Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২০শে রজব, ১৪৪১ হিজরী # ১৬ই মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২০শে রজব, ১৪৪১ হিজরী # ১৬ই মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    ভারতে মুসলিম তরুণদের পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করা হচ্ছে: জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ



    ভারতের বহু মুসলিম তরুণ ও যুবককে গত কয়েকদিনে পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ। দলটির নেতারা নয়াদিল্লির পুলিশ প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ অভিযোগ জানিয়েছেন। এ সময় তারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক ধরপাকড় অভিযানে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

    জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের দায়িত্বশীল নেতারা বলেছেন, মুসলিম তরুণদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত উপায়ে ধরপাকড় অভিযান চলছে।

    নয়াদিল্লির সাম্প্রতিক মুসলিম বিরোধী ভয়াবহ সহিংসতার জন্য সন্ত্রাসী হিন্দু তরুণরা দায়ী হলেও রহস্যজনকভাবে পুলিশ এখন উল্টো মুসলিম তরুণদের আটক করছে। বিষয়টি নিয়ে দিল্লির মুসলমানরা তীব্র আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন এবং এখনো যারা আটক হননি তারা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।

    ভারতীয় পুলিশের শীর্ষ কর্তারা বিষয়টি তদন্ত করে দেখার আশ্বাস দিলেও দেশটির মুসলিম নেতারা মনে করছেন, যতদিন তাদের বিরুদ্ধে তৈরি করা বৈষম্যমূলক নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বাতিল করা না হচ্ছে ততদিন এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে এবং আরো খারাপ হবে।

    নয়াদিল্লির সাম্প্রতিক মুসলিম বিদ্বেষী সহিংসতায় অন্তত ৫০ জন নিহত ও ৪০০ জনের বেশি আহত হয়েছে। মুসলমানদের বহু ঘরবাড়ি, দোকানপাট, মসজিদ ও মহল্লা জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে। এ বর্বরোচিত ঘটনার পর দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত এতে জড়িত গেরুয়া সন্ত্রাসী হিন্দুদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34538/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে মুসলিম হত্যার প্রতিবাদে লন্ডনে সর্বদলীয় উলামাদের প্রতিবাদ



    ভারতের দিল্লিতে মুসলিম গণহত্যার প্রতিবাদে বৃটেনের সর্বদলীয় উলামাদের আহবানে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৪ মার্চ) লন্ডন মুসলিম সেন্টারের গ্রান্ড হলে এ প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সর্বদলীয় উলামার সভাপতি মাওলানা এ কে এম সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শাহ মিজানুল হক ও মজলিসে আমেলা সদস্য মাওলানা আবুল হাসনাত চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় ভারতে অব্যাহত সংখ্যালঘু দলন নির্যাতন ও সাম্প্রতিক দিল্লিতে মুসলিম গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।

    সমাবেশে উপস্থিত সিনিয়র উলামা, সাংবাদিক ও কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ ভারতের দিল্লিতে সাম্প্রতিক মুসলিম গণহত্যা বর্তমান ক্ষমতাসীন মোদি সরকারের ভারতকে একটি নিরংকুশ হিন্দু রাষ্ট্র গঠনের জন্য মুসলিম বিতাড়নের পরিকল্পনার অংশ বলে আখ্যায়িত করা হয়।

    বক্তারা বলেন, ভারত একটি গণতান্ত্রিক ও সেক্যুলার রাষ্ট্র হওয়া সত্তেও গণহত্যায় দিল্লী প্রশাসন ও পুলিশের নিরব ভূমিকা এবং ক্ষেত্র বিশেষে উগ্র সাম্প্রদায়িক হিন্দু আর এস এস ও বিজেপি গুন্ডাদের সহায়ক ভূমিকা পালনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে।

    সভায় বক্তারা মোদি সরকারের এন আর সি ও সি এ এ বিলকে ভারতে সংখ্যালঘু বিশেষ করে মুসলিম নাগরিক অধিকার সংকোচন ও মুসলিম বিতাড়নের নীল নকশা বলে উল্লেখ করা হয় এবং অবিলম্বে তা বাতিলের জন্য জোর দাবি জানান।

    সভায় চার দফা প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয় এবং করোনা ভাইরাস থেকে সকলকে হেফাজত করা ও ভারতে মুসলমানদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য মহান আল্লাহর দরবারে দোয়া করা হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34541/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      দিল্লি গণহত্যা নিয়ে মিডিয়ার রিপোর্টে ভারতীয় মালাউন পুলিশের গোঁসা!



      দিল্লি গণহত্যায় দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের কথা তুলে ধরেছে নিউ ইয়র্ক টাইমস(এনওয়াইটি)। দিল্লি পুলিশ মুসলিমদের বিরুদ্ধে দাঙ্গাবাজদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। বিবিসি যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাতেও স্পষ্টভাবে দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে গণহত্যায় পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করা হয়েছে। আর তাতেই বেজায় চটেছে দ্য আইপিএস অ্যাসোসিয়েশন। দিল্লির পুলিশের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে জানিয়েছে তারা। প্রতিবেদনে নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের নামও জোড়া হয়েছে। তাতে গোঁসা হয়েছে দিল্লি পুলিশের। খবর -পুবের কলম

      আইপিএস আ্যাসোসিয়েশন প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, আসলে দেশের নাম বদনাম করতেই এটা করা হয়েছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভারতকে বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠছে নিউইয়র্ক টাইমস হঠাৎ ভারতকে বদনাম করতে উঠে পড়ে লাগবে কেন? তার এক্ষেত্রে স্বার্থ কি? বিবিসির মত সংবাদ সংস্থাই বা কেন ভারতকে বদনাম করার চেষ্টা করতে যাবে? এর কোনও উত্তর মেলেনি। পাশাপাশি ভারতের বিচারব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। যাদের বিরুদ্ধে দিল্লির গণহত্যা চালানোর সরাসরি অভিযোগ রয়েছে সেই কপিল মিশ্র, অনুরাগ ঠাকুর কিংবা প্রবেশ বর্মার বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।এফআইআর পর্যস্ত করেনি দিল্লি পুলিশ।

      দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি মুরলিধর গণহত্যা তদন্ত নিয়ে কড়া মনোভাব দেখিয়েছিলেন। রাতারাতি তাকেও বদলি করা হয়েছিল ।

      এছাড়া, গণহত্যায় গেরুয়া সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করতে দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একাধিক ভিডিওতে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34544/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        করাচিতে ৫ তলা ভবন ধসে নিহত ১১ আহত ৩০



        পাকিস্তানের করাচি শহরের গুলবাহার এলাকায় পাঁচ তলা একটি আবাসিক ভবন ধসে অন্তত ১১ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছেন। খবর- পার্সটুডের

        করাচি মেট্রোপলিটন কর্পোরেশনের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য বিভাগের ডাক্তার সালমা কাউসারের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ১১ জন নিহত এবং ৩০ জন আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদেরকে আব্বাসী শহীদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

        ডাক্তার সালমা কাউসার জানান, আহত কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে তবে বেশ কয়েকজনকে হাড় বিশেষজ্ঞ এবং অপারেশন বিভাগে পাঠানো হয়।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34555/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          কুফরি স্লোগান “জয় বাংলা”কে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান বলে রায় দিয়েছে ত্বগুত আদালত।



          কুফরি শব্দ “জয় বাংলা”কে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান করার লক্ষ্যে এ বিষয়ে জারি করা রুলের নিষ্পত্তিতে গত মঙ্গলবার (১০ মার্চ) হাইকোর্টের ত্বগুত বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের বেঞ্চ এ রায় দেন।

          দুই বছর আগে ২০১৭ সালে এ রিট দায়ের করেন ত্বগুত কোর্টের কুখ্যাত আইনজীবী ড. বশির আহমেদ। এ আবেদনের পক্ষে লড়েছেন আবেদনকারী নিজেই।

          ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের ৪ তারিখে এ রিটের শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছিলো হাইকোর্ট। রুলে “জয় বাংলা”-কে কেন জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করা হবে না, তা হাইকোর্ট থেকে জানতে চাওয়া হয়।

          পরে ডিসেম্বরের ৫ তারিখ থেকে এ রুলের শুনানি শুরু হয়। রুলের বিবাদীরা হচ্ছেন-ত্বগুত মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব ও শিক্ষা সচিব।

          ২০১৭ সালের ৪ ডিসেম্বর হাইকোর্টের রুল জারি করার পর কুখ্যাত বশির আহমেদ বলেছিলেন, জয় বাংলা হচ্ছে আমাদের জাতীয় প্রেরণার প্রতীক। পৃথিবীর ৬০টি দেশে জাতীয় স্লোগান আছে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের দুর্ভাগ্য যে আমরা আমাদের চেতনার সেই “জয় বাংলা”-কে স্বাধীনতার এতদিন পরেও জাতীয় স্লোগান হিসেবে পাই নাই। তাই তার ভাষ্য অনুযায়ী, সে স্বপ্রণোদিত হয়ে আদালতে রিটটি দায়ের করে ।

          আদালতে এ রায়ের মধ্যে দিয়ে জাতীয়তাবাদের মত সাম্প্রদায়িক ধর্ম বিরোধী একটি স্লোগানকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের উপর চাপিয়ে দিলো । বিশিষ্টজনেরা এ রায়কে মানুষের বাকস্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34559/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            চট্টগ্রামে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিষোদগার করল’ হিন্দু শিক্ষক শিবানন্দ দেব: জনতার বিক্ষোভ



            চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার বাহারচরা ইউপির রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে হিন্দু শিক্ষক পবিত্র ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করেছে। ছাত্রদের পাঠদানকালে উক্ত স্কুলের শিক্ষক শিবানন্দ দেব (৩৩) ইসলাম ধর্মকে উগ্রবাদী ধর্মসহ বেশকিছু আপত্তিকর মন্তব্য করেন। এ ঘটনায় মালাউন শিক্ষকের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে বাঁশখালী বাহারচরা এলাকায় তৌহিদী জনতা কয়েক দফা বিক্ষোভ করেছে।

            জানা যায়, গত ৫ মার্চ ধর্মীয় শিক্ষক অনুপস্থিত থাকলে তার ক্লাসের সময়ে শিবানন্দকে বাংলা ক্লাস নেয়ার জন্য পাঠান বিদ্যালয়ের আরেক সিনিয়র শিক্ষক স্বপন কান্তি দাশ। এ সময় ক্লাসে ছাত্রদের ইসলাম শান্তির ধর্ম নয়; বরং সন্ত্রাসী ও উগ্রবাদি ধর্ম বলে নানা আপত্তিকর মন্তব্য করে। এতে ছাত্ররা আপত্তি জানালে ওই শিক্ষক ক্লাস থেকে চারজন ছাত্রকে বের করে দেয় এবং অকথ্য ভাষায় ইসলাম ধর্মের প্রতি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য ও কটূক্তি করতে থাকেন।

            ‘পৃথিবীর কোনো গ্রন্থে ইসলাম শান্তি ধর্ম তা লেখা নেই’ এমন মন্তব্য করলে উক্ত স্কুলের ছাত্র রাকিবসহ কয়েকজন ইসলামশিক্ষা বই থেকে তাকে পাল্টা উদ্ধৃতি দিয়ে দেখায়। এতে শিক্ষক শিবানন্দ আরো ক্ষিপ্ত হয়ে নানা বাজে মন্তব্য করতে থাকেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে বাঁশখালী বাহারচরা এলাকায় কয়েক দফা বিক্ষোভ হয়েছে।

            বাহারচরা ইউনিয়ন মুসলিম ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মাওলানা তৈয়্যব বিন মুখতার ইসলাম টাইমসকে জানান, এবিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তির ঘটনা এটাই প্রথম নয়। বিভিন্ন সময় এবিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করা হয়।গত ৫ মার্চ-এর এঘটনায় স্কুলের ছাত্ররা এলাকায় বিক্ষোভ করেন। স্থানীয়রা জনতাও বিক্ষুদ্ধ হয়ে আছেন হিন্দু শিক্ষকের এবিষোদাগারে।

            গতকাল (১৪ মার্চ) শনিবার বাহারচরা ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে শতাধিক ধর্মপ্রাণ মুসলিমের অংশগ্রহণে বাঁশখালী উপজেলার বাহারচরা রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনতা ও বাহারচরা ইউনিয়ন মুসলিম ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ বিক্ষোভ করেন।

            বাঁশখালী থানার দায়িত্বরত ওসি রেজাউল করিম মজুমদারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ইসলাম টাইমসকে বলেন, বাহারচরা স্কুলে ইসলাম নিয়ে কটূক্তির কথা আমরা বিভিন্ন পোর্টলে পেয়েছি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও দেখেছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34530/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              চাঁদাবাজির মামলায় ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে



              সাতক্ষীরায় চাঁদাবাজির মামলায় আশাশুনি উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতিকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। রবিবার দুপুরে (১৫ মার্চ) সাতক্ষীরা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত-৮ এর আশাশুনি আদালতের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজিব রায় জামিন মঞ্জুর না করে এই আদেশ দেন। খবর- বাংলা ট্রিবিউন

              অভিযুক্ত আসমাউল হুসাইন আশাশুনি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি। সে ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।

              সূত্র জানায়, এলাকার বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত হুসাইন। তার বিরুদ্ধে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন অফিস থেকে চাঁদা আদায়, অপহরণ, নারী নির্যাতনসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।

              মামলার বাদী সাংবাদিক ও এনজিও কর্মকর্তা জাবের হোসেন অভিযোগ করেন, ২০১৯ সালের ২৯ ডিসেম্বর অভিযুক্ত হুসাইন তার কাছ থেকে ৪৫ হাজার টাকা চাঁদা নেয় এবং জোরপূর্বক তিন শত টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়। পরে তিনি ওই ঘটনায় থানায় মামলা করেন।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34531/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                নিরাপরাধ মুসলিম ব্যবসায়ীর উপর হিন্দু পুলিশ অফিসারের বর্বর নির্যাতন



                নরসিংদীর পলাশে নিজের পছন্দের জমি কিনতে না পেরে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে মোরশেদ আহম্মেদ (৪০) নামে এক ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে মোহাম্মদপুর জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) জ্যোতির্ময় সাহার (অপু) বিরুদ্ধে।

                দৈনিক যুগান্তর সূত্রে জানা যায় , শনিবার দুপুরে নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার পলাশ বাজারে এএসপির নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা ওই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
                আহত মোরশেদের মাথায় ৭টি সেলাই দেয়া হয়েছে বলে জানান চিকিৎসক। মোরশেদ পলাশ বাজারের একজন কাপড় ব্যবসায়ী।

                চিকিৎসাধীন মোরশেদ বলেন, ১৫ দিন আগে পলাশের সাবেক চেয়ারম্যান ইসলামের স্ত্রী মরিয়ম বেগমের কাছ থেকে পলাশ বাজার এলাকায় সাড়ে ৬ শতাংশ সম্পত্তি ৪২ লাখ টাকায় কেনার জন্য কথাবার্তা ঠিক করি। পরে ওই সম্পত্তি কেনার জন্য দুই ধাপে ২০ লাখ টাকা বায়না করি। আগামী এক মাসের ভেতরে পুরো টাকা পরিশোধ করে ওই সম্পত্তি আমার নামে দলিল করার কথা।

                কিন্তু আমি জানতাম না যে, এই সম্পত্তির ওপর আগে থেকেই এএসপি জ্যোতির্ময় সাহার নজর ছিল। তিনি এই সম্পত্তি কিনতে চান এমন কোনো কথা আগে কখনও স্থানীয়দের বা প্রতিবেশীদের কাছে বলেননি। আজ দুপুরে আমার দোকানে লোক পাঠিয়ে এএসপি জ্যোতির্ময় সাহার কথা বলে উনার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যান।

                সেখানে যাওয়ার পর প্রথমেই এএসপি জ্যোতির্ময় সাহা আমাকে বাপ-মা তুলে গালাগালি শুরু করেন। একপর্যায়ে আমার গালে থাপ্পড় মারার সঙ্গে সঙ্গে উনার রুমে থাকা জাকির ও শাহিন নামে দুজন আমাকে কাঠের লাঠি দিয়ে এলোপাথাড়ি পেটানো শুরু করে।

                আমাকে পেটানোর সময় এএসপি জ্যোতির্ময় সাহা বলতে থাকেন, ‘তোর এত বড় সাহস? আমি যে সম্পত্তি কেনার জন্য ঘুরতেছি- তুই সে সম্পত্তি বায়না করার সাহস পাইলি কই? তোর এত টাকা আসলো কোথায় থেকে?, কোথায় পেলি সেই সাহস?।

                তাদের মারধরের একপর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর জ্ঞান ফিরলে দেখি আমি হাসপাতালে ভর্তি।

                মোরশেদের মামা মোহাম্মদ টিটু মোল্লা বলেন, মোরশেদকে এএসপি জ্যোতির্ময় সাহার বাড়িতে আটকে রেখে মারধর করছে এমন খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে অজ্ঞান অবস্থায় এএসপির বাড়ি থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি। বিষয়টি থানা পুলিশকে অবগত করা হয়েছে। আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নরসিংদীর এসপিকেও অবগত করেছি।

                এ বিষয়ে কথা বলার জন্য এএসপি জ্যোতির্ময় সাহা অপুর ব্যক্তিগত মোবাইলে কল দিলে অপুর খালাত ভাই পরিচয় দিয়ে রনি নামের এক যুবক ফোন রিসিভ করে জানান, উনি ঘুমাচ্ছেন। উনার সঙ্গে কথা বলতে হলে ২ ঘণ্টা পর কল দিন।

                এ ব্যাপারে পলাশ থানার ওসি শেখ মো. নাসির উদ্দিন জানান, পলাশ বাজারের এক ব্যবসায়ীকে পেটানোর খবর পেয়ে হাসপাতালে থানা পুলিশকে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় কথিত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনী এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি ।হিন্দু অফিসাররা এভাবেই মুসলিম জনসাধারণের উপর দিনদিন নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে চলেছে ।বারবারই তারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে ।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/16/34562/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment

                  Working...
                  X