Announcement

Collapse
No announcement yet.

সুরাইয়া তারকার হাদীসের তাহকীক

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সুরাইয়া তারকার হাদীসের তাহকীক

    *٤٠-*[عن أبي هريرة:] مرفوعا:*إذا طلعتِ الثُرَيّا أمِنَ الزرعُ من*العاهةِ

    الألباني (١٤٢٠ هـ)، ضعيف الجامع ٥٨٥ • ضعيف • أخرجه بنحوه الطحاوي في «شرح مشكل الآثار» (٢٢٨٢)، والطبراني في «المعجم الصغير» (١٠٤). • شرح رواية أخرى

    সুরাইয়া তারার হাদীসটা কয়েকটি সনদে কাছাকাছি কয়েকটি শব্দে অনেকগুলো কিতাবে বর্ণিত হয়েছে।এখানে আমরা আল্লাহ তাওফিক দিলে ইমাম তহাবী রহঃ এর শরহু মুশকিলিল আছার থেকে আলোচনা করব।শায়খ শুআইব আল আরনাউত রহঃ এর তাহকীকে মুআসসাসাতুর রিসালাহ থেকে প্রকাশিত।

    ইমাম তহাবী ৩ শব্দে হাদীসটা এনেছেন।
    ১.إذا طلع النجم رفع العاهة عن أهل کل بلد
    যখন তারকা উদিত হয়-সকল শহরবাসী থেকে ফলের ক্ষতির আশঙ্কা দূর করে দেওয়া হয়।

    (২২৮২ নং হাদীস।)

    হাদীসের এ সনদটিকে শায়খ শুআইব বলেন-إسناده صحیح و رجاله ثقات
    এর সনদ সহীহ এবং সকল বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত"

    সনদটা যে কোন হাদীসের তালিবুল ইলম দেখলেই বুঝবেন।হাদীসের সনদ হল-ইমাম তহাবী >তার শায়খ আহমাদ ইবনে দাউদ ইবনে মুসা আস সাদুসী।ইনিও ছিকাহ।ইমাম ইবনে ইউনুস আল মিসরী রহঃ তাকে ছিকাহ বলেছেন।(শরহু নাআনিল আছার-বাবু সুরি বানি আদামঃ২২ নং পৃষ্ঠা,হিন্দুস্হানী কপি।মাকতাবায়ে থানভী থেকে প্রকাশিত)
    ওনার শায়খ হলেন ইসমাইল ইবনু সালিম।
    ইবনে হাজার আসকালানী রহঃ ওনাকে ছিকাহ বলেছেন।(তাকরীবুত তাহজীব)

    তিনি বর্ণনা করেছেন-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ থেকে।
    আর তিনি ইমাম আবু হানিফা থেকে।ইমাম আবু হানিফয়া আতা ইবনে আবী রাবাহ থেকে আর তিনি হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে।সনদের এ অংশ তো সবার কাছেই স্পষ্ট।
    এ হাদীসটাকে অনর্থক জয়ীফ বলার কারণে শুয়াইব রহঃ আলবানী রহঃ এর কথা শক্তভাবে খন্ডন করেছেন।
    আর আমাদেশের দেশের কেউ কেউ (উল্লেখ্য-মাঝে মধ্যে উনি দ্বীনের একটা আহকামের প্রতি বিদ্বেষবশতঃ জাল হাদীসও প্রচার করেন) অন্ধ তাকলীদ হিসেবে হাদীসটাকে জয়ীফ বলার চেষ্টা করেছেন।অথচ সনদ, ও রিজাল সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা থাকলে যে কোন তালিবুল ইলম এখানে শুআইব রহঃ এর তাহকীক কেই সঠিক বলবে, আলবানী রহঃ তাহকীক কে নয়।
    আমরা লম্বা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় শস্ত্রীয় আলোচনা করলাম না।

    এ হাদীসে তারকার নাম উল্লেখ করা হয়নি।

    ২.
    দ্বিতীয় হাদীস ইমাম তহাবী রহ এনেছেন-তারকার নাম নির্ণয় করার জন্য-
    عن بن عمر رضی الله عنهما أن النبی صلی اللله علیه وسلم نهی عن بیع الثمار حتی تذهب العاهة قال فسالت ابن عمر متی ذاک قال طلوع الثریا

    ইবনে উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত-রসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাহ ফল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন আশঙ্কা দূর হওয়ার আগ পর্যন্ত।আমি ইবনে উমর কে জিজ্ঞেস করলাম-আশঙ্কা কখন দূর হয়?
    তিনি উত্তর দিলেন-সুরাইয়া উদিত হলে।(২২৮৩ নং হাদীস।শরহু মুশকিলিল আছার)
    শুআইব আরনাউত রহঃ বলেন- এ হাদীসটির সনদ সহীহ।

    উল্লেখ্য-এ হাদীসের বিভিন্ন সনদকে ইমাম ইরাকী রহঃ(তরহুত তাসরীব ৬ঃ১২৪) ,, ইমাম শিহাবুদ্দীন আল বুসিরী রহঃ (إتحاف الخیرة المهرة ৩/৩২৬)
    আল্লামা আহমাদ শাকর রহঃ ও মুসনাদের তাহকীকে (৭/১১৭) এ হাদীসটাকে সহীহ বলেছেন।



    এরপর ইমাম তহাবী রহঃ বলেন-এ জাদীসের দ্বারা আমরা বুঝতে পারি- তারকা দ্বারা উদ্দেশ্য সুরাইয়া এবং عاهة বা বিপদ দূর হওয়ার অর্থ হল -খেজুরের ফল (নষ্ট হওয়া বা ঝরে যাওয়ার) আশঙ্কা দূর হওয়া।

    ৩.
    এরপর তিনি উদয়ের সময় নির্ণয় করার জন্য আরেকটা হাদীস এনেছেন-
    عنرأبی هریرة رضی الله عنه قال :ما طلع طلع النجم صباحا قط و تقوم عاهة إلا رفعت عنهم أو خفت
    যখনই সুরাইয়া তারকা সকলে উদিত হয় "আহাত" তথা (ফল বিনষ্টের বিপদ) বিদ্যমান থাকাবস্হায়- অবশ্যই তা উঠিয়ে দেওয়া হয় বা কমিয়ে দেওয়া হয়।

    (শুয়াইব রহিমাহুল্লাহ এ হাদীসকে হাসান বলেছেন,একজন জয়ীফ রাবী আছে-তবে অন্যান্য সূত্র থাকায় হাসান লি গাইরিহ)
    উল্লেখ্য-অনেক ইমাম সুনির্দিষ্ট ভাবে এ সনদটাকে জয়ীফ বলেছেন।কারণ এ সনদে ইসল ইবনু সুফিয়ান নামে একজন জয়ীফ রাবী আছেন।কিন্তু শাস্ত্রীয় ধারণা না থাকায় উপরোক্ত শায়খ পুরো মতন টাকেই জয়ীফ বলার চেষ্টা করেছেন।কিন্তু আমরা তো দেখতেই পাচ্ছি-হাদীসটা একাধিক সনদে বর্ণিত।যার দুইটা সনদ স্পষ্ট সহীহ।সে হিসেবে এটাও হাসান লি গাইরিহি।


    (হাদীস নং ২২৮৬) হাদীসটি তিনি ২২৮৭ নংয়ে শহর বাসী থেকে বিপদ উঠিয়ে নেওয়া হয় শব্দে এনেছেন।এরপর ইমাম তহাবী মাস, তারিখ,দিন নির্ণয় করেছেন।(সম্ভবত পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে)

    হাদীসটির অন্যান্য সনদ ও তাখরীজের জন্য শুআইব আরবাউতের আলোচনা আগ্রহী ভাইয়েরা দেখতে পারেন।

    এখানে কয়েকটা বিষয় উল্লেখযোগ্য-
    ১.হাদীসটি সহীহ।কিন্তু হাদীসটায় কি সকল ধরনের বিপদ আপদ বালা মুসিবত তুলে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে-নাকি অপরপক্কতা জনিত ফল ফসলের বিপদ?
    ইমাম তহাবী সহ অন্য শারেহরা একে পরিপক্ক হওয়ার সময় আসার মাধ্যমে খেজুর ফলের সমস্যা দূর হওয়ার সাথে সম্পৃক্ত করেছেন।
    ইমাম তহাবী রহঃ একে ওই ফিকহী আহকামের সাথে সম্পৃক্ত করেছেন।আমরা জানি একটা পর্যায়ে পৌছার আগে ফল ফসল বিক্রির ব্যাপারে হাদীসে নিষেধ আছে।যখন একেবারে কচি-উপকৃত হওয়ার মত সময় আসেনি।(কারণ পরে ঝরে গেলে ক্রেতা-বিক্রেতার সমস্যা দেখা দেয়)
    গম, অন্যান্য শস্য ও ফলের ব্যাপারে একটা সীমারেখা দেওয়া আছে।তো এ হাদীসে ফল (ইমাম তহাবী এর মিসদাক খেজুর বলেছেন) ব্যাপারটা বলা হয়েছে-যে কখন তা আশঙ্কামুক্ত হয়।
    "শুআইব আরনাউত রহঃ বলেছেন-"মোটকথা হল ফল পরিপক্ক হলে আশঙ্কাটা দূর হয়।আর সুরাইয়া উদিত হওয়াটা তার (পরিপক্ক হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসার) আলামত।"
    হাদীসটা ইমাম বাগাবী রহিমাহুল্লার শরহুস সুন্নহাতেও আছে।(২০৭৯ নং-ইন্টারনেটের সূত্রে প্রাপ্ত)।

    العاهة
    শব্দের অর্থ লিসানুল আরবে লেখা হয়েছে-
    البلایا و الفساد ای فساد یصیب الزرع و نحوه و نحوه من حر أو عطش

    এ ছাড়াও গরীবুল হাদীস তথা হাদীসের অভিধানগুলো العاهة শব্দের ব্যাখ্যা দেখা যেতে পারে।

    তাই, এ হাদীসকে করোনা ভাইরাসের সাথে সম্পৃক্ত করা ঠিক না।

    ২.অনলাইনে ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য শায়খদের ফলো করা উচিত।যারা শুধুমাত্র দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য কথা বলেন না,জোড়াতালি দিয়ে ব্যাখ্যা দেন না।

  • #2
    صحيح البخاري | كِتَابُ التَّفْسِيرِ. | سُورَةُ الْجُمُعَةِ. | بَابٌ : قَوْلُهُ : وَآخَرِينَ مِنْهُمْ لَمَّا يَلْحَقُوا بِهِمْ.
    الجزء رقم :6، الصفحة رقم:151

    4897 عَنْ*أَبِي هُرَيْرَةَ*رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ : كُنَّا جُلُوسًا عِنْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأُنْزِلَتْ عَلَيْهِ سُورَةُ الْجُمُعَةِ :*{ وَآخَرِينَ مِنْهُمْ لَمَّا يَلْحَقُوا بِهِمْ }*قَالَ : قُلْتُ : مَنْ هُمْ يَا رَسُولَ اللَّهِ ؟ فَلَمْ يُرَاجِعْهُ حَتَّى سَأَلَ ثَلَاثًا وَفِينَا سَلْمَانُ الْفَارِسِيُّ وَضَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَهُ عَلَى سَلْمَانَ، ثُمَّ قَالَ : " لَوْ كَانَ الْإِيمَانُ عِنْدَ*الثُّرَيَّا*لَنَالَهُرِجَالٌ - أَوْ رَجُلٌ - مِنْ هَؤُلَاءِ ".*
    4898 عَنْ*أَبِي هُرَيْرَةَ*، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : "*لَنَالَهُ*رِجَالٌ مِنْ هَؤُلَاءِ ".*
    ইবনে হাজার আসক্বলানী রহঃ ফাতহুল বারীতে এই হাদীসের উপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন-*أطنب أبو نعيم في أول " تاريخ أصبهان " في تخريج طرق هذا الحديث، أعني حديث: " لو كان الدين عند الثريا " ووقع في بعض طرقه عند أحمد بلفظ: " لو كان العلم عند الثريا "*
    (সনদ বিষয়ক আলোচনা)

    যাই হোক, মোট কথা হল।-দীন /ইমান (বুখারী শরীফঃ৪৮৯৭) [কোনো কোনো সনদে ইলম-হিলয়াতুল আউলিয়াঃ৬/২৯৫] যদি সুরাইয়া তারকাতেও থাকতো তবু তা পারস্যের কিছু মানুষ অর্জন করতো মর্মে হাদীসে যে সুসংবাদ এসেছে-ইমাম সুয়ুতী রহিমাহুল্লাহ তার "তাবয়িদুস সহিফাহ বি মানাকিবি আবি হানিফাহ" গ্রন্হে ইমাম আবু হানিফা রহঃ কেও সে সুসংবাদের অন্তর্ভূক্ত বলে বর্ণনা করেছেন।(দ্রষ্টব্যঃ৩২-৩৩ পৃষ্ঠা।দারুল কুতুবিল ইলমিয়্যাহ)
    তবে ইজমা বাঐক্যমতের কথা পাইনি।আর হাদীসে " ফারিসের বংশধর কিছু লোক" যেহেতু এসেছে-তাই সাহাবী সালমান ফারসী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে শুরু করে ইমাম আবু হানিফা রহঃ সহ অন্যান্য আরো অনেক সম্মানিত অনারব ইমামও এর অন্তর্ভূক্ত হতে পারেন।ওয়াল্লাহু আ'লাম।

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহু খাইরান ইয়া আখি।
      নজর রাখছিলাম। খুব দ্রুতই পেয়ে গেলাম আলহমদুলিল্লাহ।

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।।আল্লাহ আমাদের সুন্দর ভাবে বুঝার তাওফীক দিন
        রাব্বে কারিম.!আমাদের সকল কাজে ইখলাস দান করুন।বান্দার বাহবাহ পাওয়ার সুপ্ত কামনা থেকে হিফাজত রাখুন।আমিন।

        Comment


        • #5
          অনেক অনেক শুকরিয়া সম্মানিত ভাই। হাদীসটির তাহক্বীক খুব দ্রুত পেয়ে গেলাম। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আপনার এই মেহনতকে কবুল করুন,আমীন।
          বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
          কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

          Comment


          • #6
            আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মাহ আলহামদুলিল্লাহ।
            খুবই সুস্দর আলোচনা।
            আল্লাহ তায়ালা আপনার সকল কাজে বারাকাহ দান করুন,আমিন।
            ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

            Comment


            • #7
              হাদিসটা দিয়ে কি এই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে যে, যেদিন সকাল বেলা সুরাইয়া তারকা উদিত হবে, সেদিন থেকে ফসলের দুর্যোগ (তথা ফসল ঝরে পড়া ও নষ্ট হয়ে যাওয়ার সমস্যা) শেষ হয়ে যাবে। ফলে ফল-ফসলের প্রাচুর্য দেখা দিবে এবং ব্যাপক বরকত হবে?

              এরকমটা কি বুঝানো উদ্দেশ্য? উবাদা ইবনুস সামিত ভাই, বিষয়টা একটু জানালে ভালো হয়।

              Comment


              • #8
                Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                হাদিসটা দিয়ে কি এই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে যে, যেদিন সকাল বেলা সুরাইয়া তারকা উদিত হবে, সেদিন থেকে ফসলের দুর্যোগ (তথা ফসল ঝরে পড়া ও নষ্ট হয়ে যাওয়ার সমস্যা) শেষ হয়ে যাবে। ফলে ফল-ফসলের প্রাচুর্য দেখা দিবে এবং ব্যাপক বরকত হবে?

                এরকমটা কি বুঝানো উদ্দেশ্য? উবাদা ইবনুস সামিত ভাই, বিষয়টা একটু জানালে ভালো হয়।
                জি না ভাই।এরকম বোঝানো উদ্দেশ্য না।
                মূলতঃ সুরাইয়া তারকা উদিত হবার সময়টা দিন দিন পরিবর্তন হতে থকে -যেমনটা সুর্যেদয় সুর্যাস্তের সময়।
                এভাবে সুরাইয়া তারকা একটা পর্যায়ে গিয়ে রাতে উদিত না হয়ে সুবহে সাদিকের সময় উদিত হয়।আর এটা হেজাজ অঞ্চলে সাধারণত হয়ে থাকে-গ্রীষ্মকালে।শায়খ শুআইব আল আরনাউত রহঃ বলেন-و طلوعها صباحا یقع فی أول فصل الصیف و ذلک عند اشتداد الحر فی بلاد الحجاز و ابتداء نضج الثمار فالمعتبر النضج و طلوع النجم علامة له
                "অর্থাত (স্বাভাবিক ভাবে) সুরাইয়া তারকা সকালে ওঠে গ্রীষ্মকালের শুরুতে, আর ওই সময়টা হল হেজাজ অঞ্চলে তীব্র গরমের সময় এবং ফল পাকার সুচনা হওয়ারে সময়।...."
                (শরহু মুশকিলিল আছারঃ৬/৫৪)

                তো,ফল কিছুটা পাকা শুরু করলে, একটা পর্যায়ে পৌছলে ঝরে যাওয়া আশংকাটা থাকেনা।বিপদমুক্ত হয়।এটাই হাদীসে বলা হয়েছে।

                Comment

                Working...
                X