Announcement

Collapse
No announcement yet.

কী ঘটেছিল বি বাড়িয়ায়!!! বনাম নাস্তিক্যবাদী মিডিয়াসন্ত্রাস.................

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কী ঘটেছিল বি বাড়িয়ায়!!! বনাম নাস্তিক্যবাদী মিডিয়াসন্ত্রাস.................

    কী ঘটে ছিল বি বাড়িয়ায়? কেন শহীদ হল একজন হাফেজে কোরআন? কিভাবে শহীদ হল? ঘটনার সূত্রপাত কোথায়? এটি কি একটি তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে সংঘটিত ঘটনা না পূর্বপরিকল্পিত?
    দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, দূরে থেকে কেবল মিডিয়ার উপর নির্ভর করে সত্য জানা অসম্ভব। কেননা মিডিয়া নিয়ন্ত্রিত। এছাড়া প্রত্যেকটা মিডিয়ারই একটা নিজস্ব চিন্তাধারা আছে। কোন কোন মিডিয়ার চিন্তা-চেতনা ইসলাম ও মুসলমানদের খেলাফ, মাদ্রাসা মসজিদের পরিপন্থী। আমরা যদি লক্ষ্য লোক জমায়েত করে প্রোগ্রাম করি তা তাদের চোখে পড়ে না। আবার আমাদের বিরুদ্ধে লিখতে তাদের কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করতে হয় না।
    জামিয়া ইউনুসিয়ায় হামলা ও হাফেজে কুরআন হত্যার ঘটনাটি পূর্বপরিকল্পিত ছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই। মন্ত্রী ছাইদুল হকের নির্দেশে দুটি মাদ্রসা ও মসজিদ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। এর প্রতিবাদে আন্দোলনরত ছিল বি বাড়িয়ার কওমি মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষকরা। নেতৃত্বে ছিল জামিয়া ইউনুসিয়া। আন্দোলন ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। পুলিশি হামলা মামলার কোন সুযোগ ছিল না। তাই দায়িত্ব নিতে হয় ক্ষমতাসীন দল ও তার অঙ্গ সংগঠনগুলোকে। ঘটনার দিন তারা অ্যাটাক করে এক ছাত্রের উপর। এতে ছাত্ররাও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। ব্যাস তারা তাদের নীলনকশা বাস্তবায়নের সুযোগ পেয়ে যায়। পুলিশের পোশাক পরিহিত দু'জন সন্ত্রাসী আকুল চন্দ্র ও তাপস রঞ্জনের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ যুবলীগ হামলা চালায় মাদ্রসায়। তাদের ছোড়া ককটেল ও গুলির শব্দে কম্পন সৃষ্টি হয় শহরজুরে। এমনকি তাদের হাত থেকে আল্লাহর ঘর মসজিদও রেহাই পায় নি। মসজিদের দরজা, জানালা, কাঁচ, দেয়াল পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ করেছে ব্যাপকভাবে। মাদ্রাসার মূল ভবনের ফটক ভাঙতে না পেরে সন্ত্রাসীরা হানা দেয় পাশের হিফজখানায়। দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে বেধড়ক পেটাতে থাকে, গুলি করতে থাকে হাফেজে কুরআনদের উপর। আর বলে তোদের আল্লাহ কোথায়? বল, তোদেরকে বাঁচাতে। কত বড় স্পর্ধা!
    হাফেজ মাসুউদকে ধরে লাথি মারতে মারতে তার বুকের পাঁজরগুলো ভেঙ্গে ফেলে হায়েনারা। অতঃপর লাথি মেরে ৪তলা ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেয়। শাহাদতের মর্যাদা লাভ করে মাসউদ।
    এহেন বাস্তবতাকে পাশ কাটিয়ে পাগলের প্রলাপ করতে থাকে চিহ্নিত কিছু মিডিয়া। তারা হত্যাকাণ্ডকে তুচ্ছ প্রচার করে ভাংচুর নিয়ে তুলকালাম শুরু করে দেয়।
    এক লিমন র*্যাবের গুলি খেয়েছে, এ নিয়ে বছর ধরে মাতম করেছে কতিপয় মিডিয়া। আজ যখন আমার ভাই শহীদ হয়েছে, তখন কোথায় ছাত্ররা টায়ার পুড়িয়েছে এ নিয়ে নিন্দার ঝড় তুলেছে নাস্তিক্যবাদী মিডিয়াগুলো। তারা বলতে চাচ্ছে, তোমরা মরেছ তো কি হয়েছ?
    আমি যখন শাপলা চত্বরে জীবন দিয়েছি, তখনও তারা ব্যাস্তসময় পার করেছে গাছ কাটা নিয়ে। হায়রে মিডিয়াসন্ত্রাস!!

    (মুফতি সাখাওয়াত হুসাইন)

  • #2
    আল-&#248 ওয়াল্লাহ ! এই আওয়ামী জালেমদেরকে আমরা কোনদিন ক্ষমা করব না।
    অচিরেই আসছে ------ “আনসার আল-ইসলাম”
    খুনের বদলা খুন করা হবে
    হত্যার বদলা হত্যা করা হবে।

    বের হয়েছে যেই কাফেলা
    ফিরবেনা ওরা ঘরে
    শহিদ হওয়া ছাড়া

    হে জালেমেরা ! অচিরেই এ দেশে এমন একটি দল আত্মপ্রকাশ করতেছে যারা হবে কুরআনের ভাষায়

    اذلة على المؤمنىن اعزةعلى الكافرىن
    মুমিনদের প্রতি তারা দয়ালু
    কাফেরদের ( মুরতাদ. জালেম. তাগুত) প্রতি কঠোর

    Last edited by tamim rayhan; 01-19-2016, 10:59 AM.

    Comment


    • #3
      ইনশা আল্লাহ

      Comment


      • #4
        ইনশা আল্লাহ খুব শিঘ্রই
        Originally posted by tamim rayhan View Post
        আল-ø ওয়াল্লাহ ! এই আওয়ামী জালেমদেরকে আমরা কোনদিন ক্ষমা করব না।
        অচিরেই আসছে ------ “আনসার আল-ইসলাম”
        খুনের বদলা খুন করা হবে
        হত্যার বদলা হত্যা করা হবে।

        বের হয়েছে যেই কাফেলা
        ফিরবেনা ওরা ঘরে
        শহিদ হওয়া ছাড়া

        হে জালেমেরা ! অচিরেই এ দেশে এমন একটি দল আত্মপ্রকাশ করতেছে যারা হবে কুরআনের ভাষায়

        اذلة على المؤمنىن اعزةعلى الكافرىن
        মুমিনদের প্রতি তারা দয়ালু
        কাফেরদের ( মুরতাদ. জালেম. তাগুত) প্রতি কঠোর

        Comment


        • #5
          পুলিশের পোশাক পরিহিত দু'জন সন্ত্রাসী আকুল চন্দ্র ও তাপস রঞ্জনের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ যুবলীগ হামলা চালায় মাদ্রসায়। তাদের ছোড়া ককটেল ও গুলির শব্দে কম্পন সৃষ্টি হয় শহরজুরে। এমনকি তাদের হাত থেকে আল্লাহর ঘর মসজিদও রেহাই পায় নি। মসজিদের দরজা, জানালা, কাঁচ, দেয়াল পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ করেছে ব্যাপকভাবে। মাদ্রাসার মূল ভবনের ফটক ভাঙতে না পেরে সন্ত্রাসীরা হানা দেয় পাশের হিফজখানায়। দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে বেধড়ক পেটাতে থাকে, গুলি করতে থাকে হাফেজে কুরআনদের উপর। আর বলে তোদের আল্লাহ কোথায়? বল, তোদেরকে বাঁচাতে। কত বড় স্পর্ধা!
          লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ।
          আল জাব্বারুল মুতাকাব্বির মালিক যেন এই কাফির-জালিমদের প্রত্যেকটিকে এই দুনিয়ায় শাস্তি প্রদান করেন।
          কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

          Comment


          • #6
            পুলিশের পোশাক পরিহিত দু'জন সন্ত্রাসী আকুল চন্দ্র ও তাপস রঞ্জনের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ যুবলীগ হামলা চালায় মাদ্রসায়। তাদের ছোড়া ককটেল ও গুলির শব্দে কম্পন সৃষ্টি হয় শহরজুরে। এমনকি তাদের হাত থেকে আল্লাহর ঘর মসজিদও রেহাই পায় নি। মসজিদের দরজা, জানালা, কাঁচ, দেয়াল পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ করেছে ব্যাপকভাবে। মাদ্রাসার মূল ভবনের ফটক ভাঙতে না পেরে সন্ত্রাসীরা হানা দেয় পাশের হিফজখানায়। দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে বেধড়ক পেটাতে থাকে, গুলি করতে থাকে হাফেজে কুরআনদের উপর। আর বলে তোদের আল্লাহ কোথায়? বল, তোদেরকে বাঁচাতে। কত বড় স্পর্ধা!
            হাফেজ মাসুউদকে ধরে লাথি মারতে মারতে তার বুকের পাঁজরগুলো ভেঙ্গে ফেলে হায়েনারা। অতঃপর লাথি মেরে ৪তলা ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেয়। শাহাদতের মর্যাদা লাভ করে মাসউদ।
            ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
            ইয়া জাব্বার ! হে প্রতিশোধ গ্রহণকারী মাওলা !
            আপনার ঘর ও আপনার নবীর ঘরের দুশমনদের আপনি দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিন।
            মুসলমানদের জাগিয়ে দিন। উলামা মাশায়েখদের এক করে দিন।

            Comment


            • #7
              হঠাত বৃষ্টিতে যেমন চৌচির হওয়া মাটি পুনরায় উজ্জবীত হয় । তেমনি হঠাত হামলায় আমাদের দেশের মানুষগুলোর মন উজ্জবীত । তবে যারা জ্ঞানী তারাই শুধু বুঝে।

              Comment


              • #8
                masa allah

                Comment

                Working...
                X