Announcement

Collapse
No announcement yet.

ই’দাদে আসকারি এবং একটি ভুল ধারণা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #17
      জিহাদের ময়দানে যে যেই স্তরেই কাজ করিনা কেন, ই'দাদ সবার জন্য খুবই প্রয়োজন। হতে পারে ভবিষ্যতে আমাদের সবাইকে আসকারের কাজে বেশি প্রয়োজন হবে। তখন যদি ই'দাদের সময় না পাওয়া যায়। কারণ যুদ্ধ যখন শুরু হবে তা হিন্দের প্রতীতি অলিতে-গলিতে ছড়িয়ে পরবে। তাই ই'দাদকে খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নেই। তানজিমের সাথে যুক্ত ভাইদেরও সতর্ক থাকতে হবে যাতে মনের অজান্তে তানজিমের নাফরমানী না হয়ে যায়। বাড়াবাড়িও নয়, ছাড়াছাড়িও নয়। আত্তরক্ষামূলক ই'দাদ সবার প্রয়োজন। আল্লাহ্* না করুন ধরুন কোন ভাইকে ধড়ার জন্য তাগুতের ৪-৫ জন সদস্য আসলো। তখন মুজাহিদ ভায়ের উচিৎ হবে হয় তাদের সাথে ফাইট করা, না হয় পালিয়ে যাওয়া। আর এই দুটোই মুজাহিদিনের জন্য সহজ। কারণ মুজাহিদ নামটি শুনলেই তাগুতের মনে এক আতঙ্ক কাজ করে। তখন তারা মানুষিক ভাবে দুর্বল থাকে। আর তারা এসেই গুলি চালাবে না, তাদের পাঠানোই হয় আমাদের জীবিত ধড়ার জন্য, যাতে তারা আমাদের থেকে আরও ইনফারম্যেশন পেতে পারে। সুযোগ কাজে লাগানো। এখন যদি দুই পদ্ধতির একটিও জানা না থাকে তাহলে তো গ্রেপ্তার অনিবার্য। এতে সে নিজেও বিপদে পরে, তার সংশ্লিষ্ট ভাইদেরও বেপদে রাখে। এর কারণে জিহাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। তাই আমাদের উচিৎ ই'দাদে কোন প্রকার গাফলতি না করা। বিশেষ করে আত্তরক্ষামূলক ই'দাদ।






      ভুল হলে ক্ষমার দৃশটিতে দেখবেন।

      Comment


      • #18
        ইদাদ ও আমিরের আনুগত্য

        [QUOTE=Adnan habib;94019]জিহাদের ময়দানে যে যেই স্তরেই কাজ করিনা কেন, ই'দাদ সবার জন্য খুবই প্রয়োজন। হতে পারে ভবিষ্যতে আমাদের সবাইকে আসকারের কাজে বেশি প্রয়োজন হবে। তখন যদি ই'দাদের সময় না পাওয়া যায়। কারণ যুদ্ধ যখন শুরু হবে তা হিন্দের প্রতীতি অলিতে-গলিতে ছড়িয়ে পরবে। তাই ই'দাদকে খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নেই। তানজিমের সাথে যুক্ত ভাইদেরও সতর্ক থাকতে হবে যাতে মনের অজান্তে তানজিমের নাফরমানী না হয়ে যায়। বাড়াবাড়িও নয়, ছাড়াছাড়িও নয়। আত্তরক্ষামূলক ই'দাদ সবার প্রয়োজন। আল্লাহ্* না করুন ধরুন কোন ভাইকে ধড়ার জন্য তাগুতের ৪-৫ জন সদস্য আসলো। তখন মুজাহিদ ভায়ের উচিৎ হবে হয় তাদের সাথে ফাইট করা, না হয় পালিয়ে যাওয়া। আর এই দুটোই মুজাহিদিনের জন্য সহজ। কারণ মুজাহিদ নামটি শুনলেই তাগুতের মনে এক আতঙ্ক কাজ করে। তখন তারা মানুষিক ভাবে দুর্বল থাকে। আর তারা এসেই গুলি চালাবে না, তাদের পাঠানোই হয় আমাদের জীবিত ধড়ার জন্য, যাতে তারা আমাদের থেকে আরও ইনফারম্যেশন পেতে পারে। সুযোগ কাজে লাগানো। এখন যদি দুই পদ্ধতির একটিও জানা না থাকে তাহলে তো গ্রেপ্তার অনিবার্য। এতে সে নিজেও বিপদে পরে, তার সংশ্লিষ্ট ভাইদেরও বেপদে রাখে। এর কারণে জিহাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। তাই আমাদের উচিৎ ই'দাদে কোন প্রকার গাফলতি না করা। বিশেষ করে আত্তরক্ষামূলক ই'দাদ।
        >>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>

        আপ্নার কথা টা আসলেই পুয়েন্টের,কারন আমিরকেও শরীয়তের গন্ডিতে থেকে মানতে হবে, আবার ইদাদ যেটা শরীয়তেরই ফরজ ইবাদাত সেটাকেও ছাড়া যাবে না। দু'টাই বুঝতে হবে তবে শরীয়তের আলোকে, ঠান্ডা মাথায়। একদম নিরপেক্ষ হয়ে।আল্লাহ তা'লা অবশ্যই রাস্তা পরিস্কার করে দিবেন।

        শরীয়তের দৃষ্টিতে ভুল হলে ক্ষমার দৃশটিতে দেখবেন। এবং অবগত করার চেষ্টা করবেন,ইনশাআল্লাহ।

        Comment

        Working...
        X