Announcement

Collapse
No announcement yet.

ভাইরাস হতে পুরো পৃথিবীর মুক্তির জন্য দোয়া; ওয়ালা-বারার দুঃখজনক বিস্মৃতি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ভাইরাস হতে পুরো পৃথিবীর মুক্তির জন্য দোয়া; ওয়ালা-বারার দুঃখজনক বিস্মৃতি


    ওয়ালা-বারা কুরআনের সবচেয়ে সুস্পষ্ট মাসয়ালা সমূহের একটি। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে এই মাসয়ালাটিই উম্মতের নিকট সবচেয়ে বেশি বিস্মিত হয়ে গেছে। তাই আজ অনেক আলেমকেই এ জাতীয় দোয়া করতে শোনা যাচ্ছে, “হে আল্লাহ! আপনি সারা পৃথিবীর লোকদের করোনা হতে মুক্তি দান করুন।” কিন্তু শরিয়ত কি এধরণের দোয়ার অনুমতি দেয়? একদিকে আল্লাহকে ভালোবাসার দাবী অপরদিকে তার শত্রুদের প্রতি মহব্বত, তাদের মুক্তির জন্য দোয়া? আপনার বন্ধু বা নিকটজনের সাথে যদি কেউ শত্রুতা করে তবে কি আপনি তার সাথে শত্রুতা করবেন না? তাকে ঘৃণা করবেন না? তাহলে আল্লাহর শত্রুদের ঘৃণা করতে, তাদের জন্য বদদোয়া করতে কেন আপনার বাধে?


    এখন তো দোয়ার পদ্ধতিটা এমন হওয়ার দরকার ছিল- হে আল্লাহ, আপনি মুসলমানদের উপর অত্যাচারী এ কাফেরদের মাঝে মহামারী আরো বাড়িয়ে দেন, এর মাধ্যমে তাদের শক্তিকে সম্পূর্ণরূপে শেষ করেন, তাদের অর্থনীতিকে ধসিয়ে দেন। আর মুমিনদের এ থেকে মুক্তি দান করুন। এটাই তো কুরআন-সুন্নাহ আমাদেরকে শিখায়, নুহ আলাইহিস সালামের নিম্নোক্ত দোয়াটি লক্ষ্য করুন,

    وَقَالَ نُوحٌ رَبِّ لَا تَذَرْ عَلَى الْأَرْضِ مِنَ الْكَافِرِينَ دَيَّارًا إِنَّكَ إِنْ تَذَرْهُمْ يُضِلُّوا عِبَادَكَ وَلَا يَلِدُوا إِلَّا فَاجِرًا كَفَّارًا رَبِّ اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِمَنْ دَخَلَ بَيْتِيَ مُؤْمِنًا وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا تَبَارًا

    “নূহ আরও বলেছিল, হে আমার প্রতিপালক! এই কাফেরদের মধ্য হতে কোন বাসিন্দাকেই পৃথিবীতে বাকী রাখবেন না। আপনি তাদেরকে বাকী রাখলে তারা আপনার বান্দাদেরকে বিপথগামী করবে এবং তাদের যে সন্তানাদি জন্ম নেবে তারাও পাপিষ্ঠ ও ঘোর কাফেরই হবে। হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা করে দিন এবং আমার পিতা-মাতাকেও এবং প্রত্যেক এমন ব্যক্তিকেও, যে ইমানের অবস্থায় আমার ঘরে প্রবেশ করেছে আর সমস্ত মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীকেও। আর যারা জালেম তাদের শুধু ধ্বংসই বৃদ্ধি করুন।” –সূরা নূহ, ২৬-২৮
    দেখুন, আয়াতে নূহ আলাইহিস সালাম একইসাথে কাফেরদের উপর কঠিন বদদোয়া করছেন আর মুমিনদের জন্য মাগফেরাতের দোয়া করছেন। এটাই তো ওয়ালা-বারা- কাফেরদের প্রতি কঠোরতা, মুমিনদের প্রতি কোমলতা।

    বীরে মাউনার ঘটনায় যখন কাফেররা সত্তর জন মুসলিমকে হত্যা করে তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দীর্ঘ একমাস ফজরের নামাযে তাদের উপর বদদোয়া করেন। আনাস রাযি. বলেন,

    دعا رسول الله صلى الله عليه وسلم على الذين قتلوا أصحاب بئر معونة ثلاثين غداة، على رعل، وذكوان، وعصية. صحيح البخاري (2814) صحيح مسلم (677)

    র’ল, যাকওয়ান ও উসাইয়্যাহ গোত্র যারা বীরে মাউনার সাহাবীদের হত্যা করেছে তাদের জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ত্রিশদিন বদদোয়া করেছেন।” -সহিহ বুখারী, ২৮১৪ সহিহ মুসলিম, ৬৭৭

    ফকিহগণ বলেছেন, “মুসলমানরা কোন দারুল হারবে গিয়ে যদি বিষাক্ত সাপ-বিচ্ছু দেখতে পায় তবে ক্ষতি হতে বাঁচার জন্য সাপের বিষদাঁত ভেঙ্গে দিবে এবং বিচ্ছুর কাটা বের করে ফেলবে, কিন্তু সেগুলোকে একেবারে হত্যা করে ফেলবে না, যেন সেগুলো বংশবৃদ্ধি করে কাফেরদের দংশন করতে পারে।” -ফতোয়া শামী, ৪/১৪০

    ইসা আলাইহিস সালাম ও দাউদ আলাইহিস সালামও বনী ইসরাইলের কাফেরদের উপর বদদোয়া করেছিলেন, যার কারণে আল্লাহ তাদের বানর ও শূকরে পরিণত করে দেন। -সূরা মায়েদা, ৭৮ আহকামুল কুরআন, জাসসাস রহ. ৪/১০৪

    মুসা ও হারুন আলাইহিস সালাম ফেরআউন ও তার কওমের জন্য বদদোয়া করেছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁদের দোয়া কবুল করেছেন। ফেরআউন ও তার অনুসারীদের লোহিত সাগরে ডুবিয়ে মেরেছেন। -সূরা ইউনুস, ৮৮-৯২

    উমর রাযিআল্লাহু আনহুর যমানায় সাহাবায়ে কেরাম তারাবীহর পরে বিতরের নামাযে কাফেরদের জন্য এই বদদোয়া করতেন-

    اللهم قاتل الكفرة الذين يصدون عن سبيلك ويكذبون رسلك، ولا يؤمنون بوعدك، وخالف بين كلمتهم، وألق في قلوبهم الرعب، وألق عليهم رجزك وعذابك، إله الحق،ثم يصلي على النبي صلى الله عليه وسلم ويدعو للمسلمين بما استطاع من خير ثم يستغفر للمؤمنين،

    “হে আল্লাহ, আপনি কাফেরদের ধ্বংস করুন, যারা আপনার পথ থেকে বাধা প্রদান করে, আপনার রাসূলগণকে মিথ্যাপ্রতিপন্ন করে, আপনার ওয়াদার প্রতি বিশ্বাস রাখে না। আপনি তাদের ঐক্য বিনষ্ট করে দিন, তাদের অন্তরে ভয় ঢেলে দিন এবং তাদের উপর আপনার আযাব-গযব নাযিল করুন।

    এরপর রাসূলের উপর দুরুদ পড়তেন এবং মুমিনদের জন্য যতবেশি পারতেন কল্যাণের দোয়া ও ইস্তেগফার করতেন। -সহিহ ইবনে খুযাইমা, ১১০০


    ইমাম মালেক রহ. ‘মুয়াত্তা’ কিতাবে সহিহ সনদে বর্ণনা করেন,

    مالك، عن داود بن الحصين؛ أنه سمع الأعرج يقول: ما أدركت الناس إلا وهم يلعنون الكفرة في رمضان.

    (আবু হুরাইরা রাযি. এর শাগরেদ বিশিষ্ট তাবেয়ী) আব্দুর রহমান আলআ’রজ রহ. বলেন, আমি মানুষকে রমযান মাসে (তারাবীতে) কাফেরদের জন্য বদদোয়া করতে দেখেছি। -মুয়াত্তা মালেক, ৩৮১

    আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কাফেরদের শাস্তি দেয়ার দায়িত্ব প্রদান করেছিলেন। কিন্তু আমরা কাপুরুষতার কারণে তা করিনি। আমাদের কার্যকলাপে প্রতীয়মান হয় বনী ইসরাইলের মতো আমরাও বলি, ‘হে আল্লাহ, আপনিই গিয়ে যুদ্ধ করুন।’ যাই হোক, আমাদের কারণে তো আল্লাহ তার মাযলূম বান্দাদের ছেড়ে দিবেন না। আমরা তাদের সাহায্য না করলেও আল্লাহ করোনার মাধ্যমে তাদের সহায়তা করেছেন, তাদের উপর অত্যাচারী কাফেরদের থেকে প্রতিশোধ নিয়েছেন। কিন্তু এতেও আমাদের আপত্তি! কোথায় এই প্রতিশোধে খুশি হবেন, কাফেরদের জন্য আরো বদদোয়া করবেন, কিন্তু না, এখানে অসহায় (?) কাফেরদের জন্য আমাদের দরদ উথলে উঠছে, তাদের মুক্তির জন্য আমরা দোয়া করছি!

    আসলে এসব কিছুই ওয়ালা-বারার মাসয়ালার বিস্মৃতির পরিণতি। শায়েখ আবু মুহাম্মদ মাকদিসী যথার্থই বলেছেন, “যে ব্যক্তি মুসলিম-কাফেরের মাঝে পার্থক্য করতে পারবে না তার জন্য পুরো দ্বীনই এলোমেলো হয়ে যাবে। তার নিকট দ্বীনের সব বিধিবিধান উলট-পালট হয়ে যাবে।” (আররিসালাতুছ ছালাছিনিয়্যাহ, পৃ:১০) পরিস্থিতি আজ এ পর্যন্ত গড়িয়েছে যে মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ (হাফিযাহুল্লাহু) এর মতো বিদগ্ধ আলেমও প্রকাশ্য নাস্তিক কবি শামসুর রহমানের জঘন্য উক্তি “আযানের শব্দ বেশ্যার আওয়াজের মতো মনে হয়”-এটা উদ্ধৃত করেও এই কাফেরের জন্য মাগফিরাতের দোয়া করছেন। (তুরস্কে-তুর্কিস্তানের সন্ধানে) অথচ তিনি ইতিমধ্যে কুরআনের একটি তাফসীরও রচনা করেছেন আর কুরআন দ্ব্যর্থহীনভাবে কাফেরদের জন্য মাগফেরাতের দোয়া করতে নিষেধ করছে, ইরশাদ হয়েছে,

    مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَنْ يَسْتَغْفِرُوا لِلْمُشْرِكِينَ وَلَوْ كَانُوا أُولِي قُرْبَى مِنْ بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُمْ أَصْحَابُ الْجَحِيمِ

    এটা নবী ও মুমিনদের পক্ষে শোভনীয় নয় যে, তারা মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে, তাতে তারা আত্মীয়-স্বজনই হোক না কেন, যখন এটা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে যে, তারা জাহান্নামী। -সূরা তাওবা, ১১৩

    ওয়ালা-বারা ও জিহাদের মাসয়ালায় বড়দের এধরণের বিচ্যুতি আমরা অহরহই দেখতে পাচ্ছি। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। তাঁদের প্রতি সম্মান বজায় রাখতে হবে, তবে সেই সাথে মনে রাখতে হবে, তাদের আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সম্মান তাদের সম্মানের চেয়েও বহুগুণ বেশী। তাই সম্মান করতে গিয়ে তাদের অন্ধ-অনুসরণ করা যাবে না। এটাই আল্লাহ তায়ালার পরীক্ষা। তিনি দেখতে চাচ্ছেন, আমরা কি আমদের বড়দের পূজা করি, না আল্লাহর ইবাদত-আনুগত্য করি। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন।

    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    সত্য বলেছেন প্রিয় ভাই। বিজেপি আর এস এস এর কুত্তাগুলো এখনো ওদের ঘেও ঘেও একটুও বন্ধ করেনি। বরং এখন করুনার নামে মসজিদে গিয়ে মুসলিম পেটানোর সুযোগ পেয়েছে। কাজেই করুনাই এদের দাওয়াই। আমরা ইস্তেগফার করবো আমাদের অবহেলার জন্য। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহীহ সমঝ দান করুন আমীন

    Comment


    • #3
      অনেক সুন্দর আলোচনা। কিন্তু মর্মান্তিক বাস্তবতা। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন, হেদায়াত দান করুন। আমীন।

      জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই।
      হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

      Comment


      • #4
        ফকিহগণ বলেছেন, “মুসলমানরা কোন দারুল হারবে গিয়ে যদি বিষাক্ত সাপ-বিচ্ছু দেখতে পায় তবে ক্ষতি হতে বাঁচার জন্য সাপের বিষদাঁত ভেঙ্গে দিবে এবং বিচ্ছুর কাটা বের করে ফেলবে, কিন্তু সেগুলোকে একেবারে হত্যা করে ফেলবে না, যেন সেগুলো বংশবৃদ্ধি করে কাফেরদের দংশন করতে পারে।” -ফতোয়া শামী, ৪/১৪০
        মাশা'আল্লাহ। বারাকাল্লাহু ফী ইলমিক ও আমালিক। খুবই উত্তম একটি মাস'আলা জানতে পারলাম।
        আজকে আমাদের উলামাদের অবস্থা দেখে চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করছে। আল্লাহ সুব. আমাদের উলামায়ে কেরামদের দ্বীনের সঠিকবুঝ দান করুন, আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন।
        বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
        কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সামনে এনেছেন। আজ আলেমরা জেনেবুঝেও দ্বীন ছেড়ে দিচ্ছে। আলেমদের মধ্যে গায়রত, ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতি ভালোবাসা প্রায় উঠে গেছে। তারাও এখন দেশের সুনাগরিক হতে ব্যস্ত। তারা বর্তমান স্রোতে পুরোপুরি ই গা ভাসিয়ে দিযেছেন। তাদেরকে এর শাস্তি পেতে হবে হয়ত। চিন্তা করলে দেখা যাবে, আজ পুরো পৃথিবীতে ইসলাম না থাকা ও মুসলিমগণ লাঞ্ছিত হওয়ার পিছনে একমাত্র দায়ী পৃথিবীর এ সকল আলেমগণ। এরা শুধু সত্য থেকে বিচ্যুত হয়েই ক্ষ্যান্ত নয়, এরা সত্য থেকে অন্যদেরকে বিচুত্য করার কাজেও বেশ তৎপর হয়েছে।

          এরা প্রত্যেকটি দেশে নিজেরা সৎ কাজ করছে না, আবার অন্যকে সৎ কাজ থেকে বাধা দিচ্ছে। আর মুরতাদদের শাসনব্যবস্থা টিকিয়ে রাখছে। এদের মধ্যে যদি আল্লাহ ও তার রাসূলের ভালোবাসা থাকত, তাহলে বারবার ইসলামের অসম্মান দেখে অবশ্যই জলে উঠত। এরা বর্তমানে একদল ধোঁকাবাজ। এরা হুবহু বনী ইসরাঈলী আলেমদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। আল্লাহ এদের বিচার করুন!!

          Comment


          • #6
            মাশা'আল্লাহ। ভাই খুব সুন্দর করে 'আল ওয়ালা ওয়াল বারা'র কর্ম পদ্ধতি তুলে ধরেছেন।
            জাযাকাল্লাহু আহসানাল জাযা।
            ইসলামের জন্যে এমন লোকদের প্রয়োজন, যারা এই দ্বীনকে আঁকড়ে ধরে থাকবে।
            =আল্লামা জুনাঈদ বাবুনগরী হাঃফিঃ

            Comment


            • #7
              মাশাআল্লাহ,
              খুব চমৎকার হয়েছে
              মুমিনের একটাই স্লোগান,''হয়তো শরীয়াহ''নয়তো শাহাদাহ''

              Comment


              • #8
                আলহামদুলিল্লাহ ভাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্বরণ করিয়ে দিয়েছেন ৷ বারাকাল্লাহ ফী ইলমিক ৷
                আমি জঙ্গি, আমি নির্ভীক ৷
                আমি এক আল্লাহর সৈনিক ৷

                Comment


                • #9
                  আল ওয়ালা ওয়া আল বারা' ব্যতীত আক্বীদার কোন মূল্য আছে? অথচ আজকে অধিকাংশ উলামায়ে ইসলামদের কি হলো ?
                  এই জাতির জন্য সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হচ্ছে ঈমানের ফিতনা, অথচ আমরা অধিকাংশই বেখেয়াল।
                  মুহতারামের নিকট আর্জি নিয়মিত এমন বিশ্লেষণ ধর্মী লেখা চাই।
                  আল্লাহ আপনার ইলম,আমল ও সময়ে বারাকাহ দান করুক আমীন।

                  Comment


                  • #10
                    জাযাকুমুল্লাহ। হায়্যাকুমুল্লাহ
                    আল্লাহ ভাইয়ের ইলেমে বারাকাহ দান করুন!!
                    ভাই একটি বিষয় আমার জানার খুবি প্রয়োজন যে আপনি আবু তাহের মেছবাহ হাফিজাহুল্লাহ এর যে কথা উল্লেখ করেছেন..........(পরিস্থিতি আজ এ পর্যন্ত গড়িয়েছে যে মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ (হাফিযাহুল্লাহু) এর মতো বিদগ্ধ আলেমও প্রকাশ্য নাস্তিক কবি শামসুর রহমানের জঘন্য উক্তি “আযানের শব্দ বেশ্যার আওয়াজের মতো মনে হয়”-এটা উদ্ধৃত করেও এই কাফেরের জন্য মাগফিরাতের দোয়া করছেন। (তুরস্কে-তুর্কিস্তানের সন্ধানে)......) এর পৃষ্টা নাম্বারটা যদি উল্লেখ করতেন খুবি উপকৃত হতাম!!!!""

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by abumuhammad1 View Post
                      ভাই একটি বিষয় আমার জানার খুবি প্রয়োজন যে আপনি আবু তাহের মেছবাহ হাফিজাহুল্লাহ এর যে কথা উল্লেখ করেছেন..........(পরিস্থিতি আজ এ পর্যন্ত গড়িয়েছে যে মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ (হাফিযাহুল্লাহু) এর মতো বিদগ্ধ আলেমও প্রকাশ্য নাস্তিক কবি শামসুর রহমানের জঘন্য উক্তি “আযানের শব্দ বেশ্যার আওয়াজের মতো মনে হয়”-এটা উদ্ধৃত করেও এই কাফেরের জন্য মাগফিরাতের দোয়া করছেন। (তুরস্কে-তুর্কিস্তানের সন্ধানে)......) এর পৃষ্টা নাম্বারটা যদি উল্লেখ করতেন খুবি উপকৃত হতাম!!!!""
                      বইট এখন আমার কাছে নেই, তাই পৃষ্ঠা নাম্বার *উল্লেখ করতে পারছি না। পরে দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
                      الجهاد محك الإيمان

                      জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

                      Comment


                      • #12
                        jee ingsallah

                        Comment


                        • #13
                          vai opekkhai roilam!!!

                          Comment


                          • #14
                            জাজাকাল্লাহু খাইরান। ভাই অনেক উপকৃত হলাম। তবে তাদের হেদায়েতের জন্যও কি দোয়া করা যাবেনা?

                            Comment


                            • #15
                              জাজাকাল্লাহু খাইরান, শুকরিয়া ভাই অনেক উপকৃত হলাম

                              Comment

                              Working...
                              X