Announcement

Collapse
No announcement yet.

পঙ্গপাল সম্পর্কে ইসলাম কী বলে ??

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পঙ্গপাল সম্পর্কে ইসলাম কী বলে ??

    আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ ।

    প্রিয় মুজাহিদীন মুসলমান ভাইয়েরা, আমাদের উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে/ এমনকি বাংলাদেশেও পঙ্গপাল হানা দেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

    তাই,বিভিন্ন সমাজিক মাধ্যমে পঙ্গপাল নিয়ে আলেমগণের দু'ধরণের আচরণ/ মাসয়ালা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    উভয় পক্ষের দলীল সমুহ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে।
    বিজ্ঞ মুফতি ভাইয়েরা এ সম্পর্কে আসল সহীহ বিধান আমাদেরকে জানবেন!


    ১ম পক্ষের মতঃ "পঙ্গপাল খাওয়া হারাম না।"

    পঙ্গপাল ১০০% হালাল সুস্বাদু একটি পতঙ্গ । পঙ্গপাল বা ঘাসফড়িঙ খাওয়া সুন্নত।

    আমাদের দেশে খাওয়ার প্রচলন নেই, তাই আমাদের রুচিতে বাধে। তাই বলে হালালকে হারাম বলা যাবেনা।

    যদি আমাদের দেশে পঙ্গপাল হানা দেয়। তখন ইচ্ছা করলে এগুলো ধরে ফ্রিজে অনেকদিন সংরক্ষন করতে পারেন।
    এগুলোর ভেতরে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন রয়েছে । এগুলো কাঁচা, ভাজি অথবা রান্না করে খেতে পারেন।
    তবে কাঁচা খাওয়ার চেয়ে পা, আর পাখনা ফেলে দিয়ে ভালো করে রান্না অথবা ভাজি করে খেতে হবে। যাতে ভেতরের ব্যাকটেরিয়া গুলো মারা যায়।

    দলিলসমূহঃ

    ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেনঃ খাদ্যরূপে ‘দু’প্রকারের মৃত প্রাণী এবং দু’প্রকার রক্তকে আমাদের মুসলিমদের জন্য হালাল করা হয়েছে। দু’প্রকার মৃত প্রাণী হচ্ছেঃ টিড্ডি (পঙ্গপাল) ও মাছ। এবং রক্তের দু’প্রকার হচ্ছে হালাল প্রাণীর কলিজা ও হৃৎপিণ্ড।
    বুখারী ৫৪৯৫, মুসলিম ১৯৫২, মুসলিম ১৮২১, ১৮২২, নাসায়ী ৪৩৫৬, ৪৩৫৭, আবূ দাউদ ৩৮১২, আহমাদ ১৮৬৩৩, ১৮৬৬৯, দারেমী ২০১০। বুলুগুল মারাম: ১৩।

    অন্য বর্ণনায় আছে, ‘আমরা তাঁর সাথে পঙ্গপাল খেয়েছি।’ (বুখারী-মুসলিম) [1]

    * [অর্থাৎ পঙ্গপাল খাওয়া হালাল এবং তা মাছের মত মৃতও হালাল।]

    [1] সহীহুল বুখারী ৫৪৯৫, মুসলিম ১৯৫২, তিরমিযী ১৮২১, ১৮২২, নাসায়ী ৪৩৫৬, ৪৩৫৭, আবূ দাউদ ৩৮১২, আহমাদ ১৮৬৩৩, ১৮৬৬৯, ১৮৯০৮, দারেমী ২০১০
    بَابُ اَحَادِيْثِ الدَّجَّالِ وَاَشْرَاطِ السَّاعَةِ وَغَىْرِهَا

    وَعَنْ عَبدِ اللهِ بنِ أَبِي أَوْفَى رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا، قَالَ: غَزَوْنَا مَعَ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم سَبْعَ غَزَوَاتٍ نَأكُلُ الجَرَادَ . وَفِي رِوَايةٍ : نَأكُلُ مَعَهُ الجَرَادَ . متفق عليه
    পরিচ্ছেদঃ ৩৭০ : দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী সম্পর্কে

    ২৬/১৮৪২। আব্দুল্লাহ ইবনে আবু আওফা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমরা আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে থেকে সাতটি যুদ্ধ করেছি, তাতে আমরা পঙ্গপাল খেয়েছি।’

    অন্য বর্ণনায় আছে, ‘আমরা তাঁর সাথে পঙ্গপাল খেয়েছি।’ (বুখারী-মুসলিম) [1]

    * [অর্থাৎ পঙ্গপাল খাওয়া হালাল এবং তা মাছের মত মৃতও হালাল।]

    [1] সহীহুল বুখারী ৫৪৯৫, মুসলিম ১৯৫২, তিরমিযী ১৮২১, ১৮২২, নাসায়ী ৪৩৫৬, ৪৩৫৭, আবূ দাউদ ৩৮১২, আহমাদ ১৮৬৩৩, ১৮৬৬৯, ১৮৯০৮, দারেমী ২০১০.


    upload image

    ২য় পক্ষের মতঃ"পঙ্গপাল খাওয়া হারাম।"

    প্রসিদ্ধ ছয় হাদীস গ্রন্থ এবং মুয়াত্তা মালিক, রিয়াদুস সলেহিন, বুলুগ আল মারাম এই মোট নয়টি হাদীস গ্রন্থে পঙ্গপাল সম্পর্কিত হাদীস বর্ণিত আছে মোট ৩৪ টি। ।

    ইবনে মাজাহ শরীফের একটা হাদীসে পঙ্গপালকে মেটাফোর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। সে হিসেব আমলে নিলে মোট ৩৫ টি হাদীস এই সম্পর্কিত।

    কোরআনে 'جرادة' পঙ্গপাল (Locust) শব্দের উল্লেখ আছে দুবার। সূরা আরাফে এটাকে গযব হিসেবে আল্লাহ উল্লেখ করেছেন, - 'ঔদ্ধত্য ও পাপাচারে লিপ্ত জাতির বিরুদ্ধে।'

    সূরা আল ক্বামারে ব্যবহার করা হয়েছে উপমা হিসেবে। হাশরের ময়দানে মানুষের উপস্থিতি বুঝাতে। কোরআন পঙ্গপাল নিয়ে এরচে' বেশি কিছু বলছে না।

    বাইবেলে পঙ্গপালের উল্লেখ কোরআনের থেকে ১২ গুণ বেশি। কারণ পঙ্গপাল মূলত বনী ইজরায়েলের সময়কালে দূর্ভিক্ষ ও মহামারী হিসেবে বহুবার আবির্ভূত হয়েছে।

    ইহুদি, খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থও তাদের জন্য পঙ্গপাল খাওয়াকে বৈধ করেছে। ফলে আলাদা করে পঙ্গপাল খাওয়া কোনও 'ইসলামিক রিউচুয়াল' না।

    কোরআন ঔদ্ধত্য ও পাপাচারের পূর্ণ জাতি হিসেবে পূর্ববর্তী যে সমস্ত সম্প্রদায় ধ্বংসের মুখোমুখি হয়েছে তাদেরকেই বুঝিয়েছে। ফলে পঙ্গপাল আল্লাহ্*র আযাব, কোনও আমোদিত হবার মত ব্যাপার না।

    ইসলামের মূলনীতি হচ্ছে, সাধারণত ইসলাম পোকামাকড় খাওয়ার অনুমতি দেয় নি। কেবলমাত্র পঙ্গপালকেই আলাদা করে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, পূর্ববর্তীদের জন্যও এই অনুমতি ছিল।

    পঙ্গপাল আক্রমণের সম্ভাব্য সঙ্কটের সঙ্গে যারা ধারণা রাখেন, তারা জানেন যে পঙ্গপালের আক্রমণ মানে অবশ্যম্ভাবীভাবে মনুষ্য ও পশুখাদ্য সঙ্কট তৈরি হবে।

    ফলত মানুষ প্রাণিজ আমিষ এবং শস্য এই দুইয়েরই প্রকটতার মুখোমুখি হবে। তাই এ সময় পঙ্গপাল খাওয়া গেলে তা এই ভয়াবহ খাদ্য সংকটকে কিছুটা হলেও আশু উপশম করবে।

    এই দিক থেকে পঙ্গপাল খাওয়ার অনুমতি প্রদান মানুষের জন্য একটা দয়া। হাদীসে পঙ্গপালকে সমুদ্রের কোনও প্রাণী শিকারের সাথে তুলনা করা হয়েছে।

    পঙ্গপাল সম্পর্কিত হাদীসগুলোর দিকে দেখলে বোঝা যায়, যেকোনও অবস্থাতেই পঙ্গপাল খাওয়া জায়েজ। এ নিয়ে দ্বিমতের সুযোগ নেই। এমনকি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীগণ পঙ্গপাল হাদিয়া দিয়েছেন এমন বর্ণনা আছে।

    তবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেবলই পঙ্গপাল খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। কিন্তু এর কোনও প্রশংসা করেছেন কিম্বা এ সম্পর্কে উৎসাহব্যঞ্জক কিছু বলেছেন এমন পাওয়া যায় না।

    এমনকি এমন কোনও স্বাভাবিক অবস্থার স্পষ্ট বর্ণনা পাওয়া যায় না যে, তিনি নিজে তা খেয়েছেন। বরং সালমান রা. থেকে সুনানে আবু দাউদ এবং সুনানে ইবনে মাজাহ এই দুগ্রন্থে দুটো বর্ণনা পাওয়া যায়।

    যেখানে আল্লাহ্*র রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলছেন, 'আমি তা খাই না। কিন্তু এটা খাওয়াকে না জায়েজও বলি না।'

    আবু দাউদ শরিফের বর্ণিত এক হাদিসে, 'গাছের জন্য ক্ষয়রোগ হিসেবে পঙ্গপালকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।'

    ইবনে মাজাহ শরীফে জাবির রা. এবং আনাস ইবনে মালিক রা. থেকে একটা হাদীস বর্ণনা করা হয়েছে। যেখানে তাঁরা বলছেন, 'যখনই রাসুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পঙ্গপাল থেকে আশ্রয় চাইতেন তখন এই … দোয়া করতেন।'

    এই হাদীস থেকে বুঝা যায় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রায়শই পঙ্গপাল থেকে আশ্রয় চাইতেন। মানে এই দোয়া তিনি অনেকবার করেছেন।

    দোয়ায় তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলতেন, ' আল্লাহ আপনি এই প্রজাতির বড়োগুলোকে ধ্বংস করুন । ছোটগুলোকেও মেরে ফেলুন। ডিমগুলো নষ্ট করে দিন এবং সমূলে নির্মূল করুন…।'

    শস্য ও আবাদি ভূমি থেকে পঙ্গপাল বিতাড়নের জন্যও আল্লাহ্*র কাছে তিনি আশ্রয় চেয়েছেন। আল্লাহ্* রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর কোনও প্রজাতির বিরুদ্ধে এইভাবে দোয়া করেন নি।

    সুতরাং পঙ্গপাল নিয়ে উৎসাহিত হওয়াটা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কর্মপন্থার পরিপন্থী। বরং পঙ্গপাল থেকে আশ্রয় চাওয়া, এর ধ্বংস কামনা করা সুন্নাহ। অথচ আশ্চর্য, ফেসবুকে ভাইরাল পোস্টগুলো দেখলাম, পঙ্গপাল খাওয়াকে সুন্নাহ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কোরআনে এটাকে গযব হিসেবে বলা হয়েছে, আল্লাহ্*র রাসুল এ থেকে আশ্রয় চেয়েছেন। ধ্বংস কামনা করেছেন।
    গজব নিয়েও তামাসা উম্মতের!

    যে পঙ্গপাল নিয়ে ভীত হব। আল্লাহ্*র কাছে আশ্রয় চাইব, সেটা নিয়েও তামাশা চলছে। খোদ ইসলামের নামে, সুন্নাহ বলে চলছে। অথচ আমরা এভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রীতির বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছি।

    (বিজ্ঞ ভাইয়েরা আমাদেরকে এ সম্পর্কে সহীহ মতামত জানানোর আবেদন জানাচ্ছি!)

    আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে দ্বীনের সহীহ সঠিক বুঝ দান করুন।আমিন।
    ইসলামের জন্যে এমন লোকদের প্রয়োজন, যারা এই দ্বীনকে আঁকড়ে ধরে থাকবে।
    =আল্লামা জুনাঈদ বাবুনগরী হাঃফিঃ

  • #2
    দ্বিতীয় পক্ষের আলোচনায়ও দেখা গেল, উনারাও স্বীকার করেছেন, এটা খাওয়া জায়েয। খাওয়া নাজায়েয হওয়ার কথা একটুও বলতে পারেননি তারা। তারা শুধু এখন পঙ্গপালকে নিয়ে উৎসাহিত হতে ও আগ্রহি হতে নিষেধ করেছেন। কারণ (ওনাদের বক্তব্য অনুযায়ী) পঙ্গপাল গজব নামারও আলামত। বিভিন্ন সময় এটার মাধ্যমে গজব দেওয়া হয়েছে।

    একবার হযরত ওমর রাযি. এর যামানায় কোথাও পঙ্গপাল দেখা যাচ্ছিল না, তখন সাহাবায়ে কেরাম ভীত হয়ে গেলেন, কিয়ামত নিকটে চলে আসল কি না? পরে সম্ভবত ইয়ামেন থেকে কিছু লোক পঙ্গপাল ধরে নিয়ে আসল বা সেখানে দেখতে পেল। পরে সবাই শান্ত হল। অর্থাৎ পঙ্গপালের অস্তিত্ব শেষ হয়ে যাওয়া কিয়ামতের একটি আলামত।

    Comment


    • #3
      অনুরোধ! প্রিয় বিজ্ঞ মুফতি ভাইদের দৃষ্টি কামনা করছি, ও "আদনানমারুফ ভাই, আপনার মতামত জানতে চাচ্ছি!
      Last edited by জিহাদী কাফেলার দ; 05-07-2020, 11:54 PM. Reason: Because, spelling Problem.
      একজন মুসলমানের দায়িত্বঃ মুজাহিদীনদেরকে অনুপ্রেরণা জোগানো, ও তাদেরকে জিহাদ চালিয়ে যেতে উৎসাহিত করা।
      এবং মুজাহিদীনদের জন্যে আল্লাহর কাছে দুয়া করা।

      Comment


      • #4
        জি, ইলম ও জিহাদ ভাই কিংবা আদনানমারুফ ভাই অনুগ্রহপূর্বক আপনাদের মূল্যবান সময়ের কিছু বের করে মতামত জানাবে্ন, ইংশা আল্লাহ

        Comment


        • #5
          পঙ্গপাল বৈধ হওয়ার বিষয়টি একাধিক হাদিসে এসেছে এবং পুরো উম্মাহর ইজমা অনুযায়ী পঙ্গপাল খাওয়া বৈধ। এবং হানাফী, শাফেয়ী, হান্বলী মাযহাব এবং অধিকাংশ আলেমদের মতে তা মৃত খাওয়াও জায়েজ, জবাই করার প্রয়োজন নেই। মওসুয়্যাহ ফিকহিয়্যাহয় বলা হয়েছে,

          الموسوعة الفقهية الكويتية (5/ 142)
          أجمعت الأمة على حل الجراد ، وقد ورد في حله الحديث القائل : أحلت لنا ميتتان ودمان ، فأما الميتتان : فالجراد والحوت ، وأما الدمان : فالطحال والكبد . (1)
          - وذهب الجمهور إلى أنه لا حاجة إلى تذكية الجراد . وقال المالكية : لا بد من تذكيته بأن يفعل به ما يعجل موته بتسمية ونية .

          সুতরাং এধরণের সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত সর্বসম্মত মাসয়ালায় দ্বিমতের কোনই সুযোগ নেই। আর সালাউদ্দিন ভাই যেমন বলেছেন, দ্বিতীয় পক্ষও একে জায়েয বলেছেন, তারা শুধু পঙ্গপাল নিয়ে উৎসাহিত হতে বা এটা খাওয়া সুন্নত বলতে নিষেধ করেছেন। তো এটা ঠিক আছেই বলে মনে হচ্ছে। পঙ্গপাল দিয়ে কওমে ফেরআউনে শাস্তি দেয়ার বিষয়টি কুরআনে এসেছে। রাসূল পঙ্গপাল খেয়েছেন এরকম সুস্পষ্ট কোনও হাদিসও নেই।

          তবে তিনি কিছু যয়ীফ হাদিস উল্লেখ করেছেন, যেমন পঙ্গপালের জন্য বদদোয়ার হাদিস 'আল্লাহ আপনি এই প্রজাতির বড়োগুলোকে ধ্বংস করুন । ..... এই হাদিসটিকে ইবনুল জাওযী রহ. মওযু বলেছেন, হাফেয বুসীরি রহ. যয়ীফ বলেছেন, শায়েখ শুয়াইব আরনাউত বলেছেন, এর সনদ অত্যন্ত দূর্বল এবং মতনও মুনকার।

          مصباح الزجاجة في زوائد ابن ماجه (3/ 238)
          هذا إسناد ضعيف لضعف موسى بن محمد بن إبراهيم أورده ابن الجوزي في الموضوعات من طريق هارون بن عبد الله وقال لا يصح عن رسول الله صلى الله عليه وسلم وضعفه بموسى بن محمد المذكور

          سنن ابن ماجه ت الأرنؤوط (4/ 375)
          إسناده ضعيف جدا، ومتنه منكر جدا، موسى بن محمد بن إبراهيم التيمي منكر الحديث.
          الجهاد محك الإيمان

          জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

          Comment


          • #6
            ভারতে আবার নতুন করে পঙ্গপাল হামলা করেছে মর্মে নিউজ দেখলাম। যা বর্তমানে দিল্লিগামী।
            ইনশা আল্লাহ, আমরাও আসছি.....................!
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment

            Working...
            X