়োগ পান। এর আগে এই ব্যাংকের ডিএমডি ছিলেন আব্দুছ ছালাম আজাদ। দুর্নীতির জন্য শাখা ব্যবস্থাপক পর্যায় থেকেই আলোচিত এই কর্মকর্তা।

                ব্যাংকটির তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৮ সালে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ বেড়ে দ্বিগুণ হয়। ২০১৭ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ২ হাজার ৫৯৯ কোটি টাকা, পরের বছর যা হয় ১৭ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা। এছাড়া ২০১৫ সালে ৪ হাজার ৩১৮ কোটি ও ২০১৬ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ৫ হাজার ৯৩৫ কোটি টাকা।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33889/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  যেভাবে কোটিপতি বনে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ ইউপি চেয়ারম্যান



                  পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।

                  গত বৃহস্পতিবার তিন পৃষ্ঠা সংবলিত দুর্নীতির এক ডজনের বেশি অভিযোগ ৮ ইউপি সদস্য জমা দিয়েছেন পাবনা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্নিত কার্যালয়ের উপপরিচালক ও পাবনা জেলা প্রশাসকের কাছে।

                  অভিযোগপত্রে চেয়ারম্যান আসাদুর রহমানের নানা অনিয়মের তদন্ত করে শাস্তি দাবি করেছেন ইউপি সদস্যরা। খবরঃ আমাদের সময়

                  অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, চলতি অর্থবছরে উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নে ৪০ দিনের কর্মসৃজন প্রকল্পে ২০৭ জন শ্রমিকের ব্যাংক স্বাক্ষর জাল করে ১৪ লাখ ৪৯ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন ইউপি চেয়ারম্যান আছাদুর রহমান। এ ছাড়া ইউনিয়নের ৫২১ জন ভিজিডি কার্ডধারী নারীকে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার সময় তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে প্রতি মাসে ৫০ টাকা করে আদায় করেন তিনি। টাকা দিতে না পারলে তাদের চাল দিতেন না।

                  এভাবে প্রতি মাসে ২৬ হাজার ৫০ টাকা তিনি নিহের পকেটে তোলেন। এমনকি ইউনিয়নের ঘোষবেলাই গ্রামের চায়না দাস, দাসবেলাই গ্রামের হাজেরা খাতুনের ভিজিডি কার্ডের চাল চেয়ারম্যান নিজেই ভোগ করেন। ভিজিডি খাতে অনিয়ম করে গত চার বছরে ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুর রহমান প্রায় অর্ধকোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

                  এরপর ‘জমি আছে ঘর নাই’ প্রকল্পেও নানা অনিয়ম করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান। তিনি আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকা সত্ত্বেও নিজস্ব লোকদের সরকারি ঘর পাইয়ে দিয়েছেন। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণেও তার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অনিয়মের অভিযোগ।

                  এ ছাড়া ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া থেকে সমাজ গ্রাম পর্যন্ত কর্মসৃজন প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা পুনর্নির্মাণ করে, একই রাস্তায় আরেকটি প্রকল্প দেখিয়ে ২ দশমিক ২৫০ মেট্রিকটন চাল আত্মসাৎ করেন চেয়ারম্যান।

                  এই লিখিত অভিযোগে চেয়ারম্যানের শোষণ ও নির্যাতনের শিকার অনেক সাধারণ মানুষের ভোগান্তির চিত্রও তুলে ধরা হয়েছে।

                  তুচ্ছ অভিযোগে ইউনিয়নের পলাশপুর গ্রামের সাইফুল ইসলাম, রমনাথপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম, দোহারি গ্রামের মোমিনসহ অনেককে ইউনিয়ন পরিষদে আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতন করে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।

                  চলনবিল অধ্যুষিত নিমগাছি প্রকল্পের পুকুর চাষীদের কাছ থেকেও জোরপূর্বক লাখ লাখ টাকা আদায় করেন বলেও অভিযোগ চেয়ারম্যান আসাদুর রহমানের বিরুদ্ধে।

                  অভিযোগে আরও জানা যায়, সরকারি সেবা দিতেও ওই চেয়ারম্যান অবৈধভাবে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে থাকেন। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে উত্তরাধিকার সনদ দিতে তার নির্দেশে ১০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত সাধারণ মানুষের কাছ থেকে আদায় করা হয়।

                  জন্ম নিবন্ধন করতে সরকারি ফি ২৫ থেকে ৫০ টাকার পরিবর্তে ১৫০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়। গ্রাম আদালতে বিচার পেতে ১০ থেকে ২০ টাকা সরকার নির্ধারিত ফির পরিবর্তে তিনি ১ হাজার ২০০ টাকা করে আদায় করেন। এসব অনিয়ম করে ওই চেয়ারম্যান গত চার বছরে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ইউপি সদস্যরা।

                  ইউপি সদস্যরা আরও অভিযোগ করেন, এলজিএসপি প্রকল্প ও ইউনিয়ন পরিষদের আয়-ব্যয়ের হিসাব-নিকাশ নিয়ে কারও সঙ্গে আলোচনা করেন না ইউপি চেয়ারম্যান। সম্প্রতি এসব অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ইউপি সদস্যরা প্রতিবাদ করলে তাদের ইউনিয়ন পরিষদে প্রবেশ নিষেধ করে দেন চেয়ারম্যান। এ অবস্থায় নিরুপায় হয়ে ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন।

                  অভিযোগকারী ইউপি সদস্যরা বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুর রহমান গত চার বছর ধরে সব ইউপি সদস্যসহ গ্রামের সাধারণ মানুষের ওপর শোষণ ও নির্যাতন চালিয়ে আসছেন। সব প্রকল্পের টাকা নামমাত্র কাজ করে দুই-একজন ইউপি সদস্যের সঙ্গে ভাগ যোগ করে খেয়েছেন। এত দিন ভয়ে তারা কেউ মুখ খুলতে পারেননি। এখন আমরা সবাই একজোট হয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধ বিচার চাচ্ছি।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33892/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    আরও বাড়ছে চালের দাম



                    পেঁয়াজ-রসুন নিয়ে অস্থিরতা কাটতে না কাটতেই দাম বাড়তে শুরু করেছে চালের। দেশে কোনো বন্যা, খরা, রাজনৈতিক অস্থিরতা না থাকলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রধান এ খাদ্যদ্রব্যটির দাম দুই সপ্তাহে প্রতিকেজিতে চার থেকে ছয় টাকা পর্যন্ত বেড়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।

                    অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাত দেখালেও বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, খোঁড়া যুক্তি দেখিয়ে দাম বাড়াচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পেঁয়াজ-রসুনের মতো চাল নিয়েও চলছে কারসাজি।

                    রাজধানীর চালব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাজারে চালের সংকট নেই। সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকলেও চালকল মালিকরা দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বাজারে তার প্রভাব পড়েছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) ১০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়ে গেছে। ফলে খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজিতে সর্বোচ্চ ছয় টাকা পর্যন্ত এখন দাম বাড়তি।

                    রাজধানীর চালের বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে সরু চালের মধ্যে মানভেদে নাজিরশাইল ৫৫ থেকে ৬০ ও মিনিকেট ৫২ থেকে ৫৫ টাকা। মাঝারি মানের পাইজাম ও লতা মানভেদে ৪৪ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া আটাশ ৪০ থেকে ৪২ টাকা। মোটা চালের পাইজাম ৩৮ থেকে ৪০ ও স্বর্ণা ৩৪ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দুই সপ্তাহ আগে কেজিতে চার থেকে ছয় টাকা কমে বিক্রি হয়েছিল এসব চাল। এ ছাড়া পোলাও চালেরও দাম বেড়েছে।

                    কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০৫ টাকায়। গত সপ্তাহেও যা বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়।

                    মালিবাগ বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মো. খোরশেদ জানান, খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়ানো হচ্ছে না। পাইকারদের কাছ থেকে বেশি দামে কিনতে হয়, তাই বাড়তি দামে চাল বিক্রি করতে হয় আমাদের। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই।

                    একই বুলি পাইকার ও আড়তদারদের মুখেও। কারওয়ানবাজারের চালের পাইকারি প্রতিষ্ঠান লাকসাম ট্রেডার্সের ব্যবসায়ী মো. মোশাররফ হোসেন জানান, দুই সপ্তাহ আগে প্রথমে মিনিকেট চালের দাম বাড়তে শুরু করে। পরে একে একে সব ধরনের চালের দামই বেড়েছে। বর্তমানে মিনিকেটের বস্তা (৫০ কেজি) বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৫০ থেকে ২ হাজার ৬০০ টাকা পর্যন্ত। দুই সপ্তাহ আগে যা ছিল ২ হাজার ৩৫০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত। ভালো মানের নাজিরশাইলের বস্তা ৩ হাজার টাকা এবং মাঝারি মানের নাজিরশাইলের বস্তা ২ হাজার ৪০০ টাকা। গত সপ্তাহে যা ছিল যথাক্রমে- ২ হাজার ৭০০ এবং ২ হাজার ৩০০ টাকা। এ ছাড়া ভালো মানের পোলাওর চালের বস্তার দাম বর্তমানে ৪ হাজার ৮০০ টাকা। দুই সপ্তাহ আগে ছিল ৪ হাজার ৫০০ টাকা। খবরঃ আমাদের সময়

                    একই বাজারের আরেক পাইকারি প্রতিষ্ঠান জনতা রাইস এজেন্সির ব্যবসায়ী ইব্রাহীম খলিল বলেন, দাম আমাদের হাতে নেই। চালকল মালিকদের কাছ থেকে বাড়তি দামে চাল কিনতে হচ্ছে। তাই পাইকারি ও খুচরা বাজারেও দাম বেড়ে গেছে। এ ছাড়া মিনিকেট চাল এখন শেষের দিকে। তাই দাম বেড়েছে। আগামী বৈশাখের আগে দাম কমবে না।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/02/33895/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাহ আপনি মুসলামদের কে হেফাজত করুন,আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment


                      • #12
                        হে আল্লাহ! আপনি উম্মতকে হেফাজত করেন ৷ আমিন
                        গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                        Comment

                        Working...
                        X