Announcement

Collapse
No announcement yet.

কোন মুসলমান যদি কাফিরের পক্ষ ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থা নেয়, ইসলাম তাকে কী বলে??

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কোন মুসলমান যদি কাফিরের পক্ষ ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থা নেয়, ইসলাম তাকে কী বলে??

    শায়খুল ইসলাম হযরত মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানি রহ. বলেন- " কোন মুসলমানকে হত্যা করা বৈধ হওয়ার তৃতীয় একটি কারণ হলো; কোন মুসলমান যদি কাফেরদের বিজয় ও সাহায্যের জন্য, তাদের পক্ষালম্বন করে মুসলমানদের বিরুদ্ধে লড়াই করে কিংবা লড়াইয়ে কাফেরদেরকে সাহায্য করে। যখন কাফের ও মুসলমানদের মাঝে যুদ্ধ বাধে, তখন কাফেরদের পক্ষ অবলম্বন করে। এটি কুফর ও শত্রুতার সর্বনিকৃষ্ট স্থর। যার ফলে ঈমানের উপর মৃত্যু লাভ করা এবং ইসলামের পথে চলা অসম্ভব হয়ে যাওয়ার এমন ভয়াবহ অবস্থা হয় যে, যারপরে কুফরের আর কোন স্থর কল্পনা করাও দুস্কর। দুনিয়ার সর্ব প্রকার গোনাহ, সব ধরণের নাফরানি, সব রকমের নাপাকি ও যত রকমের মন্দ কাজ একজন মুসলমান করতে পারে কিংবা চিন্তা করতে পারে, এই সবগুলোর চেয়ে কাফেরের পক্ষালম্বন করা নিকৃষ্টতর।
    যে মুসলমান কাফেরদের পক্ষ করবে, সে সুনিশ্চিতভাবে কাফের। বরং সর্ব নিকৃষ্টতম কাফের। সে শুধু মুসলিম হত্যাতেই শরীক নয় বরং ইসলামের বিরুদ্ধে আল্লাহ তা'য়ালা শত্রুদের অনুসরণ ও সাহায্যকারী। আর এটি সকলের ঐক্যমতে সুস্পষ্ট কুফর। এমন অবস্থায় যখন শরীয়ত কোনো বিধর্মীদের সাথে কোনো ধরণের সম্পর্ক রাখার বৈধতা দেন নি, তাহলে যুদ্ধের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট সাহায্য করার পরেও কীভাবে তার ঈমান অ ইসলাম বাকী থাকতে পারে!
    (মায়ারিফে মাদানী, ইফাদাতে শায়খুল ইসলাম হযরত মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানি রহ. অধ্যায়-কতলে মুসলিম। সংকলন ও বিন্যস্ত করেছেন আল্লামা মুফতি আব্দুশ শাকুর তিরমিজি)

  • #2
    মাশা-আল্লাহ। আল্লাহ আপনাদের কাজ কবুল করুন আমীন।
    ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

    Comment


    • #3
      আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!

      Comment

      Working...
      X